নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার শেষ নেই...

ভ্রমরের ডানা

ভালো থাকুক কবিতাগুলো ...

ভ্রমরের ডানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডম্বরু - ২ - ষোড়শীর নীড়

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬




বয়স বেড়েছে তার,
হবে হয়ত শত কোটি বছর।
তবুও ষোড়শী কন্যার মতই জেল্লা,
দেখি চির সবুজের নাটাল, কোথাও
এঞ্জেল গুয়াংজু নায়াগ্রার জল আধার!
রহস্যঘেরা সমুদ্র নাভিকূপ মাঝে নাবিকের
ঘন কুহেলী রাত ধাঁধার।

কোথাও দেখি এ সমতলে হরিৎ অপ্সরীটিকে
বৃষ্টির ফোয়ারায় ভেসে সমুখ দিকে দিকে,
সরু পাইন বন থেকে নারিকেল পাতার গলি
নরম মাটির বুক চিড়ে আঁকাবাঁকা চলি,
বয়ে নদী পলিজল, বালুচরী নিবাস
কত নগর, বন্দর, গ্রাম,
ছেড়ে সাবুত অজস্র অশ্বখুর, ইতিহাস!

জল জানে,
নিয়তির খেলার কত বাহার,
এই আছে এই নেই দুঃস্বপ্ন তাহার।
প্যারিসে রাতের সাজে
যে জল মিষ্টি আমুদে বালা,
গজলডোবার দিনে দুপুরে
তা শুধুই কর্দম জলা!
আর আমরা চেয়েছিলাম
বয়ে যাক সে নালা!

হয়নি!
আফসোস!
আধুনা ফসলের বিস্তৃত ভূমিতে দেখবে কে
ধরিত্রী যে শুকিয়ে গেছে?

যারা বিশ্বস্ত মানবের প্রতিনিধি-
বয়ে নিতে ব্যস্ত সব বাণিজ্যিক মুক্ত পথ;
নতুন সম্ভাবনাময় করিডোর;
আধুনিক সমরাস্ত্র হাতে তেজস্বী বল;
মিসাইল, পারমাণবিক সজ্জিত উদ্ধত
বাবর, হাতফ ঘুরী, অগ্নি, ব্রাক্ষোস শীর-
আর অন্ধ দৌড়ে চলা সাম্রাজ্যবাদী জিকির,
শ্রেফ ভেঙে দিচ্ছি সেই ষোড়শী কন্যার নীড়!

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

উন্মুক্ত অাঙ্গিনা বলেছেন: শুভেচ্ছা থাকলো

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার জন্যও রইল শুভেচ্ছা।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

আসাদ ফয়সাল বলেছেন: সুন্দর

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
খুব সম্ভবত ব্লগে আপনার প্রথম কমেন্টটি কবিতার মাধ্যমে পেলাম। ধন্যবাদ ও শুভকামনা!!

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রকৃতি রিসাইকেল করে বারবার নিজকে নতুন করে সাজাবে, মুচে দিবে সকল আবর্জনা, সকল সুবুজ, সকল হরিৎ; তারপর ফিরে আসবে সব ভিন্নরূপে

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মানুষের কি হবে, বোমা, অর্থনীতির জাঁতাকল। মানুষ কি খুঁজে পাবে কোন নতুন ঠিকানা?

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
কবিতা সুন্দর হয়েছে ++

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই! প্লাসে বিমুগ্ধতা!

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!! :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ আপু!!

:D

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কবিতায় প্লাস+++++++

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ গিউলি ভাই। এত্তগুলা প্লাসের জন্য অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হলাম! শুভকামনা!

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভ্রমরের ডানা

সুন্দর!:)

প্লাস!:)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
বিলি ভাই, মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করেছেন। প্লাসে বাধিত হলাম!

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৩

শরতের ছবি বলেছেন: বয়স বেড়েছে তার,
''হবে হয়ত শত কোটি বছর।
তবুও ষোড়শী কন্যার মতই জেল্লা,
দেখি চির সবুজের নাটাল, কোথাও
এঞ্জেল গুয়াংজু নায়াগ্রার জল আধার!
রহস্যঘেরা সমুদ্র নাভিকূপ মাঝে নাবিকের
ঘন কুহেলী রাত ধাঁধার। ''

---এই ষোড়শী কি বসুন্ধরা ?
কত যে তার রুপ ,
নিশীথ রাতে হয় অচেনা !

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
জ্বী পৃথিবীর নথিপত্র ঘেটে কেউ দেখছে না। তাই এ কবিতার জন্ম। যারা দেখার তারা ব্যস্ত। মারণাস্ত্র নিয়ে চলছে ধ্বংসের প্রস্তুতি।


কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ শরতের ছবি। শুভকামনা রইল!

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ষোড়শীর নীড় ভেঙে মানুষ ষোড়শীর বুকেই আশ্রয় খোঁজে!
জল জানে,
নিয়তির খেলার কত বাহার,
এই আছে এই নেই দুঃস্বপ্ন তাহার
-
.... চমৎকার!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

পৃথিবী জুড়ে যে উত্তপ্ত হাওয়া, যে যুদ্ধ বৈরি, কেড়ে নিচ্ছে ধরণীর গান,
সে থেকে মুক্তি চাই, কবিতার আহব্বান।


কবিতার অনুভবে অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় লেখক! এ ধরিত্রী মুক্তি পাক সকল দানবিক আঘাত থেকে!

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অপুর্ব সব শব্দাবলী, ভাব গম্ভীরতা, ছন্দ ও জগত ও প্রকৃতির জন্ম লয় , বিবর্তন , আবর্তন দেশ , কাল , লয়ে অবস্থান প্রভৃতি সব মিলিয়ে লিখা এই কবিতাটি পাঠের পর মনে হলো এটার উপরে সঠিক মন্তব্য করার যোগ্যতা কি আমার আছে । নৃতত্ববিদ, ঐতিহাসিক, পদার্থবিজ্ঞানী ,রাসায়নিক , রাজনৈতিক , কবি সাহিত্যিক, কলাম লিখক সর্বগুন বিশারদ সকলেরই এই গভীর তাৎপর্যময় কবিতাটির উপরে কি মন্তব্য দেন তা পর্যবেক্ষন করাই অধিক যুক্তিসঙ্গত বলে মনে হল। সে পর্যন্তই অপেক্ষা করব । কিন্তু এই কবিতাটিতে বিবৃত অনেক বিষয়েই আমার জানার বেশ কিছু আগ্রহ ছিল দীর্ঘ দিন ধরেই । তাই সে বিষয়েই দু একটি কথা বলার চেষ্টার করলাম । একদিন এ পৃথিবী সৃস্টি হল , আবার একদিন তা ধংস হয়ে যাবে , ঠিক তেমনি ধংস হবে মানুষ ও তার সভ্যতার । এই চিন্তা পৃথিবীর সর্বদেশে সর্বকালে মানুষের মনে উকি দিয়েছে । তার পরেও কবিদের কন্ঠে শুনি আশার বানী যেমনটি রবিন্দ্রনাথ বলেছেন
জয় হোক মানুষের
ওই নব জাতকের , ওই চিরজীবিতের ।

শুনেছি সৃস্টি ও ধংস সম্পর্কে পুরানে বিভিন্ন মনুর কথা আছে । এক একটি কাল এক এক জন মনুর অধিকৃত । এক মনুর কাল শেষ হলে পরবর্তী মনুর কালের সুচনাকে বলা হয় মন্বত্বর । মন্বত্বরকে বলা যায় এক সভ্যতা ধংস হয়ে আর এক সভ্যতায় অভ্যুদয় । চলতি সভ্যতার পক্ষে মন্বত্বর পরম দুর্দিন । মন্বত্বরে সভ্যতা , প্রাণী , মানুষ সব নস্ট হয়ে যায় । এই কবিতাটিতেও দেখা যায় এ সবেরই কিছু অনুরনন । প্রলয়ের অবস্থাটা কি রকম হয় তারো কিছু বর্ণনা আমরা পাই ।

পুরানে জানা যায় যখন ব্রম্মার দিবাবসান হল,তখন সারা বিশ্বপৃথিবী এক কারণবারির সমুদ্রে পরিনত হল । সে সমুদ্রের উপর অনন্তনাগকে শয্যারূপে বিস্তৃত করে ভগবান যোগনিদ্রায় নিমগ্ন হলেন । বিঞ্চুর নাভীর উপরের নাভিপদ্মে পদ্মাসনে বসে ব্রম্মা । কারণবারি থেকেই নতুন সৃস্টির উদ্ভব । নাগ বা সাপ সৃস্টি বীর্যের প্রতীক । এই প্রতীক সেই অনন্তনাগের উপর তাই বিঞ্চু শুয়ে । বিঞ্চু পালন কর্তা । প্রলয় হবার পর তার আর কাজ রইল না । তখন তিনি নিস্ক্রিয় । প্রলয়ের মধ্যে কি অবস্থা শান্ত ছিল ? তাও নয় । বিঞ্চুর কানের মধ্যে যে ময়লা তা থেকে মধূ আর বৈটভ নামে দুজন অসুর উৎপন্ন হল । তারা ব্রম্মাকেই হত্যা করতে উদ্যত হল । বম্মা তখন আত্মরক্ষার জন্য বিঞ্চুকে জাগাবার চেষ্টা করলেন । কিন্তু যোগনিদ্রা গ্রস্ত বিঞ্চুকে জাগানো সম্ভব হলোনা । তখন ব্রম্মাকেই যোগনিদ্রারূপা শক্তিকে স্তবে তুষ্ট করে তবে বিঞ্চুকে জাগান সম্ভব হল । যোগনিদ্রা ভঙ্গ হতে বিঞ্চু মধু ও বৈটভের সঙ্গে যুদ্ধ করে তাদের বিনষ্ট করলেন । মধু আর বৈটভকে বিনষ্ট করার সময় তাদের মেদে কারণসমুদ্র পুর্ণ হল । এই থেকেই কারণ সমুদ্রে নতুন সৃস্টির উদ্ভব হল । আর মেদে পুর্ণ পৃথিবীর নাম হলো মেদেনী ।

সৃস্টি আর ধংস বা প্রলয় তাই চলছে একসাথে । প্রলয়ের আরো রকমফেরও আছে যেমন নিত্য, নৈমত্দিক, প্রাকৃত আত্যাত্বিক । পুরানে বিবিধ ধরনের যে প্রলয়ের চিন্তা আছে তার মধ্যে একটা জিনিস নজরে পড়ে । এ চিন্তায় প্রলয় হবার পরেও সব কিছু যেন থেমে বা শেষ হয়ে যায় না । যত বড় ধরনেরই হোক না প্রলয়, তারপর আবার নতুন করে হবে বিশ্বপ্রপঞ্চের উদ্ভব । এরকম অবস্থায় কবি গুরু করেছেন বয়ান
দেবশুন্য কালশুন্য জ্যোতিশুন্য মহাশুন্য পরি
চতুর্মুখ করেছেন ধ্যান
সহসা আনন্দ সিন্ধু হৃদয়ে উঠিল উথলিয়া
আদিদেব খুলিলা নয়ান ।
মুখ হতে বাহিরিল বাণী
চারিদিক করিল প্রয়াণ ।
আনন্দ ব্রম্মার চারটি মুখে যে বাণী দিল , তাই সৃস্টির অগ্রদুত । আবার যেদিন জীবন হবে প্রলয়ে অবলুপ্ত তারও কথা বলেছেন কবিগুরু
বিধাতা কি আবার বলবেন সাধনা করতে
যুগ যুগান্তর ধরে –
প্রলয় সন্ধায় জপ করবেন
কথা কও কথা কও
বলবেন বলো তুমি হৃদয়
বলবেন বলো আমি ভালবাসি ।
তাই এই ভালবাসা যতদিন থাকবে ততদিন প্রলয় তথা আনবিক মহযজ্ঞের পরে ও পৃথিবী আবার জেগে উঠবে । অতএব ভয় নেই ভ্রমরের ডানা ভাই, আধুনিক সমরাস্ত্রে যাবেনা ভেঙ্গে ষোড়শী কন্যার নীড় ।
আধুনিক সমরাস্ত্র হাতে তেজস্বী বল;
মিসাইল, পারমাণবিক সজ্জিত উদ্ধত
বাবর, হাতফ ঘুরী, অগ্নি, ব্রাক্ষোস শীর-
আর অন্ধ দৌড়ে চলা সাম্রাজ্যবাদী জিকির,
শ্রেফ ভেঙে দিচ্ছি সেই ষোড়শী কন্যার নীড়!

জানিনা এত বৈচিত্রময় কবিতাটি আমার মত করে বুঝতে পারলাম কিনা । যাহোক কবিতাটি পাঠের পরে এগুলি একান্তই আমার চিন্তা ভাবনা, অন্য কারোর চিন্তার সঙ্গে এক বিন্দু মিলবেনা বলেই ধারনা ।
অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সুপ্রিয় লেখক, আসলে একটা সুবিস্তৃত জ্ঞানভাণ্ডার পেলাম আপনার লেখায়। জানার শেষ নেই। আপনার মন্তব্য ঘরে পৌরনিক অনেক কিছুই জানা হল যা জানা ছিল না। তারসাথে যেরুপে কবিতার প্রশংসাপত্র দিলেন তা মনে হল তপ্ত মরুর বুকে জল শিঞ্চন। সাগ্রহে তা মাথা পেতে নিতে কিছুটা লজ্জাবোধও হচ্ছে। এতটুকুর যোগ্য কিনা তাও জানি নে। শুধু জানি, কিছু কিছু করে নিজের ভাব বের করে কবিতায় গেঁথে দিতে।

কবিতার যে বিশ্লেষণ করে গেলেন, নিজের মত করে আক্ষরিকতায় তার জবাব আমি জানি নে। কারণ আপনার মন্তব্য বিশ্লেষণ করার মত জ্ঞানটুকু এ ভান্ডারে নেই। শুধু বলব আপনার এই কথাটি যেন ফলে-

তাই এই ভালবাসা যতদিন থাকবে ততদিন প্রলয় তথা আনবিক মহযজ্ঞের পরে ও পৃথিবী আবার জেগে উঠবে ।


কবিতার সুগভীর বিশ্লেষণ ও অনুভবে কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার জন্য রইল গোলাপের শুভেচ্ছা

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কবিতায় ++++++++++
শেষের অংশটা একদম সেই এক মাত্রা যোগ করলো লেখাটায়, অনেক ধন্যবাদ, শুভ কামনা।
অসধারান লেখনি, চমতকার।।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ধ্রুবক ভাই, কবিতার অনুভবে শুভেচ্ছা রইল। প্রশংসা পাবার যোগ্য কিনা জানি নে। তবে ভীষণ অনুপ্রেরণা পেলাম আপনার এ মন্তব্যে!

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩১

স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন:
অসাধারণ লেখনী আপনার ।

কবিতায় +++

কর্মব্যস্ততার কারণে ব্লগে তেমন আসতে পারিনা ...........
ভালো আছেন নিশ্চয় ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আপনার জন্য আরেকটি কবিতা!!

ভাল লাগবে আশা করি। মন্তব্যে অনুপ্রানিত করে গেলেন। আমি ভাল আছি। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল!

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়েছি দাদা! শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল। শুভরাত্রি!

১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য । শুভেচ্ছা হৃদয়ে ধারণ করে নেয়া হল । কোন কোন কবিতা পাঠে তা হৃদয়ঙ্গমে লেগে যায় অনেক প্রহর । আগে যখন প্রিন্ট মিডিয়া ছাড়া কবি সাহিত্যিকদের আলোচনা ও সমালোচনা প্রকাশের এমন সহজ ডিজিটাল ব্যবস্থা ছিলনা তখনো দেখা যেতো একজনের লিখার উপরে অন্যরা কেমন সুন্দর সুন্দর নাতিদীর্ঘ আলোচনা করতেন , যা থেকে সেই কবিতার নিজস্ব বিষয় বস্তু ছাড়াও আরো প্রাসঙ্গিক অনেক বিষয় বেরিয়ে আসত । তাদের লিখাগুলি হতে জানা যেতো অনেক কিছুই । কোন লিখা পাঠে মন্তব্যদানের সময় আমার ভিতরেও এমন একটি ধারা কাজ করে অলক্ষে ।

কোন লিখা বা কবিতা পাঠে এখানে এই সামুতে অামার অজান্তেই অনেক প্রসঙ্গ চলে আসে যা মুল লিখাটি থেকে কিছুটা অন্যদিকে চলে যায় , ফলে আনেক সময় মুল লিখক কিছুটা বিব্রতও হন তা বুঝা যায় তাঁর কথা হতে । তাই কোন লিখায় মন্তব্য একটু বড় হয়ে গেলে অনেকটা ভয়েই থাকি কি জানি শুনতে হয় , যাহোক, এ যাত্রায় ফুলসহ শুভেচ্ছা পেয়ে আশ্বস্থ হলাম ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।


১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার মেগা পোষ্ট থেকে আমরা যেমন অনেক কিছুই জানছি তেমনি আপনার মনের ভাবনার প্রকাশ দেখছি মন্তব্য পাতায়। অসাধারণ। এভাবে কয় জন মন্তব্য করতে পারে। একটি বিষয়কে ঘিরে আপনার আপনার মত প্রকাশে যথেষ্ট কিছু জানার থাকে। অনেক সচেতনতামূলক কিছু পাই। ব্যক্তিগত ভাবে আমার ভালই লাগে। নতুন কিছু শিখতে, জানতে যারা আগ্রহী তাদের ভালই লাগবে। আর মতবিনিময় এমননি হলে সবার অনেক কিছু জানার থাকে। ব্লগ তো উন্মুক্তদ্বার! তাই যতবেশি পারা যায় আমাদের শেয়ার করতে হবে। কারণ জ্ঞান শেয়ারে কমে না বাড়ে বইকি! এই যে কত কিছুই জ্ঞানের ঝাপি খুলে লেখেন তাতে আমার মনে হয় লেখক পাঠক সবাই উপকৃত হয়! এটাই তো শিক্ষার্জন! বই পড়ে যা শিখি তা তো পড়তে সবসময় ভাল লাগে না। বোরিং লাগে। তাই বিকল্প মাধ্যম হিসেবে ব্লগ মন্দ নয়।


আমার মন্তব্য ঘরে প্রাণ খুলে লেখুন। আমি জানতে আগ্রহী!!

শুভকামনা রইল সুপ্রিয় লেখক। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন সে কামনা রইল!

১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

নীলপরি বলেছেন: কোথাও দেখি এ সমতলে হরিৎ অপ্সরীটিকে
বৃষ্টির ফোয়ারায় ভেসে সমুখ দিকে দিকে,
সরু পাইন বন থেকে নারিকেল পাতার গলি
নরম মাটির বুক চিড়ে আঁকাবাঁকা চলি,
বয়ে নদী পলিজল, বালুচরী নিবাস
কত নগর, বন্দর, গ্রাম,
ছেড়ে সাবুত অজস্র অশ্বখুর, ইতিহাস!


খুব ভালো লাগলো ।+++++++++

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অংশ উদ্ধত মন্তব্যে ভাল লাগার প্রকাশে, অনুভবে অনুপ্রেরণা খুঁজে পেলাম। প্লাসে উজ্জীবিত হলাম। ভালবাসা জানবেন নীলপরি!

১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনি বরাবরই ভাল কবিতা লেখেন।শুভ কামনা রইল।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ মোস্তফা ভাই। প্রশংসাটুকু মাথায় তুলে রাখলাম!

১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

সাহসী সন্তান বলেছেন: ডানা ভাই, ১৭ সালে আপনার লেখা সেরা কবিতা! খুব ভাল লাগলো!

শুভ কামনা জানবেন!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সতের সালে লেখছি মাত্র ৩ টা! হা হা হা! আর আপনি বলেন সেরা!

ভাই, কি আর বলব বলুন। এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় আর ভাল লাগে না। সবাই শুধু জিততে চায়, যুদ্ধ করতে চায়। পৃথিবী অস্থির হয়ে গেছে!

১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

আলোরিকা বলেছেন: ডুম্বুর শব্দের মানে জানা হলো --------আমি ভেবেছিলাম ডম্বুরু ভুলে ডুম্বুর হয়েছে কিনা ।

কবিতা ভাল লেগেছে । এখানেও কিছুটা জল কাব্যের স্বাদ পেলাম :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার ভাবনা ঠিকই ছিল আলোরিকা আপু, আমি ভুল ছিলাম। বানানটা তাই শুধরে নিলাম!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ ও শুভকামনা! জলকাব্যের স্বাদ এনে দিতে পেরে ভালই লাগছে। জল তো জীবন। :D

১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোলাগা !!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ সুপ্রিয় কবি! শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল!

২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। ব্রাভো।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অনুভবে ধন্যবাদ কবি! শুভকামনা একান্ত আপনার!

২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: অর্ধেক বুঝলাম মনে হয়।

ভাই কবিতাটা বুঝাইয়া দেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
পৃথিবীর রূপে আমরা মুগ্ধ হই। চারিদিকে তার অজস্র নিদর্শন। কিন্তু মানুষ ও তার প্রতিনিধিরা জীবনের জন্য পৃথিবীর জীবনকে বিষিয়ে তুলছে। পারমাণবিক বোমায় ক্ষতবিক্ষত করার পথে, বল্গাহীন নতুন অর্থগতি তাকে আরো ধ্বংস করছে।

২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন তাই ধন্যবাদ,+++

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

কবিতার অনুভবে আপনাকেও ধন্যবাদ! শুভকামনা!

২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১০

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার জন্য শুভকামনা রইল!

২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: পৃথিবীর জন্য মায়া হচ্ছে ।
একদিন ঠিকই নষ্ট হয়ে যাবে ।

কবিতা ভাল লেগেছে । প্লাস B-)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতায় আপনাকে পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম। পৃথিবীর এই নষ্টনীড়ে মানুষের পঞ্চইন্দ্রিয় সূচনা করেছে এক ধ্বংসখেলা। নৈতিক স্থলন আর অমানবিকতা দিকে দিকে!

২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:২০

মহা সমন্বয় বলেছেন: দারুণ,শুধু দারুণ নয় অসাধারণ থামস আপ :)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে অশেষ কৃতজ্ঞতা! শুভকামনা রইল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.