নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদী তো চলে গেছে সুদূরতার পানে
পাখিরাও ডানা মেলে মধ্যখানে-
কাশফুল ছেয়ে গেছে শরতের টানে,
তবুও ভুরুখানি খোঁজেনি কভু
স্বচ্ছজলটুকু ছাড়া একফোঁটা
স্নিগ্ধ কবিতার রঙ, উচ্চরব।
তাই গাঙচিল উড়ে গেছে,
সূর্যটা ডুবে গেছে,
কুয়াশাটা ছেয়ে গেছে।
আর আমি তো দেখেছি
শুধু পদ্মার পাড়ে,
জমাটবদ্ধ সোনালি সকাল,
শুষে নেয় ধুধু বালুচর।
শীতলক্ষ্যা তীরে, জেলেপাড়ায় কাঁধে চাপা
জোয়ানের বারহাতি মেঘবন্দি স্বপ্ন জাল;
মুছে যায়, দূর থেকে দূরে তপ্ত পথের পর।
কবি দেখ কি? ওরা শুকিয়ে যায়,
ওরা হারিয়ে যায়, ধীরে ধীরে।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
হুম তীরে ফিরতেই হয়। জীবনপথ রেখার বাইরে কিছুই তো নয়। এই যে নদীর তীরের কত সভ্যতা, টেমস থেকে ইরাবতী সব তো একি রেখায়, একি গতিতে, কেউ আগে কেউ পরে ফিরছে যার যার তীরে, আপন নীড়ে। জীবন যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল, এখন কিছুটা করে হারিয়ে যাচ্ছে। নদীগুলোর মতই মরার আগেই মরে যাচ্ছে!
কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
ANIKAT KAMAL বলেছেন: সুনদর
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। জীবনে আসুক শান্তির জল। সেই কামনা রইল!
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
টুনটুনি০৪ বলেছেন: আপনি অনেক সুন্দর কবিতা লেখেন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনি যখন বলেছেন তখন আমারো কিছুটা তাই মনে হল। ধন্যবাদ! সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন!
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: কবির ছন্দময় পদ্য আর জেলেপাড়ার গদ্যময় বাস্তবের পাশাপাশি অবস্থান। ভালো লাগলো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ছন্দময় পদ্য, আর গতবাধা কুবেরদের গদ্য, আর আমাদের অনুভূত নাদ্য এক হতেও পারে কিন্তু যাদের সে অনুভব দরকার সে কবিরা কই?
এই প্রশ্নটা মাথায় রেখেই কবিতাটি লেখা। কবিতার অনুভবে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন নিরন্তর!
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: তাই গাঙচিল উড়ে গেছে,
সূর্যটা ডুবে গেছে,
কুয়াশাটা ছেয়ে গেছে।
++++ আর কিছু বলা নাই,,,,, অসাধারন
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা পাঠে ও প্লাসে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যটাও অসাধারণ!
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতায় অনেকগুরো প্লাস ++++++++++++++++++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অনেকগুলো প্লাসে ধন্যবাদ ব্লগার। কই যে রাখি
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতায় অনেকগুলো প্লাস +++++++++++++++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল!
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২১
নীলপরি বলেছেন: অপূর্ব হয়েছে । কবিতার মায়াবাস্তব ভালো লাগলো । সাথের ছবিটাও সুন্দর ।
+++++++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অনুভবে ধন্যবাদ। শুভকামনা অশেষ! ভাল থাকুন নিরন্তর!
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৮
সুমন কর বলেছেন: কবি দেখ কি? ওরা শুকিয়ে যায়,
ওরা হারিয়ে যায়, ধীরে ধীরে। -- ২য় প্যারা বেশি ভালো লাগল।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
প্রথম প্যারাটা ভাবের সঞ্চার, দ্বিতীয়টায় ভাবের পরিণতি। আপনার ভাল লাগার অনুভবে সিক্ত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুপ্রিয় ব্লগার।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বিপন্ন জেলে রক্ষা আন্দোলন শুরু করতে হবে
এখন না আর কবো কথা
পড়তে হবে সব ব্লগারদের আরো কবিতা ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
বিপন্ন জেলে রক্ষা আন্দোলন শুরু করতে হবে ঠিক এটাই বলতে চেয়েছি। তবে আন্দোলন নয়, দরকার সকলের সুনজর!
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সঙ্কেতময় উপমামণ্ডিত ভাষায় পদ্মা ও শীতলক্ষার মত মাছধরার খোলা জলাসয় ও জেলেদের দুর্বিসহ এক আখ্যান উঠে এসেছে বলেই মনে হল এ কবিতায় ।
নদী তো চলে গেছে সুদূরতার পানে
পাখিরাও ডানা মেলে মধ্যখানে-
কাশফুল ছেয়ে গেছে শরতের টানে,
তবুও ভুরুখানি খোঁজেনি কভু
স্বচ্ছজলটুকু ছাড়া একফোঁটা
স্নিগ্ধ কবিতার রঙ, উচ্চরব।
তাই গাঙচিল উড়ে গেছে,
সূর্যটা ডুবে গেছে,
কুয়াশাটা ছেয়ে গেছে।
কবিতার কথামালায় জেলেদের মাছ ধরার জন্য ব্যবহৃত নদীর যে রূপ অঙ্কন করা হয়েছে তা মনে হল কবির একটি বিশিষ্ট সংযোজন।
আর আমি তো দেখেছি
শুধু পদ্মার পাড়ে,
জমাটবদ্ধ সোনালি সকাল,
শুষে নেয় ধুধু বালুচর।
শীতলক্ষ্যা তীরে, জেলেপাড়ায় কাঁধে চাপা
জোয়ানের বারহাতি মেঘবন্দি স্বপ্ন জাল;
মুছে যায়, দূর থেকে দূরে তপ্ত পথের পর।
কবি দেখ কি? ওরা শুকিয়ে যায়,
ওরা হারিয়ে যায়, ধীরে ধীরে
জীবন জীবিকার তাগিদে নদীর সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত জেলেদের হারিয়ে যাওয়া জীবন কাহিনী। এই জীবন কাহিনী বর্ণনা করতে গিয়ে যে চিত্র অঙ্কন করা হয়েছে কবিতায় , তা যেমন দৃষ্টি আকর্ষণ করে তেমনি মানুষের হৃদয়বৃত্তির যে বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে তাও মনকে দারুণভাবে নাড়া দিয়ে যায়। নদীর সাথে জেলেদের যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তাতে তাদের আনন্দ নেই, নেই স্বপ্ন, নেই চাওয়া পাওয়া। আছে সীমাহীন বেদনা ভার। প্রাণান্তর পরিশ্রম করেও সেই পরিশ্রমের ফসল তারা ভোগ করতে পারে না। ভোগ করে অন্যজন। উপাসে তাদের দিন কাটে। পদ্মা ও শীতলক্ষা নদীর মত শত শত নদীতে মাছ ধরা জেলেদের জীবন দারিদ্র্যের নির্মম কষাঘাতে আজ জর্জরিত। জেলেপাড়ার ঘরে ঘরে একদিকে অভাবের যন্ত্রনা দাহন আর দিকে উচ্চ শ্রেণীর লোকেরা ঘৃণাভরে জেলেদের পায়ে ঠেলে দেয়ার মত করুন দৃশ্যরই যেন প্রতিফলন দেখতে পাই কবিতাটিতে । জলাশয়ে নাই তাদের অধিকার, নীজের জাল দিয়ে মাছ ধরে দিয়ে আসে মহাজনের ঘরে , শুন্যহাতে নিয়ে একবুক হাহাকার । জীর্ণ জালে হুমরী খেয়ে পরে জেলেদের ব্উ ঝিরা করতে তা মেরামত, এভাবে আর কয়দিন , ক্রমে অভাবের যাতনায় খোলা জলাসয়ে মাছ ধরার মালিকানা হারিয়ে ওরাও যেন আজ হারিয়েই যাচ্ছে । মনে যা হল তাই গেলাম বলে , জানিনা কবিতাটি রচিত হয়েছে কবির মনে কোন ধারনার সুত্র ধরে ।
ধন্যবাদ সুন্দর কবিতাটির জন্য ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সুপ্রিয় লেখক, কবিতাটির পারফেক্ট ব্যবচ্ছেদ করেছেন। পদ্মার পলিমাটিতে আজ বালুময় চর, জল নেই। শীতলক্ষ্যা হারিয়ে গেছে কলকারখানার দূষিত তরলে। পানির BOD কমে গেছে, TDS ব্যাপক বেড়েছে। এমন অবস্থায় নদীতে আর মাছ নেই, জেলেদের জালের তাই কার্যকর ব্যবহার নেই। তবে মহাজনের চাবুক কিন্তু ঠিকই ব্যবহার হচ্ছে।
যে মানুষগুলো নিয়মিত প্রকৃতির খুব কাছাকাছি থাকে, যারা নদীর জল, পাখপাখালির বিচিত্র বাহারে বেড়েছে তাদের সে সৌন্দর্যময় রূপদেখার, অনুভব করার সবটুকু সুখ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আর তাইতো ---
গাঙচিল উড়ে গেছে,
সর্যটা ডুবে গেছে,
কুয়াশাটা ছেয়ে গেছে।
কবিতার এমন সুগভীর অনুভবে ও বিশ্লেষনে কৃতজ্ঞতা। অনেক অনেক ভাল থাকুন সুপ্রিয় ব্লগার!
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৫
প্রথম স্পর্শ বলেছেন: নদী তো চলে গেছে সুদূরতার পানে
পাখিরাও ডানা মেলে মধ্যখানে-
কাশফুল ছেয়ে গেছে শরতের টানে,
তবুও ভুরুখানি খোঁজেনি কভু
স্বচ্ছজলটুকু ছাড়া একফোঁটা
স্নিগ্ধ কবিতার রঙ, উচ্চরব।
তাই গাঙচিল উড়ে গেছে,
সূর্যটা ডুবে গেছে,
কুয়াশাটা ছেয়ে গেছে।
ধন্যবাদ সুন্দর কবিতাটির জন্য ।
+++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে অশেষ ধন্যবাদ! প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন প্রথম স্পর্শ!
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: বেশ সুন্দর
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আরে, জাহেদ ভাই, অনেক দিন পর!!! আপনাকে মিস করেছি ভীষণ!
কবিতার অনুভবে অনেক ধন্যবাদ। ভাল আছেন নিশ্চয়!! অনেক শুভকামনা রইল!!
১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো অনুভূতি। সুন্দর কবিতা।
নদী মাতৃক আমাদের দেশের নদীগুলো আর নদীর পাড়ে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকা মানুষগুলোর প্রতি সবার সুদৃষ্টি পড়ুক এই প্রত্যাশা। ভালো লাগা রেখে গেলাম কবিতায়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে আপনার মূল্যবান অনুভূতি রেখে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আপনার প্রত্যাশায় আমিও সুর মিলিয়ে গেলাম!
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
বেশ সুন্দর! ভাললাগা রেখে গেলাম!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতার অনুভবে ধন্যবাদ আপু। ভাল থাকুন সবসময়!
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯
বর্ষন হোমস বলেছেন:
সবকবিতা গুলোকে একটি কাব্যগ্রন্থের মাঝে নিয়ে আসলে কেমন হয়।
এবারও ভাল লাগল।
ধন্যবাদ
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এসব লেখা কে পড়িবে ভ্রাতা! গ্রন্থবন্ধ করিবার স্বপ্ন এখানেই থামিয়া রয়। নইলে কবেই করিয়া ফেলিতাম। তবে কবিতা খানা আপনার ভাল লাগিয়াছে জানিয়া বরাবর খুশি হইলাম। শুভেচ্ছা ও প্রীতি জানিবেন!
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৮
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর লিখেছেন। ভাল লাগল কবিতাটি।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অনুভবে অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা!!
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫২
পলাশমিঞা বলেছেন: আপনারা আসলে ভালো কবিতা লেখেন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
পলাশ ভাই, মন্তব্যটা আসলেই বাধাই করে রাখার মত করেছেন। ব্লগে তাই পারছি না। তবে মনে রাখলাম।
ঘাসফুলের শুভেচ্ছা রইল!
১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৭
পলাশমিঞা বলেছেন: কিছু কবিতা আছে, পড়ার পর কবিতার ভিতর মন হারিয়ে যায়।
এই কবিতা আমি আবার পড়েছি।
সত্য খুব ভালো লেগেছে।
বিশেষ করে "আর আমি তো দেখেছি
শুধু পদ্মার পাড়ে,
জমাটবদ্ধ সোনালি সকাল,
শুষে নেয় ধুধু বালুচর।
শীতলক্ষ্যা তীরে, জেলেপাড়ায় কাঁধে চাপা
জোয়ানের বারহাতি মেঘবন্দি স্বপ্ন জাল; "
আমি বন্দে বন্দি। চাইলেও বাবুইর মত ডান মেলতে পারি না। আপনাদের কবিতা পড়ে মন নড়াচড়া করে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আমরা সবাই বন্দি! হয়ত কোন একদিন সে সোনালি সকাল আবার আসবে। আবার শুরু হবে নতুন সময় নতুন ইতিহাস! কবিতাটি আপনি অনুভব করেছেন সুগভীর করেই! তাই আপনার মনের বাবুই পাখিটি নড়েচড়ে বসেছে। যারা এদের জন্য কিছু করতে পারত তাদের অনেকের মনে বাবুই ছানাটি মরে গেছে! সেখানে কিছু খালপাড়ার কুমির জন্মেছে! আফসোস!!
ব্লগে অনেকেই অনেক সুন্দর সুন্দর কবিতা লেখেন। আমরা পড়ি। অনুভব করে দেখি। মনের মাঝে যখন কিছু বেজে ওঠে লেখি। আর ভাল লাগে যখন কবিতায় আপনার মত কিছু গুনীজনকে পাই!
শুভেচ্ছা ও প্রীতি জানবেন। ভাল থাকুন সবসময়!
২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
পলাশমিঞা বলেছেন:
আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনাকেও জানাই অশেষ শুভেচ্ছা ও শুভকামনা!
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৯
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মায়ায় পড়ে যাচ্ছি কবিতা পড়ে।
১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক শুভকামনা!
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাক, অবশেষে তীরে ফেরা হলো! তীরে আছে বসতি, তীরে আছে জীবনের হাসিকান্না, তীরে আছে শ্রমজীবি মানুষের জীবনের মহাকাব্য