নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার শেষ নেই...

ভ্রমরের ডানা

ভালো থাকুক কবিতাগুলো ...

ভ্রমরের ডানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাম পজেটিভিটি প্লিজ ?

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৩



আজকাল নেগেটিভ ভাবনা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। আমরা সবকিছুতেই নেগেটিভ ভাবতে পছন্দ করি। দোষ আমাদের নয়। চারিদিকে যা ঘটছে, রটছে, লেখালেখি হচ্ছে তা আমাদের মাঝে মাঝে যেকোনো বিষয়ে নেগেটিভ হতে বাধ্য করে। আর এটা বোঝার জন্য সমাজবিজ্ঞানী হবার দরকার নাই।মানুষ যে চাঁদে পা দিয়েছে এ নিয়েও অনেকেই নেগেটিভ ভাবে বলে - না, মানুষ চাঁদে যায়নি। সব অভিনয়। ফেসবুকেও বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞান বিশারদ ( :D নিজেকে জাহির করা বিশিষ্ট বিজ্ঞান গবেষক :D ) এসব প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছিলেন। ঠিক তেমনি এখন তাই মধ্য আয়ের পথে বাংলাদেশ বললে অনেকেই আঁৎকে উঠেন। মানে কিছুটা চাঁদের দেশে যাবার মত বিষয় আরকি। ভাবেন না, এ হতেই পারে না। মানে তাদের অনেকের কাছেই বাংলাদেশ মানেই ভুখানাঙারা মিছিল করছে হাতে পাতে থালি নিয়ে বসে আছে। আর সেই সুখে তারা বগল বাজিয়ে ফেসবুকে ব্লগে দেশ ডুবে গেল মরে গেল স্টাটাস দিব দিব করছে; এই মতলব আরকি! তারা ভাবতেই চান না যে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন সেই বিভীষিকাময় দুঃসময় পেরিয়ে বাংলাদেশ যথেষ্ট উন্নতির পথে। মার্কিনমুলুকের সাবেক নিরাপত্তা বিশারদ হেনরী কিসিঞ্জারের "তলাবিহীন ঝুড়ি ত্বত্ত্ব" ভেঙে বাংলাদেশ এখন সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি সাহেবের নতুন এশিয়ান টাইগার। এসব কথা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক হবে জানি তবুও বলব আমরা এগিয়েছি।


বিশ্ব ব্যাংক বলছে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ। এদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় ১৬০২ মার্কিন ডলার যা ১৯৭১ সালে ছিল মাত্র ১৩৭ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১২-১৩ গুণ বেড়েছে। হয়ত আরো আমরা আরো সেটা বাড়াতে পারতাম। কিন্তু ঘৃনা, বিদ্বেষ, বিভেদ, ক্ষোভ, হতাশা, স্বার্থপরতা, আত্নকেন্দ্রিকতায় বেশিরভাগ মানুষ মগ্ন। নিজেদের মধ্যে হানাহানি করা, নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করাই যেন মুখ্য বিষয়। এভাবে কতটুকুই বা আমরা নিজেদের দোষমুক্ত বলতে পারি। দেশের সমস্যাগুলো আমরা যত বলি বা ভাবি তার এক শতাংশ যদি নিজেরা কাজে করিয়ে দেখাতাম তবে আজকে হয়ত আমরা অর্থনৈতিক, সামাজিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আর বহুদূর এগিয়ে যেতে পারতাম। দেশের মেহনতি মানুষ যার বেশির ভাগ অশিক্ষিত স্বল্প শিক্ষিত যাদের অবদানে যেই অর্থনীতির চাকা ঘুরছে তাদেরকে আর আমরা আর কত হতাশ করব!

মনে পড়ে না শেষ কবে একটি হানাহানি সংবাদ মুক্ত প্রথম বা শেষ পাতা পত্রিকায় পড়েছিলাম। শেষ কবে ভাল কিছু মানুষের লেখায়, কলামে কিছু পেয়েছিলাম। অথচ অনেক ভাল কিছুই দেশে হয়েছে। সব সরকারের সময়ই কম বেশি হয়েছে। কিন্তু আমরা সেগুলো আলোচনাই করিনি। চোখে পড়লেও বিশ্বাস করতে চাইনি। যেমন ওয়াটার হাউস কুপার্সের রিপোর্টে ২০১৪ সালে বাংলাদেশ ছিল বিশ্ব ৩১ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ আর ২০৫০ সালে হবে ২৩ তম । আই আর আই রিপোর্টে বলা হয় সঠিক পথেই দেশ এগিয়ে চলছে। এমন অনেক কিছুই ছিল যা কেউ দেখেনি বা দেখেও এসব রিপোর্টের কথা বলে নি, পাত্তা দিতে চায় নি। অথচ এগুলো গুরুত্ববহ। পদ্মাসেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংকের কথায় আমরা নেচেছি কিন্তু কানাডার আদালত বিশ্বব্যাংক ও পদ্মাসেতু নিয়ে কি বলল তা দেখেও দেখিই নি। আবার সেই বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশের দারিদ্র্যসূচক ও এফডিএই নিয়ে কি বলল সেটাও রইল হিসেবের বাইরে। তবে আমরা কিন্তু টি আই রিপোর্টে প্রতিবছর চোখ রাখি। এবারো হয়ত অনেকেই রেখেছিলেন, হতাশ তাই আর কিছু বলেনি।

যাকগে, আমি কিন্তু সবার কথা বলছি না। আমি বলছি যারা বাংলাদেশের নেগেটিভ ঘটনাগুলো খুঁজে খুঁজে বের করেন, হাইলাইট করেন, তারা কি আমাদের পজেটিভ কিছু দেখাবেন না? নাকি দেশে পজেটিভ কিছুই হয়নি? সব কি খুঁড়ে খুঁড়ে আমাদের বের করে আনতে বলছেন? একপেশে নেগেটিভ অনেক হল সাম পজেটিভ প্লিজ!

মন্তব্য ১২৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"বিশ্ব ব্যাংক বলছে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ। এদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় ১৬০২ মার্কিন ডলার যা ১৯৭১ সালে ছিল মাত্র ১৩৭ ডলার। "

-একজন ইউনিভার্সিটির প্রফেসরের ক্যানসার হলে, নিজ টাকায় চিকিৎসা করাতে পারবে, নাকি ভিক্ষা করতে হবে?
-মনে হচ্ছে, আপনার দৌড় ঘাট অবধি

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

বিশ্বব্যাংক নিয়ে সন্দেহ আছে নাকি? জাহিদ হাসান কি তবে প্রতিনিয়ত মিথ্যে বলে যাচ্ছে। অতিদারিদ্র্য সীমা ১২.৮, শিক্ষার হার, বিনিয়োগ অবস্থা ইত্যাদি ইত্যাদি!

শিক্ষক হলে ছাত্ররা যতটুকু করে তা নাই বললাম। শুধু আমরাই ছাত্রদের ক্যান্সার বা যাই হোক হলে নিজেদের মধ্যে, ক্যাম্পাসে ক্যম্পাসে অর্থ তুলে চিকিৎসা করিয়েছি। একজন নয় বহু জন। কেউ এক্সিডেন্ট করলে নিজের রক্ত দিয়েছি। প্রতিটি ক্যাম্পাসে এমনি হচ্ছে।


একজন ইউনিভার্সিটি প্রফেসর বহাল তবিয়ৎ আছেন। মাইনে আর এদিক সেদিকে ভালই ইনকাম করেন। পিএইচডি হলে তো কথাই নেই। অনেকে বিদেশে গেলে আর দশ বছর আসেন না। তবে গরীবের ট্যাক্সের টাকায় বেতন ঠিকি নেন। এরপর লাল নীল সবুজ দলের সাহায্য তো আছেই। উনারা ভালই আছেন। চিকিৎসারর টাকা হয়ে যাবে। ক্যাম্পাস সম্পর্কে আপনার আইডিয়া নগণ্য, বিশ্বব্যাংক নিয়ে খুব সামান্য!

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩০ লাখ "টোকাই"র মাথাপিছু আয় কত ডলার? ১১ লাখ কিশোরী চাকরাণীর গড়ে মাথাপিছু কত ডলার?

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

গ্রামেই ছয় হাজার টাকার নিচে কামলা পাওয়া দায়। শহরের ভিক্ষুকের আয় কত জানেন? থাক বলছি না। অনেক ব্লগার লজ্জা পেতে পারে!

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভুমধ্যসাগর পাড়ি দিতে ১ জন বাংগালীর আনুমানিক খরচ কত? এই বছর জন মাস অবধি কতজন বাগগালী ইতালী ও গ্রীক পৌঁচেছে?

আমাদের রেমিটেন্স বিদেশ থেকে দেশে পাঠায়ে, ব্যাংকগুলো সরকার থেকে কত ডলার আয় করে কমিশন হিসেবে? আর যে লোক ডলার পাঠায়, সে কত কমিশন পায় সরকার থেকে? এটা বুঝতে আবার টিুটর লাগবে নাতো?

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
তারা বড়লোক হবার লোভে যায়। আর লোভে পাপে, পাপে মৃত্যু! যারা যাচ্ছে তাদের সসম অবস্থার অনেকেই দেশেই তাদের থেকে ভাল ইনকাম করছে।দেশে যদি তারা এই শ্রম দিত আরো কিছু দেশ পেত। হ্যা অস্বীকার করব না তারা বৈদেশিক মুদ্রা আনছে। আর সরকার তার বাজেটের জন্য টাকা নো কাটবেই। বাজেট কি চাঁদের দেশ থেকে আসবে?

৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: বিটিভি দেখুন। সবকিছু পজেটিভ ! B-)

থাম্বস আপ

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সব পজেটিভ আর সব নেগেটিভ দুটোই সমান খারাপ।

৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ্যামেরিকা কখনোই চাদে যায়নি।পুরো ব্যাপারটা হলিউড পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলাকে দিয়ে নাসা‘র সাজানো চলচ্চিত্র,রাশিয়াকে টেক্কা দেয়ার জন্য। কারণ মহাকাশ প্রযুক্তিতে সোভিয়েত ইউনিয়ন অনেক এগিয়ে ছিল।এর অনেক প্রমাণ আছে।
জেমস বন্ড এর মুন র‌্যাকার(১৯৭৯) ছবিটা দেখে কে বলবে,বন্ড চাদে যায়নি?
।এ্যামেরিকার এক বিজ্ঞানীও এবছর বলেছেন যে,তারা আজ পর্যন্ত চাদে যেতে পারেনি।রাশিয়া চাদ অভিযানের আসল ভিডিওচিত্র দেখাতে বললে ধরা পড়ার ভয়ে নাসার কর্মকর্তারা উত্তর দিয়েছিল,সেটা “হারিয়ে গেছে”।
বোঝার আর কিছু বাকি থাকেে?
এ্যমেরিকার চাদে যাওয়া মুসা ইব্রহিমের মতো নিজের দেশ অার বিশ্ববাসীর সাথে বিশাল এক প্রতারনা।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

জ্বী, তাহলে নাসা ভুয়া, আর মুসা ইব্রাহীম সেও ভুয়া এই তো বলবেন ডিরেক্টলি নাকি, আচ্ছা টুইন টাওয়ার নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ জানতে ইচ্ছে করছে।

৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১৮

কানিজ রিনা বলেছেন: হা চাঁদগাজী শিকর বাকর সহ টানমাড়লেন।
তবে একথা সত্য। দেখেননা এখানে শুধু সবাই
দককের লেখা দেয় কেউ সুখের লেখা দেয়না।
আর ধম্ম নিয়ে যত পারে অপমান করতে।
মসম্মান মসম্মান যুদ্ধে জড়াচ্ছে এখানে একটু
পরামর্শ দিলে কিহয়। ট্রাম্পু সৌদীর সাথে যুক্তি
করে কাতারে অবরদ দিল এবিষয়ে চাঁদগাজী
কিছুই বলিল না।

বিরহের কবিতা পড়তে পড়তে নিজেও শুধু
গান গাই বিরহ বড় মধুর লাগে।
আপনি চিন্তা করেননা। টুকাইরা আর কিছু
নাহোক ঠেলাগাড়ি চালান শিখবে নাহয় ছিনতাই
কারী হবে নাহয় রাস্তার ঝারুদার হবে নাহয়
চেছরা চোর হবে তারপর কোনও আমলাদের
গডফাদার হবে। বেঁচেতো থাকবে?
আর যারা অট্টালিকায় থেকেও সুখ পায়না।
তারা বাংলাদেশ কেন স্বাধীন হোল তাও ভুলে
গেছে। এহন খালি ভয়পাই দ্যাশ তেতুই হয়ে
না যা। আর কিচু কবার পারুম না।
তয় আপনার লেখায়ও দুক্কুর লেখা মনে হইল।
ধন্যবাদ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

একপেশে যে কোন লেখাই বিরক্তিকর। পজেটিভ কিছু অস্বীকার করে নেগেটিভ হলে তো কথাই নেই।


আপনাকে ধন্যবাদ!

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৪৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না ভাই, আমি অত পজিটিভ হতে পারি না।। বাস্তবতাই আমাকে নেগেটিভ হতে বাধ্য করে।। কেন জানেন?? সময়ের তালে যে পরিমান মাথপিছু আয় হবার কথা, তা হয়েছে কি?? যেটুকু হয়েছে, সময়েরই সাথে।।
আর ট্রাম্পের সময়েই বোধহয়, "কেউ" চাঁদের ব্যাপরটা নিয়ে "হেসেছিলেন"!!
পজিটিভ কিছু যে হয় নি, তা নয়।।। কিন্তু সময়ের দাবীই নেগেটিভ নিয়ে ভাবলে প্রকারান্তরে পজিটিভকেই সাহায্য করা।। তাই নয় কি??

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
হুম তাই, তবে লেভেল ক্রসিং নেগেটিভিটিতে কিছুই পাবার নেই। আর আমাদের মাথাপিছু আয় খারাপ নয়। আমরা ভারত পাকিস্তান শ্রীলংকার সাথেই লিস্ট ডেভেলপড কান্ট্রু থেকে লোয়ার মিডিল ক্লাসে পৌছালাম। খারাপ করিনি। পাকিস্তান আর ভারত ১৯৪৭ সালে স্বাধীন আর আমরা মহান একাত্তরে।

হতাশা ভারত পাকিস্তানের বেশি হওয়া উচিত। আমাদের নয়। আর আপনার বিষয়টা একান্তই আপনার সুপ্রিয় ব্লগার! ধন্যবাদ!

৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৬

সোহানী বলেছেন: লেখক বলেছেন:
তারা বড়লোক হবার লোভে যায়। আর লোভে পাপে, পাপে মৃত্যু! যারা যাচ্ছে তাদের সসম অবস্থার অনেকেই দেশেই তাদের থেকে ভাল ইনকাম করছে।দেশে যদি তারা এই শ্রম দিত আরো কিছু দেশ পেত। হ্যা অস্বীকার করব না তারা বৈদেশিক মুদ্রা আনছে। আর সরকার তার বাজেটের জন্য টাকা নো কাটবেই। বাজেট কি চাঁদের দেশ থেকে আসবে

দু:খিত হলাম আপনার এ কমেন্ট পড়ে। বড়লোক হবার লোভে কেউ হয়তো যায় কিন্তু বেশীরভাগই হতাশ হয়ে দেশে ছাড়ে, নিরাপত্তার অভাবে দেশ ছাড়ে। আর এ দেশে শ্রম বেশী মূল্যবান নাকি দলবাজি বেশী মূল্যবান ... জ্ঞানীর মূল্য বেশী নাকি মস্তানের!! চোখ বন্ধ না করে খুলে দেখুন। আপনার লিখা নিয়ে হয়তো কিছু দ্বিমত ছিল কিন্তু আপনার মন্তব্য পড়ে পুরোপুরি হতাশ। কারন আপনি বিদেশ থাকেন না, প্রবাসীদের সম্পর্কে ভালো ধারনা আছে কিনা জানার ইচ্ছে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


আশেপাশে যা দেখেছি তাই বলেছি। এই কথা গুলো গ্রীস আর ইতালি প্রবাসীদের উদ্দেশ্য করে বলা যারা ভুমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছে ( যাদের বেশির ভাগ অবৈধ পথে গমন করে) সবাইকে নয়। আপনি ভুল বুঝেছেন।


অনেক প্রবাসী দেশকে বিদেশের মাটিতে উজ্ঝল করেছেন।আরো যারা নিজ যোগ্যতায়য় বৈধ উপায়ে বিদেশে অবস্থানরত তারা সকলেই দেশের সম্পদ। তাদের প্রতি আমার পূর্ন শ্রদ্ধা আছে।


বেশীরভাগই হতাশ হয়ে দেশে ছাড়ে, নিরাপত্তার অভাবে দেশ ছাড়ে এই কথাটি ভুল। বেশীর ভাগ প্রবাসী অদক্ষ বা স্বল্প দক্ষ ( অনেকেই ফাইভ পাস থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস)। এরা টুপাইস ইনকাম করতে যায়। হতাশা নিয়ে নয়। অনেক গরীব ছেলে নিজের কর্ম দিয়ে দেশে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। তারা বিদেশে শ্রম দিয়ে দেশে ডলার পাঠিয়েছে।

৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: https://youtu.be/yNBCpE1D-4A
এ্যামেরিকার নাগরিক মাইকেল মুর এর এই প্রামাণ্য চিত্রটা দেখলেই বুঝবেন,এ্যািমেরিকা কিভাবে আরবদের তেল দখল করারজন্য ৯/১১ সাজিয়েছে।
চেষ্টা আর ইচ্ছা থাকলে যে কেই সত্য জানতে পারে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:




আপনি মানেন?

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবই ঠিক আছে, আপনার ভাবনাটুকু অন্যেদের গলাবাজির মাইকের মতো।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

তাই বুঝি? একটা পোষ্টেই মাইকিং হয়ে গেল?

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "তারা বড়লোক হবার লোভে যায়। আর লোভে পাপে, পাপে মৃত্যু! "

-যারা ফাঁসকরা প্রশ্নে পাশ করে, ওরা ভাববে আপনি কিভাবে লিখা শিখলেন? আপনি মফিজের বড়ভাই; পিগমীরা ভুমধ্যসাগর পাড়ি দেয় না, ওরা বানর শিকার করে!

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনি দেশের কথা ভাবেন এটা ভাল কিন্তু দেশের মানুষকে চিনতে পারেন নি এটা খারাপ!

১২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


একজন গার্মেন্টসকর্মী কত হাজার বছর কাজ করলে, ঢাকায় ১টা এপার্টমেন্ট কিনতে পারবেন? ও নিজ বাচ্ছাকে নর্থ সাউথে ডাক্তারী পড়াতে পারবেন?

আপনার এই পোস্ট ব্লগে চিড়িয়াখানার মতোই লোকজনকে আকর্ষণ করবে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ক্যাপিটালিজমে সবাই কি একপাতে খাবে? এটার শুরুটা কোথায়? আপনার কথা গুলো বাস্তবে খাটছে না।

১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তালপাতা সিপাহী, আমিই মেঘদুত ও স্বপ্নবীথি আপনার পোস্টে কমেন্ট করার সম্ভাবনা আছে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

তাদের সাথে আপনার পার্থক্য খুব কম।

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১১

অনল চৌধুরী বলেছেন: ump Science Advisor Denies Apollo Moon Landings Ever Happened
trump science
Share13K
Tweet
Donald Trump’s newly appointed science and technology advisor, Yale University professor David Gelernter, has already attracted a barrage of criticism after making controversial statements this week during an exclusive interview with Science Today.

The controversial computer scientist already known for his strong stance against the science behind global warming has openly and vehemently criticized the space policy of the Barack Obama administration and its goal to reach Mars in 2030.

“ How can we manage to organize a U.S.-crewed orbital Mars mission by the mid-2030s when we never even went to the moon? The idea is laughable, as was Obama’s administration, if I may add ”
– Yale Professor David Gelernter

“The Apollo moon landings are the biggest fraud in mankind’s history, even worse than all that global warming nonsense,” he added.
trump science2

Recently appointed science and technology advisor to Donald Trump, Yale University professor David Gelernter, in an exclusive interview with Science Today this week, claimed the Apollo moon landings never happened.
A voyage that never was

This is not the first time the controversial professor has attacked the Apollo moon landings. In his 2012 book America-Li

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

নাসা কি বলে? নাকি নাসায় বিশ্বাস নেই?

১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " পাকিস্তান আর ভারত ১৯৪৭ সালে স্বাধীন আর আমরা মহান একাত্তরে। "

-১৯৪৭ ও ১৯৭১ সালের মাঝে বাংগালী জাতি বিশ্বে ছিলো না; প্রথম বাংগালী শিশু জন্মেছিল ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর! আপনি হয়তো বিশ্বের জন্য বিস্ময়, বিনা মগজের ১ম মানব বিশ্বে!

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনি কি পাকিস্তান পিরিয়ডের শোষন দেখেন নি? ওতে যা আয় হয়েছে চা আর পাট বিক্রি করে সব তো করাচী আর ইসলামাদের রাজপথ আর বিল্ডিং নির্মানে গেছে। পাকিস্তান ইকোনোমিস্ট ফাইভ ইয়ার প্ল্যানে ইকোনোমিস্টদের রিপোর্ট দেখলেই বুঝবেন বৈষম্য কাকে বলে। তখন বাংগালির সব নিয়ে যায় নি ওরা? ছয় দফা কি ফাউফাউ বংগবন্ধু দিয়েছিলেন? বাংগালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম কেন হয়েছিল? জাতি অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক মুক্তি কেন চেয়ে ছিল? তার আগে কি বাংগালি জাতি দুধেভাতে ছিল? মিলিটারিররা জীপে জীপে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে সোনাদানা এনেছিল?

বাংগালি তখন বেচেও মরে ছিল। তিনি তো এমনি বলেন নি "তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়"। কেন সবাই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল? তখন কি বাংগালি খুব সুখে ছিল না?

সুপ্রিয় ব্লগার, আপনি অবাক করলেন। শুধু আমাকে নয়, সবাইকে।

১৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৫৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: কেউই ঝাপিয়ে পড়েনি।১৫ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত আলোচনা চলছিল ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য।এখানেও বিরাট বড় মগজ ধোলাইয়ের খেলা অাছে চাদ অভিযানের বানানো কাহিনীর মতো।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৫৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আচ্ছা! বিস্তারিত লেখুন। দলিলদস্তাবেজ সহ।আপনার লেখা সবাই পড়তে চায়। চাঁদের ব্যাপারে নাসার মন্তব্য কি? মঙ্গলের পাথফাইন্ডার তবে ভুয়া তাই না? আর নীল আমর্স্ট্রং বলে কেউ ছিল না। ওকে ওকে! ধন্যবাদ! বিশাল কিছু জানলাম।

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব ব্যাংক, জিডিপি, আইএমএফ ইত্যাদির সাথে আরেকটি সুচক জড়িত আছে, সেটার কথা আপনি বলেননি; যাক, জিডিপি একটা গড় মাত্র; উহার সাথে জিডিপি'র প্রভাব মাপার সুচককে না রাখলে উহা পুর্ণ হয় না।

যাক, বসুন্ধরার মালিক ও ১ জন টোকাইর গড় কত? আনুমানিক: (৫০০ মিলিয়ন ডলার + ০ ডলার) = ২৫০ মিলিয়ন ডলার; ১ জন টোকাইর আয় বছরে ২৫০ মিলিয়ন ডলার; এই গড়টা আপনি বুঝেন না; ফলে, আপনি সব সময় পজিটিভ; এমনিতেই, কম বুঝলে মানুষ বেশী সুখী হয়ে থাকেন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

এটাই পুঁজিবাদ! আপনাকে বুঝতে হবে বিশ্বের সকল দেশের ব্যাবসা বাণিজ্য পরিবারকেন্দ্রিক। অক্সফামের রিপোর্ট মতে বিশ্বের সকল অর্থ পাঁচভাগ মানুষের হাতে আর বাকি ৯৫ ভাগের হাতে কিছুই নেই নাম মাত্র ছাড়া। ২০০৭ সালে বুশ সাহেবের ইরাক আফগানিস্তান যুদ্ধের ফল হিসেবে অর্থনৈতিক মন্দায় আম্রিকা সহ বিশ্ব যখন ধুকছিল (অনেকেই আবাসন ব্যাবসার ধসের কথা বলে) তখনো এদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়েছিল। অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির দেখা আমরা কেন খোদ উন্নত দেশ আম্রিকাও দশে দশ পায়নি।



শ্রেণীববৈষম্য অস্বীকার করে পুঁজিবাদ হয়না জনাব। টোকাই ফকির আম্রিকাতেও আছে। থাকবেই।এটা পুঁজিবাদ। এখানে একদিকে কিছু মানুষ ফুলে উঠে আর কিছু নিঃস্ব হয়ে যায়। এটা বুঝতে খুব বড় বিশারদ হওয়া লাগে না। তবে বাংলাদেশে এই চিত্র অস্বীকার করার মত নয়। এটাও সত্য।

১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর কথায় সুন্দর পোষ্ট, প্রথমেই প্রিয়তে রাখলাম।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ধন্যবাদ নাইম ভাই

১৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার সৎ সাহস দেখে আমার মতো অনেকেই অনুপ্রাণিত হবে সত্য কথা গুলো স্বীকার করতে। ব্লগে এত এত বিশেষজ্ঞ থাকার পরেও আপনি যে সাহস করে এই পোষ্টটি লিখেছেন তাতে কৃতজ্ঞতা রাখতেই হয়। কারণ, ব্লগে বা ব্লগের বাহিরে অনেক মানুষ আছেন এরা বাংলাদেশের ভালো কিছু দেখেন না খুঁজে পান না। এদের কথা হচ্ছে বাংলাদেশ আজ সকালেই বিশ্বের এক নম্বর দেশ হল না কেন!! বাংলাদেশের মানুষ ইংরেজিতে কথা বলতে পারেনা কেন!! একশতভাগ শিক্ষিত হল না কেন!! বাংলাদেশে এখনো মানুষ রাস্তায় ঘুমায় কেন!! সব দোষ শেখ সাহেবের!! সব দোষ শেখ হাসিনার!!!!

আরে দায়িত্বশীল লোক, যারা এমন বলেন মনে করেন তাদের বলছি, আরে দায়িত্বশীল লোক আপনি কবে দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য কোন উপকার করেছেন? এই ভূখণ্ডে বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামক কোন দেশই হইত না, তা বুঝেও স্বীকার করতে তাদের অন্তরে আঘাত লাগে!! স্বাধীন বাংলাদেশে যদি শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকতেন, তাহলে আজকের পদ্মা সেতু, মধ্যম আয়ের দেশ, ফাইবার অপটিকসহ খাদ্যে সয়ংসম্পন্ন হতো না, এটা জানে তারা, মনে মনে হিসেব কষে পায় কিন্তু মুখে বলতে তাদের অন্তরে আঘাত লাগে।

আমি তাদের বলছি, যারা বাংলাদেশের অগ্রগতি চোখে দেখেন না, আরে হনু মিয়া, এই দেশে শেখ হাসিনা ছাড়াও আরও রাজনৈতিক নেতা দেশ চালিয়েছে, তাদের সময় আর শেখ হাসিনার সময় হিসেব কষে দেখেন যদি শেখ হাসিনা সবার চেয়ে ভালো না করে থাকেন তো এই দেশে কোনদিন বঙ্গবন্ধুর নাম নিবো না, শেখ হাসিনার নাম মুখেও আনবো না।।

এই দেশে যদি পাকিস্তানি উত্তরসূরী না থাকতো, জামাত বিএনপি না থাকতো তবে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বের এক নম্বর দেশ থাকতো সবদিক থেকে, এটা বলতে ডক্টরেট পাস করতে হবে না, গ্রামের ছোট বাচ্চাটিও এখন বুঝতে শিখেছে। বর্তমান সরকার যেকোনো উন্নয়নমূলক কাজ করতে গেলে কত বাঁধা অতিক্রম করে যেতে হচ্ছে তা এসি রূমে বসে কম্পিউটার টিপে বের করা সম্ভব হবে না।

আর ইসলাম পন্থী নেতা মনে করার কথা যদি বলতে যাই, তাহলে অনেক প্রিয় মানুষের কলিজ্বায় কাটা বিদবে, তাদের সহ্য হবে না, সে বিষয়ে নাইবা বললাম আজ। সেটা সামনের দিনের জন্য তুলা থাকলো।

এখন বর্তমানে এমন সুশীলের জন্ম নিছে, যারা মনে করে সরকারের বিরুদ্ধে বললে আর ভালো ভালো কাজের প্রশংসা ঢেকে রাখতে বস্তাপচা একটা মন্দ কাজের হাইলাইট করতে পারলেই বুঝি দেশপ্রেমী হওয়া যায়!!

এই দেশে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, মায়ের আকুতি ছিল ধর্ষকদের কাছে 'বাবারা, মেয়েটা আমার ছোট, তোমরা একজন একজন করে যেও, নয়তো মা আমার সহ্য করতে পারবে না'!! আজ ভুলে গেছে অনেকেই।
মাত্র আড়াই মাসে সাড়ে চার হাজার মানুষ খুন গুম হয়েছে এই দেশে, তা আজ ভুলে গেছে অনেক চুসিল। এই দেশে টুকাইদের দিয়ে বোমা মারার কাজ করানো হয়েছে, তা আজ ভুলে গেছে সেইসব ভণ্ড দেশপ্রেমী সুশীল নামের _____রা।
এখন বাংলাদেশে সেগুলো আর নেই, সেই খুন নেই, ধর্ষণ নেই, টুকাইকে বোমা মারার কাজে ব্যবহৃত করতে পারেনা। তাতেই তাদের কলিজ্বায় সুঁইয়ের গুতা লাগে!! আরে প্রকাশ্যে দিনের বেলায় কুপিয়ে কুপিয়ে মেরেছে, এমপি মন্ত্রী কেউ বাদ যায় নি, ২১ আগষ্ট নাইবা বললাম। আজ ভুলে গেছে সেইসব সুশীলরা।

বলে কথা বলার স্বাধীনতা নেই! অথচ কোন কিছুই বাদ দিচ্ছে না বলতে!! ওরা নাকি সুশীল! ওরা নাকি দেশপ্রেমী!! এইসব সুশীল আর দেশপ্রেমীকে আমি______

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি ভাল বলেছেন। এসব জিনিস নিয়ে লেখা উচিত। নেগেটিভ দেখে দেখে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।

২০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব ব্যাংক, জিডিপি, আইএমএফ ইত্যাদির সাথে আরেকটি সুচক জড়িত আছে, সেটার কথা আপনি বলেননি, উহার নাম এইচডিআই; যাক, জিডিপি একটা গড় মাত্র; উহার সাথে জিডিপি'র প্রভাব মাপার সুচককে না রাখলে উহা পুর্ণ হয় না।

যাক, বসুন্ধরার মালিক ও ১ জন টোকাইর বার্ষিক আয়ের গড় কত? আনুমানিক: (৫০০ মিলিয়ন ডলার + ০ ডলার)/২ = ২৫০ মিলিয়ন ডলার; ১ জন টোকাইর আয় বছরে ২৫০ মিলিয়ন ডলার; এই গড়টার প্রভাব আপনি বুঝেন না; ফলে, আপনি সব সময় পজিটিভ; এমনিতেই, কম বুঝলে মানুষ বেশী সুখী হয়ে থাকেন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইন্ডেক্সে বাংলাদেশ খারাপ করেনি। বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৯তম। আগের বছর (২০১৪) বাংলাদেশ ১৪২তম অবস্থানে ছিল। বাংলাদেশ সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে নেপাল পাকিস্থান থেকে এগিয়ে। আর মানব উন্নয়ন ব্যহত হওয়া যতটা না রাজনৈতিক তার থেকে বেশি সামাজিক ও অর্থনৈতিক!


আপনার শেষ লাইনের সাথে একমত হতে পারছি না। আমি হিসেব ছাড়া কথা বলি না। সমস্যার সমাধান যুক্তি দিয়ে।

২১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



@নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ,

আমার মনে আছে, আপনাকে ১০০ টাকার ১টা নোট হাতে দিয়ে আপনার বস আপনাকে "অফিসের বাহিরে কাজে" পাঠায়ে ছিল; আপনি তাতে খুশী ছিলেন। আপনাদের মতো মানুষ থাকাতে, বসুন্ধরা, ওরিয়ন, খুলনা পাওয়ার গড়ে উঠেছে সরকারী ব্যাংকের টাকায়, যে টাকা থেকে টোকাইদের পড়ার কথা, যে টাকা থেকে ১২ বছরের কিশোরীর স্কুলে যাবার কথা। আপনার ছোট বোনের সমান ১১ লাখ মেয়ে "চাকরাণী" হয়ে মানুষের ঘরে রাতদিন কাজ করছে; যেসব মানুষের বউ দিনের ১০টায় ঘুম থেকে উঠে ১১ বছরের চাকরাণী মেয়ের বানানো চা খায়; আপনাদের চিন্তাধারা পিগমীদের সমান, কিছু একটা খেয়ে, অফিসে ঘুমানোই জীবন; বাকীদের কি হচ্ছে, সেটা মাথায় ধরে না।

সারা বছর, কোন এক মেয়ের উপর এবড়ো থেবড়ো কবিতা লিখে চলেছেন; মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে আপনি আর সেই মেয়েই শুধু থাকে।

খালেদা জিয়ার বাড়ী যখন ফেরত নেয়া হয়েছিল, ইডিয়ট গৃহহীন টোকাইরা উনার পক্ষে মিছিল করেছিল; ঐ টোকাইরা রাস্তায় ঘুমায় কুকুরের সাথে, সেটার খবর নেই, বিলিওনিয়ার বেগম জিয়ার বাড়ীর জন্য মিছিল করছিলো বোকারা; আপনার অবস্হাও সেই রকম হয়েছে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


আক্রমণ করে অনেক কিছুই বলা যায়!

২২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: পোস্টের চেয়ে মন্তব্যগুলো পড়তে ভালো লাগলো। এই পোস্টের মতই আওয়ামীলীগ সরকার অনেক ভালো কাজ করেও সুনাম অর্জন করতে পারে নি। যদি লেখক এই বিষয়ের উপর অনুসন্ধান চালান তাহলে আসল সত্যটা বের হয়ে আসবে। তখন লেখক আপনাতেই বুঝতে পারবেন যে এই সরকারের জন্য বিষফোঁড়া হলো এই সরকারের দলীয় নেতা কর্মীরাই। ফলে ২০১৩ সালে সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হাল এতটা দূর্গন্ধযুক্ত হতো না। কই তার দলের লোকজন? এই দূর্গন্ধ তো তাদেরই উচিত দূর করা। কিন্তু পারছে না কেন? বরং দিন দিন দূর্গন্ধ বাড়ছে। এটা আরও বাড়বে, কারণ হাসিনা আপা তাঁর কাছের জনদেরকে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতেই পর করে দিয়েছেিলেন, যারা তাঁকে ২০০৮ সালে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো। আসলে উনি লোক চিনেন না বলেই অযোগ্যদেরকে উনার উপদেষ্টা বানিয়ে রেখেছেন। আগে নিজের ঘর সামলান, তাহলে অন্যে কোন গিবৎ গাইতে পারবে না।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

কাকে কি বলছেন জনাব?

২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বিশ্ব ব্যাংক, সরকার আর বিরোধী দল যা বলুক না কেন প্রকৃত পক্ষে দেশের অবস্হা আরো করুন। দেশের সিংহভভাগ মানুষ আপাতকালীন অবস্হায় নিজের আয় দ্বারা বিপদ মোকাবিলা করতে পারে না। তাদের ধার-কর্য বা সুদের উপর টাকা আনতে হয়।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:





গরীব লোক তো রাতারাতি কমে যাবে না। ১৯৯৯ এ ছিল ৪৮ ভাগ তা ২০১৪ তে এসে ২৮-২৯ ভাগ। বর্তমানে ২৩.৫ ভাগ (উচ্চ হার)


ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের মতে অতিদরিদ্র ১২.৯ ভাগ। এক দিনে সব শেষ হয়ে যাবে নাতো। সময় লাগবেই। এটাই বাস্তবতা। কেউ এসে আলাদিনের চেরাগ জ্বালিয়ে এসব ঠিক করবে এটা ভাবলে ভুল।আমাদের সমস্যা আমাদের সমাধান করতে হবে। পদ্মাসেতুর ব্যাপারটা মানুষ ভুলেই গেছে। আমাদের সঠিক অ্যানালাসিস করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শুধু শুধু লড়াই করে নিজেদের মধ্যে হানাহানি করে কি লাভ?

২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: পজিটিভ থিংকিং ভালো। কিন্তু চারপাশে এত এত নৈরাজ্য দেখে ও নিজেও ভুক্তভুগি হয়ে দেশে কত পারসেন্ট লোক পজিটিভলি ভাবতে পারছে সেটা এখন বিরাট প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় যারা পজিটিভলি ভাবছে তাদের উদ্দেশ্য নিয়েও মানুষ প্রশ্ন তুলছে। তাহলে এখন বুঝুন দেশের কি অবস্থা।

পজিটিভলি ভাবার লোক এখনও আছে তবে তা নিদারূণভাবে কম। এবং প্রতিনিয়ত কমছে। কেন তার উত্তর নিজেকে প্রশ্ন করেই নিতে হবে?

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


নেগেটিভ থিংকিং একটা দেশের জন্য কোন যুক্তিতেই ভাল হতে পারে না। আর এটা করেই আমরা আমাদের সব হারাতে বসেছি। আমাদের পূর্বসূরিররা গর্ব করার মতই অনেক কিছু দিয়ে গেছেন কিন্তু আমরা বিভেদ তৈরি করে সেসব নষ্ট করেছি। যেসব দেশে chaos হচ্ছে, সে সব দেশের পরিনতি দেখুন।

২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

আল ইফরান বলেছেন: অনেক কিছুই বলা যায়, কিন্তু প্রথম কমেন্টস থেকেই বলছি,

চাদগাজী চাচা বলেছেন ,-একজন ইউনিভার্সিটির প্রফেসরের ক্যানসার হলে, নিজ টাকায় চিকিৎসা করাতে পারবে, নাকি ভিক্ষা করতে হবে?
লেখক প্রতিউত্তর করেছেন, "একজন ইউনিভার্সিটি প্রফেসর বহাল তবিয়ৎ আছেন। মাইনে আর এদিক সেদিকে ভালই ইনকাম করেন। পিএইচডি হলে তো কথাই নেই। অনেকে বিদেশে গেলে আর দশ বছর আসেন না। তবে গরীবের ট্যাক্সের টাকায় বেতন ঠিকি নেন। এরপর লাল নীল সবুজ দলের সাহায্য তো আছেই। উনারা ভালই আছেন। চিকিৎসারর টাকা হয়ে যাবে। ক্যাম্পাস সম্পর্কে আপনার আইডিয়া নগণ্য, বিশ্বব্যাংক নিয়ে খুব সামান্য!

লেখককে বলছি, ভার্সিটিতে বিজনেস আর ল' ফ্যাকাল্টি ছাড়াও আরো অনেকগুলা ফ্যাকাল্টি আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিলাসী জীবনটাই দেখেছেন, প্রতিনিয়ত স্ট্রাগল করা মানবেতর জীবনের দায় নিয়ে বেচে থাকা শিক্ষকদের জীবন দেখেন নাই।
মঞ্জুরুল, আসিফ আর বারাকাতদের দিয়ে সবাইকে মাপবেন না।

আর বিশ্বব্যাংকে আপনার এত ভরসা ? ? ?
জানেন নিশ্চয়ই তারা আপনার কোন সেক্টরে সবচাইতে বেশী পয়সা দেয় এবং কেন দেয়।

নেগেটিভিটি আর পজেটিভিটি নিয়ে কথা বলা আমার মত তুচ্ছ মানুষের জন্য অনেক বড় কাজ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

জনাব, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ হাইস্কুল প্রাইমারি কাউকেই পেলাম না যিনি নিজের অবস্থান নিয়ে শুকরিয়া করছে! এটা তো খারাপ। দেশের ৫ উচ্চ শতাংশ আয়ের মানুষদের মধ্যে এরা পড়েন। সরকারি চাকুরীজজীবি ১৩ লাখ। তারা আয় রোজগারে ভালই চলছেন।



আর বিশ্ব ব্যাংকের উপর আমার ভরসা নিয়ে কিছু বলব না, তবে আমরা বিশ্ব ব্যাংকের কথায় একদা নেচেছিলাম পদ্মা সেতু নিয়ে।


নেগেটিভ পজেটিভ নিয়ে বলার বা ভাবার অধিকার সবার রয়েছে।

২৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
@গাজী ভাই,

টুকাই দের ভাগ্য কোন কালেই ভালো ছিল না, বরঞ্চ আরো করুণ দশাই ছিল। এই দেশে যতগুলো সরকার গেছে টুকাইদের ব্যবহার করেছে। বর্তমানে তারা যথেষ্ট ভালো আছে। সারাদিন যা কামাইতে পারে তাই নিজের পেটে বা নিজের কাজে লাগাতে পারছে। একজন টং দোকানদার কোন একসময় গোল্ডলিফ সিগারেট রাখতো না দোকানে, এখন বেনসন রাখে।
বিশ্বের উন্নত দেশ গুলি মন্দের ভালোকে আকড়ে ধরে উন্নতি করেছে। আমরা সেই সব গল্প গর্ব ভরে আলোচনা করি, কিন্তু নিজের দেশের বেলায় তা ভাবতে রাজি নই। এই হল আমাদের দোষ।
কোন সরকার এসে টুকাইদের দশ তলা বিল্ডিং করে থাকতে দেননি, কেউ দিবেও না, আপনাকে ক্ষমতা দিলেও দিবেন না।
আর কাজের বোঁয়ার ভাগ্য বিগত সরকারেরা রাণীর করে রাখেননি, কেউ রাখবেও না।
জনগণের দাবী নিয়ে কথা বলা আর দেশের লেজ টেনে ধরা আপনাদের কাছে সমান! এইতো আপনার ভালো লেখক!! কাজের বোঁয়ার ভাগ্য ভালো করতে চাইলে সরকারকে কি করা উচিৎ? কোন সরকার আজ পর্যন্ত টুকাই, কাজের বোঁয়ার জন্য আবাসিক এলাকা করে দেননি, কেউ দিবেও না।

আর আমার কবিতার কথা বলছেন! সেটা সামুতে এসেই সূচনা হয়েছিল, প্রয়োজনে সামুতেই যবনিকা টানবো, আমি কবি হতে জন্মাইনি, লেখালেখি পেশাও না। ফরহাদ হারামজাদা ব্যাগসহ সেচ্ছা ভ্রমণে গেল কাপড় মোবাইল চার্জার নিয়ে আর আপনি পোষ্ট দিলেন দেশের মানুষ গুম হচ্ছে, বাহ! কি সুন্দর লেখক আপনি !! আপনার মতো লেখকই তো দেশের উন্নতির কাজে লাগবে!!
আমার লেখা কবিতা নয়, কোনদিন দাবিও করিনা। কাজেই সেই বিষয়ে এটাক করার কোন মানেই হয় না।

@শাহাদাৎ ভাই, আপনার কথামত মনে হচ্ছে পূর্বের সরকার দেশের সবার আপদ কালে সরকারিভাবে সহযোগিতা করেছে!! বর্তমান সরকার করছেনা, তাই করুন দশা!! দেশটারে তো আফগান করেই ফেলেছিল, বর্তমান সরকার সেখান থেকে টেনে তুলছেন তো তাই হয়তো ভালো লাগছে না, অশোভন মনে হচ্ছে। দেশটা দিবেন কারে ?! তারেক মিয়ারে দিবেন ?

আসল কথা কি, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যাবেই। যতই লেজ ধরে টানাটানি করা হোক, বাংলাদেশ সামনের দিকেই যাবে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

যৌক্তিক কথা!

২৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

আখেনাটেন বলেছেন: আপনি মনে হয় ক্রিটিসিজম ও নেগেটিভ থিংকিং এই দুটো জিনিস গুলিয়ে ফেলেছেন। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ক্রিটিসিজম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা না থাকলে গণতন্ত্রের চাকা সঠিকভাবে চলতে পারে না। আর এই ব্যবস্থাকেও সহজভাবে নেওয়াও পজিটিভ থিংকিং এর অন্তর্গত। তাহলে এর মানে কি দাঁড়াচ্ছে আপনি নিজেও সমালোচনাকে পজিটিভলি না নিয়ে নেগেটিভলি নিচ্ছেন। তার মানে আপনি নিজেও একজন নেগেটিভ থিংকার হিসেবেই চিহ্নিত হচ্ছেন।

আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ক্রিটিসিজম আর চিন্তার দেউলিয়াপনা এক জিনিস নয়। নেগেটিভ চিন্তায় মগজের দেউলিয়াপনাই বেশি ফুটে ওঠে। অজুহাত খোঁজে। ক্রিটিসিজম লাগবে তবে সেটা যৌক্তিক হোক। ভাল জিনিসের মর্যাদা আর খারাপের নিন্দা হোক এটাই কাম্য।


সবসময় নেগেটিভ, একপেশে পজেটিভের মতই খারাপ। আমি সমালোচনা পছন্দ করি। এটিও একটি সমালোচনা পোষ্ট। অনেকের মত আপনি ও নিতে পারেন নি।


আপনার মন্তব্যে আমি দুঃখ পাইনি। আপনাকে ধন্যবাদ!

২৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

নীলপরি বলেছেন: শিরোনামটাই বেশ পজিটিভ । বিষয় বিশ্লেষণও বেশ ভালো ।

শুভকামনা ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ধন্যবাদ নীলপরি! ভালবাসা জানবেন!

২৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

কানিজ রিনা বলেছেন: অংশান সচী বাঁধা পড়েগেছে সৈরাচারীদের হাতে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জম্ম দেওয়ার পিতা
শেখ মজীব বলেছিলেন আমার ডানে চোর বামে চোর চারিদিকে চোর আমি পেয়েছি চোরের খনি। এখনও তাই আছে। আমাদের
চরিত্র পরিবর্তন না হলে সরকারের দোশ ধরে
লাভ নেই।
পাকিস্তান শোসক আর ভারত খাদক। আমাদের
দেশের মানুষ এখনও পাকি প্রিরিতি আছে।
ভারতের পাচাটছি। সভাবে অভাব যাবেনা।
চোরেরা বড়লোক হচ্ছে গরীব আরও গরীব
হচ্ছে। এদেশে নেশা দ্রব্য ব্যবসাহীরা কোটিপতি পতিতার মালিক কোটিপতি আরও
অনেক কোটিপতি সরকারের চোখে আঙুল
দিয়ে চলে। দেশে ধর্ষনের মহামারী নেশাখোরের
মহামারী আর প্রতিটি ধর্ষনই হচ্ছে নেশাখোদের
দ্বারা। বিশ্ববিদ্যালয় সরকারী বেসরকারী সব
নেশার আকড়া চারদোকান থেকে শুরু করে
ওষুধের দোকানে। নেশার ব্যবসা রমরমা চলছে।
প্রশাসন ক্ষমতার লাগাম ধরতে পারছেনা।
কারন কিছু দুর্নিতীবাজ প্রশাশনের ভিতর রয়েগেছে। আমাদের চরিত্রই খারাপ কথার কথায় সরকাররের দোশ একটা অভ্যাস। সেই
দোহায় দিয়ে সফি হুজুর ইসলামীক রাস্ট্র চায়।
সেই ভয়ে দিন গুনছি।
সব সরকার কিছু ভাল করার চেষ্টাত করেই
কিন্তু আমরা খারাপটাই বেশী দেখি।
মানুষের সভাব চরিত্র চেন্জ না হলে সরকারের
দোশ দিয়ে লাভ নাই। এদেশে নাস্তিক আর
জঙ্গীরা একই মুদ্রার এপিট ওপিট। ধন্যবাদ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আমি সরকারের গান গাইছি না। আপনি পোষ্ট ভাল করে পড়ুন।

৩০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: দেশ অনেক এগিয়েছে।মালদার পার্টি আরো মাল কামিয়েছে। আর টোকাই দের আয় বেড়েছে। জিবনযাত্রার মান বেড়েছেছে কি না সন্দেহ। শিক্ষার মানোন্নয়নের কারনে প্রশ্ন কিনে পরীক্ষা দিতে হয়।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


এসব সত্যের মতই সত্য আরো কিছু আছে যা পজেটিভ।শিক্ষার নেগেটিভ দিকের জবাবে শুধু এটাই বলি আর্মি বিসিএস এ নিয়োগ পেতে পয়সা লাগে না। মেধা লাগে।

৩১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: পোস্ট টা ভাল, আমাদের দেশের নেগেটিভ কাজের পরিমান এত বেশি যে পজিটিভ সে তুলনায় খুবই নগন্য। তাই একটু আকটু পজিটিভ নিয়ে আলোচনা করা দরকার।
কিন্তু পজিটিভ ব্যপারে আলোকপাত করতে গিয়ে আপনি একটু বেশি পজিটিভ করে ফেলেছেন। দেশে এত ভাল কিছু এখনো হয় নাই। মানুশ তার অবস্থার পরির্বতন নিজের বেচে থাকার তাগিদে করছে, এখানে সরকার এর তেমন কোন অবদান নেই।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সরকারের অবদান নিয়ে আমি কিছু বলিনি। বাংলাদেশের অগ্রগতি নিয়ে বলেছি। আপনি আবার লেখাটি পড়ুন!

৩২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমরা তো চাঁদে যেতে পারবো না, তবে আমাদের দেশের মানুষ চাঁদে মানুষ দেখছে ।। ;) কি সৌভাগ্য আমাদের !! হুমম, ইতিবাচক ও নেতিবাচক নিয়ে আমাদের জীবন প্রবাহ । যেখানে নেতিবাচক প্রবাহ বেশি সেখানে আবার ইতিবাচকের কি গুরুত্ব ? সত্য সবদা সুন্দর ! এই সত্যের পক্ষে আজকাল কয়জনে চলে বা বলে ? নিজের নাম, খ্যতি সবি বাঁচে যদি জীবন বাঁচে ;যেখানে জীবনই প্রশ্নবিদ্ধ, সেখানে আর নাম, খ্যতি দিয়ে কি হবে !! যেখানে নেগেটিভের রাজত্ব সেখানে আবার কিসরে পজেটিভের গুরুত্ব?


ধন্যবাদ
ভালো থাকুন.......

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আজকাল সবাই সমালোচক আর বিচার বিশেষজ্ঞ! কিছু একটা ধরেই নিজের ঢোল বাজাতে দেশের নামে দেশপ্রেম জাহির করে। কিছু করে দেখাতে এসব করা লাগে কি!


নেগেটিভের পা*য় লাথি মারুন। পজেটিভ কিছু করুন। আপনার আশেপাশেরর লোকের ভাল হবে।

৩৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে? মুখে হাসি, বুকে বল তেজে ভরা মন "মানুষ হইতে হবে" কবি যথার্থ বলে গেছেন....... আজকাল কিছুই হলেই এক লাভ দিয়ে, সবাই সাধু বাবা সেজে যাই !! এখানে আমার প্রশ্ন ; সবাই যদি সাধু বাবা হয় তবে, অসুধু বাবা কারা ।।
আর, আপনি বাস, ট্রাক, লন্ঞ উঠেন যেখানে যান কেন, এমন কি আকাশে উড়তে গেলেও সেখানেও তৈল লাগে; মানে বিমাণের জ্বলানি হিসাবে তেল !!! এখন, তেল ছাড়া দুনিয়া চলে না !!! এই তেল মারা যেদিন বন্ধ হবে দেখবেন, তখন সব ঠিক হয়ে গেছে ....... আগে নিজেকে বদলাতে হবে !!!

ধন্যবাদ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



কথা খাটি! তেলবাজি বাদ দিতে হবে। তবে অমুকপন্থী তমুকপন্থী এগুলোও বাদ দেওয়া দরকার। দেশের স্বার্থ সবার উপ্রে রাখে কাজ করার এটাই সময়!

৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথমেই বলি- খুব সুন্দর লিখেছেন।
আমি গত কয়েকদিন ধরে ভাবছিলাম পজেটিভ লেখা ব্লগে পাচ্ছি না। পজেটিভ লেখা পড়তে ইচ্ছা করে। আমি আশাবাদী মানুষ। দেশ আসলেই এগিয়ে যাচ্ছে।
আপনার পোষ্টে সবার মন্তব্য পড়েছি। সবাই দারুন মন্তব্য করেছেন। বিশেষ করে চাঁদগাজী সাহেব। তাকে ধন্যবাদ। তিনি মন্তব্য করেই পোষ্টটা ত্বরান্বিত করেছেন।

আমি অ্যাম্বার দেশটাকে ভালোবাসি। এই দেশের উন্নত হোক এটা আমি মনে প্রানে চাই।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনি একজন নিরীহ ব্লগার। বলতে গেলে দেশের নীরিহ মানুষদের প্রতিনিধি! আপনার মন্তব্যে যে আশাবাদ, সেটি পূরণ করার দ্বায়িত্ব সবার!

৩৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

কল্লোল পথিক বলেছেন:
পোস্ট পড়লাম।সেই সাথে মন্তব্যগুলোও।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ধন্যবাদ কল্লোল ভাই!

৩৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: @ নয়ন ভাই,
এখানে আমি মানুষের ফাইন্যান্স নিয়ে কথা বলেছি, সরকারের দোষগুণ নিয়ে নয়। প্রয়োজনে কমেন্ট পুনরায় পড়ুন এবং ভালভাবে বুঝে তারপর আবার মন্তব্য করুন।

আর আমি কোন রাজনীতি করি না, যার জন্য আমাকে কোন দলের পা চাটতে হবে অথবা কারো বিরোধিতা করতে হবে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার ব্যাপারে উনার ধারণা শুদ্ধ হোক!

৩৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

আখেনাটেন বলেছেন:
ধরে নিলাম- লেখক একজন প্রচণ্ড আশাবাদী মানুষ। গোটা সিস্টেম অগ্নিকাণ্ডে ভস্মিভূত দেখেও গাদা গাদা ছাইয়ের মাঝে সোনার নাকফুল পেতে হন্য হয়ে খুঁজতেও লেখকের আপত্তি নেই।

কিন্তু জনাব যে ব্যক্তিগুলোর সম্পদ ঐ বহ্নিশিখায় নিঃশেষ হয়েছে বা হচ্ছে তারা কিংবা তাদের রিলেটিভস বা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল মানুষেরাও কি এতে নাকফুল খুঁজবে? দেশে ঘরপোড়া মানুষের অনুপাত কত?

নিজের বাড়িতে আগুন লেগেছে সেই আগুনে কি বাড়ির মালিক পজিটিভলি নিয়ে আলু পুড়ে খাবে?

দেশের কয়জন মানুষ সুখী তেলতেলে জীবন-যাপন করছে? তারা কারা? এরা পজিটিভ দেখবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অন্যরা...।

নেগেটিভ চিন্তা নৈরাজ্য ডেকে আনে। কিন্তু সমালোচনা শুদ্ধ হতে সহায়ক হয়। কিছু লোক নেগেটিভ চিন্তায় নৈরাজ্য আনার পাঁয়তারা করছে। আবার কিছু লোক অন্ধের মতো সবকিছুতেই পজিটিভ। এই দুই শ্রেণির মানুষেরা দুই ঘরানার এবং নগণ্য। বাকিরা সবাই সমালোচক।
আর এখানেই আমার আপত্তি। লেখক সাধারণকেও ঐ দুই ঘরানার মধ্যে ফেলার চেষ্টায় রত। এখানে লেখকের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায়।

আমি নিজেও একজন আশাবাদী মানুষ। আমি নিজেও বিশ্বাস করি এ দেশ এ রকম থাকবে না। মানুষ এখন ছুটছে। এই গতিই দেশের মানুষকে বিশ্বে সামনের কাতারে দাঁড় করাবে। এতটুকুই আশার কথা। কিন্তু এই ছোটার গতিকে প্রতিনিয়ত কিছু সুবিধাবাদী লোক বিভিন্ন পরিচয়ে মন্থর করে দিচ্ছে সেই স্বাধীনতার পর থেকেই। আর এখানেই সমালোচনা। নিশ্চয় এটাকে নেগেটিভিটি বলবেন না।


০৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



গোটা সিস্টেমে একদিনে আগুনে সব ভষ্ম হয়নি। গাদা গাদা আগুনের ছাই সেও কোন দল বা সরকার একা করেনি। সবাই দায়ী! কে এত সাধু হে! সিস্টেমের কলকব্জা নড়িয়ে সবাই উপ্রে উঠার জন্যে পাগল। যারা ওই বহ্নিশিখায় নিঃশেষ তাদের নাকফুল খুঁজে দিতেই আমি বলছি। কিন্তু সিস্টেমের কল্কব্জায় ঝুলে থাকা মানুষ পারবে কি নিজের পাগলামো ছাড়তে? অন্ধের মত দৌড় বন্ধ করতে? ব্লগে পত্রিকায় নেগেটিভ আর পজেটিভ লেখা গুলোর অনুপাতেই বুঝবেন সবকিছু। ঢালাও নেগেটিভ আর পজেটিভ দুটোই খারাপ। সব কিছুতেই ভাল মন্দ থাকে। বিশ্বের কোন দেশ স্বর্গ নয় আবার কোনটা সম্পূর্ণ নরক নয়। কিন্তু কিছু সমালোচক যখন বছর বছর ধরে নেগেটিভিটি ছড়িয়ে যায় তার উদ্দেশ্যকে আপনি কি বলবেন?


সমালোচনা ভাল। দেশের অগ্রগতিতে তা কাজে লাগে।কিন্তু ভাল দিকের প্রশংসা করলে তাতে সবাই উৎসাহিত হয়। তো সেটা করা কি অনুচিত। যে লোকগুলো দেশের জন্য অক্লান্ত খাটছে তাদের ব্যাথার মলম লাগবে না?


আপনি আশাবাদী শুনে খুশি হলাম। আমার উদ্দেশ্য হল ভালটা শুনতে চাই, খারাপ টাও শুনতে চাই। পজেটিভ নেগেটিভ ঢালাও একই গান ভাঙা রেকর্ডে বার বার শুনতে চাই না। নিশ্চয়ই আমার দুট্যোই হিসেব করতে হবে।নইলে হিসেবে ভুল হয়ে যাবে।

৩৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন:


এসব সত্যের মতই সত্য আরো কিছু আছে যা পজেটিভ।শিক্ষার নেগেটিভ দিকের জবাবে শুধু এটাই বলি আর্মি বিসিএস এ নিয়োগ পেতে পয়সা লাগে না। মেধা লাগে।


পরিবারের কেউ জামাতশিবির কিংবা বিএনপি তে জড়িত থাকার কারনে কত জনের তীরে এসে তরী ডুবল।

বিসিএসে প্রথম হয়েও চাকরি পাননি আউয়াল

মনোনীত হয়েও চাকরি পাচ্ছেন না

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

সেই আওয়াল সাহেব বর্তমানে পুলিশ ক্যাডারে আছেন। উনার সমস্যাটা জানে কি? কেন উনি আটকে গিয়েছিল। খোজ নিয়েন।


আর বিসিএস নিয়ে শুধু আপনার মত মানুষ যারা একটা কিছু ইস্যু করেই নেমে পড়েন তারা প্রশ্ন তোলেন। ভাই, একটু পত্রিকাদি পড়েন।

৩৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেশ কে নিয়ে পজিটিভ ভাবা ঈমানের অংগ। লেখাটি প্রিয়তে গেল । নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন এর কথার সাথে সহমত ।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যাবেই। যতই লেজ ধরে টানাটানি করা হোক, বাংলাদেশ সামনের দিকেই যাবে।
দেশের অগ্রগতির বিষয়ে আলোচনা সমালোচনা দুটোরই প্রয়োজন আছে ।কিন্ত যখন দেখা যায় পজিটিভের চেয়ে নিভেটিভই বেশী আসছে তখন একটু হুচট খেতে হয় । তখন একটু তলিয়ে দেখলে দেখা যায় যারা নিভেটিভ দিকটা বেশী দেখেন তাদের অনেকেই দেশের কিছু কিছু বিষয়ে চরম নিভেটিভের সময় উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছিলেন বলেই দেখা যায় ( এটা অবশ্য সকলের বেলায় নয় ) , কোন কারণে ভাটার টানে সময়ের পরিবর্তনে তারা সবকিছুতেই শুধু নিভেটিভই দেখেন । যাহোক পৃথিবীর এমন কোন দেশ নাই যেখানে নিভেটিভ কিছু নেই কিন্ত সে দেশের লোকজন ঢালাও ভাবে নীজের দেশের নামে নিভেটিভ কিছু বলেন না , ঠিক যে জায়গাটায় নিভেটিভ সেটা তুলে ধরে তা সমাধানের জন্য ব্যবস্থাগুলিও তুলে ধরেন । নিভেটিভের করণগুলিকে সঠিকভাবে চিত্রিত করা প্রয়োজন । বিষ বৃক্ষ কে কিভাবে রোপন করেছেন তা নিরুপন না করে বর্তমানের বিষময় ফল নিয়ে কথা বললে ফল শুধু বিষময়ই হবে । বিষ বৃক্ষটি কি ভাবে কার হাতে রোপিত হয়েছিল , তা নিরোপন করে সেরকমভাবে নতুন করে যেন সেরকম বিষবৃক্ষ আর রোপিত না হয় তার সর্বজন গ্রহনযোগ্য পন্থা বের করতে হবে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে । সকলের পজিটিভ চিন্তায় এটা হবে । সকল জায়গায় নিভেটিভ x নিভেটিভ = পজিটিভ হওয়ার চিন্তা না করে নিভেটিভ + নিভেটিভ = ২নিভেটিভ হয় চিন্তাটা মাথায় রাখলে ভাল হয় । আবার পজিটিভ x নিভেটিভ = নিভেটিভই হবে । তাই কোন রকম নিভেটিভ চিন্তা ভাবনা না করাই ভাল । ধন্যবাদ লেখাটি দিয়ে একটি ভাল আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


সুপ্রিয় ব্লগার আপনার মুল্যবান মতামত পেয়ে সত্যিই মনে বল পেলাম। আমি অবাক হয়ে যাই একটু পজেটিভ ভাবার জন্যে কত কথাই না শোনতে হচ্ছে।মানুষের মানসিকতা দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছি। আমরা সবাই সমালোচক, কেউ সমাধানের কথা বলছি না। শুধু নাই নাই নাই। সমস্যা সমস্যা সমস্যা। কিন্তু সমাধান কি?


যখন সবার এগিয়ে যাবার সময় তখন আমরা বিভেদ তৈরি করছি। আপনি পজেটিভ নেগেটিভের হিসেব টা ঠিকই দিয়েছেন নেগেটিভ নেগেটিভ = দুইটা নেগেটিভ।


আপনার মুল্যবান অনুভব শেয়ারে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা সুপ্রিয় লেখক!!!

৪০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

ক্লে ডল বলেছেন: মানুষ যা কিছু ভালবাসে তার কাছ থেকে অনেক বেশি আশা করে। বাংলাদেশ ত আমাদের জন্মভূমি! বর্ণনাতীত ভালবাসার জিনিস। আপনি যাকে নেগেটিভ বলছেন, আমি মনে করি আমরা দেশ থেকে অনেক বেশি আশা করি তাই যেকোন খারাপ বিষয় বড় হয়ে ধরা দেয়।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

দেশের থেকে আশা করে দেশপ্রেম দেখানো যায় না। নিজের সর্বোচ্চ স্বার্থ বিলিয়ে দিয়ে দেশের তরে উৎসর্গ দেশপ্রেম। আপনার মন্তব্যে আহত হলাম

৪১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: মাইনাসে মাইনাসে প্লাস আর প্লাসে প্লাসে মাইনাস। প্রথমেই পজিটিভ ধারণাকে প্রাধান্য দিয়ে আপনার লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার লেখার পরে প্রিয় ব্লগারদের মতামতের মাধ্যমেই বুঝে গেছেন বেশীরভাগ মানুষ হতাশার মাঝে আছে আর এ থেকেই নেগেটিভ ভাবনা বা মন্তব্য চলে আসছে। এটা আসে জীবন থেকে আর এজন্য মানুষ পজিটিভিটির চেয়ে নেগেটিভিটিকেই বেশী প্রায়োরিটি দেয়। তবে যাই হোক দেশ এগুচ্ছে আর ভবিষ্যতে আরো এগুবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। দেশ এগিয়ে যাক এই প্রত্যাশা সবারই হোক।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি পরিস্থিতি বেশ বিশ্লেষণ করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!

৪২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা অর্থনীতি, মানুষের মৌলিক অধিকার, জাতীয় সম্পদ ও উহার ডিষ্ট্রিভিুশন বুঝেন না, তাদের কাছে দেশের উন্নয়ন কিভাবে উপস্হিত হয় আমার ধারণাও নেই।

বসুব্ধরা মলে, খুবই সামর্থ পরিবারের সাথে ৬/৭ বছরের ফুটফুটে ছোট মেয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে; একই সাথে টোকাই ভাইবোনও ঘুরে বেড়াচ্ছে; দিনের শেষ কে কোথায় ঘুমাবে? ১৮ বছর বয়সে কে কোথায় যাবে? যারা এতদুর দেখে না, তারা নাগরিক অধিকার বুঝার অবস্হানে নেই।

দেশে সম্পদ সৃস্টি হচ্ছে, মালিকানা সামান্য মানুষের হাতে, এবং সরকারী অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স তা করে আসছে!

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:




পুঁজিবাদ বা ক্যাপিটালিজম শ্রেণীবৈষম্য তৈরি করে। আপনার তৈরি উদাহরণটি তার পারফেক্ট নমুনা। বিশ্বেও সম্পদ তৈরি হচ্ছে তার মালিকানাও কয়েকটি কোম্পানিরর হাতে। বিশ্ব বিবেক এতে কি জাগছে? উন্নত বিশ্বের বিবেক কি বধির বোবা আর অন্ধ হয়ে গেছে? তারা চাইলে তো হাজার অরিয়ন একেখান, আর বসুন্ধরা ভুখাদের দিতে পারে?


দিচ্ছে না কেন? তাদের কিসের অভাব?

৪৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের ৩৬% এর বেশী মানুষ ভুমিহীন, নাগরিক হিসেবে তাদের অনুভুতি কি ধরণের ?

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


দেশের অর্থনীতি একবার ব্রিটিশ একবার পাকিস্তানি দিয়ে চুষে ছোবড়া বানানো হয়েছে। ভূমিহীন মানুষ তো থাকবেই।তবে কমে আসবে আরো। তাদের অনুভূতি নিশ্চয় ভাল নয়।কিন্তু যারা তাদের এই অবস্থা করেছে, যারা সায় দিয়েছে চুষে খেতে তাদের অনুভব কি?

৪৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "দেশের অর্থনীতি একবার ব্রিটিশ একবার পাকিস্তানি দিয়ে চুষে ছোবড়া বানানো হয়েছে। ভূমিহীন মানুষ তো থাকবেই।তবে কমে আসবে আরো। "

-আপনার ভাবনায় ভুল আছে, সেজন্য আপনার লেখা যুক্তিহীন: আমাদের বর্তমান ফাইন্যান্স সিস্টেমে (যেখানে জমির দাম ভয়ংকরভাবে বেশী) একজন কম জমির মালিক জমি বিক্রয় করবেন, নাকি কিনবেন? আসল কথা, কম জমির মালিকেরা চড়া দাম পেলে জমি বিক্রয় করে, চড়াদামে জমি কিনে বেশী জমির মালিকেরা; "এতে আগামীতে ভুমিহীনদের সংখ্যা বাড়বে"।

আপনি ফাইন্যান্স বুঝেন না, আবোল তাবোল লেখেন!

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি দেশের কিছুই না জেনে হাবিজাবি ভাবেন আর কল্পনা মিশিয়ে লেখেন। জনাব, ওটা দিয়ে সাহিত্য হতে পারে কিন্তু সমালোচনা হয় না।


আপনি কি জানেন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী তে কতটি প্রকল্প রয়েছে কত টাকাই বা বরাদ্দ হয়েছে।আপনি জানলে এসব কথা বলতেন না। ভূমিহীনদেদের খাস জমিতে বসতভিটা করে দেওয়া হচ্ছে। প্লট ও জমি বরাদ্দ দিয়ে তাদের সাহা্য্য করা হচ্ছে। আপনি ভূমিহীনের যে হিসাব দিয়েছেন তা ১৯৭০ দশকের। আর বর্ত্তমান হিসাবে তা ৭ ভাগের আশেপাশে হবে। এটা আরো আগের হিসাব এখন আরো কমতে পারে। এটা বুঝতে ফাইনেন্স লাগে না মহোদয়!


আপনার উচিত বর্তমান বাংলাদেশ নিয়ে স্ট্যাডি করা। কারন আপনি বর্তমান হিসেবের অনেক কিছুই জানেন না।

৪৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "আপনি ভূমিহীনের যে হিসাব দিয়েছেন তা ১৯৭০ দশকের। আর বর্ত্তমান হিসাবে তা ৭ ভাগের আশেপাশে হবে। এটা আরো আগের হিসাব এখন আরো কমতে পারে। এটা বুঝতে ফাইনেন্স লাগে না মহোদয়! "

নীচের লিংকে দেখেন, শতকরা কত জন কৃষক ভুমঘীন হয়েছেন: শতকরা ৫৬%; ৩৬% হচ্ছে যাদের বাস্তুভিটা নেই।
http://rda.portal.gov.bd/sites/default/files/files/rda.portal.gov.bd/page/5ff79539_efe5_4ae6_ab99_c4d7dd182bf1/069.pdf

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ভূমিহীন কৃষক এককোটি। তাহলে ষোল কোটি জনগণ হলে ভূমিহীন কত ভাগ?




আর আপনার লিংক দেখছি!

৪৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:
http://duwaterlawreview.com/landlessness-water-access-and-development-in-the-bangladeshi-floodplains-floating-villages-in-the-face-of-climate-change/

"Nearly 89% of the population owns less than 2.5 acres of land and 13% of rural Bangladeshis own absolutely no real property. "

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



গাজী ভাই, তারা ১৩ পার্সেন্ট ভূমিহীন পেয়েছে। এই রিপোর্ট ২০১৫ তে। এটা বিশ্বাসযোগ্য!

৪৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:

http://www.thedailystar.net/perspective/tale-two-cities-1382656


Then research shows that the general trend of increasing landlessness in Bangladesh. A study in the Journal of Social Sciences notes, “Landless households in the study area are about 44.35 percent of the total population size of the study area. However, from the primary survey conducted in 2005, it is found that 52.14 percent of households are landless among the total number of respondents.

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ওটা একটা স্টাডি এরিয়া। ওটা পুরো জনসংখ্যা কাভার করছে না।



যাই হোক, এটি বেশ জটিল সমস্যা সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।

৪৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভুমিহীনতা মাপা হয় বিভিন্ন দিক থেকে: কৃষিজমি, বাস্তুহারা, সরকারী জমিতে বসবাসকারী, পাহাড়ে অনধিকার প্রবেশ; সবকিছু থেকে গড় নিলে এখন তা ৩৬%

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সব নিয়েই এক কোটি। তাদের জন্য গুচ্ছ গ্রাম, আশ্রয়নন প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার ইত্যাদি কর্মসূচি চলছে।অনেকের ভাগ্য বদলে গেছে। আপনি সার্চ দিলেই পাবেন।

৪৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে জমি-বিক্রয়কারীর তুলনায়, গুচ্ছ-গ্রামে বসবাসকারীর অনুপাত বের করেন। সারা দেশে "কয়টি গুচ্ছ গরাম আছে?"

একটি বাড়ী একটি খামার একটা ব্যাংক-লোন প্রজেক্ট ছিল; যেখান থেকে কৃষি লোন নেয়া যেতো; আপনি কিসব বলেন, নিজেই বুঝেন না। এই লোন নিয়ে কেহ জমি কিনেছে, নাকি কিনার পরিমাণ লোন দেয়? আপনি ফাঁস-করা প্রশ্নেও পাশ করতে পারবেন না।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:








আপনার তথ্যগুলো খুব দুর্বল।এ নিয়ে আপনাকে অনেক কিছুই বলা যায়। কিন্তু সবাই আপনার মত হাউ হাউ নয়।

কথাগুলো বলার আগে গুচ্ছগ্রাম দিয়ে সার্চ দিলেই উত্তর পেয়ে যেতেন। দেশের আনাচেকানাচে গুচ্ছগ্রাম। আর একটি বাড়ি একটি খামারের লোন কাদের দেয়? যারা লোন পাচ্ছে তাদের কে জিজ্ঞাসা করলেই বুঝা যায় এটা তাদের কতটুকু দরকার ছিল। অন্তত, ঘরের চাল খুলে নেওয়া গরীবের ব্যাংক থেকে এটি ভাল।



৫০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে যাই বলুক, আমরা পজিটিভ চিন্তা করতে চাই ।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সেটাই ভাই! আপনাকে ধন্যবাদ!

৫১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: Just now ·

সবাই বিনা পয়সায় শেখেন,কিভাবে শেয়ার বাজার লুট,জালিয়াতি করে ব্যাংক ঋণ নেয়া আর প্রতারণা করে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হতে হয়।১৯৯৬ অার ২০১০ এর শেয়ার লুটকারীদের নেতা রাষ্ট্রের এতোবড় দায়িত্বে থাকে এমন দৃষ্টান্ত পৃথিবীর কোন দেশে আছেে ?এরা ই তো বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী লোক।এদেরই অনুসরণ করেছে ডেষ্টিনি,হলমার্ক,বেসিক অার বাংলাদেশ ব্যাংক লুটকারীরা।
কারো কোন প্রতিবাদ আছে ?
জিএমজির খেলাপি ঋণে বিপাকে সালমান এফ রহমান | প্রথম পাতা | Jugantor
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি উন্নয়নবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবার ফেঁসেই যাচ্ছেন। বিলম্বে হলেও সোনালী ব্যাংকের কঠোর অবস্থানের কারণে জিএমজি এয়ারলাইন্সের খেলাপি ঋণের ২৬৬ কোটি টাকা দিতেই হচ্ছে। না হলে…
jugantor.com

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
পুরাই অনল...... আমার লেখাটা পুড়ে গেল। পানি পানি.....

৫২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সবাই পোসিটিভ!! পোসিটিভ বলে নৃত্য করেন।এমন উন্নয়ণটি কোথাও কেউ পাবে না খুজে !!!!!!!


জিএমজির খেলাপি ঋণে বিপাকে সালমান এফ রহমান
[জিএমজির খেলাপি ঋণে বিপাকে সালমান এফ রহমান]
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি উন্নয়নবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবার ফেঁসেই যাচ্ছেন। বিলম্বে হলেও সোনালী ব্যাংকের কঠোর অবস্থানের কারণে জিএমজি এয়ারলাইন্সের খেলাপি ঋণের ২৬৬ কোটি টাকা দিতেই হচ্ছে। না হলে আইনি ব্যবস্থায় যাবে ব্যাংকটি। ব্যাংক সূত্রে বৃহস্পতিবার এমন আভাস পাওয়া যায়।

সম্প্রতি সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫২৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সিদ্ধান্তের বিষয়টি ইতিমধ্যে জিএমজিকে জানানো হয়েছে। এর আগে ২৯ মার্চ সব সুদ মওকুফ চেয়ে ঋণটি পুনঃতফসিলের জন্য চিঠি দেয় জিএমজি কর্তৃপক্ষ। কিন্তু তা বোর্ডসভায় গৃহীত হয়নি।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ যুগান্তরকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি ঋণ পুনঃতফসিল ও সুদ মওকুফের আবেদন করেছিল। কিন্তু পরিচালনা পর্ষদ তা অনুমোদন করেনি। আইনি ব্যবস্থা নিতে বলেছে।’

সোনালী ব্যাংকের পরিচালক সাবেরা আক্তারী জামালের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে ব্যাংকের নির্ভরযোগ্য সূত্র বলেছে, মামলার প্রস্তুতি চলছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে মামলা হয়ে যাবে।

এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ যুগান্তরকে বলেন, ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী যদি কেউ খেলাপি বা খেলাপি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক কিংবা মালিক হন, তবে তিনি কোনো ব্যাংকের পরিচালক বা চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। এছাড়া উনি তো পুরনো খেলাপি। তার প্রশ্ন- একটি খেলাপি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান কীভাবে একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদে থাকেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিষয়টি দেখা উচিত।

এ ব্যাপারে সালমান এফ রহমানের বক্তব্য নেয়ার জন্য বৃহস্পতিবার রাতে তার ব্যক্তিগত মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোনকল রিসিভ করেননি। পরবর্তীকালে তাকে ক্ষুদেবার্তা পাঠানো হলেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

প্রসঙ্গত, আওয়ামীপন্থী ব্যবসায়ী বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান বর্তমানে আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং ১৯৯৬ সালে শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি মামলার অন্যতম আসামি। এছাড়া এই জিএমজি কোম্পানির শেয়ারবাজারে বিক্রি করে তিনি ৩শ’ কোটি টাকা নিয়ে আটকে রেখেছেন। অথচ বিনিয়োগকারীদের টাকা পরিশোধ করছেন না।

সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালে জিএমজি এয়ারলাইন্স সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় শাখায় ঋণের জন্য আবেদন করে। এ জন্য ধানমণ্ডির ২ নম্বর সড়কের ১৭ নম্বর প্লটে (নতুন) ১ বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমি ও তার ওপরের ভবনসহ সব স্থাপনা ব্যাংকের কাছে বন্ধক রাখা হয়। এ জমির মালিক বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সোহেল এফ রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। ওই বছরেই জিএমজিকে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ওভার ড্রাফট ঋণ সুবিধা প্রদান করে সোনালী ব্যাংক। পরে ধীরে ধীরে সুদসহ ঋণ দাঁড়ায় ২৬৬ কোটি ১০ লাখ টাকা।

২০১২ সালে জিএমজির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে ওই ঋণ খেলাপি হয়ে পড়ে। এ সময় ঋণটি পুনঃতফসিল করে সোনালী ব্যাংক। এরপর আবারও খেলাপি হয়ে পড়লে ব্যাংকটি ঋণ পরিশোধের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে চেষ্টা চালায়। এজন্য কয়েক দফায় চিঠি, উকিল নোটিশ, আলোচনা সবই করা হয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে। অবশেষে অর্থ আদায়ে অর্থঋণ আদালত আইন-২০১৩ এর আশ্রয় নেয় ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে আইনের ১২(৩) ধারা অনুযায়ী বন্ধকি জমি নিলামে তুলতে গত বছরের ১২ জুলাই নিলাম দরপত্র বিজ্ঞপ্তি দেয় সোনালী ব্যাংক। বর্তমানে ওই জমিতে বেক্সিমকো গ্রুপের কার্যালয় এবং তাদের ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইয়ালোর শোরুম রয়েছে।

তবে শেষ মুহূর্তে জিএমজি রিট দায়ের করলে নিলাম স্থগিত হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়ার ওই রিটটি তাদের পক্ষে নিষ্পত্তি (ভ্যাকেট) করে সোনালী ব্যাংক। এরপরই ঋণটি পুনঃতফসিলের চেষ্টা শুরু করেছে জিএমজি।

অর্থঋণ আদালত আইন-২০১৩-এর ১২(৩) ধারা অনুযায়ী কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিবাদীর কাছ থেকে কোনো স্থাবর সম্পত্তি বন্ধক রেখে, আস্থাবর সম্পত্তি দায়বদ্ধ রেখে ঋণ প্রদান করলে এবং বন্ধক প্রদান বা দায়বদ্ধ রাখার সময় সম্পত্তি বিক্রির ক্ষমতা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করলে তা বিক্রি না করে, বিক্রির চেষ্টা করে ব্যর্থ না হয়ে, সমন্বয় না করে অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করা যাবে না।

ব্যাংকের নথিতে জিএমজির চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, পিতা-ফজলুর রহমান, মাতা-সৈয়দা ফাতিনা রহমান। ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাহাব সাত্তার, পিতা-আজিজ এইচ এ সাত্তার, মাতা-ভাজিহা আজিজ সাত্তার। পরিচালক ওসমান কায়সার চৌধুরী, পিতা-সাবের আহমেদ চৌধুরী, মাতা-হোসনে আরা বেগম। তবে অপর একটি সূত্র বলছে, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের ছেলে শায়ান রহমান।

জানা গেছে, জিএমজি ছিল ২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের আগে অন্যতম আলোচিত একটি কোম্পানি। দীর্ঘদিনের লোকসানি এ কোম্পানিকে কারসাজির মাধ্যমে লাভজনক দেখিয়ে প্রথমে প্লেসমেন্টে শেয়ার বিক্রি করা হয়। এরপর প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে শেয়ারবাজার ধসের পর সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনেও জিএমজির কারসাজির বিষয়টি উঠে আসে। কমিটির প্রতিবেদনে সালমান এফ রহমানের বিষয়ে সতর্ক থাকতেও বলা হয়েছিল। ১৯৯৬-এর শেয়ারবাজার কেলেংকারিতেও তার নাম রয়েছে।

জানা যায়, খেলাপি এ প্রতিষ্ঠানের বেক্সিমকো গ্রুপের শেয়ারের পরিমাণ ৪৮ শতাংশ। জিএমজি এয়ারলাইন্স ২৯ মার্চ সোনালী ব্যাংকের কাছে ঋণটি পুনঃতফসিলের আবেদন করে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ চিঠি দেয় জিএমজি। ওই আবেদনে জিএমজি সব সুদ মওকুফ চায়। ৮ বছরে ৩২ কিস্তিতে আসল ঋণ পরিশোধের সুযোগ চায় জিএমজি। এ সময় তারা অগ্রিম (ডাউনপেমেন্ট) সাড়ে ১৬ কোটি টাকা জমাও দেয়।এ প্রস্তাব ৫ জুন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় উত্থাপন করা হলে তা সর্বোসম্মতভাবে নাকচ হয়ে যায়। ঋণ আদায়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত দেয় পরিচালনা পর্ষদ।

এদিকে শুধু মুদ্রাবাজারে নয়, পুঁজিবাজারেও সংকট সৃষ্টি করেছে জিএমজি। আর্থিক প্রতিবেদন জালিয়াতি করে শেয়ারবাজার থেকে নেয়া ৩শ’ কোটি টাকা ৭ বছরেও ফেরত দেয়নি কোম্পানিটি। ২০০৯ সালে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করে এই টাকা নেয়া হয়। পরে জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে কোম্পানিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করেনি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কিন্তু টাকা আর ফেরত পায়নি সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

জানা গেছে, আইপিওর (প্রাথমিক শেয়ার) আগে মূলধন বাড়াতে নির্দিষ্ট কিছু বিনিয়োগকারীর কাছে শেয়ার বিক্রি করতে পারে কোম্পানি। শেয়ারবাজারের পরিভাষায় একে প্রাইভেট প্লেসমেন্ট বলা হয়। কিন্তু কোম্পানিটি শেষ পর্যন্ত বাজারে তালিকাভুক্তির সুযোগ না পেলে প্লেসমেন্টের টাকা ফেরত দিতে হয়। একই সঙ্গে যতদিন টাকা আটকে রাখা হল, বিনিয়োগকারীদের তার লভ্যাংশ দিতে হয়।

সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করে জিএমজি। এতে ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ার ৪০ টাকা প্রিমিয়ামসহ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫০ টাকা নেয়া হয়। এ প্রক্রিয়ায় বাজার থেকে ৩০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে প্রতিষ্ঠানটি।

উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জিএমজি এয়ারলাইন্স। পরের বছর থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রী পরিবহন শুরু করে। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত টানা ৭ বছর প্রতিষ্ঠানটি লোকসানি ছিল। এ সময়ে মোট লোকসানের পরিমাণ ৪২ কোটি টাকা। ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে ১ কোটি টাকা মুনাফা দেখায়। কিন্তু ২০১০ সালে অলৌকিকভাবে বেড়ে যায় প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা। ওই বছরের প্রথম ৯ মাসে প্রতিষ্ঠানটি ৭৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকা মুনাফা দেখায়।

শেয়ারবাজারে কারসাজি নিয়ে গঠিত খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তদন্ত রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, ২০০৮ সালের স্থিতিপত্রে হঠাৎ করে ৩৩ কোটি টাকার পুনর্মূল্যায়ন উদ্বৃত্ত দেখানো হয়। এর ব্যাখ্যায় জিএমজি বলেছে, তাদের দুটি বিমানের সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছে। তবে বিমান দুটি বেশ পুরনো। স্বাভাবিক নিয়মে পুরনো বিমানের সম্পদের দাম আরও কমার কথা। কিন্তু আলাদিনের জাদুর চেরাগের মতো দাম বাড়িয়ে দেখিয়েছে জিএমজি। এভাবে ১৬৬ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের এ প্রতিষ্ঠানটি প্রিমিয়ামসহ আরও ৩০০ কোটি টাকা সংগ্রহের আবেদন করে।



যুগান্তর,৭/৭/২০১৭,প্রথম পাতা।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আরো দেন।


ফ্লাডিং করেন সবার পোষ্টে।

৫৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এমন এক এলাকার মানুষ, যেখানে পুরুষেরা চাকরির বয়স হলেই বিদেশে পাড়ি দেয়; ফলে তাদের পারিবারিক জীবন হয় সচ্ছল; যাদের বিদেশে যাওয়ার অর্থ বা সামর্থ্য হয় না, তারা বিদেশি পার্টির বাড়িতে চাকর/কামলা খাটে, রিকশা চালায়, এবং মানবেতর জীবন যাপন করেন। স্বদেশে চাকরি বা ব্যবসাবাণিজ্য করা লোকও আছেন, তবে তাঁরা উত্তরাধিকারসূত্রেই সচ্ছলতার অধিকারী।

তারা বড়লোক হবার লোভে যায়। আর লোভে পাপে, পাপে মৃত্যু! আপনার এ কথাটা খুবই আপত্তিকর। এ দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের সম্বন্ধে সামান্য জ্ঞান বা ধারণা থাকলে কেউ এমন কথা লিখতে পারে না। আমি দুঃখিত এভাবে লেখার জন্য।

দেশে অবশ্যই ভালো কিছু হচ্ছে এবং তা এদেশের মানুষই করছে। আপনার-আমার-আমাদের সবারই তাতে কমবেশি অবদান আছে। কিন্তু রক্ষক যেখানে ভক্ষক, সেখানে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হয় খুব চরম। মানুষ অতিশয় বিরক্তি ও কষ্ট বুকে চেপে দিনাতিপাত করে। আমি আপনাকে ১০০টা ভালো কথা বলবো, আর মাত্র একতা খারাপ বা কটূ কথা বলবো। আপনি আমার ভালো কথাগুলো মনে রাখবেন না, কিন্তু আমার খারাপ কথাটি আপনার মনে চিরদিন দাউ দাউ করে জ্বলবে।

মানুষ কড়া সমালোচনা করে পুলিশ ও প্রশাসনের দুর্নীতির; ঘুষ ছাড়া একটা কাজও হয় না; অকারণে গণগ্রেফতার। ঘরের মানুষ কি জেলে-থাকা স্বামী-সন্তানের জন্য কাঁদবে, নাকি দেশ মধ্যম আয়ের পর্যায়ে উঠে এসেছে এটা নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করবে?

নেগেটিভ দিকগুলোর তুলনায় ভালো দিকগুলোর সংখ্যা খুব কম হওয়ায় ওগুলো আলোচনায় স্থান পায় না। যারা প্রতিদিন কামলা খাটে, রিকশা চালায়, তারা এখনো স্বপ্ন দেখে- আর কাঁদে, এ দেশে চালের কেজি ১০টাকা কবে হবে। যদিও তা আর হবে না- কোনো সরকারই তা পারবে না।

আপনি পজিটিভ কিছু তুলে আনার চেষ্টা করছেন, এ পোস্টের পজিটিভ দিক এটাই। তবে অনুরোধ, আমরা যেন একটু সহনশীল থাকি- অন্যের কথা ও কমেন্টের প্রতি।

শুভেচ্ছা।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



যারা বিদেশ যায় তাদের অনেকেই এমন লোভ করেই যায়। আমি গ্রীস বা ইতালিতে অবৈধ অভিবাসীদদের কথা বলেছি। আপনি ভুল বুজেছেন।


আর আমরা দেশের থেকে আশা করি বেশি।দেশপ্রেম কিন্তু এটা নয়। দেশের তরে অকাতরে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়াই দেশপ্রেম। দেশের অনেক কিছুই আছে যা আমাদের হতাশ করছে। কিন্তু সব খারাপের মাঝে ভাল ভাল কিছু আছে। আমাদের সেটা খুঁজে নিতে হবে। শুধু নাই নাই করলে মানুষ বিভ্রান্ত হবে। ভাল কাজের জন্য একটা পরিবেশ লাগে আর সেই পরিবেশটা পজেটিভিটি এনে দিতে পারে।

আপনাকে ধন্যবাদ!

৫৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি একা কেন?দেশটা কি আপনাদের সবার না?অামরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে এইসব রক্তপায়ীদের জ্যান্ত কবর দিতে পারি।আইয়ুব-ইয়াহিয়া,এরশাদ,খালেদা-তারেক গেল তল,সালমাইন্যা বলে কতো জল!!!!!

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



এক জন গেলে আরেক জন আসবে। এটাই পুঁজিবাদ!

৫৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: উত্তর আর পশ্চিম ইউরোপ,এশিয়ার জাপান,কোরিয়া,সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়ায় আসে উন্নয়নের পুজিবাদ।বাংলাদেশের ৯৯% লোক নষ্ট,তাই নেতারাও তেমন।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অক্সফামের রিপোর্টে পুজিবাদের গাথা বের হয়ে এসেছে। এসব কথা বলে লাভ নেই। দ্বিতীয় লাইনে একমত!

৫৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কথার সারমর্ম, দেশে বিশালভাবে এগিয়ে গেছে, সাধারণ মানুষ বলি হয়েছে, কারণ ক্যাপিটেলিজম।

মনে হয়, আপনি স্কুলের ডিবেইট টিমে ছিলেন; অন্যদের কথা বুঝার দরকার নেই, লজিকের দরকার নেই, ডাটার দরকার নেই, নিজেরটা বলে যান, মাইকের মতো।

এবার আপনিব্লগারদের নজরে আসবেন, হয়তো।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ডিবেট টিম, হা হা হা........

আমার লজিক নেই, ডাটা নেই এনালাইসিস নেই, চাটুল উদাহরণ নেই, ডিবেট?? হা হা হা......


আপনার বিশ্লেষণটি কোরবানিরর হাটের রশিদ বিক্রেতার মতই লাগল। বেশ চটকদার! আর মাইক কে তা সবাই জানে, ডাটাবেজ কে তাও জানে। দয়া করে একটু আপডেট রাখুন। কাজে দিবে। দেশের অবস্থা বোঝার জন্য ডাটা জরুরী।

আমি কারো নজরে আসার জন্য কিছু লেখি না। নিজের উপলব্ধি শেয়ার করি এই মাত্র! আপনাকে ধন্যবাদ!

৫৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এদেশে যতগুলো বড় বিল্ডিং উঠেছে, তার থেকে বেশী সংখ্যক কিশোরীকে অন্যের পরিবার চালাতে হয়েছে, নিজেরা জীবন বলে কিছু পায়নি; আপনি মোটা অনুভুতির লোক, অংক নেই জীবনে আপনার।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


তাদের জন্য আমার কষ্ট হয়। কিন্তু এটাই পুঁজিবাদ। তাদের ভাগ্য আপনি কি দিয়ে ফিরিয়ে দেবেন? পারবেন না। সিস্টেমটা অ্যানালাইসিস করুন গাজী সাহেব। আপনি ভুল করছেন।এটা জতটা না বিএম্পি আওমীলীগ তার থেকে বেশি পুঁজিববাদ। আপনি ব্যবসা বোঝেন না। যুগের চালিকাশক্তি নিয়ে আপনার আইডিয়া শুন্য!

৫৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: ব্লগে যারা বড়বড় নীতিবাগীশ বুদ্ধিজীবি সাজে,বাস্তব জীবনে তদের কতোজনের মধ্যে ১% নীতি-আদর্শ খুজে পাওয়া যাবে?চরিত্রের এই ভন্ডামিই তো এদেশের ধ্বংসের প্রধান কারণ।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:




আপনি শুদ্ধ পুরুষ! আমরা সবাই পাপী!

৫৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চারিপাশে এত নেগেটিভ বিষয় আমারা দেখছি যার কারনে হয়তো পজিটিভ কিছু ভাববার সময় পাচ্ছি না।
সুন্দর একটি লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ। নেগেটিভ থেকে দূরে থাকুন!

৬০| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনে পড়ে না শেষ কবে একটি হানাহানি সংবাদ মুক্ত প্রথম বা শেষ পাতা পত্রিকায় পড়েছিলাম - নেগেটিভিটির জন্য আমিতো পত্রিকা পড়াই ছেড়ে দিয়েছি। টিভি'র খবরও শুনিনা। টক শো'র প্রলাপও না। এর চেয়ে এই সামু ব্লগ পড়েই অনেক খবর পাওয়া যায়, অনেক আপডেটেড থাকা যায়।
সব পজেটিভ আর সব নেগেটিভ দুটোই সমান খারাপ (৪ নং প্রতিমন্তব্যও) -- ঠিকই বলেছেন, একমত।

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


আপনার মত আমিও নেগেটিভির জন্য পত্রিকার দিকে যাই না। টিভি টকশো গুলোতে যা খবর দেখি বেশির ভাগ নেগেটিভ । তবে এর মধ্যেও কিছু ভাল সংবাদ থাকে সেগুলো মিস করি না। আর সামুতে অনেক খবর আসে তবে আলোচনা জোরালো হয় না। আর হলে তা হয় একপেশে। যুক্তির প্রয়োগ কিছুটা কম। দেশের ভালমন্দ নিয়ে সবার যুক্তিগত আলোচনাই দেশকে সঠিক পথে নিয়ে যাবে ।


লেখাটি পাঠে ও মন্তব্যে অশেষ ধন্যবাদ সন্মানিত লেখক ও কবি! শুভেচ্ছা রইল!

৬১| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: দেশে পজিটিভ যে কিছু হয়নি বা হচ্ছেনা, তা নয়। তবে নেগেটিভিটির তুলনায় তা খুবই হাল্কা। এ জন্যই বোধকরি পাঠকদের আপনার এ পোস্টটাকে পজিটিভলী দেখতে একটু অসুবিধে হচ্ছে।

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অস্বীকার করার কিছুই নেই সুপ্রিয় লেখক। তবে আমরা যদি শুধু নেগেটিভ নিয়ে পড়ে থাকি তবে এগুতে পারব কি করে? নেগেটিভিটি হতাশা আনে। আমাদের সে বলয়মুক্ত থাকতে হবে। উৎসাহ অনুপ্রেরণা না পেলে দেশের মানুষ কি আশায় দেশের জন্য কাজ করবে।


নেগেটিভের পাল্লাটা পজেটিভের তুলনায় ভারি এ কথা কেউ অস্বীকার করবে না। তবে এই পাল্লাটা সমান করার দ্বায়িত্ব আমাদের সবার!


আপনার অনুভব শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় লেখক!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.