নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন মিশরের পিরামিড তৈরির ভিন্নধর্মী কেচ্ছা কাহিনী-১

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১০

গত বছর সৌভাগ্যক্রমে মাদায়েন সালেহ নাজরান ভ্রমণ করেছিলাম। মাদায়েন সালেহ আল্লাহ কর্তৃক ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি শহর যেখানে হযরত সালেহ (আঃ) ও সামূদ জাতি বসবাস করত। সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত শহরের চিহ্ন এখনো বর্তমান। অন্যদিকে ধারনা করা হয় সৌদি আরব, ওমান, আরব আমিরাত ও ইয়েমেনের বিস্তীর্ণ (অনেকেই এখন ভাবছেন জায়গাটা মিশর) এলাকা জুড়ে হযরত হূদ (আঃ) ও আদ জাতির আবাসস্থল ছিল। বর্তমান নাজরানের কিছু অংশ তার মধ্যে পড়েছে। আদ জাতিও আল্লাহ কর্তৃক ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আদ জাতি ছিল সামূদ জাতির পূর্বপুরুষ।



বর্তমানে সৌদি আরবে থাকার কারনে এই এলাকা, ইসলাম, ইসলাম পূর্ব ও তার সাথে রিলেটেড ইতিহাস নিয়ে আমার সীমাহীন আগ্রহ তৈরি হয়েছে। ফলে আদ জাতি ও সামূদ জাতিকে নিয়ে লিখতে গিয়ে আমাকে অনেক পড়াশোনা করতে হয়েছিল। এমনিভাবেই একদিন পিরামিড নিয়ে কিছু চমকপ্রদ তথ্য পেয়ে যাই। অনেকেই এটা নিয়ে অল্প বিস্তর লেখালিখি করেছেন। কিন্তু আমার জানামতে এই হাইপোথিসিস খুব একটা প্রচারিত হয়নি।



আমি জানি যদি প্রশ্ন করা হয় – কে এবং কিভাবে পিরামিড তৈরি করেছিল? অনেকেই বলবে ভিনগ্রহবাসীরা এটা তৈরি করেছিল অথবা হাজার হাজার মিশরীয় দাস বছরের পর বছর টন টন পাথর কেটে এনে পিরামিডগুলো বানিয়েছিল।



ভিনগ্রহবাসীরা পিরামিড তৈরি করেছিল এর তেমন শক্ত প্রমান নেই। কিন্তু বর্তমানকালের বিজ্ঞানীরা ধারনা করেন হাজার হাজার মানুষ মিলে বছরের পর বছর এত কষ্ট সহ্য করে পিরামিডগুলো বানিয়েছিল। ইন্টারনেটে সার্চ দিলে অনেক ডকুমুভি পাওয়া যাবে।



কিন্তু বিজনেসের একজন ছাত্র হিসাবে আমি কেন জানি এই তত্ত্বের সাথে একমত হতে পারিনি। প্রতিটি দেশের সম্পদ সীমিত। কোন কারনে যদি দেশের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, সে দেশের কি হবে? ধরি, আমরা আমাদের দেশে ১০ টি বুর্জ খলিফা বানাতে চাই। আমরা সবাই বর্তমান কালের প্রযুক্তি নিয়ে ঝাপিয়ে পরলাম। এর প্রভাব কি হবে? সহজেই অনুমেয়- আমাদের সীমিত সম্পদ শেষ হয়ে যাবে, নতুন উৎপাদন মুখ থুবরে পড়বে, সাথে সাথে দেশের পুরো অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাবে।



প্রাচীনকালে হাজার হাজার মিশরীয় দাস বছরের পর বছর এমন একটা অনুৎপাদনশীল কাজে নিয়োজিত ছিল ভাবতে কষ্ট হয়। যদি তা হয়েই থাকে তাহলে তাদেরকে অর্থনীতির কিছু মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে। আমি আর সে বিতর্কে যাচ্ছি না।



আদ ও সামূদ জাতিকে নিয়ে যখন লিখতে গেলাম, কোরআন থেকে অনেক রেফারেন্স আমি নিয়েছি। হঠাৎ একটি জিনিষ আমার মাথায় ঘুরপাক খায়। কোরআনে এত কিছু লেখা আছে, পিরামিডের কি কোন বর্ণনা আছে? ইন্টারনেটে একটু খুঁজতেই পিরামিড তৈরির এক ব্যাতিক্রমী তত্ত্ব চোখের সামনে হাজির হলো। কিছু কিছু ধর্মীয় স্কলারের মতে আদ জাতিরই একটি গোত্র পিরামিড বানিয়েছিল।



ইতিহাস থেকে আমরা আরও জানতে পারি আ’দ জাতিতে ১০০০ এর মত গোত্র ছিল। প্রতিটি গোত্রে হাজারের উপর লোকসংখ্যা ছিল। এই গোত্রগুলো আরবের বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। সাদ্দাদের সময় এই গোত্রগুলির কেউ কেউ ইরাক, সিরিয়া ও মিশরে বসতি স্থাপন করে।



স্মৃতি স্তম্ভঃ

আ’দ জাতি ছিল হযরত নুহ (আঃ) এর বংশধর, পাশাপাশি সামূদ জাতির পূর্বপুরুষ। তারা ছিল দীর্ঘদেহী ও অনেক শক্তিশালী। পবিত্র কোরআনের সুরা শুআ’রা (২৬:১২৮-১২৯) মাধ্যমে আমরা জানতে পারি আ’দ জাতি দম্ভ বশত উঁচু স্থানগুলোতে স্মৃতি স্তম্ভ ও প্রাসাদ নির্মাণ করেছিল।



“তোমরা কি প্রতিটি উচ্চ স্থানে স্মৃতি স্তম্ভ নির্মান করেছ নিরর্থক? আর তোমরা প্রাসাদ নির্মান করেছ এই মনে করে যে, তোমরা চিরস্থায়ী হবে।” সুরা শুআ’রা (২৬:১২৮-১২৯)

তুমি কি দেখো নি তোমার প্রতিপালক কি করেছিলেন আ'দ জাতির সাথে। ইরাম গোত্রের প্রতি যারা সুউচ্চ স্তম্ভের অধিকারী ছিল? যার সমতুল্য অন্য কোন নগরে সৃষ্টি করা হয়নি, এবং সামূদের সাথে? যারা উপত্যকার পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করেছিল? (সুরা ফাজরঃ ৬-৯)



গিজা’র পিরামিডের ভেতরে কোনপ্রকার মমি বা শবাধার পাওয়া যায়নি। রাজা/রানিদের মমিগুলো পাওয়া গেছে কিংস ভ্যালিতে।



এই স্মৃতি স্তম্ভই কি তবে পিরামিড ছিল? অথবা পিরামিডগুলো স্মৃতি স্তম্ভ ছিল?







মিশরীয় দাসেরা পিরামিড তৈরি করেনিঃ

ফেরাউনের সময়ে হাজার হাজার ইহুদী মিশরে দাস হিসাবে ছিল। তারা ছিল অত্যাচারিত। এতদিন অনেকেই ভাবতেন এই দাসদের দিয়েই পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল।



কিন্তু বিভিন্নভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে দাসরা পিরামিড তৈরি করেনি বরং মজুরিভুক্ত শ্রমিকরা পিরামিড তৈরি করেছিল। মজুরিভুক্ত শ্রমিকরা স্ব স্ব কাজে দক্ষ ছিল। তৎকালিন দাসরা কৃষি ও গৃহস্থালি কাজ করত।



Click This Link



তাহলে কারা পিরামিড বানিয়েছিল?



কিভাবে পিরামিড বানানো হয়েছিল তার ম্যুরাল চিত্র পাওয়া যায় TOMB OF REKHMIRE এ।







এই ছবিতে দেখতে পাচ্ছি পিরামিডের ব্লক তৈরির কাজ চলছে। একজন মাত্র মানুষ দুটি ব্লক কাঁধে তুলে নিয়েছে। মনে রাখতে হবে পিরামিডের প্রতিটি ব্লকের ওজন ২-৭০ টনের মাঝে। তাহলে কিভাবে সম্ভব? তাহলে কি সত্যিই আ’দ জাতি বা জায়ান্টদের অস্তিত্ব ছিল যা বর্তমান বিজ্ঞান স্বীকার করেনা?





কত সহজেই একটি পিলার তুলে নিচ্ছে। নীচে একজন খর্বাকৃতির লোক দেখা যাচ্ছে। সে কি আমাদের মতো সাধারণ আকৃতির একজন মানুষ যাকে আমরা দাস নামে জানি?





মাত্র ৭ জন লোক হাজার টন ওজনের ওবলিস্ক উঠিয়ে ফেলল?















কি মনে হচ্ছে? আসলেই কি সাধারণ মানুষের পক্ষে ১৪৫ মিটার উচ্চতায় কয়েক টন ওজনের পাথর উঠানো সম্ভব ছিল? নাকি জায়ান্টদের কাজ?



The ancient writer, Strabo, said of the Great Pyramid, "It seemed like a building let down from heaven, untouched by human hands."



পাথরঃ

গিজার গ্রেট পিরামিড তৈরিতে প্রায় আড়াই মিলিয়ন পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছে যার একেকটির ওজন ২-৭০ টন। ১৩ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত পিরামিডটির ভলিউম ৯০,০০০,০০০ কিউবিক ফিট।



কেন এত বড় পাথর ব্যবহার করা হল? নাকি আ’দ জাতির লোকদের কাছে পাথরগুলো স্বাভাবিক আকৃতির ছিল?



চায়নার গ্রেট ওয়ালের পাথরের সাইজ সেখানকার লোকদের সাধ্যের মাঝেই ছিল। আমরা কি বর্তমানের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি পিরামিড বানাতে পারব?







পাথর





কাজ করার বেসিন



James Ferguson, in his great work, the History of Architecture, describes the Great Pyramid as "the most perfect and gigantic specimen of masonry that the world has yet seen. No one can possibly examine the interior of the Great Pyramid without being struck with astonishment at the wonderful mechanical skill displayed in its construction."



Professor Greaves, astronomer, in his book, Pyramidographia says "The structure of it has been the labour of an exquisite hand."



(চলবে)



২য় পর্ব

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দুর্দান্ত পোস্ট+++++ চলুক সিরিজের সাথেই আছি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

মধুমিতা বলেছেন: পুরো লেখা তৈরি। আস্তে আস্তে দিয়ে দেব। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভেরী ইন্টারেস্টিং !
ভাল্লাগসে পড়ে।পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ||

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ইন্টারেস্টিং !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: সেই রকম পোষ্ট । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

নতুন বলেছেন:

এই ছবির পাথর বয়ে নিয়ে যাবার জন্য যত লম্বা মানুষ দরকার হবে তা কি সম্ভব?

মানুষ যত লম্বা হবে তার ওজনও তত বড় হবে.... তার তত কস্ট হবে হেটে বেড়াতে....

নীল তিমির মতন প্রানী এই জন্যই স্থলে দেখা যায়না...

হাতির মতন বড় প্রানীর সব কিছুই বড় >> হৃদপিন্দ>>ফুসফুস>>বড় হাড়....

৬০ফুট-৭০ফুট লম্বা মানুষের জন্য যেই স্ট্রাক্চার দরকার তা কি সম্ভব...

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

মধুমিতা বলেছেন: সেটা গবেষনার বিষয়। অনেক কিছুই আমাদের ধারনার বাহিরে।

জায়ান্টরা যদি না পারে, তাহলে আমাদের মত মানুষ এই পাথর কিভাবে উঠাবে?

৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩০

ইছামতির তী্রে বলেছেন: খুব দারুণ পোস্ট। পরের পর্ব কবে দিবেন ভাই?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: আজকেই

৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

তানজিব বলেছেন: ++

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

আছিমভ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!!! ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে লেখা। পরের পর্বের অপেক্ষায়....

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

নতুন বলেছেন: জায়ান্টরা যদি না পারে, তাহলে আমাদের মত মানুষ এই পাথর কিভাবে উঠাবে?

জায়ান্টই তো প্রশ্নের মুখে... কারন জায়ান্টের কোন প্রমান পাওয়া যায়নাই...

এবং ৭০-৮০ফুট মানুষই অসম্ভব বলেই মনে হয়... তাই আমার কাছে এই তত্বটা তেমন গুরুত্বপূণ বলে মনে হয়না...



কিন্তু আপনার লেখাটা ভাল লাগছে... :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

মধুমিতা বলেছেন: সামনের পর্বগুলো দেখতে থাকুন।

হতে পারে জায়ান্টদের শক্তি তাদের ভর খুব সহজেই বহন করতে পারত।

ধর্মীয়ভাবে;
তোমাদের আকার-আকৃতি অন্যদের অপেক্ষা শক্তিতে অধিকতর সমৃদ্ধ করেছেন। সুতরাং তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর, হয়তো তোমরা সফলকাম হবে।” (সূরা ‘আরাফ ৬৯)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১

মধুমিতা বলেছেন: জায়ান্ট মানলাম অপ্রমানিত, তাই বলে এ পর্যন্ত দেখানো প্রমানগুলোতো মিথ্যা হয়ে যাবে না।

১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন ফিচার! প্রিয়তে নিলাম। চলুক সাথেই আছি ভাই।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১০

শোভন শামস বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম

সুন্দর লিখেছেন পড়ে মজা পাচ্ছি

ধন্যবাদ ++++++

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এই স্থাপনাটা আসলে একটা বিস্ময়!!!!!!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

মধুমিতা বলেছেন: ঠিক।

১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

জেরিফ বলেছেন: পোস্ট প্রিয় তে নিলাম ।

শুভ কামনা রইল :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৮

মধুমিতা বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা।

১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০

কালোপরী বলেছেন: চমৎকার :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৮

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৯

এহসান সাবির বলেছেন: চলুক..!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৩

মধুমিতা বলেছেন: চলছে....

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৫

ফারজানা আখি বলেছেন: +++++++++++++++++
বহুদিন ধরেই আমার পিরামিড আর চায়নার ফরবিডেন সিটি নিয়ে অসীম আগ্রহ।ক্ষেপে আছি জাস্ট পিরামিড স্বচক্ষে দেখা ,নিদেনপক্ষে এ বিষয়ে পড়াশোনা করার জন্য ।তাও , সময়ের অভাবে করে উঠতে পারিনি !! খুব করে চাইলে স্রস্টা বোধহয় সাধ্যের সবকিছুই মিলিয়ে দেন । নইলে , এমন গোছালো ও তৈরি পোস্ট কই পেতাম ,বলুন ??... :-P..আমার খাটুনিটা করে দেবার জন্য , কৃতজ্ঞতা ।প্রিয় -তে ... :-)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১২

মধুমিতা বলেছেন: আমি কিন্তু ভিন্ন আংগিকে লিখেছি। আপনার প্রত্যাশা পূরণ নাও হতে পারে। মিশরে ঘুরতে যাবার ইচ্ছা আমারও আছে।

আপনি তাহলে এখন চায়নার ফরবিডেন সিটি নিয়ে লিখে ফেলেন।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১০

ফারদি বলেছেন: দারুণ। :-B

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৯

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

অয়েল ওশান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন হানিফ্রেন্ড!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মধুমিতা বলেছেন: :)

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: চলুক। সাথে আছি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

মধুমিতা বলেছেন: ৫ পর্বে শেষ হয়ে গেল।

২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জামাল হোসেন (সেলিম) বলেছেন: লেখাটি বেশ ভালো লাগলো। একটা ধন্যবাদ তো আপনাকে না দিলেই নয়।
ধন্যবাদ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

হাসান রেজভী বলেছেন: +

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১০

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

বেলা শেষে বলেছেন: Assalamualikum brother, i am to much interesting for your next writing- please littlebeat more quran aya- if possible. I know very well- you are a good writer, good artist, needclean photoshop managing specialist. Thenk you verymuch for good writing.

২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪

ড. জেকিল বলেছেন: মজার পোস্ট, চলুক। সাথে আছি।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০১

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ। সিরিজটা শেষ হয়ে গেল।

২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

সুমন জেবা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং ও গোছালো পোস্ট..

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: পরবর্তী পর্বগুলিতে যাওয়ার আগেই আপনার যুক্তিগুলির সাথে একমত পোষন করে নিচ্ছি। আসলেই আদ জাতি ভিন্ন অন্য কারও পক্ষে এটা বানানো সম্ভব না, আপনার দেয়া বিভিন্ন ছবি ও কোরানের আয়াতসমুহ সেটাই বলছে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৩

প্রফেসর এরোনেক্স বলেছেন: অসাধারণ।আমিও এ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে নেটে খোজ নিলাম।আপনার হাইপথেসিস টাই সবচেয়ে কনভিন্সিং।আদ জাতিরই কাজ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.