নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

The Theory of Everything (জানা অজানা-৭)

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭





আমার ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট ইয়ারে স্টিফেন হকিং এর “A Brief History of Time” পাঠ্য ছিল। আজ এতদিন পরে এসে বইটি নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে নস্টালজিক হয়ে পড়লাম।



আমাদের মহাবিশ্বের সৃষ্টি নিয়ে অনেক ধরনের তত্ত্বের কথা আমরা বিভিন্ন সময়ে জেনেছি। এর একটি হচ্ছে Steady-State model- গত শতাব্দীর বিশ ও ত্রিশের দশকের বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করতেন এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রথম থেকেই এমন ছিল, যেমনটা বর্তমানে আছে। অর্থাৎ এই মহাবিশ্বের কোন “শুরু” ছিল না।



কিন্তু Big Bang Theory এই তত্ত্বকে অসাড় প্রমাণ করে দেয়। জ্যোতির্বিদরা নিশ্চিত করেছেন যে, গ্যালাক্সিরা একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে এবং মহাবিশ্ব প্রতিনিয়ত সম্প্রসারিত হচ্ছে।



Big Bang Theory মতে এই মহাবিশ্ব একটি বিন্দুতে ঘনিভূত ছিল। এক মহাবিষ্ফোরণের মাধ্যমে আমাদের চেনা মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয় যার আকৃতি প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। এই বিষ্ফোরণের কারনে স্পেস এবং সময়ের উৎপত্তি ঘটে।



এই একটি বিন্দুতে মহাবিশ্বের কেন্দ্রীভূত হওয়াটাকে বিজ্ঞানীরা বলেন singularity। বিজ্ঞানীরা ধারনা করেন ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে আমাদের এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি। ১৯২৭ সালে Georges Lemaître প্রতিনিয়ত সম্প্রসারিত মহাবিশ্বের ধারণা প্রদান করেন। যার ফলে আমরা সহজেই সময়ের পেছনে চলে যেতে পারি যেখানে সবকিছু একটি বিন্দুতে ঘনিভূত ছিল। কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানেন না মহাবিষ্ফোরণের আগে আমাদের মহাবিশ্ব কি অবস্থায় ছিল। ১৯২৯ সালে বিজ্ঞানী এডউইন হাবল (হাবল টেলিস্কোপের জনক) আবিষ্কার করেন যে গ্যালাক্সিরা একে অপর থেকে দ্রুত গতিতে সরে দূরে যাচ্ছে।



কি আশ্চার্য! আল কোরআনের সূরা যারিয়াতের ৪৭ নাম্বার আয়াতে বলা আছে-

আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমি অবশ্যই মহা সম্প্রসারণকারী। (৫১:৪৭)



এমনকি মহাবিশ্ব যে একস্থানে কেন্দ্রীভূত ছিল তাও আমরা আল কোরআনে পাই-২১:৩০







কিছু কিছু বিজ্ঞানী Big Bang Theory কে সহজেই মেনে নিতে পারেনি। Big Bang Theory’র কারনে Physics এর মধ্যে ধর্মতত্ত্ব ঢুকে যায়। "out of nothing" থেকে তো মহাবিষ্ফোরণ ঘটতে পারে না। তার মানে কিছু একটাকে স্বীকার করতেই হয় যার কারনে মহাবিষ্ফোরণ ঘটেছিল। “সময়” এর শুরু বিজ্ঞানীদেরকে অস্বস্তিতে ফেলে দেয় যার উত্তর এখনো তাদের জানা নেই।



অবিশ্বাস্যভাবে আল কোরআনে বলা হয়েছে কিভাবে এই শুরুটা হলো; (৩৬:৮১-৮২)







মহাবিষ্ফোরণের পর মহাবিশ্ব মূলতঃ গ্যাসীয় অবস্থায় ছিল- হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও লিথিয়ামের সমন্বয়। যা ছিল একটি অস্বচ্ছ ও ধোয়াচ্ছন্ন রূপ।



অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন যা ছিল ধুম্র বিশেষ। অতঃপর তিনি ওটাকে ও পৃথিবীকে বললেনঃ তোমরা উভয়ে এসো ইচ্ছা অথবা অনিচ্ছায়। তারা বললোঃ আমরা আসলাম অনুগত হয়ে। (সূরা হা-মীম-আসসাজদাহ ৪১:১১)



জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে এমন একধরনের শক্তি খুঁজে পেয়েছেন যা মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের কাজ করছে। তারা এর নাম দিয়েছেন "Dark Energy"। এটা এমন একধরণের শক্তি যা সম্পূর্ণভাবে মহাকর্ষ বলের (gravity)বিপরীত কাজ করে। আমরা জানি বস্তুর মাঝের দূরত্ব বৃদ্ধি পেলে তাদের মধ্যকার গ্রাভিট্যাশনাল ফোর্স (আকর্ষণ) কমে। কিন্তু এই Dark Energy গ্যালাক্সিদেরকে একে অপর থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে-দূরত্ব যত বেশী তাদের মধ্যকার বিকর্ষণ তত বেশী।



বিজ্ঞানীরা জানেন না – এই "Dark Energy"কী। তবে তারা এতটুকু বুঝতে পেরেছেন যে, এটা আমাদের মহাবিশ্বকে প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত করছে।



আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমি অবশ্যই মহা সম্প্রসারণকারী। (আল কোরআন ৫১:৪৭)





আরো পড়তে এখানে দেখুনঃ



বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানেনা ভবিষ্যতে আমাদের এই মহাবিশ্বের কি ঘটবে। তারা ৩ টি অনুমান করে থাকে;



১/ এই মহাবিশ্ব বর্তমান অবস্থার মতো সম্প্রসারিত হতেই থাকবে, যার কোন শেষ নেই। (Big Chill)

২/ এই মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হতে হতে একসময় ধ্বংস হয়ে যাবে। (Big Rip)

৩/ এই মহাবিশ্ব ধ্বংস হয়ে তার প্রথম অবস্থা singularity তে ফেরত যাবে। ( Big Crunch)



বিজ্ঞানের কোন অনুমান সত্য হবে বা আদৌ বিজ্ঞান অনুমান করতে পারে কিনা আল কোরআন কোন ক্ষেত্রেই তার জন্য অপেক্ষায় থাকেনি-





আল কোরআন বলে মহাবিশ্ব আবার একবিন্দুতে কেন্দ্রীভূত হবে



সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব,যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম,সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। আমার ওয়াদা নিশ্চিত,আমাকে তা পূর্ণ করতেই হবে। (সূরা আম্বিয়া ২১:১০৪)



মহাবিশ্বের সবকিছু ধ্বংস হবার পর আবার তা নতুন করে তৈরি করা হবে। যাকে আমরা পূনরত্থান দিবস নামে জানি।



যেদিন পরিবর্তিত করা হবে এ পৃথিবীকে অন্য পৃথিবীতে এবং পরিবর্তিত করা হবে আকাশ সমূহকে এবং লোকেরা পরাক্রমশালী এবং আল্লাহর সামনে পেশ হবে। (সূরা ইব্রাহীম ১৪:৪৮)




যিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করেছেন,তিনিই কি তাদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে সক্ষম নন? হ্যাঁ তিনি মহাস্রষ্টা,সর্বজ্ঞ। তিনি যখন কোন কিছু করতে ইচ্ছা করেন,তখন তাকে কেবল বলে দেন, “হও” তখনই তা হয়ে যায়। অতএব পবিত্র তিনি,যাঁর হাতে সবকিছুর রাজত্ব এবং তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরা ইয়াসিন ৩৬:৮১-৮৩)



বিজ্ঞানের জ্ঞান অসম্পূর্ণ। বিজ্ঞান জানেনা Big Bang কিভাবে হলো, সময় শুরুর আগে কি ছিল, Dark Energy কি, পৃথিবীর ভবিষ্যতইবা কী হবে। wormhole একটি হাইপোথিসিস মাত্র। এত এত হাইপোথিসিস আর অসম্পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে?



অথচ আল কোরআন প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে নির্ভীকচিত্তে।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

ভুং ভাং বলেছেন: এত এত হাইপোথিসিস আর অসম্পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে?

অথচ আল কোরআন প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে নির্ভীকচিত্তে।
আপনার পোস্ট মানেই নতুন কিছু জানা । ভালো লাগলো। আল্লাহ আপনার ভালো করুন ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: দারুণ! অনেক কিছু শিখলাম

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৬

সানজিদা আয়েশা সিফা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , বেশ সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন ।

অনেক কিছু আবার নতুন ভাবে জানলাম ।

আপনার জন্য শুভ কামনা ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। বেশ কিছুই জানা ছিল না। ভালো থাকবেন। সবসময়।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কোরানে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন আছে। কিন্তু ১৪ শ বছর আগে বোঝার ওই ক্ষমতায় যায়নি মানুষ, এখনো সব জানেনা। বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে বুঝতে পারছে। বিজ্ঞান বিজ্ঞানের গতিতেই চলুক, বিজ্ঞান আর ধর্ম কেউ কারো প্রতিপক্ষ নয়। দুইটাই আমাদের জীবনের সাথে মিশে থাকে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

মধুমিতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৬

আবু জাকারিয়া বলেছেন: স্টিফেন হকিংয়ের তত্বগুলো ভিত্তিহীন। তার কাছে প্রশ্ন,
১.মহাবিশ্ব কেন সম্প্রসারণ হচ্ছে?
২.বিস্ফোরক বিন্দুতে কি ছিল?
৩.সম্প্রসারণ হয়ে আয়তন বাড়ছে কেন?
৪.বিস্ফোরন ঘটল কেন?
৫.এত সামান্য একটি বিন্দুর বিস্ফোরন এ এত বড় মহাবিশ্ব কেন সৃষ্টি হবে। রহেস্য কি?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

মধুমিতা বলেছেন: একদিন হয়তো আরো বিস্তারিত জানা যাবে।

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

প্রিয়তে নিলাম।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কিং ফাহিম বলেছেন: হুম গুড

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

চমৎকার পোস্ট।++

অনেক অজানা বিষয় জানলাম।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: অনেক অপেক্ষার পর আবারও আপনার কাছ থেকে মূল্যবান পোস্ট পেলাম। আচ্ছা, নীচের আয়াতের ব্যাপারে আমার একটা ব্যাখ্যা আছে:

সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব,যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম,সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। আমার ওয়াদা নিশ্চিত,আমাকে তা পূর্ণ করতেই হবে। (সূরা আম্বিয়া ২১:১০৪)


লিখিত কাগজ কিভাবে গুটাইয়া আনা হয়? কাগজের একপাশ থেকে গুটানো শুরু হয় (রোল করা) এবং সম্পূর্ন গুটানো হয়ে গেলে ওটি একটা গোলাকার লম্বা দন্ডের মতই দেখায়। এখন আমার প্রশ্ন মহাকাশটিকে কি এভাবেই গুটানো হবে অর্থাৎ এর পাশ থেকে শুরু করা হবে এবং সম্পূর্ন গুটানো হয়ে গেল এটিকে কি একটা লম্বা গোলাকার দন্ডের মতই দেখাবে? তাহলে সৃষ্টির শুরতে কি মহাকাশের অবস্হা এইরকম ছিলো?

আমি বিশ্বাস করি আমাদের বিজ্ঞানীরা এখনও সৃষ্টিতত্বের ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ নয়, কারন কোরআনের আয়াত তো ভুল হতে পারে না। আপনার চিন্তাভাবনার জন্যেই এই পয়েন্ট টা উত্থাপন করলাম, কারন আপনার ব্যাখ্যাগুলি আমার কাছে খুবই যৌক্তিক মনে হয়।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

মধুমিতা বলেছেন: এখানে ঠিক কিভাবে গুটানোর কথা বলা হয়েছে, আমার তা জানা নাই। কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে সৃষ্টির প্রথমে যেভাবে ছিল সে অবস্থায় মহাবিশ্ব আবার ফেরত যাবে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

মধুমিতা বলেছেন: আসলেই তাই ।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং একটা পোস্ট! অনেকদিন পর আপনার পোস্ট পড়লাম ভাইয়া। আশা করি ভালো আছেন।

১০ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

মধুমিতা বলেছেন: আসলেই চিন্তা ভাবনার অনেক কিছু আছে ...

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

উরনচণ্ডী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। জটিল বিষেয়ের সুন্দর উপস্থাপন। আপনার কাছ থেকে আরো বেশী লেখা আশাকরি।

ভাল থাকবেন।

১০ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

মধুমিতা বলেছেন: ইনশাল্লাহ লিখতে চেষ্টা করব। আপনিও ভালো থাকবেন।

১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:০২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেকদিন বাদে সামু এবং আপনার পোষ্টে এলাম।

আচ্ছা আপনি কি আমাদের এখানে সত্যিই এসেছিলেন ? ফেসবুকে ম্যাসেজ দিলে জানতে পারতাম!

১০ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

মধুমিতা বলেছেন: মার্চে গিয়েছিলাম মাত্র ২ দিনের জন্য।

১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

স্থিতধী বলেছেন: এত এত হাইপোথিসিস আর অসম্পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে?

এই হাইপোথীসিস ও তথাকথিত অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে দুর্দান্ত কাজ হয় বলেই শত শত বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী,ডেভলপার ও প্রোগ্রামাররা নিরবিচ্ছিন্ন ও সততার সাথে কাজ করে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিকে আজকে সেই স্তরে নিয়ে এসেছেন যেই স্তরে এসে আপনি এখন আপনার গবেষণা, উপলব্ধি কিংবা স্রেফ মতামত মুহূর্তেই একটি উন্মুক্ত গণমাধ্যমের দ্বারা আপনার কাঙ্ক্ষিত পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছে দিতে পারছেন। বিজ্ঞানের অবদানগুলো বিজ্ঞানীদের হাইপোথীসিস এর চর্চার ই ফলাফল, এর মাধ্যমেই তাঁরা সত্য বা সত্যের কাছাকাছি পৌঁছে থাকেন। যার কারনে এখন আপনি বিজ্ঞানেরই অধুনা আবিস্কার ও তত্বগুলো দিয়ে ধর্মের মহিমাকে প্রকাশের প্রচেষ্টা করতে পারছেন।

ধর্ম প্রচারের চেষ্টা টি ভালো। কিন্তু সেটি করতে গিয়ে অহেতুক প্রছন্নভাবে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীদের প্রতিষ্ঠিত কর্মধারার সমালোচনা করাটা অনেকটা আকাশ বরাবর থুতু ছেটানোর মতোই হয়ে যাচ্ছে। এটি ধর্ম ও বিজ্ঞান কে অযথা পরস্পরের প্রতিযোগী করে দেখানোর হাস্যকর চিন্তাধারাটিকে উস্কে দেয়। সুন্দর একটি লেখার মাঝে অযথা এ জাতীয় উটকো লাইন না লিখলেই ভালো দেখায়। শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.