নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বহুবিবাহ (আরব ডায়েরি-৯৬)

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২


আমাদের দেশে বহুবিবাহ মানেই খারাপ একটি ব্যাপার। আমাদের কালচারে অনেকেই এমনটি ভেবে থাকেন। আমাদের দেশে সাধারণত নিম্ন শ্রেনীর লোকদের একাধিক বিয়ে করতে দেখা যায়- যাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নেই, ভবঘুরে, নৈতিকতার বালাই নেই। শিক্ষিত সমাজে অনেকে দায়ে পড়ে একাধিক বিয়ে করেন। যার প্রধানতম কারন- সন্তান কামনা অথবা ছেলে সন্তানের বাসনা।

সৌদি আরবে প্রথম যখন আসলাম একটু শক পেতেই হল-কালচারাল শক। এখানে বেশীরভাগ লোকেরই একাধিক স্ত্রী আছে। প্রত্যেকে স্ত্রী’র জন্য আলাদা আলাদা বাড়ী, সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা থাকে। কোন লোকের হয়তো ১০/১৫ জন সন্তান থাকে যাদের অনেকেই একজন আরেকজনকে চেনে না। কিন্তু এখানে সামাজিকভাবে একাধিক বিয়েকে কখনোই খারাপ চোখে দেখে হয় না।

সৌদি আরবে ২ মিলিয়নের মতো বিবাহযোগ্যা মেয়ে সিঙ্গেল আছে। অনেক সময় মেয়ের গার্ডিয়ান মেয়েকে বিয়ে দেয় না-মেয়ে ভালো উপার্জন করছে, তা পাবার আশায়। আবার আরেকদিকে স্বাধীচেতা মেয়েরা সৌদি ছেলেদের বিয়ে করতে চায় না। তাদের ভাষায় বেশীরভাগ সৌদি ছেলেরাই গভীর চিন্তার অধিকারী নয়। সৌদি ছেলেরা ফুর্তি, পার্টি, ড্রাইভিং নিয়ে ব্যস্ত- মোটকথায় তারা সাংসারিক নয়। পাশাপাশি মেয়ের বাবাদের উচ্চহারে মোহরানা আদায়ের কারনে ছেলে খুঁজে পাওয়া যায় না।

আমি যখন প্রথম এখানে আসি, আমার মাত্র একটি স্ত্রী আছে শুনে অনেকেই হাসাহাসি করেছিল। এক স্ত্রীতে কিভাবে চলে তারা ভেবে পায়না। তবে দিনে দিনে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটেছে। সৌদি অনেক ছেলে ১ টি বিয়েই যেখানে করতে পারছে না, তখন বহুবিবাহ স্বপ্নমাত্র। বিয়ে করার জন্য যে কোন ছেলেকে প্রচুর খরচ করতে হয়। এই টাকাটা আমাদের মতো তার পরিবার থেকে পায় না। নিজেকে আয় করে বিয়ে করতে হয়। মেয়ের বাবকে প্রায় ১ লক্ষ রিয়াল (২০ লক্ষ টাকা) দিতে হয় মোহরানা বাবদ। সে দিক থেকে আমরা ভাগ্যবান। আমাদের বাবারা ধুমধাম করে বিয়ে করিয়ে দেন, বাড়ীতেও থাকতে দেন। কিন্তু এখানে বিয়ে করার পর সম্পূর্ণ আলাদাভাবে ছেলেকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হয়। আমার এক পরিচিত টিএ বিয়ে করার জন্য তার গাড়ী বিক্রি করেছিল, তাকে নিজের বাসস্থানের চিন্তা করতে হয়েছিল। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে একাধিক বিয়ে এখন আর ছেলেখেলা নয়- মানি মেটারস।

তারপরও কিছু লোক আছে যাদের বিত্ত বৈভবের কমতি নেই। আমার পরিচিত একজনের কফিল (সৌদি স্পন্সর) এক সিরিয়ান মেয়েকে বিয়ে করে আনে। কফিলের নিজের বয়স ১০০ এর উপরে কিন্তু বিয়ে করেছে বাচ্চা মেয়েকে। সারাদিন বউকে পাহাড়া দিয়ে রাখে, নিজের আগের স্ত্রী’র ছেলেদেরকেও বাড়ীতে আসতে দেয় না।

ইসলামে বহুবিবাহ বৈধ, কিন্তু শর্ত স্বাপেক্ষে। ইসলামের দোহাই দিয়ে অনেকেই এর অপব্যবহার করেন। একাধিক বিয়ে করার সময় পুরুষরা কেউ বৃদ্ধা, স্বামীহারা, এতিম মেয়েদের বিয়ে না করে কুমারী/যুবতী মেয়ে খোঁজ করে। অথচ ইসলামের মূল দীক্ষা ছিল-একাধিক বিয়ের মাধমে একজন অসহায় মহিলা স্বাবলম্বী হবে। কিন্তু বাস্তবে কি ঘটছে? একাধিক বিয়ের ক্ষেত্রে যৌনতাই মূখ্য উদ্দেশ্য হয়ে উঠছে।
সৌদি আরবে কেউ মুখ ফুটে না বললেও সমাজে ভেতরে ভেতরে রয়েছে ব্যাভিচার। বৃদ্ধ পুরুষের যুবতী স্ত্রী প্রায়শঃ অন্য কারো সাথে সময় কাটাচ্ছে। বিভিন্ন কারনে বিবাহ বঞ্চিত মেয়েরা বিভিন্ন সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে। ইসলামিক নিয়ম নীতির যথাযোগ্য বাস্তবায়ন হলে সমাজের এই চিত্র দেখতে হত না।


বিয়ে নিয়ে এই ভূমিকার একটা কারন আছে। হঠাৎ করেই আমাদের মাঝে একাধিক বিয়ে করা/নাকরা নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু হল। শুরুটা করলেন আমাদের মাঝের এক ভাই, সঙ্গত কারনেই যার আসল নামটি উল্ল্যেখ করছি না। ধরা যাক ওনার নাম– লিটন ভাই। লিটন ভাইয়ের ৩য় বিয়ে চলছে। ৩টি বিয়েই ছিল বিদেশী। উনি এখন ৪র্থ বিয়ে করে কোটা পূরন করতে চান। উনি মনস্থির করেছেন এবার একজন বাংলাদেশি মেয়েকে বিয়ে করবেন। কিন্তু বর্তমান ভাবী বেঁকে বসেছেন-আরেকটি বিয়ে করো ঠিক আছে, কিন্তু কোন বাংলাদেশি বিয়ে করতে পারবে না। হয়তোবা তিনি ভেবেছেন বাংলাদেশি বিয়ে করলে লিটন ভাইয়ের জীবনে নতুন বউ বিশেষ অধিকার আদায় করে নিবে। কিন্তু আমরা লিটন ভাইকে একজন বাংলাদেশি ভাবী আনার জন্য উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছি।

সমস্যা এখানে নয়। সমস্যা হচ্ছে লিটন ভাই যখন বিয়ে করেন, আশেপাশে দু/একজনকে সাথে নিয়ে বিয়ে করেন। উনার পাল্লায় পড়ে তার নিজের বন্ধু, সৌদি মালিকসহ অনেকেই একাধিক বিয়ে করেছে। তাই এখন লিটন ভাইয়ের নতুন করে বিয়ে করার খবর শুনে রিমন ভাই, আজাদ ভাই, সজীব ভাইয়ের স্ত্রীরা এমনকি আমার স্ত্রী পর্যন্ত দুঃশ্চিন্তায় পড়ে গেছে। শাকিলা অস্ট্রেলিয়াতে আছে, একাকী আমাকে নিয়ে তার দুঃশ্চিন্তা হবে সেটাই স্বাভাবিক। আজাদ ভাই আমাদের সাথে রাতে হাটতেন ও ব্যায়াম করতেন। কিন্তু উনার স্ত্রী তা বন্ধ করে দিলেন। সন্দেহ করলেন- ব্যায়াম করে স্বাস্থ্য কমিয়ে আরেকটি বিয়ে করার পায়তারা করছে।

রিমন ভাই ইনিয়ে বিনিয়ে ভাবীকে বাংলাদেশে বেড়াতে যেতে বলেছেন কিন্তু ভাবী যথার্থ সন্দেহটি করে বসলেন। লিটন ভাইয়ের সাথে রিমন ভাইয়ের অতিরিক্ত মেশামেশি তিনি ভালো চোখে দেখছেন না।

আমি শাকিলাকে বললাম আবহায় আমাদের অনেকেই একসাথে গণ বিবাহ করবে। সে ধারনা করল- আমিও তাদের মাঝে থাকার পরিকল্পনা করছি। তারপর থেকে ১ দিন কথা বন্ধ।

অন্যান্য ভাইরাও কিছু বলতে গিয়ে ভাবীদের সন্দেহের তালিকায় পড়ে গেলেন। সবাই সবাইকে চোখে চোখে রাখছে, সবাই বড় বিপদে আছে।

অনেক বিষয় বিবেচনা করে সন্দেহ তালিকায় অভিযুক্ত স্বামীরা একমত- প্রয়োজনবোধে এবং শর্তপূরনসাপেক্ষে আমাদের একাধিক বিবাহ দরকার আছে। এটা পরকিয়া, ব্যভিচার থেকে আমাদের রক্ষা করবে। স্বামীদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য স্ত্রীদের মাঝে ভালোবাসার প্রতিযোগীতা থাকবে। কিন্তু আমাদের বর্তমান স্ত্রীরা তাদের সাম্রাজ্য শেয়ার করতে রাজী নয়। অতএব আমাদের মনের দূর আকাশে উঁকি দেয়া সামান্যতম আকাঙ্ক্ষার এখানেই মৃত্যু।

লিটন ভাইয়ের নতুন বিয়ের অনুষ্ঠানের অপেক্ষায় আছি। ভুরিভোজটা সবাই ওখানেই সারব।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

আবু শাকিল বলেছেন: মাথা মোটাদের আগের চেয়ে অনেক উন্নতি হয়েছে।অনেকেই একটি বিবাহ করে সন্তুষ্ট থাকছেন।
আপনার লেখা পড়েই বোঝতে পেরেছি।
লেখা খুব ভাল লেগেছে।
ভুরিভোজের অপেক্ষায় রইলাম :)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১২

মধুমিতা বলেছেন: আমি অনেক সৌদি শিক্ষককেই পেয়েছি যারাএকাধিক বিয়ে করেনি। অনেকেই এখন আর জোড়ালো কোন কারন ছাড়া একাধিক বিয়ে করতে চায় না। আগে টাকা হলেই গাড়ী পাল্টাত অথবা বিয়ে করে ফেলত যা ছিল মূলত ফুর্তি করার একটা উপায়। বর্তমান জেনা্রেশন অনেকই একটা বিয়ে করতে পারলেই বাঁচে- কারনটা উপরেই বলেছি।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: কালে কালে কত দোহাই দিবে মানুষ। বিষয়টা মানসিকতার উপর নির্ভর করে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

মধুমিতা বলেছেন: অবশ্যই- বিষয়টা প্রয়োজন ও মানসিকতার উপর নির্ভর করে। ফুর্তি করার জন্য একাধিক বিয়ে নয়।

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

সুলতানা রহমান বলেছেন: এখনকার সমাজ ব্যবস্থায় একাধিক বিয়ে অবশ্যই ঠিক নয়। একাধিক বিয়ের ও অনেকগুলো প্রেক্ষাপট আছে। আমি যতদূর পড়েছি ফাতিমা (রাঃ) ও আলী রাঃ বিয়ে মেনে নেন নি।
তাহলে এখনকার বউরা কেন মেনে নিবে? এ ধরণের চিন্তার জন্য ও শাস্তি হওয়া দরকার।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

মধুমিতা বলেছেন: আমাদের এলাকার বউরা একাধিক বিয়ে মেনে নিতে পারেনা- এটা অনেকটা কালচারাল চিন্তাধারা। আরবের মেয়েরা স্বামীর একাধিক বিয়ে দেখে দেখে অভ্যস্ত। একাধিক বিয়ে করতে গেলে আগের স্ত্রী ইন্সিকিউর ফিল করবে এটাই স্বাভাবিক। আর এজন্যই ধর্মে সাম্যতার কথা বলা আছে। শুধুমাত্র ফুর্তি করার জন্য একাধিক বিয়ে নয়।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

তাওহিদ হিমু বলেছেন: আকাঙ্ক্ষা বাঁচিয়ে রাখুন, চেষ্টা চালিয়ে যা ধীরে সুস্থে। :)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

মধুমিতা বলেছেন: আকাঙ্ক্ষার মৃত্যু খুব দ্রুতই ঘটেছে। তবে পোস্টের উদ্দেশ্য ছিল পরোক্ষভাবে সবাইকে সচেতন করা।

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা :)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

মধুমিতা বলেছেন: =p~ =p~

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কী অবস্থা!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

মধুমিতা বলেছেন: এখন সব স্বাভাবিক ।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

তুষার কাব্য বলেছেন: উনি এখন ৪র্থ বিয়ে করে কোটা পূরন করতে চান। B-) :-B

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

মধুমিতা বলেছেন: =p~ =p~
মনে হচ্ছে শীঘ্রই কোটা পূরন করে ফেলবেন। আমরা শুধুই মাত্র দর্শক।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১২

গ্রীনলাভার বলেছেন: আপনি ভালো সিরিজ লিখেন।
অন্যের হাড়ির খবর নেয়া আমাদের মজ্জাগত বৈশিষ্ট। খারাপ বলছিনা। তবে অন্যেরও কিছু যায় আসে না। এটা আমাদের বুঝতে আরও ২০০ বছর লাগবে। আর আপনার মতো ভাল শিক্ষকেরা যদি একই কাতারে পড়েন; তাহলে ১০০০ বছরেও বুঝতে পারব না।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

মধুমিতা বলেছেন: পোস্টের উদ্দেশ্য কিন্তু ফানের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে সবাইকে সচেতন করা। এটা থেকে কে কিভাবে মেসেজ বের করে নিতে পারে তা ব্যক্তির উপরই নির্ভর করবে।

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



=p~ =p~ =p~

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

মধুমিতা বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

মধুমিতা বলেছেন: Click This Link

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

ফা হিম বলেছেন: মজা তো :)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

মধুমিতা বলেছেন: :-B

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

আমি ইহতিব বলেছেন: অনুসরণে নিলাম আরব বিষয়ে আরো জানবো বলে। প্রথমে নিক দেখে কনফিউজড ছিলাম, পুরো পোস্ট পড়ে পরে বুঝলাম :)
ভালো লাগলো আপনার লেখা ভাইয়া।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। পেছনের পর্বগুলি পড়তে থাকুন।
আমার নিক নেমটা আসলে আমাদের এলাকার একটি রোডের নাম। যখন ব্লগ ওপেন করি, এত কিছু ভাবিনি।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: হাহাহা , ভাবীকে বাইরে পাঠিয়েই মাথায় সব কুচিন্তা ঠাই দিচ্ছেন ;)
আমিও একাকী হলেই এমন সব কাহিনী নিয়ে ঘুড়পাক খাই।
এছাড়া আরবী বন্ধুরা যখন শুনে গিন্নী দেশে গিয়েছে দীর্ঘসময়ের জন্য,তখন মস্করা শুরু করে।
এই গতকালই একজন আমার চুল দেখে বললো কালার করেছো কেন?বিয়ে করবে?আমি লাজুক হেসে বললাম না।সে বললো দেখো আমার পাকা চুল,আমার সিরিয়ান বৌ রং করতে দেয়না আমি নাকি বিয়ে করে ফেলবো।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: কুচিন্তা ঝেটিয়ে বিদায় করেছি। আশে পাশে এত দেখি, এত শুনি- ঘুড়পাক খেতে তো হবেই। আজকে দেখলাম বিয়ে পদ্ধতি আরো সহজ করে দেয়া হয়েছে- Click This Link

এখানকার মেয়েরা স্বামীদের সব টাকা পয়সা খরচ করে ফেলে। টাকা জমলেই স্বামীরা যদি আরেকটা বিয়ে করে ফেলে।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা, আমরাও অপেক্ষায় রইলাম, যদি ঘটনা ঘটেই যায় ;) :P

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

মধুমিতা বলেছেন: অপেক্ষা করাটা বৃথা যাবে......

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

অদৃশ্য বলেছেন:



মাত্রই শেষ হলো আপনার আরবের ডায়েরি, এখন পর্যন্ত যে ক'টি পর্ব আপনি লিখেছেন... বছর আগে আপনার দু'একটি লিখা পড়বার সুযোগ হয়েছিলো... যেমন আরব কার্টুন, পিরামিডের ইতিহাস, আদ জাতি... কিন্তু আরবের ডায়েরিটা সব পরবো পড়বো করেও পড়া হচ্ছিলো না! গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহ থেকে আপনার এই সিরিজটার প্রথম থেকে শুরু করেছিলাম আর টার্গেট নিয়েছিলাম এবার টানা এটা শেষ করবো... আজ তার সমাপ্তি টানতে পারলাম!

এক কথায় অসাধারণ একটি সিরিজ... আমি পড়ছিলাম আর মুগ্ধ হচ্ছিলাম এবং শেষ পর্যন্ত সেই মুগ্ধতা রয়েই গ্যাছে... আর আপসোস হচ্ছিলো যে আপনি এই দীর্ঘ সময়ে এতো কম পর্ব লিখলেন কেন? আরও অনেক কিছুই সম্ভবত আপনি লিখতে পারতেন বা আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারতেন!

আপনার লিখাগুলো পড়ে যেমন আনন্দ পেয়েছি তেমনি কিছু কিছু জায়গাতে এসে মনটা বিষণ্ণতায় গরে গেছে... আপনাকে বা আপনার বন্ধুদেরকে খুব কাছের মনুষ বলেই ধরে নিয়েছি... এভাবে লিখলে সবকিছু নিজেরই মনে হয়...

এমন চমৎকার একটি সিরিজ পাঠের পর একটি ক্ষুদ্র মন্তব্য আপনার এখানে রেখে যাওয়াটা খুবই উচিৎ বলে মনে হলো, তাই জানান দিয়ে গেলাম...
নিজে দেখুন/জানুন সাথে অন্যদেরও দেখান/জানান আপনার মতো করে এভাবেই প্রতিনিয়ত... এক জীবনে মানুষের কাছে কতো কিছুই অজানা ও অদেখা রয়ে যায় !!!

শুভকামনা...

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

মধুমিতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার এই সুচিন্তিত ও সুবিশাল মন্তব্যের জন্য। অনেক বেশী ভালোলাগা আমাকে মনের অজান্তেই স্পর্শ করে গেল। সম্ভবত আপনিই প্রথম পাঠক যিনি আমার প্রতিটা পর্ব ধারাবাহিকভাবে পড়ে শেষ করলেন। আমি সম্ভবত লেখার মাঝে বলেছি- আমি নিজের জন্য লিখি, একসময় এই স্মৃতিগুলো আমাকে পেছনে নিয়ে যাবে যা হয়তো কালের আবর্তে ভুলে যেতাম। তাই খুব সাধারণভাবে অতিরঞ্জন ছাড়া লিখতে চেষ্টা করেছি। হয়তো আপনার মুগ্ধতা সেখানেই।

এই সুদীর্ঘ ৬ বছরে অনেক দেখার সুযোগ হয়েছে। কিছু কিছু শেয়ার করতে চেষ্টা করেছি। ব্যস্ততা, বাংলা টাইপের ঝামেলা, সর্বোপরি অলসতাই এত কম লেখার কারন। তারপরও একটি সিরিজ প্রায় ১০০ পর্বের কাছাকাছি টেনে নেয়া কম ধৈর্যের কথা নয়। আপনার মতো বেশকয়েকজন পাঠকের উৎসাহের কারনে এতদূর পথচলা।

ভালো থাকবেন, সাথে থাকবেন।

১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

হাসান রাজু বলেছেন: ভাবি আপনার ব্লগ পড়েন না? নাকি খেয়াল করেন নাই ! :((
" অনেক বিষয় বিবেচনা করে সন্দেহ তালিকায় অভিযুক্ত স্বামীরা একমত- প্রয়োজনবোধে এবং শর্তপূরনসাপেক্ষে আমাদের একাধিক বিবাহ দরকার আছে। এটা পরকিয়া, ব্যভিচার থেকে আমাদের রক্ষা করবে। স্বামীদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য স্ত্রীদের মাঝে ভালোবাসার প্রতিযোগীতা থাকবে। কিন্তু আমাদের বর্তমান স্ত্রীরা তাদের সাম্রাজ্য শেয়ার করতে রাজী নয়। "

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২

মধুমিতা বলেছেন: B:-) B:-)

আপনাদের ভাবী আমার ব্লগের একজন সমাঝদার পাঠক। ইনফ্যাক্ট প্রতি্টি লেখাই সে সাথে সাথে পড়ে থাকে।

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

অনেক নতুন তথ্য পেলাম। ভালো লেগেছে। বহুবিবাহের পক্ষে অনেক বলেছেন, তবু পর্যাপ্ত মনে হলো না। এবিষয়ে আরব অভিজ্ঞতা নিয়ে আরও লেখা পড়ার আশা রাখছি :)

ভাবিকে সঙ্গেই রাখুন.... :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১

মধুমিতা বলেছেন: সঙ্গেই আছেন। :D
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

মো:নিহাল বলেছেন: ছিঃ এমন নোংরা প্রিথীবি থেকে যত তারা তারি চলে যাওয়া যায় ত তই ভালো।হয়তো অনেক পাপ করেছিলাম তাই এমন নোংরা প্রিথীবিতে আল্লাহ পাঠিয়েছেন।সবার কাছে অনেক দুআ চাই যেনো এই নোংরা প্রিথীবি থেকে তারা তারি চলে যেতে পারি।ধন্যবাদ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

মধুমিতা বলেছেন: ভালো মন্দে মেশানো আমাদের চারপাশ। পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়া কোন সমাধান নয়।

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

মো:নিহাল বলেছেন: আমার লিখা একটি বাস্তব গল্প লিখলাম।যদি সময় পান তাহলে পড়বেন আশা করি।ধন্যবাদ।My email:[email protected]


নষ্ট জীবন


রাত থেকেই খুব বৃষ্টি হলেও সকালে বৃষ্টির
ঝোকটা একটু কমেছে। নাসতাটা না করেই বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় লিমা। কেননা বেশি দেরি করলে বাসটা মিস করবে। আর অটো কিংবা টেক্সিতে যাওয়ার মত সামর্থ্য ওর নেই। বাস স্টপে পৌছানর আগেই আবার মুশুল ধারে বৃষ্টি শুরু হয়। যদিও কাছে ছাতা ছিল তারপরও বৃষ্টির ঝাপ্টায় কিছুটা ভিজে যায় ও। ওই যত সামান্য
ভিজা শরীর নিয়েই বাস স্টপে দাড়ায়। এত সকালে যাত্রিদের মধ্যে মহিলা বলতে লিমা একাই। সামান্য ভিজা আছে বলে তাই যেন চোখ দিয়েই সবাই ওকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। খুব অসহ্য লাগছিল ওর। বাসটা তারাতারি আসলেই ও বেচে যায়। বাসে অন্তত কিছু মহিলা থাকবে,তখন একটু স্বাভাবিক লাগবে ওর। এই খারাপ পৃথীবিতে আর কাওকে বিশ্বাস হয় না । বাবা মারা যাবার পর যদি দুই একটা টিউসনি না করত তবে এত দিনে হয়ত বা পড়াশুনাটাও বন্ধ হয়ে যেত । আর দু
বেলা দু মুঠো খাবারের জন্য হাজার কথা শুনতে হয় সত ভাই আর ভাবিদের কাছে থেকে। এসব আর ভাল লাগে না ওর। যদি কোন চাকরি পেত তবে অনেক আগেই চলে যেত এই সংসার ছেরে কিন্তু পড়া কপাল অনার্স দ্বীতিয় বর্ষে পড়ে। ওকে চাকরি দিবে কে। এসব ভাবতে ভাবতে বাস চলে আসে। তারাহুর করে বাসে উঠে কিন্তু দূর্ভাগ্য একটিও মহিলা নেই। নেমে যেতেও পারবে না, তাহলে বৃষ্টিতে ভিজে এত দুর আসা বৃথা হয়ে যাবে। তাই একটা ফাকা সিট দেখে বসে পরে।
অনেকে হয়ত চেস্টা করছে পাশে বসার কিন্তু অনেক যায়গা আছে বলে হুট করে একটি মেয়ের পাশে বসার সাহস পাচ্ছে না। কিন্তু হুট করেই একটি ছেলে পাশে বসে। লিমা একটু চারদিকে তাকিয়ে দেখল, সব সিটে মানুষ বসে গেছে তাই মজাটা নেয়ার সুযগ এই ছেলেটাই পেল। সবাই হা করে তাকিয়ে আছে, ছেলেটা মজা নেয়ার কোন চেষ্টা করছে কিনা। খুব অসহ্য লাগছিল লিমার। আর ছেলেটার ওপর রাগ হচ্ছিল। হঠাত চারদিকে তাকিয়ে ছেলেটি উঠে দাড়াল, আর লিমার
দিকে তাকিয়ে একটি স্বস্তিকর ইশারা করল। এতক্ষন পর একটি মনুষত্বের মুখ দেখল লিমা। ছেলেটা খুব ভদ্র মনে হল ওর কাছে।তারপর ভয় হয় লিমার, ছোট বেলা থেকে একা থাকে লিমা সহজে কাওকে বিশ্বস বা মিশতে পারে না। বাস
ভার্সিটির কাছে আসতেই নেমে পরে লিমা। পিছনে তাকিয়ে দেখে ছেলেটাও ওই খানেই নামে। অবশ্য আগে কখনো ছেলেটাকে দেখেনি। ছেলেটা প্রায় লিমার সাথেই ভার্সিটিতে প্রবেশ করে। সেদিন কার মত ক্লাস শেষ করে বাড়ি ফিরে আসে লিমা।
বাড়িতে একটুও ভাল লাগে না ওর। ভাই ভাবিরা যেন ওকে চোখর বিষ মনে করে। মাঝে মাঝে নিজের জীবনকে শেষ করে দিতে মন চায় ওর। কিন্তু সাহস হয় না।
পরের দিন আবার ছেলেটার সাথে লিমার বাসে দেখা হয়। কেন জানে না ছেলেটার ওপর খুব বিশ্বাস হচ্ছে লিমার। হয়তবা একটু অস্বস্তিকর সময়ে একটু মনুষত্বের পরিচয় দেয়ার জন্য হয়ত এই বিশ্বাসটি এসেছে লিমার, যথা সময় বাস স্টপে নেমে যায় ও ।ছেলেটাও পেছন পেছন নামে,
কিন্তু আজ চুপ থাকে না।কথা বলে লিমার সাথে। কথার প্রসঙ্গেই জানতে পারে ওর নাম চয়ন। খুব ভদ্র ভাবেই কথা বলে ছেলেটা, কথা বলার সময় কেমন জানি একটা মায়া ছিল ছেলেটার চোখে।
৩ মাস পর
এখন প্রতিদিনি চয়নের সাথে কথা হয় লিমার । কেমন জানি বিশ্বাস করতে মন চায় ওকে । কথা বলতেও ভাল লাগে । এই ভাল লাগা হয়ত বা ভালবাসার রূপ নিয়েছে অনেক আগেই, লিমা বুঝেও না মানার চেষ্টা করছে । চয়ন ওকে ভালবাসে কিনা , না শুধু বন্ধু ভাবে কে জানে ।
মাঝে মাঝে লিমার মনে হয় সে চয়নকে বলে দেয় "চয়ন আমি তোমাকে ভালবাসি " কিন্তু কোনএক অজানা শক্তি ওকে আটকে ফেলে । এদিকে লিমার বাড়ি থেকেও চাপ দিচ্ছে বিয়ের জন্য, লিমার অমত সত্তেও একটি ছেলের সাথে ওর
বিয়ে ঠিক করে ওর ।কিন্তু লিমা চয়ন ছারা অন্য কাউকে মেনে নিতে পারছে না । শেষ এক রকম কোন রাস্তা না পেয়ে লিমা চয়নকে ওর মনের কথা বলে দেয় । সেদিন চয়ন ওকে ফিরিয়ে দেয়নি । লিমা ওর সব সমস্যার কথা চয়নকে বলে, চয়ন ওর সব সভস্যা মেনে নিতে প্রস্তুত কিন্তু তখন আর কোন রাস্তা ছিল না । বিয়ের সকল প্রস্তুতি হয়ে গেছে, এখন রাস্তা বলতে চয়নের হাত ধরে দূরে কথাও চলে যাওয়া ছারা আর কিছু না । ঠিক হয় কালই ওরা দূরে কোথাও চলে যাবে । আজ সকালে লিমা
ভার্সিটি যাবার নাম করে বের হয়েছে । আর বাড়িতে সবার জন্য রেখে এসেছে
ছোট একটি চিঠি । শহর থেকে একটু বাইরে দাড়াবে লিমা ওই খান থেকেই চয়ন আর লিমা একসাথে চলে যাবে, যেখানে আর কেউ ওদের মাঝে আসবে না ।
লিমা যথা সময় নির্দিষ্ট জায়গাতে পৌছেছে । কিন্তু চয়ন এখনও আসেনি । কিন্তু লিমা আজ অনেক খুশি , চয়নের সাথে ও নিজের মত করে বাঁচবে , আর দু বেলা খাবারের জন্য কারো কথা শুনতে হবে না । প্রায় দুপুর হয়ে আসছে কিন্তু চয়ন আসার কোন নাম নেই । এত দেরি করার কথা ছিল না চয়নের । লিমা প্রথমে ভাবল সব ঠিক ঠাক করে অসতে দেরি হচ্ছে । কিন্তু যখন বিকেল হয়ে অসল তখন
আর মন মানতে চাইছিল না । লিমা কোন ভূল করছে নাতো । চয়ন কি ওকে ফাকি দিল । কিছু বুঝতে পারছে না । আর বাড়ি ফিরার কোন রাস্তা নেই । বাড়ি থেকে ওকে আর মেনে নিবে না ।আর এখনতো তারিয়ে দেওয়ার রাস্তাও পেয়ে গেছে । রাত হয়ে এসেছে চয়ন আসেনি , ক্ষুদার্থ শরীর আর দাড়িয়ে থাকতে চাইছে না । অন্ধকারে
হঠাত্ একটা অপরিচিত আওয়াজ শুনে চমকে ওঠে লিমা "এই মেয়ে যাবি " মানুষটাকে চিনে না লিমা, জানেও না কেন ডাকছে । ক্ষুদার্থ শরীরে আর কিছু ভাবতে পারছে না লিমা । চুপ চাপ শুধু গাড়িতে উঠে গিয়ে বসে লিমা । ও কিন্তু এখনও যানে না,যে ও কথায় যাচ্ছে আর কেনই
বা যাচ্ছে..........


এটাই হলো নির্মম ভালোবাসা আর বিশ্বাস।মেয়েরা শত খারাপ মানুয়ের ভালোবাসার মাঝে একটি ভালো ছেলের ভালোবাসা বুঝতে পারে না।

{ভালো থাকবেন}

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

মধুমিতা বলেছেন: অনেক টাচি একটা লেখা। ভালো থাকুন।

২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
মাঝে কিছু সিন্ডিকেটেড ব্লগিং দেখে কিছু দিনের জন্য চলে যাই আবার ফিরে আসি এ ধরণের মজার মজার লেখার টানে।

"সৌদি আরবে ২ মিলিয়নের মতো বিবাহযোগ্যা মেয়ে সিঙ্গেল আছে।" - কঠিন সমস্যার দিকে এগোচ্ছে সৌদী আরব।

"সন্দেহ করলেন- ব্যায়াম করে স্বাস্থ্য কমিয়ে আরেকটি বিয়ে করার পায়তারা করছে।" - হা হা হা হা হা... =p~ =p~ =p~

আপনাদের লিটন ভাইয়ের নতুন বিয়েতে আমরা ব্লগশুদ্ধো যোগ দেবো... B-))

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: লিটন ভাই অন্য বউদের নিয়ে চাপে আছেন। তাই কোটা পূরন আপাতত বন্ধ রেখেছেন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২১| ১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমিও আপনার এই সিরিজের সব গুলো পর্বই পড়েছি। নিয়মিত পাঠক। B-)

১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

মধুমিতা বলেছেন: সেতো সবাই জানে। :)

২২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭

গরল বলেছেন: অারবদের আল্লাও মানুষ বানাতে পারবে না বা 1400 বছরেও পারেনাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.