নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌদি পজেটিভস (আরব ডায়েরি-১০০)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯



দেখতে দেখতে ৫ বছরের অধিক সময় সৌদি আরবে কেটে গেল। আলো ঝলমলে নগরীতে হাসি আছে, আনন্দ আছে, দুঃখ ও বেদনাও আছে। রাতগুলো কারো কাছে যেমন দীর্ঘ, পাশাপাশি অনেকের কাছে তা খুবই ছোট।
আমি দেখছি- আরব বিশ্ব নিয়ে আমাদের প্রায় সবার মাঝেই মিশ্র অনুভূতি আছে। অস্বীকার করার উপায় নেই। ভালো মন্দে মেশানো যেকোন সমাজ। দিনশেষে আপনি নিজে কিভাবে নিজের জীবনটাকে দেখতে চেয়েছেন তাই বড় হয়ে দাঁড়ায়।
আমার এই অল্প সময়ে সৌদি আরবকে যেমনটা দেখেছি তার কিছু ভালো দিক আজকে তুলে ধরলাম।

সালাম ও নামাজঃ

আমার এমনও হয়েছে ঢাকা হতে ট্রেনে সিলেট যাচ্ছি অথচ পাশের সিটের যাত্রীর সাথে একটি কথাও হয়নি। কিন্তু সৌদি আরবে এটা কল্পনাও করা যাবেনা। কেউ কাউকে চেনেনা- সালাম দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে যাচ্ছে। সালাম দেয়ার সাথে সাথে তাদের মাঝের দূরত্ব দূর হয়ে যায়।

মরুভূমির মাঝ দিয়ে গাড়ী যাচ্ছে। নামাজের সময় হয়ে গেল। সৌদিরা গাড়ী থামিয়ে মাদুর বিছিয়ে নামাজ আদায় করে নেয়। তার দেখাদেখি অন্যান্য গাড়ীগুলো থেমে যায়।

এখানে হাইওয়েগুলোর পাশে স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্যাস স্টেশন, খাবার দোকান ও একটি মসজিদ থাকবেই। দুইজন লোক হলেই এর জামাত বানিয়ে নামাজ পড়বে। যদিও এখানে ধর্মীয় পুলিশ আছে, তারা নামাজের তাগাদা দেয়। কিন্তু রাস্তায় গাড়ী থামিয়ে নামাজ পড়াটা নিজের ভেতর থেকেই আসে।



নিমন্ত্রণঃ

সাথে ফ্যামিলি না থাকলে, কোন সৌদি খাচ্ছে এবং আপনি তাকে সালাম দিলেন অথচ তার সাথে খেতে বলবেনা তা ভাবাই যায় না। খাওয়ানোটা পূন্যের কাজ। মসজিদগুলোতে অনেকেই পানির বাক্স রেখে যায় শুধুমাত্র সন্তুষ্টি লাভের আশায়। রোজার সময় পানি দান করাটা অনেক বেড়ে যায়। পৌর অফিস রাস্তার পাশে শহর জুড়ে রেফ্রিজারেটর বসিয়েছে-সৌদিরা সেখানে খাবার, ফলমূল, জুস ও পানি রেখে দেয় যাতে যে কেউ প্রয়োজনমত নিয়ে খেতে পারে।

সাহায্য প্রাপ্তিঃ

আমি ৫ বছরেও ভালোমত আরবি বলতে পারিনা। সঠিক আরবি না জানার কারনে আমরা কোনকিছু সৌদিদের বুঝাতে পারিনা। অথচ তারা অনেক সাহায্যপরায়ন। ঠিকমত বুঝাতে পারলে সাহায্য করবেই। একবার বৃষ্টির মাঝে সাঈদের গাড়ীর চাকা পাংচার হয়ে যায়। ইশারা করতেই অল্পবয়সী দুই সৌদি বৃষ্টিতে নেমে এল, কাঁদা মাখানো চাকা পাল্টাতে নেমে গেল।

সস্তা খাবারঃ

কয়েকটি দেশ ভ্রমণের কারনে বুঝতে পেরেছি সৌদি আরবের লিভিং কষ্ট খুবই কম। এখানকার চেয়ে সস্তা খাবার আর কোথাও পাওয়া যাবেনা। তেলের দাম কম হওয়ায় আনুষাঙ্গিক অনেক কিছুর খরচই কমে যায়। ১ রিয়ালে ৬ টি রুটি অথবা ১টি বিশাল সাইজের আফগানি রুটি (তমিজ) পাওয়া যায়। কেউ নূন্যতম ৩ রিয়াল খরচ করলে খুব সহজেই পেট ভরে নাস্তা করতে পারবে। শর্মা এখানে খুব সাধারণ একটি খাবার। আমরা অন্য কিছু না পেলে ১টা শর্মা খেয়ে থাকি। আমাদের দেশে শর্মা খেতে গিয়ে সেলফি তোলে নাই এমন লোক বিরল, ফেসবুকে সাথে সাথে স্ট্যাটাস চলে আসে।



বিভিন্ন দেশের লোক থাকার কারনে সব দেশের খাবারই এখানে পাওয়া যায়। সৌদিতে এসে কখনো বাংলাদেশি খাবার মিস করিনি। আমার এক পরিচিত টিএ স্কলারশিপ নিয়ে ইউকে পড়তে গেছে। তার সাথে কথা হল। ওখানে লিভিং কস্ট এত বেশী যে সে হিমশিম খাচ্ছে। পাস্তা, নুডুলস কিনতেই নাকি তার বারবার পাউন্ডের হিসাব কষতে হয়। আর স্কলারশিপের একটা বড় অংশই এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়ার পেছনে চলে যায়।

উপভোগ্য জীবনঃ

অলসদের তালিকায় সৌদি আরব তৃতীয় হয়েছিল। এদের মতো টেনশন ফ্রি জীবন কেউ বোধয় লিড করেনা। ১৫ জন ধরে এমন সাইজের জিএমসি গাড়ী নিয়ে বাসা হতে বের হয়ে যাবে, রাস্তার ধারে কিংবা পার্কে বসে ফ্যামিলির সাথে অলস সময় পার করবে। গাড়ী ও মোবাইল সেট পাল্টানো সাধারণ ব্যাপার। সামাজিক নিরাপত্তা থাকার কারনে হাতে যা টাকা আসে, সবটাই প্রায় খরচ করে ফেলে।
লং ড্রাইভ, কার ড্রিফটিং, রাত জেগে ফুটবল খেলা দেখতে দেখতে শিসা টানা এদের শখ।



ইনফ্রাস্ট্রাকচারঃ

টাকা থাকলেই যে তার সঠিক ব্যবহার হবে তা নয়। তবে সৌদি আরব তার যোগাযোগ ব্যবস্থা বেশ ভালোভাবেই গড়ে তুলেছে। এখানে একটি গ্রামের রাস্তা ঢাকা-চিটাগাং রোডের চেয়েও ভালো। হাইওয়েতে একেক পাশেই ৮টি করে লেইন থাকে।
যদিও সম্প্রতি তেলের দাম কিছুটা বেড়েছে, কিন্তু তা হাতের নাগালেই। এখন ১ লিটার তেলের সর্বোচ্চ দাম ৯০ পয়সা। এত সস্তায় ভ্রমণ আর কোথাও সম্ভব নয়। সবাই গাড়ী নিয়ে দূরে কোথাও চলে যায়। পাহাড় পেড়িয়ে সমূদ্রের তীরে ভীড় লেগেই থাকে।



জ্ঞান চাইঃ

বিগত ৫০ বছর বিত্ত বৈভবের অপচয় হয়েছে অনেক। কিন্তু প্রয়াত বাদশাহ আবদুল্লাহ সমাজ সংস্কার ও প্রচলিত ব্যবস্থার সমন্বয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থার স্বপ্ন দেখেন। উনি সৌদি স্টুডেন্টদের জন্য “কিং আব্দুল্লাহ স্কলারশিপ” চালু করেন। প্রায় ৬০,০০০ সৌদি স্টুডেন্ট শুধুমাত্র আমেরিকায় লেখাপড়া করছে। এভাবে সারা বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে সৌদি স্টুডেন্টরা ছড়িয়ে আছে। দেশের অভ্যন্তরে তৈরি হয়েছে একাধিক মানসম্মত বিশ্ববিদ্যালয়। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ রিসার্চ বেসড ইউনিভার্সিটি হিসাবে অল্প কয়েকদিনেই বেশ নাম করে ফেলেছে। তেমনি কিং ফাহাদ ইউনিভার্সিটি অব পেট্রোলিয়াম এণ্ড মিনারেলস বিশ্বের অন্যতম ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি।
উট হতে মার্সিডিজ হাতে পাওয়া সৌদিরা বর্তমান সময়ে একটি knowledge based Economy’র দ্বারপ্রান্তে।

ব্যাংক একাউন্টঃ

একটা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে এখানে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগে, সাথে সাথেই ভিসা কার্ড দিয়ে দেয়। রেফারেন্সের বালাই নাই, প্রাথমিক ডিপোজিটের দরকার নাই। প্রতিটি নাগরিক ও এক্সপেট এখানে স্বতন্ত্র রেসিডেন্ট আইডি বহন করে। এই আইডি ছাড়া এখানে কোন কিছুই করা সম্ভব নয়।

ট্যাক্স ফ্রি ইনকামঃ

ট্যাক্স ফ্রি কান্ট্রি হিসাবে যে কয়টি দেশের নাম সামনে আসে তার প্রায় সবগুলোই মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। সৌদি আরব একটি অন্যতম ট্যাক্স ফ্রি কান্ট্রি। আমরা যা আয় করি তার পুরোটাই নেট ইনকাম। অনেক ইউরোপিয়ান, আমেরিকান শুধুমাত্র এই সুবিধাটুকো নেবার জন্য এ অঞ্চলে চাকরি করতে আসে। এমনকি আমরা সরকারের দেয়া বিভিন্ন ভর্তুকি সুবিধাগুলো পর্যন্ত ভোগ করে থাকি।
অনেকে আছেন যারা এই দেশকে বিভিন্নভাবে গালিগালাজ করেন, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেন কিন্তু বছরের পর বছর চাকরি করে যান, সুযোগ সুবিধা ভোগ করেন। একটি দেশ পরিচালনার জন্য সরকারকে অনেক অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হয়। আর মধ্যপ্রাচ্যের মত একটি অগ্নিগর্ভ জায়গায় দেশ পরিচালনা বিশ্বের অন্যান্য জায়গার চেয়ে অনেক বেশী কঠিন। এই সত্যটি আমাদের সবাইকে অনুধাবন করতে হবে, তাহলেই সম্পূর্ণ চিত্রটি আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হবে।

সার্ভিস বেনেফিটসঃ

আমরা বছরে ২ মাস পেইড গ্রীষ্মের ছুটি পাই, হজ্জ্বের সময় ১০ দিন ছুটি থাকে এবং সেমিস্টারের মাঝে ১ সপ্তাহ করে ছুটি পাই। ইউনিভার্সিটি আমাদের এয়ার টিকিটের ব্যবস্থা করে, হাউজিং এলাউন্স দেয়। আমাদের মেডিকেল খরচ সম্পূর্ণভাবে বহন করা হয়। পাশাপাশি কেউ চাকুরি ছেড়ে দিলে গ্রাচুইটি দেয়া হয়। এমনকি প্রথমবার চাকরিতে জয়েন করার সাথে সাথে ফার্নিচার কেনার জন্য এককালীন টাকা দেয়া হয়।

আমার একবার ৫০ পয়সার হিসাব মেলানোর জন্য একটি স্যালারি দিতে ৩ মাস দেরী করেছিল। আমি বলেছিলাম আমাকে ৫০ পয়সা ছাড়াই বেতন দাও, কিন্তু তারা তা করেনি। হিসাব মেলাতেই হবে। ব্যক্তিখাতে অনিয়ম থাকলেও সরকারি চাকরিতে কড়ায়গণ্ডায় হিসাব বুঝিয়ে দেয়া হয়। আমার ওয়াইফ চাকরি ছাড়ার ১ সপ্তাহের মাঝে ব্যাংকে সকল টাকা চলে আসে। এরকম সুবিধা কয়টি দেশে আছে? বাংলাদেশে সার্ভিস বেনেফিটস উঠাতে জুতোর তলা ক্ষয় হয়ে যায়।

ব্যবসায়ঃ

এদেশে অনেকেই মাত্র ৫০০ রিয়াল বেতনের চাকরি নিয়ে আসে। যারা বুদ্ধিমান তারা কোনভাবে একটা ব্যবসায় শুরু করে দেয়। যাদের স্পন্সর ভালো, তারা ব্যবসায়ে অনেক উন্নতি করে। এদেশে ব্যবসায়’র চেয়ে ভালো আর কিছু নেই। এমন অনেককেই দেখেছি যিনি এখানে কৃষি ক্ষেত করেন অথবা একটা মুদি দোকান আছে যারা কোটি কোটি টাকার মালিক।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যঃ

আমার সৌভাগ্য হয়েছে এই পাঁচ বছরে সৌদি আরবের বেশ কিছু জায়গা ঘুরে দেখার- আল উলা’র সামুদদের শহর, নাজরানের আল উখদুদ, অপরূপ সুন্দর ফারাসান আইল্যান্ড, জিজানের ওয়াদি লাজাব। ভ্রমণ বিধিনিষেধ থাকার কারনে বহিঃবিশ্বের পর্যটকেরা এসব জায়গা খুব একটা এক্সপ্লোর করতে পারেনি। তাই জায়গাগুলো এখনো প্রকৃতির আদি রুপেই আছে।
মরুর সৌন্দর্য্য, ওয়াদি, বুনো ঝোপ, নগরায়ন সব কিছুই নতুন ভ্রমণপিপাসুদের নয়ন জুড়াবে।



নিজের জন্য অঢেল সময়ঃ

আমাদের অফিস সাধারণত দুপুর ২ টায় শেষ হয়ে যায়। তারপর নিজের প্রিয়জনদেরকে দেয়ার মতো সারাদিন অনেক সময় পরে থাকে। সপ্তাহে দুইদিন ছুটি থাকে। এমন আয়েশি জীবন আমাদের প্রায় সবাই ঢাকাতেও পায়নি। তারপরও অনেকেই সময়কে খুঁজে পায় না, কিছু করার জন্য সময় হাতড়ে বেড়ায়। এরা আসলে তারুণ্যের মায়াজালে বৃদ্ধের প্রতিরূপ। সময় কখনো থেমে থাকে না। অঢেল এ সময়কে আমরা কতটুকো সঠিক ব্যবহার করতে পারছি?

মক্কা ও মদীনাঃ

ইসলাম ধর্মপ্রান মুসলমানদের জন্য মক্কা ও মদীনা তাদের চিন্তা ও চেতনায় বিশাল জায়গা জুড়ে থাকে। সৌদি আরবে যারা থাকেন স্বভাবতই তারা অন্যদের তুলনায় এ স্থানদুটিতে ঈবাদতের জন্য বেশী বেশী ভ্রমণ করার সুযোগ পান। মক্কা ও মদীনা হৃদয়কে আলোড়িত করে, শুদ্ধভাবে বেঁচে থাকার পথ দেখায়।




আগামী কোন একপর্বে “নেগেটিভস” নিয়ে লেখা যাবে। আমার আরব ডায়েরি’র ১০০ তম পর্বে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আপনাদের ভালোলাগা, ভালোবাসা আমাকে এতদূর লিখতে সাহায্য করেছে।


(ছবিঃ ইন্টারনেট)

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

ডি মুন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

পজিটিভ বিষয়গুলো জেনে ভালো লাগল। সামাজিক নিরাপত্তা, কম লিভিং কস্ট, আরামদায়ক জীবনযাপন ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারলাম আপনার পোস্ট থেকে।

ভালোভাবে জীবন কাটুক।
ভালো থাকুন

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

মধুমিতা বলেছেন: এদের অনেক ভালো দিক আছে, পাশাপাশি খারাপ দিকও আছে। ভাল মন্দে মেশানো মানুষ।
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: পজেটিভ বিষয়গুলির মধ্যে একটি আমাকে খুবই আকর্ষন করেছিল, সেটা হচ্ছে আপনার অবর্তমানে আপনার সন্মদ্ধে কোন নেগেটিভ আলোচনা এরা পছন্দ করে না। আর বেদুরা অতিরিক্ত সরল, প্রায়শই যেচে পরে আপনার উপকার করতে এসে আরও ঝামেলা তৈরী করে যায়।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

মধুমিতা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। বেদুঈনদের কথাটা ভুলেই গিয়েছিলাম।
ভালো থাকবেন।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল লাগ ল পোস্ট , ভাল খারাপ সব সমাজেই আছে । আমরা খারাপ টা যেভাবে হাইলাইট করি , ভালটা সেভাবে শুনতে পাওয়া যায় না ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

মধুমিতা বলেছেন: অবস্থান ও আবহাওয়াগত কারনে এরা এমনিতেই কিছুটা রুক্ষ হয়। পারিপার্শ্বিকতা বুঝে আচরণকে বিচার করলে অনেক কিছুই স্বাভাবিক মনে হবে।

আপনাকেও শুভেচ্ছা।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০২

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪০

আবাব বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে সার্চ করলাম, একেবারে খারাপ না। তবে অধিকংশই বিদেশি।
http://www.webometrics.info/en/node/81
অবশ্য ইউনিভার্সিটির নিজেদের কোন ডাটাবেস পেলাম না। তবে যদি এ্যাপলিকেবল ইন্ডাসট্রি না থাকে, খালি গবেষনা করে - ইসরাইল হওয়া মনে হয় না সম্ভব।
যাই হোক ভাল লাগল।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০১

মধুমিতা বলেছেন: ওরা এতদিন পরে এসে চেষ্টা চালাচ্ছে। হয়তো সময় লাগবে। সৌদিরা সব কিছুতেই অপরের উপর নির্ভরশীল। এই নির্ভরতার অভ্যাস কাটাতে অনেকদিন লাগবে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

উল্টা দূরবীন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আরবদের লাইফস্টাইল সম্পর্কে অনেক গাঁজাখুরি গল্প শুনেছি। কিন্তু আপনি আসলটাই তুলে ধরেছেন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অভিনন্দন প্রিয় মধুমিতা ভাই! আমার প্রথম অনুসরনে নেয়া ব্লগার ছিলেন আপনি। আমার ধারনা, আমি আপনার পোস্টেই সবচেয়ে বেশি নিয়মিত মন্তব্য করেছি। আপনার পোষ্টের মাধ্যে সৌদি দেখেছি, ঘুরেছি, জেনেছ। এই সিরিজের প্রথম পর্বগুলো থেকেই সাথে আছি। আজ ১০০ তম পর্বে এসে আমারও আনন্দ লাগছে।

আবারও শুভেচ্ছা জানবেন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: আপনি প্রথম থেকেই আমার লেখার নিয়মিত পাঠক। বরাবরই উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। বারবার ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যায়।
আবারো ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

রায়হান চৌঃ বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন,
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এখানকার মানুষ গুলোর আচার আচারণ ফুটিয়ে তোলা টা। আসলেই... এখান কার মানুষ অনেকটা দয়া পরায়ন, সবচেয়ে ভালোলাগে এখানকার সিকিউরিটি ব্যবস্থা, আমি ব্যক্তিগত ভাবে এখানে যতটা সিকিউরউ ফিল করি, মনে হয় না বাংলাদেশ তার হাজার ভাগের এক ভাগ পাব বলে। অপারগতার বষয় হলো, আমি ও এখানে ৬ বছর কাটিয়ে ফেলেছি, এখনো আরবি ভাষা টার কিছুই জানা হলো না :(

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

মধুমিতা বলেছেন: সৌদি আরবের নাগরিক নিরাপত্তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। ছুটির দিনগুলিতে সারারাত আড্ডা, ঘুরাঘুরিতে কেটে যায়, সবসময়ই নিরাপদ বোধ করি।

আমি আমার চারপাশে যেমন পেয়েছি, তেমনটাই লিখতে চেষ্টা করেছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



খুব গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ এর ফল হলো এই পোষ্ট। মানুষের চোখে নেগেটিভ দিকটাই সবার আগে ধরা দেয়। পজিটিভ দিক নিয়ে ভাবাটা এক দারুণ ব্যাপার।

দারুণ পোষ্ট +++

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

মধুমিতা বলেছেন: ভালো/ মন্দতো আছেই। আমি ভালোগুলোই খুঁজে বের করতে পছন্দ করি।
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

আলী বলেছেন: সারাদিন (সকাল ১০-বিকাল ০৪:২০) আপনার আরব ডাইরি সিরিজ পুরাটা পড়ে শেষ করলাম।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

মধুমিতা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। এত বড় একটা সিরিজ পড়া চাট্টিখানি কথা নয়। কেমন লেগেছে শেষ পর্যন্ত?

১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

আলী বলেছেন: লেখাটা গুছানো এবং তথ্যবহুল। বছর তিনেক আগে সৌদিবসবাসরত একবন্ধু তার কোম্পানিতে একটা জব এর অফার দিসিলো কিনতু কন জানি না পরে কোন কারনে সে আর কথা আগে বাড়ায়নি। এখন টোটাল সিরিজ পড়ার পর মনে হইলো টিচিং অফার থাকলে আইসা পড়ি!!!!!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
সুযোগ পেলে চলে আসবেন। সবাই যা বলে তেমনটা মোটেও নয়।

১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

হাসান রাজু বলেছেন: " ভ্রমণ বিধিনিষেধ থাকার কারনে বহিঃবিশ্বের পর্যটকেরা এসব জায়গা খুব একটা এক্সপ্লোর করতে পারেনি।" ???!!!!
কিন্তু কেনো ?
বরাবরের মত আপনার এ লেখাটা ও অসাধারণ ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

মধুমিতা বলেছেন: ধর্মীয়ভাবে দেশটি রক্ষণশীল। বিদেশীরা আসলে পর্যটনের খাতিরে অনেক বাড়তি ছাড় দিতে হবে- এ্যালকোহল, প্রস্টিটিউশন, পর্দায় শিথিলতা আরো নানা কিছু। বাস্তবতা বিবেচনায় এটা এখানে সম্ভব না।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

মেরিনার বলেছেন: ভালো লাগলো! দেখুন:
view this link

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৯

মধুমিতা বলেছেন: আপনার লেখাগুলো পড়লাম। ভালো লেগেছে। আপনিতো আমার শহরে বাড়ীর পাশ দিয়েই ঘুরে গেছেন।

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার এই পোস্ট সৌদি আরব যেতে ইচ্ছে করছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

মধুমিতা বলেছেন: চলে আসবেন। সবাই যা ভাবে তেমনটা মোটেও নয়।

১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আপনার আরব ডায়েরীরর প্রায় সবগুলো পর্বই পড়েছি। অনেক কিছুই অজানা থেকে যেত সৌদিআরব সম্পর্কে।এই দেশটা জানার আগ্রহ অনেক। আপনার আর মোজাম হক ভাইয়ের ব্লগ আমার বুকমার্কে ছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের জানানোর জন্য। :)
আপনার কাছে সৌদি নেগেটিভস নিয়েও একটা পোষ্টের আশা করছি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

মধুমিতা বলেছেন: আমি এখানে আসার আগে মোজাম হক ভাইয়ের ব্লগ নিয়মিত পড়তাম। এছাড়া তেমন কোন লেখা সৌদি আরব নিয়ে দেখিনি। চেষ্টা করেছি আমার কিছু কিছু ঘটনা শেয়ার করার জন্য। কিভাবে কিভাবে যেন ১০০ পর্ব হয়ে গেল।

আমার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সৌদি নেগেটিভস নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে।

১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১

নাজরুল ইসলাম পাটওয়ারী বলেছেন: সৌদিরা একটু বেশী অপচয় করে। কতা কি সত্যি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

মধুমিতা বলেছেন: খাবারের বেলায় অপচয় করে অনেক। মেয়েরা শুধু শুধু শপিং করে থাকে।

১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ । তারমানে, এমনিতে আইন ও পরম্পরা মেনে ভ্রমণ কিংবা ঘুরাফেরা করতে বিদেশীদের কোন বাঁধা নেই ?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

মধুমিতা বলেছেন: নাহ, সেই বাধা নেই। আমরাতো ঘুরে বেড়াই।

১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: চমৎকার সব তথ্য জানা হল। খুবই ভাল লাগল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

আলী বলেছেন: সুযোগ থাকলে আওয়াজ দিয়েন B-)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

মধুমিতা বলেছেন: :)

২০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পজিটিভ দিকগুলো জেনে ভালো লাগলো। নেগেটিভ দিকগুলোও জানা দরকার।
ধন্যবাদ মধুমিতা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

মেরিনার বলেছেন: সময় করে এই লেখাটাও দেখবেন ইনশা'আল্লাহ্! আমার নয়, আরেকজনের:
view this link

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

মধুমিতা বলেছেন: পড়ব ইনশা'আল্লাহ। শেয়ারের জন্য কৃতজ্ঞতা।

২২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: শততম পোষ্টে অভিনন্দন রইলো।
কিন্তু ভাল দিকগুলি শেষ না করেই খারাপ দিক নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন কেন?
বাংলাদেশে সৌদিদের খারাপ দিকগুলি আপনার/আমার চেয়ে বেশী জানে ;)
তাই সেগুলি না লিখে আরো ভাল ভাল দিকগুলি নিয়ে কয়েকটা পর্ব লিখুন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

মধুমিতা বলেছেন: অভিনন্দন গৃহীত হল। আপনার লেখা প্রায়ই মিস করি। আমার শুরুটা আপনাকে দেখেই। ভালো দিকগুলো নিয়ে আরো লেখা যায়, দেখলাম অনেক কিছুই বাদ পরেছে। মন্দদিকগুলো এখনি নয়।

২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার। অনবদ্য একটি লেখা।

০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ। চেষ্টা করেছি যেভাবে দেখেছি তা তুলে ধরতে।

২৪| ১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:



আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সৌদি আরব নামক দেশটির অনেক পজিটিভ দিক তুলে ধরেছেন। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণত সব সময় নেগেটিভ দিক গুলোই জানতে পারি। গত বছর আগষ্ট মাসে আমেরিকার কলোরেডো রাজ্যের বোল্ডার শহরে একটা ট্রেনিং এ গিয়ে কিং আব্দুল্লাহ্‌ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পিএইচডি ছাত্রের সাথে পরিচয়। সে এসেছে হংকং থেকে। ট্রেইনিংটা ছিল পুরো সপ্তাহ। খুবই ভাল সম্পর্ক হয়েছিল। এমনি সম্পর্ক হয়েছিল যে সে আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিল তুমি পিএইচডি শেষ করে যদি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাও শুধু আমাকে একটা মেইল করিও। আমি ১ সপ্তাহের মাঝে আমার প্রফেসরকে রাজি করিয়ে তোমার যাওয়ার ব্যবস্হা করবো।

তাকে অনেক ভাবে বাজিয়ে দেখেছি। সে খুবই খুশি সেখানে শুধুমাত্র মদ খাওয়ার বিধি নিষেধ ও মদের সহজ লভ্যতা ছাড়া।

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ সিরিজটার জন্য।

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

মধুমিতা বলেছেন: সিরিজটার জন্য আমার ভালোলাগা কাজ করে। তাই লিখে চলছি। মিডিয়াতে সব সময় আলোচিত বিষয়গুলো আসে। এর বাহিরেও অনেক কিছু বলার থাকে। আমি তাই লিখে যাচ্ছি।
কিং আব্দুল্লাহ ইউনি অনেক ভালো মানের ও সুযোগ সুবিধা সম্বলিত একটি ইউনিভার্সিটি। পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

মিনার বলেছেন: সৌদি আরবে লিভিং কস্ট কেমন, খাওয়া দাওয়া সহ?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

মধুমিতা বলেছেন: অর্থনৈতিক মন্দার কারনে এখন লিভিং কস্ট বেড়েছে, কিন্তু তারপরও যদি অন্য উন্নত দেশগুলোর সাথে তুলনা করেন তবে এই কস্ট কিছুই না।

২৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

মিনার বলেছেন: আমি দাম্মামে যাব ফেব্রুয়ারী মাসে, এজন্য আনুমানিক একটা আইডিয়া দরকার মাসিক কত খরচ হতে পারে এই ব্যাপারে

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

মধুমিতা বলেছেন: বেড়াতে আসলে পরিচিত কারো বাসায় না থাকলে হোটেলে থাকতে হবে। দাম্মাম বড় ও আধুনিক শহর। হোটেল ভাড়া ১৫০-৩০০ রিয়াল প্রতিদিন লাগবে। খাবার দাবার সস্তা। কিন্তু আপনি কি খাবেন তার উপর নির্ভর করবে। শহরে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পাবেননা বলা চলে। ট্যাক্সি নিতে হবে- কিছুটা খরুচে।

আর যদি আত্মীয় থাকে- থাকা ও যাতায়াত খরচ বেচে যাবে। তবে যারা এখানে বসবাস করেন তাদের কাছে সৌদি আরব খরুচে দেশ নয়।

২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

মিনার বলেছেন: বেড়াতে নয়, চাকরী করতে আসব, প্রথমদিকে আত্মীয়ের বাসায় থাকব। এরপর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নতুন থাকার জায়গা খুজে নিতে হবে। আমাকে অবশ্য কোম্পানি থেকে বলা হয়েছে ড্রাইভিং শেখার জন্য, কারণ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট নেই।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

মধুমিতা বলেছেন: ড্রাইভিং শিখে আসুন। যেহেতু আত্মীয় আছে তাহলে বাকী চিন্তা না করলেও হবে। আপনি এমন এক সময়ে আসছেন যখন সৌদি আরবে চাকুরির বাজার ও অর্থনৈতিক খাত টালমাটাল।

২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আমার প্রিয় নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্মৃতি ধন্য পূন্য ভূমি আরবের পজিটিভ বিষয়গুলো জেনে ভালো লাগল। আরবের ঐতিহ্যগত অতিথি আপ্যায়ন, দেশ-কাল বিবেচনায় না নিয়ে চেনা অচেনা নির্বিশেষে সকলের সাথে পারস্পারিক ভ্রাতৃসুলভ আচরন, সামাজিক নিরাপত্তা, ন্যূনতম লিভিং কস্ট, আরামদায়ক জীবন যাপনের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অনেক কিছুই উঠে এসেছে আপনার আলোচনায়। অনেককেইতো শুধু আরবদের দোষের ফিরিস্তি নিয়ে টানা হ্যাচড়ায় লিপ্ত হতে দেখি।

অনেক ধন্যবাদ,

ভালো থাকুন নিরন্তর।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

মিনার বলেছেন: পড়ালেখা ক্ষেত্রে খরচ কেমন। আমার স্ত্রীকে নিয়ে আসার ইচ্ছা আছে, এখানে পড়ালেখার জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.