নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক্সোডাস কোথায় হয়েছিল? পর্ব-৩ (আরব ডায়েরি-১১৫)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:০০



১ম পর্ব
২য় পর্ব

তওয়াফ শেষে কাবার দড়জা বরাবর আশেপাশে জমজম কুপের চিহ্নটি খুঁজলাম। পেলাম না। একসময় মাতাফ এরিয়ার পাশেই জমজম কুপের মুখটি ছিল। কিন্তু ভীড় হাবার কারনে সেটি বন্ধ করে দেয়া হয়। জায়গাটিতে টাইলসের উপর "বির জমজম" (জমজম কুয়া) লিখে চিহ্নিত করা ছিল। অনেক খুঁজেও সেই চিহ্নটি পেলাম না। পরে জানতে পারি সেই চিহ্নটিও সরিয়ে নেয়া হয়েছে।


(ছবি- ইন্টারনেট হতে)

জমজম কুপ নিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা একটি লেখার দাবী রাখে। হয়তো ভবিষ্যতে সুযোগ হলে লেখা যাবে। জমজম পানির কারনেই মক্কায় মানুষের বসতি গড়ে উঠে। হাদিসে আছে, জমজমের পানি যে নিয়তে (নেক উদ্দেশ্যে) পান করা হয়, তা পূরণ হয়। জমজমের পানি শুধু তৃষ্ণাই দূর করে না, এর মধ্যে ক্ষুধা দূর করারও উপাদান আছে।

জমজম কুপের চিহ্ন না পেলেও আমি, আবু সাঈদ ভাই ও ফিরোজ ভাই কিছু দূরে গিয়ে সারি সারি করে কন্টেইনারের একটি হতে শীতল জমজমের পানি পান করলাম। হানিফ ভাইকে খুঁজে পাচ্ছি না। আমরা সবাই একসাথে থাকলেও হানিফ ভাই কিভাবে যেন দলছুট হয়ে যান। তাকে আবার খুঁজে বের করতে হয়।



আমরা সবাই সাফা পাহাড়ের দিকে এগিয়ে যাই। ওমরার অংশ হিসাবে আমাদেরকে সাফা, মারওয়া'র মাঝখানে ৭ বার দৌড়াতে হবে। হাজেরা (আঃ) শিশুপুত্র ইসমাইল (আঃ) এর জন্য পানির খোঁজে এই দুই পাহাড়ের মাঝে সাতবার আসা যাওয়া করেন। সাতবার দৌড়ানোর পরও কোনো পানি না পেয়ে তিনি আল্লাহর কাছে সাহায্য চান। ফিরে এসে তিনি শিশু ইসমাইল (আঃ) এর পায়ের কাছে পানির ধারা দেখতে পান। তিনি পানিকে থামার নির্দেশ দিয়ে উচ্চস্বরে বলছিলেন ‘জমজম' অর্থাৎ থেমে যাও। হাজেরা (আঃ)'র উচ্চারিত সে শব্দেই এ কূপের নাম হয় ‘জমজম'। তিনি এই পানি পাথর দিয়ে বেধে দেন।


সাফা পাহাড় (ছবি- ইন্টারনেট হতে)


মারওয়া পাহাড় (ছবি- ইন্টারনেট হতে)

মারওয়া পাহাড়ের গেট দিয়ে বের হলে যে স্থানটি সেখানে খাদিজা (রাঃ) বাড়ী ছিল বলে ধারণা করা হয়। এখানেই মোহাম্মদ (সাঃ) বিয়ের পর হতে মদীনায় হিজরত পর্যন্ত বসবাস করেছিলেন। একটু অদূরেই একটি লাইব্রেরি। কতিথ আছে এখানেই মোহাম্মদ (সাঃ) জন্মগ্রহন করেন। লাইব্রেরিটির আশেপাশে অনেক দর্শনার্থী থাকে। শিরকের ভয়ে সৌদি সরকার এই স্থানগুলো সবার কাছে প্রকাশ করতে চায় না। তারপরও মানুষ কিভাবে যেন জেনে যায়।


খাদিজা (রাঃ) এর বাড়ীর সম্ভাব্য স্থান (ছবি- ইন্টারনেট হতে)


মোহাম্মদ (সাঃ) এর সম্ভাব্য জন্মস্থান (ছবি- ইন্টারনেট হতে)

আমরা ৪ জন মারওয়া পাহাড় হতে ক্লক টাওয়ারের দিকে এগিয়ে যাই। মসজিদের পাশ ঘেষেই একটি প্রাসাদ। সৌদি রয়্যাল ফ্যামিলির লোকেরা প্রাসাদটি ব্যবহার করে। প্রাসাদের পাদদেশে সাফা পাহাড়ের কাছাকাছি আবু জেহেলের বাসস্থান ছিল বলে অনেকে মনে করেন। তৎকালীন সময়ে আবু জেহেল ছিল ইসলামের প্রধানতম শত্রু। মোহাম্মদ (সাঃ) তাকে এই উম্মাহ'র ফেরাউন বলে অভিহিত করেছেন।


আবু জেহেলের সম্ভাব্য বাসস্থান (ছবি- ইন্টারনেট হতে)

রয়্যাল প্যালেসটি আবু কুবাইস পাহাড়ের উপর অবস্থিত। এই পাহাড়ের উপর হতেই মোহাম্মদ (সাঃ) চাঁদকে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন। এছাড়া এই পাহাড় সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জানা যায়, তবে কতটুকো নির্ভরযোগ্য তা ভেরিফাই করতে পারিনি-
এটাই ছিল পৃথিবীতে আল্লাহ কর্তৃক সৃষ্ট প্রথম পাহাড়। আদম (আঃ) এই পাহাড়ের পাথর দিয়েই প্রথম কাবা ঘর তৈরি করেন। অনেকে বলেন, এই পাহাড়ের পাদদেশেই আদম (আঃ) মৃত্যুবরণ করেন, এখানেই তাকে সমাহিত করা হয়। নুহ (আঃ) এর বন্যার সময় এই পাহাড়ের উপর হাজর আল আসোয়াদ নিরাপদের রাখা হয়। মোহাম্মদ (সাঃ) এই পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়েই মক্কাবাসীকে আল্লাহর দিকে আহবান করেন। পাহাড়টির উপর একসময় 'বিলাল মসজিদ' নামে একটি ছোট মসজিদ ছিল, এখন আর নেই। উমাইয়্যা শাসনামলে ৬৯১ সালে হাজ্জাজ বিন ইউসুফ এই পাহাড় হতেই আগুনের গোলা কাবার দিকে নিক্ষেপ করেন, যার পরিণতিতে আব্দুল্লাহ বিন যুবায়ের মারা যান।




আবু কুবাইস পাহাড়, বর্তমানে রাজপ্রাসাদ

ঘটনাবহুল পাহাড়টিকে হাতের বামে রেখে আমরা চারজন সামনে এগিয়ে চলি।

(চলবে)

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নামে কিছু আসে যায় না, রচনা একটাই মুখস্হ করা হয়েছে।

এক্সোডাস মনে হয় মুসা (স: )'এর ব্যাপার স্যাপার, ইসলামের ২০০০ বছর আগের ঘটনা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকে আশাহত করবনা। মুসা (আঃ) পর্যন্ত যেতে কতক্ষন? তবে অপেক্ষা করতে হবে।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আগের দুটো পর্বের মতোই সুন্দর লাগলো | ধন্যবাদ |

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোষ্ট। অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বহুদিন পর আপনার পোস্টে আসলাম ভালো লাগলো।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও অনেক দিন পরে দেখলাম। ভালো আছেন নিশ্চইয়ই। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: রাসুল বললেন: তোমাদের অন্তরে ওয়াহান’ নামক রোগ ঢেলে দেয়া হবে । একজন বলল: ওয়াহান’ রোগের সিমটম কি ? তিনি বললেন: সিমটম দুটি: এক-দুনিয়াদারীতে মশগুল । দুই-মৃত্যু সম্পর্কে বেখেয়াল ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

ক্লে ডল বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা আপনার! পড়তে পড়তে কখন লেখা শেষ হয়ে যায় টের পাওয়া যায় না। আগের দুটি পর্বও পড়লাম।
এরকম ঐতিহাসিক একটা পাহাড়কে দর্শনীয় না রেখে, প্যালেস বানিয়ে রয়্যাল ফ্যামিলি ব্যবহার করেন!!

খুব ভাল লাগল আগ্রহের বিষয়ে জানতে!! সামনে আরো নতুন বিষয় জানতে পারব আশা করি। :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

মধুমিতা বলেছেন: এমন অনেক ঐতিহাসিক নিদর্শন ধ্বংস করা হয়ে গেছে। মক্কা জুড়ে এখন উচু বিল্ডিং আর হোটেলের সমারোহ। তবে এখন কিছুটা টনক নড়েছে আশার কথা।

সামনে অনেক নতুন তথ্য থাকবে। ভালো থাকবেন।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: খুব ভাল লাগল!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আব্দুল্লাহ বিন জুবাইর রাজিয়াল্লাহুতায়ালা আনহু !

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সম্ভবত শুনেছিলাম আবু জেহেলের যেখানে বাসস্থান ছিল তার উপড়ই এখন শৌচাগার ?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

মধুমিতা বলেছেন: আমিও এমনটা শুনেছিলাম কিন্তু নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমাণ পাইনি।

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:২১

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৩

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: আপনার লেখাগুলো খুবই গোছালো হয়। জাযাকাল্লাহু খাইরান।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

মধুমিতা বলেছেন: শুকরানলাক।

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নবী বংশ এবং উনাদরে স্মৃতি স্মারক ধ্বংস করেছে আরো করতে চাইছে এই নব্য আবু জেহেল সউদ গং!

তাদের ধ্বংস হোক!

আল হারামের মতো পবিত্র দুই স্থানের চাবি তাদের হাতে থাকা আর বানরের গলায় মুক্তোর মালা সমান কথা!
তার ইসলামের লেবাসধারী শত্রু!

পোষ্টে +++

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

মধুমিতা বলেছেন: স্মৃতি স্মারক ধ্বংস করার কিছু কারণ ছিল। শিরক ভয়াবহ রূপ ধারন করেছিল। তবে বর্তমানে তারা বিভিন্ন স্মারক সংরক্ষণের কথা ভাবছে।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫০

ইমরান আশফাক বলেছেন: মোজাম ভাই ঠিকই শুনেছেন, আবু জেহেলের বাসস্তানটি বর্তমানে শৌচাগার বলে আমিও শুনেছি। আর ঐতিহাসিক স্হানসমুহের অধিকাংশই ধংশ করে বর্তমানে উচু উচু বিল্ডিং, হোটেল, শপিং কমপ্লেক্স ইত্যাদি তৈরী হয়েছে। এবার হজে যেয়ে এইগুলি আমার জন্য খুবই পিড়াদায়ক মনে হয়েছে।

আচ্ছা মধুমিতা ভাই, আশেপাশে প্রচুর জায়গা থাকতে পাহাড়গুলির উপর কস্ট করে এত বাড়িঘর বানানোর দরকারটা কি?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

মধুমিতা বলেছেন: আবু জেহেলের বাসস্থানে শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে বলে আমিও শুনেছিলাম কিন্তু নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমাণ পাইনি। আমার পোস্টে দেয়া বর্ণনাটিই নির্ভরযোগ্য মনে হল।

বর্তমানে হারাম শরীফের চারপাশে হোটেল আর হোটেল। সবাই মসজিদের কাছাকাছি অবস্থান করতে চায়। চারপাশের পাহাড়গুলো অনেকটাই ব্যক্তিমালিকানায় ছিল। সবাই যার যার মতো হোটেল তৈরি করেছে। তবে এখন সরকারের টনক নড়েছে।

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় ভালোলাগা ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার লেখা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ভালো লাগলো পর্বটিও।

কিন্তু এক্সোডাস বা হিজরতের গল্পটি মূলত কাকে কেন্দ্র করে, মূসা (আ.) নাকি মুহাম্মদ (স.)। তৌরাত এবং আল কুরআন উভয়েরই রয়েছে নিজ নিজ হিজরতের কাহিনি। পরবর্তি পোস্টগুলো থেকে এবিষয়ে জানার আশা রাখছি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

মধুমিতা বলেছেন: আপতত রহস্যই থাকুক। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

হাসান রাজু বলেছেন: ক তে কলাই শেখা হয়েছে । এর একটু ব্যাতিক্রম হলেই শেষ, আর ইসলামিক কিছু হলে বাহাদুরির শেষ নাই । (এক্সোডাস ----> মূসা (আ.) প্রসঙ্গ)।

ভালই, চালিয়ে যান । অপেক্ষায় আছি মহা প্রস্থানের । ভালো থাকবেন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১২

মধুমিতা বলেছেন: নামকরণ সজ্ঞানেই দেয়া হয়েছে। অপেক্ষা করেন কিভাবে আপনাদের প্রশ্নের জবাব দেই।

১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: আপনার সাবলীল বর্ণনার প্রশংসা আর কত করবো!! অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়ব বলে সামুতে ঢুকলাম।আশা করি পরিবার পরিজন নিয়ে ভালো আছেন!!

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনিও ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.