নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মৌলবাদী মুসলিম।ইসলামের সাথে অন্য কিছু মিলাতে রাজি না।আমি সেই ইসলামে বিশ্বাস করি যা মধ্য যুগে এসেও সর্বাধুনিক। যারা কুরআন হাদিসের আধুনিকায়ন চায় তারা মুনাফিক।

অবিবাহিত জাহিদ

আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী একজন মুসলিম।

অবিবাহিত জাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গনতন্ত্র একটি জীবনব্যবস্থা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

গনতন্ত্র নিজেই একটি দ্বীন, একটি জীবনব্যবস্থা। আর এই জীবন ব্যবস্থা আল্লাহর নয়, বরং কাফির মুশরিকদের উদ্দেশ্যপ্রনোদিত সংগঠন জাতিসংঘের(বরং আরো বিশদভাবে বললে আমেরিকা-ইসরাইলিদের) আনুগত্য করে।
তাই যেহেতু, একজন মানুষ কখনও "খৃষ্ট মুসলিম" কিংবা "হিন্দু মুসলিম" হতে পারে না, তেমনি সে কখনও "গনতন্ত্রী মুসলিম" হতে পারে না।
নেভার এভার।
এই সিম্পল তত্বটি যে বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে, সে সত্যিই এখনও "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহের" মুল মর্মবানী বুঝতে পারে নি।
তার দ্রুত কোন আলেমের সাথে যোগাযোগ করে মুসলিম হওয়া দরকার।

বলা দরকার-
'নিশ্চয়ই আমি পরিত্যাগ করেছি সে কওমের ধর্ম যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে না এবং যারা আখিরাতকে অস্বীকারকারী’।
'‘আর আমি অনুসরণ করেছি আমার পিতৃপুরুষ ইবরাহীম, ইসহাক ও ইয়াকূবের ধর্ম। আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে শরীক করা আমাদের জন্য সঙ্গত নয়। এটি আমাদের ও সকল মানুষের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না’।'
সুরা ইউসুফ- (12:37-38)


Rowshon Kabir

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: গণতন্ত্র অনেক ধরনের আছে। আমেরিকা ইজরাইলের গণতন্ত্রই একমাত্র গণতন্ত্র না। খোলাফায়ে রাশেদিনের আমলে মুসলিমদের মধ্যেও গণতন্ত্র প্রচলিত ছিল। সেটা আমেরিকা ইজরাইলের গণতন্ত্র ছিল না। সেটি ছিল ইসলামি সাধারণতন্ত্র। যাকে উচ্ছেদ করে ইয়াজিদ ও তার সাঙ্গপাংগ বাদশাহি জারি করেছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: সাহাবাদের ভিতর গণতন্ত্র ছিল না

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

বিজন রয় বলেছেন: প্রকৃত গণতন্ত্র অনেক কঠিন, মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: সহমত। কিন্তু গণতন্ত্র দিয়ে দেশ পরিচালনা করা যাবেনা এক্ষেত্রে আল্লাহর আইন মানতে হবে।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: অবিবাহিত জাহিদ @ আপনি বিবাহিত হন , কারন আপনার জ্ঞানের অভাব আছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: বেকার তো তাই কেউ মেয়ে দিতে চায় না্ আপনার পরিচিত কেউ থাকলে বিয়ে করতে রাজি আছি

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সাহাবাদের ভিতর গণতন্ত্র ছিল না? প্রমান?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: যা থাকে না তার কোন প্রমান ও থাকে না এটা একজন সাধারন মানুষও বোঝে আশা করি আপনিও বুঝেছেন। বরং ছিল তার প্রমান দিন...

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: যা থাকে না তার কোন প্রমান ও থাকে না এটা একজন সাধারন মানুষও বোঝে আশা করি আপনিও বুঝেছেন। বরং ছিল তার প্রমান দিন..

আমার প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে আমার উপরেই ফেললেন! এটা আমি জানতাম। আচ্ছা, প্রমান চেয়েছেন, প্রমান নেনঃ

আবু বকর রাঃ নির্বাচিত হয়েছিলেন মুসলিমদের ৪ টি গ্রুপের ভোটে। উমার রাঃ নির্বাচিত হয়েছিলেন মুসলিমদের সংসদ " মজলিশে শুরার" ভোটে। উসমান রাঃ কে নির্বাচন করতে সাধারন মুসলমানদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। আলি রাঃ , উমার রাঃ এর মতই নির্বাচিত হয়েছিলেন।

ভোট দেওয়া কিসের লক্ষন? বাদশাহি, সালতানাত নাকি গণতন্ত্রের?

মদিনা সনদ এর ১ম ধারাঃ

১। সনদে স্বাক্ষরকারী মুসলমান ইহুদি নাসারা এবং পৌত্তলিকগন সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করবে এবং একটি সাধারন জাতি গঠন করবে।

খোলাফায়ে রাশেদিনের সময় অমুসলিমদের নেতা অমুসলিমরা আলাদাভাবে নির্বাচন করত। এবং তারা মজলিশে শুরায় জায়গা পেত। এভাবে অমুসলিমরাও দেশ পরিচালনায় প্রভাব রাখতে পারত।

সবার সমানাধিকার, সবার দেশ পরিচালনায় অংশগ্রহন, এসব কিসের লক্ষন?? বাদশাহি, সালতানাত নাকি গণতন্ত্রের?

আমার দেয়া তথ্যগুলি এইসব বইয়ে পাওয়া যাবেঃ

১। সারাসিনদের ইতিহাস- আমির আলি

২। সারাসিনদের ইতিহাস- পিকে হিটটি

৩। ইসলামের ইতিহাস ও বাংলাদেশ,পাক ভারতের মুসলমানদের ইতিহাস( অধ্যাপক হাসান আলি চৌধুরী)

আরও অনেক প্রমান দেয়া যাবে। আগে দেখা যাক এসবের বিরুদ্ধে আপনি কি বলেন।

আর একটা কথা। দয়া করে উপরের বইগুলোকে জাহেল, বাতেল বইলা লোক হাসায়েন না। এসব বই খোলাফায়ে রাশেদিনের আমলের লেখা সরকারি দলিল, চিঠিপত্র এর উপর নির্ভর করে লেখা হয়েছে যা অনেক মিউজিয়ামে এখনও সংরক্ষিত আছে। তারপর বিদ্বান লোকেরা এসকল বই পড়ে কোন ভুল থাকলে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন। এতকিছুর পরে এই বইগুলো গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: " মজলিশে শুরার" ভোটে। আর আমাদের দেয়া ভোট এক নয়। সে সময় সকল সাহাবীর সমর্থন নেয়া হয়নি বরং কিছু সাহাবী মিলে খেলাফত দিযেছিলেন

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথা মেনে নেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে বিপথগামী করে দেবে। তারা শুধু অলীক কল্পনার অনুসরণ করে এবং সম্পূর্ণ অনুমান ভিত্তিক কথাবার্তা বলে থাকে -Al-An'aam: 116

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: অমুসলিমরা কখনোই মুসলমানের নেত্রীত্ব দেয়নি

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: ডেমোক্রেসি শব্দটা ইসলামে ‘শুরা’ শব্দের প্রতিশব্দ। এটি কয়েকটি কারণে ভুল। কারণগুলো নিম্নরূপ:

১. শুরা বা পরামর্শ করা হয় নতুন কোন বিষয় নিয়ে, এমন বিষয়ে যে বিষয়ে কুরআন-হাদিসের বক্তব্য সুস্পষ্ট নয়। পক্ষান্তরে ‘জনগণের শাসন’ এ ধর্মের অকাট্য বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা-পর্যালোচনা করা হয়। এরপর হারামকে হারাম ঘোষণা করা হয় না, হালাল অথবা ওয়াজিবকে হারাম ঘোষণা করা হয়। এসব আইনের বলে মদ বিক্রির বৈধতা দেয়া হয়েছে। ব্যভিচার ও সুদের বৈধতা দেয়া হয়েছে। এসব আইনের মাধ্যমে ইসলামি সংস্থাগুলো ও আল্লাহর দিকে আহ্বানকারীদের তৎপরতাকে কোণঠাসা করা হয়েছে। এ ধরণের কোণঠাসাকরণ ইসলামি শরিয়ার সাথে সাংঘর্ষিক। শুরা পদ্ধতিতে এমন কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার কোন সুযোগ আছে কি?!

২. শুরা কমিটি গঠিত হয় এমন ব্যক্তিবর্গদের সমন্বয়ে যাদের মধ্যে ফিকহ, ইলম, সচেতনতা ও চরিত্র ইত্যাদির একটা উন্নত মান বিদ্যমান থাকে। কারণ চরিত্রহীন ব্যক্তি বা বোকার সাথে পরামর্শ করা যায় না; আর কাফের বা নাস্তিকের সাথে পরামর্শ তো আরও দূরের কথা। পক্ষান্তরে ডেমোক্রেটিক পার্লামেন্টে: পূর্বোক্ত গুণগুলোর কোন বিবেচনা নেই। একজন কাফের, দুর্নীতিবাজ, নির্বোধ ব্যক্তিও পার্লামেন্ট সদস্য হতে পারবে। সুতরাং শুরার সাথে এ তন্ত্রের কি সম্পর্ক?!

৩. শাসক শুরার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে বাধ্য নন। হতে পারে শুরা কমিটির একজন সদস্য যে পরামর্শ দিয়েছেন তার দলিলের বলিষ্ঠতার কারণে তিনি সেটাই গ্রহণ করবেন। অন্য সদস্যদের মতামতের পরিবর্তে এই মতকে সঠিক মনে করবেন। পক্ষান্তরে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ‘অধিকাংশ সদস্যের’ মত চূড়ান্ত মত। জনগণকে এ মত মেনে চলতে হবে।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: অবিবাহিত জাহিদ @ সাহাবাদের জীবনী কখন পড়েছেন। পড়ুন। যেখানে খালিফা নির্ধারণ হয়েছে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সেখানে আপনি কেদে বেড়ান ইসলামী আইন নিয়ে। ইসলামে কোথাও উল্লেখ নাই দেশ কার আইনে চলবে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতি যদি ভুল হয় তবে মদিনা সনদ বাতিল হয়ে যাবে মিয়া ভাই। হুদাইবিয়ার চুক্তি পড়ুন, গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ছোয়া পাবেন। নবী মুহাম্মাদ (সঃ) যে সময় রাষ্ট শাসন করেছেন তখন চারিদিকে রাজতন্ত্র চলছিল, ওই সময় তিনি এক মাত্র তিনি সফল ভাবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে মাদিনা ও মক্কা শাসন করতেন। পুনশ্চঃ মদিনা সনদ পড়ুন।

মদীনা সনদের মূল বিষয়বস্তুঃ
০১। সনদপত্রে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ একটি জাতি গঠন করবে;
০২। যুদ্ধ বা হানাহানি শুরু হবার মতো তীব্র বিরোধ তৈরি হলে বিষয়টি আল্লাহ এবং নবী মুহাম্মদের কাছে ন্যস্ত হবে;
০৩। কোন সম্প্রদায় গোপনে কুরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদীনা বা মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ড়যন্ত্রে কুরাইশদের কোনরুপ সাহায্য-সহযোগীতা করতে পারবে না;
০৪। মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে, কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না
০৫। মদিনার উপর যে কোন বহিরাক্রমণকে রাষ্ট্রের জন্য বিপদ বলে গণ্য করতে হবে এবং সেই আক্রমণ কে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হতে হবে;
০৬। অমুসলিমগণ মুসলিমদের ধর্মীয় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য থাকবে না;
০৭। রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার ব্যবস্থা থাকবে;
০৮। অসহায় ও দূর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে;
০৯। সকল প্রকার রক্তক্ষয়, হত্যা ও বলাৎকার নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মদীনাকে পবিত্র নগরী বলে ঘোষণা করা হবে;
১০। কোন লোক ব্যক্তিগত অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবেই বিচার করা হবে, তজ্জন্য অপরাধীর সম্প্রদায় কে দায়ী করা যাবে না;
১১। মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে;
১২। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপ্রধানের এবং তিনি হবেন সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সর্বোচ্চ বিচারক;
১৩। মুহাম্মদ-এর অনুমতি ব্যতীত মদীনাবাসীগণ কারও বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না;
১৪। মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না।


ইহা কিন্তু ইসলামী আইন নয় ইহা সেই সনদ বা আইন যাঁহাকে বলা হয় প্রথম লিখিত আইন এবং তা অবশ্যই গণতান্ত্রিক আইন। এই মাদিনা সনদের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তিতে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা চালু হয়।

এখন যদি আপনি আপনার মাথা খানা মোটা রাখতে চান রাখুন না , আমাদের তাতে সমস্যা নাই। দেশে কিছু মোটা মাথার লোক থাকা ভালো। বিনদনের কাজে লাগে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: িএখানে গনতন্ত্র কথা কোথায় বলা হয়েছে?

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

রানার ব্লগ বলেছেন: রাসুল (সা.) -এর বিদায় হজ্বের ভাষণ ।

দশম হিজরিতে রাসুল (সা.) জীবনের শেষ হজ করেন। জিলহজ মাসের ৯ তারিখ দুপুরের পর জাবালে রহমতে দাঁড়িয়ে বৃহত্তম গণসমাবেশে জীবনের শেষ দিকনির্দেশনা দেন। এই ভাষণের পূর্ণরূপ সংরক্ষিত নেই। বুখারি শরিফে কিছু অংশ পাওয়া যায়, যা নির্ভরযোগ্য সূত্র বিবেচনায় উদ্ধৃত হয়ে থাকে। সংশ্লিষ্ট হাদিসগুলো হলো_হাদিস নম্বর ১৬২৩, ১৬২৬ ও ৬৩৬১। ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ভাষণের সংশ্লিষ্ট অনুবাদ নিম্নরূপ :

০১। (জীবনাবসনের ইঙ্গিত দিয়ে বলেন)হে লোকেরা! আমার কথাগুলো মনোযোগসহ শ্রবণ করো। আমার মনে হয়, এরপর আর আমার পক্ষে হজের মহান আনুষ্ঠানিকতায় যোগদান করা সম্ভব হবে না।’
০২। (হত্যার বদলে হত্যা প্রথা বন্ধ করে বলেন )‘শুনে রাখো, অন্ধকার যুগের সব কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস আর অনাচার আজ আমার পায়ের নিচে দাফন করা হলো। বর্বর যুগের শোণিত-প্রতিশোধ প্রথা আজ থেকে রহিত করা হলো।… আমি সর্বপ্রথম আমার স্বগোত্রের প্রাপ্য সুদ এবং সব ধরনের রক্তের দাবি রহিত ঘোষণা করছি।… মনে রেখো! একজনের অপরাধে অন্যকে দণ্ড দেওয়া যাবে না। পিতার অপরাধে পুত্র এবং পুত্রের অপরাধে পিতাকে অভিযুক্ত করা চলবে না।’
০৩। (সুদ প্রথা সম্পর্কে বলেন )অজ্ঞ যুগের সব সুদ আজ থেকে বাতিল করা হলো। আমি সর্বপ্রথম আমার স্বগোত্রের প্রাপ্য সুদ ও সব ধরনের রক্তের দাবি রহিত ঘোষণা করছি।’
০৪। (নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের ব্যাপারে বলেন)যদি কোনো নাককাটা হাবশি ক্রীতদাসকেও তোমাদের আমির নিযুক্ত করা হয় এবং সে আল্লাহর কিতাব অনুসারে তোমাদের পরিচালনা করে, তাহলে তোমরা সর্বতোভাবে তার আনুগত্য করবে, তার আদেশ মান্য করবে। সাবধান!’
০৫। (ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি সম্পর্কে বলেন)ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। এতদ্বিষয়ে সীমালঙ্ঘনের কারণে তোমাদের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে। মনে রেখো! তোমাদের সবাইকেই আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হতে হবে। তাঁর কাছে এসব কথার জবাবদিহি করতে হবে। সাবধান, তোমরা খোদাদ্রোহী হয়ে পরস্পর রক্তপাতে লিপ্ত হয়ো না।’
০৬। (অন্যের সম্পত্তি, ইজ্জতের হেফাজত সম্পর্কে বলেন)স্মরণ রেখো, আজকের এই দিন, এই মাস যেমন মহিমান্বিত, মক্কার হেরেম যেমন পবিত্র, প্রতিটি মুসলমানের ধনসম্পদ, সবার ইজ্জত-সম্ভ্রম এবং প্রতিটি মুসলমানের রক্তবিন্দু তোমাদের কাছে সে রকমই পবিত্র। আগের বিষয়গুলোর পবিত্রতা নষ্ট করা যেমন তোমরা পরিত্যাজ্য ও হারাম বলে জানো, তেমনি কোনো মুসলমানের সম্পদ, সম্ভ্রম ও জীবনের ক্ষতিসাধন তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, মহাপাপ।’
০৭। (মানুষে-মানুষে ভেদাভেদ নেই সে ব্যাপারে বলেন)‘অনারবদের ওপর আরবদের প্রাধান্যের কোনো কারণ নেই। শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গেও ভেদাভেদ নেই। প্রাধান্যের মাপকাঠি হলো একমাত্র খোদাভীতি। মানুষ সবাই আদমের সন্তান আর আদম মাটি থেকে সৃষ্ট। জেনে রাখো, জগতের সব মুসলমান মিলে এক অবিচ্ছেদ্য ভ্রাতৃসংঘ।’
০৮। (শেষ নবী এর ব্যাপারে বলেন)হে লোকেরা, জেনে রাখো, আমার পরে আর কোনো নবীর আগমন হবে না। আমি যা বলছি, মনোযোগ দিয়ে শোনো। এ বছরের পর হয়তো তোমরা আর আমার সাক্ষাৎ পাবে না। জ্ঞান উঠে যাওয়ার আগেই আমার কাছ থেকে শিখে নাও। চারটি বিষয় বিশেষ করে স্মরণ রেখো! (১) কখনো শিরক করো না, (২) অন্যায়ভাবে নরহত্যা করো না, (৩) অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করো না, (৪) কখনো ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ো না। সাবধান, কারো অসম্মতিতে তার সামান্য সম্পদও গ্রহণ করো না। জুলুম করো না। জুলুম করো না! কোনো মানুষের ওপর জুলুম করো না।’
০৯। (শয়তান সম্পর্কে সাবধানবাণী দিয়ে বলেন)আমি তোমাদের কাছে যা রেখে যাচ্ছি, যত দিন তোমরা সেগুলো আঁকড়ে ধরে রাখবে, পথভ্রষ্ট হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসুলের সুন্নাত। হে লোকেরা, সাবধান! এমন অনেক বিষয়কে তোমরা ক্ষুদ্র বলে জ্ঞান করো, অথচ শয়তান তারই মাধ্যমে তোমাদের সর্বনাশ করে ছাড়ে। সে বিষয়গুলো সম্পর্কে খুবই সাবধান থাকবে।’
১০। (স্ত্রীদের প্রতি সদাচরণ সম্পর্কে বলেন)অতঃপর, হে লোকেরা! নারীদের বিষয়ে আমি তোমাদের সতর্ক করছি। তাদের প্রতি নির্দয় ব্যবহার করার সময় তোমরা আল্লাহর শাস্তির কথা ভুলে যেয়ো না। নিশ্চয়ই তোমরা তাদের আল্লাহর জামিনে গ্রহণ করেছ এবং তাঁরই কালাম দ্বারা তাদের সঙ্গে তোমাদের দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। মনে রেখো, তোমাদের সহধর্মিণীদের ওপর তোমাদের যেমন দাবিদাওয়া ও অধিকার রয়েছে, তেমনি তোমাদের ওপরও তাদের দাবিদাওয়া ও স্বত্বাধিকার রয়েছে। পরস্পরকে নারীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করবে। স্মরণ রাখবে, এ অসহায়দের একমাত্র সহায় তোমরাই।’
১১। (দাস-দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার সম্পর্কে বলেন)স্মরণ রেখো, তোমাদের অধীন দাস-দাসীরা অসহায়-নিরাশ্রয়। সাবধান! তাদের ওপর কখনো জুলুম করবে না, তাদের অন্তরে আঘাত দেবে না। তোমাদের মতো তাদেরও একটি হৃদয় আছে। ব্যথা দিলে কষ্ট পায় আর আনন্দে আপ্লুত হয়। শুনে রাখো! ইসলামের নির্দেশ হলো, তোমরা যা খাবে দাস-দাসীদেরও তা-ই খাওয়াবে। তোমরা যা পরবে, তাদের তা-ই পরাবে। কোনো ধরনের তারতম্য করা চলবে না।’
১২। (আত্মপরিচয় অস্বীকারের বিষয়ে নিষেধ করে বলেন)যে নিজের বংশের পরিবর্তে নিজেকে অন্য বংশের বলে প্রচার করে, তার ওপর আল্লাহর, ফেরেশতাকুলের ও সমগ্র মানবজাতির অনন্ত অভিশাপ।’
১৩। (কোরআনের বাণী প্রচা্রের ব্যাপারে বলেন )আমি তোমাদের কাছে আল্লাহর কিতাব রেখে যাচ্ছি। যত দিন তোমরা সে কিতাব অবলম্বন করে চলবে, তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। আজ যারা এখানে উপস্থিত আছ, তারা আমার এসব পয়গাম অনুপস্থিতদের কাছে পেঁৗছে দেবে। হতে পারে উপস্থিত কারো কারো থেকে অনুপস্থিত কেউ কেউ এর দ্বারা বেশি উপকৃত হবে।’

হজরত মুহাম্মদ (সা.) দেড় লাখ সহচরের বিশাল হজ সমাবেশের মধ্যে তাঁর ভাষণের একেকটি বাক্য উচ্চারণ করছিলেন আর সম্মেলনস্থলের বিভিন্ন কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে থাকা তাঁর নকিবরা সম্মিলিত কণ্ঠে তাঁর প্রতিধ্বনি করে বিশাল সমাবেশের সব প্রান্তে মুহাম্মদ (সা.)-এর বাণী পেঁৗছে দিচ্ছিলেন। অতঃপর, রাসুল (সা.) আকাশের দিকে মুখ তুলে বললেন, ‘হে আল্লাহ, আমি কি তোমার বাণী পেঁৗছে দিয়েছি_আমি কি আমার দায়িত্ব পালন করেছি?’উপস্থিত জনতার কণ্ঠে উচ্চারিত হয়_নিশ্চয়ই। নিশ্চয়ই। তখন মুহাম্মদ (সা.) বলেছিলেন, ‘হে আল্লাহ, তুমি শোনো, সাক্ষী থাকো, তোমার দাসরা স্বীকার করছে, আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি। হে আল্লাহ, তুমি সাক্ষী থাকো।’

এই মুহূর্তে কুরআনের শেষআয়াতটি নাজিল হয়। ‘আজকের এই দিনে তোমাদের দীনকে পূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পূর্ণকরে দিলাম। ইসলামকেই তোমাদের ওপর দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’( সুরা আল মায়েদাহ - ৩)



ভালো করে পড়ুন বুঝুন গণতন্ত্রেরই ছোঁয়া পাবেন, না পেলে নাই, আর জ্ঞান দিতে পারবোনা। ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: দুঃখিত পাইনি আর এটা দিয়ে যদি বোঝাতে চান তবে ভুল বুঝেছেন। ০৪। (নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের ব্যাপারে বলেন)যদি কোনো নাককাটা হাবশি ক্রীতদাসকেও তোমাদের আমির নিযুক্ত করা হয় এবং সে আল্লাহর কিতাব অনুসারে তোমাদের পরিচালনা করে, তাহলে তোমরা সর্বতোভাবে তার আনুগত্য করবে, তার আদেশ মান্য করবে। সাবধান!’

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

তট রেখা বলেছেন: গণতন্ত্র গণতন্ত্রই এবং ইসলাম ইসলামই। নির্বাচন বা শুরা থাকলেই তা গণতন্ত্র নয়। H2O তে হাইড্রোজেন আছে আবার H2SO4 হাইড্রোজেন আছে। কিন্তু একটি বস্তু পানি এবং অপরটি এসিড। দরবেশ মুসাফির জ্ঞান দিতে গিয়ে একটু ভুল করে ফেলেছেন। ওমর রাঃ নির্বাচিত নন উনি আবু বকর রাঃ কর্তৃক মনোনীত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: সহমত

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভেঁড়া টাইপের ভাবনা

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: কার, আপনার?

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: @তট রেখা

ওমর রাঃ নির্বাচিত নন উনি আবু বকর রাঃ কর্তৃক মনোনীত।

আবু বকর রাঃ এর মনোনয়ন মজলিশে শুরা অনুমোদন করেছিল, না করলে উনি খলিফা হতে পারতেন না। মজলিশে শুরার সদস্য তালহা রাঃ, উমার রাঃ এর বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন। কিন্তু, পরে তার মনোনয়ন অনুমোদন করেন। ফলে, উমার রাঃ খলিফা পদে অধিষ্ঠিত হন।

ইসলামি গণতন্ত্র সম্পূর্ণ আলাদা গণতন্ত্র। H2O সাধারন পানি। বিশুদ্ধ পানি নয়। বিশুদ্ধ পানি হচ্ছে ডিসটিল ওয়াটার।

অন্য সব গণতন্ত্র সাধারন পানির মত। ইসলামি গনতন্ত্র হচ্ছে ডিসটিল ওয়াটার এর মত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আগে গণতন্ত্র এর সংগাটা বুঝুন

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: @তট রেখা

দয়া করে কোন বিষয়ের উপর শুধু ২ - ৩ লাইন পড়বেন না। কমপক্ষে পুরো একটি বই পড়েন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: ড. আব্দুল মাবুদ সাহেবের আসহাবে রাসুলের জীবনীটা পড়ে দেখতে পারেন

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: হা হা হা হা । ভাই আমারে আর হাসায়েন না। মজলিশে শুরা মানে আইন সভা বা জাতীয় সংসদ।

আমরা কি সংসদে গিয়ে ভোট দেই? নাকি আমরা সংসদ নির্বাচন করি তারপর সংসদ সদস্যরা আইন পাশ করার জন্য ভোট দেন?

মজলিশে শুরা সকল মুসলিমের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচিত হত । তারপর, মজলিশে শুরার সদস্যরা প্রয়োজনীয় আইন বা সিদ্ধান্ত নিতে ভোট দিতেন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আপনার জানায় ভূল আছে। গনতান্ত্রক ভোটের মাধ্যমে কোন সাহাবাকে খেলাফত দেয়া হয়নি

১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: অমুসলিমরা কখনোই মুসলমানের নেত্রীত্ব দেয়নি

অবশ্যই দেয় নাই। তারা তাদের ধর্মের লোকদের নেতৃত্ব দিয়েছে। কিন্তু তারা মুসলমানদের সাথে একই জাতির অন্তর্ভুক্ত ছিল। যেমনঃ বাংলাদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান মিলে একটি জাতি।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: সেটা একটা সাময়িক চুক্তি ছিল। পরে তা ইহুদিরা লংঘনন করে এবং তাদের সাথে যুদ্ধ হয়

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: এলাকা ভিওিক নিরাপওার জণ্য করা হয়, বাংলাদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান মিলে একটি জাতি। এটা কি বাঙলী জাতি নাকি বাংলাদেশী?

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

রানার ব্লগ বলেছেন: বলদ গায়ে লেখা থাকে না , সেই ভাবে প্রতি লাইনে লাইনে গণতন্ত্র কথা টি লিখতে হয় না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: ১৪০০ বছর ধরে কোন আলেম খুজে পেল না আর আপনি পেয়ে গিয়েছেণ্ । বড় আজিব চিজ

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ডেমোক্রেসি শব্দটা ইসলামে ‘শুরা’ শব্দের প্রতিশব্দ। এটি কয়েকটি কারণে ভুল।

আগেই বলেছি, ইসলামি ডেমোক্রেসি অন্যান্য ডেমোক্রেসির মত নয়। এই ডেমোক্রেসি পিউর ডেমোক্রেসি। ভেজাল না।

. শুরা বা পরামর্শ করা হয় নতুন কোন বিষয় নিয়ে, এমন বিষয়ে যে বিষয়ে কুরআন-হাদিসের বক্তব্য সুস্পষ্ট নয়। পক্ষান্তরে ‘জনগণের শাসন’ এ ধর্মের অকাট্য বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা-পর্যালোচনা করা হয়। এরপর হারামকে হারাম ঘোষণা করা হয় না, হালাল অথবা ওয়াজিবকে হারাম ঘোষণা করা হয়। এসব আইনের বলে মদ বিক্রির বৈধতা দেয়া হয়েছে। ব্যভিচার ও সুদের বৈধতা দেয়া হয়েছে। এসব আইনের মাধ্যমে ইসলামি সংস্থাগুলো ও আল্লাহর দিকে আহ্বানকারীদের তৎপরতাকে কোণঠাসা করা হয়েছে। এ ধরণের কোণঠাসাকরণ ইসলামি শরিয়ার সাথে সাংঘর্ষিক ।

ইসলামি গণতন্ত্রে মুসলিমদের সংবিধান হবে কুরান। অন্যান্য ধর্মের লোকদের জন্য তাদের ধর্মগ্রন্থ। নাস্তিকদের জন্য সাধারন আইন। আপনি তো ঐ ওয়েস্টার্ন গণতন্ত্রের কথাই বলছেন। ইসলামি গণতন্ত্রে ধর্মের আইন পরিবর্তন করা হবে না।


শুরা কমিটি গঠিত হয় এমন ব্যক্তিবর্গদের সমন্বয়ে যাদের মধ্যে ফিকহ, ইলম, সচেতনতা ও চরিত্র ইত্যাদির একটা উন্নত মান বিদ্যমান থাকে।

এই উন্নত মান কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?? জনগণ স্বীকৃতি না দিলে আপনি যদি নিজেই নিজেকে ফিকহ, ইলম, সচেতনতা ও চরিত্রবান লোক দাবি করেন তাহলে হবে?? হইলে তো ভালই।

আর কাফের বা নাস্তিকের সাথে পরামর্শ তো আরও দূরের কথা।

আগেই বলেছিঃ অমুসলিমরা তাদের ধর্মের লোকদের নেতৃত্ব দিবে। আমরা তাদের ধর্মের লোকদের জন্য আইন বানাব না। তারাও আমাদের জন্য আইন বানাবে না।

পক্ষান্তরে ডেমোক্রেটিক পার্লামেন্টে: পূর্বোক্ত গুণগুলোর কোন বিবেচনা নেই। একজন কাফের, দুর্নীতিবাজ, নির্বোধ ব্যক্তিও পার্লামেন্ট সদস্য হতে পারবে। সুতরাং শুরার সাথে এ তন্ত্রের কি সম্পর্ক?!

এটা ওয়েস্টার্ন ডেমোক্রেটিক পার্লামেন্টের কথা বলছেন। আবারো বলছিঃ ইসলামি গণতন্ত্রে মুসলিমদের সংবিধান হবে কুরান। অন্যান্য ধর্মের লোকদের জন্য তাদের ধর্মগ্রন্থ। নাস্তিকদের জন্য সাধারন আইন। ইসলামি গণতন্ত্রে ধর্মের আইন পরিবর্তন করা হবে না।

শাসক শুরার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে বাধ্য নন। হতে পারে শুরা কমিটির একজন সদস্য যে পরামর্শ দিয়েছেন তার দলিলের বলিষ্ঠতার কারণে তিনি সেটাই গ্রহণ করবেন। অন্য সদস্যদের মতামতের পরিবর্তে এই মতকে সঠিক মনে করবেন। পক্ষান্তরে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ‘অধিকাংশ সদস্যের’ মত চূড়ান্ত মত। জনগণকে এ মত মেনে চলতে হবে।

তাহলে উমার রাঃ এর নির্বাচনের সময় তালহা রাঃ কে রাজি করানো দরকার ছিল কেন? সবাই তো তাকে উপেক্ষা করেই যেতে পারতেন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় মুসলিম শরীয়া আইনে বিচার হবে। তবে জিজিয়া দিয়ে থাকলে ধর্ম পালনে বাধা নেই। যারযার ধর্ম সে পালন করার পূর্ণ স্বাধীনতা পাব্

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এত জ্ঞান লইয়া অাপ্নে ঘুমান কেমনে? মাথা কি বালিশের ওপরে থাকে না নিচে? বিয়ে থা কইরালান; বউয়ের পিটুনি খাইয়া মাথা খুলবো!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: েআপনার খোঝে দজ্জাল মেয়ে আছে নাকি?

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আগে গণতন্ত্র এর সংগাটা বুঝুন।

প্রাচীন গ্রীসে এথেন্সে একধরনের গণতন্ত্র প্রচলিত ছিল। রোমে ছিল আরেকধরনের গণতন্ত্র। আমেরিকায় একধরনের গণতন্ত্র আছে।বাংলাদেশে আরেকধরনের। আপনি কোনটির কথা বলছেন??

আপনার জানায় ভূল আছে। গনতান্ত্রক ভোটের মাধ্যমে কোন সাহাবাকে খেলাফত দেয়া হয়নি

আপনি পি এইচ ডি ডিগ্রি ধারী অসংখ্য গবেষক, ঐতিহাসিক এবং পুরনো দলিলপত্রে থাকা প্রমান অস্বীকার করছেন। আপনি যখন এতই জ্ঞানী আপনিই একটি বই লেখেন। আমি পড়ব।

সেটা একটা সাময়িক চুক্তি ছিল। পরে তা ইহুদিরা লংঘনন করে এবং তাদের সাথে যুদ্ধ হয়

ইহুদিরা লঙ্ঘন করায় শুধু তাদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ছিল। পৌত্তলিক, ক্রিশ্চানরা লঙ্ঘন করে নি। তাদের সাথে চুক্তি বজায় ছিল।
বাংলাদেশে একটি ধর্মের লোকজন যদি দেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, তবে আমারা কি লড়াই করব না?? অবশ্যই করব। কিন্তু তাতে আমাদের সংবিধান অচল হয়ে যাবে না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: কিছু বলার নেই

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: এলাকা ভিওিক নিরাপওার জণ্য করা হয়, বাংলাদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান মিলে একটি জাতি। এটা কি বাঙলী জাতি নাকি বাংলাদেশী?

বাংলাদেশি। কারন, সংবিধানে তাই আছে। মদিনা সনদেও সংবিধান দ্বারাই একটি জাতি গঠিত হয়েছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আর কিছু কইতাম না

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় মুসলিম শরীয়া আইনে বিচার হবে। তবে জিজিয়া দিয়ে থাকলে ধর্ম পালনে বাধা নেই।

মুসলিম অধ্যুষিত বলে কথা নাই। যে যে ধর্মের সে সে ধর্মের আইনে বিচার পাবে।

দেশের জন্য যুদ্ধ করা মুসলমানদের জন্য ধর্মীয়ভাবে বাধ্যতামুলক। কিন্তু, অন্য ধর্মের লোকেরা যুদ্ধে যেতে না চাইলে নাও যেতে পারবে। এজন্য তাদের জিজিয়া দিতে হবে। যদি তারাও যুদ্ধে আসে তবে তাদের জিজিয়া দিতে হবে না।

উমার রাঃ এর সময়ে অমুসলিম সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জিজিয়া দিতে হত না। - ইসলামের ইতিহাস ও বাংলাদেশ,পাক ভারতের মুসলমানদের ইতিহাস( অধ্যাপক হাসান আলি চৌধুরী)

২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: নিজের মত করে ( বা আপনার বড় হুজুর ছোট হুজুরের কথা মত ) ইতিহাস আর আইন বানালে তো হবে না। তবে এধরনের অন্ধ দৃষ্টিভঙ্গির লালনপালন ইয়াজিদের সময় থেকেই হয়ে আসছে। উদ্দেশ্য- পবিত্র ইসলামি সাধারণতন্ত্র যাতে আর কোন দিন ফিরে আসতে না পারে।

সামরিক শাসন, আর জঙ্গিবাদ হচ্ছে একালের ইয়াজিদদের হাতিয়ার।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা বলছেন:“হে নবী তুমি যদি দুনিয়ার অধিকাংশ †লাকের কথামতো চলো তাহলে তারা †তামাকে আল্লাহর পথ †থকে ভ্রষ্ট করে †দবে, তারাতো নিছক অনুমানের ভিত্তিতে চলে (সূরা আনআম-১১৬)”। “†বশিরভাগ †লাকই আল্লাহর উপর ঈমান আনার সাথে সাথে শিরক করে (সূরা ইউসুফ-১০৬)” এধরনের ঘোষনা ২০টিরও †বশি রয়েছে কুরআনে।
সুতরাং বুঝা †গল †বশিরভাগের মতামত ইসলামে ‘অগ্রহণযোগ্য’। ইসলামী শরীয়তে †য ‘ল/অর্ডার’ আছে তা-ই মানা বাধ্যতামূলক, তার পক্ষে কতজন, বিপক্ষে কতজন তা কখনই বিবেচ্য হবে না। কারণ? আল্লাহর স্পষ্ট †ঘাষণা: “আল্লাহ ও তার রাসূল †কান কাজের আদেশ করলে কারো †কান নারী বা পুরুষের অধিকার †নই †সই আদেশ অমান্য করার (সূরা আহযাব-৩৬)”

আর কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করছি না যদি এর পরও না বুঝে থাকেন

২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সুতরাং বুঝা †গল †বশিরভাগের মতামত ইসলামে ‘অগ্রহণযোগ্য’। ইসলামী শরীয়তে †য ‘ল/অর্ডার’ আছে তা-ই মানা বাধ্যতামূলক, তার পক্ষে কতজন, বিপক্ষে কতজন তা কখনই বিবেচ্য হবে না।

এক কথা কয়বার বলাবেন ভাই।

ইসলামি গণতন্ত্রে মুসলিমদের সংবিধান হবে কুরান। অন্যান্য ধর্মের লোকদের জন্য তাদের ধর্মগ্রন্থ। নাস্তিকদের জন্য সাধারন আইন। আপনি তো ঐ ওয়েস্টার্ন গণতন্ত্রের কথাই বলছেন। ইসলামি গণতন্ত্রে ধর্মের আইন পরিবর্তন করা হবে না।

হে নবী তুমি যদি দুনিয়ার অধিকাংশ †লাকের কথামতো চলো তাহলে তারা †তামাকে আল্লাহর পথ †থকে ভ্রষ্ট করে †দবে, তারাতো নিছক অনুমানের ভিত্তিতে চলে (সূরা আনআম-১১৬)”। “†বশিরভাগ †লাকই আল্লাহর উপর ঈমান আনার সাথে সাথে শিরক করে (সূরা ইউসুফ-১০৬)” এধরনের ঘোষনা ২০টিরও †বশি রয়েছে কুরআনে।

সেটা থিওলজিকাল পারসপেকটিভে। কারন, শরিয়তের ক্ষেত্রে ইজমা ও কিয়াস প্রচলিত আছে। আপনার কথা যদি সত্য হয় তবে ইজমা আর কিয়াসকে ইসলামি আইনের উৎস বলা হয় কেন???

অধিকাংশের কথাতো ভাই আপনি শুনছেন। সউদি আরব, পাকিস্তান, আরব আমিরাত কত দেশের নাম বলব? এরা সবাই তো আপনার পক্ষে। আমি হচ্ছি এমন দলে অধিকাংশ যাদের পক্ষে নয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আপনার সাথে বিথা প্যাচানো অন্যায় হয়েছ্। হুদাই সময় নষ্ট

২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: Click This Link
লিংকটা দেখো

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: আপনি যে পোস্টটি খুঁজছেন, এই পোস্টটি পাওয়া যায়নি...মানে আপনি যে লিংক দিয়েছেন তা কাজে দেয়নি।

২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: এটা কোন পাকিস্তানি ব্লগ না যে আপনি কিছু কথা লিখে গেলেন আর সবাই মারহাবা দিবে।লিখতে হলে কুরান হাদিস ও অথেনটিক ইসলামের ইতিহাসের ভিত্তিতে লিখবেন। এখানে, অনেক মানুষ আসা যাওয়া করেন। আজকে আমি ধরছি। পরবর্তীতে হয়ত অন্য কেউ ধরবে। তাই লিখতে হলে সতর্কতার সাথে লিখবেন।

আপনার সাথে আমার কোন ব্যক্তিগত বিরোধ নেই। মতের বিরোধ আছে। মুসলিম হিসেবে আপনি আমার ভাই।তাই, আপনার দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য কামনা করি। আমাদের মধ্যে যে ভুল তাকে যেন আল্লাহ হেদায়েত করেন।

আসসালামু আলাইকুম।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫১

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম।
আপনার সাথে আমার কোন ব্যক্তিগত বিরোধ নেই। মতের বিরোধ আছে। মুসলিম হিসেবে আপনি আমার ভাই।তাই, আপনার দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য কামনা করি। আমাদের মধ্যে যে ভুল তাকে যেন আল্লাহ হেদায়েত করেন।
সহমত।
আর হা আমি এটা জানি লিখলেই কিউ মারহাবা দিবে না আর আমি মারহাবার জন্য লিখি না। আমি দলিলের ভিওিতেই লিখেছি কিন্তু আপনি কোন না কোন ভাভে প্রমান করতে চাইছেন ইসলামেও গনতন্ত্র আছে যা আমি মানতে নারাজ।
আমি বিশ্বাস করি সব মানুষ যদি ভিন্ন মত প্রকাশ করে তবুও আল্লাহর আইনই মানতে হবে।

২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: ধন্যবাদ দরবেশ মুসাফির।।

২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪২

শ্রাবণধারা বলেছেন: এইসব রামছাগল গুলা যে কোথা থেকে আসে ব্লগে ! মডারেটরদের উচিত এগুলাকে উষ্টা সহকারে বিতারিত করা ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: হা হা হা
বহুত মজা পাইলাম

২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: অবিবাহিত জাহিদ, আপনি কি ব্লগে পাত্রী খুঁজতে আইছেন? আর কত কিসিমের লোক যে দেখব!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: খুজে পেলে দোষ কি?

২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

হাসান নাঈম বলেছেন: এই বিতর্কটায় দুই পক্ষ দুটি ভিন্ন দিকের প্রতি বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে।
যারা বলছেন : ইসলামে গনতন্ত্র আছে - তারা বুঝাতে চাচ্ছেন ইসলামের নেতৃত্ব নির্বাচন ও সরকার পরিচালনা পদ্ধতি গনতন্ত্রের অনুরূপ।

আর যারা বিরুদ্ধে বলছেন তারা গনতন্ত্রকে একটি পুর্ণাঙ্গ চেতনা হিসেবে দেখছেন - যেখানে বির্বাচন একটা অংশ মাত্র। গনতন্ত্রের মুল চেতনায় সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতই চুড়ান্ত। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মদ খেতে চায় বলেই পশ্চিমা দেশগুলিতে মদ জায়েজ। সেখানে কোন ঐশী গ্রন্থের শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করা হয় না।

তো দুই দৃস্টিকোন থেকে দেখলে দুই পক্ষই ঠিক আছে।

আমার প্রশ্ন হল : ইসলামে যদি গনতন্ত্রের কোন সুযোগ নাই থাকে তাহলে ইসলামী নেতৃত্ব আসবে কিভাবে? এখন তো আর নবী / রাসুল আসবেন না।

২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

জাহিদ হাসান বলেছেন: গণতন্ত্র ইহুদীবাদীদের তৈরি ভন্ড রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা, যার দ্বারা ভন্ডরা ক্ষমতায় যেতে পারে আর মানুষকে শোষন করতে পারে।
গণতন্ত্র উন্নতদেশে কার্যকরী হলেও আমাদের মতো দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত দেশের জন্য এক অভিশাপ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.