নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জোহরা উম্মে হাসান

ফ্রী ল্যনস বিশেষজ্ঞ

জোহরা উম্মে হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অফিসের গাড়ী (তিন)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

তিন – চিলতে দুঃখটা

তিন তলার রেহানা যখন অফিসের গাড়ী থেকে নামে , তখন তাকে দু দণ্ড চেয়ে দেখতে হয় । খুব কাটা কাটা সুন্দরী সে নয় , তারপরও কেমন একটা অদ্ভুত মাদকতা ছড়িয়ে থাকে ওর গোটা অবয়ব জুড়ে । এ অফিসের লোকেরা যদি কোন মন হারানো দিনে সুন্দরী প্রতিযোগিতার আয়োজন করে, তাহলে রেহানা নির্ঘাত প্রথম হবেই হবে !

রেহানা তাঁর সৌন্দরজের খবর জানে ! সবাই যে একটু সুযোগ পেলেই তাঁকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে তা সে বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারে ! কিন্তু এতো কিছুর পরও এসবে কারো কিছু যায় আসে না, কারণ রেহানা বিবাহিতা । তার স্বামী উচ্চ পদস্ত সরকারি চাকুরে !

মোহন্মদপুর থেকে রেহানা অফিসের যে মাইক্রোবাসটায় চড়ে তাতে বেজায় ঠেলাঠেলি । পিছনের ছিটগুলোতে একবারে টাসাটাসি হয়ে চারজন করে বসতে হয় । গোটা গাড়ীতে সে নিজেই কেবল মেয়ে । আগে সামনে ড্রাইভার এর ঠিক পাশের সীটটায় বসতো সে। তাতে বেশ নিশিচন্তে যাওয়া আসা করা যেত । কারো গায়ের সাথে লাগালাগি চাপাচাপি নাই । কিন্তু আর একজন পুরুষ মেম্বার বৃদ্ধি পাওয়ায় সামনের সিটটা ছাড়তে হয়েছে তাকে । এখন ওখানটায় দু’জন করে বসে ।

যা হোক , রেহানাকে একটু কৃপা করে বটে সবাই ।একবারে সামনের দরজার কোণার সিটটায় তাকে বসবার অনুমতি দিয়েছে গাড়ীর সকলে । সরকারি গাড়ীতে চড়বার আবার নিয়ম আছে । জুনিয়ররা সব সময় পেছনে বসবে । কিন্তু সে মেয়ে হওয়ায় আর বিশেষত একা মেয়ে হওয়ায় এই বাড়তি সুবিধাটুকু বোধহয় পেয়েছে ।

রেহানার ঠিক পাশে মতিয়র রহমান বসেন । ডেপুটেশনে এ্যাসিসটান্ট ডাইরেক্টর । সাবজেক্টের কারণে কলেজগুলোতে পোস্ট না থাকায় ঠিক সময়ে প্রমোশন হয় নাই তার । কিন্তু তাঁর অনেক জুনিয়র কলিগরাই এখন তার বস !

মতিয়র রহমান এগুলো খুব গায়ে মাখেন বলে মনে হয় না । দিব্বি দিল খোলা মনে তিনি চুটিয়ে রাজনীতি , অর্থনীতি , সমাজনীতি এসব নিয়ে কথা বলেন । আর গাড়ীর সবাই মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাঁর কথা গেলে । মাঝে মধ্যে এমন একটা অবস্থা হয় যে , মতিয়র রহমান যা বলেন শেষ মেশ সবাই তাই মেনে নেয় !

গাড়ীতে যে ব্যক্তিগত আলাপচারিতা একেবারেই হয় না , তা ঠিক নয় । বরঞ্চ বেশীই হয় । এই কার কর্তা বা গিন্নী কি করেন , কার কাচ্চাবাচ্চা ক’জন বা কার দেশ কোথায় –এসব খবর সবারই প্রায় জানা । মায় কার কবে জ্বর এল , কে কবে সিএল নিল - এসবেরও ফিরিস্তি মাঝে মধ্যে দিতে হয় বৈকি ।

তবে এখানে আর সবার থেকে কেমন জানি একটু ব্যতিক্রম মতিয়র রহমান । ব্যক্তিগত আলাপ-চারিতার বেশীরভাগ সময়ে তিনি মুখ বুজে থাকেন , যা তাঁর স্বভাবের সাথে মানায় না। কারো বিষয়ে তেমন কোন মন্তব্য বা নিজের সংসারের বিষয়ে কোন উচ্চবাচ্য শোনা যায় না তাঁর মুখ দিয়ে । তবে অফিসের সবাই জানে মতিয়র রহমান সাহেব বিবাহিত । তার এক মাত্র পুত্র সন্তান ধানমণ্ডি বয়েজ স্কুলে দশম শ্রেনীতে পড়ে ! মতিয়র রহমান কালে ভদ্রে ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছোট খাট মন্তব্য করেন বটে । কিন্তু এত টুকুতেই বেশ বুঝা যায় যে , তিনি ছেলের ব্যাপারে ভয়ানক কনসারনড !

গাড়ীতে রেহানা সব সময় মতিয়র রহমানের পাশে বসে । আর এই বসাটাকে সে মনে মনে বেশ এনজয় করে এভেবে যে , এ গাড়ীর সবচাইতে নিরাসক্ত মানুষটার কাছে সে বসতে পেরেছে । পয়তাল্লিস পেড়োনো লিকলিকে প্রায় হাড্ডিসার চেহারার একজন লম্বা গড়নের মানুষ । তামাটে গায়ের রঙ । সিগারেট খাওয়া কুচকুচে মোটা কালো দু’ঠোট । এলোমেলো একরাশ অবাধ্য চিরুনীবিহীন চুল । এমনতরো একজন নিরেট গদ্য মার্কা মানুষকে পাশে বসিয়ে আর যাই হোক রোমান্সের কোন অবকাশ থাকে না । বলা যায় পুরোপুরি সেফ !

মতিয়র রহমান আসলেই নিরেট ভাল মানুষ । তাকে নিয়ে মন্দ কোন কথা কেউ এ পর্যন্ত শুনে নাই । বরঞ্চ কারো কোন অফিশিয়াল সমস্যা হলে মতিয়র রহমানই এগিয়ে এসেছে অনেকের আগে !

এহেন মতিয়র রহমানকে কেন্দ্র করে আচমকা হঠাৎই একদিন একটা মহা –বিপর্যয় ঘটলো । আর তা ঘটালো স্বয়ং মতিয়র রহমানের বউ !

তিন তলা জুড়ে বেশ একটা চাপা হৈ চৈ । কি না মতিয়র রহমান নাকি মনে মনে ভালবাসে এ অফিসের সবচাইতে সুন্দরী রেহানা নামের মেয়েটিকে ! মতিয়র রহমানের বউ আজমেরী তা ধরতে পেরেছে । ভালো যে বাসে মতিয়র রহমান রেহানাকে তার কি প্রমান ?প্রমান মতিয়র রহমানের নিজের লেখা গুটি কয়েক কবিতা । সেখানে সে নারীর যে রুপ লাবন্যের কথা উল্লেখ করেছে তাতে খুব স্পষ্ট ভাবেই বুঝা যায় , এ মেয়েটি আর কেউ নয় । সে হচ্ছে এ অফিসের রেহানা আকতার!

আচমকা এ ধরণের একটা অভিযোগে রেহানা হতভম্ভ ! কি করবে সে যেন কিছুতেই বুঝে ঊঠতে পারছে না। আহাদকে জানাবে ? না , টেলিফোনে এত দূর থেকে এত আগেভাগে তাকে এসব বলা ঠিক হবে না । আর তাছাড়া শ্বশুর – শাশুরি ননদ দেবর নিয়ে তাদের একান্নবর্তী পরিবার । চট করে না বুঝে আহাদকে কিছু বলাটা কোনমতেই ঠিক হবে না । হোক না স্বামী ! তবুও তো পরের ছেলে। কি থেকে সে কি বলে বসবে সবাইকে আর নানা কানে গিয়ে হয়তো বা তা একটা ভয়ংকর রুপ নেবে !

রেহানা চুপ করেই তার টেবিলে বসে রইল । সামনে মূর্তিমান আজমেরী ! সে তেমন কিছু জোরে শোরে বলছে না বটে , কিন্তু এক এক করে মতিয়র রহমানের লেখা কবিতা গুলো গড় গড় করে পড়ে চলছে । তবে আশ্চয্য হলেও সত্যি , তাঁর কবিতা আবৃত্তির ঢঙ্গটা খুব চমৎকার । কন্ঠস্বর খুব স্পষ্ট আর সুরেলা



রেহানার খুব ইচ্ছে করলো আজমেরীকে জিজ্ঞস কোরতে -সেকি স্কুল কলেজে কবিতা আবৃতি করতো ! যা হোক , সেসব ভাবনা ছেড়ে ছুড়ে দিয়ে রেহানা আজমেরীকে সহজ করার জন্যই বললো- ভাবী আমাকে নিয়ে যে এ লেখা নাও তো হোতে পারে । স্যার আপনাকে নিয়েই হয়তো বা এগুলো লিখেছেন !

আজমেরী তার ছড়িয়ে পড়া ঠোঁট দুটো তিন চার বার করে উল্টিয়ে নিয়ে ম্লান হেসে বললো , আমাকে দেখে কি কেউ কবিতা লিখতে পারে বলে তোমার মনে হয় ! দ্যাখ , কি শরীরের শ্রী । প্রতি মাসে দু’তিন কেজী করে বেড়েই চলেছি । জানো আমি এখন কত ? মানে ওয়েট ! প্রায় আশি কেজি । এরকম একজন বেঢপ মহিলাকে নিয়ে কি কেউ কবিতা লিখতে পারে ?

রেহানা চুপচাপ গালে হাত দিয়ে বসে রইলো । এমন একজন ঘোর সন্ধেহ প্রবণ মহিলার সাথে কথা চালিয়ে যাওয়া মানেই নিজের সন্মান নিজেই খোয়ানো ! তবে এখন কি করা যায় । এ মহিলা তো সহজে তাঁকে ছাড় দেবে বলে মনে হোচ্ছে না ।

দরজায় চোখ মেলে সে দেখতে পেল , তাঁর রুমের সামনে অনেক উৎসুক লোকের ভীড় । আজমেরীকে না হয় বুঝিয়ে সুজিয়ে শান্ত করা গেল । কিন্তু এদের শত প্রশ্নের জবাব দেবে সে কি করে !আগে এমন পরিস্থিতি হলে ইন্টারকমে মতিয়র রহমান স্যারকে ডাকলে তিনিই দৌড়ে এসে সব সমস্যার সমাধান হয়তো কোরে দিতে পারতেন , কিন্তু এখন সে বেচারার নিজেরই বিপদ ! কি ভাবে এসব যে সামলাবেন তিনি ! আর আজমেরী অভিযোগও বেশ ভয়াবহ !সবাই শেষ কি হয় তাই দেখবার জন্য রুদ্ধশ্বাসে অপেক্ষা করছে বোধহয় ।

রেহানা ভয়ে ভয়ে একবার চারদিকটায় আর এবার আজমেরীর দিকে তাকালো ! ভদ্র মহিলার এককালে চেহারা একদম মন্দ ছিল না। কিন্তু দীর্ঘ অযত্নে সব কিছু কেমন যেন ফ্যাকাসে আর মলিন হয়ে গেছে ! তার হাতে ধরা কবিতার খাতাটাও প্রায় জীর্ণ ! তারই মতো যেন ।

রেহানা মিষ্টি হেসে আজমেরীর দিকে চেয়ে বলল , ভাবী স্যারের সাথে দেখা হয়েছে আপনার ? ইন্টারকমে ডাকব তাকে !

আজমেরীর ভাবলেশহীন গোলগাল মুখটা যেন এবার রাগে ঝলসে উঠলো । গড় গড় করে সে রাগত সুরে বলে উঠলো , ক্যান তাকে না দেখলে তোমার ভাল লাগছে না! শুনি প্রত্যেক দিন তো পাশাপাশি বসে একসাথে করে গাড়ীতে যাও আবার একসাথে ফের , তাতেও শখ মেটে না ।

ওহ , তাহলে এই ব্যাপার । রেহানা এবার ভদ্র মহিলার রাগের আসল কারণ যেন বুঝতে পারলো । তবুও নিজেকে একটু সামলিয়ে নিয়ে বলল , ঠিক আছে ভাবী আপনি আর চিন্তা করবেন না। কাল থেকে আমি না হয় অন্যভাবে যাব ! পুলের অন্য কোন গাড়িতে !

এতে মহিলার রাগ একটু কমলো বলে মনে হল । কিন্তু আগের সব ঘটনা ? তিনি যেন কিছুতেই ভুলতে পারছেন না এই অতি সুশ্রী মেয়েটিকে নিয়ে তাঁর স্বামীর কবিতা লেখার কথা !

তবে কবিতাগুলো কিন্তু আসলেই চমৎকার ।মতিয়র রহমানের মত নিরেট গদ্য মার্কা লোক এমনতরো কবিতা যে লিখতে পারে তা স্বপনেও ভাবতে পারে না রেহানা । যদিও কবিতার ব্যাপারে সে দারুন অজ্ঞ । এইচ এস অব্দি বাংলা বইয়ে দু চারটা কবিতা পড়া । তারপর তো নিরেট বিজ্ঞান ! তবে কেউ তাঁকে নিয়ে এমন সুন্দর কবিতা লিখছে তা ভাবতে তাঁর বেশ ভালোই লাগলো ! কিন্তু এ কবিতাগুলো আগে কোথায় যেন শুনেছে সে ! কিন্তু কোথায় ?

হতভম্ব মতিয়র রহমান হন্তদন্ত হয়ে নিজে এসেই এসব বিষয়ের খোলাসা করে দিল ! অত্যন্ত বিব্রত আর প্রাণহীন দেখাচ্ছিল তাকে । লজ্জায় মরমে মরে যাচ্ছিল সে ।তার কাছেই জানা গেল , কবিতাগুলো কবি গুরুর লেখা ! আর আজমেরী তা আপন খেয়ালেই খাতায় টুকেছে অনেকদিন আগে । কবিতা নকল কোরে লেখা আর তা তার নিজের লেখা বলে চালিয়ে দেয়া তাঁর পুরানো স্বভাবের মধ্যে পড়ে ! যখন থেকে তাঁর মানসিক রোগটা ধরা পড়েছে তখন থেকেই শুরু হয়েছে এহেন আচরণ!

মতিয়র রহমান তার স্ত্রীর হয়ে রেহানার কাছে ক্ষমা চাইবার আগেই রেহানা তাকে ক্ষমা কোরে দিল মনে মনে । আহা ,এই করুণ শব্দটাই বেড়িয়ে এল তাঁর মুখ থেকে ।

কিন্তু আর না । আর ওই গাড়িতে নয় । স্থির হয়ে রেহানা মনে মনে সিন্ধান্ত নিল ! কিন্তু তাকে নিয়ে মতিয়র রহমানের কবিতা না লেখার চিলতে দুঃখটা কেন জানি রয়েই গেল মনের মধ্যে !

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এই পর্বটা আরও বেশী চমৎকার লাগলো । চলুক +++++

ভালো থাকবেন সবসময় :)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান , শুনে খুব ভাল লাগলো । আর আপনি যে সময় কোরে আমার লেখা পড়ছেন তাতে খুব প্রীত হলেম। ভাল থাকবেন !

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২

আবু শাকিল বলেছেন: গল্প টানছে ...

চলুক =p~ =p~ =p~

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল আপনার মন্তব্যে । একটু আশ্বাস পেলাম এগিয়ে যাবার । ভাল থাকবেন !

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১০

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার লাগলো । অনেক ধন্যবাদ লেখককে । :)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: কলমের কালি , ভালো লাগার জন্য অনেক ভাল্লাগা রইলো !

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:



গোছানো লিখা!

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান আপনাকে !

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগা। ++++

মেয়েদের যে প্রতি পদে পদে অনাকাংখিত ঝামেলায় জড়াতে হয় তা আরেকবার শৈল্পিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। যেটা ছেলেরা বুঝবে না কোনভাবেই.....

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী । অন্য মেয়েদের কথা বাদই দিলাম , অফিস আদালতে কাজ করা মেয়েদের অসুবিধার অন্ত নেই । নানা অনাকাংখিত ঝামেলা তাদেরকে প্রায়শঃ পোহাতে হয় -এ বিষয়টা আপনি যেহেতু মেয়ে তাই সহজেই ধরতে পেরেছেন । আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আবারো !

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: অনেক দিন পর এমন সুন্দর একটা লিখা পড়লাম।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এম এম কামাল । শুভ কামনা । ভালো থাকবেন !

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩

শাবা বলেছেন: আপু সিরিজটা পড়লাম। ভাল লাগলো।
বানানের ব্যাপারে একটু যত্নবান হলে ভাল হতো।
ধন্যবাদ।

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: শাবা , অনেক ধন্যবাদ । ভাল বলেছ , অনেক বানান হাজারো চেষ্টা করেও সঠিকভাবে আনতে পারি না । এখন থেকে আরও সর্তক হব । ভাল থেক !

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০০

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: বাস্তবতাগুলো সুন্দর ভাষা শৈলীতে অপূর্ব উপস্থাপনা।



ছদ্ম নামে নয় যারা পোষ্টে আপনার নাম ২১৫ নম্বর সিরিয়ালে দেয়া আছে। আপত্তি থাকলে সরিয়ে নিবো।

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: ইমতিয়াজ ১৩ , খুব খুশী হলেম আপনার মন্তব্যে । না , ২১৫ নাম্বার সিরিয়ালে কোন আপত্তি নেই , এটাই যদি নিয়ম হয় আপত্তি থাকবে কেন ! ভাল থাকবেন !

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:২২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন লাগলো। এমনই হয়। শেষটা বেশ চমৎকার। মিথ্যটাকে মাঝে মাঝে সত্যি বলে মেনে নিতে মন চায়।

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: আলী তনিমা - আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশী হলেম । হ্যাঁ আপনার শেষের উক্তিটুকু কিন্তু খুব সুন্দর , একেবারে মিলে যায় গল্পের শেষের সাথে । ভাল থাকবেন !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.