নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে পড়ি এবং নিজের ক্ষুদ্রতা ও জ্ঞানের স্বল্পতা স্বীকার করি। নিজেকে বুদ্ধিজীবী ভাবি না। ঐ বয়সটা পার করে এসেছি।

ব্লগার_প্রান্ত

Ashraful Alam Khan Pranto

ব্লগার_প্রান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

⌘ একদিন লোডশেডিং (স্মৃতিকথা)

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৩


আজকে সন্ধ্যার পর ঢাকায় বৃষ্টি নামলো। এইরকম বৃষ্টি নামলে একসময় এই শহরে কারেন্ট থাকতো না, শিশুরা বই খাতা গুছিয়ে রেখে, খুশি মনে জানালার পাশে এসে বসতো। চারদিকে আধাঁর; এর মধ্যেই আকাশ কেঁদে চলেছে। দূরে কোথায় বাজ পড়লো, আওয়াজটা কখন আসলো, শিশুরা এসব চিন্তা ভাবনা করতো। মনে প্রাণে সবার দোয়া ছিলো, "আজ রাতে যেন কারেন্ট না আসে, আম্মু আবার পড়তে বসাবে।"

এসময়ে শিশুদের কেউ গল্প শোনায় না। শিশুদের দোষ নেই, আমরাই ওদের হাতে মোবাইল তুলে দিয়ে বলি, গেমস খেলো। ৭-৮ বছর আগেও বড়রা আসে পাশে থাকলে আমরা বায়না করে গল্প শুনতাম। বড়রাও আগডুম বাগডুম কত কি শোনাতো! আমাদের শৈশবে গেমস মানে নকিয়া সাদা কালো মোবাইলে- সাপ খেলা। তাও ভাই বোনেরা কম্পিটিশন করে। সেইদিন আর ফিরে এলো না, এখন লুডুও নাকি মোবাইলে খেলে।

মাঝে মাঝে সন্ধ্যা বেলা অনেক বড় লোডশেডিং এর পর এখনো আমাদের এলাকায় কারেন্ট ফিরে এলে ছেলে-বুড়ো, শিশু, কিশোর-কিশোরী সবাই একসাথে চিৎকার দিয়ে উঠে। আমিও তাদের জয়ধ্বনিতে যোগ দেই আর মনে পড়ে যায়, পুরোনো সেই দিনের কথা।

লোডশেডিং নিয়ে আপনাদের স্মৃতি শেয়ার করুন মন্তব্যের মাধ্যমে, ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫২

কাইকর বলেছেন: এখন আর এমন দেখতে পাইনা

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: পৃথিবীর প্রযুক্তি মানুষকে বদলে ফেলছে দিন দিন।

২| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৫

স্বচ্ছ দর্পন বলেছেন: লোডশেডিং এর রাত গুলি সত্যিই
স্মৃতিময়।
ভালো স্মৃতিচারণ।
আমার ব্লগ ঘুরে আসার অনুরোধ রইলো

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ দর্পন ভাই, ঘুরে এসেছি :)

৩| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২১

জুন বলেছেন: মনে পড়ে লোডশেডিং শব্দটি প্রথম জেনেছিলাম প্রতিবেশী দেশের গল্প বা পত্র পত্রিকা পড়ে। তখন বুঝতেই পারিনি জিনিসটা কি প্রান্তর। এখন টের পাচ্ছি হাড়ে হাড়ে। তবে বিদ্যুৎ আসলে হৈ হৈ করে বোধহয় সবাই ওঠে যেমন আপনার মত আমরাও ঊঠতাম একসময়। ভালো লিখেছেন :)

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু। আমাদের সবার স্মৃতিগত কিছু মৌলিক দিক আছে :) এইসব স্মৃতিগুলো কারো কারো জন্য অনেক দামী।

৪| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

ওমেরা বলেছেন: লোড শেডিংয়ের আমার একটা মজার স্মৃতি আছে, একদিন সন্ধ্যায় কারেন্ট চলে গিয়েছে ঠিক আপনার মতই পড়া নেই, বাসার সবাই ব্যালকনিতে বসে আছি, আমাদের বাসায় আমার এক কাজিন থেকে কলেজে পড়ত, তখন আপুটাকে বলেছি আমাকে গল্প বলতে, তখন আপুটা বলে তোমাকে আমি গল্প না কৌতুক বলব, তবে এখানে সবার সামনে না ঘরে যেয়ে বিছানায় শুয়ে শুয়ে। আপু আমাকে বিছানায় শুয়ে শুয়ে কৌতুক বলছে আমি মনোযোগ দিয়ে শুনছি কিন্ত হাসছি না আসলে কৌতুক শুনে হাসার মত বয়স আমার হয়নি। তখন আপুটা বলছে না — তোমাকে কৌতুক বলে মজা নেই তুমি হাস না, আমি আর বলব না ।
তখন আমি বলেছি, ঠিক আছে আপু বল এবার আমি হাসব!!
আমার এক মামা আমাদের পিছন পিছন এসে খাটের নিজের লুকিয়েছিল, আমার কথা শুনে খিল খিল করে হেসে উঠে, এটাই সব চেয়ে মজার কৌতুক হয়েছে । “ আপু বল এবার আমি হাসব”।

ভাল লাগল আপনার স্মতিকথা ধন্যবাদ ব্লগ গবেষক।

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ওমেরা আপু। প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই মজার স্মৃতিটি আমাদের জানানোর জন্য। আশা করি আপনার আপু, মামা সবাই ভালো আছেন। সেই পুরোনো দিনের সব মিষ্টি স্মৃতিগুলোই আমাদেরই এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা, মন খারাপের ঔষধ।
আপনি আমাকে ব্লগ গবেষক নাম দিয়েছেন বলে, ব্লগ নিয়ে গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছি। B-)
অফটপিক: ওমেরা মানে কি One who posses an inspiring and great personality and enjoys having a positive attitude ??

৫| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: যত দিন যাচ্ছে লোডশেডিং কমছে। এটা ভাল লক্ষণ। তবে ছোট বাচ্চাদের হাতে মোবাইলের পরিবর্তে বই তুলে দিতে হবে। ফেইসবুক থেকে দূরে রাখতে হবে।

ধন্যবাদ, ভাই প্রান্ত। লোডশেডিং নিয়ে লেখাটি ভাল হয়েছে।

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন কাউসার ভাই। শিশুদের প্রতি উদাসীনতা জাতির জন্য দূর্ভাগ্য বয়ে আনতে পারে। এজন্য অভিভাবকদের যথাযথ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। আপনি হয়তো জানেন, এখনো আমাদের ভাষায় প্রতিনিয়ত শিশু সাহিত্যিকেরা বই লিখে যাচ্ছেন। আমাদের উচিত বাচ্চাদের সেসব বই পড়তে উৎসাহ দেওয়া, নয়তো নিজেরা তাদের সেসব পড়ে শোনানো। আমি আমার এতটুকু বয়সে ফেসবুক না চালিয়ে বেশ ভালোই আছি।
আপনার কি লোডশেডিং নিয়ে কোন স্মৃতি আছে?

৬| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

শামচুল হক বলেছেন: আগে গ্রামের বাড়িতে লোডশেডিং হলে খুব খুশি হতাম অর্থাৎ গ্রামের লোডশেডিং মানে কেরোসিনের তেল না থাকা। কেরোসিনের তেল না থাকা মানেই পড়াশোনা বন্ধ, পড়াশোনা বন্ধ মনে সেকি আনন্দ, হৈহুল্লোড় করে উঠনে বসে যেতাম গল্প শোনার জন্য। ধন্যবাদ প্রান্তর।

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শামচুল ভাই, তাবিজের শেষ পার্টটা পড়ে মন্তব্য করার আগেই আপনি আমার পোষ্টে মন্তব্য করে দিলেন।
যাহোক, আপনার স্মৃতি আমাকে অনুপ্রাণিত করলো।
ভাবছি, লোডশেডিং কমে যাওয়ায় আমাদের দেশে gpa 5 বেড়ে গেল নাতো :P

৭| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: লোডসেডিং কমেগেছে। তবে কিছুকাল আগেও এমন আনন্দ ধ্বনি শুনা যেত!

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি এই আনন্দধ্বনি বেশ উপভোগ করতাম, কবি।

৮| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯

বিজন রয় বলেছেন: জীবন যখন যেখানে যেমন। তবে অতিরিক্ত কোনকিছু ভাল নয়।

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সঠিক কথা বলা ও লাইক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

৯| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে মনে পড়লো- আমারও বেশ কয়েকটা লোডশেডিং নিয়ে গল্প আছে।

৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: একদিন সময় করে লিখে ফেলুন :)

১০| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

শায়মা বলেছেন: লোডশেডিং চাইনা তবে ছেলেবেলা ফিরে পেতে চাই!!!!!! :)

৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লোডশেডিং ফিরে পাওয়া সম্ভব কিন্তু ছেলেবেলা নয়। তাও স্বপ্ন দেখতে দোষ কই !? :) ধন্যবাদ আপু।

১১| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

শায়মা বলেছেন: আমি ছেলেবেলা ফিরে ফিরে পাই আমার নতুন প্রজন্মের কাছে ! :)

৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন আপু। লাইক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ :)

১২| ৩১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অনেক দিন পর তোমার লেখা পড়ে মনে পরে গেল ছোটবেলায় রাতের বেলা লোডশেডিং হলে কি আনন্দে পড়াশোনা বন্ধ করে লুকোচুরি খেলতে চলে যেতাম :( আহারে সেই দিনগুলি

৩১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সেই আনন্দঘেরা শৈশব স্মৃতি এখন আমাদের সাথে লুকোচুরি খেলছে। মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের গ্রামে লোডশেডিং নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার ছিল।তাই লোডশেডিং হলে হারিকেন জ্বালিয়ে পড়ালেখা করা লাগত।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ইস!! লোডশেডিং এর সময় পড়া ফাঁকি দেওয়ার মজাটা মিস করছেন। :P
আশা করি আপনি ভালো আছেন সোহেল ভাই। :)

১৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

জোকস বলেছেন:




আমাদের পচাদার ছেলে গজা দি গ্রেট
একদিন স্কুলের হোমওয়ার্ক করে নিয়ে যায় নি।
ব্যস, আর যায় কোথায়!
ক্লাস টিচার ওকে পাকড়াও করলেন।

শিক্ষক, "হোমওয়ার্ক করোনি কেন?"
গজা, "স্যার, লোডশেডিং ছিলো।"
শিক্ষক, "তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।"
গজা, "স্যার, দেশলাই ছিলো না।"
শিক্ষক, "দেশলাই ছিলো না কেন?"
গজা, "ঠাকুরঘরে রাখা ছিলো স্যার।"
শিক্ষক, "আচ্ছা, ঠাকুরঘর থেকে নিলে না কেনো?"
গজা, "স্নান করিনি, ঠাকুরঘরে ঢুকবো কি করে?
শিক্ষক, "ওফ! তা স্নান করতে কে বারণ করেছিলো?"
গজা, "জল ছিলো না স্যার।"
শিক্ষক, "জল কেন ছিলো না?"
গজা, "পাম্পের মোটর চলছিলো না স্যার।"
শিক্ষক, এবারে ধৈর্য্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়ে, দাঁত কিড়মিড় করে বললেন, "আরে উল্লুক, মোটরটা কেন চলছিলো না?"
গজা, "স্যার, আপনাকে তো প্রথমেই বললাম যে লোডশেডিং ছিলো!"

৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মনের মতো একটা জোকস দিয়েছেন জোকস ভাই। আপনাকে এক লোডশেডিং ভালোবাসা :P

১৫| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তোমার স্মার্ট ফোনটির মডেল কত?
ব্র্রান্ড কি?

৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: htc desire 516

১৬| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সুমন কর বলেছেন: ছোটবেলা লোডশেডিং হলে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করতাম.........

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমিও একসময় এরকমটা করেছি, তবে সেটা নিয়মিত হতো না। :) স্মৃতিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ সুমনদা।

১৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

লায়নহার্ট বলেছেন: ২য় প্রশ্ন

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: বাহ খুব ভালো।

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: হুম মনে পরে খুব সেই দিন গুলি।
আমার নতুন গল্প...।
সময়ের প্রয়োজন পর্ব ১
দয়া করে একবার ঘুরে আসবেন ।
লিংক...
http://www.somewhereinblog.net/blog/rkrokon143/30242516

০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই।

১৯| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: লোডশেডিং নিয়ে আড্ডাঘরে অনেক আগে অনেককিছু লিখেছিলাম। যাই হোক, তোমার সাথে স্মৃতিগুলো শেয়ার করি।

আমাদের ছোটবেলায় যখন কারেন্ট যেতো, বাড়ির সবাই এক রুমে জড়ো হয়ে বসত। আইপিএস জিনিসটি নতুন নতুন দেশে এসেছে, ঘরে ঘরে নেই, ব্যবহারটাও মানুষ রয়ে সয়ে করে, বেশি ব্যবহার করলে যদি দামী জিনিসটা নষ্ট হয়ে যায়? সেজন্যে শুধু একটি ঘরে ফ্যান চালিয়ে সবাই বসে থাকত। আর লাইট জ্বলত মাঝখানের ঘরটাতে, যাতে সব ঘরেই একটু করে আলো যায়। তো আবছা অন্ধকারে বড়রা বিছানায় এবং আমরা ছোটরা কার্পেটে বসে থাকতাম। সবাই গল্প করত। আমরা ছোটরা সেই আবছা আলোর মধ্যেও ঠিকই লুডু সহ নান বোর্ড গেম খেলতাম কি করে যেন।
ফ্যামিলির সবাই মিলেও নানা ধরণের মজার মজার খেলা খেলতাম। যেমন কেউ একটা শব্দ বললে অপরজনকে মিল রেখে আরেকটি শব্দ বলতে হবে। ইত্যাদি।

মজার ব্যাপার কি জানো? যেই কারেন্ট আসত, বড়রা সবাই জলদি করে নিজের নিজের ঘরে যেয়ে নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ত। এজন্যে আমি সহ ছোটরা মনেপ্রাণে চাইতাম যেন কারেন্ট না আসে! অদ্ভুত মিষ্টি সেসব দিন প্রান্ত! মনটা ভারী হয়ে ওঠে ভেবে যে আর ফিরে আসবে না। লিখতে গেলেও চোখ ছলছলে হয়ে ওঠে।

ভালো থেকো ভাই।

০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপু আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমাদের বাসায় আই পি এস ছিলো না। আমার বড় ভাইয়ার সাথে গল্প করে, কখনো বন্ধুদের সাথে দৌড়াদৌড়ি করে সময় কাটতো, আবার কখনো ছাদে যেতাম চাঁদ দেখতে। সেসব দিন কত মধুর ছিলো!
মনে আছে আপু, হঠাৎ কারেন্ট এলে চোখে কেমন লাগতো?? হা হা। অনেকদিন সেরকম হয়না, আপনাদের ওখানে তো এসবের প্রশ্নই উঠে না, আপনি মিস করবেন, আমাদের এখানে তো তবুও মাঝেমাঝে হয়। :)

২০| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওয়েলকাম ভাই।

হুমম, উঠানে গিয়ে চাঁদ দেখার অভিজ্ঞতা আমারো আছে। মাথার ওপরে তারা ভরা রাত নিয়ে রিকশায় চড়াটাও ভীষন মজার একটি অভিজ্ঞতা।

হ্যাঁ, মনে আছে, অনেকক্ষন অন্ধকারে থাকার পরে লাইট পেলে, কেমন যেন লাল নীল বেগুনী হয়ে যেত চোখের সামনেটা। মুভির ডিস্কো লাইটের মতো! হাহা।

সেটাই, এখানে তো কারেন্ট যাওয়া প্রায় অসম্ভবই! বিশ্বাসই হয়না যে এক ধরণের মন খারাপ নিয়ে কথাটি লিখছি!

ভালো থেকো।

০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন :)

২১| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @সামু পাগলা০০৭ বলেছেন.....@লেখক বলেছেন, "আপু আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ" আমিতো ভাবতাম ইনি বুঝি একজন ভাইয়া :P

প্রান্তর ভাইয়ার কোন খোঁজ খবর নেই তাই দাওয়াত দিতে আসলাম :P
আমাদের প্রেম ও হিংসুটে চাঁদ :P ;) !:#P

০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: খুব খুশি হলাম :)
কিন্তু মিষ্টি না খাওয়ালে আর দাওয়াত নিবো না ;)

২২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৩

বর্ণা বলেছেন: আমার ছোট সময় এ দাদু বাড়ি গেলে বারান্দায় পাটি পেতে গল্প শুনতাম। তখন বিদ্যুৎ ছিল না। এই জিনিসটা আমার ছোট ভাই ই আর পায়নি। দিন দিন সব হারিয়ে যাচ্ছে।

২২ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: দিন দিন সব ভালো জিনিসগুলোই হারিয়ে যাচ্ছে আপু। কিন্তু ঈদের খুশিটা প্রতিবছর ফিরে ফিরে আসে। আপনাকে ঈদ মোবারক জানাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.