নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে পড়ি এবং নিজের ক্ষুদ্রতা ও জ্ঞানের স্বল্পতা স্বীকার করি। নিজেকে বুদ্ধিজীবী ভাবি না। ঐ বয়সটা পার করে এসেছি।

ব্লগার_প্রান্ত

Ashraful Alam Khan Pranto

ব্লগার_প্রান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে কৃষ্ণগহ্বরের প্রথম ছবি!!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫



গতকাল ১০ই এপ্রিল, মানবজাতি ১ম বারের মতো কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তুলতে সক্ষম হলো! ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপ দিয়ে তোলা এই ছবি,
মানব ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি।

প্রায় ৫৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূর থেকে তোলা এই ছবিটির পেছনে যে ২০০ বিজ্ঞানী কাজ করেছেন তাদের একটি গ্রুপ ছবি-



European Southern Observatory (ESO) এর ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রকাশিত ১৭ মিনিটের ভিডিওর লিংক
In the Shadow of a Black Hole

ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপের ওয়েবসাইট
https://eventhorizontelescope.org/

বিস্তারিত জানতে, রোর বাংলার এই লেখাটি পড়তে পারেন-
link



Andrew Chael নামক এই ভদ্রলোক ব্ল্যাকহোলের ছবি বের করার জন্য যে কোডটি লেখা হয়েছিলো তার নয় লক্ষ লাইনের সাড়ে আট লক্ষ লাইন লিখেছেন!

website

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নাও,আজ আমিও তোমার পোস্টে প্রথম হলাম।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ১ম হওয়ার পাশাপাশি লাইক দেওয়ায় :)

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

আনু মোল্লাহ বলেছেন: মানব জাতি এগিয়ে যাবে অনেক দূরে, দূর-দূরান্তরে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: প্রচন্ড প্রযুক্তিগত বিপ্লব হলেও পৃথিবীতে এক শ্রেনীর মানুষ অনেক গরিব থাকবে :|

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, বড় ধরণের কিছু, দেখবো।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী অবশ্যই

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

জুন বলেছেন: এই বিষয়টি নিয়ে আজ কয়েকদিন ধরেই নজর রাখছিলাম প্রান্ত। আজ ছবিটি দেখে ভয়ই পেলাম। ভয়ানক রাক্ষসের মত সবকিছু গিলে খাচ্ছে। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ :)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু :)
আরো দশ বছর পরে খুব ভালো ক্লিয়ার ছবি তোলা যাবে!
৯০ এর দশকেই মানুষের চাঁদে কলোনি করার কথা ছিলো, কিন্তু আমরা আর চাঁদে পা-ই ফেলতে পারলাম না। মহাকাশ নিয়ে আরো অনেক গবেষণা বাকি আছে।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

করুণাধারা বলেছেন: নিশ্চয়ই এরপর কৃষ্ণ গহবর সম্পর্কে আরও নতুন কিছু জানা যাবে। চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ব্লগার_ প্রান্ত।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু,
লেখায় দেয়া লিংকগুলো দেখলে ভালো কিছু জিনিস পাবেন :)

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: আজ পত্রিকাতে দেখলাম।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ব্লগার_ প্রান্ত আজ পত্রিকায় ছবি দেখলাম। সৌরজগতের থেকেও আকৃতিতে বড় ভাবাই যায়না। সূর্য্যের চেয়ে প্রায় সোয়া দুইগুন বড়। আলো গ্রাসকারী ব্ল্যাকহোলের চারপাশে লালচে আলোর রহস্য কি তা হয়তো পরে কোন এক সময় জানা যাবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি যতটুকু জানি, এই আলো ব্ল্যাকহোল তার আকর্ষন শক্তি দিয়ে নিজের দিকে টেনে নিচ্ছে। ব্ল্যাকহোলে প্রবেশের পর, আলো আর বের হতে পারছে না। কেন্দ্রটিই হলো ব্ল্যাকহোল। ভেতরের দিকে যে বর্ডারে আলো নেই ( যেখান থেকে হোল শুরু ), সেটা হলো ঘটনা দিগন্ত; যেখানে প্রবেশ করলে আর আলোও আর ফেরত আসতে পারেনা।
ধন্যবাদ

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

বাংলার মেলা বলেছেন: কৃষ্ণ গহবরের কালো অংশটার সাইজ নাকি আমাদের সৌরজগতের সাইজের মত। কি আশ্চর্য ব্যাপার।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী, ব্ল্যাকহোলের ছবিটি অনেক দূর থেকে তোলা হয়েছে
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: ব্লগার_প্রান্ত,




এর পরেও মানুষ বোঝেনা কতো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমরা!!!!!!!!!!!!!!

জানা ছিলো। শেয়ারের জন্যে ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্ঞানীরা অবশ্য নিজেদের ক্ষুদ্রতা সম্পর্কে সচেতন।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

আরোগ্য বলেছেন: সকালে ডেইলি স্টার পেপারে খবরটি পড়লাম, বিস্তারিত পড়া হয়নি।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লিংকগুলো থেকে অনেক বিস্তারিত জানতে পারবেন আরোগ্য ভাই।

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: হয়তো একটু off-topic, কিন্তু, আপনি কি শুনেছেন, একবার কালো মতন একটা গোলাকার বস্তু আমাদের সূ্য্য থেকে কিছু plasma চুষে নিয়ে চলে গিয়েছিল? Youtube video আছে। আপনার কি মনে হয়?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: প্রথমত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই,
আপনি যে ভিডিওটির কথা বলছেন, সেটির সত্যতা নিয়ে আমার ব্যক্তিগত সন্দেহ আছে। একটা UFO সূর্য থেকে প্লাজমা টেনে নিচ্ছে, এই তথ্যটার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়ে আমি যে প্রতিউত্তর আপনাকে দিতে পারি-

১. সূর্য প্রথমত প্রচন্ড উত্তপ্ত। এর সর্ববাইরের স্তর হলো করোনা, যাকে পৃথিবী থেকে অবসার্ভ করা যতোটা না জটিল তার চেয়েও জটিল হলো এর টেমপেরাচার! করোনার টেমপেরাচার সূর্যের সার্ফেসের চেয়েও শতগুন বেশি(10,000 degrees F)। এই করোনার প্লাজমা শুষে নেয়া দূরে থাক, এর কাছে গিয়ে খুব বেশিক্ষণ টিকে থাকাও ভয়ানক চ্যালেন্জ!


২.সূর্যের গ্র‌াভিটির জন্যই পৃথিবীর মতো অন্যান্য গ্রহ, এর চারপাশে ঘুরছে। এত বিশাল আকর্ষন শক্তির কাছে গিয়ে, তার কাছ থেকে ফেরত আসা, কোন যানবাহনের পক্ষে অসম্ভব (অন্তত আমাদের টেকনোলজিতে!)

৩.মানুষ ছাড়াও অন্যান্য বুদ্ধিমান প্রানী আছে কিনা, এটা যদি আপনার প্রশ্ন হয়, তবে ব্যক্তিগত অভিমত হলো- অবশ্যই থাকতে পারে, সম্ভাবনা সেরকমই বলে। তাছাড়া পৃথিবীতেই, স্রষ্টার কত সৃষ্টিইতো এখনো আবিষ্কার হয়নি!
তবে, সূর্য থেকে প্লাজমার মতো উত্তপ্ত জিনিস চুষে নেয়াটা অনেকটা অবাস্তব অসম্ভবই মনে হয়!

ধন্যবাদ ভালো থাকুন

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: কৃষ্ণগহ্বর শব্দটা ভাল লেগেছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: হিহি B-)

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
৬০ এর দশকের কোন মানুষ যিনি এই পৃথিবীতে নেই তিনি আবার যদি পৃথিবীতে ফিরে আসেন তাহলে সাংঘাতিক রকম ধাক্কা খাবেন। দেখবেন- কত এগিয়ে গেছে সব।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: উনি আরো অনেক কিছু দেখে ধাক্কা খাবেন ভাই! যে পরিমান দূষণ আর জলবায়ু পরিবর্তন!! আপনি তো মালয়েশিয়ায় তেমন টের পান না। চৈত্র মাসে রোজ বৃষ্টি হচ্ছে। কত নদী খাল বিল হারিয়ে গেল!
তবে ভিডিও কল দেখে খুবই অবাক হবেন। সায়েন্স ফিকশনটাই বাস্তব হয়ে যাচ্ছে যে...। তবে সব সায়েন্স ফিকশনের একটা অন্ধকার অংশ আছে, ডিসটোপিয়া! আমরা সেদিকেই এগুচ্ছি!
ধন্যবাদ

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বী

ভালো থাকুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে অজানা এক অনুভূতি হয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ব্ল্যাকহোল কিন্তু দেখতে কালো না। আলো ফেরত আসতে পারেনা বলে কালো দেখায়! ব্ল্যাকহোল নিয়ে অনেক মজার মজার বিষয় আছে! সামনে বলবোনে ;)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকুন

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৮

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার বিস্তারিত ব্যাখার জন্য। আমি ওটা UFO মনে করিনি। blackhole মনে হয়েছিল। কারন আমি শুনেছি যে কিছু কিছু blackhole তারাদের চুষে গায়েব করে দেয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী না ভাই। ঐসময় এই ভিডিও ক্লিপের বস্তুটাকে UFO বলা হচ্ছিল। বড় বড় সূর্য মরে গিয়ে ব্ল্যাকহোল সৃষ্টি হয়। তবে সব সূর্য না কিন্তু!
ব্ল্যাকহোল বলার কারণ, ওখানে গ্রাভিটি এত বেশি হয় যে, আলো গিয়েও আর ফেরত আসতে পারেনা, এজন্য জায়গাটাকে কালো দেখায়। আবারো মন্তব্য করার জন্য খুব ধন্যবাদ

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ! এই কৃষ্ণগহ্বরের কথা শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে। আজ তার ছবি দেখলাম।

ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ইনশাআল্লাহ আগামী বছরগুলোতে এই ছবি আরো ক্লিয়ার হবে। এতদিন যা দেখতাম তা শিল্পীর চোখে দেখতাম, এখন নিজের চোখে দেখার পালা!

১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫১

বলেছেন: স্টিভেন হকিংয়ের ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত ‘নেচার অফ স্পেস অ্যান্ড টাইম’-এ ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে তিনি বলেন-- “আইনস্টাইন যখন বলেন ‘সৃষ্টিকর্তা পাশা খেলেন না’, তখন তিনি ভুল ছিলেন। কৃষ্ণগহ্বরের কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, সৃষ্টিকর্তা শুধু পাশা খেলেনই না, সেই সঙ্গে তিনি মাঝেমধ্যে পাশা যাতে দেখা না যায় এমনভাবে ছুঁড়ে আমাদের বিভ্রান্ত করেন।”

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: বেচারা হকিংয়ের কথাই ভাবছিলাম :(
আজকের দিনে বেঁচে থাকলে তিনি সবচেয়ে বেশি খুশি থাকতেন... শ্রদ্ধা


উইকি:-
হকিং বিকিরণ হল কৃষ্ণ বিবর হতে নিঃসরিত এক ধরণের বিকিরণ যার উৎস হল কৃষ্ণ বিবরের আশে পাশের এলাকা। কৃষ্ণবিবরের ঘটনা দিগন্ত হতে এই বিকিরণের যাত্রা শুরু বলে ধরে নেয়া হয়। হকিং বিকিরণ নামকরণ করা হয়েছে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের নাম অনুসারে। বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংই ১৯৭৪ সালে একটি অঙ্ক কষে দেখান এর অস্তিত্বের কথা। কৃষ্ণ বিবরের মধ্যাকর্ষণ শক্তি এতই বেশি যে সবচে দ্রুত বেগে ধাবমান আলোর কণাও এর মধ্যে থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনা। একবার কৃষ্ণ বিবরের ঘটনা দিগন্তের (Event Horizon) ব্যাসার্ধের মধ্যে যদি কোন কিছু ঢুকে যায়, ফেরত আসার আর কোন পথ থাকেনা। যেহেতু আলোও এর মধ্য থেকে বের হতে পারেনা তাই কৃষ্ণ বিবর দেখা যায়না। এমন বৈজ্ঞানিক বিশ্বাসের মাঝে বিজ্ঞানী হকিং বললেন কৃষ্ণ বিবর থেকেও বিকিরণ সম্ভব। এবং এটা নিয়মিত হচ্ছে। এই বিকিরণের জন্য যে শক্তি দরকার তা ঐ কৃষ্ণ বিবরই সরবারহ করে। এই বিকিরণকেই হকিং বিকিরণ বলা হয়।

১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন:

ছবিটা তৈরির জন্য এত লম্বা কোড!! সত্যই অসাধারণ তথ্য। ভালো লাগলো।

আমিও এ নিয়ে লেখায় প্রয়াস করেছিলাম। সময় হলে দেখে নিতে পারেন। এখানে

১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অসাধারণ লাগলো আপনার লেখাটি :)

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো জিনিস। বিজ্ঞান নিয়ে দেশে আরো সচেতনতা দরকার।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সত্যি বলেছেন। বিজ্ঞানের অনেক প্রাথমিক জিনিসও আমাদের ভালো করে পড়ানো হয় না।
বিজ্ঞানে আগ্রহ তাই, একদম ব্যক্তি পর্যায়ে গড়ে উঠছে। তবে, কিছু ম্যাগাজিন ও টিভি চ্যানেল কাজ করছে। তবে শিক্ষা ব্যবস্থায় মূল পরিবর্তন আনতে হবে!

২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫

নাসির ইয়ামান বলেছেন: জ্যোতির্বিজ্ঞান দিয়ে মানুষকে অনেকটা ধাঁধাঁর মধ্যে রাখা হয়েছে!

খানিকটা সত্য,বাকী সব মিথ্যে!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: না বুঝলে দুনিয়ার সবই ধাঁধাঁ
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই

২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


কাজের চাপে কিছু মিস হচ্ছে

ভাল আছেন

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জ্বী ভাই, আমারো পরীক্ষার চাপ।
আপনার জন্য শুভকামনা, আপনার সর্বশেষ লেখাটি পড়তে যাবো শীঘ্রই

২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বেশী বেশী বিজ্ঞানের চর্চা করলে মনের অন্ধকার দূর হবে।
আসুন, সবাই বিজ্ঞান চর্চা করি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমাদের দেশে স্কুল কলেজ পর্যায়ে বিজ্ঞান চর্চার শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে হবে। স্কুল কলেজে, ল্যাবের সুব্যবস্থা না থাকলে বিজ্ঞান চর্চা কষ্টকর হবে
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০৭

সোহানী বলেছেন: চমৎকার শেয়ারিং এর জন্য অনেক ধন্যবাদ.........

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মন্তব্যের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভালো থাকবেন

২৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: মানুষ তার স্বপ্নের মত বড়

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সত্যই তাই, শুধু তাকে একটু সুযোগ দিয়ে সাহায্য করতে হয়

২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: سنة جديدة سعيدة B-))

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: سنة جديده سعيده لك ايضا :)

২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

অন্তরা রহমান বলেছেন: বাহ। অনেক অনেক লিংকযুক্ত পোস্ট। সেগুলো ঘুরে আসতে আসতেই আধা ঘন্টা পার। ভালোই লাগলো আপনার লেখাটা। বিজ্ঞানের এই শতকের সেরা আবিষ্কার যা শুনলাম।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লিংকগুলো ঘুরে দেখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
আশা করি ভালো লেগেছে। বিজ্ঞানীরা এবছর আরো কিছু চমক দিতে পারেন।
ভালো থাকুন।

২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

নাসির ইয়ামান বলেছেন: এতো কচু বুঝলে,নতুন করে আর নাকশূক্করের কী দরকার!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লোল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.