নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চন্দ্রবিনদু

চন্দ্রবিনদু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নৌকায় চড়লেই মুক্তিযোদ্ধা আর না চড়লেই স্রেফ রাজাকার

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

যারা জহির রায়হানের মত

বুদ্ধিজীবী মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করে ত

মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার

কথা কি মানায়?

আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের

চেতনাকে ধারন করে না।

যুগে যুগে এরা মুক্তির চেতনা ও

স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংশ করে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের বর্তমান

আওয়ামীলীগের বহু মন্ত্রী,

এম.পি ভারতে পালিয়েছিলেন কিন্তু

যু্দ্ধ শেষ হবার সাথে সাথে ক্ষমতায় ভাগ

বসাতে বঙ্গবন্ধুর গুনকীর্তন করা শুরু করল।

ফলে আওয়ামীলীগ মানুষের অধিকার হরন

করে বাকশাল কায়েম করল। বর্তমান

আওয়মীলীগ সরকারও বিগত ৫ বছর

বিরোধী মতকে টুটি চেপে রেখেছে।

তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার

মোড়কে স্বৈরতন্ত্র

ফেরি করে বেড়াচ্ছে।আওয়ামীলীগের

অধিকাংশ নেতা যে মুক্তিযুদ্ধ

করেনি তার প্রমান মুক্তিযুদ্ধের সময়

প্রামান্য চিত্র সংগ্রহকারী, মুক্তিযুদ্ধের

সংগঠক, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামান্য

চলচিত্র Stop Genocide এর নির্মাতা,

বিশিষ্ট লেখক জহির

সুকৌশলে রায়হানকে হত্যা।

মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে ১৪ ডিসেম্বর যখন

বুদ্ধিজীবী হত্যা হয় তখন জহির

রায়হানের ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকেও

ধরে নিয়ে যায় পাক বাহীনি। জহির

রায়হান যখন যুদ্ধের পর

দেশে ফিরে আসে তখন এক সকালে মিরপুর

থানার ওসি ফোন করে যে শহীদুল্লাহ

কায়সার জীবিত আছেন। তার খোজ

পাওয়া গেছে। এ খবর পেয়ে জহির

রায়হান, শহীদুল্লাহ কায়সারের

স্ত্রী পান্না কায়সার( ১৯৯৬-২০০১ সালের

আওয়ামীলীগ এম.পি, শমী কায়সারের

মা) সহ পরিবারের অন্যান্য

সদস্যরা থানায় গেলে থানার

ওসি বললেন শহীদুল্লাহ কায়সার মিরপুর

বিহারী কলোনতে আটক আছে।

তাকে ছাড়িয়ে আনতে হবে। অনেক্ষন

অপেক্ষা করার পর ওসি বলেলন শহীদুল্লাহ

কায়সারকে উদ্ধার

করতে আরো দেরি হতে পারে। তাই

জহির রায়হান ছাড়া পরিবারের অন্যান্য

সদস্যদের বাড়িতে চলে যেতে বললেন।

সকলেই চলে গেল। রাতের বেলায়

বাড়িতে ফোন করা হয় যে জহির

রায়হানকে সাথে নিয়ে শহীদুল্লাহ

কায়সারকে উদ্ধার

করতে গিয়ে বিহারীদের

সাথে গোলাগুলি এক পর্যায় জহির

রায়হান গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

কয়েকদিন পর পান্না কায়সার

একটি মার্কেটে থানায় যাওয়ার সময়

ব্যবহৃত গাড়িটি কয়েকজন

মুক্তিযুদ্ধাকে ব্যবহার করতে দেখেন।(সূত্র-

মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে, লেখক-

পান্না কায়সার)।

তৎকালীন সরকার কোন কারনে জহির

রায়হানকে এভা্বে প্লান

করে হত্যা করে? জহির রায়হান

মুক্তিযুদ্ধের সময় এমন কিছু দলিল সংগ্রহ

করেছিলে যাতে কারে তাদের মুখোশ

হয়তো উম্মোচন হয়ে যেত।

আজও তারা রাজাকারদের

সাথে আত্মীয়তা করে,

মন্ত্রী বানিয়ে আর মুক্তিযুদ্ধাদের

অসম্মান করেও মুক্তিযুদ্ধের

চেতনা বিক্রি করে যাচ্ছে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতো পুরান কথঅ!!!!!

তারা মেয়ে বিয়ে করায়-দেয়... মাখামাখী করে রাজাকারের সাথ তাও তারা সাধূ!!!!


আপনি কথা বললেই চরিত্রহীন!!!!!!!!!!

মানূস এখন সব বোঝে!

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

চন্দ্রবিনদু বলেছেন: হুম ভাইয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.