নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু ছােলহ

আবু ছােলহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেট ফাঁপার চিকিতসা এবং আল্লাহর কালামের গুন ক্ষমতা

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

পুরাকালে বাদশাহদের দরবারে আলেমদের খুব কদর ছিল। এক বাদশাহ দ্বীনী বিষয় নিয়ে তার দরবারে এক আলেমের সাথে আলোচনা করছিলেন। এমন সময় এক ব্যক্তি একটি শিশুকে নিয়ে এসে সেই আলেমের খেদমতে আরজ করলো: ''হুজুর, আমার এই ছেলেটির পেট ফেঁপেছে, ব্যথায় খুব কষ্ট পাচ্ছে। দয়া করে কিছু করুন যেন আল্লাহ পাক আরোগ্য দান করেন।''

উক্ত বুযুর্গ আলেম শিশুটির পেট লক্ষ্য করে একটি ফুঁক দিলেন এবং বললেন: ''যাও, নিয়ে যাও। ইনশাআল্লাহ ভাল হয়ে যাবে।''

বাদশাহ বিষয়টি লক্ষ্য করলেন, কিন্তু সন্তষ্ট হতে পারলেন না। তিনি বুযুর্গকে বললেন: ''হযরত! আমি আপনাকে জ্ঞানী ব্যক্তি ভেবেছিলাম! কিন্তু আপনি যা করলেন তার কোন যুক্তি দেখি না। শিশুটি যন্ত্রনায় কাতর অথচ তার চিকিতসার কোন ব্যবস্থা না করে শুধুমাত্র একটি ছু করে দিলেন। এই ছু করাতে কী যায় আসে? রুগ্নদের প্রতি দয়া দেখানোই তো মহত ব্যক্তির লক্ষন।''

বুযুর্গ বললেন: ''বাদশাহ আপনার লক্ষন বেশি ভাল নয়। দেশের লোক আপনার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে পড়েছে। তারা আপনার বদনাম ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। জনগনের অসন্তুষ্টি মঙ্গলজনক হয় না।''

বাদশাহর মুখমন্ডল কালো হয়ে একেবারে যেন নূয়ে পড়লো।

বুযুর্গ বললেন: ''তবে দুষ্ট প্রকৃতির লোকেরাই শুধু বদনাম ছড়ায়। কারন দুষ্টদের দমনের জন্য আপনার কঠোরতায় তারা সন্তুষ্ট হতে পারে না। এতে প্রকৃতপক্ষে আপনার মর্যাদাই বৃদ্ধি পাবে।''

বাদশাহর মুখ এবার হাস্যোজ্জ্বল হয়ে উঠলো। আনন্দে মুখে কথার খৈ ফুটতে লাগলো।

বুযুর্গ বললেন: ''কিন্তু দেশে দুষ্ট লোকের সংখ্যাই অধিক। এরা বিদ্রোহ করলে আপনার ক্ষমতা রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।''

একথা শুনে বাদশাহর মুখমন্ডল লাল হয়ে উঠলো। ক্রোধে তিনি ফেটে পড়লেন। আসন ছেড়ে উঠে দুই হাতের আস্তিন গুটাতে গুটাতে বললেন, ''কে আছে আমার সঙ্গে বিদ্রোহ করবে? আমার সৈন্য আছে, অস্ত্র আছে, বিদ্রোহ দমন করতে হয় কিভাবে তাও আমার জানা আছে ......।"

বুযুর্গ বললেন: ''দুষ্ট লোকেরা সংখ্যায় অধিক হলেও তাদের সাহস কম থাকে। বিদ্রোহ করার মত মনোবল তাদের নেই। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। আপনার মত ন্যায়পরায়ন বাদশাহ ইনশাআল্লাহ শান্তিতে থাকবেন এবং দেশেও শান্তি বিরাজ করবে।"

এই কথা শুনে বাদশাহ শান্ত সুবোধ বালকের মত আসনে বসে পড়লেন। তার চেহারায় প্রশান্তির ভাব ফিরে এলো। যেন তার কিছুই হয় নি।

এবার বুযুর্গ বললেন: "দেখুন বাদশাহ! আমি আপনাকে চারটি কথা বলেছি। এর দ্বারা আপনার অবস্থা চার বার পরিবর্তন হয়েছে। প্রথম কথায় লজ্জায় অপমানে আপনার চেহারা কালো হয়ে পড়লো। দ্বিতীয় কথা দ্বারা আপনি আনন্দিত হলেন। তৃতীয় কথায় আপনার মুখমন্ডল ক্রোধে লাল হয়ে উঠলো, আপনি আসন ছেড়ে উঠে ছটফট করতে লাগলেন। চতুর্থ কথায় আপনার মুখমন্ডলে শান্ত ভাব ফিরে এলো। আপনি নিশ্চিন্তে আসন গ্রহন করলেন।"

বুযুর্গ আলেম বলে চললেন:
''দেখুন, আমি আল্লাহ পাকের নগন্য এক বান্দা। আমার কথা যদি আপনার উপর এতটা প্রভাব এবং প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে মহান আল্লাহর কথায় কি কোন প্রভাব এবং প্রতিক্রিয়া নেই? তাঁর পবিত্র বানীর প্রভাবে কি পাহাড় চূর্ন হয়ে যেতে পারে না? তাঁর কথা কি মানুষের দেহের উপর প্রভাব বিস্তার করে না? রোগের উপশম হয় না? তবে কেন আপনার এই ধারনা জন্মালো যে শিশুটির দেহের উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করা পবিত্র কুরআনের বানী তার উপর কোন আছর করবে না, তার রোগ উপশম হবে না?"

বাদশাহ এবার নিজের ভুল বুঝতে পেরে লজ্জিত হলেন এবং তওবা করলেন, জীবনে আর এরূপ কথা বলবেন না।

নোট: উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম হাকিমুল উম্মত হযরত আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহ আলাইহির খলিফা হযরত কারী মুহাম্মদ তাইয়েব রহমাতুল্লাহ আলাইহির ওয়াজ থেকে সংগৃহীত অতি মূল্যবান এই ঘটনাটি। ১৯৬১ ইং সনে করাচী জুন মার্কেটের দারুল কোরআন মাদ্রাসায় এক মাহফিলে তিনি এই বয়ানটি করেন। আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

আবু ছােলহ বলেছেন:



কুরআনের ফজিলত বিষয়ক অনেক হাদিসের ভেতরে একটি হাদিস সবিশেষ প্রাসঙ্গিক মনে হওয়ায় এখানে তুলে ধরা যুক্তিযুক্ত মনে করছি। হাদিসখানা ইমাম তিরমিজি, বাইহাকি এবং দারিমী রহ. স্ব স্ব কিতাবে বর্ননা করেছেন।

হাদিস: হযরত আবু সাঈদ রাদিআল্লাহু তাআলা থেকে বর্নিত। হুজুর সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা ফরমান, যে ব্যক্তি কুরআন শরিফে মশগুল থাকার কারনে যিকির ও দোআ করার অবসর পায় না, তাকে আমি সকল দোআ করনেওয়ালাদের চেয়ে বেশি দিয়ে থাকি। আর আল্লাহ তাআলার কালামের মর্যাদা সমস্ত কালামের উপর এইরূপ, যেরূপ স্বয়ং আল্লাহ তাআলার মর্যাদা সমস্ত মাখলূকের উপর।

সুবহানাল্লাহ। সুবহানাল্লাহি বিহামদিহী সুবহানাল্লাহিল আজীম। আস্তাগফিরুল্লাহাল আজীম। আল্লাহুম্মাগফিরলানা অরহাম আলাইনা।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
দারুন পোস্ট। ভালো লাগলো।কোরআনের আয়াত দ্বারা চিকিৎসার জন্য ঈমানের জোর থাকা চাই। বিশ্বাস থাকা চাই।

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

আবু ছােলহ বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটি নিয়ে সুন্দর মূল্যায়ন করায়। হ্যা, সত্যি বলেছেন, কোরআনের আয়াত দ্বারা চিকিৎসার জন্য ঈমানের জোর থাকা চাই।

ভাল থাকুন।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

আহা রুবন বলেছেন: চিকুনগুনিয়া ভাল করার জন্য কোন দোয়া পড়তে হবে?

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

আবু ছােলহ বলেছেন:



চিকুনগুনিয়ার চিকিতসাও কুরআনের আমল, অর্থাত, কুরআনের নির্দেশনা অনুসারে করা অবশ্যই সম্ভব। যেহেতু কুরআন নিজেই বলেছে, ''কুরআনে প্রত্যেক বিষয়ের দিক নির্দেশনা রয়েছে।'' তবে, তা খুঁজে বের করা এবং ব্যবহার করার জন্য সেই মানের ডাক্তার, অর্থাত, চিকিতসা যিনি করবেন তাকে ঈমানে আমলে সেই মানের উঁচু এবং নিখুঁত হতে হবে।

আমরা বিশ্বাস করি, কুরআন শুধু ধর্মীয় কোন গ্রন্থই শুধু নয়, মানব জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান এর ভিতরে আল্লাহ পাক দিয়ে রেখেছেন। কুরআনের এক আয়াতে এসেছে, ''অনুনাজ্জিলু মিনাল কুরআনি মা হুয়া শিফাউওওয়ারহমাতুল্লিল মু'মিনীন'' -অর্থাত, ''আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।" (আয়াত নং ৮২, সূরাহ বনী ইসরাঈল।)

আর একমাত্র আল্লাহ পাকই সুস্থতা এবং অসুস্থতা প্রদানকারী একথাও আমরা স্পষ্টভাবে বিশ্বাস করি। তিনি বলেন: “And if Allah should touch you with adversity, there is no remover of it except Him. And if He touches you with good – then He is over all things competent.” [Quran, 6: 17]

অন্য এক আয়াতে এসেছে: and satisfy the breasts of believing people.” [Quran, 9: 14]

আরেক আয়াতে আল্লাহ পাক বলেন: “O mankind, there has to come to you instruction from your Lord and healing for what is in the breasts and guidance and mercy for the believers.” [Quran, 10: 57]

মধু দ্বারা রোগ নিরাময় Healing of Diseases through Honey Bees:
Long before the modern advancement in medicine and pharmacy, people used to cure diseases through naturally grown herbs. The natural environment of the earth keeps many of the blessings of Allah SWT that He has maintained for human`s benefit. Honey is also one of those great phenomena of this world that acts as a great source of remedy for many kinds of illnesses. The Almighty Lord says in the Holy Quran:

“Then eat from all the fruits and follow the ways of your Lord laid down [for you].” There emerges from their bellies a drink, varying in colors, in which there is healing for people. Indeed in that is a sign for a people who give thought.” [Quran, 16: 69]

Remedy for Believers in Quran:

The Creator of the Universe has repeatedly reminded us about the great advantages of reading and understanding the Holy Quran. It discusses such matters which directly result in attaining the peace of mind, brings one closer to the Almighty, and results in gaining uprightness etc.

“And We send down of the Qur’an that which is healing and mercy for the believers, but it does not increase the wrongdoers except in loss.” [Quran, 17: 82]

Believing in Allah`s Power to Cure Sickness

It is the utmost condition for being a true Muslim is to believe in Allah`s complete Command over each and every matter concerning life and in the entire universe. One should remain steadfast on this conviction and stay calm in every kind of misery whether it is physical or mental, for this is the standard of Islamic Faith.

“And when I am ill, it is He who cures me.” [Quran, 26: 80]

Quran as a Guide and Healer for Believers

Before Islam, people used to worship many gods and had forgotten the instructions of the previous Prophets. So, the Almighty Lord helped them recover from state of misery to attain righteousness through the Holy Book of Quran revealed upon His Messenger, Hazrat Muhammad ﷺ.

“And if We had made it a non-Arabic Qur’an, they would have said, “Why are its verses not explained in detail [in our language]? Is it a foreign [recitation] and an Arab [messenger]?” Say, “It is, for those who believe guidance and cure.” And those who do not believe – in their ears is deafness, and it is upon them blindness. Those are being called from a distant place.” [Quran, 41: 44]

বিষয়টি আরেকটু ক্লিয়ার করছি- ওষুধ পথ্য সিজারিয়ান যন্ত্রপাতি ইত্যাদি চিকিতসার সকল সরঞ্জাম যার-তার হাতে তুলে দিয়ে যেমন যাকে-তাকে দিয়ে রোগীর চিকিতসা কিংবা অপারেশন করানো সম্ভব নয়, ঠিক তেমনি কুরআনের বিষয়টিও একই রকম বুঝে নিতে হবে। সত্যিকারের আল্লাহওয়ালা আলেম ব্যতিত যার-তার কাছে গেলে আপনাকে ঠকতে হতে পারে।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নতুন বলেছেন: আপনি কি কখনো ডাক্তারের কাছে গিয়েছেন? ঔষুধ খেয়েছেন?

নিজে যখন ফু নিয়ে রোগ সারান না.... তাহলে ব্লগে কেন তা প্রচার করছেন?

নিজে বিশ্বাস না করলে সেটা অন্যকে করতে বলা কি ঠিক?

সত্যিকারের আল্লাহওয়ালা আলেম ব্যতিত যার-তার কাছে গেলে আপনাকে ঠকতে হতে পারে।

এটা একটা ভুল ধারনা.... আপনি কোরানের আয়াত পড়ে নিজের জন্য দোয়া করবেন তা আল্লাহ কবুল করবে... তার জন্য অন্য আলেম ধার করতে হবে কেন?

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

আবু ছােলহ বলেছেন:



নতুন,
এখানে কিন্তু কাউকে ডাক্তারের কাছে যেতে নিরুতসাহিত করা হয় নি। আবার ওষুধ সেবনে নিষেধও করা হয় নি। শুধু একটি বিশ্বাসকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে মাত্র। কুরআন মহান আল্লাহর বানী। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ পাকের মর্যাদা যেমন অতি উচ্চে, তার বানী আল কুরআনের মর্যাদাও অনুরূপ।

সাধারন মানুষের কথায় যদি প্রতিক্রিয়া হতে পারে, আল্লাহ পাকের কথায় কেন হবে না? এই চিরন্তন সত্যটাকে তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াস বলতে পারেন এটাকে।

নিজে আমিও ছোটখাট অনেক ক্ষেত্রে বহু লোককে কুরআনের আয়াত দ্বারা উপকার পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। এবং আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর করুনায় সফল হয়েছি। আমি এ ব্যাপারে বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, অন্য ধর্মের বিশেষত: হিন্দু ধর্মের লোকদের এই ব্যাপারে আমার কাছে বেশি আসতে দেখেছি। কেন জানি না, এক্ষেত্রে তাদের নির্ভরতা বেশি দেখেছি।

নিজে বিশ্বাস করি কি না তা উপরের আলোচনায় অবশ্যই ভাল করে বুঝেছেন।

সত্যিকারের আল্লাহওয়ালা আলেম ব্যতিত যার-তার কাছে গেলে আপনাকে ঠকতে হতে পারে।

এটা একটা ভুল ধারনা.... আপনি কোরানের আয়াত পড়ে নিজের জন্য দোয়া করবেন তা আল্লাহ কবুল করবে... তার জন্য অন্য আলেম ধার করতে হবে কেন?


-এ ক্ষেত্রে আপনি বোধ হয় আমার বক্তব্য বোঝার চেষ্টা করেন নি। বলতে চেয়েছি, কোন আয়াতের কি ফজিলত, কোন আয়াতের মাধ্যমে কোন রোগের শেফা লাভ সম্ভব এগুলো সাধারন মানুষের জানা থাকার কথা নয়। তা কেবল কুরআনের বড় আলেম ব্যক্তিগনই অনুধাবন করে থাকতে পারেন।

সাধারনভাবে কেউ কুরআন তিলাওয়াত করে আলেম উলামা ডেকে দোআ পড়ানোর প্রয়োজনীয়তার কথা আমি বোঝাতে চাই নি।

ভাল থাকুন।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

আবু ছােলহ বলেছেন:



৩ নং প্রশ্নের উত্তরটি আপনি ভাল করে দেখে নিলে আপনার কোন কোন প্রশ্নের জবাব পেয়ে যেতে পারেন।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: ফু-দানকারী অবশ্যই সত্যিকারারথ অাল্লাহ্ওয়ালা হতে হবে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫০

আবু ছােলহ বলেছেন:



তারেক ফাহিম,
সঠিক বলেছেন। মোবারকবাদ। এই ফুঁ কে অনেকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখে থাকেন। তাদের জন্যই মূলত: এই পোস্ট। এক শ্রেনির নব্য আধুনিক ইসলামপন্থী বেরিয়েছেন, তাদের ভাষ্য, এগুলো বিদআত। তাদের দৃষ্টিতে অনেক কিছুই বিদআত। সুতরাং আমাদের সত্যিকারার্থে বুঝা দরকার কোনটা বিদআত, আর কোনটা বিদআত নয়।

আল্লাহ পাক তাওফিক দান করুন।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

শূন্য-০ বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে। সুন্দর পোষ্ট। প্রিয়তে থাকুন

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

আবু ছােলহ বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত।

আল্লাহ পাক কুরআনের মাধ্যমে আমাদের সবাইকে দুনিয়া এবং আখেরাতে উপকার লাভের তাওফিক দিন।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



দারুন শিক্ষনীয় উপস্থাপনা।

অন্তহীন অভিনন্দন।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

আবু ছােলহ বলেছেন:



পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অশেষ।

ভাল থাকার প্রত্যাশা।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: চমৎকার ব্যখ্যা । আল্লাহতে দৃঢ় বিশ্বাস রাখাটা জরুরী ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

আবু ছােলহ বলেছেন:




মোবারকবাদ পাঠ ও মন্তব্যে। সঠিক বলেছেন।

ভাল থাকুন।

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯

আবু ছােলহ বলেছেন:



এসব কথায় কেউবা আবার
ডোবেন হতাশায়!
বিশ্বাসে চীর - চির দিনের,
যাদের কাজে কথায়।

কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় দেশ প্রেমিক। অাপনার জন্যও ভাল থাকার কামনা অফুরান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.