নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু ছােলহ

আবু ছােলহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কঠিন অপরাধীর তাওবা কি আল্লাহ পাক কবুল করেন?

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০



কঠিন অপরাধে লিপ্ত ব্যক্তিগন যদি নিজেেদের ভুল বুঝতে পেরে তাওবা করে তাহলে তাদের তাওবা কি আল্লাহ পাক কবুল করেন? যেমন ধরুন, ব্যভিচারী, মদখোর কিংবা এধরনের জঘন্য অপরাধে লিপ্ত ব্যক্তির ভেতরে পরিবর্তন এলো। নিজের কৃতকর্মে লজ্জিত সে। তার তাওবা কি কবুলযোগ্য?

এই প্রশ্নের উত্তর জানার পূর্বে আসুন, একটু চোখ বুলিয়ে নিই তাওবা কী সেই বিষয়টিতে।

তাওবা কী?
তাওবার দু'টি মানে, ১. কৃত অপরাধের কারনে অনুশোচনার অনলে দগ্ধ হওয়া। ২. কৃত অপরাধ বাকি জীবনে পুনরায় না করার বিষয়ে খালিস দিলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া।

এই দু'টি অর্থ বুঝে যদি তাওবা করা হয় ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা আশা করা যায়, অপরাধী যত বড়ই হোক না কেন, আল্লাহ ছুবহানাহু ওয়াতাআ-লা অবশ্যই ক্ষমা করে দিবেন।

পাপ মার্জনা বিষয়ে মহাগ্রন্থ আল কুরআনের ঘোষনা-

বান্দা যতবারই পাপ করুক না কেন, খালেস দিলে তওবা করলে মহান রব তাকে ক্ষমা করে দেন। সেই হিসেবে ভবিষ্যতে উক্ত জঘন্য পাপ না করার দৃঢ় সংকল্প করে, উক্ত কাজের জন্য অনুতপ্ত হয়ে সাচ্চা দিলে তওবা করলে আল্লাহ তাআলা ইনশাআল্লাহ বান্দাকে ক্ষমা করে দিবেন। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে হাকিমে ইরশাদ করেন-

إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ [٢:٢٢٢

নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন। [বাকারা-২২২]

অন্য আয়াতে তিনি বলেন-

إِنَّمَا التَّوْبَةُ عَلَى اللَّهِ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السُّوءَ بِجَهَالَةٍ ثُمَّ يَتُوبُونَ مِنْ قَرِيبٍ فَأُولَٰئِكَ يَتُوبُ اللَّهُ عَلَيْهِمْ ۗ وَكَانَ اللَّهُ عَلِيمًا حَكِيمًا [٤:١٧] وَلَيْسَتِ التَّوْبَةُ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السَّيِّئَاتِ حَتَّىٰ إِذَا حَضَرَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ إِنِّي تُبْتُ الْآنَ وَلَا الَّذِينَ يَمُوتُونَ وَهُمْ كُفَّارٌ ۚ أُولَٰئِكَ أَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا [٤:١٨

অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন,যারা ভূলবশতঃ মন্দ কাজ করে,অতঃপর অনতিবিলম্বে তওবা করে; এরাই হল সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী,রহস্যবিদ। আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে,এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়,তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। {সূরা নিসা-১৭-১৮}

সূরা ত্ব-হা এর ৮২ নং আয়াতে ঘোষনা করেন-

وَإِنِّي لَغَفَّارٌ لِّمَن تَابَ وَآمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا ثُمَّ اهْتَدَىٰ [٢٠:٨٢]

আর যে তওবা করে,ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে অতঃপর সৎপথে অটল থাকে,আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল। [সূরা ত্বহা-৮২]

সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াতে ইরশাদ করা হয়েছে-

وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١]

মুমিনগণ,তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর,যাতে তোমরা সফলকাম হও। [সূরা নূর-৩১]

হাদিসের ভান্ডার থেকে এই বিষয়ক কিছু হাদিস

হযরত উবাদা বিন আব্দুল্লাহ রাদিআল্লাহু তাআ-লা আনহু তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ

التَّائِبُ مِنَ الذَّنْبِ، كَمَنْ لَا ذَنْبَ لَهُ

গোনাহ থেকে তওবাকারী এমন, যেন সে গোনাহ করেইনি। [সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৪২৫০]

হযরত আয়িশা রাদিআল্লাহু তাআ-লা আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

فَإِنَّ العَبْدَ إِذَا اعْتَرَفَ ثُمَّ تَابَ، تَابَ اللَّهُ عَلَيْهِ

বান্দা গোনাহ স্বীকার করে মাফ চাইলে আল্লাহ পাক তা কবুল করেন। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪১৪১]

عَنْ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا أَصَرَّ مَنِ اسْتَغْفَرَ، وَإِنْ عَادَ فِي الْيَوْمِ سَبْعِينَ مَرَّةٍ

হযরত আবু বকর রাদিআল্লাহু তাআ-লা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যদি কেউ ক্ষমা প্রার্থনা করে, তবে সে দৈনিক সত্তর বার গোনাহ করলেও সে যেন আসলে গোনাহই করেনি। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৫১৪]

তাই আসুন, হতাশা নয়, আশার হাত বাড়িয়ে দিন দয়াময়ের রহমতের অশেষ দরিয়ায়। রমজানের এই পবিত্র মাসে, রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের মাসে তাঁর সীমাহীন রহম, করম, ফযল লাভ করে ভাগ্য সুপ্রসন্ন করার তাওফিক তিনি দান করুন আমাদের সকলকে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সুরা যুমারের ৫৩ নং আয়াতেও আশার বানী রয়েছে।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

আবু ছােলহ বলেছেন:



জ্বি, শুকরিয়া। আসলে কুরআনের এই বিষয়ক সকল আয়াত এবং হাদিসের উল্লেখ করা হলে তো স্বতন্ত্র কিতাব হয়ে যাবে।

২| ২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ফেনা বলেছেন: ভাল পোষ্ট।
সুন্দর এবং দরকারি পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:১০

আবু ছােলহ বলেছেন:



শুকরিয়া। পোস্ট ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা।

আন্তরিক মন্তব্যে শুভকামনা।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদি দৃঢ়ভাবে গুনা্হর কাছ ছেড়ে দিবার প্রতিজ্ঞা করে খালিছ দিলে
তওবা করে তা হলে আল্লাহ তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়।
তবে অপরের হক খেয়ানতকারী, মা-বাবার অবাধ্য সন্তান ও প্রিয় নবী
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর নাম শুনে যে দরুদ পরেনা আল্লাহ তাকে
ক্ষমা করবেন না।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

আবু ছােলহ বলেছেন:



ভাল বলেছেন। সুন্দর বলেছেন। কৃতজ্ঞতা। তবে যাদের কথা বলেছেন, ক্ষমা তাদের জন্যও আছে। পথ ও পদ্ধতি ভিন্ন। আল্লাহ পাকের রহমতের সামনে বান্দার অপরাধ কিছুই নয়। এক্ষেত্রে শর্ত হল-

১। অন্যের হক বিনষ্টকারীকে তার হক ফেরত দিতে হবে।
২। মাতা-পিতার নিকট ক্ষমা চেয়ে তাদের সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে।
৩। এবং কৃতকর্মের প্রতিবিধান কল্পে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি বেশি বেশি দরুদ ও সালাম পাঠ করতে হবে। তাঁকে অন্তরের অন্ত:স্থল থেকে ভালবাসতে হবে। বাবা-মা, সন্তান-সন্তুতি এমনকি সমস্ত মানুষের চেয়ে তাঁর প্রতি ভালবাসাকে প্রাধান্য দিতে হবে। তাঁর সুন্নাতগুলো আঁকড়ে ধরতে হবে। আশা করা যায়, আল্লাহ পাক অনুতপ্ত বান্দাকে অবশ্যই ক্ষমা করে দিবেন।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আল্লাহ যেন আমাদের মাফ নিয়ে মৃত্যুর সুযোগ দেন। আমিন...

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

আবু ছােলহ বলেছেন:



সহমত। কৃতজ্ঞতা। কন্ঠ মেলালাম। আমিন।

৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫২

হবা পাগলা বলেছেন: সমাজে কিছু লোক আছে যারা সারাদিন পাপ করে, আর সন্ধ্যার পর ক্ষমা চায়, তাদের কি হবে? ক্ষমা করার
ক্ষেত্রে কী কোনো কন্ডিশনাল লজিক আছে?

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

আবু ছােলহ বলেছেন:



আপনার প্রশ্নটির উত্তর দেয়ার প্রয়োজন মনে করছি না। উম্মু আবদুল্লাহ খুবই সুন্দর প্রত্যুত্তর দিয়েছেন। তাকে মোবারকবাদ। আপনার প্রতিও শুভকামনা। উত্তরের জন্য ৭ নং মন্তব্যটি দেখুন, দয়া করে।

৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৬

বোববুরগের বলেছেন: Easy answer: only God Almighty knows who he will forgive. Not our headache, not our concern. Let's just focus on being our best self everyday and improve ourselves everyday. Rest is up to him.

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

আবু ছােলহ বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা। আমাদের প্রত্যাশা এবং প্রচেষ্টা অনুসারে আমরা ফললাভ করবো। আল্লাহ পাক অবশ্যই জানেন, কে ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে, আর কে হবে না। আমরা তো সেটা জানি না। সুতরাং, ক্ষমালাভের আশায় আমাদের কাজ- তাঁর দরাজ দরবারের অফুরন্ত রহমতের আজীবন ভিখারী হয়ে থাকা। দুআ' কান্নাকাটি তাঁর রহমতকে নিকটবর্তী করে।

৭| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "হবা পাগলা বলেছেন: সমাজে কিছু লোক আছে যারা সারাদিন পাপ করে, আর সন্ধ্যার পর ক্ষমা চায়, তাদের কি হবে? ক্ষমা করার
ক্ষেত্রে কী কোনো কন্ডিশনাল লজিক আছে? "

ক্ষমা চাওয়া কোন অন্যায় নয়, বরং সেটাই করা প্রয়োজন। ক্ষমা করার দায়িত্ব আল্লাহর। কাকে কখন কিভাবে ক্ষমা করা হবে কিংবা আদৌ ক্ষমা করা হবে কিনা তা আমরা কেউই জানি না।

যারা সারাদিন পাপ করে এসে সন্ধ্যার পর ক্ষমা চায়, তাদের ক্ষমা চাওয়াতে যদি সামান্য আন্তরিকতাও থাকে তবে আল্লাহ তাকে ধীরে ধীরে পাপ থেকে সরিয়ে আনবেন বলেই আমার বিশ্বাস। তাদের কৃতকর্ম সংশোধনের মাধ্যমেই হয়তবা তারা ক্ষমা পেতে পারে।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

আবু ছােলহ বলেছেন:



মোবারকবাদ।

৮| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আল্লাহর নিশিদ্ধ ঘোষিত গুনাহ্ কবীরা গুনাহ্,
আল্লাহ্ কালে ক্রমে নবী রাসুল পাঠিয়েন
নিশিদ্ধ গুনাহ না করার দলিল দিয়ে। এত
এত দলিল থাকতে মানুষ জানিয়া বুঝিয়া
নিশিদ্ধ অন্যায় কাজ থেকে বিরত না থেকে
যৌবন প্রাপ্ত হয়ে বা সামর্থ সক্ষম হয়ে
অবৈধ পথ অবল্বন সুদ ঘুস অবৈধ সম্পদ
বাড়ি গাড়ি মদ নারী নিয়ে ব্যাস্ত থেকে যখন
ক্ষমতা ও যৌবন শেষে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা
প্রার্থীরা কতটা ক্ষমা পাবে? কারন তারা
জেনে বুঝেও সক্ষম অবস্থায় পাপাচারে লিপ্ত
থেকেছে। জীবনের শেষ সময় এসে মসজিদে
যাতায়াত হজ্জ করা মসজিদ নির্মান কাজ
করে আল্লাহর কাছে উপস্থিত হয়ে ক্ষমা চায়।
তাই কি ক্ষমা হবে? আল্লাহ্ মালুম। কারন
আল্লাহ্ আগে থেকেই সাবধান করেছেন হাজার
বার। ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনের।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

আবু ছােলহ বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা। সুন্দর মন্তব্য ভাল লাগলো। অনেক শুভকামনা।

৯| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু মানুষ আমরা ভুল, দোষ খুজে ফিরতে পছন্দ করি কিন্তু নিজেকে নিজের আয়নার সামনে কখনো দাড় করাই না, নিজের পচন খুজে পাই না !

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

আবু ছােলহ বলেছেন:



সেটাই। দারুন কথা বলেছেন। কৃতজ্ঞতা।

১০| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: খুবই ভাল একটি পোস্ট, ভাল লাগল। ভাল পোস্টের ভাল মন্তব্য ভাল লাগে এবং সেটাই আশা করি সবসময়।ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০

আবু ছােলহ বলেছেন:



পোস্ট ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা। আপনাকেও ধন্যবাদ। পাশে থাকবেন আশা করি।

১১| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মহান আল্লাহ অতি দয়ালু।তিনি অবশ্যই তওবা কবুল করবেন।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

আবু ছােলহ বলেছেন:



আমিও আপনার মতই আশাবাদী। শুভ মাহে রমজান।

১২| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সেটাই। দারুন কথা বলেছেন। কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

আবু ছােলহ বলেছেন:



পুনরায় মন্তব্যে আসায় দ্বিগুন কৃতজ্ঞতা। আপ্লুত! আপনার কল্যান হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.