নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি বাংলাদেশ...

আবু জুবায়ের মোঃ মিরাতিল্লাহ

লেখালিখি করার চেষ্টা করি।হয় কিনা জানিনা।

আবু জুবায়ের মোঃ মিরাতিল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুজিব বিরোধী সাহিত্য

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

মুজিব বিরোধী সাহিত্য বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবস্থান তৈরি করেছে । মুজিব এমন একজন রাজনৈতিক চরিত্র যিনি নিজ উচ্চাখাংখার জন্য নানা সময় নানা ধরনের চরিত্র ধারন করেছে । তিনি এক সময় মার্কিন যুক্ত রাস্ট্রের দালালি করেছে। সেখানে যখন তাঁর পোষায় না তখন সে রাশিয়া ভারতের দালালি শুরু করে। ১৯৭০ সালের পর সে এক সময় যখন পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করলো তখন সে পাকিস্তানের দিকে ঝুকে পড়লো। নানা সুবিধাবাদ কেন্দ্রিক আর তীক্ষন বুদ্ধিদীপ্ত ষড়যন্ত্রী শেখ মুজিব । তাঁর রাজনীতির বিরোধীতা করে যারা লিখেছেন তাদেরবই গুলো সবার পড়া উচিত । অধ্যাপক আহসাবউদ্দীন আহমেদ, আবুল মনসুর আহমেদ, নির্মল সেন , আবু সালেহ , ইন্দু সাহা , আবেদ খানসহ অনেকের লেখা পাঠ করা উচিত । কেননা আজকের ডিজিটাল প্রজন্ম জানেই না মুজিব আসলে কি। তাঁর সিথি কাটা চুলের চেহারা দেখে সবাই অনেক উন্নত নেতা মনে করে । কিন্তু তিনি সবার কল্যানের নেতা ছিলেন না । তাঁকে নেতা বানানো হয়েছে । যেমন হাসিনাকে বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী জোড় করে বানানো হয়েছে ।
ইন্দু সাহা এখনো বেচে আছেন । তিনি একজন জীবিত স্বাক্ষী। প্রগতীশীল রাজনীতি বাঞ্চালের দায়িত্ব নিয়েছিলো শেখ মুজিব । তিনি বামপন্থী রাজনীতিকে বাংলাদেশে দুর্বল করতে পেরেছিলেন । আপনাদের বলবো নতুন করে ইন্দু সাহার লেখা পড়ুন । জানতে পারবেন অনেক কিছু ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ মুজিবের নাম টাম শুনেছি; ইন্দু সাহা, উহা কি ধরণের বস্তু?

আপনার কাছে যারা লেখক, বাংগালীদের কাছে তারা কেহ নন।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৪

আখেনাটেন বলেছেন: অদ্ভুত যুক্তি। মুজিব সম্পর্কে আপনি ভ্রান্ত ধারণায় রয়েছেন।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা মুজিবের বলিষ্ট নেতৃত্বে আমরা মহান স্বাধীনতা পেয়েছি। এটাই বড় পাওয়া।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৮

গঢভবণণ বলেছেন: https://youtu.be/ooBJjcAyCoQ

আপনি কি 3D তে অঙ্কন করতে চান? আপনার উত্তর যদি হ্যা হয় তাহলে এই ভিডিওটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। সবচেয়ে সহজ ভাবে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে এক মিনিটেই অঙ্কন করতে পারবেন আপনার ইচ্ছ মতো 3D আ্যাট।এবং পাঠিয়ে দিতে পারবেন আপনার বন্ধুর নিকট। আর অবাক করে দিন আপনার বন্ধুকে।

https://youtu.be/ooBJjcAyCoQ

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার ফাসি চাই এর লেখক ও সম্পাদক দের কথা লিখবেন না?
এই পুস্তকটাকে তো ওরা আল-কোরানের পরে পবিত্র গ্রন্থ বলে মনেকরে।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

ইফতেখারুল মবিন বলেছেন: আপনি তো মনে হয় বিরাট রাজনৈতিক বিশ্লেষক হয়ে উঠছেন হামাগুড়ি দিয়ে দিয়ে!আপনার পরিচয়ে লেখা আছে-একটি বাংলাদেশ!বাংলাদেশ নামটা কিভাবে আসলো?বাংলাদেশ নামটা কার দেয়া?আপনার পরিচয়ে 'বাংলাদেশ' নামটা লিখতে একটুও লজ্জা করল না?বাংলাদেশ নামটা আসলে বঙ্গবন্ধু আসবেই!স্বাধীনতার কথা আসলে বঙ্গবন্ধুর নাম আসবেই!বঙ্গবন্ধু,স্বাধীনতা,বাংলাদেশ-এগুলো একে অন্যের পরিপূরক!

আর দালালি করা ছাড়েন!একাত্তরের স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রেতাত্মারা আপনাদের ঘাড়ে ভর করে বেড়ে উঠছে!রাজাকারের বউয়ের গর্ভজাত বাচ্চারা তো রাজাকারই হবে!

পরিশেষে বলি-এইবার আপনারা মানুষ হউন!!

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারত পাশে না দাঁড়ালে সফল স্বাধীনতার মুখ দেখার অনিশ্চিত ছিল । পাকিস্তান সাত মাসে তিরিশ লক্ষ লোক মেরেছিল । তারা শহর থেকে গ্রামে ঢুকছিল । তাদের উদ্দেশ্য ছিল মাটি চাই , মানুষ নয় । ভারতে যখন এক কোটি শরণার্থী ঢুকে গেল । ভারত তখন দেখল । যে কোন উপায়ে বাংলাদেশ কে স্বাধীন করতে হবে । তানা হলে এই এক কোটির সাথে আরও দুকোটি ভারতে ঢুকত । আর কোন রকমে দেশ যদি আবার পাকিস্তানীদের হাতে যায় তবে এত শরণার্থী আর পূর্ব পাকিস্তানে ফিরবেনা । উপরন্ত আরও ঢুকবে ।আর সেই কারণেই ভারত ব্যর্ধ হয়ে যুদ্ধে গেলেন । আর ভারত যুদ্ধে যাওয়া মানেই দেশটা স্বাধীন হওয়ার নিশ্চত দেখা দিল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.