নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব স্বাধারন মানুষ। স্বাধারনদের থেকেও স্বাধারন। জীবনে জাঁকজমক পছন্দ করিনা। স্বাধারন ভাবে বাঁচতে চাই। সব চেঁয়ে অপছন্দের কারো অধিনে থাকা। \nউক্তিঃ পরাধীনতার চেয়ে মৃত্যু অনেক ভাল, মৃত্যুযন্ত্রনার থেকে পরাধীনতা অনেক ভাল। [email protected]
বুদ্ধি পরিমাপের একটি পদ্ধতির নাম-আইকিউ পদ্ধতি। এটাই একমাত্র জনপ্রিয় পদ্ধতি যার সাহায্যে মানুষের বুদ্ধি পরিমাপ করা যায়। এই পদ্ধতিতে কিছু প্রশ্ন সাজিয়ে নেয়া হয়, যার বুদ্ধি পরিমাপ করতে হবে তার জন্য। প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তরের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয় বুদ্ধির পরিমান। যে যত সঠিক উত্তর দিতে পারবে, তার বুদ্ধি তত বেশি।
কিন্তু এর সিমাবদ্ধতা কি?
কিছু প্রশ্নের মাধ্যমে একজনের বুদ্ধি বিচার করা সঠিক?
এটা অনেকটা পরীক্ষার খাতার মত। পরীক্ষায় যে যত বেশি নাম্বার পাবে সে তত মেধাবী। আসলেই কি তাই? পরীক্ষার খাতা দেখে কিংবা কিছু প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের মেধার সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব।
ধরুন, একজন ছাত্র পরীক্ষার জন্য সারা বছর কঠর পরিশ্রম করে লেখা পড়া করে পরীক্ষায় ১০০ পেল।
অপর দিকে আরেকজন সারা বছরে বই ছুয়েও দেখেনি, সে পেল শূন্য।
এখন মেধার মূল্যায়ন কিভাবে করবেন?
যে ১০০ পেয়েছে সে ১০০ ভাগ মেধাবী, আর যে শুন্য পেয়েছে ০ ভাগ মেধাবী। অর্থাৎ যে শুন্য পেয়েছে তার মেধাই নেই। আসলেই কি মেধা বা মস্তিস্ক ছাড়া মানুষ সম্ভব.?
আইকিউ পদ্ধতিটাও ঠিক একই রকম। এই পদ্ধতিতে মেধার সঠিক পরিমাপ সম্ভব নয়। আইকিউ পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সিমাবদ্ধতা হল, একেক বয়সের মানুষকে একেক ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন করতে হয়। এবং তার উপর ভিত্তি করে মেধা নির্নয় করা হয়।
যাই হোক,
আমি বুদ্ধিমত্তা পরিমানের যে পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছি, তার নাম Active brain memory process system বা ABMP পদ্ধতি। আইকিউ পদ্ধতিতে যে সকল সিমাবদ্ধতা রয়েছে, সে গুলো ABMP পদ্ধতিতে নেই।
দুঃখের বিষয় হল, এই পদ্ধতি উদ্ভাবন করার পরেও এখন পর্যন্ত কোন পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করতে পারিনি। কারন পদ্ধতিটা কিছুটা হলেও ব্যায়বহুল।
ব্যায়বহুল যে কারনে তা হল-
১। প্রায় ১০০০ বিভিন্ন ধরনের ছবি সংগ্রহ করতে হবে যা স্বাধারনত যাদের বুদ্ধি পরিমাপ করা হবে তারা দেখেনি। ছবিগুলো হতে হবে ব্যাতিক্রম ধর্মী। যেমন ধরেন, বাদরে ফুটবল খেলছে, মানুষ গায়ে পাখা লাগিয়ে আকাশে উড়ছে, ইত্যাদি। অর্থাৎ মানুষের দৃষ্টি যে সকল ছবির মাধ্যমে আকৃষ্ট হতে পারে। তবে যত আবকমন হবে ততই ভাল।
২।একটা পরীক্ষা রুম, যেখানে কোন শব্দ প্রবেশ করতে পারবে না।
৩। একটা খেলনা গাড়ি যার গতিবেগ নির্দিষ্ট করা সম্ভব।
৪।একটা বড় কাঁচের চৌবাচ্ছা।
এগুলোই হল ABMP পদ্ধতিতে ব্যাবহার্য উপকরন। আরো অনেক কিছু প্রয়োজন যেগুলো সংগ্রহ করতে খুব বেশি কষ্ট হবে না।
ABMP পদ্ধতির সুবিধা সমূহঃ- সব বয়সের মানুষের জন্য সমানভাবে প্রয়োগকরা যাবে।
-শিক্ষিত অশিক্ষিত সবার ক্ষেত্রেই এই পদ্ধতি সমানভাবে ব্যাবহার করা যাবে।
২| ১২ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোস্ট কি শেষ ? কিছুই বুঝলাম না।
৩| ১২ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
আবু জাকারিয়া বলেছেন: আপাদত এই পোস্টটা এখানেই শেষ। আমি মানুষের বুদ্ধিমত্তা পরিমাপের একটা পদ্ধতি তৈরি করতে চাই যেটার কাজ কিছুটা হলেও এগিয়েছে। কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে বলার জন্যই এই পোস্ট। বুঝতে পারেননি জেনে খারাপ লাগল। কিন্তু কেন বুঝতে পারেননি সেটা বললে ভাল হত।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মে, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: ব্যাস এর পর কি?