নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু জাকারিয়া

আমি খুব স্বাধারন মানুষ। স্বাধারনদের থেকেও স্বাধারন। জীবনে জাঁকজমক পছন্দ করিনা। স্বাধারন ভাবে বাঁচতে চাই। সব চেঁয়ে অপছন্দের কারো অধিনে থাকা। \nউক্তিঃ পরাধীনতার চেয়ে মৃত্যু অনেক ভাল, মৃত্যুযন্ত্রনার থেকে পরাধীনতা অনেক ভাল। [email protected]

আবু জাকারিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

অদ্ভুত বায়োলজি|জীব|ব্রেইন সায়েন্স ||

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

এক সময় যখন তাত্ত্বিকভাবে ফিসিক্স নিয়ে থিংক এক্সপেরিমেন্ট করতাম, তখন কিছু জটিল সিদ্ধান্তের কাছাকাছি পৌছানোর আগেই এমন দুই একটি প্রশ্নে এসে থেমে যেত যে তা আর সামনে এগোতে পারত না। প্রথম দিকে ফিজিক্সের মধ্যে ছিল আলোর বিজ্ঞান নিয়ে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট, যেখানে আলো আসলে কিভাবে কাজ করে এবং এর উপাদান আসলে কি, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা হত; কিন্তু তাতেও কোন সিদ্ধান্ত ছাড়াই তার ইতি টানতে হয়েছে। তবে আমি আলোক বিজ্ঞানে ব্যাবহৃত নিউটনের কনা তত্ত্ব কিংবা তরঙ তত্ত্ব কিংবা কোয়ান্টাম তত্ত্ব নিয়ে একটূও সন্তুষ্ট হতে পারিনি এখন পর্যন্ত।
পরবর্তিতে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট শুরু হয়েছিল এই মহাবিশ্বের রহস্য নিয়ে- যেখানে দেখাতে চেষ্টা করেছিলাম এই মহাবিশ্বে যা কিছু গতিশীল আছে তার মধ্যে আলোর গতি সবচেয়ে কম এবং বস্তুজগতের গতিই সব থেকে বেশি। এই গবেষনটা অনেক দুর পর্যন্ত এগিয়ে আনার পর মাত্র একটা প্রশ্নের কাছে তাকে হার মানতে হয়েছিল। সে প্রশ্নটা অনেক চিন্তাভাবনা করেও তার কোন সমাধান পেলাম না। তবে তার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে আশা করি।
যাইহোক, এটা ছিল ফিসিক্স সম্পর্কে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট এর কিছু ধারনা। এরকম থিংক এক্সপেরিমেন্ট কিছু কিছু কেমিষ্ট্রিতেও ছিল। তবে সেটা অতটা জোড়ালো না।
শেষ পর্যন্ত ফিসিক্স কিংবা কেমিষ্ট্রিতে তেমন কোন সুবিধা না করতে পেরে চলে আসলাম বায়োলজি ভূবনে; কারন এখানে থিংক এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরনের সহজে প্রাপ্তী ঘটে। বায়োলজি আসলেই এক অদ্ভুত এবং মজার বিষয়- বিজ্ঞানের অন্য বিষয় থেকে এর অগ্রযাত্রা বর্তমানে অনেক বেশি।
বায়োলজি তে থিংক এক্সপেরিমেন্ট করার ক্ষেত্রে আমাকে যে বিষয়গুলো সব থেকে বেশি আকর্ষন করত তা হল- জীবন ও মানব মস্তিস্ক। এই দুটি বিষয় নিয়ে অনেক থিংক এক্সপেরিমেন্ট করেছি এবং মাগার অনেক দুর এগিয়েও এসেছি। এই দুইটা বিষয়ের থিংক এক্সপেরিমেন্ট এ কোথাও ফিসিক্স কিংবা কেমিষ্ট্রির মত আটকে থাকতে হয়নি। মাগার বায়োলজির এই দুইটা বিষয় আসলেই খুব অদ্ভুত এবং মজার। বিশেষ করে মস্তিস্ক নিয়ে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট গুলোর ব্যাখ্যা এত এবং এত বেশি মজার হবে যা সত্যিই বিজ্ঞান মনষ্কদের আনন্দ দিতে পারবে। সেই সাথে আশা করা যায় বায়োলজির অনেক উন্নতিও সাধীত হবে। কিন্তু মাগার মস্তিস্ক বিজ্ঞান নিয়ে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্টগুলোর একটাই সমস্যা, তা হল- মস্তিস্ক নিয়ে বিজ্ঞান মহলে যে ধারনা বা ব্যাখ্যাগুলো প্রচলিত আছে, তার প্রায় অধিকাংশই আমার তত্ত্ব বিরোধী। এতে অবশ্য আমার উপর অনেক ক্ষেইপা যাইতে পারে; কিন্তু মাগার কিছুই করার নাই; আমি থিংক এক্সপেরিমেন্ট এ যা সত্য বলে পেয়েছি, আমি তা বলেই যাব- তাতে যা আছে কপালে- পারলে ঠ্যাকাও। আর আমি একটাই হাতিয়ার ব্যাবহার করব- তা হল যুক্তি। যুক্তিই আমার এক মাত্র শক্তি। না মেনে নিয়ে যাবে কই বাবা!
তবে জীবন নিয়ে আমার বায়োলজির থিংক এক্সপেরিমেন্ট গুলো মস্তস্ক নিয়ে থিংক এক্সপেরিমেন্ট থেকে একটু বেশিই জটিল বলে মনে হবে। কিন্তু সব জটলাই খুলে দেব যুক্তির পিটুনিতে।
জীবন নিয়ে থিংক এক্সপেরিমেন্ট এর জটলার মধ্যে যে সকল বিষয়ের জটলা ছাড়ানো হবে তা হল-
১। জীবন কি?
২।জীবনের উৎপত্তি কিভাবে হল?
৩।জীবনের আদিরূপ জীবন নাকি জড় বস্তু?
৪।কিভাবে জীবন পর্যায় ক্রমিক ভাবে এত জটিল হয়?
৫।কিভাবে একই প্রজাতির জীবের মধ্যে নারী ও পুরুষের সৃষ্টি হল?
৬। কিভাবে জীবের মধ্যে জেনেটিক বৈশিষ্টের প্রাপ্তী ঘটে? - ইত্যাদি।

কিন্তু মাগার, আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট গুলো প্রথম দিকে তেমন সহজভাবে গ্রহনযোগ্য নাও হতে পারে। কিন্তু যুক্তি দিয়ে যখন ঝাড়া ফুঁক শুরু করমু- তখন না মাইনা নিয়া যাইবা কই!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রথম দিকে ফিজিক্সের মধ্যে ছিল আলোর বিজ্ঞান নিয়ে আমার থিংক এক্সপেরিমেন্ট, যেখানে আলো আসলে কিভাবে কাজ করে এবং এর উপাদান আসলে কি, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা হত; কিন্তু তাতেও কোন সিদ্ধান্ত ছাড়াই তার ইতি টানতে হয়েছে। তবে আমি আলোক বিজ্ঞানে ব্যাবহৃত নিউটনের কনা তত্ত্ব কিংবা তরঙ তত্ত্ব কিংবা কোয়ান্টাম তত্ত্ব নিয়ে একটূও সন্তুষ্ট হতে পারিনি এখন পর্যন্ত।

আপনাকে অনেক পড়াশোনা করতে হবে । আপনার বেশিরভাগ প্রশ্নের hypothetical উত্তর অনার্সের ফিজিক্স ও বায়োলজি বইএ পাবেন। পড়াশোনা না করে যে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে তা নিয়ে চিন্তা করার চেয়ে পড়াশোনা করলে আপনি সত্যিকারে সমস্যা নিয়ে চিন্তা করতে পারবেন।

তবে আপনার দৃষ্টি ভঙ্গি অনেক উন্নত কয়জনি বা এভাবে চিন্তা করে।তবে পড়াশোনা করে তারপর চিন্তা করলে আপনার সুবিধা হত।

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০১

আবু জাকারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.