নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উতস

আবু সায়েদ

student

আবু সায়েদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা কি জন্য?

১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

পর্দা কি সম্মানের, নাকি অসম্মানের?



সৃষ্টির শৃঙ্খলা রক্ষায় বিধাতা প্রতিটি বস্তুর নির্দিষ্ট বিধান ও কক্ষপথ দিয়েছেন। এর বাইরে গেলে বস্তু তার পথ হারায়, বিনষ্ট হয়। সঠিক পথেই রয়েছে তার কল্যান ও সফলতা।



নারীদেহের প্রতি পুরুষের আকর্ষন সৃষ্টির স্বাভাবিক নিয়ম। আর এজন্যই প্রেম-ভালবাসা-বিবাহ ইত্যাদি সামাজিক বন্ধনের সৃষ্টি। ইত্যকার স্বামাজিক শৃঙ্খলার স্ররবোত্তম নমুনা দিয়েছে ইসলাম। নারী-পুরুষের আকর্ষনের যেমন স্বাভাবিক পরিনতি আছে, তেমনি এর স্বাভাবিক ব্যবস্থাপনাও আছে। এর ব্যবস্থাপনা ভেঙ্গে পড়লে মানুষের মনুষ্যত্তের ধারায় আঘাত আসবে।



নারী-পুরুষের সম্পর্ক্কে সম্মান জানাতেই আছে বিবাহ পদ্ধতি। নারী-পুরুষের সম্পর্ককে কোন আবাল কি অস্বীকার করতে পারে? কিন্তু, বৈধ পন্থা এড়িয়ে নারীদের কু-দৃষ্টির শিকারে পরিনত করা কোন বিবেক-বুদ্ধিমান মানুষ কি সমর্থন করতে পারে? তেমনি, পুরুষের অবৈধ বিনোদনের খোরাক যোগাতে নারীরা কি পর্দাহীন জীবন যাপন করতে পারে?



পুরুষদেরকে যেমন দৃষ্টি অবনত রাখতে হবে। তেমনি নারীদেরকেও নিজেদের বাচাবার সম্মানজনক পথ অবলম্বন করতে হবে। নারীরা যেন বিনোদনের পাত্র না হোন, তারা পুরুষদের পাইকারী বিনদোনের খোরাক না হোন।



নারীরা 'বিনোদন' যোগাতে থাকলে, পুরুষদের 'বিনোদিত' হতে বাধা কোথায়?



সুতরাং, 'বিনোদন' যোগান বন্ধ করতে পারলে, 'বিনোদিত' হবার প্রবনতাও কমে যাবে।



পর্দা আর বোরখার মধ্যে নারীদের সম্মান ও হেফাযত আছে। কেন মা-বোনেরা তাদের গোপন সৌন্দর্য খামাখা পর-পুরুষদের দেখাতে যাবেন?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

পাউডার বলেছেন:
পর্দা আর বোরখার মধ্যে নারীদের সম্মান ও হেফাযত আছে।

পর্দা এবং বোরখা এক নয়। পর্দা এবং নেকাব এক নয়। দয়া করে আগে ইসলাম সম্পর্কে জানুন, তারপর অন্যকে জানান। বেহুদা ফালতু কথা না প্রচার করাই শ্রেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.