নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীন দেশের স্বাধীন এক নাগরিক। পেশায় ডাক্তার হলেও নেশা ছবি আঁকা। সবই সখের বশে। ভালবাসি দেশ ও দেশ এর মানুষ।
আগের দিনে গ্রামে মহিলাদের দেখতাম ব্লাউজ ছাড়া শাড়ি পরে ঘুরতে। মাথায় ঘোমটা টানা থাকত তবে শাড়ির নিচে কিছু নেই যার কারনে সবই দেখা যেত। তাদের হয়ত টাকাপয়সা ছিলনা বা হয়ত অন্য কোন কারন হবে। আমি তখন অনেক ছোট ৩ কি ৪ বছর বয়স। এরা আসত আমার দাদু বাড়িতে কাজের জন্য আর আমি এদের দেখতাম আর ভাবতাম এই অনর্থক ঘোমটা টানার কারন কি যেখানে তাদের বুক পুরোটাই দেখা যাচ্ছে। কাউকে জিজ্ঞেস করেও সঠিক উত্তর পাইনি।
এখন অনেক মেয়ে দেখি হিজাব পরে। খুবই ভাল কথা, আল্লাহর নির্দেশ মেনে নিজেকে ঢেকে রাখা অবশ্যই ভাল একটা কাজ। কিন্তু সেটা অন্য কোন উদ্দেশ্যে হওয়া উচিৎ না। নামাজ পড়া যেমন শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই, হিজাবও তেমনি, যেহেতু মেয়েদের পর্দা করা ফরজ। তবে হিজাব করার পাশাপাশি যদি দেখি আঁটসাঁট জামা ও বুকের উপর কোন কাপড় নেই, আমার মনে আবারো সেই প্রশ্নটিই জেগে ওঠে, এই অনর্থক ঢঙ এর মানে কি??
কেউ নগ্ন হয়ে রাস্তায় হাটুক বা কেউ আপাদমস্তক ঢেকে হাটুক কোনটাতেই সমস্যা নেই। আমার সমস্যা অহেতুক কাজ কর্ম যেমন মাথায় কাপড় দিয়ে বুক খুলে রাখার মত ব্যাপার নিয়ে, লেগিংস এর মত অন্তর্বাস কে পোশাক বা পায়জামা হিসাবে পরার মত ব্যাপার নিয়ে, আর ত্যানা স্টাইলে ওড়না পরা নিয়ে। আপনি চাইলে নগ্ন হয়ে হাঁটতে পারেন, কথা দিচ্ছি কোন প্রতিবাদ করব না, আপনার দেহ, আপনার ইচ্ছা, আপনি যা ইচ্ছা করতে পারেন। তবে হাস্যকর কাজ করলে আমি সেটা নিয়ে হাসবই। এটা আমার স্বাধীনতা।
আমি মানুষের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি তার উন্মাদনায় নয়। স্বাধীনতা আর "উস্কানিপ্রদানকারক উন্মাদনা" এক জিনিস নয়।
তবে আর কোন কিছুতে না হোক আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কিন্তু এই এক দিক দিয়ে এই শ্রেণীয় মেয়েরা ঠিকই ধরে রেখেছে!! কি বলেন!
-ডাঃ নাজিয়া হক অনি
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর পোস্টে +++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
শিশু বিড়াল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২২
মাইন রানা বলেছেন: পর্দা হল মনের ব্যাপার, পোশাকের ব্যাপার নয়। অন্যকে দেখানোর জন্য পোশাক পড়লে পর্দা হয়না যদি মনে পর্দা না থাকে।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নিজেকে ডেকে রাখার নামত পর্দা যা সর্বজন সমাদিত(মুসলিম)। তাহলে কেহ যদি তার মুখ ডাকে তাহলে পর্দার একাংশ করল , পুরো শরির ডাকলে পুরোটাই করল। এটুকু সবাই হয়তো বুঝেন, আর যার ডাকতে চাননা তারাত আলাদা ........... আজ নিজের লোকানোংশ দেখাতে প্রায় নারীরা উঠে পরে লেগেছে। এতে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে বলে। সবাই দেখল আমি সুন্দর!
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: পার্দা নেহি যাব কয়ী খুদাসে, বান্দোসে পার্দা করনা কেয়া !!!!
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
রাধাচূড়া ফুল বলেছেন: একদম মনের কথা বলছেন বোন।
৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
পথহারা সৈকত বলেছেন: মাইন রানা বলেছেন: পর্দা হল মনের ব্যাপার, পোশাকের ব্যাপার নয়। অন্যকে দেখানোর জন্য পোশাক পড়লে পর্দা হয়না যদি মনে পর্দা না থাকে
রানা ভাই মনে মনে পর্দা করলে হবে ? বাহিরে কাপর খুলে রেখে মনে পর্দা লাগালেই হবে কি।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
শিশু বিড়াল বলেছেন: হিহিহিহি
৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রদর্শনকামিতা পরিহার করা উচিত, হেজাবের ক্ষেত্রেও।
৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনি যাদের কথা বলছেন, এরা আসলে পর্দার হাক্বিকত পুরোপুরি না বুঝেই পর্দা করার চেষ্টা করছেন, যার কারণে এই বেহাল অবস্থা।
এজন্য আমাদের সবাইকে আলেম এবং সৎ কর্মশীলদের সংস্পর্শে যেয়ে দ্বীন শিখতে হবে। পরিবারের পুরুষদের দায়িত্ব হল নিজে দ্বীন শিখে মেয়েদের দ্বীন শেখানো এবং মেয়েদের অনুমোদিত পরিবেশে দ্বীনের মাহফিলে নিয়ে গিয়ে দ্বীন শেখানো। সেক্ষেত্রে আমরা সবাই দ্বীন বুঝে পালন করতে পারব। আর আল্লাহ এবং তার রাসূল(সঃ) সেটাই আমাদের করতে বলেছেন।
আপনার পোস্ট ভাল লাগল...
১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
বাংলার হাসান বলেছেন: জামাত যেমন সত্যিকারের ধর্ম প্রান মানুষ ও আলেমদের জন্য ক্ষতিকর, ঠিক তদরুপ যারা হিজাব করার পাশাপাশি আঁটসাঁট জামা ও বুকের উপর কোন কাপড় নেই এমন পর্দা করে তারাও সত্যিকার পর্দানশীল নারীদের জন্য অভিশাপ ও বিড়ম্বনার কারন।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০
তাসজিদ বলেছেন: ইদানিং আরেকটি জিনিস চোখে পড়ছে। পরণে স্কিন টাইট গেঞ্জি ও জিনস প্যান্ট। আর মাথায় হিজাব।
এর মানে কি?
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
তাসজিদ ভাই ভাল জিনিস মনে করেছেন।
এই রোগ ইদানিং বেশি দেখা যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: Nice post