নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যা ভাবি, যা দেখি, যা বিশ্বাস করি

আমি খুব সাধারন একটা মানুষ। সাধারন হয়েই থাকতে চাই

শিশু বিড়াল

স্বাধীন দেশের স্বাধীন এক নাগরিক। পেশায় ডাক্তার হলেও নেশা ছবি আঁকা। সবই সখের বশে। ভালবাসি দেশ ও দেশ এর মানুষ।

শিশু বিড়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

"সারাদিন পরা যায়"- তাই কি? স্যানিটারি ন্যাপকিনের ক্ষতিকর প্রভাব

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

এদেশের মেয়েরা অনেক ব্যাপারে অতি আধুনিক হলেও তাদের নিজেদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে এখনও অনেক উদাসিন। নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ক অনেক ব্যাপারেই তাদের যেমন সঠিক পরিষ্কার কোন ধারনা নেই তেমন কিছু ব্যাপারে সম্পূর্ণ বিপরীত ধারনা নিয়ে তারা বসবাস করে। প্রতিমাসে ঋতুস্রাবে আমাদের দেশের মেয়েরা স্যানিটারি ন্যাপকিন অথবা কাপড়ের ন্যাপকিন ব্যবহার করে থাকে। আগে শুধু কাপড়ের ন্যাপকিন বা তুলার প্যাড ব্যবহৃত হত কিন্তু এখন রংচঙে বিজ্ঞাপনের সুবাদে "ড্রাই উইভ" অথবা শুকনো ন্যাপকিনের ব্যাবহার অনেক বেড়েছে। বিজ্ঞাপনে বলা হয় "এখন আমার কোন দুশ্চিন্তাই নেই, সারাদিন একদম ফ্রি!!" লোভনীয় এসব বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হয়ে মেয়েরা প্যাড বা ন্যাপকিন ব্যাবহার করে এবং সেটা ২৪ ঘণ্টা বা আরও বেশি সময়ও পরে থাকে। ফলাফল কয়েক মাস পর অনাকাঙ্খিত মেয়েলি রোগে আক্রান্ত হয় যার কারন তারা খুঁজে পায়না। এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোন ধারনা না থাকায় নিজের অজান্তেই তারা নিজের ক্ষতি করে চলে। সেই ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কিছু তথ্য প্রদান করা হল।





স্যানিটারি ন্যাপকিনঃ



প্রথমত যেকোন স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাড কোনভাবেই ৩ বা ৪ ঘণ্টার বেশি পরা উচিৎ নয়।



ঋতুস্রাবের শুরুর ২ বা ৩ দিন অতিরিক্ত রক্তস্রাব নিঃসরণ হয়। এসময় অনেকে ৬ বা ৭ ঘণ্টা পর পর প্যাড পরিবর্তন করে। কিন্তু ৪র্থ বা ৫ম দিন থেকে স্রাব কমে আসায় একই ন্যাপকিন ২৪ ঘণ্টা বা আরও বেশি সময় ধরে অনেকে পরে থাকে। একারনে তাদের যে সমস্যা হতে পারে তা হলঃ যোনিপথে চুলকানি, প্রদাহ, অ্যালার্জি, ডায়াপার র‍্যাশ হতে শুরু করে জরায়ুমুখের ক্যান্সারও হতে পারে।



ঋতুস্রাবের প্রথম ৩ দিন ২ঘন্টা পরপর প্যাড পরীক্ষা করে দেখা উচিৎ। যদি প্যাড শুকনো না থাকে অর্থাৎ উপরের অংশে রক্ত ভেসে আসতে দেখা যায় তবে সাথে সাথে প্যাড পরিবর্তন করা উচিৎ এবং কোনভাবেই ৪ ঘণ্টার বেশি একটি প্যাড পরা উচিৎ নয়, "সারাদিন পরে থাকা" তো অসম্ভব ব্যাপার।



ঋতুস্রাবের ৩য় দিন হতে যেসব ন্যাপকিনে দ্রুত রক্ত টেনে নেয় এবং উপরের অংশ শুকনো রাখে অর্থাৎ "ড্রাই উইভ" ন্যাপকিন সেগুলো পরা একদম বাদ দিতে হবে। ঋতুস্রাবের শেষের দিকে অল্প রক্তপাত হয় এবং একারনে সেই রক্ত দ্রুত শুকিয়ে সেখানে জীবানুর আক্রমণ হয় যা যোনিপথের সংস্পর্শে এসে চুলকানি, ফোঁড়া, ইনফেকশন ইত্যাদি সৃষ্টি করে।



আপনারা হয়ত জানেন না ড্রাই উইভ প্যাড বা ন্যপাকিনে প্যাড শুকনো রাখার জন্য ব্যবহৃত হয় "সেলুলোজ জেল" নামের একটি উপাদান যা জরায়ুমুখের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। এবং এর প্রকোপ গত কয়েক বছরে বিকট আকার ধারন করার পিছনে অন্যতম একটি কারন হচ্ছে স্যানিটারি প্যাডের দীর্ঘ সময় ধরে ব্যাবহার। পূর্বে এই সেলুলোজ জেলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানানো হলেও আমাদের মিডিয়ার কারনে এবং তাদের ব্যবসার সুবিধার্থে সাধারণ মানুষের কাছে এসব বিষয় গোপন করে রাখা হয়। এমনকি আপনারা খেয়াল করলেই দেখবেন এটি কী উপাদান দ্বারা তৈরি তা কিন্তু এর প্যাকেটের কোথাও উল্লেখ করা থাকেনা। এ ব্যাপারে কোন সঠিক দিক নির্দেশনা বা নীতিমালাও এই উপমহাদেশে নেই বলে খুব সহজেই মানুষ এদের বিজ্ঞাপন দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে এবং নিজের ক্ষতি করছে। কাজেই নিজ দায়িত্বে সতর্ক হোন।







কাপড়ের ন্যাপকিনঃ




অনেকে একই কাপড় বারবার ধুয়ে ব্যাবহার করে। সেক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।



কাপড়ের ন্যাপকিন অবশ্যই একবার ব্যাবহারের পর গরম পানিতে সিদ্ধ করে ধুয়ে সরাসরি সূর্যের আলোতে শুকাতে হবে।



সূর্যের আলো এখানে বেশ ভাল জীবানুনাশক হিসাবে কাজ করে।



ঘরের কোনায় শুকাতে দিলে কোন লাভ নেই।



অবশ্যই নির্দিষ্ট সময় পরপর প্যাড পরিবর্তন করতে হবে।





ট্যাম্পনঃ



এখনও আমাদের দেশে এর ব্যাবহার তেমন বাড়েনি তবে এর প্রভাব স্যানিটারি প্যাডের চাইতেও এটি অধিক ক্ষতিকারক কারন এটি সরাসরি যোনিপথের অভ্যন্তরে অবস্থান করে ফলে ইনফেকশন হবার সম্ভাবনাও কয়েক শতাংশ বেশি।



ট্যাম্পন তৈরির সময় "ডাইঅক্সিন" ও "রেয়ন" নামক দুটি উপাদান ব্যাবহার হয় যা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার উপর এবং একই সাথে প্রজননতন্ত্রের সরাসরি ক্ষতিসাধন করে।

এর কারনে "টক্সিক শক সিনড্রোম"ও হতে পারে যার উপসর্গ হল হঠাৎ জ্বর (১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের উপর), বমি আসা, রক্তচাপ নেমে যাওয়া, ঝিমুনি ভাব, র‍্যাশ ওঠা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া।

এমন কোন উপসর্গ দেখা মাত্র নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন




সবশেষে বলতে চাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করুন। ভ্রান্ত ধারনায় বিভ্রান্ত হবেন না। নিজে সুস্থ থাকুন এবং আপনার পরিচিত সকলকে এ ব্যাপারে সচেতন করে তুলুন।







-ধন্যবাদান্তে,

ডাঃ নাজিয়া হক অনি



(ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে এব্যাপারে সচেতনতা গড়ে তুলুন, তবে কোন অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করবেন না।)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

পারভেজ রানা বলেছেন: ধন্যবাদ। এ ব্যাপারে সচেতন হোন।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

মাস্টার৭১ বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। অজানা তথ্য জানানোর জন্য কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকবেন নিরন্তর।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

কৈশর বলেছেন: ভালো, এবং তথ্যবহূল পোস্ট ।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

এন ইউ এমিল বলেছেন: খুবই গুরুত্বপুর্ন এবং একেবারেই অজানা বিষয়,

এখন মনে হচ্ছে আমাদের দেশের মেয়রা কতটা ঝুকিতে আছে

অনেক ধন্যবাদ

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

শিশু বিড়াল বলেছেন: নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহায্য করুন। ধন্যবাদ :)

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

মামুন রশিদ বলেছেন: দরকারি পোস্ট ।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

বিষক্ষয় বলেছেন: Fear mongering post spreading claims without any proper scientific reference.

Please provide reference for scientific evidence supporting your claims, particularly with regards to. cotton tampons and napkins Different manufacturers would use different patented compounds in their tampons and napkins. So generalization may not be accurate.
Cotton tampons and napkins are used by all women in developed countries all over the world and regarded as safe and hygienic.
Clothes and cottons used by majority of the women in Bangladesh would probably be more unhygienic and a fertile source of bacterial infection.

Fear mongering post spreading claims without any proper scientific reference.

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৬

শিশু বিড়াল বলেছেন: আপনি রেফারেন্স চাচ্ছেন তো? তার আগে আপনাকে জানিয়ে রাখি আমি নিজে একজন ডাক্তার এবং গত ১ বছর ধরে গাইনি ওয়ার্ডের রোগীদের দেখে আসছি। আর এই লেখাটি লেখার পূর্বে আমি নিজের রোগীদের অভিজ্ঞতা সহ কিছু পড়াশোনা করেই লিখেছি। তারপরও আপনার আগ্রহের জন্য নিচের লিংক গুলো দিয়ে দিচ্ছি। ধন্যবাদ।

Click This Link


Click This Link


Click This Link


Click This Link

৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

লাল চাঁন বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

বিষক্ষয় বলেছেন: saying that, all napkins should be changed before its too full and and same napkin should never be worn for 24 hour even if its not full (doing that will certainly increase chance of bacterial and fungal infection specially in a tropical country like bangladesh)

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

সবুজ সংকেত বলেছেন: মেয়েরা সুস্থ্য তো সবাই সুস্থ্য ৷ধন্যবাদ

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

এম ই জাভেদ বলেছেন: ট্যাম্পনের নাম এই প্রথম শুনলাম।

১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

এস বাসার বলেছেন: গুড পোস্ট । সচেতনতা খুবই জরুরী।

১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মদন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++

বাচ্চাদের ডায়াপার নিয়ে এমন একটি প্রয়োজনীয় লেখা আশা করছি।

১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: খুবই উপকারী একটি পোস্ট, যদিও যাদের উপস্থিতি বেশী প্রয়োজন তাদের দেখা যাচ্ছে না খুব একটা !

অনেকে ন্যাপকিন এর উপর টয়লেট টিস্যু দিয়ে ব্যবহার করেন, এটা কতটা স্বাস্থ্য সম্মত?

+++++

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৯

শিশু বিড়াল বলেছেন: এটিও খুব স্বাস্থ্যসম্মত নয় কারন টয়লেট টিস্যু খুবই অমসৃণ হয়ে থাকে যা যোনিপথের ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর এবং এটি অতি দ্রুত তরল শুষে নেয় বলে এর কার্যক্ষমতাও কম।

১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

চাদের জোসনা বলেছেন: বেশ উপকারী পোস্ট। এ ক্ষেত্রে আমরা ইসলামের অনুশাসন মানলে নিজে আরো বেশি উপকৃত হবো। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অত্যধিক গুরুত্বারোপ করে হাদিসের কিতাবে '' বাবুল হায়জ''' নামক গাইড লাইন দেয়া হয়েছে যা যে কোন মা বোন পড়লে তার নিজের পবিত্রতার জন্য যথেষ্ট হবে।

১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপি :)

১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪২

অপরাজিতা মুন্নি বলেছেন: মেয়েদের জন্য খুবই দরকারী একটি পোস্ট । ধন্যবাদ আপু ।

অফ টপিক : ইদানিং অপ্রয়োজনীয় ভাবে সিজারিয়ান অপারেশন এর হার খুব বেড়ে গেছে । খুব সামান্য কারনেই অনেক ক্লিনিকে শুধু টাকার জন্য তড়িঘড়ি করে অপারেশন করা হয়, যা কিনা ইচ্ছে করতে অনেক সময় এড়িয়ে যাওয়া যায় । ডাক্তার হিসেবে এর ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে একটা সচেতনতামূলক পোস্ট দিতে অনুরোধ জানাচ্ছি । ভালো থাকবেন ।

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

বেশ চমৎকার একটি পোষ্ট।
ডাক্তার হিসাবে আপনার কাছে এই ধরণের সচেতনামুলক পোষ্ট আর বেশি আশাকরছি।

তবে পোষ্টের মন্তব্যর ঘরে মেয়েদের অনুপস্থিতি আসলেই হতাশা জনক।


++++++++++++++++++++++++++++++

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

সোহানী বলেছেন: @স্নিগ্ধ শোভন ... মেয়েরা অনুপস্থিত কারন মেয়েরা অনেক কিছুই খোলাখুলিভাবে শেয়ার করে না। লেখক যে পোস্ট দিয়েছেন তা অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট যা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। কারন তিনি প্রথা ভেঙ্গে এগিয়ে এসেছেন।

২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সচতনতামূলক এবং উপকারী পোস্ট!

শুভেচ্ছা আপি~~ :)

২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ট্যাম্পনের কথা জানতাম না। বহুদিন পর্যন্ত কাপড় ব্যবহার করেছি এবং এ ব্যাপারে খুবই অসচেতন ছিলাম। তাই ভুগতেও হয়েছে সেসময় অনেক। তবে এখন চেষ্টা করি মেনে চলতে।

স্যানিটারি ন্যাপকিনের প্যাকেটে কিন্তু লিখে দেয়া থাকে ৬ ঘন্টার বেশি কোনভাবেই যেন ব্যবহার করা না হয়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চেঞ্জ করার আলসেমিতে কিংবা অপচয়ের ভয়েও অনেকে চেঞ্জ করে না। ভাবে এখনওতো শুকনোই আছে, খামোখা আরেকটা প্যাড নষ্ট করবো কেন! আমিও ভাবতাম একসময়।

সচেতনতা আসুক। খুবই দরকারি একটা পোস্ট দিয়েছেন অনি। মদনের সাথে একমত। বাচ্চাদের ডায়াপার নিয়ে এমন একটা পোস্ট দিবেন আশা করি।

শুভকামনা।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

শিশু বিড়াল বলেছেন: আপনি এটা নিয়ে ভুগেছেন জেনে খারাপ লাগল। ভবিষ্যতে চেষ্টা করবেন সাবধান থাকতে। ভাল থাকুন।

২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

মেইই বলেছেন: আপনার সবগুলো ব্লগ পড়লাম। অনেক সচেতন ও সাহসী লেখা। ধন্যবাদ।

আপনি কোন হসপিটালে আছেন বলা যাবে কি? চায়ের দাওয়াত নিতে চাই।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

শিশু বিড়াল বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ফেবুতে পড়েছিলাম!
দারুণ আপি!
কিছু জিনিশ ক্লিয়ার হলো। :)

২৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

ইসমাইলহোসেন০০৭ বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম। অনেক ভাল লাগল। এই রকম পোস্ট দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.