নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু আমিই কি বুঝি তার কিছু?/হাত উঁচু আর হ\'ল না ত ভাই, তাই লিখি ক\'রে ঘাড় নীচু!

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা

এখন থেকে লিখব না আর সত্যিকারের কিছু/ বলব না আর, চলব শুধু ছায়ার পিছুপিছু।// সবাই যখন নামছে নীচে, আমার তখন কী দায়? / অন্ধকারের সঙ্গী হলাম—আলোক তোমায় বিদায়।// এখন আমি থমকে রব, জীবন হবে থ-ময়,/ মাথা নেড়ে আজ্ঞে বলেই কাটিয়ে দেব সময়।// মিথ্যেটাকে সত্যি জেনেই করব কারাবরণ—/ এখন থেকে জানবে, হে দেশ, কবির হলো মরণ।//

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলিয়ে-পড়া এলিয়েন(কল্পবিজ্ঞানের গল্প)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০



এলিয়েন তো এলিয়ে পড়ল, কিন্তু আমরা কী করব বুঝতে পারছিলাম না। সবাই আবার খেলার মাঠে ফিরতে শুরু করেছে। পাঁচিলের আড়ালে থাকায় আমাদেরকে অবশ্য কেউ এখনই দেখবে না, কিন্তু একটু পরে যে-কেউ খেলতে-খেলতে নির্ঘাত এদিকে এসে যাবে।

আমার হঠাত্ মনে হলো—যে করেই হোক, এলিয়েনকে আমার রক্ষা করতেই হবে। কিন্তু কী করা যায়?

আমি জাহিদের কানে ফিসফিস করে বললাম—চিনির বয়েমটা চুরি করে আনব নাকি?

জাহিদ বলল—চুরির জিনিস দিয়ে মানুষের উপকার করে লাভ আছে?

আমি বললাম—মানুষ তো না, এলিয়েন।

জাহিদ হঠাত্ কী যেন ভেবে তড়াং করে লাফ দিয়ে উঠল। তারপর এলিয়েনের কানে ফিসফিস করে কী যেন বলল। এলিয়েনও তড়াং করে একলাফে উঠে দাঁড়ালো। খানিকক্ষণ কাঁপাকাঁপি করে আগের সেই গরু হয়ে গেল! তারপর নিশ্চিন্ত মনে কান নাড়াতে-নাড়াতে ঘাস খেতে শুরু করলো! মনে হলো তার জন্মই হয়েছে ঘাস খাওয়ার জন্য!

আমি জাহিদকে বললাম—তুই যদি গরু হতিস, তাইলে বোধহয় এই গরুটার মতোই দেখতে হতিস!
জাহিদ কটমট করে আমার দিকে তাকিয়ে বলল—বলদ!


আধা ঘণ্টা পর। আমি আর জাহিদ খালপাড়ের মাঠটা থেকে বাড়ির পথ ধরলাম। অবশ্য কেউ যদি একটু খেয়াল করে তবে দেখবে, আমাদের পিছন-পিছন বেশ খানিকটে দূরত্ব বজায় রেখে ইয়া বড়ো একটা তাগড়া গরু হেলেদুলে আসছে। বিকেল পড়ে এসেছে। সন্ধ্যের আগেই বাড়িতে পৌঁছাতে হবে, নইলে বাড়িই আমাদের পিঠের উপরে এসে পড়বে! সেটা চিন্তা করেই আমরা দ্রুত পা চালালাম। কিন্তু সমস্যা বাঁধল বড়ো রাস্তায় এসে! রাস্তায় এসে আমরা দেখলাম লোকজন রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। গাড়ি চলাচল বন্ধ— অথচ পুরো রাস্তা ফাঁকা! সামনে দশ-বারোটা পুলিশ! ব্যাপার কী?

জাহিদ বলল—অ্যাক্সিডেন্ট হলো না কি?

আমি বললাম—ট্যাক্সিডেন্টও হতে পারে—ট্যাক্সিতে ট্যাক্সিতে সংঘর্ষ। যদিও সেরকম কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

হঠাত্ আমাদের পাশ থেকে একজন ভদ্রলোক মোটা গলায় ফিসফিসিয়ে বললেন—এই রাস্তা দিয়ে একটু পর প্রধানমন্ত্রী যাবেন। কাণ্ডটা দেখেছ? এত জন লোকের ভোগান্তি শুধু একজনের জন্য!

জাহিদ বলল—এঁদেরকে ভোট দিয়ে উপরে তুললাম আমরা, আর এখন এঁরাই উপর থেকে আমাদের ঘাড়ে লাফিয়ে পড়ছে!

ভদ্রলোক বললেন—তবেই দেখো! কিন্তু এসবের প্রতিবাদ করবে কে?

ভদ্রলোকের কথা ঠিকমতো শেষ হয়নি, হঠাত্ জাহিদ হুড়মুড় করে রাস্তার মাঝখানে ছুটে গেল! আমি কী করব বুঝতে না-পেরে শেষপর্যন্ত জাহিদের পিছু নিলাম। তিন-চারজন পুলিশ রে রে করে ছুটে এলো। তাদের মধ্যে সবচে ভারিক্কি গোছের জন বলল—এই কী ব্যাপার? এই বয়সেই ওপারে যাওয়ার শখ হয়েছে, হ্যাঁ?

জাহিদ বলল—ও পারে না। বাড়ি যাব।

পুলিশ অফিসার দাঁত-মুখ খিঁচিয়ে বললেন—এখন এদিকে যাওয়া যাবে না—প্রধানমন্ত্রী আসছেন।

জাহিদ বলল—বাহ রে! প্রধানমন্ত্রীর শুধু কাজ আছে, আর আমরা তো সব অকাজের লোক, আমাদের তো কোনও কাজ নেই!

পুলিশ অফিসার হতভম্ব হয়ে গেলেন। ওইটুকু একটা ছোঁড়া এমনভাবে কথা বলছে, যা কোনও বড়ো মানুষও বলতে সাহস করবে না! তিনি বললেন—তোমার বাড়িতে যাওয়ার এত তাড়া কেন, হ্যাঁ? প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও বড়ো কোনও প্রোগ্রামে যাচ্ছ নাকি?


জাহিদ অবাক হয়ে বলল—কী গ্রাম? প্রো গ্রাম? এ নামের কোনও গ্রাম তো আমাদের এদিকে আছে শুনি নি! আর থাকলেও বা সন্ধ্যে হতে চলল, এখন তিনি প্রো গ্রামে যাচ্ছেন কেন? সন্ধ্যের আগে কি তার বাড়িতে ফেরা লাগে না? দেরি হলে তার আব্বা তাকে বানায় না?

পুলিশ অফিসার কী-একটা বলতে যাচ্ছিলেন, হঠাত্ হুইসেল বাজিয়ে একঝাঁক গাড়ি এসে পড়ল। কিন্তু আমরা রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে। অগত্যা গাড়িগুলো ঘ্যাচাং করে ব্রেক কষল। পুলিশ অফিসারের চোখ তখন রাগে আগুনের গোলার মতো জ্বলছে। তিনি কোমরে গুঁজে রাখা পিস্তলটার দিকে হাত বাড়ালেন, হঠাত্ সেই ফিসফিসানো ভদ্রলোকটি রাস্তার মাঝখানে তেড়ে এলো। তারপর জোর গলায় বলল—এতটুকু একটা বাচ্চার সাথে পিস্তল নিয়ে লড়তে আপনার লজ্জা করে না? আপনাদের প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে আসতে বলুন। জনগণকে অসুবিধায় ফেলে নিজেদের সুবিধায় রাখা আর কতো দিন?

আমরা অবাক হয়ে দেখলাম, সাত-আটজন লোকের সাথে প্রধানমন্ত্রী গাড়ি থেকে বেরিয়ে এলেন। তাকে চিনতে কারও বিন্দুমাত্র অসুবিধা হলো না। এই চেহারা আমাদের মুখস্থ, কিংবা বলা যায় চোখস্থ। এই ক্যাঁচালের মাঝেও তার নিশ্চিন্ত চেহারা দেখে অবাকই হলাম। না, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আসলেই তাঁর আছে।

প্রধানমন্ত্রী এসে নরম সুরে বললেন—কী হয়েছে খোকা?

জাহিদ বলল—দেখুন, সন্ধ্যার আগে আমাদের বাড়ি পৌঁছাতে হবে, তা এই—আপনার জন্য রাস্তা বন্ধ হয়ে আছে। আমরা বাড়ি পৌঁছাতে পারছি নাকি?

প্রধানমন্ত্রী বললেন—তোমরা বাড়িতে সময়মতো না পৌঁছলে তো শুধু তোমাদের সমস্যা হবে, কিন্তু আমি সময়মতো প্রোগ্রামে না গেলে যে পুরো দেশের সমস্যা হবে!

আমার হঠাত্ কী হলো কে জানে, বলে বসলাম—কেন, শুধু খেজুর গাছের নিচে বসে খলিফা ওমর কি রাজ্য পরিচালনা করেন নি? একটা উঠের পিঠে চড়ে শুধু একটা চাকর নিয়ে মরুভূমিতে পাড়ি দেন নি? অর্ধেক পৃথিবী শাসন করেন নি?

প্রধানমন্ত্রী আমতা-আমতা করে টাইয়ের নট ঠিক করতে লাগলেন।

পিছন থেকে দুজন হোমরা-চোমরা হঠাত্ বন্দুক বাগিয়ে তেড়ে এল। বলল—স্যার, আপনি বলুন। এদেরকে আমরা ভাগিয়ে দিচ্ছি। আপনার দেরি—

তারা কথা শেষ করতে পারলো না, হঠাত্ ঘোঁত-ঘোঁত করতে করতে কোত্থেকে একটা গরু শিং বাগিয়ে তেড়ে এলো—কোন গরু, সেটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না। তারপর ভোজবাজির মতোই কাণ্ডটা ঘটে গেল। চোখের নিমেষে লোকগুলো উল্টেপাল্টে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো। আর, আর প্রধানমন্ত্রীর হাতের খানিকটে অংশ ছিলে গেল! কাণ্ডটা ঘটিয়ে গরুটা একছুটে পগার পার, তার টিকিটিও দেখা গেল না, কিংবা, ল্যাজটিও দেখা গেল না।

প্রধানমন্ত্রী হতভম্ব হতে গিয়েও নিজেকে সামলে নিলেন। ভদ্রলোকের নার্ভ ইস্পাতের মতো শক্ত। তিনি আমাদেরকে বললেন—ঠিক আছে, তোমরা বাড়িতে যাও। ব্যাপারটা আমি দেখছি।

প্রধানমন্ত্রীর আদেশে রাস্তায় লোক চলাচল আবার শুরু হলো। আর জনগণের মতোই তিনি ভিড়ের মধ্য দিয়ে তাঁর প্রোগ্রামের দিকে রওয়ানা হলেন। শুধু তাই নয়, সেই দিনের পর আর কখনোই কোনও হোমরা-চোমরার জন্য দেশের মানুষকে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা লাগেনি!

এক সপ্তাহ পর। তখন সন্ধ্যে হব-হব। আমাদের বাড়ির পাশের মেহগনি বাগানে আমি আর জাহিদ বসে আছি—প্রধানমন্ত্রীর সামনে! প্রধানমন্ত্রী বললেন—মহাকাশযান উদ্ধার করতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি। খালি ভারতে আমাদের দূতাবাসে কয়েকটা ফোন করতে হয়েছে।

আমি অবাক হয়ে বললাম—কিন্তু ফোন নম্বর তুমি জানলে কী করে?

প্রধানমন্ত্রী কিংবা এলিয়েন, যেটাই বলি, বলল—রূপান্তরের সময় যে দেহে আমরা রূপ নিই, তার পুরো স্মৃতি আমাদের স্মৃতির সাথে যুক্ত হয়ে যায়। কাজেই প্রধানমন্ত্রীর পুরো স্মৃতি এখন আমার জানা।

জাহিদ বলল—কিন্তু, তুমি প্রধানমন্ত্রীর ডিএনএ পেলে কই?

আমি বললাম—ক্যান, ঐদিন পুলিশগুলোকে গুঁতোনোর সময় প্রধানমন্ত্রীর হাতও যে ছিলে গেছিল তুই দেখিস নি?

জাহিদ বলল—ও!

আমি এলিয়েনের দিকে তাকিয়ে বললাম—তুমি কি পৃথিবীতে আর আসবে না?

এলিয়েন, কিংবা প্রধানমন্ত্রী, বলল—আসার ইচ্ছে ছিল না। কিন্তু এখন আসার আশা আছে। তোমাদের কথা সহজে ভুলতে পারব বলে মনে হচ্ছে না।

প্রধানমন্ত্রী আমাদের দুজনকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। তারপর আমাদের কপালে চুমু খেয়ে পাশের মেহগনি গাছ বেয়ে সেটার মগডালে উঠে গেলেন!

কারণ, এবারও এখানে নামার সময় তার মহাকাশযান মেহগনি গাছের মাথায় আটকে গেছে!

—এলিয়ে-পড়া এলিয়েন
স্নিগ্ধ মুগ্ধতা,
‎২০ নভেম্বর, ২০১৭।

এলিয়ে-পড়া এলিয়েন(১ম অর্ধাংশ)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

ঋতো আহমেদ বলেছেন: গল্প ও শিরোনাম দুটোই দারুণ হয়েছে। আর ছবিটাও ;)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ১ম অর্ধেক আগে পড়েছিলেন তো?না কি, শেষের অর্ধেক পড়েই ওটা কল্পনা করে নিয়েছেন?
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

করুণাধারা বলেছেন: এলিয়ে পড়া এলিয়েন - প্রধানমন্ত্রীই হয়ে গেলেন!

৯০। আজ আমি সংখ্যা নিয়ে বসেছি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ৯০ কী? বুঝলাম না তো!

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০

করুণাধারা বলেছেন: লেখার মান অনুযায়ী ৯০% নাম্বার দিলাম, ৯০ মানে এটা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমি কিন্তু আমাকে পুরোপুরি ১০০% নাম্বার দিয়েছি।কারণ আমি যে-ভাবে গল্পটা শেষ করেছি,ঠিক সে-ভাবেই শেষ করতে চেয়েছি।কিন্তু মূল স্কোরিং অবশ্যই পাঠকের।ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

পবন সরকার বলেছেন: দারুণ লাগল।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, আমি তো ভাবছিলাম "সরকারের" পক্ষ থেকে নিন্দা জানানো হবে।এখন সরকারি প্রশংসা পেয়ে ভালোই লাগছে।ধন্যবাদ সরকারদা।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন: যাক, আপনি পুরুষ প্রধানমন্ত্রী স্বপ্ন দেখেছেন। বাস্তবে দেখার সুভাগ্য হবে কিনা জানি না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: মহিলা প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে লিখলে ধড়ে মাথা থাকত কি না সন্দেহ।তাই, টিকে থাকার জন্য এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৯

গঢভবণণ বলেছেন: https://youtu.be/ooBJjcAyCoQ

আপনি কি 3D তে অঙ্কন করতে চান? আপনার উত্তর যদি হ্যা হয় তাহলে এই ভিডিওটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। সবচেয়ে সহজ ভাবে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে এক মিনিটেই অঙ্কন করতে পারবেন আপনার ইচ্ছ মতো 3D আ্যাট।এবং পাঠিয়ে দিতে পারবেন আপনার বন্ধুর নিকট। আর অবাক করে দিন আপনার বন্ধুকে।

https://youtu.be/ooBJjcAyCoQ

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আপনার মতো সমালোচক খুঁজছিলাম! দারুণ সমালোচনা করেছেন। এতটাই আপ্লুত হলাম যে রিপোর্ট করে দিলাম!

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার গল্প ভালো লাগলো। যদি সত্যি সত্যি এমন একটা এলিয়েন পেতাম, তাহলে অনেক কাজে লাগতো..... ;)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: এলিয়েন পেলেও লাভ নেই।নিজের কাজই সে কুলিয়ে উঠতে পারে না, আপনার কাজে লাগবে কেমনে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.