নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গভবনে জেনারেল সাহেবকে ঢুকতে দেওয়া না দেওয়ার কারণ কি?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪০

মেজর জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম তিনি একজন দক্ষ সামরিক অফিসার ছিলেন। তিনি দ্বিতীয় ইস্ট-বেঙ্গল রেজিমেন্টের খেদমতে ছিলেন। তিনি একজন সফল মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার ছিল অসামান্য অবদান। বিভিন্ন সময়ে সামাজিক অবদানের পাশাপাশি রাজনৈতিক অবদানও তার বেশী। সময়ে অসময়ে তিনি নিজের রং পাল্টিয়েছেন বটে তবে কতটুকু লাভবান হয়েছেন জানিনা। সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে তাকে আমন্ত্রণ করা হলেও কেন ঢুকতে দেওয়া হয়নি তা কারও বোধগম্য নয়। জেনারেল ইব্রাহিম তিনি ফেসবুক স্টাটাচে তার কষ্টের কথা জানালেও সাধারণ গুণীজন কি বলে, আসুন জেনে নিই।


সামরিক বাহিনীর একজন মেজর জেনারেল হয়েও সামরিক অভুথানের সাথে সরাসরি জরিত ছিলেন , কেন ? ধারন জনগণের জমিজমা অবৈধ ভোগদখলই কি আপনার যুদ্ধ ? সন্ত্রাসী আর ধ্বংসাত্মক কাজের মদদ দেওয়াই কি আপনার যুদ্ধ ?

রাজাকারের ছেলে আজমির সমর্থন দেওয়াই কি আপনার যুদ্ধ ?

১/১১ তে জেনারেল মইন-ইউ-আহমেদের সাথে আপনার কি সখ্যতা ছিল ?

আপনি তো একজন সাধারন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ছিলেন এবং সেনাবাহিনী কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক দল চালানোর মত সে রকম আর্থিক অবস্থা থাকার কথা না । তাহলে কল্যাণ পার্টি তখন কিভাবে চলত বা এখনও কিভাবে চলছে ? আপনার টাকার উৎস কি ? আপনি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে কিভাবে রাজাকারদের সাথে আঁতাত করেন। কিভাবে মুক্তিযোদ্ধা শক্তিকে অবজ্ঞা করে স্বাধিনতা বিরোধী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে করেন ? এটা কারো বোধগম্য নয়। আজ সময় এসেছে আপনাদের মতো ভন্ড মুক্তিযোদ্ধাদেরকে রুখে দিতে। বংগভবন থেকে আপনাকে ফেরত দিছে এটা কোন অপমানিত নয় বরং আপনাকে ফেরত দেওয়া, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান আরও অলংকৃত হয়েছে। ধিক-শত ধিক!! রাজাকারের দালাল হয়ে আপনি ওখানে যেতে কি (বংগভবন) একটুও লজ্জা করেনি!!!

জেনারেল ইব্রাহিম সাহেব আপনার ফেসবুকে পোস্ট দেখলাম । আপনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং দেশপ্রেমের ব্যাপারে বড়বড় কথা বলছেন । কিন্তু আপনার আসল চেহারা সারা দেশবাসি জানে । আপনি ১৯৯৬ সালে সামরিক অভুথানের সাথে সরাসরি জরিত ছিলেন যার অপরাধে আপনার প্রানপ্রিয় আপা বেগম খালেদা জিয়া আপনাকে চাকুরিচুত করেছিলেন । এরপর আপনি সেই আপার সাথেই জোট বেধেছেন । মুক্তিযুদ্ধ এবং দেশপ্রেমের ব্যাপারে বড়বড় চাপাবাজি করলেও আপনি একাত্তরের মানবতা বিরোধী এবং রাজাকারদের সাথে ফায়দা লোটার জন্য জোট বেধে রাজনিতি করছেন । অনেকেই জানে না আপনি একজন অর্থলোভী এবং ক্ষমতা লোভী মানুষ । আপনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বহু মানুষের জমিজমা প্রতারনার মাধমে ভোগদখল করছেন । আপনি কোন এক সময় একটি পরিবহন সংস্থায় চাকরি করা কালিন সেই পরিবহন সংস্থার জমানো টাকা আত্মসাৎ করেছেন । জনগণের আরও জানা উচিত যে আপনি ১/১১ এর সময় জেনারেল মইন-ইউ-আহমেদের মদদে ক্ষমতা দখলের জন্য রাজনৈতিক দল হিসেবে কল্যাণ পার্টি গঠন করেন । সেই সময়ে একটি গোয়েন্দা সংস্থা এই দল গঠনে আপনাকে সহায়তা করে এবং পরবর্তীতে দল চালানোর জন্য সেই গোয়েন্দা সংস্থা হতে আপনি প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা গ্রহন করতেন । এরপরে ২০১৩ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি জামাত সন্ত্রাসী কর্তৃক সারাদেশে জ্বালাও পোড়াও সহ মানুষ হত্যা চলাকালে আপনি প্রত্যক্ষ ভাবে মদদ জুগিয়েছেন । এছারাও আপনি বাংলাদেশের রাজাকার বাহিনির প্রধান গোলাম আজমের ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমি র সাথে ফায়দা লোটার জন্য সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন । আজকে যখন সংগত কারনে আপনাকে বংগভবনের ঢুকতে দেওয়া হলনা আপনি তখন খুব কষ্ট পেলেন আর দেশপ্রেম আর মুক্তিযুদ্ধের সাফাই গাইছেন । এইসব ভণ্ডামি ছাড়েন । বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের মত বেইমান এবং সুবিধালোভী মানুষদের খুব ভাল করে চেনে । দয়া করে মানুষকে আর বিভ্রান্ত করবেন না । ভাল হয়ে যান , তাতে আপনার এবং দেশের মঙ্গল হবে ।

জনাব আপনি সেকেন্ড ইস্ট বেঙ্গলের একজন সেনা অফিসার ছিলেন। সেনা বিদ্রোহের দায়ে বিএনপির প্রেসিডেন্ট আবদুর রহমান বিশ্বাস আপনাকে বরখাস্ত করে এক কাপড়ে বিদায় করেন। এত দ্রুত ভুলে যান কি করে? ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার দয়ায় আপনার পেনসনের ব্যবস্থা হয়।

চোরের মায়ের বড় গলা, প্রমাণে আপনি ঝাপিয়ে পরেন।

শুরু থেকেই আপনি মুক্তিযোদ্ধা নামধারী বর্ণচোরা জামাতের এজেন্ট। আপনাকে গণভবনে দাওয়াত দেয়াই ছিল মস্ত ভুল।
আর গণভবনে ঢুকতে দেয়া হয়নি সে দুঃখে, রাজাকার শিরোমনি গোলাম আজম’এর ছেলে আপনার ব্যথায় কাতর হয়। সব শেয়ালের এক রা। কোন সহযোদ্ধা আপনার দুঃখে সমবেদনা জানান নি, কেননা তারা আপনার কুচক্রী ও রাজাকারের এজেন্টের স্বরূপ জানতেন।
দুই নেত্রী যখন জেলে, আপনি তখন বিশেষ মহলের ইন্ধন ও টাকায় নিজ কল্যাণের উদ্দেশ্যে কল্যাণ পার্টি গঠন করে ক্যান্টনমেন্ট আসন থেকে ইলেকশন করে মাত্র ৬০ ভোট পান। আপনি যে কুচক্রী ও রাজাকারের এজেন্ট তা ভোটের মাধ্যমে জনতা জানিয়ে ছিল।
কয়লা ধুলে ময়লা যায় না। রাজাকার আজীবনই রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধা আজীবনই মুক্তিযোদ্ধা তার চেতনায় থাকে মুক্তিযুদ্ধ। স্বার্থের কারণে তারা রঙ পালটান না, রাজাকারের সাথে আতাত ও করেনা। আপনার মত জামাতের পোষা এজেন্টকে ঢুকতে দেয়া হয়নি বলে জাতি তার ভুল শোধরানোর সুযোগ পেয়েছে।
আপনার বীরপ্রতীক খেতাব ফিরিয়ে দিন, সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহীম।

আপনি হলেন বাংলাদেশের রাজাকার সমর্থিত ১নং আসল ভেজাইলা মুক্তিযোদ্ধা।
নাইলে কোন মুক্তিযোদ্ধা শিবিরের কাছ থেকে সম্মাননা নেন? আসল মুক্তিযোদ্ধারা কি শিবিরের সাথে থাকে?
জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম বীর প্রতীক ‚

আপনার মতো একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা জামায়াতের ইসলামীর মতো রাজাকার আলবদরদের সাথে জোটবদ্ধ রাজনীতি করে দেশের স্বধিনতা আর স্বাধীন জাতীকে যেভাবে অসম্মান এবং অপমান করেছেন তার তুলনায় বংগভবনে আপনাকে ঢুকতে না দেয়াটা অতি সামান্য এবং তুচ্ছ ঘটনা মাত্র।
আপনি তো সেদিন-ই- বংগভবনে প্রবেশের যোগ্যতা হারিয়েছে যেদিন নিজামী - মোল্লার সাথে এক টেবিলে চা পান শুরু করেছিলেন। বংগবীর কাদের সিদ্দিকী আপনি - আপনাদের মতো বীরদের নিয়েই কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস। আর সেই দায়বোধ থেকেই আপনারা যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন না। আপনাদের বুঝা উচিত আপনারা বাংলাদেশের আর দশ জন সাধারন নাগরিকের মতো কেউ নন। আপনাদের স্থান মর্যাদা জাতীর কাছে অনেক অনেক উর্ধ্বে। আপনাদের দেখানো পথেই ইতিহাস ধাবমান। সে ক্ষেত্রে আপনারাই যদি স্বার্থের লোভে ইতিহাসের পথ রোদ্ধ করেন তবে ইতিহাস আপনাদের ও ক্ষমা করবেনা। যার প্রমান আজ পেলেন। এরপর কি বলতে হবে জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম বীর প্রতীক ? এখন আপনিই বলুন আপনি কোন বীর এর প্রতিক।

বাংলাদেশ কল্যান পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল ইব্রাহীম (অব) অতীতে সেনাবাহিনীর অফিসার থাকলেও বর্তমানে তিনি রাজাকারদের সংগে উঠাবসা করছেন। বিগত জোট সরকারের টাকার অপব্যবহার করে যুদ্ধাপরাধীদের সহায়তা করছেন। তাকেতো বিজয় দিবসে দাওয়াত দেওয়াই ভুল হয়েছে। তিনি তার আদর্শ থেকে চ্যুত হয়েছেন। সুতরাং তার প্রাপ্য তিনি পেয়েই গেছেন।

তিনি তখন ২য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে বাংলাদেশের জনগনের খেদমতে ছিলেন। জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম বীর প্রতীক ‚
আপনার মতো একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা জামায়াতের ইসলামীর মতো রাজাকার আলবদরদের সাথে জোটবদ্ধ রাজনীতি করে দেশের স্বধিনতা আর স্বাধীন জাতীকে যেভাবে অসম্মান এবং অপমান করেছেন তার তুলনায় বংগভবনে আপনাকে ঢুকতে না দেয়াটা অতি সামান্য এবং তুচ্ছ ঘটনা মাত্র।

আপনি তো সেদিন-ই- বংগভবনে প্রবেশের যোগ্যতা হারিয়েছে যেদিন নিজামী - মোল্লার সাথে এক টেবিলে চা পান শুরু করেছিলেন। বংগবীর কাদের সিদ্দিকী আপনি - আপনাদের মতো বীরদের নিয়েই কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস। আর সেই দায়বোধ থেকেই আপনারা যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন না। আপনাদের বুঝা উচিত আপনারা বাংলাদেশের আর দশ জন সাধারন নাগরিকের মতো কেউ নন। আপনাদের স্থান মর্যাদা জাতীর কাছে অনেক অনেক উর্ধ্বে। আপনাদের দেখানো পথেই ইতিহাস ধাবমান। সে ক্ষেত্রে আপনারাই যদি স্বার্থের লোভে ইতিহাসের পথ রোদ্ধ করেন তবে ইতিহাস আপনাদের ও ক্ষমা করবেনা। যার প্রমান আজ পেলেন। এরপর কি বলতে হবে জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম বীর প্রতীক ? এখন আপনিই বলুন আপনি কোন বীর এর প্রতিক।

আপনাদের মতো ছদ্মবেশী মুক্তিযোদ্ধারা দেশের জন্য কুলাংগার। যতদিন আপনাদের মতো রাজাকারের পা-চাটা কুলাংগার এদেশে থাকবে ততোদিন মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার শান্তি পাবে না। রাজাকারের পক্ষপাতিত্ব করে কীভাবে আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাওয়ার আশা করেন। চরম ভাগ্য আপনার, জাতি আপনাকে চরম অপমানিত করেনি। আপনাদের মতো মুক্তিযোদ্ধাদের পদে পদে অপমানিত করে পদদলিত করা উচিত।

Akhi Alomgir আপনাকে দাওয়াত প্রদান কেন করা হয়েছে তাই বুঝতে পারছিনা !!!! সকল মুক্তি্যোদ্ধাদের কাছে আমি ক্ষ্মা প্রার্থী। হায়রে অভাগা বাঙ্গালী , একজন মুক্তি্যোদ্ধা আজ রাজাকারের সংগী।

Tamanna Rahman ও একটা চোর। ও মহিলাদের সুগ্রাণ নিতে চায়। ধন্যবাদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে।



মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১

মোঃ মজনুর রহমান বলেছেন: জয় বাংলা, জয় হিন্দ ।।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪

আহমেদ রশীদ বলেছেন: মিজান ভাই আপনি কি তাহলে হিন্দুর বাচ্চা?

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: আচ্চা ঢুকতেই যখন দিবে না, তাইলে দাওয়াত ক্যান করছিলো, এইটা কোন সভ্য মানুষ করতে পারে??? তাও আবার সেটা প্রেসিডেন্টের বাড়ি। দাওয়াত লিস্ট কে সিলেক্ট করে আর কে ঢোকার পারমিশন দেয়? এতো দেখছি সেই ওয়াসা/বিটিআরসি রাস্তা খোড়ার মতন ব্যাপার স্যাপার। একটা দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যদি এইরকম অসভ্যপনা চলতে পারে তাহলে বাকী থাকলো কি??
ইব্রাহিম সাব গিরগিটি নাকি খরগোশ সে তো পরের ব্যাপার।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৬

আহমেদ রশীদ বলেছেন: ভাই, ওটাই তো ভুল ছিল। উনি যে এত ঘন ঘন রং পাল্টান তা হয়তো কম জানা ছিল।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

াহো বলেছেন:
উনি যে এত ঘন ঘন রং পাল্টান
তা জানা ছিল না

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১

আহমেদ_১৯৭০ বলেছেন: ১৯৭১ সালের একজন মুক্তিযোদ্ধার অবদান অস্বীকার করা বাপের ঔরসকে অস্বীকার করা। সমাবেশটা কিন্তু ছিল ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধাদের!

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

আহমেদ রশীদ বলেছেন: আহমেদ_১৯৭০= মুক্তিযোদ্ধা আজীবনই মুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার আজীবনই রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধারা কখনো রাজাকারের চেতনায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে মুক্তিযোদ্ধারা দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল, রাজাকারদের প্রতিষ্ঠা করা বা পা চাটার জন্য নয়। আর উনি তো...........?

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

সাবু ছেেল বলেছেন: মিয়াটা পুরাই ভ্যাজাল।অপমান আরও বাকি আছে।

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: কেউ একজন লিখেছেনঃ আপনি তো সেদিন-ই- বংগভবনে প্রবেশের যোগ্যতা হারিয়েছে যেদিন নিজামী - মোল্লার সাথে এক টেবিলে চা পান শুরু করেছিলেন।

হাছিনা-সাজেদা-নাসিমরাও তো নিজামী-মুজাহিদ-মোল্লাদের সাথে এক টেবিলে চা খেয়েছিল! তাহলে তাদের বঙ্গভবনে ঢোকার কারণ কি?

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

আহমেদ রশীদ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা আজীবনই মুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার আজীবনই রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধারা কখনো রাজাকারের চেতনায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে মুক্তিযোদ্ধারা দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল, রাজাকারদের প্রতিষ্ঠা করা বা পা চাটার জন্য নয়। আর উনি তো...........?

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

বাংলার জামিনদার বলেছেন: যে রাজাকারের পাছা চাটে তার স্থান মগবাজার।

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

আহমেদ_১৯৭০ বলেছেন: এই যে ভাই চেতনাধারী, তেনারা যদি উনাদের সাথে বসেন তবে ঠিক আছে, তাই না?
মানে হল কৃশ্ন করলে লীলা আর অন্য করলে পাপ।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

আহমেদ রশীদ বলেছেন: আহমেদ_১৯৭০ = ভাই তেনারা মানে কী??? জায়গা মতো তেনা পেঁচায় দেব আজীবনের জন্য, বুঝলেন? শালা রাজাকারের বাচ্চা।

১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

আহমেদ রশীদ বলেছেন: বাংলার জামিনদার ভাই ঠিক বলছেন !

১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহমেদ রশীদ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা আজীবনই মুক্তিযোদ্ধা, রাজাকার আজীবনই রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধারা কখনো রাজাকারের চেতনায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে মুক্তিযোদ্ধারা দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল, রাজাকারদের প্রতিষ্ঠা করা বা পা চাটার জন্য নয়। আর উনি তো...........?

ভাল বলেছেন।

কিন্তু কষ্ট কোথায় জানেন? যখন এই দেশের জাতীয় পুতির জন্ম হয় রাজাকারের বীর্য্যে তখন আপনার কেমন মূখে কুলুপ এনে থাকেন দেখে!
যখন আওয়ামী মন্ত্রী সভায় রাজাকার মন্ত্রী গাড়ীতে পতাকা লাগিয়ে ঘোরে তখন অন্ধ হয়ে যান দেখে!
যখন চেতনার বানিজ্যিকায়ন হয় তখন বধির হয়ে যান দেখে!
যখন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সব স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে প্রি ট্রানজিট দেয়ার পরও দেশ প্রেম বা দেশের স্বার্থে রা করেন না দেখে!!!
যখন পাকিদের মুরগী সাপ্লাইয়ার মুরগী কবির আপনাদের উপদেষ্টা হয় তখন খুশিতে বগল বাজান দেখে!
৭১এর নভেম্বর পর্যন্ত পাকিদের বেত খাওয়া মখা আপনাদের মন্ত্রী হয় দেখে!
৭৫এর পর ট্যাংকে উল্লাস করা ইনু আপনাদের কোলে বসে থাকে দেখে
বঙ্গবন্ধু চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চাওয়া মতিয়া আপনাদের কর্তাকর্তা দেখে!!! কত আর বলব!! অসংখ্য অগণন!

এটাকে ইংরেজীতে কিবলে জানেন তো- হিপোক্রেসি!
আর আপনারা একেকটা হিপোক্রেট!

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

আহমেদ রশীদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু- এতো কষ্ট কিসের জামাতি ভাই

১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহমেদ রশীদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু- এতো কষ্ট কিসের জামাতি ভাই

হা হা হা

এত ষ্পষ্ট করে লেখাও চোখে দেখেন না! =p~ =p~ =p~ =p~ চোখের ডাক্তার দেখান =p~ =p~ =p~
আর মিথ্যা বাকোয়াজ টেগিং বন্ধ করেন। পাবলিক আর খায় না।

শাক দিয়েতো মাছ ঢাকা যায়না। তাইনা।

ভাল থাকুন।

১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

আহমেদ_১৯৭০ বলেছেন: আহমেদ রশীদ বলেছেন: আহমেদ_১৯৭০ = ভাই তেনারা মানে কী???
তেনার বুঝলেন না? গুগলে সার্চ দিয়ে দেখুন, ১৯৯৫ এ কারা এক সাথে মিটিং বসেছিল, আরা বি।এনপি বসেই আছে। উনারাই তেনারা আর তেনারাই উনারা।

"জায়গা মতো তেনা পেঁচায় দেব আজীবনের জন্য, বুঝলেন?" পাকিস্তানীরাও এই একই হুমকি দিয়েছিল। শেষে নিজেরাই পেচে পইরা গেছে।
"শালা রাজাকারের বাচ্চা"। "ধুলাভাই তুমি কেমন আছ"?

১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন , হুমায়ূন আজাদ স্যার একটা কথা বলেছিলেন -

একজন মুক্তিযোদ্ধা চিরদিন ই মুক্তিযোদ্ধা না
একজন রাজাকার চিরদিন ই রাজাকার ।

আর জামাতিরা হাসিনা পরিবার নিয়া বহু মিথ ছড়াইতেছে , যদি তাঁদের একটু কলঙ্কিত করা যায় আর কি । অথচ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার বহু পূর্বেই জামাতিদের গণআদালতে বিচার করেছিলেন জাহানারা ইমাম , বঙ্গবন্ধু জিবিত থাকায় গোলাম আজম সহ কয়েকশ রাজাকারের নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে গিয়ে ছিল । বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তারা দেশে আসে । এগুলা তো ইতিহাসের সত্য কথা ।

২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আপনার পোস্টটি সুগ্রন্থিত নয় এবং ভুল উদ্বৃতি পূর্ণ ।
সাদী ফেরদৌস অবশ্য হুমায়ন আজাদের সঠিক উদ্বৃতি ট দিয়েছেন।

একজন মুক্তিযোদ্ধা চিরদিন ই মুক্তিযোদ্ধা না
একজন রাজাকার চিরদিন ই রাজাকার ।
যাই হোক এই উদ্বৃতি টির উৎকৃস্ট উদাহরণ হল এই"বীর প্রতীক" সাহেব । ইনি জামাতী সংগঠন স্বাধিনতা ফোরামের নিয়মিত খদ্দের ।
আর এক জন আছে । একদার বাঘা। এখন জামাতের মিলিয়ন ডলারের জালে পড়ে কাসেমালির টিভিতে গিয়ে গামছা গলায় রাজাকারের জন্য স্বচ্ছ নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক মানের বিচার চায়।



২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

গোধুলী রঙ বলেছেন: সরকারের ভিত্রে রাজাকার আবিষ্কার করলে কেউ কেউ দেখি আউলা হইয়া যান, চেতনায় একপাশ পুরা সাদা করে রেখেছেন, ঐ পাশে কিছু আটকায় নাহ।

২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

মিতক্ষরা বলেছেন: তিনি যদি আওয়ামী লীগের সমর্থক হতেন তবে তার সবকিছুই মাফ হয়ে যেত। এমনকি চিহ্নিত রাজাকার হলেও।

২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩২

নীল জানালা বলেছেন: এই যে এইসব চুলচেরা হিসাব কিতাব, এই সবি শিকায় উঠে যদি না লোক্টা হয় একজন অন্ধ হারামিলীগ সাপোর্টার। ঠিক না দাদা?

জয় বাংলা।

জেয় বেংলা (রাষ্ট্রভাষা হিন্দীতে উচ্চারন)

২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

আহমেদ রশীদ বলেছেন: তুইতো পাকিস্তানি এজন্য তোদের মুখে মানায় জেয় বেংলা। পাকিস্তানি জারজ যুদ্ধ শিশু পাকিস্তানে চলে যা এদেশে থাকা তোদের অধিকার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.