নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে এই মাহফুজ আনাম!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৩

দৈনিক সংবাদপত্র দি ডেইলি স্টারের প্রকাশক ও সম্পাদক মাহফুজ আনাম ১৮ জুন ১৯৫০ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। মাহফুজ আনামের পিতা স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ এবং সাহিত্যিক প্রয়াত আবুল মনসুর আহমেদ। মাহফুজ আনাম বাংলা ভাষার দৈনিক সংবাদপত্র প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাতা প্রকাশক ছিলেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। মাহফুজ আনাম বিনোদন পত্রিকা পাক্ষিক আনন্দধারা এবং সাপ্তাহিক ২০০০ পত্রিকারও প্রকাশক। বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন নামক একটি বেসরকারী সংস্থার তিনি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৭৭-১৯৯০ এই সময়কালে তিনি জাতিসংঘের ইউনেস্কোর বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন। ১৯৬৭-১৯৭০ সময়কালে পরপর তিন বছর সর্ব-পাকিস্তান বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৭৬ সালে জেফারসন ফেলো নির্বাচিত হন । তার সাংবাদিক জীবন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় তিনি বহু কৃতিত্বের অধিকারী। কিন্তু এই কৃতিত্বের মাঝেও তিনি এমন এমন সব কর্মকাণ্ড করেছেন যা বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। ২০০৮ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের যাচাইবাছাই না করেই মাহ্ফুজ আনাম তার পত্রিকা ‘ডেইলি স্টার’-এ ভুয়া তথ্য প্রকাশ করেন, যা ইতিমধ্যে তিনি স্বীকারও করেছেন। এসব প্রতিবেদনের কারণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দীর্ঘ এক বছর কারাভোগসহ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন ও নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।একজন সাংবাদিককে হতে হবে নিরপেক্ষ। সকল তথ্য যাচাই বাছাই করে তবেই সেটা প্রকাশ করা উচিত। বহির্বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায় সংবাদ পরিবেশনে বা কোন তথ্য প্রচারে যদি কোন রকম বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় তাহলে তারা সেখান থেকে সরাসরি পদত্যাগ করেন অথবা বরখাস্ত হন। ১২ নভেম্বর ২০১২ বিবিসির মহাপরিচালক ও প্রধান সম্পাদক জর্জ এনটুইসেল পদত্যাগ করেছেন। বিবিসির নিউজনাইট অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের সাবেক এক রাজনীতিবিদকে শিশু যৌন হয়রানির ঘটনায় ভুল করে অভিযুক্ত করার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন।
বিস্তারিত জানতে দেখুন নিম্ন লিঙ্কে Click This Link
তাহলে এখন বুঝতে হবে তারা কোন ধরনের সাংবাদিকতা করেন আর আমাদের দেশের সাংবাদিকরা কোন ধরনের সাংবাদিকতা করেন। এ ধরণের ভুলের জন্য মাহফুজ আনামকে অবশ্যই আইনের কাঠগড়ায় দাড় করানো উচিত এবং সকল প্রতিষ্ঠান থেকে তার পদত্যাগ করা উচিত।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: হুম নিশ্চিত ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন ।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

আমি মিন্টু বলেছেন: বুঝলাম । :)

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

রাফা বলেছেন: এই সংস্কৃতি কি আছে আমাদের দেশে ?যদি থাকতো তাহলে রেল দুর্ঘটনার পর সেই মন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত।অব্যাবস্থাপনার জন্য সড়ক মন্ত্রীর।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে তাহোলে দিনে ২বার আর সকল দুর্ণিতিবাজদেরতো ফাঁসি হওয়া উচিত।

তাহলে শেখ সেলিমের কি বিচার হওয়া উচিত সেটা জানার আগ্রহ রইলো আপনার নিকট।নাকি মাহফুজ আনাম স্বিকার করেছে বলে ভুক্তভোগী সেই হবে।আরো ভয়াবহ অপরাধ যারা করেছে বিচারটা তাদের দিয়ে শুরু হোক।এই তালিকায় কিন্তু সব বড় বড় রাজনৈতিক নেতারাই অগ্রনি ভুমিকা রেখেছে।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সম্মান পেতে বছরের পর বছর সাধনা করতে হয়, কিন্তু সম্মান হারাতে এক মুহূর্তই যথেষ্ট। আবুল মনসুর আহমেদের মতো একজন প্রথিতযশা সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদের সন্তান এটা কী করলেন?

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

ডেল p4 বলেছেন: এসব প্রতিবেদনের কারণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দীর্ঘ এক বছর কারাভোগসহ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন ও নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়েছ...ভাই আপনি এত জানেন তাহলে বলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা কে কেন কারাভোগ করতে হয়েছে? সব দোষ নন্দ ঘোষ ! তার মানে দাড়ায় সেই সময় মাহফুজ আনাম দেশ চালিয়ে ছিলেন তাই না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.