নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রসরচনাঃ লিচু চিকিৎসা

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫২

বেশ কয়েক বছর আগের কথা। আমার দুলাভাইয়ের গলায় মাছের কাঁটা ফুটেছে। স্ত্রীর পরামর্শে আট দশ বার দলা পাকানো শুকনো ভাত খেয়ে তাঁর পেট ফুলে ঢোল হয়ে গেছে, কিন্তু গলার কাঁটা নামেনি। এখন তিনি তাঁর স্ত্রীর সাথে আর কথা বলছেন না। মুখ গম্ভীর করে বসে আছেন।

এমন হয়না যে, কোন কোনদিন বাড়িতে মেহমানের পর মেহমান আসতেই থাকে। সেদিন আমার বোনের বাড়িতে সেই অবস্থা। বোনের ননদ তার ছেলে মেয়ে নিয়ে বেড়াতে এসেছে। সাথে তার বাগান থেকে পেড়ে আনা শ’খানেক লিচু। ভাইকে সে পরামর্শ দিল খোসাসহ লিচু গিলে খেতে। লিচুর খোসার সাথে আটকে মাছের কাঁটা পাকস্থলীতে চলে যাবে। দেশি জাতের দুর্বল চেহারার ছোট ছোট লিচু। তার মধ্যেও বেছে বেছে সবচেয়ে ছোট লিচুগুলো আলাদা করা হলো। কিন্তু এরকম গোটা দশেক লিচু খোসাসহ গিলে খেয়েও কোন কাজ হলনা। লিচু চিকিৎসা বিফলে গেল। দুলাভাই তাঁর বোনের সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিলেন।

দুলাভাইয়ের এক কলিগ স্ত্রী পুত্রসহ বিকেল বেলা বেড়াতে এসেছেন। সে সময় মানুষের জীবন তো এত ফার্স্ট ছিলনা। অফিস ছুটির দিন কলিগরা একে অন্যের বাসায় বেড়াতে যেতেন। দুলাভাইয়ের এই অবস্থা দেখে কলিগ ভদ্রলোক প্রায় আলোকবর্ষ গতিতে ছুটে গিয়ে মোড়ের এক হোমিওপ্যাথি দোকান থেকে ওষুধ নিয়ে এলেন। সেই ওষুধ দু’ফোঁটা দুলাভাইয়ের গলায় ঢেলে দিয়ে তিনি বিজ্ঞের মতো বললেন, ‘আধা ঘণ্টার মামলা। যত শক্ত কাঁটাই হোক, গলে নেমে যাবে।’

ফলাফল শূন্য। আধা ঘণ্টার জায়গায় দু’ঘণ্টা পরেও অবস্থা আগের মতো। দুলাভাই তাঁর কলিগের ওপর মহাখাপ্পা। ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলতে পারছেন না। কলিগ ভদ্রলোক এই দুই ঘণ্টায় অন্ততঃ কুড়ি বার জিজ্ঞেস করে ফেলেছেন, কাঁটা নেমেছে কি না! দুলাভাই প্রথম দিকে মাথা নেড়ে না সূচক উত্তর দিলেও এখন ভুরু কুঁচকে চুপচাপ বসে আছেন। বোঝা যাচ্ছে, কাঁটা যথাস্থানেই আছে।

পাশের বাসার প্রতিবেশী ব্যাংক অফিসার আমজাদ সাহেব খবর পেয়ে রাত ন’টার দিকে মসজিদের হুজুরের দেওয়া পানি পড়া নিয়ে এলেন। সাথে বেহেস্তি জেওর। পাতা উল্টে বেহেস্তি জেওরের একটা দোয়া বের করে দুলাভাইকে তিন বার পড়িয়ে তিনি হুজুরের পানি পড়া খাইয়ে দিলেন। এবার কেল্লা ফতে। কাঁটা নামবে না? কাঁটার বাপ নামবে।

কিন্তু কিছুই হলনা। দুলাভাই সারারাত না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিলেন। রাতে ভাত খাননি। সকালে নাস্তা খেতে গিয়ে যন্ত্রণায় চোখ মুখ কুঁচকে খাওয়া বন্ধ করে দিলেন। যেখানে ঢোক গিলতে কষ্ট হচ্ছে, সেখানে নাস্তা খাবেন কিভাবে?

খবর পেয়ে আমি দুলাভাইয়ের বাসায় গিয়ে দেখি, তিনি আমার ভাগ্নের আনা কবরেজি ওষুধ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে চরম বিরক্তি নিয়ে বারান্দায় বসে আছেন। আমার বোন বলল, ‘কাঁটা নামবে কি করে বল্ ? মানুষের অসুখ বিসুখ হলে আরো বেশি করে নামাজ কালাম দোয়া দরুদ পড়ে। আর তোর দুলাভাই নামাজ পড়া ছেড়ে দিয়ে ঘরে বসে আছে। হুজুরের পানি পড়া এই জন্যেই তো কাজে লাগেনি।’

গলায় যাতে আঘাত না লাগে সেজন্য দুলাভাই শুধু জিব আর ঠোঁটের সাহায্যে স্ত্রীকে ধমক দিতে গিয়ে কি বললেন ঠিক বোঝা গেল না। তবে মনে হল তিনি বললেন, ‘বাজে কথা বলো না।’

আমি দুলাভাইকে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে একজন ই,এন,টি স্পেশালিষ্টের কাছে নিয়ে যেতে রাজি করালাম। তিনি মুখে কিছু না বলে কাগজে লিখে শর্ত দিলেন যে, এবারও যদি কাজ না হয় তো তোর বোনসহ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবি।

আমি বললাম, ‘আমার ভাগ্নে ভাগ্নিদের কি হবে? তারাও কি আমাদের সাথে যাবে?’

দুলাভাই কাগজে লিখে জানালেন, আমার সাথে মশকরা করছিস? ঠিক আছে, তোর ব্যবস্থা হবে।

ডাক্তারের কাছে যাওয়ার আগে দুলাভাই এক নম্বর কাজ সারার জন্য টয়লেটে গিয়ে দেড় ঘণ্টা কাটিয়ে দিলেন। চরম কোষ্ঠকাঠিন্য। সম্ভবতঃ লিচু চিকিৎসার ফল। খোসা ও বিচিসহ কেউ লিচু খায়?

ডাক্তার সাহেব সব ঘটনা শুনে তাঁর চেম্বারে বসিয়ে নানা রকম যন্ত্রপাতি দিয়ে দুলাভাইয়ের মুখ বোয়াল মাছের মুখের মতো হাঁ করিয়ে রেখে টর্চের তীক্ষ্ণ আলোয় গলার ভেতরটা ভালোভাবে পরীক্ষা করলেন। তারপর যন্ত্রপাতি খুলে ফেলে হাসি মুখে বললেন, ‘কাঁটা তো নেই।’

আমি বললাম, ‘কাঁটা নেই? তাহলে গলার ভেতর খচ খচ করছে কেন? খেতে গেলে ব্যথা করছে কেন?’

ডাক্তার সাহেব বললেন, ‘কাঁটা ফুটে জায়গাটায় একটা ক্ষত হয়েছে। তার ওপর শক্ত ভাত, লিচুর খোসা এসবে ঘষা খেয়ে ক্ষতটা আরও বেড়ে গেছে। এখন ঢোক গিললে বা কিছু খেতে গেলে ব্যথা তো করবেই। আমি ওষুধ দিয়ে দিচ্ছি। তিন দিন খাবেন, ভালো হয়ে যাবে। আর এই তিন দিন শক্ত কিছু খাবেন না। তরল ও নরম খাবার খাবেন। ঠিক আছে?’

ডাক্তার সাহেব এ্যান্টিবায়োটিক দিলেন। দুলাভাই তিন দিন পর সত্যি সত্যিই সুস্থ হয়ে গেলেন। আমি কয়েকদিন পর তাঁকে দেখতে গেলে তিনি বললেন, ‘তোর বোনের মাথায় গোবর থাকলেও তোর মাথায় দু’এক ফোঁটা ঘিলু আছে। যা, এবারের মতো তোকে ক্ষমা করা হলো।’

আমি বললাম, ‘একশোটা টাকা দিয়ে ক্ষমা করলে ভালো হতো না?’

দুলাভাই খাট থেকে নেমে আমাকে চড় মারার ভঙ্গি করে বললেন, ‘যা ভাগ শালা।’

************************

[এই লেখাটি মাসিক উত্তর বার্তা পত্রিকার এপ্রিল/২০১১ সংখ্যায় প্রকাশিত। ব্লগার বন্ধুরা যারা পড়েননি, তাদের জন্য ব্লগে প্রকাশ করলাম।]

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

জুন বলেছেন: মজার অভিজ্ঞতা তো :)
+

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, জুন।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মজার একটি অভিজ্ঞতা -- তবে আমাকে হাজারটা টাকা দিলেও ঐ খোসাসহ লিচু খাব না -----------ওরে বাবা -- ভয় পাই

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ, লাইলী আরজুমান খানম লায়লা।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯

হেডস্যার বলেছেন:
খোসাসহ লিচু গিলে খাইছে মানে কি?
বেসম্ভব কথাবার্তা.....

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মানুষ বিপদে পড়লে অনেক বেসম্ভব কথাবার্তাই সম্ভব হয়ে যায়। হাঁপানির রোগীকে তেলাপোকা খেতে দেখেছেন? না দেখে থাকলে আপনার মনে হবে, এটা ডবল বেসম্ভব কথাবার্তা। মাইনকা চিপা বহুত খতরনক চিজ।

ধন্যবাদ, হেডস্যার।

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: কালো বিড়ালের পা ধরা বাকি ছিল হা হা হা!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কালো বিড়ালের পা ধরলে গলার কাঁটা নেমে যায় নাকি? জানতাম না তো! হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ, ভাই নাভিদ কায়সার রায়ান।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

মাসুদ কামাল বলেছেন: অসাধারণ লেখা।
এরকম অভিজ্ঞতা অনেকের জীবনেই আছে। কিন্তু এমন চমৎকার ভাবে প্রকাশ করার ক্ষমতা খুব কম লোকেরই আছে।
পুরানো লেখা হলেও আগে যেহেতু পড়িনি, তাই নতুনই লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই মাসুদ কামাল।

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:



হা হা হা ... খোসাসহ লিচু :P
মজা পেয়েছি :D

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই আমিনুর রহমান।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

ডি মুন বলেছেন: আমি কয়েকদিন পর তাঁকে দেখতে গেলে তিনি বললেন, ‘তোর বোনের মাথায় গোবর থাকলেও তোর মাথায় দু’এক ফোঁটা ঘিলু আছে।


হা হা হা দারুণ মজা পেলাম।

শুভেচ্ছা রইলো আবুহেনা ভাই ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই ডি মুন।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++ মজার !

ভালো থাকবেন ভ্রাতা :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, অপূর্ণ।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মজার ঘটনা!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই জুলিয়ান সিদ্দিকী।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১০

সুমন কর বলেছেন: গলার কাঁটার মজার অভিজ্ঞতা পড়লাম।

মজা পাইলাম। =p~

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই সুমন কর।

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

এমএম মিন্টু বলেছেন: হা হা হা =p~ =p~

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই এম এম মিন্টু।

১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মজা পাইলাম ভাই।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই পার্থ তালুকদার।

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৮

না পারভীন বলেছেন: হেনা ভাই আপনার অনেক লেখা পড়েছি আর সামনে পড়লেই পড়ে ফেলি, অলসতার জন্য মন্তব্য লিখতে পারিনা

আমার দেখা মতে আপনি অতুলনীয় একজন গল্পকার। সামুতে লিখছেন বলেই আপনাকে জানতে পারলাম। সুস্থ শরীরে লেখা চালিয়ে যান, নতুন প্রজন্ম ভাল কিছু শিখবে।।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, বোন না পারভীন। মন্তব্য মুখ্য বিষয় নয়, পড়াটাই মুখ্য। ছেলে মেয়েদের পড়ার অভ্যাসটা ঠিক থাকুক, এটাই চাই। আমাদের ছাত্র জীবনে পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্য কিছু না পড়ে কোনদিন ঘুমুতে যাইনি। এখনো এই বুড়ো বয়সেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তে হয়।
আমি মূলতঃ প্রিন্ট মিডিয়ার লেখক। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লিখি। ২০১১ সালে আমার লেখা উপন্যাস স্বপ্ন বাসর প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইনে লেখালেখি খুব বেশিদিনের নয়। প্রথম আলো ব্লগে লিখতাম। সেটা তো শুনছি বন্ধ হয়ে যাবে। সামু ব্লগ চালু থাকলে এখানেই লেখালেখি করবো।
ধন্যবাদ, বোন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: উফ এই গলা কাটার এক তিক্ত অভিজ্ঞতা আমার,কতদিন যে মাছ খাইনি ভয়ে।


লেখার ঢং অনেক সুন্দর হয়েছে


ভালো থাকবেন

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট।

১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মজা পাইলাম =p~ =p~ =p~

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, মৃদুল শ্রাবন।

১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মামুন রশিদ বলেছেন: খোসা বিচি সহ আস্ত লিচু! দুলাভাই বলে কি বেচারাকে এমন শাস্তি দিতে হবে :P

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি না মামুন ভাই, দুলাভাইয়ের বোন খাইয়েছে। হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ, মামুন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.