নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ কিসমতের ভাগ্য

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

মানুষের নামের সাথে তার স্বভাব চরিত্র বা মন মানসিকতার মিল খুব একটা দেখা যায় না। আনন্দ নামের কাউকে হয়তো প্রায়ই নিরানন্দে থাকতে দেখা যায়। শান্ত নামের কেউ যে সব সময় শান্তশিষ্ট থাকবে, এমন গ্যারান্টি দেওয়া যায় না। আবার মমতা নামের কোন মহিলা কখনো কখনো মায়া-মমতাহীন একরোখা হয়ে উঠতে পারে। এই যেমন, পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী।

কিন্তু কিসমতের ব্যাপারটা একদমই আলাদা। তার নামের সাথে কাজ কামের মিল অবিশ্বাস্য। রাশিফল গণনায় কিসমতের অগাধ বিশ্বাস। এমনিতে সে খবরের কাগজ খুব একটা পড়েনা। কিন্তু ‘আজকের দিনটি কেমন যাবে’ না পড়ে সে কোনদিন বাসা থেকে বেরোয় না। হকার কাগজ না দেওয়া পর্যন্ত সে বাসাতেই থাকে। কাজের তাড়া থাকলে ‘ধনু’ রাশির অংশটুকু কাঁচি দিয়ে কেটে পকেটে নিয়ে সে বেরিয়ে পড়ে এবং সারাদিনের ঘটনার সাথে মিলিয়ে দেখে। এতে সে খুব তৃপ্তি পায়। ২৭ নভেম্বর তার জন্ম হওয়ায় সে ধনু রাশির জাতক। তার ধারণা, এই রাশির জাতক-জাতিকারা অন্যদের চেয়ে আলাদা। বিদ্যা, বুদ্ধি, জ্ঞান ও সৌভাগ্যের দিক থেকে এরা এলিট শ্রেণীর। ধারণাটা অবশ্য তার আপনা আপনি হয়নি। বন্ধুদের সাথে একবার কক্সবাজার বেড়াতে গিয়ে একজন দাড়িওয়ালা বাবরি চুলের লোক তার হাত দেখে এ কথা বলেছিল। মাত্র দুশো টাকা খরচা করে তার কাছ থেকে এই মূল্যবান তথ্য সে জানতে পেরেছে।
কিসমতের একাডেমিক রেকর্ড অবশ্য আহামরি গোছের কিছু নয়। মাস্টার্সে তলানিতে পড়া সেকেন্ড ক্লাস। এর আগের রেজাল্টগুলোও টানা হেঁচড়া টাইপের। সৌভাগ্যের দিক থেকে এলিট শ্রেণীর হলেও চাকরির বাজারে হন্যে হয়ে ঘুরছে সে। দেড় বছর আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরলেও চাকরি হচ্ছেনা তার। বাড়িতে রিটায়ার্ড বাবার হম্বি তম্বি, মায়ের আহাজারি আর জ্ঞান বুদ্ধিহীন দুই বোনের অসার কথাবার্তা কিসমতকে মাঝে মাঝে বিমর্ষ করে তোলে। এরা কেউ ধনু রাশির জাতক-জাতিকা নয় বলে কিসমতের ওজন বুঝতে পারেনা। কিসমত যে একদিন বড় কিছু করে দেখিয়ে দেবে, সে বিশ্বাস এদের নেই।

যাই হোক, একদিন পত্রিকায় ধনু রাশির বর্ণনা পড়ে কিসমতের মন আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠলো। প্রথমেই লেখা আছে, ‘বেকারদের কারো কারো জন্য আজ সুখবর আছে।’ আহা, কি আনন্দ আকাশে বাতাসে! আয়কর অফিসের পরিদর্শক পদে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা আজই অনলাইনে প্রকাশ করার কথা আছে। বেহিসাবি ঘুষের চাকরি। এই চাকরি সোনার নয়, হীরার হরিণ। মোবাইল ফোনের ইন্টারনেটে খোঁচাখুঁচি করে লাভ হলো না। সম্ভবতঃ এখনো তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। বেলা এগারোটার দিকে বন্ধু আসলাম ফোন করে জানালো, তাদের দু’জনের কারো চাকরি হয়নি।
‘কি বলছিস তুই?’
‘হাঁ, ঠিকই বলছি। আমার ল্যাপটপে এনবিআরের ওয়েব সাইটে ঢুকেছিলাম। সেখানে একটু আগে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তোর আমার দুজনেরই নাম্বার নেই।’
‘ভালো করে দেখেছিস?’
‘বিশ্বাস না হলে এসে দেখে যা।’
‘না, না, বিশ্বাস হবেনা কেন? তুই আর একবার ভালো করে দেখ। ভুলও তো হতে পারে!’
একে তো চাকরি হয়নি, তার ওপর তাকে আন্ডার এস্টিমেট করছে কিসমত। তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো আসলাম। শুরু হয়ে গেল দু’বন্ধুতে তুমুল ঝগড়া। কথাবার্তা চাকরি থেকে সরে গিয়ে দু’জনের বংশ ঠিকুজি পর্যন্ত পৌঁছে গেল। কিসমত মাথামোটা নির্বোধ। আসলাম একটা আহাম্মক ছাড়া আর কিছুই নয়। কিসমতের গুষ্টি বেকুব। আসলামের বংশ পাগল। ইত্যাদি, ইত্যাদি।
দুপুরে বাসায় খেতে এসে কিসমত পকেট থেকে ধনু রাশির পেপার কাটিংটা বের করে আবার পড়তে গিয়ে দেখলো ‘বেকারদের কারো কারো জন্য আজ সুখবর আছে’ কথাটার পরেই লেখা আছে ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা নিকটজনের সাথে সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।’
‘মাই গড!’ কিসমত মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লো। পুরোটা আগেই পড়া উচিৎ ছিল তার। আসলাম তার জিগরি দোস্ত। এমন দোস্তের সাথে তার এত বছরের সম্পর্ক ভেঙ্গে গেল! ছিঃ ছিঃ। পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে কিসমত কল দিল আসলামকে। মাফ চাওয়ার মতো করে কিছু একটা বলতে হবে তাকে। কিন্তু আসলাম বার বার কল কেটে দিতে লাগলো। শেষে ওর ফোন বন্ধ পেয়ে কিসমত বুঝলো, ডাল গলবে না। গেল এতদিনের সম্পর্কটা!
ধনু রাশির বর্ণনায় আরও লেখা আছে, ‘অর্থভাগ্য শুভ। পুরাতন পাওনা টাকা আদায়ের সম্ভাবনা উজ্জল। দিনের শেষে সম্মানিত হতে পারেন।’ কিসমতের হঠাৎ মনে পড়ে গেল ইলিয়াসের কথা। এক হাজার টাকা ধার নিয়ে সে দু’বছর ধরে কিসমতকে ঘোরাচ্ছে। আজ না কাল, কাল না পরশু-এভাবে দু’বছর ধরে কিসমতকে নাস্তানাবুদ করার পর ইদানিং সে কিসমতকে দেখলেই লুকিয়ে পড়ে। ক’দিন আগে চায়ের দোকানে এমন কাণ্ড হয়েছে। কিসমতকে দেখে চায়ের কাপ হাতে টেবিলের নিচে লুকিয়ে পড়েছে সে। আপন খালাতো ভাই। নেশা টেশা করে। বেশি কিছু বলাও যায় না। খালা-খালুকে বলেও লাভ হয়নি। তাঁদের সাফ কথা, ‘ডাইলখোরটাকে টাকা ধার দেয়ার আগে আমাদের বলেছিলি?’
না, তা’ অবশ্য বলা হয়নি। তাই বলে আপন খালা-খালু কিছু করবেনা? আত্মীয়স্বজনরাও সব কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে! যাকগে, আজ টাকাটা পাওয়া যেতে পারে। ইলিয়াসের খোঁজে দুপুর থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত সম্ভাব্য সব জায়গায় টো টো করে ঘুরে বেড়ালো কিসমত। কোথাও পাওয়া গেল না তাকে। তবে একজন এক পার্কের সূত্র দিয়ে জানালো, ইলিয়াসকে সে বিকেলবেলা সেখানে বসে গাঁজা খেতে দেখেছে। সাথে আরও তিন চারজন আছে। একটা আসরের মতো হচ্ছে সেখানে।
কিসমত তড়িঘড়ি করে তিরিশ টাকা রিক্সাভাড়া দিয়ে পার্কে এসে হাজির। গাছ-গাছালি আর ফুলে ভরা এক সময়ের সুন্দর পার্কটি এখন হতশ্রী। বসার আসনগুলো সব ভেঙ্গে গেছে, ফোয়ারায় জল নেই, ভেতরে নোংরা আবর্জনা আর মনুষ্যবর্জ্যের দুর্গন্ধ। এই পার্কে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে লোকজন তেমন আর আসেনা। সন্ধ্যের পর পার্কটি মাদকসেবী ও পতিতাদের স্বর্গরাজ্য হয়ে যায়। কিসমত পার্কে ঢুকে চোরের মতো নিঃশব্দে খুঁজতে লাগলো ইলিয়াসকে। ওর উপস্থিতি টের পেলে ইলিয়াস নির্ঘাত পালিয়ে যাবে। খপ্ করে মুরগী ধরার মতো করে ধরতে হবে তাকে।

কিন্তু সন্ধ্যের পর শুধু মাদকসেবী আর পতিতারাই নয়, পুলিশের আনাগোনাও যে বেড়ে যায় জানা ছিলনা কিসমতের। অন্ধকারের মধ্যে গাছপালা ভেদ করে কোত্থেকে যে দু’জন পুলিশ এসে ওর জামার কলার চেপে ধরে ‘বানচোত’ বলে গালি দিল, বুঝতেই পারেনি সে। হুইশেলের আওয়াজ আর হিপ পকেটের ওপর লাঠির বাড়ি খেয়ে সে বুঝতে পারলো যে, সে পুলিশের খপ্পরে পড়েছে। তার মানে সে গ্রেপ্তার হয়ে গেছে। দু’হাত ওপরে তুলে সে সাথে সাথে স্যারেন্ডার করলো। হাত তুলে স্যারেন্ডার করলে সাধারণতঃ পুলিশ ভাইয়েরা আর মারেনা। কিন্তু এই পুলিশগুলো বড়ই নিষ্ঠুর। তারা ওকে মারতে মারতে পার্কের বাইরে এনে অপেক্ষমান একটা পুলিশ ভ্যানে তুলে দিল। ভ্যানে তার মতো আরো পাঁচজন যুবকের সাথে মুখে রং চং মাখা দু’জন পতিতা আগে থেকেই বসে আছে। তাদের ঢুলু ঢুলু চোখ দেখে পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে যে, এরা পার্কে বসে নেশা করার সাথে সাথে অসভ্য কাজ করছিল। কিন্তু এদের মধ্যে ইলিয়াস নেই। বেয়াদবটাকে পুলিশ পর্যন্ত ধরতে পারেনি, কিসমত ধরবে কিভাবে? নিশ্চয় পার্কের কোন পাঁচিল টপকে সে পালিয়েছে।
ভ্যানে তোলার আগে পুলিশ ভাইয়েরা কিসমতের পকেটে থাকা অবশিষ্ট দেড়শো টাকা এবং মোবাইল ফোনটা হাপিশ করে দিয়েছে। ওগুলোর কথা বলতে গিয়ে কিসমত তলপেটে রুলের গুঁতো খেয়ে চুপচাপ বসে রইল।
থানায় আনার পর দুই পতিতাকে মাঝখানে রেখে কিসমতসহ যুবকদের ছবি তোলা হলো। সম্ভবতঃ ‘পতিতা ও মাদকসহ ছয় যুবক গ্রেপ্তার’ এই জাতীয় শিরোনাম দিয়ে আগামীকালের পত্রিকায় এই ছবি ছাপা হবে। মান সম্মান সব গেল। দিনের শেষে এভাবে সম্মানিত হতে হবে ভাবা যায়না।

সারা রাত মশার কামড় খেয়ে থানার হাজতে নেশাখোরদের সাথে নির্ঘুম কাটানোর পর সকালে কোর্টে চালান হবার সময় কিসমত ধনু রাশির পেপার কাটিংটা ফেলে দিতে গিয়ে এক সেপাইয়ের হাতে ধরা পড়ে গেল।
‘এই ব্যাটা, দেখি দেখি কি ফেললি?’ দুমড়ে মুচড়ে ফেলা কাগজের টুকরাটা মাটি থেকে কুড়িয়ে নিয়ে সেপাইটি সোজা চলে গেল ওসি সাহেবের কাছে। ফিস ফিস করে বললো, ‘স্যার, এই কাগজের মধ্যে নিশ্চয় হেরোইন ছিল। আমাদের ফাঁকি দিয়ে ওরা হাজত ঘরে বসে হেরোইন খেয়েছে। এক ব্যাটা আসামী লুকিয়ে কাগজটা ফেলে দিচ্ছিল। আমি ধরে ফেলেছি।’
‘তাই নাকি?’ ওসি সাহেব হুংকার দিয়ে বললেন, ‘আলামত হিসাবে জব্দ তালিকায় এন্ট্রি করে অন্য মালামালের সাথে কোর্টে জমা দাও। আর শোনো, মাগী দুটার মধ্যে কম বয়সীটাকে আজ চালান দিওনা। ঠিক আছে?’
মেঝের ওপর পা ঠুকে ওসি সাহেবকে স্যালুট করে সেপাই বললো, ‘ইয়েস, স্যার!’
*******************************************************************************************
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

বিজন রয় বলেছেন: আপনার গল্পে আলাদা একটি টেস্ট আছে।
++++

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিসমতের ভাগ্য খারাপ!

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কী আর করা! ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

শুভ্র বিকেল বলেছেন: বেশ রসাত্মক প্রিয় হেনা ভাই। শুভকামনা নিরন্তর।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ শুভ্র বিকেল।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: ভালো লেখা। সংগ্রহে রাখার মত।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ তাসলিমা আক্তার।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আহারে কিসমত!

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: শেষ-মেশ কিনা এই অপবাদ লেখা ছিল কিসমতের কিসমতে? :(

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ জনৈক অচম ভুত।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

বনমহুয়া বলেছেন: আপনার কিসমতের কিসমতিয়া কান্ড পড়ে হাসবো না কাঁদবো? আপনার লেখনী অসাধারণ।শুভকামনা

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রথমে হাসুন, তারপরে যৎসামান্য কাঁদুন (কিসমতের মন্দ কিসমতের জন্য।) লেখা পড়ে ভালো লাগায় ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যাটার কিসমত তো দারুণ, আমার তো রীতিমতো হিংসে হচ্ছে =p~

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাই নাকি? কেন যে গল্পের নাম 'সাদা মনের মানুষের ভাগ্য' দিলাম না!

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আহ! দারুন!
ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ।

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আপনার অভিজ্ঞ হাতের দারুণ গল্প।
নাম নিয়ে কথাগুলো ভালো লেগেছে! +++

আমার ব্লগে আসলে খুশী হবো। ভালো থাকুন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নচারী গ্রানমা।
আপনার ব্লগে অবশ্যই যাবো। প্রিন্ট ও অনলাইন দুই মিডিয়াতেই লেখালেখি করি তো। তাই ব্যস্ততার কারণে সকল ব্লগার বন্ধুর ব্লগে যাওয়ার সুযোগ হয়না। রাগ করবেন না প্লিজ!

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

মুসাফির নামা বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে, হেনা ভাই

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মুসাফির নামা।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আহারে কিসমতের কপালে দেখি শুধু দূর্গতি :(

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ ফেরদৌসা।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

সুমন কর বলেছেন: আপনার লেখা খুব সাবলীল, পড়তে ভালো লেগেছে।

+।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

ব্লগার আয়নাল ভাই ইতি বলেছেন: কিসমত মিয়ার গল্প পড়ে ভালো লাগলো শ্রদ্ধেয় বড় ভাই

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আয়নাল ভাই ইতি।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ভালো লাগলো। মজা পেয়েছি খুব। আর লেখনী তো অসাধারন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ দিগন্ত জর্জ।
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: কাহিনী দুঃখের, কিন্তু লেখার গুণে তা হয়ে গেছে রম্য। ভালো লাগলো।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মজার গল্প।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা মন্ময়।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কিসমতের কিসমত খারাপ !!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ মুদদাকির।
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০

bishal mondal বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে। আসল কথা বিপদ আসলে চার দিখ থেকে আসে

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ ভাই বিশাল মণ্ডল।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

জয় মন্ডল বলেছেন: ভাল লাগল। পড়ে খুব ভাল লাগল।আরও লিখুন শুভ কামনা রইল।ভাই আমি ব্লগে নতুন। লেখা প্রকাশ করলাম কিন্তু প্রথম পাতায় আসছে না।আসতে কি কিছু দিন অপেক্ষা করতে হয় নাকি কোন দিন প্রথম পাতায় আসবে না।দয়া করে জানিয়ে দিন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জয় মণ্ডল। আমার লেখা 'এক ডজন কষ্ট' গল্পে আপনার মন্তব্যের উত্তরে লেখা প্রথম পাতায় আসার ব্যাপারে জানিয়েছি। দয়া করে দেখে নিন।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০১

দেলু বলেছেন: কিসমেতর কী কপাল! বুঝলাম, রাশিচক্রে আপনার বিশ্বাস নাই। না থাকাই উচিৎ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাশিচক্রে আমার বিশ্বাস নেই বলেই এই গল্পটা লিখেছি, যেখানে স্যাটায়ারের সাহায্যে এই অবিশ্বাসের কথা বুঝানো হয়েছে।

ধন্যবাদ প্রিয় দেলু। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.