নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্যগল্পঃ একজন পুরুষ মানুষ

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

কিছুদিন আগে টেনিস তারকা মার্টিনা হিঙ্গিস স্বামী নির্যাতন করে সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন। পান থেকে চুন খসলেই তিনি নাকি তার স্বামী হিথবোল্ট হুটিনকে মারধোর করেন। এ কাজে হিঙ্গিসের মা ও মায়ের বয়ফ্রেন্ড মাঝে মাঝে হিঙ্গিসকে সহযোগিতা করেন। সম্প্রতি হিঙ্গিসের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে মৃত্যুভয়ে সুইজারল্যান্ড ছেড়ে ফ্রান্সে পালিয়ে গেছেন পেশায় শো-জাম্পার হুটিন।
খুব দজ্জাল টাইপের কোন মহিলার সাথে গোবেচারা টাইপের কোন পুরুষ মানুষের বিয়ে হলে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। আমাদের দেশেও এমন ঘটনা বিরল নয়। তবে নিজের পুরুষত্ব নিয়ে অন্যদের মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে, এই আশংকায় অনেক পুরুষই তার স্ত্রীর দ্বারা নির্যাতিত হবার ঘটনা চেপে যান।

অনেক দিন আগের কথা। আমার মা-খালাদের মধ্যে সেজখালা ছিলেন অত্যন্ত বদরাগী ও জেদি মহিলা। দুর্ভাগ্যক্রমে (অথবা সৌভাগ্যক্রমে) সেজখালু আব্দুর রহমান সাহেব ছিলেন তার সম্পূর্ণ বিপরীত চরিত্রের। নেহাতই নিরীহ ও মিতবাক স্বভাবের মানুষ। ফলে তারা দু’জন ছিলেন সে যুগের হিঙ্গিস ও হুটিন। সেজখালা প্রায়ই সেজখালুকে মারধোর করে বাসা থেকে বের করে দিতেন। তার এই স্বভাবের কারণে আমার মা ও অন্য খালারা ভীষণ বিব্রত বোধ করতেন। তারা তাদের এই দজ্জাল বোনটিকে অনেক শাসন করেও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারতেন না। রহমান সাহেবের ভায়রাদের মধ্যে আমার আব্বা ছিলেন উকিল মানুষ। তিনি রহমান সাহেবের দুর্দশা দেখে মনে মনে পুলকিত হলেও মুখ গম্ভীর করে বলতেন, ‘একটা মামলা ঠুকে দেবে নাকি, রহমান? তুমি যদি রাজী থাকো তো বল, কাগজপত্র তৈরি করি।’
সেজখালু আঁতকে উঠে বলতেন, ‘না না ভাইজান, এ কাজ করা যাবে না।’

একই শহরে থাকার কারণে সন্ধ্যের পরে এমন ঘটনা ঘটলে সেজখালু সটান চলে আসতেন আমাদের বাসায়। কাঁদতে কাঁদতে মাকে সব খুলে বলতেন। চোখ মুছতে মুছতে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলতেন, ‘বুবু, আপনি একটা কিছু করেন। এভাবে তো আর পারা যায় না!’
মা তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলতেন, ‘তা’ তুমি কেন তাকে কষে দু’টা চড় দিতে পারো না, বল তো? কেমন মরদ তুমি?’
সেজখালু ভেউ ভেউ করে কেঁদে উঠে বলতেন, ‘সর্বনাশ!’
কিসের সর্বনাশ, কার সর্বনাশ-আমরা ভাই বোনরা ছোট ছিলাম বলে ঠিক বুঝে উঠতে পারতাম না। সেজখালু সে রাতে আর বাসায় ফিরতেন না। রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমাদের বাসায় থেকে যেতেন। পরদিন সকালে নাস্তার পর মা তাকে রিক্সায় তুলে সেজখালার কাছে দিয়ে আসতেন। সেখানে সেজখালাকে মা তর্জন গর্জন সহকারে দু’চারটা চড় থাপড় দিলেও তার কোন ভাবান্তর হতো না। মা চলে গেলে সেজখালুর কপাল আরও খারাপ আছে-এমন একটা দাঁত কিড়মিড় করা প্রতিজ্ঞা নিয়ে তিনি মায়ের হাতে চড় থাপড় খেয়ে ভেজা বেড়ালের মতো অপেক্ষা করতেন। এমন ঘটনা একাধিকবার ঘটেছে।

আমরা ভাই বোন ছিলাম হাফ ডজন, আর সেজখালার ছেলেমেয়ে ছিল পৌনে এক ডজন। আমাদের একটা আর ওদের দুটো মারা যাবার পরের হিসাব এটা। আব্বা ওকালতি পেশার সূত্রে যথেষ্ট সচ্ছল ছিলেন। কিন্তু সেজখালু আয়কর অফিসে চাকরি করেও ঘুষ খেতে জানতেন না বলে তার সংসারে অভাব অনটন ছিল নিত্যসঙ্গী। খালা-খালুর মধ্যে খিটিমিটি লাগার সেটাই ছিল সম্ভবতঃ প্রধান কারণ। নিয়মিত বিরতিতে জন্ম নেওয়া নয়টি ছেলেমেয়ের ওপর আমার দজ্জাল খালার তেমন কোন নিয়ন্ত্রণ ছিল না। আমার এই খালাতো ভাই বোনরা বাসায় প্রতিদিন একে অন্যের সাথে হাতাহাতি মারামারি করতো। ধ্বস্তাধস্তি, গালাগালি, ভাংচুর ইত্যাদি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সেজখালা তাদের সামলাতে না পেরে উনুনের লাকড়ি দিয়ে বেধড়ক মারধোর করতেন। রান্নাঘর থেকে হাঁড়ি পাতিল, খুন্তি, বেলনা এসব ছুঁড়ে তাদের দমন করার চেষ্টা করতেন। রাস্তার পাশে বাসা হওয়ায় রান্নাবান্নার এসব সাজসরঞ্জাম দরজা বা জানালা গলে প্রায়ই রাস্তায় গিয়ে পড়তো। খালু বাসায় থাকলে তিনিই সেসব কুড়িয়ে নিয়ে আসতেন। আর তিনি না থাকলে প্রতিবেশী বা পথচারীরা কুড়িয়ে এনে দিয়ে যেত।
সেজখালার বাসায় এমন ভয়াবহ অবস্থার কারণে আমরা পারতপক্ষে সে বাসায় খুব একটা যেতাম না। তবে সেজখালা তার ছেলেমেয়ে নিয়ে মাসে অন্ততঃ একবার হলেও আমাদের বাসায় বেড়াতে আসতেন। তখন খালাতো ভাই বোনরা এক বেলার মধ্যে আমাদের বাসার সব কিছু লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে চলে যেত।

একবার সেজখালার বড় মেয়ে আতিয়া পাড়ার এক বেকার ছেলের সাথে পালিয়ে গেল। সেজখালা মেয়ের এই দুঃসাহসিক কাজের জন্য তার জন্মদাতাকে দায়ী করে মহা হৈ চৈ শুরু করে দিলেন। তিনি সেজখালুকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে বাসা থেকে বের করে দিলেন। স্ত্রীর টানা হেঁচড়ায় জামার সব ক’টা বোতাম খুইয়ে সেজখালু চোখ মুছতে মুছতে আমাদের বাসায় এসে যথারীতি মাকে তার হেনস্থার কথা খুলে বললেন এবং রাতে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমিয়ে গেলেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মা তার জামায় নতুন বোতাম লাগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘শোন রহমান, আজ অফিস থেকে তুমি সোজা এখানে চলে আসবে। এক সপ্তাহ তুমি এখান থেকে অফিস করবে। একদম বাসায় যাবে না, ঠিক আছে? দেখি, তোমার বদমাশ বউটা সোজা হয় কী না!’
সেজ খালু মাথা নেড়ে বললেন, ‘জী আচ্ছা, বুবু। আমি এক সপ্তাহ যাবো না।’
আব্বা মোলায়েম কণ্ঠে বললেন, ‘একটা মামলা ঠুকে দিলে হতো না?’
মা রেগে গিয়ে বললেন, ‘তুমি আবার আগুনের মধ্যে পাটখড়ি দিয়ো না তো! রহমান যদি সাত দিন না যায় তো ও শয়তানী বাপ বাপ করে সোজা হয়ে যাবে।’
‘আরে বাবা, আমি কী বলছি আগে ভালো করে শোন।’ আব্বা তার পেশাগত কৌশল খাটিয়ে প্রসঙ্গটা দক্ষতার সাথে পাল্টে দিয়ে বললেন, ‘আমি বলছি, যে হারামজাদা আতিয়াকে নিয়ে পালিয়েছে, তাকে তার বাপসহ আসামী করে একটা মামলা দিতে।’
মা বললেন, ‘না, ওসব মামলা মোকদ্দমায় যাওয়ার দরকার নাই। আদা খাবে যে, ঝাল বুঝবে সে। রহমান, তুমি সাত দিন তোমার বাসায় যাবে না, ঠিক আছে?’
‘জী বুবু। সাত দিন যাবো না।’

কিন্তু কিসের সাত দিন? অফিস শেষে সেজখালু সুড় সুড় করে সোজা নিজের বাসায় ফিরে গেলেন। সম্ভবতঃ স্ত্রীর হাতে অধিকতর লাঞ্ছনার ভয়ে তিনি বিদ্রোহ করার সাহস পেলেন না। সন্ধ্যের পর আব্বা খোঁজ খবর নিয়ে বাসায় এসে মাকে বললেন, ‘শোন, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ, লড়ে যায় বীর। তোমার ভগ্নিপতি রহমান মহাবীর আলেকজান্ডারের মতো অত্যন্ত সাহসের সাথে নিজ বাসায় অবস্থান করছে। তোমার চিন্তা করার কোন কারণ নাই। স্ত্রীর ভয়ে গৃহত্যাগ করবে, তোমার ভগ্নিপতি এত দুর্বল পুরুষ নয়। কী বুঝলে?’
মা কপালে হাত দিয়ে কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থাকলেন। তারপর বিড় বিড় করে বললেন, ‘এমন কোমর ভাঙ্গা পুরুষ মানুষ আমি জীবনেও দেখিনি।’
আব্বা পোশাক পাল্টে এসে মায়ের কাছে বসে বললেন, ‘রহমান তার জন্মের দু’বছর পর থেকেই এতিম। বাপ-মা হারিয়ে মামা-মামীর সংসারে লাঞ্ছনা গঞ্জনার মধ্যে মানুষ হয়েছে। ওর কোমর শক্ত হবে কোত্থেকে? ওর সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করো না। একপালা ছেলেমেয়ে নিয়ে অভাবের সংসারে সে এমনিতেই হাবুডুবু খাচ্ছে। ইনকাম ট্যাক্স অফিসে চাকরি করেও সে এক পয়সা ঘুষ খায় না। ওর সততাকে সম্মান করা উচিৎ।’

নব্বই সালে চাকরি থেকে রিটায়ার করার পরে সেজখালুর ওপর নির্যাতনের মাত্রা আরও বেড়ে গেল। বুড়ো বয়সেও সেজখালার ভয়ে তিনি সব সময় তটস্থ হয়ে থাকতেন। সেজখালা বাতের ব্যথায় কাহিল হয়ে পড়লেও স্বামী নির্যাতনের সময় সম্ভবতঃ সেই ব্যথার কথা ভুলে যেতেন। বড় হবার পর ছেলেমেয়েরা বিয়ে শাদী ও পেশাগত কারণে এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেল। এক ছেলে আর ছেলের বউ নিয়ে সেজখালার হালকা পাতলা সংসার। কিন্তু সেই সংসারেও শান্তি নেই। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সেজখালার হম্বি তম্বিতে সবাই অস্থির। বাজার থেকে আনা মাছের পেট নরম-অতএব এক্ষুনি মাছ বদলে আনো, এবারের চালে কাঁকর বেশি-বুড়ো হয়ে কী কানা হয়ে গেছো?, কলের মুখ দিয়ে পানি পড়া কমে গেছে-এক্ষুনি মিস্ত্রী ডাকো- সেজখালার এমন নন-স্টপ বকবকানিতে সেজখালু বুড়ো বয়সেও পুতুল নাচের মতো নাচতে থাকেন। তবে আশ্চর্যের ব্যাপার কী জানেন, ২০০৩ সালে সেজখালু অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে সেজখালার সব হম্বি তম্বি উবে গিয়ে মুখ শুকিয়ে গেল।
নার্সদের ওপর ভরসা না করে তিনি নিজেই বাতের অসহ্য যন্ত্রণা উপেক্ষা করে দিন রাত খালুর সেবা যত্ন করতে লাগলেন। কিন্তু ডাক্তারদের আপ্রাণ চেষ্টা এবং খালার নির্ঘুম সেবা যত্ন সত্ত্বেও খালুকে বাঁচানো গেল না। খালুর শেষ সময়ে আমরা আত্মীয়স্বজন অনেকেই তার পাশে ছিলাম। তিনি মারা গেছেন শুনে সেজখালা ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। তাকে ধরাধরি করে হাসপাতালের বিছানায় নেওয়া হল। পাক্কা ছাব্বিশ ঘণ্টা পর তার জ্ঞান ফিরলে প্রথম যে কথাটি তিনি বললেন, তা’ হল, ‘আতিয়ার বাপ কোথায়?’
এই ছাব্বিশ ঘণ্টায় আতিয়ার বাপের দাফন কাফন সব হয়ে গেছে। অত্যন্ত বেদনার্ত ভাষায় সে কথা খালাকে বলা হল। শুনে খালা আবার ফিট হয়ে গেলেন।
*****************************************************************************************************************
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ১৮১ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (১৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: মার্টিনা হিংগিস আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন টেনিস তারকা ছিল। অল্প বয়সী প্রাণবন্ত মেয়েটির এই চরিত্রের কথা শুনে তো তাজ্জব হয়ে গেলাম আবু হেনা ভাই।
আশা করবো মনে কিছু করবেন না, আপনি শিরোনামে রম্য লিখলেও আপনার সেজখালুর এই নিগ্রহের ঘটনা আমার কাছে একটুও রম্য মনে হয়নি। অত্যন্ত সৎ এবং এতিম একজন ব্যাক্তির ভালোবাসার জন্য আকুলতা অত্যন্ত বেদনাময়।
তবে আপনার লেখা চমৎকার বরাবরের মতই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, গল্পের শেষটা রম্যরচনার বৈশিষ্ট্য ধারণ করে না। আপনার কথা ঠিক। তবে শেষ প্যারা ছাড়া পুরো গল্পে হিউমার থাকায় গল্পটি এই ক্যাটাগরিতে দিয়েছি।

ধন্যবাদ বোন জুন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ভালোই লিখেছেন ! চালিয়ে যান ! শুভকামনা !

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ওসেল মাহমুদ।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২২

প্রামানিক বলেছেন: অনেকের জীবনের বাস্তব ঘটনা রম্যতে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। আপনার শরীর কেমন আছে?

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



বরাবরের মত ভাল লাগা।

সুস্বাস্থে সুস্থ সুন্দর সুখময় শুভ সময় প্রার্থনা!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নতুন নকিব।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

কানিজ রিনা বলেছেন: খুব ভাল লাগল, সমাজে শুধু মেয়েরাই নির্যাতীত হয়, কখনও কখনও পুরুষরাও হয় তবে খুব অল্প। রম্য়গল্প হলেও এরকম ঘটনা সত্য়। এই কয়দিন আগে খবরে দেখলাম পরোকীয়ার
নাগরের সাথে করে স্বামীকে খূন করেছে। অবশ্য় এমন ঘটনা পরুষরা অহরহ ঘটাচ্ছে পেপার পত্রিকা ঘাটলে এটা দৈনন্দিন খরব। পুরুষের পাশাপাশী নারীদের অবনতি বেরেছে।
স্বামীর ঘরে অভাব সয্য়হয়না, বড়লোক বিবাহিত বউ সন্তান আছে জেনেও সেই পুরুষের হাত ধরে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে কিছু জঘন্য় নারী পিছপা হয়না। এসব জঘন্য় নারী পুরুষ
একে অপরের পরিপুরক।
নিজের অভিমত তুলে ধরতে পারায় আপনাকে ধন্য়বাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাস্তব কথা বলেছেন। খারাপ কাজে নারী পুরুষের পার্থক্য দিনে দিনে কমে যাচ্ছে। নারীর নারীসুলভ লজ্জা ও সংযম আজকাল অনেকটাই কম। তবে এখনো অধিকাংশ নারীই এরকম নয় বলে বিশ্বাস করি। এই বিশ্বাস অটুট থাকতে থাকতেই যেন দুনিয়া থেকে চলে যেতে পারি।

ধন্যবাদ বোন কানিজ রিনা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

সুমন কর বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

বাংলার জামিনদার বলেছেন: যা মাইর খেলো, সেই খালুই জানে কি ব্যাথা জীবনে। নারী বা পুরুষ যাই হোক, নিজের সংগীর সাথে খারাপ ব্যাবহারের জন্য ধিক্কার।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নিশ্চয়। জীবনসঙ্গী হলো সবচেয়ে কাছের মানুষ। তার কাছে খারাপ ব্যবহার পেলে সেটা বেশি কষ্ট দেয়।


ধন্যবাদ ভাই বাংলার জামিনদার। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ৮ম হইছি পান্তা ভাত দেন :-B

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুপুর বেলা পান্তা ভাত পামু কনে? মাছের কাঁটা কুটা ছাড়া গরম ভাতও শেষ। আপনার কপালডা এক হাত ফুটা।

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের দেশেও এমন ঘটনা বিরল নয়। তবে নিজের পুরুষত্ব নিয়ে অন্যদের মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে, এই আশংকায় অনেক পুরুষই তার স্ত্রীর দ্বারা নির্যাতিত হবার ঘটনা চেপে যান।.........আপ্নে জানলেন কেম্নে? আমি কিন্তু সন্দ কর্তাছি ;)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার সন্দের মধ্যে ফরমালিন আছে।

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: রম্য উল্লেখ করলেও রম্যের চাইতে বেশি হৃদয়স্পর্শী, শেষের অংশটুকু বেশি। হিউমার ছিলো, লেখা খুব সাজানো গোছানো,
বেশ চমৎকার লিখেছেন, অনেক ধন্যবাদ।

শুভ কামনা জানবেন....

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

অন্তরালের পথিক বলেছেন: ভাল লিখেছেন, পড়ে ভাল লাগলো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অন্তরালের পথিক।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

সিফটিপিন বলেছেন: সুন্দর লেখনী, ভাল লাগলো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সিফটিপিন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

পথহারা মানব বলেছেন: হেনা ভাই....ইহা রম্য!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তাহলে শিরোনামটা...একজন বদরাগী মহিলা টাইপের কিছু একটা হওয়া দরকার ছিল। রম্য দেখিয়া ভাবিলাম হেনা ভাই তাহার সেজখালুর নির্যাতনের সাথে সাথে নিজের জীবনের কিছু মাইর খাওয়ার গল্পও বলবেন :P কিন্ত লেখক তাহা এড়িয়ে গিয়ে পাঠকদেরকে বন্ছিত করিয়াছেন বলিয়া নিতান্তই দুস্কিত হইলাম ;)

গল্পে ভাল লাগা +

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ ভাই পথহারা মানব।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

রাতু০১ বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার । শুভ কামনা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রাতু০১।

ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অত্যন্ত হাস্যরস ও করুণ রসের একটা গল্প। সেজখালু ও সেজখালার চরিত্র খুব সাবলীলভাবে ফুটে উঠেছে।

এদেশের রমণীগণ আপাত 'দজ্জাল' হলেও তাঁদের অন্তরে স্বামীর জন্য প্রেমের ফল্গুধারা সতত-বহমান- সেজখালুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে সেজখালার চরিত্রে সে বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে।

অনেক ভালো লাগার একটা 'জীবন থেকে নেয়া' গল্প।

শুভেচ্ছা আবুহেনা ভাই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সোনাবীজ। অনেকদিন পরে আপনাকে আমার পোস্টে পেলাম।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাক্কা ছাব্বিশ ঘণ্টা পর তার জ্ঞান ফিরলে প্রথম যে কথাটি তিনি বললেন, তা’ হল, ‘আতিয়ার বাপ কোথায়?’
এই ছাব্বিশ ঘণ্টায় আতিয়ার বাপের দাফন কাফন সব হয়ে গেছে। অত্যন্ত বেদনার্ত ভাষায় সে কথা খালাকে বলা হল। শুনে খালা আবার ফিট হয়ে গেলেন।
........তারপর খালার বর্তমান অবস্থা কি?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার এই সেজখালা এখন নানা ব্যাধিতে প্রায় শয্যাশায়ী। ছেলে ও ছেলে বউয়ের সেবাযত্নে কোনমতে বেঁচে আছেন। বয়স অনেক। ৮০ বছরের কম হবে না মনে হয়।

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আহ! দারুন! বুড়িকে ডেকে নিয়ে আসি। একসাথে খাবো।

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খালা যেমন দজ্জাল ছিলেন, তেমনি তার মনটা কোমল ছিল।
তিনি অপকর্ম করে পরে নিশ্চয়ই অনুতপ্ত হতেন, না হলে খালু মারা যাবার পরে ছাব্বিশ ঘন্টা অজ্ঞান হয়ে থাকাতো আর অভিনয় নয়!!
তবে দু'জনার জন্যই কষ্ট হয়!! ক্ষনিকের এই জীবন, একটু সমঝোতা করলে জীবনটা কত মধুর হতে পারতো!!

আপনার লেখা সব সময়ই অসাধারণ!!
শুভকামনা সতত-----------

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খালা যেমন দজ্জাল ছিলেন, তেমনি তার মনটা কোমল ছিল। এটা ঠিক।

তিনি অপকর্ম করে পরে নিশ্চয়ই অনুতপ্ত হতেন, এটা ঠিক না। হাঃ হাঃ হাঃ।


ক্ষনিকের এই জীবন, একটু সমঝোতা করলে জীবনটা কত মধুর হতে পারতো!! এটাই তো আসল কথা। কিন্তু কয়জন আর বুঝে বলুন?

ধন্যবাদ বোন কামরুন নাহার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
কামাল ভাই, এইটা কি দিলেন? কফি, না চিটা গুড়ের শরবত????

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কামাল ভাই, এইটা কি দিলেন? কফি, না চিটা গুড়ের শরবত????


তাই তো! কামাল ভাই, এটা কী দিলেন?

২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

ভিটামিন সি বলেছেন: আমিও কিন্তু পড়েছি।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভিটামিন সি।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন:
পড়ে ভালো লাগলো ভাই B-)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নের ফেরিওয়ালা।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আশরাফুল ভাই, চিটা গুড়ের শরবত এক্লা খাইয়েন্না, পেট খারাপ করবে, নাহার আপু ওটায় নজর দিছে........সুতরাং ওনাকেও এক চুকুক দিয়েন B-)

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চুকুক < চুমুক :``>>

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আর ক্যামনে দিমু? আমি আর আমার বুড়ি তো সব খাইয়ালাইছি। এখন যেটা দেখতাছেন, ওইডা তো তিতাপানি। নাহার আপু এইসব খায় না।

২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিন্তু কিসের সাত দিন? অফিস শেষে সেজ খালু সুড় সুড় করে সোজা নিজের বাসায় ফিরে গেলেন।........আপনি হলে কি করতেন আশরাফুল ভাই :-B

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মুরুব্বীরা যা করে সেটাই তো করা উচিৎ। তাই না?

২৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গোস্তাকি মাফ করবেন, রম্যটা আমার কাছে মর্মান্তিক ঠেকেছে।
নিজের পুরুষত্ব নিয়ে অন্যদের মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে, এই আশংকায় অনেক পুরুষই তার স্ত্রীর দ্বারা নির্যাতিত হবার ঘটনা চেপে যান। এইটা একদম সত্য!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে লিটন ভাই, গোস্তাকি আবার কিসের? এই রম্যগল্পের একটা মর্মান্তিক দিক তো আছেই। খুব সুক্ষভাবে হলেও এই গল্পের হিউমারের মধ্যে একটা ভালোবাসার কথা লুকিয়ে আছে, যা সেজখালু তাঁর জীবদ্দশায় কখনো জেনে যেতে পারেননি। মর্মান্তিক দিক হলো এটাই। আপনি তো ঠিকই বলেছেন ভাই।

আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,



ঘর ঘর কী কঁহানী নিয়ে যথারীতি একটি সোজাসাপ্টা লেখা অথচ কী সতেজ জীবন দর্শন !

জীবনের পাঁচালী নিয়ে এমন করে রস-মধু-তেতো মিশিয়ে লেখা চাট্টিখানি কাজ নয় । সে কাজে আপনার হাত যে যথেষ্ট বলিষ্ঠ তার ছাপ রেখে যাচ্ছেন সব লেখায় ।

ভালো লাগলো ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সহজ কথায় লিখতে আমায় কহ যে / সহজ কথা যায় না লেখা সহজে--কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

কাজটা কঠিন হলেও আল্লাহর ইচ্ছায় আর আপনাদের দোয়ায় সহজ করে কঠিন কথাগুলো লেখার চেষ্টা করি। আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমার পাথেয়।

ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এইতো পড়ে ফেললাম গল্পটি। দারুণ গল্পটি তবে সেত স্মৃতিকথা বাস্তব দর্শন। আবুহেনা ভাই আপনার লিখা দারুণ এই কারণে আমার মনে হয় আপনি পয়েন্ট টু পয়েন্ট গল্পের ধারা বর্ননা করেন পটচ্যুত করেন না।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

পুলক ঢালী বলেছেন: হেনাভাই আমি যা বলতে চেয়েছিলাম তা আপনি ২৫ নং এর উত্তরেই বলে দিলেন এখন আমি কি বলি? আপনার লেখা বরাবরের মতই চমৎকার এবং প্রানবন্ত, চলচিত্রের মত যেন ঘটনা গুলি দেখতে পাচ্ছি। :)

আচ্ছা আমি তারপরও বলি: ঝড়ে যদি তীরে বাধা নৌকা উথাল পাতাল দোলে তারপরও কাঁছির জোরে তীরেই বাঁধা থাকে, এখানে কাছিটা ভালবাসার বন্ধন আর তীরের খুটিটা হল আপনার খালু।
খালা (নৌকা) যতই যন্ত্রনা করুন না কেন যতই খালু আপনার আম্মার কাছে নালিশ করুন না কেন, গোপন ভালবাসাটি ঠিকই টের পেতেন বা জানতেন তাই শতবার বলা সত্বেও অফিস থেকে সোজা বাসায় চলে যান। একেক জনের ভালবাসার অধিকারবোধের বহিঃপ্রকাশ হয়তো একেক রকমের। সবশেষে বলবো এখানে একটুও রম্য পাইনি ঘটনায় বরঞ্চ আছে কষ্ট, রম্য আছে উপস্থাপনায় বা বর্ননায়। :D

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, এই গল্পে হাসির আড়ালে কান্নার কথা লুকিয়ে আছে। পরিমিতিবোধের কারণে সেটা হয়তো অনেকের চোখ এড়িয়ে যেতে পারে। আপনার চোখ এড়িয়ে যায়নি দেখে খুশি হলাম।

ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আগেও পড়েছিলাম হেনা ভাই, কিছু কিছু ভুলে গিয়েছিলাম, আবার পড়ে মনে হল সব।

এত্ত বছর আগেই তাহলে পুরুষ নির্যাতন ছিল।

প্রথমে পড়ে আনন্দ পেলেও পরের ঘটনায় কষ্ট পেয়েছি।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পাঠের জন্য ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা। অনেকদিন পরে আপনাকে আমার পোস্টে পেলাম।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩

কালীদাস বলেছেন: দুঃখজনক লেখা। আমরা স্কুলে পড়ার সময় এক স্যার আমাদের পাগলের মত মারতেন। পরে আমরা জানতে পারি, স্যার শশুড়ের টাকায় লেখাপড়া করেছিলেন, স্যারের ওয়াইফ নাকি স্যারের গায়ে গরম ইস্ত্রির ছ্যাক দিতেন। মার্টিনা হিঙ্গিসের এই প্রেমময়ী চেহারাটা জানতাম না আগে ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কালীদাস।

ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলে বাহ্যিক রূপের আড়ালে কোমল মনটাকে অনেক সময় খুজেই পাওয়া যায় না!!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে বাহ্যিক রূপের আড়ালে কোমল মনটাকে অনেক সময় খুজেই পাওয়া যায় না!!

ঠিক বলেছেন। গল্পের মূল সুরটা তো এই কথাগুলির মধ্যেই রয়েছে।

ধন্যবাদ ভাই সচেতনহ্যাপী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গোস্তাকি মাফ করবেন, রম্যটা আমার কাছে মর্মান্তিক ঠেকেছে।
নিজের পুরুষত্ব নিয়ে অন্যদের মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে, এই আশংকায় অনেক পুরুষই তার স্ত্রীর দ্বারা নির্যাতিত হবার ঘটনা চেপে যান। এইটা একদম সত্য!!
একদম সহমত :P :P :P

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জী ভাই, লিটন সাহেবের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত করা যায় না।

ধন্যবাদ ভাই খোলা মনের কথা। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কত আশ্চর্য সব গল্প লিখেছেন প্রিয় লিখক আশরাফুল ভাই । কত মানুষ, কত রকম মানুষ আপনার গল্পের বিষয়। কোনটা রম্য, কোনটা জীবনঘটিত বাস্তব সত্য তবে সকলি অসামান্য ।

রম্যের আকারে লিখা গল্পটি বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম । দু একটা গদ বাধা ভাল লাগার কথা বলে মন্তব্য লিখার পাঠটি শেষ করাই যেতো অবলিলায় । কিন্তু রম্যের আকারে গল্পটি পাঠে দুএক টি কথা সংক্ষেপে লিখে যেতে একটি ইচ্ছাও যে হল ।

দাম্পত্য জীবন নিয়ে কোন রম্য রচনার একটি দিক হল নারীকে বিশেষ ইমেজে উপস্থাপন করা। দাম্পত্য জীবন নিয়ে রচিত রম্য গল্পে দেখা যায় নারীরা বেশীর ভাগই ‘দজ্জাল’ বা ‘কলহপ্রিয়’ ইমেজে উপস্থিত। অর্থাৎ নারী সর্বদাই রূপায়িত হয়েছে পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে, কিন্তু এ গল্পের শেষে দেখা যায় তার একটি উজ্জলতম ব্যতিক্রম ।

এই গল্পটি সমকালীন বিষয়ের উপর আলোকপাত করে আমার মত অনেক পাঠকের মনে তাৎক্ষণিকভাবে একটি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই । রম্য কৌতুক সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন রম্য জিনিসটা কিছু রহস্যময়। রম্যের অকারে পরিবেশিত আনন্দের পশ্চাতে থাকে বেদনা আর ক্ষোভ যা আমাদের দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। এ গল্পটি শেষে দেখা গেল তাই।

গল্প সাহিত্য হল মানুষের জীবনের প্রতিচ্ছবি এটা আমরা সকলেই জানি , কিছু রম্য সাহিত্যে নারী হয় অবদমিত অথবা উপহাসের পাত্রী , সেকারণেই রম্যসাহিত্য সষ্টির সূচনালগ্ন থেকেই নারী যথারীতি বাঁধা পড়ে গেছে নির্দিষ্ট কিছু ইমেজের গণ্ডিতে। যেমন– নারীর মন বলতে কিছু নেই , স্বামীর পকেট খসানোতেই বিবাহিত নারীদের একমাত্র কাজ। জনসাধারণ্যে এইসব চিত্রকল্প সৃষ্টি করেছেন অনেকেই । নারীদের অমার্জিত, সভ্যতা বর্জিত স্বভাব নিয়ে কৌতুকোপোযোগী চিত্রকল্প সৃষ্টি করেছেন অনেকেই । কিস্তু এ গল্পটিতে দেখা গেল লিখক এ ধারাটি ভাঙ্গার প্রয়াসে হয়েছেন বেশ সচেস্ট, যা পাঠে খুবই ভাল লাগল ।

রম্য এ গল্পটি হতে দেখা যায় যে, দাম্পত্য জীবনে রহমান গিন্নীর ভূমিকা তার স্বামীর জীবনকে এতই অসহনীয় করে তুলেছে যে এ ধরণের নারীর বুদ্ধি নিয়ে সর্বত্রই রয়েছে তার পরিচিত জনের কাছে অবজ্ঞা আর উপহাস কিংবা কোন কোন ক্ষেত্রে সুভানুদ্যায়ি বড় বোনের শাসন । এ প্রসঙ্গে আমার অতি পরিচিত বাংলাদেশের স্বনামধন্য ও একুশে পদক প্রাপ্ত প্রয়াত রম্যসাহিত্যিক আবদুস শাকুরের একটি উক্তি মনে পড়ে যায় ‘সাহিত্যে যাবতীয় দুঃসাহসিকতার একটা নিরাপদ পন্থা হল হাস্যরসের মধুলেপনে রচনাটাকে রম্য করে তোলা। তিনি আরো বলেছেন ‘চিত্তের বাড়তি উত্তেজনা সৃষ্টি করতে না-পারা পর্যন্ত হাস্যরস সৃষ্টি করা যায় না। বাড়তি কাজ দিয়ে পাঠকের মনকে কর্মচঞ্চল রাখতে পারলেই রচনাটিকে রমনীয় বোধ হয়, রম্য ঠেকে গল্পটি। সে নিরীখে এ গল্পটিকে একটি স্বার্থক রম্য গল্প হিসাবেই আখ্যায়িত করা যায় ।

এই রম্য গল্পের শিরোনামে বলা একজন পুরুষ মানুষের বিপরীতে দজ্জাল স্ত্রীলোকটি প্রসঙ্গে একটি কথা বলা প্রয়োজন মনে করি, কেবল রম্যসাহিত্যেই নয়, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, দীনবন্ধু মিত্রের মতো বিখ্যাত লেখকগণ কমলাকান্ত বা নিমচাঁদের মতো বিজ্ঞ বিদূষক চরিত্রকে মাতালরূপে উপস্থাপন করেছেন। যেখানে তারা প্রজ্ঞার দিক থেকে নমস্য ব্যক্তি। রম্যসাহিত্যে মাতাল চরিত্রটি এসেছে হাস্যম্পদ রূপে বা তার চেয়ে অধিক শিল্পীর সহানুভূতি সঙ্গে করে। মাতলামির মত ভয়াবহ একটি অপরাধকে শিল্প-সাহিত্যে অত্যন্ত উদারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা কিনা যুগে যুগে পারিবারিক আর দাম্পত্য জীবনকে বিষময়ই করেছে শুধু। এখানে দেখা যায় রহমান গিন্নীর চরিত্রটি দজ্জালময় রূপে চিত্রিত হলেও তা চিরকালীন নয়, তার অবদমিত মনে রয়েছে তার স্বামীর প্রতি ভালবাসা , যার প্রতিফলন ঘটেছে যখন তার স্বামী রহমান অসুস্থ হয়ে শয্যাসায়ী হয়েছেন । মনে পরে যায় বেগম রোকেয়ার আবরোধ আজ আর নেই। কিন্তু আজো আমরা আকাঙ্খা করি নারীর দশভূজা রূপ। নারীর কর্মক্ষেত্র এখনো তার আন্তরিক মানস বিকাশের জায়গা হয়ে উঠেনি। সাংসারিক পিছুটান আর কর্মক্ষেত্রের নিয়মানুবর্তিতা– এই উভয়ের দ্বন্দ্ব জটিল অবস্থানে নারী আজ আরো বেশি সমালোচনার সম্মুখীন। কোন পক্ষই তাকে ক্ষমার চোখে দেখছে না এবং জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে না। কিন্তু এখানে দেখা যায় রহমান সাহেব স্ত্রীর হাতে নিগৃহীত হওয়ার জন্য ভীত থাকলেও এবং তার স্ত্রীর বড় বোন কতৃক দিন কতেক দুরে থাকার জন্য প্ররোচিত হওয়া সত্বেও বারে বারে ফিরে গেছেন তার স্ত্রীর কাছে। যদিও ভাবখানা দেখানো হয়েছে তার কাছে ফিরে না গেলে আরো বেশী নিগৃহিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে , কিন্তু তাত নয়, আসল হল স্ত্রীর প্রতি রয়েছে তার ভালবাসা ও সংসারের টান ।

কেবল রম্যসাহিত্যেই নয়, রবীন্দ্র-শরৎ-বিভূতি-জীবনানন্দ প্রমুখ কিংবদন্তী লেখকের রচনাতেও সুকুমারবৃত্তি সম্পন্ন, সংসারীদেরকে নিয়ে আছে হাস্য কৌতুক । এইসব সাহিত্য যুগ যুগ ধরে নারীপুরুষ নির্বিশেষে পাঠকের হৃদয় করেছে জয় । রম্যের আকারে লিখা কলহপ্রিয়, স্থুলরুচি নারী চরিত্রের ‘ডিসকোর্স’ বা ‘ভাষ্য’ আমাদের অনেকটা অজানাই থেকে যেতো যদি না এ গল্পটি পাঠ করা হত । মোট কথা এই যে, পৃথিবীজুড়ে আজ পুরুষতান্ত্রিক ভাষ্যের বিপরীতে প্রস্তুত হচ্ছে নারীবাদী বয়ান যেমনটি দেখা যায় এগল্পের শেষ কথায় –
আতিয়ার বাপ কোথায়?’
এই ছাব্বিশ ঘণ্টায় আতিয়ার বাপের দাফন কাফন সব হয়ে গেছে। অত্যন্ত বেদনার্ত ভাষায় সে কথা খালাকে বলা হল।
শুনে খালা আবার ফিট হয়ে গেলেন।


অনেক ধন্যবাদ সুখপাঠ্য এই হাসি কৌতুকময় সাথে একটু বেদনা বিদুর গল্প আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য ।
লিখায় ভুল ভ্রান্তির জন্য ক্ষমা চেয়ে নিলাম , যা বলা হল তা হয়ত বা এ গল্পটাকে সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছি বলে
আপনার কাছে মনে নাও হতে পারে , এ শুধু আমার মত একজন সাধারণ পাঠকের অনুভুতির প্রকাশ ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য। এই মন্তব্যটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনার জ্ঞানের গভীরতা উপলব্ধি করা যায়। সামু ব্লগে আপনি একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র, তা' সে লেখক বা পাঠক যে হিসাবেই বিবেচনা করা হোক না কেন।

রম্য কৌতুক সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন রম্য জিনিসটা কিছু রহস্যময়। রম্যের অকারে পরিবেশিত আনন্দের পশ্চাতে থাকে বেদনা আর ক্ষোভ যা আমাদের দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। এ গল্পটি শেষে দেখা গেল তাই।

কবিগুরুর এই অভিমতটি আমার অজানা ছিল। আপনার সৌজন্যে আজ জানতে পারলাম।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

ডেস্পারেট ওয়ারিয়র বলেছেন: প্রথমদিকে রম্য ছিল। কিন্ত শেষের দিকে এসে মারাত্নক হয়ে গেছে :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ডেস্পারেট ওয়ারিয়র।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার গল্পগুলো অন্য আট দশ জন থেকে আলাদা, এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহাদাৎ হোসাইন।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

শোভন শামস বলেছেন: ভালোই লিখেছেন। শুভকামনা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শোভন শামস।

শুভকামনা আপনার জন্যেও।

৩৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

পুলক ঢালী বলেছেন: আমি লিখবো লিখবোনা করতে করতে সাহস করে হেনা ভাইয়ের মাধ্যমে ডঃ এম এ আলী সাহেবের মন্তব্য নিয়ে লিখতে শুরু করলামঃ আপনি একজন ভীষন বিজ্ঞ ব্যাক্তি এত সুন্দর মন্তব্য করেছেন যা থেকে অনেক শিক্ষনীয় উপাদান আহরন করে জ্ঞান ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করা যায় । রম্যের সংজ্ঞা এবং সাহিত্যে তার ব্যবহার, ক্ষেত্র বিশেষে নারীর মূল্যায়ন (রম্য দৃষ্টিকোন থেকে) এসব ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই তবে রম্যের ব্যবহার সম্পর্কে সামান্য কিছু যোগ করতে চাই। অনেক সময় অনেক উচিৎ কথা, সঠিক কথা হয়তো সুস্থ্য স্বাভাবিক অবস্থায় বলতে সক্ষম হইনা তখন মাতাল বা অন্য কোনভাবে চরিত্র সৃষ্টি করে তার মুখ দিয়ে বলিয়ে দায় সারা যায়। রাজা বাদশাহদের কোপানল থেকে বাঁচার জন্য গোপালভাড়ের মুখ দিয়েও অনেক সত্য এবং উচিৎ কথা বলানো হয়েছে। বৃটিশ শাসিত ভারতে স্বনামধন্য লেখকগনও বিভিন্ন চরিত্র যেমন মাতাল বা কার্টুনের মাধ্যমে বৃটিশ শাসনকে কটাক্ষ করেছেন । (দুঃখীত রেফারেন্স চাইলে দিতে পারবোনা ঐ সময়কার লেখা গুলি তাহলে আবার পড়তে হবে :) )
বিরূপ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারনে হুমায়ুন আহমেদ সাহেব আত্নরক্ষার্থে খাচার পাখীর মুখ দিয়ে তুই রাজাকার কথাটি বলিয়েছেন। এগুলো রম্যের ব্যবহারিক প্রয়োগের শক্তিশালী দিক বলে মনে হয়েছে তাই যোগ করলাম । ভাল থাকুন সবাই।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ডঃ এম এ আলী সাহেবের মূল্যবান মন্তব্যের সংযোজনস্বরূপ আপনিও কয়েকটি মূল্যবান কথা বলেছেন প্রিয় পুলক ঢালী। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রতিকূলতা থাকায় তখন রম্যসাহিত্যে স্যাটায়ারের আশ্রয় নিতে হয়েছে। এখনো নিতে হয়। আমার নিজেরও কিছু লেখায় স্যাটায়ার ব্যবহার করে এক ধরণের ক্যামোফ্লেজ তৈরি করতে হয়েছে।

ধন্যবাদ।

৩৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: রম্য হলেও গল্পের শেষে এই সত্যটি প্রতীয়মানঃ দা-এর জোরে হামি, হামি'র জোরে আমি।

গল্প ভাল লেগেছে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অলওয়েজ ড্রিম।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই, মন্তব্যের আকার একটু বড় হয়ে গেলে ভয়ে ভয়ে থাকি বেফাস কোন কথা বলা হল কিনা তাই । আশ্বস্ত হলাম, আর ভাল লাগল আপনার মুল্যবান কথাগুলো । সামুতে আমার যথেস্ট সময় কাটে, তবে বিস্তারিতভাবে পাঠ করা হয় খুব কম পোস্টই, কারন যে লিখাটি ভাল লাগে সেটার মর্ম উদ্ধারে সময় লাগে যথেস্টই, তাই সময় অভাবে অনেক ভাল লিখা দেখা হয়ে উঠেনা অনেক ক্ষেত্রেই ।

পুলক ঢালী'র মন্তব্যের মুল্যবান কথাগুলি বেশ প্রনিধানযোগ্য , তিনি উপমা সহকারে রম্যের বহুবিদ ব্যবহার ও প্রয়োগ ক্ষেত্র সম্পর্কে যে কথা বলেছেন তা ভাল লাগল ।

সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার সংকোচ বোধ করবার কোন কারণ নেই। মনোযোগ সহকারে বিস্তারিত পাঠ করে লেখাটির মর্ম উদ্ধার করতে পারাটা কৃতিত্বের পরিচায়ক। শুধু পড়ার জন্য পড়া বা মন্তব্য করতে হবে তাই করা--এই দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক নয়। আর আপনার মন্তব্যে অনেক কিছু শিক্ষণীয় ও জ্ঞানের কথা থাকে। অনেক পোস্ট পড়েও এতটা শেখা ও জানা যায় না।

মন্তব্য ছোট হোক বা বড়, কিছু যায় আসে না। আপনি আপনার মতো করে মন্তব্য করে যাবেন ভাই। আপনার স্বকীয়তা আপনার নিজের হাতে।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

৪০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুপরামর্শের জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

শুভকামনা আপনার জন্যেও।

৪১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর গল্প, এরকমটা বেশ কয়েকটা দেখেছি শুনেছি। পৃুরুষরাও নির্যাতিত হয় এটাই বাস্তব। আপনার বর্ণনা সুন্দর।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর রম্য। তবে শেষের দিকে যদিও বিষাদময় হয়েছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কান্নার কথা হাসির আড়ালে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছি, যা আমরা প্রায়শই আমাদের জীবনে করে থাকি।


ধন্যবাদ আখেনাটেন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।


৪৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: প্রায় একই চরিত্রের এক দম্পতিকে আমি অনেকবছর দেখেছি। কয়েক বছর আগে স্বামীবেচারা কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। আমার বিবাহের উকিল বাবা ছিলেন। ভদ্রলোক এডভোকেট ছিলেন। নাম বললে অনেকেই চিনবেন। তাই নাম বললাম না।

দারুন লিখেছেন ভাই

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রায় একই চরিত্রের এক দম্পতিকে আমি অনেকবছর দেখেছি


হাঁ ভাই, এরকম অনেক দম্পতিই আছেন আমাদের সমাজে। ধন্যবাদ মেঘনা পাড়ের ছেলে। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: গল্পের মাধ্যমে সেজখালার বারোটা বাজিয়ে দিলেন। অন্যান্য খালাদের গল্প শুনতে চাই।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অন্যান্য খালাদের বলার মতো তেমন গল্প নাই। থাকলে নিশ্চয় বলতাম।


ধন্যবাদ ভাই আমির ইশতিয়াক। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আপ্নের গল্প পইড়া বিলাই খুব খুশি হইছে :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। এই বিলাইয়ের নাচ দেখে আমারও নাচতে ইচ্ছা করছে। এর নাচের মাস্টার কী আপনি? তাহলে আমারেও নাচ শিখাইয়া দেন। আপনার ভাবীও খুব খুশি হইব। সে তার স্বামীর নাচ দেখে নাই কুনদিন। =p~

৪৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালী স্বামী-স্ত্রীর সংসার, একজন বেশী নড়লে আরেকজন ঠিকই ব্যালেন্স করে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, এই কথাটা ঠিক। মানবিক সম্পর্কের মধ্যে এভাবেই ভারসাম্য রক্ষা হয়।

ধন্যবাদ ভাই চাঁদ্গাজী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
শুভ সন্ধ্যা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সস কই? টমেটো সস না হলে কী টিকিয়া খাওয়া যায়?

৪৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৮

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: আবুহেনা ভাই, আপনার অসাধারণ গল্পগুলি কী বই আকারে পাবো?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে বিধু দাদা! বহুদিন পর। কেমন আছেন ভাই?

প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় এ পর্যন্ত আমার প্রায় পৌনে দুইশ গল্প, রম্যরচনা ও স্মৃতিচারণামূলক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। আজ থেকে এক বছর আগে এই গল্পগুলো থেকে বাছাই করে কুড়িটার মতো গল্প নিয়ে একটা সংকলন বের করবার ইচ্ছা হয়েছিল। প্রকাশকরা নানারকম বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে বিধায় ইচ্ছা ছিল 'স্বপ্ন বাসর' উপন্যাসের মতো এই গল্প সংকলনটিও আমি নিজে বের করবো। কিন্তু অসুস্থতার কারণে সম্ভব হলো না। প্রকাশনা ও বাজারজাতকরণ দুটো কাজই আমার এই শরীরে করা সম্ভব নয়। মাত্র দুই মাস আগেই আমি ভারতের চেন্নাই থেকে চিকিৎসা করে ফিরেছি। তাই অদূর ভবিষ্যতে আপনার ইচ্ছা পূরণ হবার সম্ভাবনা নাই দাদা।
তবে কোন প্রফেশনাল পাবলিশার উদ্যোগ নিলে হয়তো সম্ভব হতো। কিন্তু ঢাকায় গিয়ে এ ব্যাপারে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘোরা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

ভালো থাকবেন দাদা। শুভকামনা রইল।

৪৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩১

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: ঢাকায় অবস্থান করলে বই প্রকাশ সহজ হতো। মুষ্কিল হলো আপনি আমি দুজনই ঢাকার বাইরে থাকি। আপনার সাথে দেখা করার খুব ইচ্ছা ছিল। এবার কি বইমেলায় যেতে পারবেন?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুঃখিত দাদা। সম্ভব হবে না। শরীর সাপোর্ট দিচ্ছে না।

আপনি বরং রাজশাহীতে আমার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। খুব খুশি হব।

৫০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: নিত্য দিনের মত দারুন লেখনী ।

আপনার খালু কথাটা বোঝা গেল যে কেন তার মানসিক অবস্থাটা এরকম ।

কিন্তু আপনার খালার মানসিক অবস্থা এমন কেন হল ? সংসারের এতগুলো ছেলেমেয়ে আর দৈন্যতার জন্য ?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, ছেলেমেয়ে বেশি হলে সেই সংসারে এমনিতেই সুখ শান্তি থাকে না। তার ওপর আর্থিক দৈন্যতা মানুষের মেজাজের ওপর প্রভাব ফেলে। তবে সেজ খালা জন্মগতভাবেই দজ্জাল ও জেদি প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।

ধন্যবাদ ভাই জাহিদ অনিক। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৮

প্রবাসী দেশী বলেছেন: ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ, লড়ে যায় বীর।
আপনার লেখা চমৎকার বরাবরের মতই।ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রবাসী দেশী।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা টিকিয়া না, গুলগুলা :D

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গুলগুলা কী দিয়া খায়? নাকি খালি মুখে দিয়া চাবাইলেই হইব?

৫৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মুখে দিয়া চিবানোর পর অবশ্যই গিলতে হবে B-)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগে কইবেন না? আমি তো চিবাইয়া পানের পিকের মতো ফালাইয়া দিলাম।

৫৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাও ভালো যে, হরলিক্সের মতো খেয়ে ফেলেননি B-)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। কম খারাপ বলেন নাই। =p~

৫৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: রূঢ় বাস্ত!:)

পৃথিবীর আনাচে কানাকে হাজারো পুরুষ এর মুখোমুখি হচ্ছেন! এটাকে এখোনো সমাজ অপরাধ হিসেবে ভাবতে শেখেনি!


গল্পে লাইক!:)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটাকে এখোনো সমাজ অপরাধ হিসেবে ভাবতে শেখেনি!


সঠিক উপলব্ধি। ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: মজাদার কাহিনী। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৫৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে!! উপদেশ পরামর্শ থেকে থাকলে সাহায্য করুন প্লিজ
বিস্তারিত

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তথ্য প্রমাণসহ যথাযথ স্থানে অভিযোগ করুন। প্রতিকার না পেলে আইনের আশ্রয় নিন।

ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।

৫৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এতদিনে একটা জ্ঞানের কথা বললেন। হে হে হে। =p~

৫৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই সেলফি দিয়াই কী আপনার ছবি ছুডু কইরা ফালাইছেন?

৬০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপ্নেও এমন এক্টা সেলফি স্টিক সংগ্রহ করে নিজেরে ছুডু কইরা নিতে পারেন =p~

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি মানুষটাই তো ছুডু, আরও ছুডু হইলে তো লোকে বামন কইব।

৬১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তখন আপনাকে চাঁদের দেশে পাডায়া দিমু :D

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ওখানে গিয়ে আমি মামা হালিমের দোকান দিব। আপনারা চাঁদে ভ্রমণ করতে গেলে মামা হালিম খাবেন।

৬২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বেচারা এইরকম মাথা ন্যাড়া কইরা স্ত্রীর দিকে তাকাইয়া থাকবো।

লেখা চোরদের অত্যাচারে অনলাইনে লেখালেখি করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে কামাল ভাই। তাই ভাবছি, অনলাইনে আর লিখবো না। প্রিন্ট মিডিয়াই আমার উপযুক্ত জায়গা। প্রথম থেকেই আমি প্রিন্ট মিডিয়ায় লেখালেখি করি। আমার প্রায় সব লেখাই অনলাইনে প্রকাশের আগে বা পরে ঢাকা ও রাজশাহীর পত্র পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। তাই অনলাইন ত্যাগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আপনি কী বলেন?

মাঝে মাঝে আপনাদের সাথে দেখা করতে আসবো আর চোরেরা আমার আর কয়টা লেখা চুরি করলো সেটা জেনে যাবো। হাঃ হাঃ হাঃ।

৬৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক আছে তবে এই শেষ পোষ্টেই আমি প্রতিদিন একটি করে মন্তব্য করে যাবো :(

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুঝতে পারছি, আপনি কষ্ট পাচ্ছেন। আপনার নিজের লেখাও ( ছবি ব্লগ ) চুরি হয়েছে। কিন্তু অনলাইন মিডিয়া এমন একটা জায়গা, যেখানে এই কুকর্ম দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছে এবং চলতে থাকবে। আপাতত কিছু করার সুযোগ সীমিত। এর আগেও একজন আমার লেখা চুরি করে এই সামু ব্লগেই নিজের নামে প্রকাশ করেছিল, সেটা তো আপনি জানেন। ধরা পড়ার পর সে ক্ষমা চেয়েছিল। কিন্তু সামু কর্তৃপক্ষ তাকে ব্যান করে দেয়। এবার যে চোর আমার লেখা চুরি করেছে, সে একজন ভারতীয়। নাম সঞ্জয় কুমার। সে একটি ফেসবুক গ্রুপের সদস্য। গতমাসে আমার রিপোষ্ট দেওয়া রম্যগল্প 'একজন পুরুষ মানুষ'- এর শিরোনাম বদলে সে 'শেষ বেলার প্রেম' শিরোনাম দিয়ে হুবহু কপি পেস্ট করে এ মাসের ১ তারিখে গ্রুপে প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ ৩১/১/১৭ তারিখে সামুতে আমার রিপোস্ট দেওয়া গল্পটি পরের দিন ১/২/১৭ তারিখে চোর ওখানে প্রকাশ করেছে। ভদ্রতা দেখিয়ে লিখেছে, এই গল্পটি বাংলাদেশের এক ভদ্রলোকের কাছে আমার শোনা। গল্পটি আমার খুব ভালো লাগায় নিজের ভঙ্গিতে লিখলাম। হাঃ হাঃ হাঃ।
'একজন পুরুষ মানুষ' গল্পটি সামু ব্লগেই ২০১৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত তিনবার প্রকাশ করেছি। এ ছাড়া এই গল্প প্রথম আলো ব্লগ এবং শব্দনীড় ব্লগেও প্রকাশিত হয়েছে। এই চোর মহাশয় সম্ভবত এসব জানে না। আমি তাদের ফেসবুক গ্রুপের সদস্য না হওয়ায় গ্রুপে প্রতিবাদ করতে পারিনি। তবে সঞ্জয় কুমারকে ফেসবুকে মেসেজ দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছি এবং লেখাটি দ্রুত মুছে দিতে বলেছি। অন্যথায় আমি কঠোর ব্যবস্থা নেব বলে জানিয়েছি। যেহেতু ফেসবুকে প্রকাশিত লেখা যে কোন সময় মুছে ফেলা যায়, সেহেতু কী ব্যবস্থা নেব সেটা এখানে প্রকাশ্যে বলছি না। তাহলে সে তখন লেখাটি মুছে দিয়ে তার বিরুদ্ধে নেওয়া আমার পদক্ষেপ অকার্যকর করে দিতে পারে। সে সুযোগ আমি তাকে দেব না। আর যদি আমার মেসেজ পেয়ে লেখা মুছে দেয় তো কোন কথা নেই।
এখন ব্যাপার হলো কী কামাল ভাই, এত হাঙ্গামা করে ব্লগে লেখালেখি করার কী দরকার? এত কষ্ট করে আমি লিখি নিশ্চয় অন্য কাউকে লেখক বানানোর জন্য নয়। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কখনো কখনো অপ্রীতিকর সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

৬৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

শামীম সরদার নিশু বলেছেন:

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ? ? ?

৬৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি বলছি আমি প্রতিদিন একটা মন্তব্য করবো আপনার পোষ্টে, তাই আজ আর মন্তব্য করছিনা

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটা তো গতকালের মন্তব্য। তাই আমিও আর প্রতিমন্তব্যে কিছু বলছি না।

৬৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: খুব দজ্জাল টাইপের কোন মহিলার সাথে গোবেচারা টাইপের কোন পুরুষ মানুষের বিয়ে হলে এমন ঘটনা ঘটতে পারে

তাহলেতো বহুত সমস্যারে ভাই!

ব্যাচেলরদের বিরাট সমস্যা¡¡¡

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কোন সমস্যা নাই। বিয়ে না করলেই সমস্যা নাই। আর বিয়ে করলেও আমার খালু রহমান সাহেবের ভূমিকা পালন করলে সমস্যা নাই। জানেন তো, বোবার শত্রু নাই। হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ ভাই সামিউল ইসলাম বাবু।

৬৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

জেন রসি বলেছেন: ঘরে বাইরে সব জায়গাতেই ডিপ্লোম্যাসি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারন মানুষের মতের বা চাহিদার মিল খুব কমই হয়। আর একজনের মত আরেকজনের উপর চাপিয়ে দিতে গিয়েই সব রকম নির্যাতনের ঘটনাগুলো ঘটে থাকে।

স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে রম্য লেখা অনেক কঠিন কাজ। সে কঠিন কাজটা আপনি খুব সহজ এবং চমৎকার ভাবে করে ফেলেন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঘরে বাইরে সব জায়গাতেই ডিপ্লোম্যাসি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারন মানুষের মতের বা চাহিদার মিল খুব কমই হয়। আর একজনের মত আরেকজনের উপর চাপিয়ে দিতে গিয়েই সব রকম নির্যাতনের ঘটনাগুলো ঘটে থাকে।


ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ ভাই জেন রসি।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৬৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে তো মানুষ চোরের ভয়ে কলা পাতায় খাবার খাবে এখন থেকে :-B

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কয়েকদিন হলো আমি খুব রেগে আছি। আমার রাগ একটু কমুক, তখন ভেবে দেখবো কী করা যায়। হাঃ হাঃ হাঃ।

আমি বুড়ো হলেও অনৈতিক কিছু ঘটতে দেখলে আমার শিশুসুলভ রাগ করার প্রবণতা আছে। জন্মের দোষ। কী করবো বলেন?

৬৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আজ আর নয়, আবার কালকে মন্তব্য করবো :)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ।

৭০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই গল্পের নাম 'বেচারা পুরুষ মানুষ' হলে ভালো হতো, তাই না? সেজ খালু তো বেচারাই ছিল।

৭১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আবার আগামী কালকে :)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন:


বেঁচে যদি থাকি সেটা দেখার জন্য কাল
ষোল তারিখ ফেব্রুয়ারির কুড়ি সতেরো সাল
কে জানে আজ বেঁচে আছি, কাল যদি না থাকি
হয়তো সবাই বলবে এ লোক দিয়ে গেল ফাঁকি
তাই দু' কথা লিখে রেখে আজকের এই দিন
শোধ করলাম আপনার এই ভালোবাসার ঋণ।

৭২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর! চোখ জুড়ানো ছবি। ধন্যবাদ কামাল ভাই।

৭৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা কিন্তু আমি তুলি নাই

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সেটা তো বুঝতেই পারছি। কিন্তু আপনার ছবি সংগ্রহের দক্ষতাও অসাধারণ। সার্বিক বিবেচনায় আপনার পিকচার সেন্স গড গিফটেড, এটা অস্বীকার করা যাবে না।

৭৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আজকে আর কোন মন্তব্য নয় :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সরি ফর লেট রেসপন্স।

৭৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটা দুধ, না মিল্ক? চায়ের সাথে মিশে না ক্যান?

৭৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

গল্প পড়ি নাই, হয়তো আগেই পড়েছি। কিন্তু সাদা মনের মানুষ যে হারে মন্তব্য দিতেছেন, আর আপনি যেভাবে উত্তর দিয়ে যাচ্ছে... তাতে আর মন্তব্য করতে আর সাহস হয় না। মোটামুটি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন...

কোন খাবার চিবিয়ে আবার গিলে ফেলতে হয়, সেটি আপনাদের দু'জনের কমেন্ট না পড়লে অজানাই থেকে যেতো!

বিধু দা' কোত্থেকে জোগাড় হলেন, আপনার পোস্ট কি সিলেটের আদালতপাড়া পর্যন্ত যায়?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে মইনুল ভাই! অনেক দিন পর। কেমন আছেন ভাই?

আমি আর কামাল ভাই দুই হতভাগা এখনো সামুতে টিকে আছি। তবে ব্লগের যা অবস্থা, তাতে কতদিন টিকে থাকতে পারবো বলতে পারছি না। আর বিধু দাদা ব্লগে প্রায় আসেন না বললেই চলে।

আপনি তো মাঝে মধ্যে ব্লগে দু' একটা পোস্ট দিতে পারেন মইনুল ভাই। আপনাকে আমরা সত্যিই খুব মিস করছি।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৭৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আগাম শুভেচ্ছা কামাল ভাই।

৭৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আপনার জন্য

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। এক কালে অনেক খাইছি। এখন ঘরে খালি নিজের বউ না, ছেলের বউও আছে। দুই জনে আমারে ধইরা এমুন পিডান দিব..........

৭৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ শুক্কুর বার :)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ শুক্রবার আপনার জন্যেও।

৮০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

জীবন সাগর বলেছেন: এটা কি কোন গল্প নাকি বাস্তব ঘটনা!! আমার কাছে সবই যেন মিলে যাচ্ছে বর্তমান সমাজের অনেক ঘটনার সাথেই।
পুরোটা পড়তে পারলামনা প্রথম তিন স্টেপই সময় হলো। পরে সময় করে পড়বো বলে প্রিয়তে রাখছি।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটি সম্পূর্ণ বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে লেখা।

ধন্যবাদ ভাই জীবন সাগর। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৮১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নতুন পোষ্টের আশা করে গেলাম।

এখানে মুগ্ধতা রেখে যাচ্ছি।
প্রিয়তে থাকুক। সময় করে আবারও পড়া যাবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চোরের অত্যাচারে নতুন পোস্ট দিতে ভয় লাগে।

ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৮২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: আমি ভাই ওতো রম্যটম্য বুঝি না। এই ঘটনা আমার বড় মামার জীবন থেকে চুরি করছেন? আমার বড় মামী এই কাজই করত। আমার মামা আবার সাবেক এমপি ছিলেন। কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন। সুতরাং তিনি মুখ ফুটে কিছু বলতেন না কাউকে।

তবে মামা মারা গেলে আমার মামী ফিট হয়নি। এখন অবশ্য আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে গেছে হয়তো। কে আর তার খোঁজ রাখে?

যা লিখছেন ভাই এক নিঃশ্বােসে পুরাই পড়তে বাধ্য করছেন। ধন্যবাদ। আরো লিখুন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে বা আপনার মামা মামীকে আমি চিনিই না। আর এই ঘটনা পাকিস্তান আমলের। আমার বয়স এখন বাষট্টি বছর। ধরে নিচ্ছি যে আপনার মামা মামীর ঘটনার সাথে এই ঘটনার মিল আছে। মানুষের বাস্তব জীবন নিয়ে লেখা গল্প কারো না কারো জীবনের সাথে মিলে যেতেই পারে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু গল্পের ঘটনাকাল, মূল চরিত্রের পেশা এবং গল্পের পরিণতি কোন কিছুতেই কোন মিল নেই। হয়তো আপনি এটাই বোঝাতে চেয়েছেন যে, আপনার মামা মামীর দাম্পত্য জীবনও এরকমই ছিল। হতেই পারে।

ধন্যবাদ ভাই সাইফুল১৩৪০৫। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিয়ের পরে জামাই-বৌ এর রসের
আলাপ-----------
-----------
বৌঃ আফনে বিড়ি কাইন?
জামাইঃ বিড়ি না, সিগারেট কাই।
ক্যারে?
বৌঃ দিনে কয়ডা কাইন?
জামাইঃ ৫ ডা কাই।
বৌঃ ফত্যেক্টার দাম কত?
জামাইঃ নয় টেহা।
বৌঃ কতদিন যাবত কাইতাসুইন?
জামাইঃ ১৫ বসর
বৌঃ তাইলে দেহুইন,
আফনে দিনে ৫ডা খাইন,
মাসে ১৫০ডা, ফত্যেক মাসে খরচ
লাগে ১ হাজার ৩৫০ টেহা,
আর বসরে ১৬ হাজার ২০০ টেহা, টিক
কইসি?
জামাইঃ হ, কতা সইত্য।
বৌঃ এক বসরে যদি ১৬ হাজার ২০০
খরস করুইন তাইলে
গত ১৫ বসরে গ্যাছে ২ লাক ৪৩
হাজার টেহা, টিক কইলাম?
জামাইঃ হ...
বৌঃ তাইলে আফনে ছিন্তা হইরা
দেহুইন যে,
গত ১৫ বছরে যদি এই টেহাডি
ব্যাংকও জমাইতাইন
তাইলে সুদ সহ যে টেকা পাইতাইন
হেইডা দিয়া অতদিনে একটা গাড়ি না
অওক,
মডরসাইকেল অইলেও
তো কিন্তাইন ফারতাইন, নাহি!
জামাই বেডা অতক্কনে মতিগতি
সুবিদার না বুইজ্জা জিগাইলো...
জামাইঃ বৌ, তুমি বিড়ি কাওনি?
বৌঃ কিতা যে কইন, আমি এইতা
কাইতাম ক্যারে?
স্বামীঃ তাইলেতো বালাই,
তোমার গাড়িডা তাইলে আমারে দেও,
আমি ছালায়া দেহি!
........এফবি থেকে সংগ্রিহিত

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। আমার বুড়িও তো বিড়ি সিগারেট খায় না। তার গাড়িটা গেল কই?

৮৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এসেছিলাম দেখতে নতুন কোন পোষ্ট আছে কিনা , তবে নিরাশ হয়নি, নতুন পোষ্ট না থাকলেও অনেক মন্তব্য দেখে যথেণ্ট ভাল লেগেছে । রি ভাইবেল অফ টেক্সটাইল হেরিটেজ নিয় একটি লিখার কাজ চলছে । বহু বছর আগে রাজশাহীর ভোলাহাটের রেশম শিল্পীদের ঐতিহ্যময় শিল্প কর্ম দেখার জন্য গিয়ে গিয়েছিলাম । এখন তাদের কি হালচাল জানার চেষ্টা করে দেখতে পেলাম ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না রাজশাহীর রেশম শিল্প, বর্তমানে এটি শুধু রাজশাহীর ভোলাহাটে অল্প কয়েকজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে। আপনি রাজশাহীতে আছেন বলে বলছি সেখানকার রেশম শিল্পের অবস্থাটি এখন কেমন জানালে খুশী হব ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাজশাহীর রেশম শিল্প এখন মৃতপ্রায়। এখানকার রেশম কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। পরে কয়েকবার নতুনভাবে খোলার উদ্যোগ নেওয়া হলেও সফলতা আসেনি। একেবারে সর্বশেষ পরিস্থিতি আমি জানি না। রেশম উন্নয়ন বোর্ডের অফিস খোলা থাকতে দেখেছি। তবে কারখানার গেট বন্ধই থাকে।
আর আপনি ঠিকই বলেছেন। আমিও যতদূর জানি, একমাত্র ভোলাহাটে সীমিত আকারে রেশম শিল্প টিকে আছে। রাজশাহী সিল্ক নামে যেটা চলে, সেটাকে চায়না সিল্ক বলাই ভালো। কারণ, রাজশাহীর বিসিক শিল্প নগরীর যে কারখানাগুলো রাজশাহী সিল্ক নামে যে বস্ত্র উৎপাদন করে, তার সুতা ১০০% চীন থেকে আমদানী করা হয়।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

৮৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাল নাগাদ অবস্থা জানানোর জন্য ।
আবার আসব ।শুভেচ্ছা রইল ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

৮৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
শুভ রাইত

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ রাইত।

এইগুলা আমি একা খামু, না আমার বিবিরে নিয়া খামু?

৮৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আজকে আপনার কথার জবাব দিতে পারমুনা, কারণ একদিনে আপনার পোষ্টে আমি একটাই মন্তব্য করমু =p~

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক আছে। তাইলে আমি একাই খাই।

৮৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৬

নাগরিক কবি বলেছেন: হা হা হা। আর কিছু বলা নেই ;)

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নাগরিক কবি।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পোলাপানসহ এই পাগলডারে কই পাইছেন? আপনি নিজে না তো? হেলমেটের জন্য বুঝতাছি না।

৯০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন কিছু লিখছেন না ।। সুস্থ্য আছেন তো?

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, সুস্থই আছি। ব্লগে লেখালেখি ইচ্ছা করেই কমিয়ে দিয়েছি। লেখা চোরদের অত্যাচার সহনীয় মাত্রায় না এলে আর লিখবো না। আমি বরাবরই অনলাইন মিডিয়ার পাশাপাশি প্রিন্ট মিডিয়াতেও লেখালেখি করি। এখন প্রিন্ট মিডিয়াতেই শুধু লিখছি। গত মাসে চারটি পত্রিকার ভ্যালেন্টাইন সংখ্যায় আমার লেখা ছাপা হয়েছে। আশা করছি, এ মাসেও দুটি পত্রিকায় লেখা বেরোবে। আপাতত এটাই ঠিক বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে।

ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।

৯১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ সকাল.............

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ হাফ সকাল, হাফ দুপুর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.