নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্রঃ আলম আরা

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩২



১৯৩১ সালের ১৪ মার্চ। মুম্বাই (তৎকালীন বোম্বাই)-এর ম্যাজেস্টিক থিয়েটারে মুক্তি পেল উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘আলম আরা’। ছবিটি ছিল একটি ফিচার ফিল্ম। দর্শকরা অবাক হয়ে দেখলো ছবির পাত্র পাত্রীরা একে অন্যের সাথে কথা বলছে। আলম আরা মুক্তির আগে ছিল নির্বাক ছবির যুগ। সে যুগের চলচ্চিত্রে অভিনেতা অভিনেত্রীদের অভিব্যক্তি, দেহ ভাষা, ইশারা ইঙ্গিত ইত্যাদির মাধ্যমে মুকাভিনয় করে ছবির কাহিনী উপস্থাপন করা হতো। সংগীত ও আবহ সংগীতের কোন প্রচলন ছিল না। কোন কোন নির্বাক ছবির ক্ষেত্রে যাত্রা পালার আদলে এক ধরনের আবহ সংগীতের ব্যবস্থা ছিল। সে যুগের প্রচলিত কিছু বাদ্যযন্ত্র নিয়ে থিয়েটারের বিশাল পর্দার নিচে কিছু বাদ্যযন্ত্রী বসে থাকতেন। সিনেমা শুরু হলে তারা বিভিন্ন দৃশ্য অনুযায়ী বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে এক ধরণের আবহ সংগীত সৃষ্টি করতেন। এতে দৃশ্য গুলোর আবেদন দর্শকদের কাছে বৃদ্ধি পেত। কিন্তু ছবিতে গানের কোন প্রচলন ছিল না।


আলম আরা ছবির একটি দৃশ্য

আলম আরা ছিল উপমহাদেশের প্রথম ছবি, যা সিনেমার অভিনেতা অভিনেত্রীদের মুখে শুধু সংলাপই নয়, সংগীতও সংযোজন করেছিল। আজ থেকে ছিয়াশী বছর আগে এরকম চলচ্চিত্র ছিল দর্শকদের কাছে এক অত্যাশ্চর্য ব্যাপার। সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল সিনেমা হলে। তখন এই সবাক চলচ্চিত্রটি এত বেশি জনপ্রিয় হয়েছিল যে দর্শক নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশকে লাঠিচার্জ পর্যন্ত করতে হয়েছিল। ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পরবর্তী ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত হাউসফুল ছিল, যা সেই যুগে ছিল অকল্পনীয়।


১৯৩১ সালে পত্রিকায় প্রকাশিত আলম আরা ছবির বিজ্ঞাপন

জোসেফ ডেভিড-এর লেখা এক পার্সি নাটকের ভিত্তিতে কুমারপুর রাজ্যের রাজকুমার ও এক বেদুইন (জিপসি) বালিকার মধ্যে গড়ে ওঠা প্রেমকাহিনী নিয়ে এই ছবির গল্প। গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে ছিলেন কুমারপুর রাজ্যের রাজা এবং তার দুই স্ত্রী দিলবাহার ও নওবাহার। এই দুই রানী পরস্পরের প্রতি ভীষণ ঈর্ষাপরায়ণ ছিলেন। এদিকে রাজা ছিলেন নিঃসন্তান। একবার এক দরবেশ ভবিষ্যৎবাণী করেন যে, রাজার বংশধরের জন্ম হবে তার স্ত্রী নওবাহারের গর্ভে। এতে দিলবাহার আরও ঈর্ষাকাতর হয়ে পড়েন। দরবেশের ভবিষ্যৎবাণী ফলে যায় এবং রাজকুমারের জন্ম হয়। সন্তান ধারনে অক্ষম দিলবাহার রাজার কাছে উপেক্ষিত হওয়ায় মনঃকষ্টে ভুগছিলেন। তিনি প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য রাজ্যের সেনাধ্যক্ষ আদিলের (অভিনেতা ছিলেন পৃথ্বীরাজ কাপুর) সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে ব্যর্থ হয়ে তিনি কৌশলে আদিলকে বন্দী করেন এবং আদিলের কন্যা আলম আরাকে (অভিনেত্রী ছিলেন জুবাইদা) রাজ্য থেকে বহিস্কার করেন। বহিষ্কৃত আলম আরা জিপসিদের খপ্পরে পড়ে এবং তাদের সাথে দেশ দেশান্তরে ঘুরে বেড়াতে থাকে। অবশেষে ঘটনাক্রমে অনেকদিন পর সে কুমারপুর রাজ্যের রাজপ্রাসাদে ফিরে আসে। নওবাহারের পুত্র সুদর্শন রাজকুমারের (অভিনেতা ছিলেন মাস্টার ভিথাল) সাথে তার পরিচয় হয়। তারা একে অন্যের প্রেমে পড়ে এবং প্রেমের পরিণতিতে তাদের বিয়ে হয়। পরিশেষে আলম আরার পিতা আদিলকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং দিলবাহারের শাস্তি হয়।

সংক্ষেপে এই ছিল আলম আরা ছবির কাহিনী। ছবিতে অভিনয় করেছিলেন মাস্টার ভিথাল, জুবাইদা, জিল্লো, সুশীলা, পৃথ্বীরাজ কাপুর, এলিজার, ওয়াজির মোহাম্মদ খান, জগদীশ শেঠী ও এল ভি প্রসাদ। ছবিটির পরিচালক ছিলেন আরদেশির ইরানী। অন্যান্য তথ্যঃ-
প্রযোজনাঃ ইমপেরিয়াল মুভিটোন
চিত্রনাট্যঃ জোসেফ ডেভিড ও মুন্সী জহির
সংগীতঃ ফিরোজ শাহ এম, মিস্ত্রি ও বি, ইরানী
সিনেমাটোগ্রাফিঃ উইলফোর্ড ডেমিং ও আদি এম, ইরানী
সম্পাদনাঃ এজরা মীর
ছবির দৈর্ঘ্যঃ ১২৪ মিনিট
ভাষাঃ উর্দু ও হিন্দি


আলম আরা ছবিতে মাস্টার ভিথাল ও জুবাইদা

আলম আরা ছবির গান গুলিও ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। বিশেষ করে ছবির ‘দে দে খুদা কে নাম পর’ গানটি খুবই জনপ্রিয় হয়। এটি ছিল ভারতীয় সিনেমার প্রথম গান। গেয়েছিলেন ওয়াজির মোহাম্মদ খান, যিনি ছবিতে দরবেশের ভুমিকায় অভিনয়ও করেছিলেন। গানটি শুধু হারমোনিয়াম ও তবলা সহযোগে শুটিং চলাকালে লাইভ রেকর্ড করা হয়েছিল। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, সেই সময় ডাবিং ও প্লে ব্যাক করার প্রযুক্তি না থাকায় শুটিং চলাকালেই সংলাপ ও গান লাইভ রেকর্ড করা হয়েছিল। একই কারণে সেই সময় অভিনেতা অভিনেত্রীদেরকে গানও গাইতে হতো। অর্থাৎ তাদেরকে গানেও পারদর্শী হতে হতো। আলম আরা ছবির অন্যান্য গানগুলো গেয়েছিলেন জুবাইদা ও জিল্লো। মোট সাতটি গান ছিল ছবিতে। ১) দে দে খুদা কে নাম পর ২) বদলা দিল আয়েগা ইয়া রব ৩) রুঠা হ্যায় আসমা ৪) তেরি কাতিল নিগাহোঁ নে ৫) দে দিল কো আরাম আয়ে ৬) ভর ভর কে জাম পিলা ৭) দারাস বিনা মারে হ্যায়।


আলম আরা ছবির একটি দৃশ্য

সেই সময় সাউন্ডপ্রুফ স্টুডিও না থাকায় এবং লাইভ রেকর্ডিং-এর কারণে আলম আরা ছবির অধিকাংশ শুটিং করা হয়েছিল রাতের বেলা। কারণ দিনের বেলা স্টুডিওর বাইরে থেকে আসা অবাঞ্ছিত শব্দের কারণে ধারণকৃত শব্দের মান খারাপ হয়ে যেত। অভিনেতা অভিনেত্রীদের আশে পাশে আউট অফ ফোকাস অবস্থায় মাইক্রোফোন লুকিয়ে রেখে সরাসরি ছবি ও শব্দ ধারণ করা হয়েছিল। টোনার সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করে পরিচালক আরদেশির ইরানী এই ছবির সাউন্ড রেকর্ডিং-এর কাজ করেন। টোনার সিঙ্গেল সিস্টেম ক্যামেরায় সরাসরি শব্দ ও ছবি ধারণ করে শুটিং করা হয়।


আলম আরা ছবির রেকর্ডিং-এ ব্যস্ত পরিচালক আরদেশির ইরানী

আলম আরা ছবিটি ভারতীয় সিনেমায় ফিল্মি মিউজিকের সূচনা করে, যা ছিল বৈপ্লবিক পরিবর্তনের মতো। বিখ্যাত চিত্র পরিচালক শ্যাম বেনেগাল বলেছেন, এটি শুধুমাত্র একটি মুভি ছিল না। সংলাপ ও সংগীতের সমন্বয়ে ভারতীয় সিনেমার নতুন যুগের মাইল ফলক ছিল আলম আরা। চলচ্চিত্রে সংগীতের অসামান্য প্রভাব ও জনপ্রিয়তার কারণে মুম্বাইতে পরবর্তীকালে আলম আরার অনুকরণে অনেক সংগীত প্রধান চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।

আলম আরা ছবির কোন প্রিন্ট এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না। কোন স্টুডিও আর্কাইভ, পাবলিক আর্কাইভ বা ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে ছবিটির হদিশ পাওয়া যায়নি। পুনে ন্যাশনাল ফিল্ম আর্কাইভ অফ ইন্ডিয়ার (NFAI) তথ্য অনুযায়ী দীর্ঘদিন খোঁজাখুঁজির পর ১৯৬৭ সালে ছবিটির একটি মাত্র কপি (এবং সম্ভবত সর্বশেষ কপি) পাওয়া গেলেও ২০০৩ সালের এক অগ্নিকান্ডে সেটি পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়, যদিও ধারনা করা হয় যে আলম আরা ছবির কোন প্রিন্ট কখনোই NFAI-এর সংগ্রহে ছিল না। ছবিটির এ্যান্টিক ভ্যালুর কারণে দুর্নীতি হয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান করা হয়। NFAI-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক পি কে নায়ারের মতে, আলম আরা ছবির প্রিন্ট পুড়ে ধংস হয়ে যাওয়ার তথ্যটি সঠিক নয়।
এ ব্যাপারে নানারকম বিতর্ক থাকলেও এটা হয়তো সত্যি যে, ছবিটি আর এ পৃথিবীতে নাই। উপমহাদেশের প্রথম সংগীত সমৃদ্ধ সবাক চলচ্চিত্র ‘আলম আরা’ চিরকালের জন্য হারিয়ে গেছে।
*****************************************************************************************************************************
তথ্যসূত্র ও ছবিঃ উইকিপিডিয়া

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

আরিফ রুবেল বলেছেন: ব্যাপারটা বেশ থ্রিলিং।

আচ্ছা আলম আরা সিনেমার হারিয়ে যাওয়া রিল প্রিন্ট নিয়ে কিন্তু একটা সিনেমা হতে পারে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হয়তো কোনদিন হবে।


ধন্যবাদ ভাই আরিফ রুবেল। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপাতত প্রিয় রেখে দিলাম ... পরে পড়ে নিবো,ভাই।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহরিয়ার কবীর।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট, তৎকালীন সময়ে নাকি নারীদের ছবি করতে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হতো?? সমাজে ঘৃনা,লাঞ্চনা উপেক্ষা করা হতো? বাংলার প্রথম চলচ্চিত্র মুখ ও মুখশোর এর নারী চরিএটি নাকি একজন পুরুষ মানুশ কে দিয়ে করানো??

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলার প্রথম চলচ্চিত্র মুখ ও মুখশোর এর নারী চরিএটি নাকি একজন পুরুষ মানুশ কে দিয়ে করানো??


আমার জানা মতে মুখ ও মুখোশের নারী চরিত্র পূর্ণিমা ( বা জহরত আরা ) করেছিলেন, কোন পুরুষ মানুষ নয়। এটি তো পঞ্চাশের দশকের ছবি। তখন নারীদের চলচ্চিত্রে অভিনয়ে খুব বেশি প্রতিবন্ধকতা ছিল না।

ধন্যবাদ ভাই কলিমুদ্দি দফাদার। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: বলিউডের এত ছবি দেখেছি অথচ বলিউডের তথা উপমহাদেশের প্রথম সবাক ফিল্ম সম্পর্কে কোন ধরনাই ছিল না। গল্পকার হিসাবে সামুতে বিশেষ পরিচিত হেনা ভাইয়ের এহেনও ঝরঝরে সহজ ভাষায় ব্যতিক্রমী লেখা কাবেলে তারীফ।

view this link

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লিংকটি দেখলাম। খুব ভালো লাগলো। আলম আরা ছবির আরও দু' একটি স্থির চিত্র এই পোস্টে দেওয়া যেত। কিন্তু বড় পোস্টের প্রতি অধিকাংশ ব্লগারের অনীহা থাকায় দিইনি। যারা এই লেখাটি পড়েছেন বা পড়বেন তাদের সকলকে আপনার এই লিংকটি দেখার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।

ধন্যবাদ ভাই শুভ ঢাকা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে একটি ভালো এবং তথ্য বহুল পোষ্ট। তবে খারাপ লেগেছে যখন পড়েছি, তার একটি কপিও অবশিষ্ট নেই। বাই দ্যা ওয়ে, ছবির কাহিনী অনুযায়ী রেপ্লিকা বানানো যায় কিনা?

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হয়তো যায়। কিন্তু উদ্যোক্তার প্রয়োজন আছে। কমার্শিয়াল দিক বিবেচনায় এমন উদ্যোগ নিতে কেউ ইচ্ছুক হবেন বলে মনে হয় না। অনেক আগের একটি সাদামাটা কাহিনী তো!



ধন্যবাদ ভাই শাহাদাৎ হোসাইন। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




ভারতীয় সবাক চলচ্চিত্রের ইতিহাসে প্রথম আবেদনময়ী ছবি "আলম আরা" র মতোই আজকালকার বস্তাপঁচা ছবির আবেদনও অনেক দর্শকদের কাছে হারিয়ে গেছে ।

পুরোনো দিনের কথা তুলে ধরলেন বলে সাধুবাদ ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি ভাবছিলাম ইউটিউব এ যাব, তার মধ্যে আপনার পোস্টেই জানলাম আর কোন কপি নেই...

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিচার মানি তালগাছ আমার।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ছবিটি আবার করলে, বাজার পাবে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই ছবিটি আবার করলে, বাজার পাবে।



আমি নিশ্চিত না। কারণ আলম আরার কাহিনী সেই যুগের হিসাবে দর্শকপ্রিয়তা পেলেও এই যুগে কতটা পাবে বলা মুশকিল। কেউ রিমেক করতে চাইলে তাকে ঝুঁকি নিয়েই করতে হবে।

ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রসঙ্গত আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে ১৯৭৩ সালে আলম আরা ছবির একটি রিমেক হয়েছিল মুম্বাইতে। কিন্তু ছবিটি চলেনি।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০৪

জুন বলেছেন: উপমহাদেশের প্রথম সবাক চিত্র আলম আরা নাম শুনেছি, কিন্ত আপনার লেখায় তার গল্প ছবি আর বিশদ ইতিহাসটুকু জানা হলো হেনা ভাই । অশেষ ধন্যবাদ তথ্যটি শেয়ার করার জন্য ।
+

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন জুন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

কালীদাস বলেছেন: ইন্টারেস্টিং। জানতাম না। পোস্টের জন্য থ্যাংকস।

বাইদ্যাওয়ে, পোস্টার এবং স্ক্রিনশটগুলো বেশরিয়তী :P

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কালীদাস।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অবসর হইয়া পরে আইতাছি...............

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসেন।

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পরবর্তী ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত হাউসফুল ছিল, যা সেই যুগে ছিল অকল্পনীয়।

,,,,,,,,,,,,,,,,,আমাদের যুগের বেদের মেয়ে জোসনা টাইপ :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি, জি, আপনি একদম ঠিক বলেছেন। বেদের মেয়ে জোসনা কী আপনার প্রিয় নায়িকা (মানে অঞ্জু ঘোষের কথা বলছি)?

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আলম আরা ছবিতে আপনার ভুমিকা কি ছিল সেটা তো বললেন না

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই রে, অত আগে জন্মাইলে তো আপনার লগে দেখাই হইত না। আমি বুড়া মানুষ ঠিকই, কিন্তু অত বুড়া না। হে হে হে।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন এক কাপ চা খেয়ে নিয়ে আরেকটা গল্প লিখতে বসে যান :-B

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চায়ে খাঁটি বকরির দুধের গন্ধ লাগে। এই চা খামু না। এক কাপ কফি দেন।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আলম আরা ছবির নায়ক হিরো আলম :-B

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই যে আপনি হলেন আলম আরা ছবির একনিষ্ঠ দর্শক। বহুদিন পর এমন দর্শক পেলাম। কিন্তু আপনি কী জানেন, এই হিরো আলম এখানে কার গাওয়া গান লিপ সিং করছে? জানেন না তো! হিরো আলম গাইছে এটিএন বাংলা চেয়ারম্যান ডঃ মাহফুজুর রহমানের গাওয়া পপ গান। =p~

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্য সমৃদ্ধ লেখাটির জন্য ।
এখন প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ,
ভাল করে পাঠান্তে আবার আসব ।
শুভেচ্ছা রইল

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

//গানটি শুধু হারমোনিয়াম ও তবলা সহযোগে শুটিং চলাকালে লাইভ রেকর্ড করা হয়েছিল। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, সেই সময় ডাবিং ও প্লে ব্যাক করার প্রযুক্তি না থাকায় শুটিং চলাকালেই সংলাপ ও গান লাইভ রেকর্ড করা হয়েছিল। একই কারণে সেই সময় অভিনেতা অভিনেত্রীদেরকে গানও গাইতে হতো। অর্থাৎ তাদেরকে গানেও পারদর্শী হতে হতো। //

আমাদের যাত্রাপালায়ও এরকম... সবই লাইভ। নায়ককে গান জানতে হয়। এখন সেই যাত্রাপালাও বিলুপ্তির পথে।

আলম আরা সম্পর্কে জানাবার জন্য ধন্যবাদ, আবুহেনা ভাই :)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, যাত্রা পালা সত্যিই বিলুপ্তির পথে। এভাবে অনেক কিছুই হারিয়ে যাবে একদিন।


ধন্যবাদ মইনুল ভাই। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , পোষ্টটি পাঠে অনেক মুল্যবান তথ্য জানা হল ।
ঠিকই বলেছেন এটির মুল কোথাও এখন নেই । তবে ইউটিউবে কিছু কিছু খন্ডিত চিত্র দিয়ে ট্রেইল দেখা যায়
https://www.youtube.com/watch?v=2kBRO1p0DtQ
সেগুলি এ মন্তব্যটি লেখার সময় ফাকে ফাকে দেখতে ছিলাম । মনে পড়ে খুব ছোট সময়ে মা খালা মামাদের সাথে সিনেমা হলে এমনি কোন সিনেমা দেখেছিলাম । এর গানের সুর শুনে মনে হয় সেটি যাটের দশকে বাংলাদেশে দেখতে পাওয়া প্রথম সবাক ছবিটিই হতে পারে কিংবা নাও হতে পারে ।
১৯৭৩ সনে হিন্দিতে এর একটি রংগীন ভারসন ইউটিউবে দেখা যায়, সেটাও কিছুটা দেখলাম
https://www.youtube.com/watch?v=z3iXC398h9s

যাহোক, ছবিটি কিছুটা অংশ উপভোগ করলাম আপনার কল্যানে।
ধন্যবাদ সাথে কৃতজ্ঞতা রইল ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, ইউ টিউবে কিছু খণ্ডিত চিত্র আছে ছবিটির। এমনকি বর্তমানে উচ্চমানের প্রযুক্তির কল্যানে সাদা কালো ছবিকে রঙিন করার সুবিধা ব্যবহার করে ছবিটির খণ্ডিত ফুটেজ রঙিনও করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে ছবিটির মূল কপি হারিয়ে যাওয়ায় উপমহাদেশের মানুষ ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন না। আর ১৯৭৩ সালের ভার্সনটি তো পুরোদস্তুর সবাক যুগের হওয়ায় এটি নিয়ে আমি কিছু লিখিনি। তবে ৮ নম্বর কমেন্টের প্রত্যুত্তরে এই ভার্সনটির কথা আমি উল্লেখ করেছি।

অসুস্থ শরীরে কষ্ট করে এই লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী। এখন আপনি কেমন আছেন ভাই?

দোয়া করি, ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উপরের ৮ নং মন্তব্যের জবাবটি দেখলাম । ধন্যবাদ মুল্যবান তথ্যের জন্য ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

প্রামানিক বলেছেন: আপনার এই পোষ্টের কারণে সবাক চলচিত্রের অজানা তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৮

প্রামানিক বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=2kBRO1p0DtQ
ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের কথা মত ইউটিউবে আলম আরা দেখতে গিয়ে একজনের মন্তব্য থেকে পাওয়া গেল উপরের ভিডিওটি আসলে আলম আরা নয় আওয়ারা ইউটিউবে আলম আরা নাম দিয়ে চিট করা হয়েছে।
মন্তব্যটি নিচে দেয়া হলো---
why this vedio is named Alam Ara....? this vedio is from movie Aawaara, @ 1:11 to 1:25 the judge is shown is father of Prithivi Raj Kapoor, he was police constable in Peshawar. 

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের দেওয়া লিংকটি আলম আরা ছবির নয়, আওয়ারা ছবির সেটা আমি আগে থেকেই জানতাম। কারণ, আমি ইউ টিউব যাচাই করে দেখেছি সেখানে আলম আরা ছবিটি নেই। থাকার কথাও নয়। কেননা ছবিটি ইউ টিউব চালু হবার অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। তবে ৪ নম্বর কমেন্টে ব্লগার শুভ ঢাকার দেওয়া লিংকে আলম আরা ছবির খুব সংক্ষিপ্ত একটি ভিডিও ফুটেজ আছে ( যা আবার আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রঙিন করা হয়েছে ) এবং সেখানে কয়েকটি স্টিল ছবি আছে, যা আমার এই পোস্টেও দেওয়া হয়েছে। ভিডিও ফুটেজটি আনুমানিক মিনিট দুয়েকের হলেও সেটি ফেক নয়, আসল। আপনি দেখতে পারেন প্রামানিক ভাই।

অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এ ছাড়া ১৯৭৩ সালে আলম আরা ছবির একটি রিমেক হয়েছিল বলে জানি। কিন্তু সেটা পুরোদস্তুর সবাক যুগের ছবি। আমি যেহেতু উপমহাদেশের প্রথম সবাক ছবি আলম আরার বিষয়ে পোস্ট দিয়েছি, সেহেতু এই রিমেকের ব্যাপারে এই পোস্টে কিছু উল্লেখ করিনি।

২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি মনে করেছিলাম ছবিটির ঐতিহাসিক দিক মানুষকে আকর্ষণ করবে; অবশ্য আমি নিজেই ভারতীয় মুভি দেখি না।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, ছবিটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনায় এই পোস্ট দেওয়া।


ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চায়ের সাথে বিস্কুটের পরিবর্তে ফুল? :(

২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সম্পুর্ন নতুন তথ্য জানলাম।
জুবাইদা, ওয়াজির মোহাম্মদ খান, আরদেশি ইরানী, মুন্সী জহির, ফিরোজ শাহ এম, এজরা মীর ইত্যাকার নাম দেখে অনুমান করছি ভারতীয় মুভিতে মুসলিমদের অবদান অনেক পুরোনো।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে প্রথম সবাক চলচ্চিত্র 'আলম আরা' উপমহাদেশেরই প্রথম টকি। কারণ, তখন (১৯৩১সালে) ভারত নামে আলাদা কোন দেশ ছিল না। বর্তমানের পাকিস্তান, বাংলাদেশ, বার্মা ও ভারত মিলিয়ে তখন ছিল ভারতবর্ষ বা ব্রিটিশ ইন্ডিয়া। তাই তখন অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি মুসলিমরাও চলচ্চিত্র ও সংগীতে তাদের অবদান রেখেছিলেন। এই ছবির দরবেশের ভুমিকায় অভিনয়কারী ওয়াজির মোহাম্মদ খানের গাওয়া উপমহাদেশের প্রথম ফিল্মি সংগীত 'দে দে খুদা কে নাম পে' ছিল মুসলিম ভাবাদর্শ ভিত্তিক গান।

যাই হোক, লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নতুন পোষ্ট আসার আগ পর্যন্ত প্রতিদিন চা চলতেই থাকবে B-)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যাক, তাহলে আর চা কিনে খেতে হচ্ছে না আমাকে। হে হে হে। ফ্রি খানে কা মজা হি কুছ অউর হ্যায়। =p~

২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটা তো চা নয়, নবযৌবন সুধা। আপনি কী আমারে আবার যুবক বানাইতে চান?

২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এত্ত পুরনো একটা ছবি নিয়ে এত সুন্দর একটা আলোচনা করে গেলেন! অনেক ধন্যবাদ আপনার এ সুন্দর প্রয়াসের জন্য।
পোস্টে ভাল লাগা + +

২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনিবার্য কারণে উত্তর দিতে অনেক বিলম্ব হয়ে গেল। আমি দুঃখিত।


ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.