নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ তেতো সন্দেশ

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩



ডাক বিভাগে চাকরি পেয়ে জয়পুরহাট পোস্ট অফিসে ট্রেজারার পদে জয়েন করলাম ১৯৮০ সালে। আমি তখন পঁচিশ বছরের তরুণ।
জয়পুরহাট তখন থানা সদর। গ্রামীণ সংস্কৃতির আড়মোড়া ভেঙে ধীরে ধীরে জেগে উঠতে থাকা ছোট্ট একমুঠো শহর। ধানহাটী নামে একটা বাজার আর শহর সংলগ্ন সুগার মিলকে কেন্দ্র করে মানুষের যা কিছু চাঞ্চল্য। শহরের বুক চিরে একটাই পাকা রাস্তা। পোস্ট অফিসসহ দু’চারটি সরকারি ভবন পাকা, বাকি সব টিনের ঘরবাড়ি। শহরে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও বেশির ভাগ বাড়ি ও দোকানপাটে তখনো হারিকেন ও কূপিবাতির দাপট।
রাজশাহী বিভাগীয় শহর থেকে আত্মীয়স্বজনহীন এই নির্জীব শহরে এসে আমি মনমরা হয়ে পড়লাম। সারা শহর তন্ন তন্ন করে খুঁজেও থাকার মতো কোন মেস বা ঘর ভাড়া পাওয়া গেল না। আসলে এ ধরনের আধা গ্রাম, আধা শহরের মতো জায়গায় তখনো বহিরাগতদের জন্য মেস বা ঘর ভাড়া দেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি।

প্রথম কয়টা দিন অফিসের মধ্যে দুটো টেবিল জোড়া দিয়ে তার ওপর শুয়ে রাত কাটালাম। রাস্তার ধারে নোংরা রেস্টুরেন্টে খেয়ে আমার পেট নেমে গেল। অফিসের টয়লেট আমি নিজেও নোংরা করে ফেললাম।
দয়ামায়াহীন পোস্টমাস্টার বললেন, ‘ট্রেজারার সাহেব, সরকারি অফিসে এভাবে রাতে শুয়ে থাকা ঠিক হচ্ছেনা। অফিসে ক্যাশ স্ট্যাম্প থাকে। উনিশ বিশ কিছু হলে আপনিও ফেঁসে যাবেন, আমাকেও বিপদে ফেলবেন।’
কথা ঠিক। কিন্তু আমি তো নিরুপায়।
আমার এই দুরবস্থার কথা অফিসের সব স্টাফই জানতো। আমার একটা থাকার ব্যবস্থার জন্য অনেকেই চেষ্টা করছিল। তাদের মধ্যে মোজাম্মেল নামে এক পোস্টম্যান একদিন অফিস টাইমের পর আমাকে নিয়ে গেল শহরের কাছাকাছি একটা জায়গায়। জায়গাটা পুরোদস্তুর গ্রাম। সঙ্গত কারণে গ্রামটির নাম আমি বলছি না।

মোজাম্মেলের ভায়রা কফিলউদ্দিন এই গ্রামের মোড়ল। আমার দুরবস্থার কথা শুনে তিনি তার বাড়ির সামনের দিকে একটা টিনের ঘর ভাড়া দিতে রাজি হয়েছেন। ভাড়া দেড়শো টাকা। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা আমার নিজের। আর যেহেতু গ্রামে সমাজ আছে এবং আমি যুবক ছেলে, সেহেতু আমাকে একটু হিসাব করে চলতে হবে। মোড়লের যেন কোন বদনাম না হয়।
সরকারি চাকরি সোনার হরিণ। আমি সব শর্তে রাজি হয়ে পরদিনই সুটকেস হাতে চলে এলাম। ঘর ভর্তি আউড়ের পালা। কামলা ডেকে সেসব অন্যত্র সরিয়ে ঝাড় দিয়ে ঘর সাফ করে দেয়া হল। ঘরের দুই দরজার একটি দিয়ে বাড়ির ভেতর যাওয়া যায়। বাড়ির ভেতর থেকে শেকল তুলে তালা দিয়ে সেটি বন্ধ করে দেয়া হল। কফিলউদ্দিন দয়াপরবশ হয়ে আমার শোয়ার জন্য বাড়ির ভেতর থেকে একটা ঘুণে ধরা কাঠের চৌকি বের করে দিলেন। আমি বাজার থেকে কেরোসিনের চুলা, হাঁড়ি পাতিল, চাল ডাল সব কিনে নিয়ে এলাম।
নিজে কোনদিন রান্না করে খাইনি। রাঁধতে গিয়ে হাত পোড়ালাম। গরম তেল পায়ে পড়ে ফোস্কা উঠলো। কোনদিন ভাত হল চালপোড়া, কোনদিন হল হালুয়া। ডিম ভাজতে গিয়ে উল্টে ফেলে দিলাম চুলায়। রান্না করার আতংকে কোন কোনদিন দোকান থেকে কেনা কলা আর বানরুটি খেয়ে রাত পাড়ি দিলাম।

এভাবে দিন পনের যাওয়ার পর একদিন অফিস থেকে ক্লান্ত শরীরে ঘরে ফিরে দেখি, মেঝেতে একটা ছোট মাদুরের ওপর পরিস্কার গামলা ও বাটিতে কিছু খাবার ঢেকে রাখা। ঢাকনা খুলে দেখি, গরম ভাত, ডিমের তরকারি আর একমুঠো ডাল ভর্তা। পাশে একটা চিরকুটে কাঁচা মেয়েলী হাতে লেখাঃ হাত পুড়িয়ে রান্না করার দরকার নাই। মেয়েদের কাজ ছেলেরা পারেনা। আব্বাকে বলবেন না। বললে আমার যা হয় হবে, আপনাকে ঘাড় ধরে ঘর থেকে বের করে দেবে। মনে থাকে যেন।
দেখলাম, ঘরে নতুন দড়ি টানিয়ে তার ওপর আমার প্যান্ট শার্ট, গামছা লুঙ্গি সব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখা। বিছানার চাদর টান টান। ঘরের মেঝে ঝকঝকে, তকতকে। বুঝলাম, মোড়লের মেয়ের কাজ। বাড়ির ভেতর দিকের দরজা খুলে ঘরে ঢুকে সে এসব করেছে। আমার একটু ভয় ভয় করতে লাগলো।
পরদিন সকালে সুটকেস থেকে একটা খাতা বের করে তাতে লিখলাম, এসব না করলে ভাল হয়। জানাজানি হলে সমস্যা হবে।
খাতাটা ওভাবেই বিছানার ওপর রেখে আমি ঘরে তালা দিয়ে অফিসে চলে গেলাম।
সন্ধ্যার পর ঘরে ফিরে হারিকেন জ্বালিয়ে দেখি মেয়েটি আবার রান্না করে রেখেছে। খাতায় আমার লেখার নিচে লেখাঃ ভীতুর ডিম!
মেজাজ খাট্টা হয়ে গেল। ওর লেখার নিচে লিখলামঃ ভয় দেখালেন আপনি, আর এখন আপনিই বলছেন ভীতুর ডিম? বেশ বেশ।
পরদিন মেয়েটি কিছু লিখলো না। আমি লিখলামঃ আপনারা কয় ভাই বোন? আপনি কি বিবাহিতা?
মেয়েটি লিখলোঃ হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছিনা। আমাকে বিয়ে করবে কে? আমার কোন ভাই বোন নেই। শুধু দাদি আছে। আমার জন্মের সময় মা মারা গেছেন। সৎ মা পাওয়ার ভাগ্য হয়নি। কিন্তু আপনি এসব জানতে চাচ্ছেন কেন? বেশি জানা ভাল না। তরকারিতে ঝাল লবণ ঠিক হচ্ছে তো?
দুষ্টামি বুদ্ধি মাথায় চাপলো। আমি লিখলামঃ দুটোই বেশি বেশি। একটু কম হলে ভাল হয়।
গ্রামের মেয়ে। আমার লেখার তাৎপর্য বুঝল না। পরদিন তরকারিতে ঝাল লবণ দুটোই বেশ কম হল। খাতায় লিখলামঃ আমি তরকারির ঝাল লবণের কথা বলিনি। আপনার নিজের ঝাল লবণের কথা বলেছি। আপনার নামটা কিন্তু আমার এখনো জানা হয়নি। ওটাও ঝাল ঝাল নয় তো?
উত্তরে মেয়েটি লিখলোঃ আমার ঝাল লবণ তো কেউ চেখে দেখেনি। আপনি একটা ফাজিল লোক। আমার সঙ্গে ফাজলামো করবেন না। ফাজলামো করলে নাম বলব না।
এরপর কিছুদিন আর লেখালেখি নেই। কিন্তু রান্নাবান্না, ঘর গোছানো সব ঠিক মতই চলছে। সত্যি বলতে কি, প্রেমঘটিত একটা দুর্ঘটনা আমার জীবনে আগে একবার ঘটে যাওয়ার পর থেকে নতুন কোন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার ব্যাপারে আমার প্রচণ্ড অনীহা ছিল। মেয়েদের আমি যথাসম্ভব এড়িয়েই চলতাম।
অফিস থেকে ঘরে ফিরে রাতে বিছানায় শুয়ে হারিকেনের আলোয় আমি খাতার লেখাগুলো পড়ি। সে শুধু সময় কাটানোর জন্য। মেয়েটিকে আজ পর্যন্ত চোখে দেখিনি। অবস্থাপন্ন বাপের একমাত্র মেয়ে। বিয়ে হয়নি কেন কে জানে? মাঝে মধ্যে আমার সতর্ক চোখ খুঁজে বেড়ায় তাকে। কিন্তু মেয়েটি যেন দৃশ্যমান জগতে এক অদৃশ্য রহস্যময় মানবী।

এভাবে প্রায় তিন মাস কেটে গেল। কাজে যোগদানের পর পরই আমি রাজশাহীতে বদলির জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছিলাম। এখানে আমার কষ্টের কথা জানিয়ে রাজশাহীর পোস্টমাস্টার জেনারেলের অফিসে তদবির করার জন্য বাড়িতে বড় ভাইয়ের কাছে চিঠিও লিখেছিলাম। তখন টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এত রমরমা ছিল না। মোবাইল ফোনের তো প্রশ্নই ওঠে না।
বড়ভাই আপ্রাণ চেষ্টা করে ঠিক তিন মাসের মাথায় আমার ট্রান্সফার অর্ডার বের করে ফেললেন এবং আমাকে চিঠি দিয়ে জানালেন।
সেদিন খুশি মনে ঘরে ফেরার পর এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা হল। মেয়েটির সঙ্গে আমার কথাবার্তার সেই খাতার মধ্যে একটা সাদা কালো ছবি পেলাম। নিষ্পাপ চেহারার সুন্দর একটি মেয়ে। কাজল টানা দীঘল চোখে বিষণ্ণ দৃষ্টি। বয়স আঠারো উনিশ হবে। খাতায় লেখাঃ আপনি তো চলেই যাবেন। যাওয়ার আগে ছবিতে আমাকে দেখে যান। ছবির উল্টো পিঠে আমার নাম লেখা আছে। ছবিটা নিয়ে যাবেন না কিন্তু।
মনে হল, আমি বৈদ্যুতিক শক খেলাম। আমি চলে যাবো এটা এই মেয়ে জানলো কিভাবে? বদলির কথা তো আমার জয়পুরহাট অফিসের লোকজনই এখনো জানেনা। ইনটুইশন? থট রিডিং? ছবিটা উল্টে দেখলাম গোটা গোটা হরফে লেখা, নার্গিস।

এক সপ্তাহের মধ্যে আমার ট্রান্সফার অর্ডার চলে এলো। সকাল দশটার মধ্যে নতুন ট্রেজারারের কাছে চার্জ বুঝিয়ে দিয়ে ঘরে ফিরে এলাম। দুপুর সাড়ে বারোটায় রাজশাহী যাওয়ার ট্রেন। বাড়ি ফেরার আনন্দে আমার মন চঞ্চল হয়ে উঠেছে। ঘরে ফিরে দেখি, বিছানার ওপর একটা কাঠের ট্রেতে পিরিচ দিয়ে ঢেকে রাখা দুটো সন্দেশ আর এক গ্লাস পানি। পাশে রাখা খাতায় লেখাঃ কাল বিকেলে আমাকে বিয়ে না করার জন্য এক ছেলে তার অভিভাবকসহ দেখতে এসেছিল। এই প্রথম আমাকে কেউ দেখতে এলো। তাদের আনা মিষ্টি থেকে আপনাকে দুটো সন্দেশ দিলাম। আশা করি, যাওয়ার আগে খেয়ে যাবেন।
বিয়ে না করার জন্য ছেলেপক্ষ দেখতে এসেছিল? এমন কথা কখনো শুনেছি বলে মনে পড়লো না। বুঝলাম, যে কোন কারণেই হোক ছেলেপক্ষ নার্গিসকে তাদের বউ করতে রাজি হয়নি। দেখতে তো মেয়েটি অসুন্দর নয়। সম্ভবত যৌতুক বা লেনদেনে বনিবনা না হওয়ায় বিয়ে ভেস্তে গেছে।
মনে মনে দুঃখ পেলেও বাড়ি ফিরে যাওয়ার আনন্দে আপাতত দুঃখবোধ ধামাচাপা পড়ে গেল। এখন মিষ্টি খাওয়ার সময় নাই। দ্রুত হাতে সুটকেস গুছিয়ে নিয়ে সন্দেশ গুলো কাগজের ঠোঙায় ভরে সঙ্গে নিলাম। ট্রেনে বসে খাওয়া যাবে।
গোছগাছ শেষে বাড়ির মালিকের কাছে গেলাম বিদায় নিতে। কফিলউদ্দিন আমার হাঁড়ি পাতিল, থালাবাসন ও কেরোসিনের চুলা বস্তাবন্দি করে সঙ্গে দিতে চাইলেন। আমি বললাম, ‘না, থাক।’ তার সঙ্গে কথা বলার ফাঁকে আড়চোখে খুঁজলাম মেয়েটিকে। কিন্তু না, কোথাও নেই সে। তবে কেন জানি আমার মনে হল, এ বাড়ির কোন না কোন আড়াল থেকে কাজল টানা দুটি দীঘল চোখে সে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।

আমাকে ট্রেনে তুলে দিতে প্ল্যাটফরমে অপেক্ষা করছিল মোজাম্মেল। ট্রেন আসার দেরি আছে দেখে ওর সাথে গল্প করছিলাম। কথা প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলাম, ‘তোমার ভায়রার মেয়েটির বিয়ে হচ্ছেনা কেন? দেখতে তো সে ভালোই।’
মোজাম্মেল বলল, ‘বিয়ে কি করে হবে, স্যার? মেয়ে যে বোবা, মুখে জবান নাই। একটা বোবা মেয়েকে জেনে শুনে কে বিয়ে করবে স্যার, বলেন?’
ট্রেন আসার ঘণ্টা পড়লো। মনে হল, আমার হৃৎপিণ্ডটাকে ঘণ্টা বানিয়ে আঘাত করলো কেউ। মোজাম্মেল মাথা নিচু করে বলল, ‘বহু চেষ্টা তদবির করে গতকাল বগুড়ার এক ছেলে পক্ষকে আনা হয়েছিল মেয়ে দেখাতে। মেয়ে তো তাদের এক দেখাতেই পছন্দ। কিন্তু মেয়ে বোবা শুনে তারা আর এক মিনিটও বসেনি। আমার ভায়রা পাঁচ বিঘা ধানী জমি লিখে দিতে চাইলো। তাতেও রাজি হল না।’
আমাকে ট্রেনে তুলে দিয়ে চলে গেল মোজাম্মেল।

চলন্ত ট্রেনে অনেকক্ষণ পক্ষাঘাতগ্রস্থ রোগীর মতো আমি বসে রইলাম। হাতে ধরা ঠোঙা থেকে একটা সন্দেশ বের করে দেখে মনে হল, এই সন্দেশের স্বাদ তেতো। নিম পাতার রসের চেয়েও তেতো। এই সন্দেশ খাওয়া যাবেনা। মনে মনে বললাম, ‘নার্গিস, আপনার অনুরোধ রাখতে পারলাম না। দুঃখিত।’ ট্রেনের জানালা দিয়ে সন্দেশসহ ঠোঙাটা ফেলে দিলাম বাইরে।
নার্গিসের সাথে আমার কথা বিনিময়ের সেই খাতাটা সুটকেস থেকে বের করে চোখের সামনে মেলে ধরলাম। ঝাপসা চোখে কষ্ট করে খুঁজে বের করে আবার পড়লাম মেয়েটির সেই লেখাটা, আমাকে বিয়ে করবে কে?
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
********************************************************************************************************************
এই লেখাটি মাসিক মৌচাকে ঢিল পত্রিকার নভেম্বর, ২০১১ মিষ্টি (দ্বিতীয় পর্ব) সংখ্যায় প্রকাশিত। ব্লগার বন্ধুরা যারা এটি পড়েননি, তাদের জন্য ব্লগে প্রকাশ করলাম। ধন্যবাদ।
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ১২৯ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (১২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

চানাচুর বলেছেন: অনেকদিন পর হৃদয়ছোঁয়া একটা গল্প পড়লাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই চানাচুর।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: গল্পটি আগেও পড়েছিলাম, আবারও পড়লাম। বোবা মেয়েটার জন্য খুব আফসোস লাগে। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন: হেনা ভাই, অসাধারণ গল্প। মন ছুঁয়ে গেল এক অজানা কষ্টে।
উপন্যাসের কফি দিতেই হবে আমাকে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই মুহূর্তে 'স্বপ্ন বাসর' উপন্যাসের কোন কপি আপনাকে দিতে পারছি না বলে দুঃখিত। পরে নিশ্চয় চেষ্টা করবো।


ধন্যবাদ ভাই শাহিন-৯৯। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আমার জন্মের আগের গল্প !! :)

চমৎকার গাঁথুনি ।

ভাল থাকবেন আবু হেনা ভাই ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পার্থ তালুকদার।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আহারে! সেই বোবা মেয়েটির জন্য কষ্ট হচ্ছে। তার কি পরে বিয়ে হয়েছিল, জানেন কি ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরে নার্গিসের বিয়ে হয়েছিল কী না জানা নাই। কারণ, জয়পুরহাট থেকে চলে আসার পর গত ৩৭ বছরে তার কোন খোঁজ খবর নেওয়া হয়নি। এর নানা কারণ ছিল, যা এখানে বিস্তারিত বলতে পারছি না। সে বেঁচে আছে কী না, সেটাও জানি না।

ধন্যবাদ ভাই মাইদুল সরকার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: চোখে পানি চলে এসেছিল। ব্যথায় বুকটা মোচড় দিয়ে উঠল। আর কিছু বলার নেই।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এরকম ঘটনায় আসলে সত্যিই কিছু বলার থাকে না।


ধন্যবাদ ভাই সম্রাট ইজ বেষ্ট। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

করুণাধারা বলেছেন: বোবা মেয়েটির জন্য কষ্ট লাগল। সত্য ঘটনা অবলম্বনে দরদী মন নিয়ে লেখা গল্প মন ছুঁয়ে গেল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ করুণাধারা।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গুরুজী গল্পটি অন্তরের গহীনে টার্চ করল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দুরেও ঠেলে দেয়!!!!!!!!!!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দুরেও ঠেলে দেয়!!!!!!!!!!


সম্ভবত লেখক যাযাবর-এর কথা। ঠিক বলেছি কী?

ধন্যবাদ ভাই ভুয়া মফিজ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১৯৮১ সালের ডিসেম্বর। ঢাকা থেকে সদ্য বদলী হয়ে বগুড়ায় জয়েন করলাম। কয়েকদিন পরেই শীতকালীন প্রশিক্ষণের জন্য আমার কোম্পানী নিয়ে বের হ'লাম। ক্যাম্প করলাম উথলী নামক একটা গ্রামে। মোকামতলা-জয়পুরহাট সড়কের পাশে, মোকামতলা থেকে জয়পুরহাটের দিকে ৩নং মাইলপোস্ট সংলগ্ন এলাকায়। তখন যাতায়াত ব্যবস্থা আজকের মত এতটা গতিশীল ছিলনা। সর্বসাকুল্যে দিনে দুইটি বিআরটিসি বাস ঢাকা-জয়পুরহাট রুটে চলতো। একটা দিনে, অপরটা নৈশকোচ হিসেবে রাতে। প্রাইভেট বাসও দু'টোর বেশী চলতোনা। প্রতিদিন বিকেলে বা সন্ধ্যের কিছু আগে (তখন ৫টার দিকেই সন্ধ্যা নেমে যেত) ঢাকা থেকে আসা বিআরটিসি'র সদ্য আমদানী করা মিটসুবিশি বাসটা যখন আমাদের সামনে দিয়ে হু হু করে চলে যেত, আমি তখন বাসটার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। বেশ কয়েকদিন ভেবেছিলাম, একদিন অবসরে জয়পুরহাট শহরে বেড়াতে যাব। তবে কোনদিন আর যাওয়া হয় নাই। তখন রেডিওতে অনুরোধের আসর শুনতাম। অনুষ্ঠান পরিচালিকা যখন অনুরোধকারী শ্রোতাদের নাম ঠিকানা বলতেন, তখন কয়েকটি অজানা জায়গার নাম শুনে মনে মনে অনেক কিছু ভেবে নিতাম। তারমধ্যে জয়পুরহাটও ছিল। অন্যগুলোর মধ্যে ছিল শান্তাহার, ভেড়ামারা, নওগাঁ, ঈশ্বরদী, দয়ারামপুর , ইত্যাদি।
আপনার গল্পের সাথে এ মন্তব্যের কোন মিল নেই, শুধু সময় আর জায়গাটা ছাড়া। গল্পটা এখনো পড়িওনি। শুধু জয়পুরহাট নামটা শুনেই কেন যেন এ কথাগুলো লিখতে এচ্ছে হলো। স্রেফ নস্টালজিয়া!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই খায়রুল আহসান।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ট্রেনে ওঠার আগেই সব গল্প জেনে গেলাম, তারপরেও ধরা যাক ট্রেনে উঠে গেলাম।
গল্পের লেখকের যায়গায় আমি হলে ট্রেনের চেইন ট্রেনে ট্রেন থামিয়ে নেমে গিয়ে মেয়েটাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতাম।
সন্দেশ তো তিতা হবার প্রশ্নই ওঠে না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পের লেখকের যায়গায় আমি হলে ট্রেনের চেইন ট্রেনে ট্রেন থামিয়ে নেমে গিয়ে মেয়েটাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতাম।


ভাই জাহিদ অনিক, নার্গিস আমাকে আড়ালে ভালোবাসতো সেটা ঠিক, কিন্তু সেই ভালোবাসা ছিল অনেকটাই একতরফা। কারণ, এই গল্পেই বলা হয়েছে যে আমার জীবনে ইতিপূর্বেই একটি প্রেম সংক্রান্ত বিচ্ছেদের ঘটনা থাকায় আমি নতুন করে মেয়েদের সাথে কোন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে আগ্রহী ছিলাম না। আমি মেয়েদেরকে এড়িয়েই চলতাম। তা' ছাড়া জয়পুরহাটের সেই রক্ষনশীল গ্রামীন সমাজে আমাকে খুবই হিসাব করে চলতে হতো। নার্গিসের ঘটনা ছিল খুবই মর্মান্তিক এবং অনভিপ্রেত। শুধু বোবা বলে মেয়েটি সমাজে উপেক্ষিত ছিল। এ জন্য আমি খুবই কষ্ট পেয়েছি। কিন্তু আপনি যেভাবে বলেছেন, সেভাবে তাকে তো আমি ভালোবাসতাম না। ইন ফ্যাক্ট তাকে আমি ভালোই বাসতাম না (প্রেম অর্থে)। আমার জন্য তার ত্যাগস্বীকারকে আমি আজও আন্তরিকভাবে মুল্যায়ন করি, কিন্তু আমার মনে ও প্রাণে ১৯৭১ সাল থেকেই অন্য এক নারীর অস্তিত্ব রয়েছে, যার স্থানে অন্য কাউকে প্রতিস্থাপন করা কোনমতেই সম্ভব ছিল না।

সন্দেশ তো তিতা হবার প্রশ্নই ওঠে না

যারা মেয়ে দেখতে এসে শুধু বোবা হবার কারণে নার্গিসকে গ্রহন করতে রাজী হয়নি, তাদের প্রতি ক্ষোভে তাদের আনা সন্দেশ আমি খেতে চাইনি বলে ট্রেনের জানালা দিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম। আমার ক্ষোভের কারণেই ঐ সন্দেশ ছিল আমার কাছে তিতা।

ধন্যবাদ ভাই জাহিদ অনিক। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

ওমেরা বলেছেন: দাদু ভাইয়া ছোট বেলায় এরকম অনেক গল্প শুনেছি , গোপনে এসে কেউ একজন কাজ করে দেয় ।যেমন মনোযোগের সাথে গল্পটা পড়ছিলাম তেমনি আনন্দে শিহরিত হচ্ছিলাম, কিন্ত শেষে এসে চোখ দুটো ভিজে উঠল ।

অনেক ধন্যবাদ দাদু ভাইয়া ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা বুবু।


ভালো থেকো। শুভকামনা রইল।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আউড়ের পালা কী? খড় জাতীয় কোন কিছু?
এমনিতেই গল্পটা পড়তে পড়তে বুকটা ভার হয়ে আসছিল। গল্পের শেষে ব্রাকেটে (সত্য ঘটনা অবলম্বনে) পড়ে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো। ফুলের নামে নাম, হয়তো ফুলের মতই মন। ফুলের মতই নির্বাক এবং সুরভি ছড়ানো। বেঁচে থাকলে আজ সে বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে উপনীত।
Truth is stranger than fiction. যদি কোন strange উপায়ে আজকে তিনি আপনার এই গল্পটা পড়তে পারতেন!!
ব্যাংকক এর রাস্তায় চলাফেরার সময় হঠাৎ একটি জায়গায় এসে লক্ষ্য করলাম, ওখানকার সব মহিলা বিক্রেতারাই কাস্টমারের সাথে ইশারায় কথা বলছে। পরে জানতে পারলাম, ওরা সবাই বাকহীনা, ঐ জায়গাটুকু একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ওদের জন্য বরাদ্দ থাকে। ওরা ক্ষুদ্র পুঁজির ব্যবসায়ে নিয়োজিত। মূলতঃ স্যুভেনীর, লেডীজ ব্যাগ, স্যান্ডেল, ওড়না হিজাব ইত্যাদি বিক্রয় করে থাকে। আমাদের দেশেও যদি বাকহীনাদের প্রতি কেউ একটু সদয় দৃষ্টি দিত!
হৃদয় ছোঁয়া গল্প, প্লাস দিয়ে গেলাম। একটার বেশী সুযোগ থাকলে, তাই দিয়ে যেতাম। + +

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: Truth is stranger than fiction.


আপনি সেই চিরন্তন সত্য কথাটাই বলেছেন। আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই এরকম হাজারো সত্য ঘটনা রয়েছে, যা নিয়ে লেখালেখি করলে আর কল্পনার আশ্রয় নেওয়ার দরকার হয় না।
জি, আপনি ঠিকই বলেছেন। ধান কেটে মাড়াই করার পর যে খড় থাকে সেটাকেই উত্তরবঙ্গের আঞ্চলিক ভাষায় আউড় বলা হয়।

ধন্যবাদ ভাই খায়রুল আহসান। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটি পড়ার সময় রবিঠাকুরের "পোস্টমাস্টার" গল্পটার কথা মনে আসছিল।
জাহিদ অনিক এর মন্তব্যটা পড়ে রোমাঞ্চ অনুভব করলাম। এখন তার বয়সটাই সাহসী হবার বয়স।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জাহিদ অনিক এর মন্তব্যটা পড়ে রোমাঞ্চ অনুভব করলাম। এখন তার বয়সটাই সাহসী হবার বয়স।


হাঃ হাঃ হাঃ। ব্লগার জাহিদ অনিকের মন্তব্যটি কিছুটা সিনেম্যাটিক। কিন্তু বাস্তব বড় নির্মম। ধন্যবাদ ভাই খায়রুল আহসান।

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: শেয়ার করে ভাল করেছেন। নাহলে এত সুন্দর লিখা পড়া হত না।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোহেবুল্লাহ অয়ন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন নূর-ই-হাফসা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

কালীদাস বলেছেন: গল্পটা টাচি। অনেক আগে কোথাও পড়েছি, কিন্তু কোথায় সেটা মনে করতে পারছি না; শিওরলি বলতে পারি আপনার বলা ম্যাগাজিন/পেপারে না।
চমৎকার :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই গল্পটি আপনি সম্ভবত এই ব্লগেই পড়েছেন। কারণ, এটি রি-পোস্ট, যা এই গল্পের শেষে উল্লেখ করা হয়েছে।


ধন্যবাদ ভাই কালীদাস। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

বেয়াদপ কাক বলেছেন: লেখা গুলি মন ছুয়ে গেল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বেয়াদপ কাক।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সম্ভবত লেখক যাযাবর-এর কথা যদ্দুর মনে পরে শরৎবাবুর লেখা, বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দুরেও ঠেলে ফেলে এইজাতীয় কিছু। মনেহয় দেবদাসে এমন কিছু উনি লিখেছিলেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হতে পারে। আমার সঠিক জানা না থাকায় 'সম্ভবত' শব্দটি লিখেছি।

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভূলে গিয়েছি......২য় বার বিয়ে করার কোন সুযোগ যদি থাকতো, তাহলে আমি কথা বলতে পারে না এমন কোনো মেয়েকেই বিয়ে করতাম...... :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। এই গল্পটি আপনার অন্তরকে খুব গভীরভাবে ছুঁয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। একজন বাক প্রতিবন্ধী নারীর প্রতি আপনার এই অকৃত্রিম সহানুভূতির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সুমন কর বলেছেন: হুম, ব্লগেই আগে পড়েছিলাম। বেশ হৃদয় স্পর্শী লেখা। +।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

পুলক ঢালী বলেছেন: মন খারাপ করা হৃদয়স্পর্শী গল্প।

রাজলক্ষ্মীর জন্যই রাজলক্ষ্মীকে ছাড়িয়া যাইতে হইবে, তাহাতে আর কিছুমাত্র দ্বিধা করা চলিবে না। ... নিঃশ্বাস ফেলিয়া পালকিতে উঠিয়া বসিলাম, দেখিলাম, বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না—ইহা দূরেও ঠেলিয়া ফেলে।
শরৎ রচনাবলীর শ্রীকান্ত ১ম পর্ব।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একেবারে রেফারেন্স সহ! সাবাস!


ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

এফ.কে আশিক বলেছেন: গল্পটা ভিতরটা খুব ছুঁয়ে গেলো। অনেক দিন মনে থাকবে...।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এফ কে আশিক।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

ফাহিম সাদি বলেছেন: :(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মন খারাপের ইমো? হাঃ হাঃ হাঃ।


ধন্যবাদ ভাই ফাহিম সাদি। ভালো থেকো। শুভকামনা রইল।

২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

উম্মে সায়মা বলেছেন: এমনিতেই কষ্টের গল্প। আর আপনি এত সুন্দর করে লিখেন আরো মন খারাপ হয়ে যায় :| আহারে মেয়েটা......

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এটাই জীবন। কখনো হাসি, কখনো কান্না।


ধন্যবাদ বোন উম্মে সায়মা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অসাধারণ লেখনী ও অসাধারণ অভিজ্ঞতা...

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিচার মানি তালগাছ আমার।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু ভালবাসারাই এত মোহনীয় হতে পারে।।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুধু ভালবাসারাই এত মোহনীয় হতে পারে।


হাঁ, শুধু ভালোবাসারাই এত মোহনীয় হতে পারে। ধন্যবাদ ভাই সচেতনহ্যাপী। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি টের পেলে, এত ট্রেজিক গল্প পড়ি না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেকেই ট্র্যাজিক গল্প পড়তে চান না। এমনিতেই আমাদের জীবনে নানারকম সমস্যা। তার ওপর কষ্টের গল্প সেই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। মন খারাপ হয়ে যায়। গল্পে বর্ণিত ঘটনার ৩৭ বছর পরেও আমার মনে অনেক কষ্ট। আপনাদের সাথে শেয়ার করে একটু হালকা হবার চেষ্টা করি এই আর কি।

ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৫৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো হেনা ভাই | অনেকদিন পর এরকম প্লটের মায়াবী ভালোলাগার একটা গল্প পড়লাম | যেন রাখালের উদাসী বাঁশির সুর বেজে উঠলো মনে আপনার গল্প পড়তে পড়তে | সত্যি সুন্দর হয়েছে গল্পটা | রবীন্দ্রনাথে সুভাষিণী গল্পটার কথা মনে পড়লো আপনার গল্প পরে আর জাহিদ অনিকের মন্তব্য পরে | খায়রুল আহসান ভাই, হ্যা ঠিক পোস্টমাস্টার গল্পের কথাও মনে হলো অনেক দিন পর |পোস্ট মাস্টার আমাদের পাঠ্যছিলো মনে হয় স্কুলে না কলেজে তা অবশ্য ভুলে গেছি |

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সংবেদনশীল মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই মলাসইলমুইনা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তেতো সন্দেশ মিডা লাগে কেরে? :D

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। এতবার খাওয়ার পরেও সন্দেশ মিডা লাগে?


ধন্যবাদ কামাল ভাই। ভালো থাকুন আর নতুন নতুন ছবি ব্লগ পোস্ট দিয়ে আমাদের সবার মন ভালো করে দিন। শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিন্তু আমার মনে ও প্রাণে ১৯৭১ সাল থেকেই অন্য এক নারীর অস্তিত্ব রয়েছে, যার স্থানে অন্য কাউকে প্রতিস্থাপন করা কোনমতেই সম্ভব ছিল না (১১ নং প্রতিমন্তব্য) -- এই কথার ভেতরেও হয়তো কত শত গল্প লুকিয়ে আছে! :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, এমন এক গল্প লুকিয়ে আছে, যা নিয়ে আমি লিখেছি আমার জীবনের এ যাবত কালের শ্রেষ্ঠ লেখা 'স্বপ্ন বাসর'। ১১২ পৃষ্ঠার আত্মজৈবনিক উপন্যাস। এটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১১ সালে। ব্লগের কিছু বন্ধু উপন্যাসটি পড়েছেন। দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলেন, উপন্যাসটির প্রথম মুদ্রণের ১০০০ কপি এক বছরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। দ্বিতীয় মুদ্রণ করা খুবই জরুরী ছিল। কিন্তু নানা কারণে আজ পর্যন্ত তা' করা সম্ভব হয়নি।

ধন্যবাদ ভাই খায়রুল আহসান।

৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: 'স্বপ্ন বাসর' লিখে একটা কাজের মত কাজ করেছিলেন।
উপন্যাসটির প্রথম মুদ্রণের ১০০০ কপি এক বছরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় - এ থেকেই অনুমান করতে পারি, উপন্যাসটি কতটা সুলিখিত ও সুখপাঠ্য ছিল। আর এ থেকে এটাও প্রমাণিত হয়, উপন্যাসটির দ্বিতীয় মুদ্রণ জরুরী ছিল।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি যদি কিছু মনে না করেন, তাহলে আমি কয়েকজন ব্লগার বন্ধুর নাম বলছি। তাদের কারো সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হলে উপন্যাসটি ধার হিসাবে নিয়ে পড়তে পারেন। পড়া শেষে ফেরত দিয়ে দিবেন।

সাদা মনের মানুষ (কামাল ভাই), প্রামানিক ভাই, মাঈনুদ্দিন মইনুল ভাই, নীলসাধু ভাই, ফাহিম সাদি, আরাফআহনাফ, ম্যাড মাক্স, আতিকুল ইসলাম, শাহ মোঃ তৌজিহ, পুলক ঢালী, শুভ ঢাকা, কে এম আবদুল মোমিন এবং আরও কয়েকজন, যাদের নাম এই মুহূর্তে মনে করতে পারছি না।

ধন্যবাদ।

৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

শুভ_ঢাকা বলেছেন: নার্গিসের উপস্থিতি আপনার জীবনে আসার পূর্বে যদি আলেয়া আপার অধ্যায়টি আপনার জীবনে না ঘটতো, আর তখন আপনি যদি সিঙ্গেল থাকতেন। তাহলে নার্গিস বোবা এটা জানার পর ঐ একপাক্ষিক ভালবাসাকে আপনি সম্মানিত করতেন, হেনা ভাই। আপনার বাবা মা বড় ভাইবোনেরা বোবা নার্গিসের পাশে দাঁড়াত!

রিপোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখা আমাকে অনেক সমৃদ্ধ করে। পাথেয়।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: : নার্গিসের উপস্থিতি আপনার জীবনে আসার পূর্বে যদি আলেয়া আপার অধ্যায়টি আপনার জীবনে না ঘটতো, আর তখন আপনি যদি সিঙ্গেল থাকতেন। তাহলে নার্গিস বোবা এটা জানার পর ঐ একপাক্ষিক ভালবাসাকে আপনি সম্মানিত করতেন, হেনা ভাই।


হাঁ, এই কথাটা সত্যি। সেরকম হলে আমি নিশ্চয় আবার ফিরে যেতাম জয়পুরহাটে এবং সরাসরি নার্গিসকে বিয়ের প্রস্তাব দিতাম। খুব অল্প সময়ের জন্য হলেও নার্গিস আমার জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছে এবং সেটাও কোন কিছু প্রাপ্তির আশা না করে। তবে আমার বাবা মা ভাই বোনেরা বিষয়টি মেনে নিত কী না জানি না। বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে মেনে না নেওয়ারই কথা।
যাই হোক, আমার জীবনে ১৯৭১ পরবর্তী সময়ে আলেয়ার কোন রিপ্লেসমেন্ট নাই। এটা সম্পূর্ণ তর্কাতিত বিষয়। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমি আমার এই অবস্থান থেকে সরে যাবো না। আমার স্ত্রীকেও আমি ভালোবাসি। কিন্তু আলেয়ার জায়গাটা শুধু আলেয়ার জন্যেই। অন্য কারো সেখানে প্রবেশাধিকার নেই।

ধন্যবাদ ভাই শুভ ঢাকা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মৌডির আমি নিয়মিত পাঠক ছিলাম, সেখানেও পড়েছিলাম, আজ আবার পড়লাম। অসাধারণ লাগলো ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হৃদয় ছোয়া গল্পই বলা যায়।
পড়ে অনেক ভাল লাগল হেনা ভাই।
পরে সেই মেয়েটির কোন খোজ কি রেখেছিলেন?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরে সেই মেয়েটির কোন খোজ কি রেখেছিলেন?


না ভাই, নানা কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: হেনা ভাই আমারো খুব কষ্ট লাগলো, চোখ আদ্র হয়ে আসলো তিতা সন্দেশ খেতে গিয়ে। মন ছুয়ে যাওয়া গল্পে অনেক ভালোলাগা ।
আমার এক আত্মীয়, উচ্চশিক্ষিত এবং খুবই সুদর্শন দেখতে কিন্ত জেনেশুনে ভালোবেসেই এক বাক প্রতিবন্ধী মেয়েকে বিয়ে করেছে। তাদের দেখতাম চোখে চোখে কথা বলতে । এই কারনেই তারা একজন আরেকজনকে সবসময় চোখে হারাতো ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার এক আত্মীয়, উচ্চশিক্ষিত এবং খুবই সুদর্শন দেখতে কিন্ত জেনেশুনে ভালোবেসেই এক বাক প্রতিবন্ধী মেয়েকে বিয়ে করেছে। তাদের দেখতাম চোখে চোখে কথা বলতে ।

উনাকে স্যালুট।

ধন্যবাদ বোন জুন। মনে হচ্ছে আপনাকে অনেকদিন পরে ব্লগে দেখছি। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সন্দেশটা তেতোই ছিলো। এর চেয়ে আর বেশি কিছু বলার নেই। খুবই আবেগপ্রবন একটা ঘটনা।

'স্বপ্ন বাসর' এর দ্বিতীয় সংস্করণ বের হলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন ভাই, আত্মজীবনী মূলক লেখা আমার খুব ভালো লাগে।
অনেক শুভ কামনা রইলো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ব্লগের মাধ্যমে যোগাযোগ থাকলে নিশ্চয় আপনাকে জানাবো।


ধন্যবাদ ভাই ধ্রুবক আলো। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০২

আখেনাটেন বলেছেন: গল্পের শেষটুকু পড়ে তো মনটাও তিতা হয়ে গেলো।

প্রতিবন্ধী মানুষদের এই অসহায় অবস্থা দেখলে ভীষণ খারাপ লাগে। অনেক সময় কিছু করতে না পারার অক্ষমতাও নিজেকেই অসহায় করে তোলে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রতিবন্ধী মানুষদের এই অসহায় অবস্থা দেখলে ভীষণ খারাপ লাগে। অনেক সময় কিছু করতে না পারার অক্ষমতাও নিজেকেই অসহায় করে তোলে।


আসলেই তাই। আপনার সংবেদনশীল মনের প্রশংসা না করে পারছি না। ধন্যবাদ ভাই আখেনাটেন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার গল্প বলার ধরনটা সরল!! তাই গল্পের ভেতরে ঢুকে যেতে সহজ হয়েছে!! গল্প বলার ঢংটা এমন হলেই আমর ভালো লাগে!!:)


++

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,





এতো মিথ্যে কথাও কইতে পারেন !

প্রেমঘটিত দূর্ঘটনায় পড়ে মেয়েদের এড়িয়ে চলতেন ! এই তার নমুনা ? ;) খাতায় খাতায় লেখালিখি, মন ফুরফুর দু'লাইন লেখা দেখার জন্যে, আবার নাম জানতেও ব্যাকুল ; এসব কিসের লক্ষন ? ভালো ছেলের ? মিয়া , পাবলিকরে ধুর পাইছেন ? :P

তবে স্বীকার করতেই হয় , খুব....খুউবই টাচি একটি কাহিনী । বলেছেন সত্য ঘটনা । তাই যদি হয়, তবে কি ধরে নেবো পোষ্ট অফিসের ট্রেজারার তরুনটিই আজকের গল্পকার ?

পোষ্টমাষ্টার গল্পের রতনের কথা মনে পড়লো ।
ট্রেন চলিতে শুরু করিয়াছে , বাতাসে ট্রেনের ইঞ্জিনের ধোঁয়া উড়িয়া যাইতেছে .. জানালায় মাথা রাখিয়া পোষ্ট অফিসের ট্রেজারার তরুনটির চোখ ঝাপসা হইয়া আসিলো .... তাহার বুক চিরিয়া একটি দীর্ঘশ্বাস বাহির হইল --- এ জগতে কে কাহার !!!!!!!!!!

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। পোস্টমাস্টার গল্পের শেষ অংশটুকুর প্যারোডি ভালোই লাগলো।


তাই যদি হয়, তবে কি ধরে নেবো পোষ্ট অফিসের ট্রেজারার তরুনটিই আজকের গল্পকার ?

অবশ্যই। জহির রায়হানের 'জীবন থেকে নেয়া' মুভিটি নিশ্চয় দেখেছেন। এই গল্পটিও আমার জীবন থেকে নেয়া। প্রতিটি মানুষের জীবনই তো এক একটি বিশাল উপাখ্যান। সেখানে কত হাসি কান্নার গল্প লুকিয়ে থাকে। এমনই কিছু কিছু গল্প পাঠকদের জন্য তুলে আনার চেষ্টা করি ভাই।
আর মেয়েদের এড়িয়ে চলার ব্যাপারটাও সত্যি। আপনি রসিকতা করে যে কথাগুলো বলেছেন, সেগুলোও সত্যি। তবে সেসব ছিল তরুণ বয়সের স্বভাবসুলভ চপলতা ছাড়া আর কিছু নয়।

মনোমুগ্ধকর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনার সন্দেশটা খাওয়া উচিৎ ছিল। অনেক ভালোবাসা মেশানো ছিল ঐ সন্দেশে। গল্পটা পড়ে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে, সেই প্রথম বারেরই মতো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কামাল ভাই, এক অর্থে দেখতে গেলে আপনার কথা ঠিক। কিন্তু ওই সময় আমার মাথার ভেতর আগুন জ্বলছিল। সন্দেশগুলো এনেছিল ছেলে পক্ষের লোকেরা, যারা নার্গিসকে বাক প্রতিবন্ধী জানার পর তাদের বাড়ির বউ করতে অস্বীকৃতি জানায়। এই ব্যাপারটাই আমাকে আহত করে। তাদের প্রতি চরম ক্ষোভে আমার হিতাহিত জ্ঞান ছিল না। তাই চলন্ত ট্রেনে বসে কিছু না করতে পেরে ওদের আনা সেই সন্দেশ গুলো ট্রেনের জানালা দিয়ে ফেলে দিই। আর সত্যি বলছি, সন্দেশগুলো তখন আমার কাছে নিমের চেয়েও বেশি তিতা বলে মনে হচ্ছিল। মনে মনে নার্গিসের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেই এই কাজ করেছি। গল্পের শেষে সে কথা আমি উল্লেখও করেছি।
তবে আপনার কথা সত্য। অনেক ভালোবাসা মেশানো ছিল ঐ সন্দেশে। কী আর করা! আমার তখনকার মানসিক অবস্থা বিবেচনায় ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়। ধন্যবাদ কামাল ভাই।

৪২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন:

এতো মিথ্যে কথাও কইতে পারেন !

প্রেমঘটিত দূর্ঘটনায় পড়ে মেয়েদের এড়িয়ে চলতেন ! এই তার নমুনা ? ;) খাতায় খাতায় লেখালিখি, মন ফুরফুর দু'লাইন লেখা দেখার জন্যে, আবার নাম জানতেও ব্যাকুল ; এসব কিসের লক্ষন ? ভালো ছেলের ? মিয়া , পাবলিকরে ধুর পাইছেন ? :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জী এস ভাই রসিক মানুষ। উনি তো রসের কথা বলবেনই। হাঃ হাঃ হাঃ।

৪৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হেনাভাই আপনি তো রবিঠাকুরের জীবন্ত পোস্টমাস্টার হয়ে রইলেন এই গল্প পড়ার পরে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ কঙ্কাবতী রাজকন্যা।



ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম বাবার হাতে ধরা খেয়ে বুঝি পোস্ট মাস্টার আর মেয়েটার অবস্থা খারাপ হবে। পরে দেখলাম নাহ, কাহিনী মোড় নিল নার্গিস বোবা শুনে!
মাঝে ভাব-ভালবাসা দেখে ভাবলাম এবার বুঝি পোস্ট মাস্টার তাহলে বিয়ের কথা বলবে। সব ভাবনা কে মিথ্যা করে দিয়ে শেষটা একদম-ই অন্য রকম ভাবে হয়েছে।
এটাই ভাল হয়েছে । ভাল লাগা রেখে গেলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে মানুষের কল্পনা আর বাস্তবের মধ্যে অনেক ফারাক।


ধন্যবাদ ভাই নীল-দর্পণ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

ফাহমিদা বারী বলেছেন: ইস! কী যে ভালো লাগলো লেখাটি! অদ্ভূত এক মায়াজাল বিছানো আছে লেখাটিতে। বড় কোনো লেখকের সাবলীল ভাষার টান খুঁজে পাওয়া যায়।
এক লেখাতেই আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম। এর পরে আপনার লেখা খুঁজে নিয়েই পড়তে হবে।
অনেক শুভকামনা।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মন্তব্যে আন্তরিকতার ছোঁয়া সুস্পষ্ট।


ধন্যবাদ বোন ফাহমিদা বারী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আহারে নার্গিসের জন্য মন খারাপ হয়ে গেলো।

পরে কি আর কোন খোঁজ পেয়েছিলেন নার্গিসের।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরে কি আর কোন খোঁজ পেয়েছিলেন নার্গিসের।


না। আসলে গত ৩৭ বছরে নানা কারণে আমি তার খোঁজ খবর নেওয়ার চেষ্টাই করিনি। উপরের কয়েকটি মন্তব্যের উত্তরে কারণ গুলোর কিছু কিছু বলেছি।

ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বেশ লেখা। আরো লিখুন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাবুরাম সাপুড়ে১।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার গল্প পড়তে পড়তে রবীন্দ্রনাথের 'পোস্টমাস্টার' গল্পটা মনে পড়লো । যদিও দুটোর কাহিনী ভিন্ন, তাও কোথাও যেন একটা মিল আছে । রতন আর নার্গিস, দু'জনেই নিয়তির কাছে পরাজিত ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রতন আর নার্গিস, দু'জনেই নিয়তির কাছে পরাজিত ।


ঠিক তাই। ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: মোর ভাষা হারা ব্যাকুলতা
পল্লবে পল্লবে প্রলপিত কলরবে

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ময়না বঙ্গাল।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৫০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

অলিউর রহমান খান বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লিখা! লেখকদের আজ কাল আমার কাছে অন্য গ্রহের মানুষ মনে হয়। চিন্তা শক্তি এত উন্নত।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না রে ভাই, আমরা যারা লেখালেখি করি, তারা এই মাটির পৃথিবীরই মানুষ। আর আমাদের চিন্তা শক্তিও সৃষ্টিকর্তার প্রদত্ত সীমারেখার মধ্যে বন্দী। আমরা একেবারেই আর পাঁচ জন সাধারণ মানুষের মতো মানুষ। কোন পার্থক্য নাই।


গল্পটি ভালো লাগায় আপনাকে ধন্যবাদ ভাই অলিউর রহমান খান। ভালো থাকবেন। শুভকামনা নিরন্তর।

৫১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

অলিউর রহমান খান বলেছেন: জনাব আপনাদের মতো লেখকদের লিখা পড়ে পড়ে বড় আশা নিয়ে যোগদান করেছিলাম ব্লগিংয়ে কিন্তু এখানে ঠিকে থাকা খুব কঠিন ব্যপার মনে হচ্ছে। তবু আপনাদের লিখা থেকে শিখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। কিছু না পারি অনন্ত যারা ব্লগিংয়ের সাথে যুক্ত থাকবেন তারা অনেক কিছুই শিখতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।

জনাব আপনাকে ও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালোবাসব রইলো। আপনাদের কাছ থেকে শিখে সামনে যেতে চাই। তাই দোয়া চাই আপনাদের।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ব্লগে টিকে থাকা মোটেই কঠিন কিছু নয়। আপনি নিজেকে যতটা আন্ডাররেটেড ভাবছেন, ততটা অবশ্যই নন। ব্লগের লেখাগুলো পড়তে থাকুন। ব্লগিং সম্পর্কে নিশ্চয় অনেক ধারনা পাবেন। মাঝে মাঝে একটা দুটো পোস্ট দিবেন। কী বিষয়ে লিখবেন, সেটা আপনি নিজেই ঠিক করে নিবেন। একদিন একজন স্টার ব্লগার হিসাবে আপনাকে আমরা দেখতে চাই।

দোয়া ও শুভকামনা রইল।

৫২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

সোহানী বলেছেন: ধুর্....... সকাল বেলা মনটাই খারাপ করে দিলেন হেনা ভাই।

এতো চমৎকার মেয়েটির জন্য কিছুই কি করার ছিল না........!!!!! জানি সে যুগের প্রেক্ষাপটে খুব কঠিন একটা কাজ.... তারপরও অবুঝ পাঠক..............

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এতো চমৎকার মেয়েটির জন্য কিছুই কি করার ছিল না........!!!!! জানি সে যুগের প্রেক্ষাপটে খুব কঠিন একটা কাজ.... তারপরও অবুঝ পাঠক..............

হাঁ, পাঠকের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে গেলে এরকমই মনে হবার কথা। ১১ নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যটি পড়লে মেয়েটির জন্য কেন আমি কিছু করতে পারিনি, সেটা বুঝতে পারবেন আশা করি।

ধন্যবাদ বোন সোহানী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: জিহ্ববায় জল এসে গেছে

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জিহ্ববায় জল এসে গেছে


? ? ? ? ? ? ? ? ? ? ?

৫৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: [img|http://www.oysterfork.com.au/wp-content/uploads/2016/05/Donuts-64

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এইডা কী দিলেন? ফটু মাস্টারের ফটু কই?

৫৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো কিছু দিছিলাম, তয় সবার পেডে সব সয়না বলেই হয়তো :(

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো কী দিছিলেন? আমি তো ভাবছিলাম সুফিয়া আফার ফটু দিছেন।

৫৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ক্যামেরা বুড়া হয়ে গেছে।

৫৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেম্নে আম্নে বুইঝা গেলেন? অনেকেই কিন্তু বুঝতে পারে নাই :D

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রতনে রতন চিনে, বুড়ায় চিনে বুড়া।

৫৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৫৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: টাচিং! এ ধাঁচের আরও একটা লেখা বোধহয় আপনার পড়েছিলাম; সেটা বোধহয় মুক্তিযুদ্ধের সময়ের।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রূপক বিধৌত সাধু। অনিবার্য কারণে উত্তর দিতে বিলম্ব হওয়ায় দুঃখিত।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হেনা ভাই সালাম নিবেন।
ভালো আছেন আশা করি।
আমরা এখনো জেগে আছি,
সদর আমন্ত্রণ...................
বাংলাদেশী লিজেন্ড গানের রাজা সঙ্গীত শিল্পী মাহমুদুন্নবীর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আমার একজন প্রিয় গায়কের মৃত্যুবার্ষিকীতে পোস্ট দেওয়ায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৬১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্য কাহিনী না হয়ে গল্প হলে এতটা দুঃখ পেতাম না হয়তো।
চোঁখের কোনে লোনা জলের আভাস পাচ্ছি !!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চোঁখের কোনে লোনা জলের আভাস পাচ্ছি !


এটাই হলো সত্যিকারের মানবিক মূল্যবোধ। একজন বাক প্রতিবন্ধি নারীর জন্য আপনার সহমর্মিতাকে শ্রদ্ধা জানাই।

ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

শামচুল হক বলেছেন: আপনার লেখা গল্প সবসময় ভালো লাগে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামচুল হক।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৬৩| ২২ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩

সিগন্যাস বলেছেন: পরে মেয়েটার খোজ নিয়েছেন কি?

২২ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না ভাই, সম্ভব হয়নি। ১৯৮৩ সালে আমার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর আমি নার্গিসের ব্যাপারে খোঁজ খবর নেওয়া ঠিক হবে না বলে মনে করেছি। এ ছাড়া এই গল্পের মধ্যেই বলা আছে যে নার্গিসের ঘটনার সাত আট বছর আগে আমার একটা ব্যর্থ প্রেমের ঘটনা আছে। ফলে নার্গিসকে ঠিক ওই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি। নানারকম ব্যস্ততাও ছিল দৈনন্দিন জীবনে।

যাই হোক, গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৬৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৪১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আহা, মনটা খারাপ হয়ে গেল :(

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই আমি তুমি আমরা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৬৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একবার পড়েছিলাম আবার পড়লাম।
নিপুণ বর্ননা, সাবলীল লেখা।

মনটা খারাপ হয়ে গেল। জীবনটাই কি এমন?

খায়রুল আহসানের কমেন্ট এর ইংরেজি বাক্যটুকুই যেন সব।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই অর্কিওপটেরিক্স।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.