নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ বউ চোর

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯


শহর থেকে গ্রামে নানার বাড়ি বেড়াতে যাওয়া এক কালে খুব আনন্দের ব্যাপার ছিল। আমরা ছয় ভাইবোন যখন ছোট ছিলাম, তখন স্কুল ছুটি হলে নানার বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতাম। গ্রামের খোলামেলা পরিবেশ, গাছের টাটকা ফল, পুকুরের তাজা মাছ, বাড়ির গাই দোয়ানো দুধের সর, আহা! তবে নানাভাইয়ের কাছে গল্প শোনার প্রতি আমাদের আকর্ষণ ছিল সবচে’ বেশি। তাঁর ভাণ্ডারে ছিল অসংখ্য গল্পের মজুদ। রাখালের গল্প, চাষীর গল্প, বাঘ সিংহ হরিণ শেয়াল আর সারসের গল্প। যুবক বয়সে তিনি কী কী দুঃসাহসিক কাজ করেছেন, সেসব গল্প। অন্যের গাছে উঠে চুরি করে ফল পেড়ে খাওয়ার গল্প।

একবার (১৯৬৭ সালের দিকে) আমাদের পাঁচ ভাইবোনকে (বড়ভাই এসব গল্প শুনতেন না) তাঁর চারপাশে বসিয়ে নানাভাই জিজ্ঞেস করলেন, ‘এ পর্যন্ত তোমরা আমার কী কী চুরির গল্প শুনেছ?’ আমরা সমস্বরে বললাম, ‘আম, তেঁতুল, নারকেল, কলা আর বাতাবী লেবু।’
‘বেশ। আজ তোমাদেরকে বলবো বউ চুরির গল্প।’
‘বউ চুরি?’
‘হাঁ, বউ চুরি। আমার বউকে আমি কীভাবে চুরি করে নিয়ে এসেছিলাম, সেই গল্প।’
আমাদের নানী আমাদের জন্মের আগে মারা যাওয়ায় তাকে আমরা কেউ দেখিনি। সে যুগে তার কোন ছবিও ছিল না। তার ব্যাপারে আমাদের বরাবরই খুব কৌতূহল ছিল। কিন্তু মায়ের কাছে তার সম্পর্কে যৎসামান্য শুনে আমাদের কৌতূহল মিটতো না। তাই নানাভাইয়ের বউ চুরির গল্প শোনার জন্য আমরা লাফিয়ে উঠলাম। ‘ইস্, বউ চুরির গল্প!’নিজেদের মধ্যে আমরা বলাবলি করলাম, ‘খুব মজার হবে, তাই না? বলো নানাভাই, তাড়াতাড়ি বলো।’
‘তোমাদের নানীর বয়স যখন দশ বছর, তখন আমার বয়স ছিল পনেরো। ঐ বয়সে আমাদের বিয়ে হয়ে গেল।’
‘এ আল্লাহ্‌! এত ছোট বয়সে কোনদিন বিয়ে হয়?’
‘তখনকার দিনে যে তাই হতো ভাই।’
‘এ্যাই, তুই চুপ কর! খালি বকর বকর করে! তুমি বলো নানাভাই।’
‘হাঁ, শোনো। বিয়ে তো হলো, কিন্তু ফ্রক প্যান্ট পরা তোমাদের নানী তার বাবার বাড়িতেই থেকে গেল।’
‘কেন?’
‘তোমাদের নানী যে তখনো লায়েক (সাবালিকা) হয়নি। লায়েক না হলে স্বামীর বাড়ি যেতে নেই।’
‘লায়েক হলে কী হয়?’
আমাদের মা সে সময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি নানাভাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘আপনি যে কী সব গল্প বলেন না আব্বা! এসব গল্প ওদের বলবেন না তো!’
নানাভাই বিব্রতমুখে মায়ের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘আচ্ছা, ঠিক আছে। বউ চুরির গল্প থাক। অন্য গল্প বলি, কেমন?’
‘না, না, না।’ আমরা অন্য গল্প শুনতে রাজী নই। বউ চুরির গল্পই বলতে হবে। নানার সাথে বহু দেন দরবারের পর শেষে সিদ্ধান্ত হলো যে, আজ নয়, কাল নানার আমবাগানের ভেতর মাদুর পেতে বসে আমরা বউ চুরির গল্প শুনবো। আর গল্প শোনার সময় কেউ কোন কথা বলতে পারবে না।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরদিন নির্ধারিত স্থানে বসে নানাভাই গল্প বলা শুরু করলেন। যেহেতু প্রশ্ন করা যাবে না, তাই ‘লায়েক হলে কী হয়’, সেটা আর জানা হলো না।
‘তোমাদের নানী তো তার বাপের বাড়িতে থেকে গেল। আমাদের গ্রাম থেকে তার বাপের বাড়ি অনেক দূর। অত দূরে তো আর যখন তখন ইচ্ছে করলেই যাওয়া যায় না। কিন্তু সেখানে যেতে আমার খুব ইচ্ছে করতো।’
‘কেন? তোমার যেতে ইচ্ছে করতো কেন?’ সব ছোট ভাইটার (বয়স ছয় বছর) এই আজগুবি প্রশ্নে আমি (বয়স বারো বছর) ও আমার বোন (বয়স চৌদ্দ বছর) মহাবিরক্ত। আমরা দু’জন তার দুই কান মলে দিয়ে চুপ থাকার জন্য ধমকে দিলাম। কানমলা খেয়ে সে কেঁদে ফেললো। নানাভাই তাকে আদর করে কান্না থামিয়ে কোলে বসিয়ে নিয়ে বললেন, ‘তুমি বড় হয়ে যখন বিয়ে করবে, তখন তোমারও শ্বশুরবাড়ি যেতে ইচ্ছে করবে।’
ছোটভাই বললো, ‘আমি বিয়ে করবো না।’
‘আচ্ছা করিস না। নানাভাই, তুমি ওর সাথে বক বক করো না তো! গল্প বলো।’
‘হাঁ, শোনো। আমার বাবা ও শ্বশুর দু’জনেই ছিলেন জোতদার মানুষ।’
‘জোদ্দার কী?’ আমার আরেক ভাইয়ের প্রশ্ন (বয়স দশ বছর)।
‘যাদের অনেক জমি জমা থাকে, তাদের জোতদার বলে। তো শোনো, এরপর কী হলো। একদিন আমি খুব ভোরে কাউকে কিছু না বলে একা একা আমার বউকে দেখার জন্য ওদের গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গেলাম। হাঁটতে হাঁটতে দুপুরবেলা গিয়ে পৌঁছালাম ওদের গ্রামে। কিন্তু ওদের বাড়ি আর খুঁজে বের করতে পারি না। কাউকে কিছু জিজ্ঞাসা করতেও ভয় লাগে। বিয়ের সময় ঢাক ঢোলের বাদ্য বাজনাসহ অনেক লোকজন নিয়ে ছোট বাবার (ছোট চাচার) সাথে ঘোড়ায় চড়ে এই গ্রামে এসেছিলাম। শুধু এটুকু মনে আছে যে, আমার শ্বশুরবাড়ি ছিল টিনের ছাউনি দেওয়া বিশাল লম্বা একটা বাড়ি। চারপাশে আম কাঁঠালের গাছ। কিন্তু এখন সে বাড়ি আর চোখে পড়ছে না। চারদিকে খড়ের চালা দেওয়া ছোট ছোট কুঁড়ে ঘর দেখে মন খারাপ হয়ে গেল।’
‘কুঁড়ে ঘর দেখে তোমার মন খারাপ হয়ে গেল কেন?’ আরেক ভাইয়ের প্রশ্ন (বয়স আট বছর)। নানাভাই হতাশ কণ্ঠে বললেন, ‘উকিলের ছেলেরা খালি উকিলের মতো প্রশ্ন করে। গ্রামের কাঁচা রাস্তায় দশ বারো মাইল হেঁটে ক্লান্ত হয়ে বউ দেখতে এসেছি। কিন্তু বউয়ের বাড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। মন খারাপ হবে না?’
‘তুমি হেঁটে গেলে কেন? ঘোড়ায় চড়ে গেলেই তো হতো।’
‘এ্যাই চুপ! একদম কথা বলবি না।’
নানাভাই বললেন, ‘আরে বোকা! আমাদের বাড়িতে ঘোড়ার গাড়ি, গরুর গাড়ি, পালকি সবই ছিল। কিন্তু সেসব নিয়ে রওনা দিলে বাবা টের পেয়ে যাবে না? আমার বাবাকে তো তোমরা দেখনি। ভীষণ রাগী মানুষ ছিল। যাই হোক, কথা বোলো না, শোনো। বউয়ের বাড়ি খুঁজতে খুঁজতে বিকেল হয়ে গেল। ক্ষিধে ও ক্লান্তিতে আমার দুই পা আর চলে না। অচেনা লোকজনকে কিছু জিজ্ঞেস করতেও সাহস হয় না। তা’ছাড়া আমার শ্বশুরের নামও আমি জানতাম না। শুধু বউয়ের নাম জানতাম। ময়মুনা।’
‘ময়মুনা? ছিঃ, কী বিচ্ছিরি নাম!’
‘এ্যাই, তুই চুপ করবি?’
‘খুঁজে খুঁজে বাড়ি না পেয়ে আমি হতাশ হয়ে ফিরে যাবো কী না ভাবছি, ঠিক এই সময় হঠাৎ সেই বড় বাড়িটা আমার চোখে পড়লো। বাড়ির পাশে আমবাগানের ভেতর ক’জন ছেলে মেয়ে এক্কা দোক্কা খেলছে। আমি গাছগুলোর আড়ালে নিঃশব্দে পা টিপে টিপে হেঁটে তাদের কাছাকাছি গিয়ে দেখি, একটা মেয়েকে আমার বউয়ের মতো লাগছে।’
বিপুল উল্লাসে হাততালি দিয়ে আমরা সবাই দাঁড়িয়ে গেলাম। নানাভাই তার বউ খুঁজে পেয়েছে, এটাই আমাদের উল্লাসের কারণ।
‘বসো বসো। আসল গল্প তো এখনো শোনইনি।’ নানাভাই আমাদের হাত ধরে বসিয়ে দিয়ে বললেন। ‘ওদের খেলা শেষ হতে হতে সন্ধ্যে হয়ে গেল। সে পর্যন্ত আমি চোরের মতো চুপচাপ আমগাছের আড়ালে লুকিয়ে থাকলাম। খেলা শেষে সবাই নিজ নিজ বাড়ি চলে গেল। আমার বউয়ের মতো দেখতে মেয়েটা এক্কা দোক্কা খেলার মাটির তৈরি হাঁড়ি ভাঙা খোলা গুলো কুড়িয়ে নিয়ে বাড়ির ভেতর যাওয়ার আগে আমি গাছের আড়াল থেকে বেরিয়ে তার কাছে গিয়ে বললাম, তোমার নাম ময়মুনা? মেয়েটি ঘাড় নেড়ে হাঁ-সূচক জবাব দিয়ে বললো, আপনি কে?’
আমি মজিবর। তোমার সাথে আমার বিয়ে হয়েছে।
মেয়েটি এদিক ওদিক তাকিয়ে ভয়ে ভয়ে বললো, এখানে এসেছেন কেন?
আমি বললাম, তোমাকে দেখতে।
মেয়েটি আরো ভয় পেয়ে গেল। বললো, বাবা জানতে পারলে আমাকে মারবে।
আমি বললাম, ঠিক আছে। তোমাকে দেখা হলো। আমি এখন যাই।
মেয়েটি হড়বড় করে বললো, তাই করেন। আপনি চলে যান।

আমি ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত শরীরে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। কিছু দূর আসার পর মনে হলো, ময়মুনা আমাকে পেছন থেকে ডাকছে। তার হাতে এক জগ পানি আর বাঁশের তৈরি কাঠা ভর্তি গুড় মুড়ি। সে দৌড়ে আমার কাছে এসে হাঁপাতে হাঁপাতে বললো, এগুলো খেয়ে যান।
রাস্তার ধারে একটা গাছের নিচে বসে আমি রাক্ষসের মতো গুড় মুড়ি খেয়ে জগ মুখে ধরে ঢক ঢক করে ঠাণ্ডা পানি খেয়ে প্রাণ ফিরে পেলাম। ময়মুনা পাশে বসে আমার খাওয়া দেখছিল। সে বললো, রাত হয়ে গেল। অন্ধকারে বাড়ি যাবেন কীভাবে? ভয় লাগবে না?
আমি বললাম, একটু একটু ভয় তো এখনই লাগছে। তুমি যাবে আমার সাথে? তুমি সাথে থাকলে ভয় লাগবে না।
ময়মুনা কিছুক্ষণ ভেবে বললো, চলেন যাই।

গ্রামের রাস্তায় রাতের বেলা লোকজন তেমন থাকে না। ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক ছাড়া চারদিক নিস্তব্ধ। আমি আর ময়মুনা রওনা হলাম আমাদের বাড়ির দিকে। মাইল খানেক হাঁটার পর ময়মুনা কাঁদো কাঁদো স্বরে বললো, হাঁটতে পারছি না।
কী মুশকিল! আমি বললাম, আস্তে আস্তে হাঁটো।
কিন্তু কিছুদূর হেঁটে ময়মুনা রাস্তার ওপর বসে পড়লো। কাঁদতে কাঁদতে বললো, আমি আর হাঁটতে পারবো না।
আকাশে আধ ফালি চাঁদ উঠেছে। চাঁদের আলোয় ওর মুখের দিকে তাকিয়ে আমি ঘাবড়ে গেলাম। বেচারী ঘেমে নেয়ে অস্থির। এত রাস্তা এই ছোট মেয়ে হেঁটে যাবে কীভাবে, আগে ভেবে দেখিনি। বললাম, এক কাজ করো। আমার পিঠে উঠে বসো। আমি তোমাকে পিঠে করে বয়ে নিয়ে যাবো।
ময়মুনাকে পিঠে তুলে নিয়ে আমি বড় বড় শ্বাস নিতে নিতে হাঁটছি। মাঝে মাঝে ওকে পিঠ থেকে নামিয়ে রাস্তার ধারে বসে একটু জিরিয়ে নিই। তারপর আবার ওকে পিঠে তুলে নিয়ে হাঁটা ধরি। এভাবে কতক্ষণ হেঁটেছি বলতে পারবো না। এক সময় আমার আর কিছু মনে নাই।’
‘তারপর? তারপর কী হলো?’ আমরা সবাই উৎকণ্ঠা নিয়ে নানাভাইয়ের গা ঘেঁষে বসলাম।
পরদিন দুপুরে প্রচণ্ড জ্বর নিয়ে আমি নিজের ঘরে শুয়ে উহ্ আহ্ করছি। আমার রাগী বাবা বাড়ির উঠানে বাঘের মতো পায়চারী করছেন আর বলছেন, ভাবতে পারো, অতটুকু ছোট মেয়েটা রাতের অন্ধকারে রাস্তার মধ্যে বসে হারামজাদাটাকে আঁকড়ে ধরে হাউ মাউ করে কাঁদছে আর চিৎকার করে বলছে, আমার স্বামী মরে গেছে, আমার স্বামী মরে গেছে। আরে, আমার বংশের ছেলে বউ নিয়ে আসবে পালকিতে করে। বাড়িতে চার চারজন বেহারা তিনবেলা বসে বসে খায়। আর তোমার এই কুলাঙ্গার ছেলে চুরি করে বউ নিয়ে আসছিল পিঠে বয়ে। ছিঃ ছিঃ ছিঃ। হারামজাদার জ্বরটা সারুক, তারপর ওর পিঠের চামড়া কীভাবে তুলতে হয়.........।’
‘তুমি কী সত্যি সত্যিই মরে গিয়েছিলে নানাভাই?’ (সব ছোট ভাইটা)।
‘এক থাপ্পড় দেব বেকুব কোথাকার! মরে গেলে কেউ আবার বেঁচে ওঠে? নানাভাই অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল।’ (আমার বড় বোন)।

গল্পের শেষটুকু এরকমঃ এই ঘটনার এক সপ্তাহ পর নানাভাইয়ের রাগী বাবা মহা ধুমধাম করে ছেলের বউ তুলে এনেছিলেন। বউ এসেছিল সেজেগুজে পালকিতে চড়ে। কিন্তু নানাভাইয়ের বউ আরো দেড় বছর নানাভাইয়ের মায়ের কাছে ছিল। শুধু দিনের বেলা নানাভাই খেতে বসলে সে হাতপাখা দিয়ে তাকে বাতাস করতো। ব্যস্।
*******************************************************************************************************
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: হা....হাহাহাহা..... বেশ মজা পেলাম। গঠনা কি আসলেই সত্য???

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, এটি আমাদের নানাভাইয়ের কাছে শোনা সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।


ধন্যবাদ ভাই সোহাগ তানভীর সাকিব।

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার গল্পের আমি নিয়মিত পাঠক। বরাবরের মত এই গল্পটাও- না, সত্যি ঘটনাটাও উপভোগ করলাম। আগেকার দিনে খুব কম বয়সেই নাকি বিয়েশাদী হয়ে যেত। শুনেছি আমার নানীরও নাকি দশ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছিল।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সেই যুগে এরকমই হতো। অবশ্য আমি কিন্তু ভাই বাল্যবিবাহের পক্ষপাতি নই।


সত্য ঘটনাভিত্তিক গল্পটি আপনার কাছে ভালো লাগায় ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হেনা ভাই লায়েক হলে কি হয় জাতি জানতে চাই ;)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হেনা ভাই লায়েক হলে কি হয় জাতি জানতে চাই ;)


আমি নিজে জানলে তো বলবো! হাঃ হাঃ হাঃ।

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: রি-পোস্ট করায় ঘটনা পড়তে পারলাম, হাসতে পারলাম :)

আপনার বান্ধবী (নয়নতারা) কেমন আছে?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নয়নতারা খুব ভালো আছে। ওর খোঁজ নেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: বাহ ! দারুণ গল্প শোনালেন আবুহেনা ভাই। নানাভাইএর গল্প তো শোনলাম, এরপর আপনার গল্পটাও কিন্তু শুনতে চাই। :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার গল্প জানতে হলে ২০১১ সালে প্রকাশিত আমার আত্মজৈবনিক উপন্যাস স্বপ্ন বাসর পড়তে হবে।


ধন্যবাদ ভাই জহিরুল ইসলাম সেতু।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পুরো ছবিটা চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম, রিপোষ্ট হলেও আমার জন্য নতুন, খুবই ভাল লাগলো হেনা ভাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তারেক_মাহমুদ।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাস্তব ভিত্তিক গল্প ভাল লাগল।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ওয়াও অনেক সুন্দর ঘটনা।
আগের দিনের ছোটবেলায় বিয়ে হতো এই ঘটনাগুলো অনেক শুনেছি কিন্তু এই বৌ চুরির ঘটনা এই প্রথম শুনলাম।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। তাহলে দেখুন চোরেরা কত কী চুরি করে!


ধন্যবাদ বোন কামরুননাহার কলি।

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত উপভোগ্য।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৮

নোয়াখাইল্ল্যা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। আমার দাদিরও ১০ বছর বয়স এ বিয়ে হয়েছিল। উনি বেচে থাকতে কাজিনদের বলত , ওই বয়েসে উনি কত পরিশ্রম করেছেন। আমি শুনে শুধু হাসতাম।অনেকদিন পর মনে পড়ল ঘটনাটা। ভাল থাকবেন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেকেরই জীবনে এমন অভিজ্ঞতা আছে। আগের দিনে বাল্যবিবাহ একটা কমন ব্যাপার ছিল।

ধন্যবাদ ভাই নোয়াখাইল্লা। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার গল্প। যেন সব কল্পনায় দেখছিলাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:

খুব ভাল লেখার হাত আপনার। গল্পের কাহিনী খুব সুন্দর।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাওসার চৌধুরী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প। আমার নানীর বিয়ে হয়েছিল মাত্র নয় বছর বয়সে। উনারা ছিলেন মেইড ফর ইচ আদার কাপল

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: উনারা ছিলেন মেইড ফর ইচ আদার কাপল।


খুব সুন্দর একটি বাক্য। এরকম দাম্পত্য জীবন আমার খুব পছন্দের।

ধন্যবাদ ভাই খায়রুল আহসান। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫২

জাহিদ অনিক বলেছেন:


গল্পটা ভালো লাগলো। প্রায় অনেকদিন পরেই আপনার রম্য পড়লাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জাহিদ অনিক।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহাহা কি মজা !!!
ভালোলাগা ভাইয়া।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মনিরা সুলতানা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



গল্প ভয়ানক রোমন্টিক; শ্রোতাদের অবস্হা যে পরিমাণ ভয়ংকর, সেটা সহজেই অনুমেয়; লেখায় ষ্টাইল আছে

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রশংসা আমার কাছে অলংকার স্বরূপ।


ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দারুণ রোমান্টিক গল্প! ভাল্লাগলো!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রূপক বিধৌত সাধু।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক দিন পর সুন্দর গল্প উপহার দিলেন।

ধন্যবাদ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাইদুল সরকার।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মজাদার মানুষের সব গল্পই মজাদার, এবার বউ চোরি করে আনার গল্প আরো অনেক মজাদার মনে হল।

আগের মানুষ গল্প বলে মুগ্ধ করতে পারতেন, গল্পে যেন প্রায় মানুষই পটু ছিলেন।
দিনদিন এমন রসিকতা মনে হয় হারিয়েই যাচ্ছে
এখন আর গল্প বলার সময়ই পায় না

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে বিনোদনের জগতটা আগের চেয়ে বদলে গেছে। এখন মুভি, নাটক, নেট, ফেসবুক ইত্যাদি নানারকম বিনোদনের আড়ালে আগের সেই গল্প বলা ও শোনার দিনগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। তবে বিশুদ্ধ পাঠক এখনো মনোযোগ দিয়ে গল্প উপন্যাস পড়েন।

ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




তা , নানার নাতীর বেলা বউ নিয়ে কি ঘটেছিলো ? :P ইলোপ না বিলোপ ?? #:-S

অনেকদিনের পরে এলেন । শুভেচ্ছা রইলো ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তা , নানার নাতীর বেলা বউ নিয়ে কি ঘটেছিলো ? :P ইলোপ না বিলোপ ?? #:-S


হাঃ হাঃ হাঃ। নাতির বউ নিয়ে লেখা একটা গল্প এই ব্লগেই আছে। রিপোস্ট দেব কোনদিন।

ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মজা পেলাম। :D

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মনিরুল ইসলাম বাবু।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৩২

সোহানী বলেছেন: ওরে বাপরে........ আপনাকে ছাড়া ব্লগে হাহাকার চরছে। যাক অবশেষে ফিরে এলন......সুস্বাগতম।

বউ চুরির গল্পে মহা ভালোলাগা।

জী ভাইয়ের মতো বলি.. তা , নানার নাতীর বেলা বউ নিয়ে কি ঘটেছিলো ? :P ইলোপ না বিলোপ ?? #:-S ...হাহাহাহা

গার্লফ্রেন্ড নিয়ে এতোই মজে আছেন যে আমিাদের কথা মনেই করেন না :((

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে না বোন, আপনাদেরকে ভুলে যাওয়া কী সম্ভব? আসলে একটু পারিবারিক কাজে কিছুদিন খুব ব্যস্ত ছিলাম। তাই ব্লগে আসা হয়নি। আর আহমেদ জী এস ভাই রসিক মানুষ। নাতির বউ নিয়ে কী ঘটেছিল তা' বলবো একদিন। হাঃ হাঃ হাঃ।

আমার গার্লফ্রেন্ড নিয়ে মজেই আছি বলতে পারেন। হাজার হলেও সুন্দরী বান্ধবী বলে কথা। হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ বোন সোহানী। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে অবশেষে হেনা ভাই বের হয়েছেন, আর কিছুদিন গেলে আমি আর কামাল ভাই আপনার বাড়ি গিয়ে হানা দেয়ার পরিকল্পনা করছিলাম। গল্পটি আগেও পড়েছিলাম আবারো পড়ে মজা পেলাম।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে, আপনি আর কামাল ভাই আমার বাড়িতে এলে তো আমি ধন্য হই প্রামানিক ভাই। চলে আসুন যে কোন দিন। সপরিবারে। আমি অপেক্ষা করবো আপনাদের জন্য।

গল্পটি পুনরায় পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন..... আপনার লেখা মানেই অসাধারণ কিছু....

আগে আসলেই অনেক কম বয়সে বিয়ে হয়ে যেত.....
আমার নানিরও নাকি ৮ বছরের আগেই বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো !
নানি নাকি নানাদের বাড়িতে এসেও, সমবয়সী কাউকে পেলে, ঘর সংসার বাদ দিয়ে, খেলাধুলায় মেতে উঠতেন,
হা হা

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নানি নাকি নানাদের বাড়িতে এসেও, সমবয়সী কাউকে পেলে, ঘর সংসার বাদ দিয়ে, খেলাধুলায় মেতে উঠতেন,
হা হা



যে শিশু বিয়ের তাৎপর্য বোঝে না, সে তো শশুর বাড়ি এসে এরকম খেলাধুলায় মেতে উঠবে এটাই স্বাভাবিক। আপনি সেই যুগের এক অতি বাস্তব ঘটনাই তুলে ধরেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনি কেমন আছেন?

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি ভালো আছি। ধন্যবাদ।

২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবার পর খুব সুন্দর লেখাটি পড়লাম। Excellent!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাজ্জাদ হোসেন। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন কেন? এখন কেমন আছেন?


অনিবার্য কারণে উত্তর দিতে বিলম্ব হওয়ায় দুঃখিত।

২৭| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: সাবলীল উপস্থাপনায় আপনার জুড়ি মেলা ভার।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই সুন্দর গল্প উপহার দেয়ার জন্য।

০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বি এম বরকতউল্লাহ।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৮| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
হার্টের সমস্যায় নাকাল ছিলাম। ডাক্তার আরো বেহাল করে দিল। মাঝ খান থেকে পকেট থেকে কেটে নিলে অনেকগুলো টাকা।

নতুন লেখা লিখুন না কেন? আপনার লেখার মান খুবই ভালো। আমার খুব ভালো লাগে।

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ও, হার্টের সমস্যা! এই রোগে প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। আমি নিজেও হার্টের পেশেন্ট।


নতুন লেখা দেব ভাই। কিছুদিন আরও অপেক্ষা করতে হবে। ধন্যবাদ ভাই সাজ্জাদ হোসেন।

২৯| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: স্বপ্ন বাসর পড়তে চাই, কোথায় পাবো ভাই?

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: উপন্যাসটির প্রথম সংস্করণ শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি এখন আর বাজারে পাওয়া যায় না। দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশ করা খুবই জরুরী ছিল। কিন্তু নানা কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। আমাদের কয়েকজন ব্লগার বন্ধুর কাছে উপন্যাসটি আছে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে কারো কাছ থেকে ধার হিসাবে নিয়ে পড়তে পারেন। সে ক্ষেত্রে বইটি পড়ার পর অবশ্যই তাকে ফেরত দিতে হবে। আপনার অবস্থান জানালে আমি এরকম দু'একজন ব্লগারের নাম ঠিকানা আপনাকে জানিয়ে দিতে পারি।

আর একটা উপায় আছে। কিন্তু সেটা আপনার সঙ্গে কথা না বলে নিশ্চিত করতে পারছি না। সম্ভব হলে এখানে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে দিন। আমি যোগাযোগ করবো। প্রয়োজন হলে নম্বরটি পরে ডিলিট করে দেব।

ধন্যবাদ ভাই জহিরুল ইসলাম সেতু।

৩০| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০০

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: বামে একটা ০ আছে

১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার নম্বরটি সেভ করে রাখলাম এবং এখান থেকে ডিলিট করে দিলাম। আপনাকে কাল অথবা পরশু দিন আমি ফোন করবো। এই একদিন বা দু'দিন সময় নেওয়ার কারণ তখন জানাবো।

ধন্যবাদ ভাই জহিরুল ইসলাম সেতু।

৩১| ১৩ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: আপনার নামে ছড়া উৎসর্গ করলাম আপনি গেলেন কই?

১৩ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাই নাকি? এখুনি দেখছি প্রামানিক ভাই।

৩২| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১০

পবন সরকার বলেছেন: আপনি নতুন লেখা দেন না কেন? প্রায়ই আপনার ব্লগে এসে ঘুরে যাই।

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আই এ্যাম এক্সট্রিমলি সরি। একটু পারিবারিক ঝামেলার কারণে নতুন লেখা দেওয়ার সময় পাচ্ছি না। গত কয়েক মাসে প্রিন্ট মিডিয়ায় কিছু লেখা প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু সেগুলো কম্পিউটারে টাইপ করার সময় সুযোগ করে উঠতে পারছি না। ঈদের পরে দেওয়ার ইচ্ছা আছে।

ধন্যবাদ ভাই পবন সরকার।

৩৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কেমন আছেন আশরাফ ভাই
অনেক দিন আপনার কোন লেখা নাই
এ লেখায় একবার মন্তব্য করেছিলাম মনে হয়।
যা হোক শরীর কেমন?

বিঃদ্রঃ আপনাকে একটা কবিতা উৎসর্গ করেছিলাম, কোন প্রতিক্রিয়া জানতে পারিনাই

যা হোক ভালো থাকবেন, নতুন লেখা দিবেন।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয় নূর মোহাম্মদ ভাই, আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। কিছু পারিবারিক কাজকর্মে ব্যস্ত থাকায় ব্লগে নিয়মিত হতে পারছি না। তাই আমাকে উৎসর্গ করা আপনার কবিতাটি আমার চোখ এড়িয়ে গেছে। এইমাত্র কবিতাটি পড়ে আমার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এলাম। সত্যিই এক অসাধারণ কবিতা লিখেছেন ভাই।

আমি মোটামুটি ভালোই আছি। নতুন লেখা অচিরেই দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আপনার কবিতাটি আমাকে উৎসর্গ করায় অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩৪| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

শায়মা বলেছেন: নিজের বউ নিজেই চুরি!!! হা হা হা ভাইয়া!!!

:P

০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন শায়মা।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৫| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

শিখা রহমান বলেছেন: লেখাটা একটানে পড়েছি। খুব খুব ভালো লেগেছে। বর্ণনা এতো প্রানবন্ত যে সব চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম। রিপোষ্ট হলেও আগে পড়িনি। রিপোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ বোন শিখা রহমান।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.