নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাস্তববাদী ইন্ডিয়ান ভাববাদী বাংলাদেশী

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

বাস্তববাদী ইন্ডিয়ান
স্টুডেন্ট ভিসায় পড়তে আসা একজন ইন্ডিয়ান ছাত্র তার আনুসাঙ্গিক খরচ চালানোর জন্য এক রেস্টুরেন্টে পড়াশুনার ফাঁকে ফাঁকে পার্টটাইম কাজ করে. যাতায়াতের জন্য তার সামর্থ অনুসারে একটা পুরানো গাড়ি কিনেছে. কিছুদিন কাজে আসার পর হিসাব করে দেখলো যাতায়ত খরচ অনেক বেশি হচ্ছে.

সে চিন্তা করলো চাকরিটা বজায় রেখে কি ভাবে যাতায়ত খরচ কমানো যায়. সে তার মালিককে বলে তার তিনজন ইন্ডিয়ান বন্ধুকে কাজ জোগাড় করে দিলো, তাদের যাতায়তের জন্য কোনো গাড়ি নেই. ওই তিনজন হিসাব করে দেখলো ট্যাক্সি ভাড়াকরে আসলে খরচ অনেক বেশি পরবে. তাই তারা গাড়িওলা বন্ধুকে প্রস্তাব দিলো তারা প্রত্যেকে ৫ ডলার করে যাতায়ত খরচ বাবদ দিবে. গাড়িওলা বন্ধু সানন্দে প্রস্তাব গ্রহণ করলো. উভয় পক্ষই লাভবান.

ভাববাদী বাংলাদেশী
ঠিক একই ধরণের পরিস্থিতিতে এক বাংলাদেশী ছাত্র আরেক বাংলাদেশী গাড়িওলা ছাত্রকে অনুরোধ করলো তাকে যাতায়াতে সাহায্য করতে. গাড়িওলা বন্ধু অনেক 'যদি' 'কিন্তু' বলার পর তার গাড়িতে নিতে রাজি হলো. গাড়িওলা বন্ধু দুই তিনদিন যাতায়ত করার পর, সবসময় শুনাতে থাকলো, গাড়িতে কত খরচ. তেল খরচ, মেরামত খরচ ইত্যাদি.

বন্ধু বুঝতে পারলো এবং অনুধাবন করতে পারলো কিছু খরচ শেয়ার করা দরকার. সে খুব বিনয়ের সাথে যাতায়ত খরচ বাবদ কিছু টাকা শেয়ার করতে চাইলো. গাড়িওলা বন্ধু খবেই ক্ষেপে যেয়ে বলতে থাকলো, সে এত ছোটোলোক না যে বন্ধুর কাছ থেকে টাকা নেবে ইত্যাদি.

এর দুই একদিন পর থেকেই গাড়িওলা বন্ধুর ব্যস্ততা অনেক বেড়ে গেলো. ইচ্ছা থাকা স্বত্তেও তার পক্ষে বন্ধুকে যাতায়াতে সাহায্য করা আর সম্ভব হচ্ছেনা.

সর্বশেষ
এখন গাড়িওলা বন্ধু বলে বেড়াচ্ছে, তার বন্ধু খুবেই অকৃতজ্ঞ, সে তাকে যাতায়াতে কত সাহায্য করেছে, কোনো টাকা নেয়নি ইত্যাদি. সে শুধু অকৃতজ্ঞই না, সে হারকিপটে. সে অন্যের উপর চলতে চায়.

আর অপর বন্ধু বলে বেড়াচ্ছে, তার বন্ধু ছোটোলোক, ভাড়া বাবদ টাকা দাবি করে ছিল, টাকা না দেওয়াতে ব্যাস্ততার অজুহাতে তাকে নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে ইত্যাদি.

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাংলাদেশীরা সাধারনত এরকমই।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: প্রতিটা মানুষের কিছু ভালো দিক, কিছু খারাপ দিক আছে। যাদের মধ্যে ভাল গুণ বেশী তাদেরকে ভাল মানুষ বলি। তবে একজন ভালো মানুষের মধ্যেও কিছু খারাপ দিক থাকতে পারে। আমাদের উচিৎ একজন মানুষের ভাল দিকটা অনুসরণ করা, সে যেই হউকনা কেন।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ঢাকাবাসী বলেছেন: বাংলাদেশীরা সাধারনত এরকমই

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আমরা যদি চিহ্নিত করতে পারি, আমাদের কোনো একটা বিশেষ আচরণ খারাপ। তাহলে ওই খারাপ দিকটা পরিহার করে, অন্যদের এই ব্যাপারে ভালো দিকটা অনুসরণ করতে পারি।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: বাস্তববাদীদের হদয় বলতে কিছুই নাই ....... তাই জীবনের অনেক ছোট বড় দু:খ/আনন্দ কে 'উপভোগ' করতে পারে না। It is better to be a ভাববাদী

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩২

পদ্মপুকুর বলেছেন: জটিল বলেছেন =p~

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: নিজ দেশ নিয়ে এমনভবলতে খারাপ লাগে।

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সার্থক শিরোনাম।। কোন ভারতীয় হলে প্রথম লিফট নেয়ার আগেই, অফার করতো।। আমরাই ভাবাবেগে আপ্লুত!!

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "আদ্দেক ডিমের পুরোটাই খেয়ে যাবেন কিন্তু !"-- এমন জাতিরে অনুসরণ কইরা বাস্তববাদী হওয়ার চেয়ে ভাববাদী বাঙালি হওয়াই ভালো।

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঠিক আবার ঠিকও না! কারণ, আমাদের সমাজে হয়তো ভারতেও বন্ধু বন্ধুর কাছ থেকে কোন কিছুর বিনিময় (স্পেশালি গাড়িতে ভাড়া শেয়ার করা) চাওয়াটা লজ্জার। আবার ফ্রি সার্ভিস দেয়াটাও লজ্জার! তবে যদি মন থাকে তাহলে প্রকৃত বন্ধু ফ্রি সার্ভিসই দিবে আর প্রকৃত বন্ধুও টাকা দেয়ার বিনিময়ে সার্ভিস চাইবে না! হিউম্যান সাইকোলজি খুবই জটিল...

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

হিন্দুস্তানি বলেছেন: মাননিয় Tarzan00007-- "আদ্দেক ডিমের পুরোটাই খেয়ে যাবেন কিন্তু !" কিংবা দাদা খেয়ে এসেছেন না গিয়ে খাবেন !!!
বলতে লজজা করেনা ???--এই সব আজগুবি কথা গুলা তো আপনাদের ই পুব্ব্রপুরুস ১৯৭১ এ বানিয়ে ছিলো--
গোটা ভারত সেই সময় আদ- পেট খেয়ে আপনাদের মূখে খাবার তূলে দিত---জিজ্ঞেস করেন নিজের নানা - ফুপাকে ?
অবস্য তারাও রাজাকার বা আল বদর হয়ে থাকলে - ?????

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: @হিন্দুস্তানি ! চেতেন কেলা ! কবিতা হুনেন !

শৈবাল দিঘিরে কহে উচ্চ করি শির,
লিখে রেখো এক ফোটা দিলেম শিশির !

কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে ,
দাদা বলে ডাকো যদি দেব গলা টিপে,
হেনকালে উঠিলেন গগনেতে চাঁদা,
কেরোসিন শিখা বলে এস মোর দাদা !

আপনাদের ছোটলোকি মানসিকতার প্রকৃষ্ট বর্ণনা আছে উপরের দুই কবিতায়।যুদ্ধকালীন সক্রিয় সমর্থন ও আশ্রয় দেওয়ার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। জাতি এই ৫০ বছর পরেও আপনাদের ঋণ পরিশোধ করছে সীমান্তে গুলি খেয়ে , পানিতে বঞ্চিত হয়ে, রাজনীতিতে অন্যায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে, সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আপনাদের প্রদান করে, বৈধ-অবৈধ সবচেয়ে বড় বাজার আপনাদের জন্য খুলে দিয়ে ! আপনাদের মানসিকতার কারণেই বন্ধু থেকে আপনারা আপামর জনসাধারণের কাছে শত্রু হিসেবে গণ্য হইতেছেন।একটা কথা খুব প্রচলিত ছিল একসময়। আমেরিকা যার বন্ধু তার শত্রুর দরকার নাই। আমি বলবো ভারত যার বন্ধু তার শত্রুর দরকার হয়না এটা প্রমাণিত।

রাষ্ট্রের কাছে কোনো বন্ধু বা শত্রু নাই। রাষ্ট্র চিন্তা করে স্ট্রাটেজিক্যালি।
ভারতের নিরাপত্তার জন্য পাকিস্তান ভাঙা খুবই লাভজনক ছিল। দুই দিক থেকে ঘেরাও হয়ে থাকা খুবই আতঙ্কের ছিল।বাংলাদেশ সৃষ্টি হওয়া তাই ভারতের খুবই লাভজনক হয়েছে।লাভ হিসেবে আমরা স্বাধীনতা দ্রুত পেয়েছি।ভারতের সমর্থন ছাড়া স্বাধীনতা অসম্ভব না হলেও খুবই কঠিন হয়ে যেত।

ধর্মীয় কোনো কারণও ছিল বোধহয়। ইন্দিরা গান্ধী তাই বলেই ফেলেছিলেন, হাজার বছরের প্রতিশোধ নিলাম।

আমার আত্মীয় স্বজন বেশিরভাগ ঘোর জামাত বিরোধী। নামকরা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারও আছেন কয়েকজন।শহীদও আছেন। যুদ্ধকালীন পক্ষত্যাগকারী নামকরা একজন কূটনীতিকও আছেন।আমি ব্যাক্তিগতভাবে রাজনীতি থেকে ১০০ হাত দূরে। তবে ভারতের আধিপত্যবাদের ঘোর বিরোধী। আমার কথাতো বললাম। আপনি কি নরাধম মোদির গোবৎস ?

আমরা সর্বোচ্চ দাম দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা কিনেছি আর আপনাদের হাজার বছরের স্বপ্ন পূরণ করেছি। তো হাজার বছরের স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে , নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে আধপেটা খেয়ে থাকাতো কিছুই না। আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে আমরা ৩০ লক্ষ লোক প্রাণ দিয়েছি , আপনাদের স্বাধীনতা অর্জনে কয়জন দিয়েছেন শুনি ?

মন ছোট হইতে হইতে এখন আপনাদের মন বিচির সাথে ঝুলতেছে ! বুকের মধ্যে আর ফেরত যাইবো বলিয়া মনে হয়না !

১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

ঢ্যাঙা মোস্তাফা বলেছেন: ব্লগে আসলে জায়গায় জায়গায় দেখি নতুন হিন্দুস্হানি পাঠার ম্যাৎকার।

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: 'হিন্দুস্তানি'র কমেন্টটা কপি করেছিলাম উত্তর লেখার জন্য। তারপর নিচে আসতে গিয়েই টার্জানের উত্তর দেখে আর কিছু লেখার থাকলো না। ওটাই প্রকৃত জবাব।

৭১-এর একফোটা শিশিরের মূল্য শালা আসমূদ্রহিমাচল দিয়েও আমরা শোধ দিতে পারছি না, এতটাই ছোটলোক যে তারপরও খোটা দিতে আসে।

এই গত মাসেরর ৯ তারিখে কলকাতা যাওয়ার পথে বারাসাতে সিগন্যালে বাস দাড়িয়ে আছে, আমিও বাইরে তাকিয়ে আছি, এক স্কুল ড্রেস পরা ছেলে সিগারেট ফুকছে। হঠাৎ দেখি সে সিগারেটটা পাশের দেয়ালে ঠেসে ধরে আগুন নিভিয়ে আবার পকেটে রেখে দিল..... আমি পুরো বেকুব হয়ে গেলাম। আমাদের দেশের রিকশাওয়ালাও এক টান দিয়ে সিগারেট ফেলে দেয়; অহরহ এমন নজির আছে। এরাই আসে আমাদের লজ্জার জ্ঞান দিতে।

আমাদের দূর্নীতিপরায়ন রাজনীতিবীদদের চক্করে না পড়লে আজো কলকাতার লোককে আদ্দেক ডিমের পুরোটাই খেয়ে কাটাতে হত।



১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



"Tarzan00007 বলেছেন: @হিন্দুস্তানি ! চেতেন কেলা ! কবিতা হুনেন !

শৈবাল দিঘিরে কহে উচ্চ করি শির,
লিখে রেখো এক ফোটা দিলেম শিশির !

কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে ,
দাদা বলে ডাকো যদি দেব গলা টিপে,
হেনকালে উঠিলেন গগনেতে চাঁদা,
কেরোসিন শিখা বলে এস মোর দাদা !

আপনাদের ছোটলোকি মানসিকতার প্রকৃষ্ট বর্ণনা আছে উপরের দুই কবিতায়।যুদ্ধকালীন সক্রিয় সমর্থন ও আশ্রয় দেওয়ার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। জাতি এই ৫০ বছর পরেও আপনাদের ঋণ পরিশোধ করছে সীমান্তে গুলি খেয়ে , পানিতে বঞ্চিত হয়ে, রাজনীতিতে অন্যায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে, সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আপনাদের প্রদান করে, বৈধ-অবৈধ সবচেয়ে বড় বাজার আপনাদের জন্য খুলে দিয়ে ! আপনাদের মানসিকতার কারণেই বন্ধু থেকে আপনারা আপামর জনসাধারণের কাছে শত্রু হিসেবে গণ্য হইতেছেন।একটা কথা খুব প্রচলিত ছিল একসময়। আমেরিকা যার বন্ধু তার শত্রুর দরকার নাই। আমি বলবো ভারত যার বন্ধু তার শত্রুর দরকার হয়না এটা প্রমাণিত।"

-অমায়িক দুর্ব্যবহার!

প্রতিটি সত্য উচ্চারনে প্রানঢালা অভিনন্দন! আরও অভিনন্দন যথাযোগ্য মর্যাদায়(!) শ্রদ্ধেয়(!) দাদাদের বরন করে নেয়ায়!!

আপনি দীর্ঘজীবি হোন।

১৪| ১২ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

হাফিজ রাহমান বলেছেন: আমি বলি, লেখক মহোদয় সম্ভবত ভারত প্রীতির দৃষ্টি কোণ থেকে কথাগুলো লেখেন নি। সামগ্রিক বিবেচনায় কথাগুলোকে ফেলে দেয়া বা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। ভারতের হাজারো অপরাধ রয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে তারা আমাদের উপর জুলুম করেছে এবং করছে। এ কথাগুলো যেরূপ সত্য তদ্রূপ দেশপ্রেম ও উদারতায় আমরা তাদের থেকে অনেক পিছিয়ে এ কথাও সত্য। লেখক সম্ভবত সত্য এ কথাটিই বুঝাতে চেয়েছেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে মান্যবর আইনজীবীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১২ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: এই লেখায় ভারতকে নিয়ে কিছুই লেখা হয়নি। সুতরাং ভারত প্রীতি বা ভারত বিরোধিতার অভিযোগ করার সুযোগ এখানে নাই। ইন্ডিয়ান শব্দটা দুইবার ব্যবহার করা হয়েছে। লেখক এখানে নিজের চোখে দেখা ঘটনার বর্ণনা করেছেন মাত্র। এখানে বিপরীত ধর্মী দুইটা ঘটনার বর্ণনা আছে। পাঠক দুইটা ঘটনার মধ্যে যে ঘটনাটাকে নিজের বিবেচনায় ভাল মনে করবেন, সেটাকে অনুসরণ করতে পারেন। অপরটা বর্জন করতে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.