নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামারসেট হিস্টোরিক্যাল সেন্টার

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

পেনসিলভানিয়ার সামারসেট কাউন্টিতে এই মিউজিয়ামটি অবস্থিত।
১৫০ একর জায়গার উপর একটা পরিত্যক্ত বসতি।
১৭৭০ সালে এখানে বসতি স্থাপন করা হয়।

১৭৭০ সাল থেকে ১৮৯০ সাল পর্যন্ত নির্মিত বসতি স্থাপনকারীদের কেবিন, ফার্ম-হাউস, স্মোক হাউস, রান্নাঘর, গোলাঘর ইত্যাদি আছে। ওই সময়ে বাড়িঘর কেমন ছিল তা জানা যায়।




















মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: তদের স্থাপনা গুলা অনেক সুন্দর ছিল ।
ইচ্ছে করছে পরোক্ষভাবে তা দেখার ।
চমৎকার এবং দৃষ্টি নন্দন।

আমার নতুন পোষ্টে একবার ঘুরে আসার আহ্ববান রইল।
আপনাদের অণুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে?

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এখানে প্রচুর কাঠ এবং পাথর পাওয়া যায়। ফলে তাদের পক্ষে প্রায় তিন শ বছর আগেও কাঠ এবং পাথর দিয়ে মজবুত বাড়ি বানানো সম্ভব হয়েছে এবং কোন কোন বাড়ি এখনও টিকে আছে।

আপনার পোষ্ট ঘুরে আসলাম। ভালো হচ্ছে। নিয়মিত মৌলিক লেখা লিখবেন।
পাঠক, লাইক, মন্তব্য বেশি না হলেও হতাশ হবেন না।
লেখতে থাকেন।
জনপ্রিয়তার লোভ করবেন না।
সর্বাধিক পঠিত।
সর্বাধিক মন্তব্য প্রাপ্ত।
সর্বাধিক লাইক প্রাপ্ত। -- এইগুলির দিকে বেশি নজর দিবেন না।
দায়িত্বশীল, মৌলিক লেখা লেখতে থাকুন।

২| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শামচুল হক বলেছেন: অনেক পুরানো হলেও বেশ সাজানো গুছানো ছিমছাম বাড়ি।

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ঐতিহাসিক মূল্যের কারণে বাড়িগুলি সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এখানে ১৫০ একর জায়গার উপরে নানান ধরণের বাড়ি সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে।
এই বাড়িগুলিতে এখন কেউ বাস করে না।
দর্শনার্থীরা দেখতে আসে।
ইতিহাস জানতে আসে।

৩| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাহ!! চমৎকার ছবি ব্লগ।

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ধন্যবাদ।
গত দুই বছরে প্রচুর ঘুরেছি।
প্রচুর ছবি তুলেছি।
একসময় মনে করেছিলাম, ভ্রমণকাহিনী লিখব।
কিন্তু সময়ের অভাবে লেখতে পারছি না।
তাই এখন চিন্তা করেছি, ছবিগুলি আপাতত সংক্ষিপ্ত বর্ণনা সহ পোস্ট করে দিব, পরে সময় পেলে বিস্তারিত লেখব।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

লাবণ্য ২ বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ!

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ধন্যবাদ।
ছবি অনেক জমে গেছে।
মনে মনে ভেবেছি কিছু ছবি ব্লগে পোস্ট করে রেখে দিব।
পরে সময় সুযোগ হলে বিস্তারিত লেখব।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি কাছাকাছি কোথায়ও বাস করেন?

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


খুব দূরেও না আবার খুব কাছেও না।
আমার এখন থেকে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার ড্রাইভ।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার সাথে পরিচিত হতে পেরে ভাল লাগলো। নিয়মিত ব্লগে আসলে খুশি হবো। আমার লন্ডনের ডায়েরি (ছবির এলবাম-১) "ফটোগ্রাফি" সময় থাকলে দেখে আসতে পারেন। (ধন্যবাদ)

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি ১১ বছরের বেশি সময় ধরে ব্লগে নিয়মিতই বলতে পারেন। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ বেড়ে গেলে লেখা হয় না। তবে ব্লগ দেখি নিয়মিতই।
আপনার ব্লগ ঘুরে আসলাম। খুব সুন্দর সুন্দর ছবি।

আর ব্লগে আপনি আমার পরিচিত।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

জুন বলেছেন: চার নং ছবিটা দেখে আমেরিকার পাইওনিয়ার লেখিকা লরা ইংগলসদের ঘাসের বনে ছোট্ট কুটিরের মতই লাগছে। আরেকটু বর্ননা এবং কোনটা কিসের ঘর অর্থাৎ ক্যপশন লিখলে বেশ হতো।
+

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


হাঁ, লরা ইঙালসের লিটল হাউস অন দা প্রাইরিই খুবই প্রিয় একটা বই।
সময়ের অভাবে বিস্তারিত বর্ণনা করতে পারি নাই। পরে সময় পেলে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা আছে।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আহা--- একবার যদি নিজের চোখে দেখতে পারতাম !!

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আসুন, ঘুরে যান।
নিজের চোখে দেখে যান।
প্রতিদিন বাংলাদেশ থেকে কত লোক আসে নিউ ইয়র্কের অলিতে-গলিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় বড় বিল্ডিং দেখছে। রাস্তা ঘাট দেখছে।
ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখলে অনেক মজা পাবেন।
ঐতিহাসিক স্থানগুলি সুন্দর ভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
যেমন-আপনি যদি জর্জ ওয়াশিংটনের বাড়ি মাউন্ট ভর্ণনে যান, দেখবেন একদল ছেলে মেয়ে ওই সময়ের পোশাক পরে ওয়াশিংটনের বাড়ির কাছে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ওই সময়ে আর্মিরা যে পোশাক পড়তো সেই রকম পোশাক পরে ঘোড়ায় চড়ে টহল দিচ্ছে।
মনে হবে আপনি অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে অবস্থান করছেন।

৯| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব ঘর দেখে আমেরিকানরাও বলবে, আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম...

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


না, তার হয়তো এই কথা বলবে না।
এই ঘরগুলি এখনকার ঘরের মত আরামদায়ক না।
ঘরগুলি ছোট।
ওই সময়ের মানুষ ঠাণ্ডা এবং গরম--উভয় সময়েই খুব কষ্ট করতো।
তার ক্রমাগত ভাবে প্রাকৃতিক অসুবিধা এবং বাধাগুলিকে অতিক্রম করেছে।
তারা অতীতে কষ্ট করেছে ভবিষ্যতর আরামের জন্য।
তারা আরাম আয়াস পেয়েছে।
বর্তমানের মানুষরা অতীতের মানুষদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে, কারণ তারা জানে পূর্বপুরুষদের কষ্ট, ত্যাগের কারণেই বর্তমানে তারা আরাম ভোগ করছে।
তারা আর অতীতে ফিরে যেতে চায় না। তারা ভবিষ্যৎ মুখী।

১০| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একসময় প্রচুর ওয়েষ্টার্ণ মুভি দেখতাম। বিশেষকরে ক্লিন্ট ইষ্টউডের মুভিগুলো অনেকবার করে দেখা।
ছবিগুলো দেখে পুরানো স্মৃতি মনে পরে গেল। সময় করে বিস্তারিত লিখে ফেলবেন।
ভালো লাগলো।

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ক্লিন্ট ইস্টউড আমারও প্রিয় অভিনেতা।
দি গুড, দি বেড এন্ড দি আগলি ছবিটার কথা এখনো মনে আছে। আরেকটা ছবি হয়ার ঈগলস ডেয়ার।
ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

কেএসরথি বলেছেন: একেবারেই সাধারন, কিন্তু কি সুন্দর! লোকালয় থেকে দুরে মনে হয় যেন সব ঝামেলা-বিপত্তির বাইরে।

২২ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:




লোকালয় থেকে খুব একটা দূরে নয়।
তবে নির্জন।
এক সময় প্রাণ চাঞ্চল্য ছিল এখন কালের আবর্তে পরিত্যক্ত।
তবে ঐতিহাসিক স্থান হিসাবে সংরক্ষণ করায় মানুষ দেখতে আসে।

১২| ২২ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৪০

ওমেরা বলেছেন: খুব সুন্দর ।

২২ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


পেনসিলভানিয়া আসলেই খুব সুন্দর।

১৩| ২২ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:২২

সিগন্যাস বলেছেন: পেনসেলভানিয়া নাকি ভ্যাম্পায়ারদের রাজধানী

২২ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


পেনসিলভানিয়াকে কেন্দ্র করে ভাম্পায়ারদের অনেক গল্প লেখা হয়েছে। তাই অনেকেই মনে করে ভাম্পায়াররা ইউরোপ থেকে এসে আমেরিকার পেনসিলভানিয়াতে তাদের বসতি স্থাপন করেছে।

১৪| ২২ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

জুন বলেছেন: আপনাদের মত ক্লিন্ট ইষ্টউড আমারো অনেক প্রিয় অভিনেতা । ডার্টি হ্যারি দিয়ে শুরু তারপর তার অনেক বিখ্যাত ছবি দেখেছি । আপনার সময় হলে ভ্রমন কাহীনি লেখা শুরু করেন , অপেক্ষায় ।

২২ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ডার্টি হ্যারি (Dirty Harry) ক্লিন্ট ইস্টউডের খুব বিখ্যাত একটা ছবি।

সাংস্কৃতিকভাবে, ঐতিহাসিকভাবে, এবং নান্দনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে, ২০১২ সালে লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস এই ছবিটাকে তাদের ন্যাশনাল ফিল্ম রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণ করেছে।

ডার্টি হ্যারির পরে এর সিক্যুয়েলস হিসাবে মেগনাম ফোর্স, দা এনফোর্সর, সাডেন ইমপ্যাক্ট (যেটা ইস্টউড নিজে পরিচালনা করেন) এবং দা ডেড পুল নির্মাণ করা হয়।

সহজ কাজটা আগে করে নেই। অর্থাৎ ছবিগুলি পোস্ট করতে থাকি। পরে ভ্রমণ কাহিনী লেখা যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.