নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ১৯৫০ সালের প্রতিরক্ষা উৎপাদন আইন (Defense Production Act) প্রয়োগ করার ক্ষমতা হাতে নিয়েছেন।

১৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:২৮

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ১৯৫০ সালের প্রতিরক্ষা উৎপাদন আইন (Defense Production Act) প্রয়োগ করার ক্ষমতা হাতে নিয়েছেন।

এই আইনের বৈশিষ্ট্য:
১. এই আইন বলে প্রেসিডেন্ট যেকোনো ব্যবসায়ের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে বা জাতীয় প্রতিরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় মনে করলে যেকোনো আদেশ বা অনুমতি দিতে পারবেন।
২. এই আইন বলে প্রেসিডেন্ট জাতীয় প্রতিরক্ষার জন্য উপকরণ, পরিষেবা এবং সুযোগসুবিধা বরাদ্দ দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠার ক্ষমতা পারবেন।
৩. এই আইন বলে প্রেসিডেন্ট বেসরকারি অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা পাবেন যাতে জাতীয় প্রতিরক্ষা জন্য প্রয়োজনীয় এবং দুর্লভ উপকরণ সংগ্রহ করতে পারেন।

এই মুহূর্তে এই আইন প্রয়োগের মূল উদ্দেশ্য:
১. ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, রুগী এবং প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য লক্ষ লক্ষ মাস্ক উৎপাদন।
২. রুগীদের জন্য হাজার হাজার ভেন্টিলেটর (ventilator) বা রেস্পিরেটর (respirator) উৎপাদন।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বেশ।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



এই পদক্ষেপগুলি বিশ্বের অন্যান্য দেশের উপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

২| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ধন্যবাদ।
কিছু একটা শব্দ করার জন্য।

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২২

খাঁজা বাবা বলেছেন: ওকে
আমাদের কি হবে?

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



আমাদের অনেক ভাল হবে।

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০২

খাঁজা বাবা বলেছেন: কেমনে ভাল হবে? :-B

২৬ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৫৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


বাংলাদেশ প্রতি বছর ৬ শত ৭৭ কোটি ৪০ লক্ষ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার আমেরিকাতে রফতানি করে।
ডলারকে টাকায় রূপান্তর করলে দাঁড়ায় ৬০ হাজার ৯ শত ৬৬ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা।
তারপরও বলতে হবে, কেমনে ভাল হবে?

আমেরিকা যত তাড়াতাড়ি সুস্থ হবে বাংলাদেশ তত তাড়াতাড়ি এবং তত বেশি রফতানি করতে পারবে।
বাংলাদেশ যত বেশি রফতানি করবে তত বেশি আয় করবে।
পোশাক ছাড়াও বাংলাদেশ আমেরিকাতে চামড়াজাত পণ্য, পাট এবং পাটজাত পণ্য, কৃষিজাত পণ্য, হালকা প্রকৌশল শিল্প, ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য এবং সফ্টওয়্যার ও আইসিটি সমাধান রফতানি করে।
এই সব শিল্পের সাথে লক্ষ লক্ষ মানুষ জড়িত।

তারপরও বলতে হবে, কেমনে ভাল হবে?
বাংলাদেশ আমেরিকাতে সবচেয়ে বেশি রফতানি করে। বাংলাদেশের মোট রফতানির ২০% আমেরিকাতে যায়।
তারপর জার্মানি ১৫%, ইন্ডিয়াতে রফতানি হয় ১% পণ্য।
আমেরিকাতে রফতানি বন্ধ হয়ে গেলে লক্ষ লক্ষ মানুষ বেকার হয়ে যাবে।
হাজার হাজার ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হয়ে যাবে।

এইবার আরো বিপরীত চিত্র দেখেন।
বাংলাদেশ ১% পণ্য রফতানি করে ইন্ডিয়াতে অরে ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করে ১৩% পণ্য।
বাংলাদেশ ২০% পণ্য রফতানি করে আমেরিকাতে অরে আমেরিকা থেকে আমদানি করে ১% পণ্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.