নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শয়তান মানুষকে দারিদ্র্যের ভয় দেখিয়ে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৯

শয়তান মানুষকে দারিদ্র্যের ভয় দেখিয়ে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে।

শয়তান কি ভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করে:

অমঙ্গলের ভবিষ্যৎবাণী করে:
শয়তান মানুষের মনে এমন চিন্তা ঢুকিয়ে দেয় যে, মানুষ সব সময় ভাবতে থাকে সে দরিদ্র হয়ে যাবে, অর্থনৈতিক কষ্টে পড়বে। এই ভাবে শয়তান অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে, যা ভুল সিদ্ধান্তের দিকে ঠেলে দিতে পারে।

অসন্তুষ্টি তৈরি করে:
একজন মানুষের যা আছে তা ভুলিয়ে রেখে যা নাই শয়তান সেইগুলি দিয়ে মানুষের মনে অসন্তুষ্টি ঢুকিয়ে দেয়। একজন মানুষ যা অর্জন করেছে সেই দিকে দৃষ্টি না দিয়ে, তার চেয়ে অন্যের অর্জনকে বড় করে দেখায়, ফলে মানুষের মনে ক্ষোভ ও হীনমন্যতার জন্ম দেয়।

লোভ লালসা জাগিয়ে দেয়:
শয়তান মানুষকে দ্রুত অর্থ লাভের স্বপ্ন দেখায়। এমন সুযোগের কথা বলে যেগুলো অসৎ বা ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে মানুষ ভুল এবং অন্যায়ের পথে চলে যায়।

দান-সদকা থেকে বিরত করে:
শয়তান মানুষকে মনে করিয়ে দেয় যে, অর্থ দান করলে টাকা খরচ হয় যাবে। ফলে সে ভবিষ্যতে আরো দরিদ্র হয়ে যাবে। ফলে মানুষ দান-সদকা থেকে বিরত হয়, যা মানুষের আধ্যাত্মিক ক্ষতির কারণ হয়।

কিন্তু মনে রাখবেন আল্লাহ্‌ই রিজিকের মালিক। দারিদ্র্যের ভয়ে ভাল কাজ থেকে বিরত হবেন না। বরং কঠোর পরিশ্রম, সৎ জীবনযাপন, হালাল উপার্জন এবং আল্লাহ্‌র প্রতি ভরসা রাখার মাধ্যমে আমরা আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন করতে পারি।

এছাড়াও দান-সদকা করা অর্থনৈতিক সচ্ছলতার পাশাপাশি আধ্যাত্মিক শান্তিও বয়ে আনে। সুতরাং শয়তানের ফাঁদে না পড়ে ঈমানের সাহায্যে সঠিক পথে চলুন এবং আল্লাহ্‌র রহমতে ভরসা রাখুন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



বেকুবী চিন্তাভাবনাকে প্রসার করার জন্য ব্লগকে ব্যবহার করছেন?

আপনার সাথে শয়তানের যোগাযোগ আছে?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


প্রশ্ন: বেকুবী চিন্তাভাবনাকে প্রসার করার জন্য ব্লগকে ব্যবহার করছেন?
উত্তর: না।

প্রশ্ন: আপনার সাথে শয়তানের যোগাযোগ আছে?
উত্তর: না।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ নিয়ে লেখেন, আবার রূপকথাও লেখেন; আপনার তো কোন বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনার মূল্যায়ন এবং মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫

আলামিন১০৪ বলেছেন: সোনা ব্রো এর কি Sleep Paralysis এর অভিজ্ঞতা নেই, শয়তান (কারীন) কে দেখেন নাই?

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০০

সোনাগাজী বলেছেন:


@আলামিন১০৪ ,

বুয়েটের সন্মান বিদেশে নেই; কিন্তু বাংগালী ছাত্ররা উহাকে সন্মানিত যায়গা ভাবে; আপনি ইহার মান কমায়ে দিচ্ছেন।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২২

আলামিন১০৪ বলেছেন: সোনা ব্রো.. মরণের সময় মৃত্যুর ফেরেস্তা দেখে আমার কথা মনে পড়বে..
watch from 6:20

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৭

আলামিন১০৪ বলেছেন: correction: from,17:20

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



হজ্বের সময় একটা প্রধান কাজ হচ্ছে শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করা।
এই ব্যাপারটি আমি খুবই আগ্রহ সহকারে দেখি।
শয়তানকে আরো বড় বড় পাথর মেরে মাথা ফাটিয়ে দেয়া দরকার।
শয়তানের কুমন্ত্রণায় অনেক মমিন মুসলমান ধর্ষনের মতো খারাপ কাজও করে ফেলে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



কোনগুলি ভাল কাজ আর কোনগুলি খারাপ কাজ তা স্বাভাবিক বুদ্ধিসম্পন্ন সব মানুষই জানে।

কিন্তু জানা সত্ত্বেও একজন মানুষ কেন খারাপ কাজ করে, অন্যায় করে বা বেআইনি কাজ করে?

কারণ, ঐ শয়তানের কুমন্ত্রণা।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । এমন পোস্ট আরো চাই ++++

বেকুবেরা নিজেদের বুদ্ধিমান মনে করে । তাই তাদের মন্তব্য এড়িয়ে চলুন ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি মানুষের বাক, চিন্তা এবং বিবেকের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।
প্রতিটা মানুষের অধিকার আছে স্বাধীন ভাবে নিজের মত প্রকাশ করার।
তাই আমি কারো মন্তব্য এড়িয়ে চলতে চাই না।

সবাই যে আমার লেখা বা মতের সাথে একমত হবে তা আমি মনে করি না।
যে যার বিশ্বাস, শিক্ষা, মূল্যবোধ এবং অভিজ্ঞতা থেকে মন্তব্য করবে -- এটাই স্বাভাবিক।
কোন মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানানোর চেয়ে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করাই শ্রেয়।

এখানে যে যেভাবেই মন্তব্য করুক না কেন সবাইকে আমি স্বাগত জানাই।

সবশেষে আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

মোগল সম্রাট বলেছেন:


বাংলাদেশের মাদ্রাসায় যতো বলাৎকার হয় সব নাকি শয়তানে হুজুরের নুনু দিয়া করায়। B-) হুদাই হুজুরদের জেল জরিমানা করে সরকার :P


০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


মূল পোষ্টের সাথে এই মন্তব্য প্রাসঙ্গিক না।
তারপরেও যে দুই এক লাইন লিখতে পেরেছেন সেই জন্য ধন্যবাদ।

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: শয়তান বলতে আসলে আমি কাকে বুঝাচ্ছেন? ইবলিশ কে?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



শয়তান বলতে আমরা সাধারণত একটি অতিপ্রাকৃত সত্তাকে বুঝি যে মন্দতার প্রতীক। তাকে ভাল কাজের বিরোধী হিসেবে দেখা হয়, যে মানুষকে পাপে প্রলুব্ধ করে এবং তাদেরকে ভাল পথ থেকে বিচ্যুত করে।

শয়তানের ধারণা বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতিতে ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

ইসলাম ধর্ম অনুসারে:

১. শয়তানকে ইবলিস বলা হয়।
২. সে একজন জ্বীন ছিল যে আল্লাহর আদেশ অমান্য করেছিল এবং অহংকারের কারণে মানুষের প্রতি সিজদা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল।
৩. সে মানুষকে পাপ করতে প্রলুব্ধ করে এবং তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করার চেষ্টা করে।

খ্রিস্টধর্ম অনুসারে:

১. শয়তানকে লুসিফার বলা হয়।
২. সে একজন স্বর্গ দূত ছিল যে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল এবং ঈশ্বরের সিংহাসন দখল করার চেষ্টা করেছিল।
৩. সে মানুষকে পাপ করতে প্রলুব্ধ করে এবং তাদেরকে ঈশ্বর থেকে আলাদা করে দেয়।

হিন্দুধর্ম অনুসারে:

১. শয়তানকে রাক্ষস বলা হয়।
২. তারা মন্দ সত্তা যারা মানুষকে ক্ষতি করতে চায়।
৩. তাদের বিভিন্ন রূপে দেখানো হয়, যেমন অশুভ আত্মা, ডাইনি, ভূত ইত্যাদি।

অন্যান্য সংস্কৃতিতে:

১. শয়তানকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, যেমন ডেভিল, মার, স্যাটান ইত্যাদি।
২. তাকে প্রায়শই ছাগলের মতো শিং এবং লেজ সহ একটি মানব-সদৃশ প্রাণী হিসাবে চিত্রিত করা হয়।
৩. তাকে মন্দ, প্রতারণা এবং ধ্বংসের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।

শয়তানের ধারণাটি একটি জটিল ধারণা যা দীর্ঘদিন ধরে মানুষের কল্পনাকে আকৃষ্ট করেছে।
তাকে মন্দতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়, তবে সে একই সাথে মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা এবং নৈতিকতার প্রতীকও বটে।

এককথায় যদি বলতে চান, তা হলে, শয়তানকে মন্দতার প্রতীক হিসাবে চিহ্নিত করতে পারে।
ইবলিস, লুসিফার, রাক্ষস, ডেভিল, মার, স্যাটান অথবা আপনি নিজে একটা নাম দিতে পারেন।
কথা দাঁড়াবে একটি -- মন্দতার প্রতীক -- শয়তান।

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪

নতুন বলেছেন: যারা আপনার এই পোস্টের সাথে সহমত পোষন করছে তাদের প্রতি আহবান করছি।

আপনাদের উপরে যে শয়তান প্রভাব বিস্তার করতে পারছেনা সেটা প্রমান করতে আমাকে সবাই ১০ লক্ষ টাকা করে পাঠিয়ে দিন।

মনে রাখবেন আল্লাহ্‌ই রিজিকের মালিক। দারিদ্র্যের ভয়ে ভাল কাজ থেকে বিরত হবেন না। বরং কঠোর পরিশ্রম, সৎ জীবনযাপন, হালাল উপার্জন এবং আল্লাহ্‌র প্রতি ভরসা রাখার মাধ্যমে আমরা আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন করতে পারি।

এছাড়াও দান-সদকা করা অর্থনৈতিক সচ্ছলতার পাশাপাশি আধ্যাত্মিক শান্তিও বয়ে আনে। সুতরাং শয়তানের ফাঁদে না পড়ে ঈমানের সাহায্যে সঠিক পথে চলুন এবং আল্লাহ্‌র রহমতে ভরসা রাখুন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


দান বলতে বোঝায় নিঃস্বার্থভাবে অন্যকে কিছু প্রদান করা।
এটি অর্থ, সম্পত্তি, সময়, জ্ঞান, বা শ্রম হতে পারে।
দানের মূল উদ্দেশ্য হলো অন্যের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করা এবং তাদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

দানের উদ্দেশ:
১. দান করার মাধ্যমে অন্যদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. দান করার মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখা।
৩. দান করার মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি ও তৃপ্তি লাভ করা।
৪. দান করার মাধ্যমে ভাল কিছুর সান্নিধ্য লাভ করা।

আপনি যে সহমত পোষণকারীদের কাছে ১০ লক্ষ টাকা চেয়েছেন তার সাথে উল্লেখিত দানের কোন একটা উদ্দেশ্যের মিল নাই।

দান করার সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হয়:

১. সামর্থ্য অনুযায়ী দান করা।
২. দান করার সময় নিঃস্বার্থ হওয়া।
৩. দান করার সময় কোন প্রতিদানের আশা না করা।
৪. দান করার সময় যোগ্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বেছে নেয়া।
৫. দান করার সময় সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা।

উল্লেখিত বিষয়গুলি মনে রাখলে সহমত পোষণকারীদের আপনাকে ১০ লক্ষ টাকা দেয়ার কোন কারণ নাই।

দান একটি মহৎ গুণ।
দান করার মাধ্যমে অন্যদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা যায়, সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখা যায়, এবং মানসিক প্রশান্তি ও তৃপ্তি লাভ করা যায়।

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

নতুন বলেছেন: @আলআমিন ভাই। ভবিষ্যতে কি হবে তার জানে শুধুই আল্লাহ, তাহলে ঐ ছেলে কি ভাবে ভবিষ্যত জানলো?

যেখানে রাসুল সা: ও ভবিষ্যত জানতেননা। কিন্তু ঐ ছেলেকে জানিয়েছে?

বিশ্বাস একটা জটিল জিনিস, অন্ধবিশ্বাসীরা তার পছন্দের বিষয় জাচাই করতে চায় না। শুধুই বিশ্বাস করে নেয়।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি একজন বিজ্ঞ মানুষ কিন্তু ব্লগে কি সব শয়তান ফয়তান নিয়ে পোস্ট করছেন, এসব পোস্ট আপনার সাথে যায় না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


১০ নং মন্তব্যের জবাব থেকে আপনার প্রশ্নের উত্তর পাবেন।

১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩০

আলামিন১০৪ বলেছেন: @ নতুন, খিজির এর ঘটনা জানেন? আল্লাহ ইচ্ছা করলে ভবিষ্যতের ‍কিছু জ্ঞান যে কাউকে দিতে পারে।
স্বপনের মাধ্যমে তো বটেই।
@ জ্যাক বাবা এলা ক্ষ্যামা দেন

১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১২

শ্রাবণধারা বলেছেন: শয়তানকে ছাগলের মাথা দিয়ে চিত্রিত করার কারণ কী?

লম্বা শিং এবং লেজের মানেটা কিছুটা বোঝা গেল। শিং দিয়ে গুতো দেওয়া যায় আবার ল্যান্জা বের হওয়া বলেও একটা কথা আছে। কিন্তু ছাগল তো নিরীহ প্রাণী। তাই শয়তান কে আকঁতে ছাগলের মাথার ব্যবহারের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি! :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
শয়তানকে ছাগলের মতো শিং এবং লেজ সহ একটি মানব-সদৃশ প্রাণী হিসাবে চিত্রিত করার বেশ কিছু কারণ রয়েছে:

প্রাচীন বিশ্বাস এবং পৌরাণিক কাহিনী:

প্রাচীন মিশর:
ব্যাপকভাবে পূজিত দেবতা "সেথ" ছিল ছাগলের মাথা এবং মানুষের শরীর। সেথকে বিশৃঙ্খলা, ঝড় এবং অশুভ শক্তির সাথে যুক্ত করা হত।

গ্রীক পৌরাণিক কাহিনী:
"প্যান" ছিলেন প্রকৃতির দেবতা, যাকে ছাগলের শিং এবং পা সহ মানব-সদৃশ রূপে চিত্রিত করা হত। প্যান কামনা, উর্বরতা এবং বন্যতার সাথে যুক্ত ছিলেন।

খ্রিস্টান ধর্ম:
শয়তানকে প্রায়শই "Baphomet" নামক একটি দানবীয় প্রাণীর সাথে যুক্ত করা হত, যাকে ছাগলের মাথা, মানুষের শরীর এবং ডানা থাকত। Baphomet কে বিদ্বেষ, লোভ এবং অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখা হত।

মধ্যযুগীয় চিত্রকল্প এবং প্রতীকবাদ:

শয়তানের চিত্রায়ণ:
শয়তানকে প্রায়শই কুৎসিত এবং ভয়ঙ্কর প্রাণী হিসেবে চিত্রিত করা হত যাতে মানুষকে ভয় দেখানো এবং পাপ থেকে বিরত রাখা যায়। ছাগলের শিং এবং লেজ এই ভয়ঙ্কর চেহারার অংশ হয়ে ওঠে।

প্রতীকী অর্থ:
ছাগলের শিং এবং লেজকে পাপ, লোভ, কামনা এবং অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখা হত। শয়তানকে এই বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে যুক্ত করা হত, তাই তার চিত্রায়ণে এগুলো ব্যবহার করা হত।

আধুনিক সংস্কৃতি:

জনপ্রিয় সংস্কৃতি:
শয়তানের চিত্রায়ণ বই, চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে ছাগলের মতো বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করে থাকে। এই চিত্রায়ণগুলি জনসাধারণের ধারণাকে প্রভাবিত করে এবং শয়তানের ধারণার সাথে ছাগলের মতো বৈশিষ্ট্যগুলিকে আরও দৃঢ়ভাবে যুক্ত করে।

গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য:

একক উৎপত্তি নয়:
শয়তানের চিত্রায়ণ বিভিন্ন উৎস থেকে ধারণা ধার করে বিকশিত হয়েছে।

সর্বজনীন নয়:
শয়তানের চিত্রায়ণ সব সংস্কৃতিতে একই রকম নয়। কিছু সংস্কৃতিতে শয়তানকে সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপে চিত্রিত করা হয়।

ধর্মীয় বিতর্ক:
কিছু ধর্মীয় গোষ্ঠী শয়তানের চিত্রায়ণ নিয়ে আপত্তি জানায়, বিশেষ করে যখন এটি তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

পরিশেষে, শয়তানের চিত্রায়ণ জটিল এবং বিভিন্ন উৎস থেকে ধারণা ধার করে বিকশিত হয়েছে। ছাগলের মতো বৈশিষ্ট্যগুলি এই চিত্রায়ণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।

১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩০

জিকোব্লগ বলেছেন:



আপনার দ্বিতীয় কথার সাথে সহমত : শয়তান মানুষকে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে।

এই ব্লগেও এদের উৎপাত আছে ও এরা ব্লগারদের বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে । এদের
কে নিয়ে মোহাম্মদ বাসার নিচের কথাগুলো এই ব্লগে লিখেছিলেন। উনি আর ব্লগে আসেন না।
উনার কথাগুলো থেকেই বুঝে যাবেন এই ব্লগে এরা কারা ও কি করছে। এটাও এক প্রকার শয়তান
যে মানুষকে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে, তার প্রমান। বুঝতেও পারবেন এই ব্লগে কি চলছে।

শয়তানের আখড়া ও তাদের সরদারের কাহিনী
- মোহাম্মদ বাসার


অনেকগুলো মনুষ্য আকৃতি নিয়ে কিছু শয়তান সমবেত হলো
তাদের একজন বললেন 'দেখুন বন্ধুরা!..
তার কথা শেষ হওয়ার আগেই সমবেত পুঁচকে শতানেরা
সমস্বরে বলে উঠলো ' বলুন, বলুন জাঁহাপনা'!
ধূর্ত বর্শীয়ান শয়তানের দাঁত নেই সামনের দু'টো
চোখের ভারী চশমাটা খুলে দুই ফুৎকারে দুই কাঁচে কিছুটা কুয়াশা তৈরী করলেন
তারপর পকেট থেকে ময়লা রুমাল বের করে চশমার কাঁচ মুছতে মুছতে বললেন
'দেখুন আমরা একটা বৃত্ত তৈরী করেছি, এবং সংখ্যায় আমরা অনেক'
সমবেত শয়তানেরা সমস্বরে বলে উঠলেন 'জ্বী জাঁহাপনা! জ্বী জাঁহাপনা'।

শীর্ষ শয়তান বলেই চললেন
'আপনারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা শুনেছেন, গোয়েবেলসের কথা শুনেছেন
আপনারা জানেন একটি মিথ্যে বার বার শুনলে তা সত্যি মনে হয়।'
পুঁচকে শয়তানদের মধ্যে একজন বলে উঠলেন
'হুজুর জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই আমি আপনাকে পিতামতো জ্ঞান করি'
আরেক শয়তান বলে উঠলেন
'জাঁহাপনা আপনি যাহাকে শিষ্য মনে করেন আমি তাকে ভাতৃসম ভালবাসি।'
ভীড়ের মধ্য থেকে এক মধ্যবয়স্ক শয়তান বলে উঠলেন
আঁলমপনা আপনার নির্দেশে আপনি যেসব আগ্রজ শয়তানদের ভালবাসেন
তাদের নিয়ে আমি কাব্য লিখার চেষ্টা করি!'

সর্বজ্যেষ্ঠ শয়তান হাত উঁচু করে
সমবেত শয়তানদের আবেগাক্রান্ত হতে নিষেধ করলেন,
তারপর তিনি বললেন
'দেখুন আপনারা অনেকটাই বেশী মাত্রায় ধুরন্ধর
অন্যে বাজালে হয়ত ফেটে যেতে পারে তাই নিজের ঢোল নিজেই পিটান!'
উপস্থিত শয়তানেরা সকলেই সমস্বরে বলে উঠলেন
'বোস্তাগী মাফ করবেন জাঁহাপনা, যদি একটু বুঝিয়ে বলেন..'
শয়তান নেতা একটু নেতিয়ে হেলে দুলে বললেন
'এই যে আপনাদের কারো নাম চুল ফান, পাজির মুত, রূপা মিঁয়া, গুড় মোহম্মদ
'এইগুলি কোন নাম হইলো?
আপনারা অন্যের কুৎসা গান, নিজের ভালোত্ব জাহির করেন
'আমিতো নিজেই ভালো জানি আপনারা কত্তবড় হারামী।'
সমবেত শয়তানেরা ব্যথিত চিত্তে শীর্ষ শয়তানকে জিজ্ঞেস করিলেন
'হুজুর আসলেই আমরা কী'
শয়তান শিরোমণি এরকম বোকা প্রশ্ন শুনিয়া রাগে দাঁতদন্ত খিঁচাইয়া বলিলেন
'তোরা আমার মতই ঈশ্বরের কলঙ্ক, শয়তানের পুত।'

২৪ শে এপ্রিল ২০২২
যুক্তরাজ্য।

পোস্টের লিংক: Click This Link

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আপনি আমার দ্বিতীয় কথার সাথে সহমত পোষণ করায় আপনাকে ধন্যবাদ।
কেউ আমার মতে সাথে একমত হলে বা না হলে আমার অনুভূতি একই রকম।
কারণ সহমত হওয়া আপনার মত আবার ভিন্নমত হওয়াও আপনার মত।

আবার আসেন শয়তান প্রসঙ্গে।
শয়তান কখনো নিজেকে শয়তান হিসাবে ঘোষণা দিয়ে শয়তানি করে না।
শয়তান আড়াল থেকে শয়তানি করে।
নিজের পরিচয় গোপন রেখে শয়তানি করে।

এই ব্লগগুলি তৈরি হয়েছে শয়তানি করার জন্য।
তাই নিক, বা ছদ্মনামের আড়ালে শয়তান শয়তানি করে যাচ্ছে।

ব্লগ আজকে ঘোষণা দিক ছদ্মনামে কোন আই ডি খোলা যাবে না।
ইমেইল এবং মোবাইল ফোনে আই ডি যাচাই করার পর একাউন্ট খোলা যাবে।
লগইন করার সময় অথিন্টিকেশন করা হবে।

এইসব ব্যবস্থা নিলে শয়তান মুহূর্তের মধ্যেই পালিয়ে যাবে।
শয়তানের ভয় আলো।
শয়তান অন্ধকারে থাকতে চায়।
এই নিকগুলি শয়তানের অন্ধকার প্রকোষ্ঠ।
এই অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বসে শয়তানি করে।

আজ থেকে ১৬ বছর ১০ মাস আগে যখন এই ব্লগে লিখতে শুরু করে তখনই শয়তানের অস্তিত্ব টের পাই।

২০০৭ সালেই এই ব্যাপারে আমি একটা পোস্ট দেই।

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৭

নিবারণ বলেছেন: মানুষ তো অখন মানুষরেই শয়তান ভাবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


উভয় পদের মানুষ আছে।
ভাল এবং মন্দ।
ইতিবাচক এবং নেতিবাচক।
লোভী এবং উদার, বা পরোপকারী, বা নিঃস্বার্থ।
হিংসুক এবং সদয়।
শান্তিপ্রিয় এবং অশান্ত, হিংসাত্মক, আক্রমণাত্মক।
ইত্যাদি।

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২০

জিকোব্লগ বলেছেন:



আপনি বলেছেনঃ

এই ব্লগগুলি তৈরি হয়েছে শয়তানি করার জন্য।
তাই নিক, বা ছদ্মনামের আড়ালে শয়তান শয়তানি করে যাচ্ছে।

ব্লগ আজকে ঘোষণা দিক ছদ্মনামে কোন আই ডি খোলা যাবে না।
ইমেইল এবং মোবাইল ফোনে আই ডি যাচাই করার পর একাউন্ট খোলা যাবে।
লগইন করার সময় অথিন্টিকেশন করা হবে।

এইসব ব্যবস্থা নিলে শয়তান মুহূর্তের মধ্যেই পালিয়ে যাবে।

- আপনার কথাগুলো কিছুটা ঠিক আছে। এই শয়তান গুলো এমনি যে অন্যজনকেও
শয়তান মনে করে অথবা উহার গোত্রে টেনে আনার চেষ্টা করে। যেমনঃ ছদ্মনামের
আড়ালের শয়তানদের যারা ঝাড়ুপেটা করেন তাদেরকেও উহারা ছদ্মনামের ব্লগারই
মনে করে। হা হা হা..। যাই হোক, এইগুলোর মূল উৎস কী জানেন !

সেটা হচ্ছে "অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা"। আর এই অলস মস্তিষ্কর লোকেরা
অথিন্টিকেশন করেও শয়তানি করে যাচ্ছে। ব্লগেও কয়েকজন মূল নামের -ই
শয়তানকে প্রতিদিনই দেখতে পাবেন। কিন্তু, যারা কর্মব্যাস্ত ও তাঁদের অবসর সময়কে
সৃষ্টিশীল কাজে লাগান, তাঁদের দ্বারা শয়তানি হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম।

হাঁ, তবে ব্যবস্থা নিলে শয়তান কমে যাবে।

কিন্তু, যাদের হাতে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা, তারাও যদি শয়তান হয় , তখন
পরিস্থিস্তি অনেক জটিল হয়ে। যেমনঃ একটি দেশের রাজা মন্ত্রীরাই যদি
শয়তান হয়, প্রজাদের উপর কি ব্যবস্থা নিবে সেটা সহজেই বোঝা যায়।
বর্তমান বিশ্বের পরিস্থিতি দেখেই তা অনুমান করতে পারেন ।
-
ছুটির দিন ছাড়া আসলে ব্লগ দেখার সময় হয়ে ওঠে না। আমার দৃষ্টিতে,
আপনি বেশ ভালো লেখেন। এইজন্যে মন্তব্য না করলেও, ছুটির দিনে
আপনার ব্লগে চোখ মেলানো হয়। ভালো থাকবেন।

১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

নতুন বলেছেন: উল্লেখিত বিষয়গুলি মনে রাখলে সহমত পোষণকারীদের আপনাকে ১০ লক্ষ টাকা দেয়ার কোন কারণ নাই।


আমি যদি সত্যিকারের দরিদ্র/বিপদে পড়া মানুষকেও নিয়ে আসি তবে সহমত ভাইয়েরা দুই একশত বা হাজারের চেয়ে বেশি দান করবেন না।


আলামিন১০৪ বলেছেন: @ নতুন, খিজির এর ঘটনা জানেন? আল্লাহ ইচ্ছা করলে ভবিষ্যতের ‍কিছু জ্ঞান যে কাউকে দিতে পারে।
স্বপনের মাধ্যমে তো বটেই।


বিশ্বাস একটা জটিল জিনিস, অন্ধবিশ্বাসীরা তার পছন্দের বিষয় জাচাই করতে চায় না। শুধুই বিশ্বাস করে নেয়।

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫১

আলামিন১০৪ বলেছেন: শয়তানের ছবি দেখতে চান? Codex Gigas

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

আলামিন১০৪ বলেছেন: @ নতুন, ইসলামের বিশেষত্ব হচ্ছে ইহা আপনাকে চোখ-কান খোলা রেখে বিশ্বাস করতে বলে। আমাদের দুভাগ্য আমরা বেশীর ভাগই অন্ধ বিশ্বাস করে বসে থাকি, প্রশ্নের উত্তর খুঁজি না। তাহলে এর সাথে একজন এবরিজিনালের ড্রিম-টাইম বিশ্বাসের পার্থক্য খাকল কোথায়?

২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১১

নতুন বলেছেন: আলামিন১০৪ বলেছেন: @ নতুন, ইসলামের বিশেষত্ব হচ্ছে ইহা আপনাকে চোখ-কান খোলা রেখে বিশ্বাস করতে বলে। আমাদের দুভাগ্য আমরা বেশীর ভাগই অন্ধ বিশ্বাস করে বসে থাকি, প্রশ্নের উত্তর খুঁজি না। তাহলে এর সাথে একজন এবরিজিনালের ড্রিম-টাইম বিশ্বাসের পার্থক্য খাকল কোথায়?

বিশ্বাস শব্দের জন্য চোখ-কান খোলা রাখার অপসন নাই। যখন আপনি জাচাই করতে চাইবেন তখন আর বিশ্বাস করলেন না। ;)

উপরের শয়তানের ছবি এটাকি আপনার বিশ্বাস? শয়তানকে কি কেউ দেখেছে? আপনার কি মনে হয় শয়তানের ছবি থাকতে পারে?

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

আলামিন১০৪ বলেছেন: ”আর তারা বলে, ইয়াহুদী অথবা নাসারা ছাড়া অন্য কেউ কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না’(১)। এটা তাদের মিথ্যা আশা। বলুন, “যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে তোমাদের প্রমাণ পেশ কর”। ২:২ কোরআন

প্রমাণ খোঁজা দোষণীয় নয়।

Codex Giga সম্পর্কে বলা হয়, এটা শয়তান কর্তৃক লিখিত । এত বিশাল বই একজনের পক্ষে এক রাতে তো বটেই এক বছরে লিখাও সম্ভব না। আর লেখকের লিখার মধ্যে কোন ক্লান্তিজনিত কোন পার্থক্য চোখে পড়ে নাই। একটু পড়াশুনা করে মন্তব্য করেন।
এর উপর National Geography এর একটা documentary আছে।

২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১২

আলামিন১০৪ বলেছেন: correction, not 2:2
it would be ২:১১১,

২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

নিমো বলেছেন: আসন্ন রমজানে শয়তানতো কারাগারেো থাকবে। তখন কি বাসার আর তার সাঙ্গ-পাঙ্গ, আল-আমিন ৪২০ এরা মানুষকে দারিদ্র্যের ভয় দেখিয়ে বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করবে। কী সব লিখেন!

২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: শয়তান এখন মানুষকে ধর্মপালনে উৎসাহিত করে। কারন ধর্মগুলো এখন তার হাতে।

২৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

আলামিন১০৪ বলেছেন: নিমো, আপনি যদি আসলেই জানতে চান তাহলে বলি, কারাগারে বন্দী থাকার হাদিুসটা খু্ব সম্ভব সঠিক। তা নাে হলে রমজানে মসজিদে জায়গার সংকট হতো না। আরেকটা জিনিস খেয়াল করেছেন বোধ হয়, যারা অন্য সময় কদাচিত নামাজ পড়ে তাদের দেখা যায়, রমজানে রোজা/নামাজ নস্ট না করতে। আর শয়তানের প্রকারভেদ আছে, জানেন তো। ঐ হাদিসেে ইবলিশের কথা বলা আছে। আর আপনাদের মতো মনুষ্য শয়তান কিংবা সহচর জিস শয়তানের (কারীন) এর কথা বলা হয় নাই।

বাউন্ডেলে, আপনারা আপনাদের নফসকে ধর্ম বানিয়ে নিয়েছেন, কোরআন হাদিসের প্রয়োজন পড়ে না। মিথ্যা নির্বাচন সাজিয়ে মিথ্যার প্রচার করে আর কয় দিন চলবেন? আল্লাহর পাকরাও কঠিন, মনে রাখবেন।
”তুমি কখনো মনে করো না যে, সীমালংঘনকারীরা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ উদাসীন। আসলে তিনি সেদিন পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দেন, যেদিন সকল চক্ষু স্থির হয়ে যাবে।” ১৪:৪২

২৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: আলামিন১০৪ বলেছেনবাউন্ডেলে, আপনারা আপনাদের নফসকে ধর্ম বানিয়ে নিয়েছেন, কোরআন হাদিসের প্রয়োজন পড়ে না। মিথ্যা নির্বাচন সাজিয়ে মিথ্যার প্রচার করে আর কয় দিন চলবেন? আল্লাহর পাকরাও কঠিন, মনে রাখবেন।
”তুমি কখনো মনে করো না যে, সীমালংঘনকারীরা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ উদাসীন। আসলে তিনি সেদিন পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দেন, যেদিন সকল চক্ষু স্থির হয়ে যাবে।” ১৪:৪২

কিসের মধ্যে কি , পান্তা ভাতে ঘি =p~ শয়তানের প্রতিনিধি সা্ঈদী-আজহারির শিষ্যদের মানবিক মুল্যবোধ কখনো জাগ্রত হবে না। মুষলমানিত্ব হাসিল অনেক দুরের ব্যাপার।

২৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫

আলামিন১০৪ বলেছেন: বাউন্ডেলে, মন্ত্রী এমপি হইতে পারবেন তো? আপনার ব্লগ দেখে মনে হলো আপনি ব্লাইন্ড পার্টি সমর্থক, তো নির্বাচন করার দরকার কি? হাজার কোটি টাকার শ্রাদ্ধ না করে, রাজতন্ত্র কায়েম করলেই তো হয়।

৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

নতুন বলেছেন: Herman the recluse ১৩ শতকের বেনিডিক্ট মন্ং এই বইটা লিখেছিলো বলে ধারনা করা হয়। বইতে আকারে বড় এবং একটা পুরো পাতা জুড়ে শয়তানের ছবি আছে তাই ডেভিলস বাইবেল বলা হয়। এর বিষয় বস্তু মুলত বাইবেল এবং ঐতিহাসিক কিছু ঘটনা।

আজগুবি কাহিনি তো সব খানেই থাকে। যারা বিশ্বাী তাদের যে কোন বিষয়েই অলৌকিকতা চোখে পড়ে... ;)

৩১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

আলামিন১০৪ বলেছেন: লেখকের লিখার মধ্যে কোন ক্লান্তিজনিত কোন পার্থক্য চোখে পড়ে নাই।
পুরো documentary Click

৩২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ লিংকের জন্য। সময় করে দেখবো।

মানুষ ইচ্ছা করলেই পারে। কিছু মানুষ একটা জিনিস নিয়ে obsessed হয়ে যায়।

https://www.asiabookofrecords.com/the-biggest-handwritten-bible/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.