নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনো এলাকার ধনী ও সম্মানীত অর্থাৎ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা যদি অপরাধ করা শুরু করে
তবে সেখানকার সর্বসাধারনের মধ্যে অপরাধ ছড়িয়ে পড়ে কারণ মানুষ সম্পদ ও সামর্থের অধিকারীদের
অনুসরণ করে। তখন নেতৃস্থানীয়দের স্পষ্ট পাপাচারে লিপ্ত দেখে
তখনও তাদের অনুসরণে সাধারন জনগণ নিজেদের উক্ত পাপে লিপ্ত করার জন্য
প্রতিযোগীতা শুরু করে দেয়। এভাবে সমাজের উঁচু স্তরের ব্যক্তিদের পিছু জীবন ক্ষয়
করে যখন কিয়ামতের ময়দানে অপমানিত অবস্থায় উত্থিত হবে তখন আফসোস
করে বলবে, হে আমাদের রব, আমরা তো আমাদের নেতা নেত্রী ও উঁচু স্তরের ব্যক্তিদের অনুসরণ
করে চলতাম ফলে তারা আমাদের পথভ্রষ্ট করে ছেড়েছে। তুমি তাদের দ্বীগুন শাস্তি
দাও, তাদের তুমি চরমভাবে অভিশপ্ত করো।(আহযাব/৬৭,৬৮)
কিন্তু তখন এই আফসোস কোনো কাজে আসবে না মরণের পর স্মরণ করে কি
লাভ! আল্লাহ বলবেন, প্রত্যেকের শাস্তিই দ্বীগুন করা হলো। তোমরা ভীষণ অজ্ঞ।(সূরা আরাফ/৩৮)
শাসক যখন পথভ্রষ্ট হয় তখন অপরাধ কোনো গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনা। সে নিজে
অপরাধ করে, অন্যকে অপরাধ করতে উৎসাহিত করে, আইন করে অন্যায় কর্মের
অনুমোদন প্রদান করে, মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে বাধ্য করে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৩৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শাসক যখন পথভ্রষ্ট হয় তখন অপরাধ কোনো গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনা এটাই মূলকথা।।