নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে আত্মা, তুমি শান্তিতে পরিভ্রমণ করো বিশ্বজগতে

এখওয়ানআখী

আমি সত্যের আত্মা

এখওয়ানআখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগামীতে মুসলিম মৌলবাদী গোষ্ঠীই পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করবে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

গণতন্ত্র বনাম ধর্মতন্ত্র- আমরা কোনদিকে সেটা বোঝার কোনো উপায় নেই। কেউ যদি বলেন, আমি প্রবল গণতন্ত্রবাদী সেটা হবে ডাহা মিথ্যা। ধরুন, গণতন্ত্রের মডেল হিসাবে আমরা মার্কিনীয় ও ভারতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটকে সামনে আনি।
ভারতের মোদী সরকারকে আপনি চোখ বন্ধ করে বিপুল ভোটে বিজয়ী গণতান্ত্রিক সরকার বলবেন। আসলসত্য কি তাই? জঘন্য মুসলিম বিদ্বেষী মোদীর উত্থানের মূল ঘুটিই কিন্তু হিন্দু মৌলবাদ। গুজরাট দাংগা এক্ষেত্রে জলন্ত উদাহরণ। বিজেপি সিবসেনা মূলত ধর্মকে বেজ করেই দেশ চালাচ্ছে। গণতন্ত্রের আড়ালে ধর্মতন্ত্র। তেমনিভাবে যুক্তরাষ্ট্রীয় নির্বাচনে ইহুদী লবিং প্রধান নিয়ামক। এক্ষেত্রে অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা ছড়িয়ে নির্বাচনে জয়লাভের রীতি ওবামা, ট্রাম্প দুজনই ফলো করেছেন। এদিকে সিরিয়া পরিস্থিতি ধর্মকেন্দ্রিক। ব্লগারবন্ধু রাজীব নুর বলছেন ধর্ম হারিয়ে যাচ্ছে। আসলেই কি হারিয়ে যাচ্ছে নাকি রাজনীতির ঘাড়ে চরমভাবে চেপে বসেছে সেটাই বিবেচ্য। ব্লগার চাঁদ গাজী অবশ্য ধর্ম বলতে শুধু ইসলামকেই বোঝেন। তাই তিনি পৃথিবীর রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব দেখতে পাননা।
এদিকে চীন মুখে যায় বলুক, সবসময় বৌদ্ধসার্থ সংরক্ষণ করে। রাখাইনের ঘটনা এর প্রমাণ। ধর্মীয় রাজনীতিতে সবচেয়ে পিছিয়ে আছে মুসলিমরা। তবে আশার কথা, মুসলিমদের অনেক দেরীতে হলেও বোধদয় হচ্ছে। আর একারণেই মুসলিম মৌলবাদী ধর্মীয় গোষ্ঠীর উত্থান ঘটছে দেশে দেশে। হয়ত আগামীতে মুসলিম মৌলবাদী গোষ্ঠীই পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করবে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: জয়তু

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: পৃথিবীতে ধর্মীয় উগ্রপন্থা বিস্তার লাভ করছে, সেটা সত্য। কিন্তু মুসলিমদের এক হবার সম্ভবনা কম।:(

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

আলী নওয়াজ খান বলেছেন: আসলে ইসলামী মৌলবাদ বা মুসলিম মৌলবাদ পরিভাষা পাশ্চাত্যের সংস্কৃতিতে জন্ম লাভ করেছে । তাই মৌলবাদ শব্দের প্রকৃত অর্থ হওয়া উচিত । মৌলবাদ অর্থ যদি এমনই হয় ধর্মের মুলনীতি বেস করে জীবন-যাপন করা ? তাহলে পৃথিবী অধিকাংশ মুসলমানই মৌলবাদী । আর যদি মৌলবাদ কথার অর্থ হয় পাশ্চাত্যের স্বার্থ উদ্ধারের নিমিত্তে মুসলমানদের মধ্য থেকে বাছাইকৃত কোন গোষ্ঠি বা সমষ্টিকে প্রশিক্ষণ দিয়ে সন্ত্রাসবাদী আর্দশ। যেমন : আল কায়েদা, তালেবান, আই এস আই এল, বুকো হারাম ......ইত্যাদি ।
প্রথম শ্রেণির মৌলবাদ ইতিবাচক ।
দ্বিতীয় শ্রেণীর মৌলবাদ নেতিবাচ । যারা কখনোই বিশ্বকে শাসন করতে পারবে না বরং তাদের সকল প্রচেষ্টার লক্ষ্য হল বিশ্বের অশক্তি গুলোকে তাদের শোষণনীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

এখওয়ানআখী বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

এখওয়ানআখী বলেছেন: আলী নওয়াজ ভাই, আপনার দেওয়া প্রথম সঙ্গাটাই তালিবান, আইসিস, বোকোহারম এরা লালন করছে। এরা যে বিশ্বের অশক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তার প্রমাণ কি? অন্য ধর্মের মৌলবাদীরা যদি টিকে থাকে তবে মুসলিম মৌবাদীরাও টিকে থাকবে। শুধু প্রধান সমস্যা, এখনো আমাদের মুসলিমদের একাংশ মৌলবাদকে চিনতে পারছিনে।

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: মুসলিম ভাইয়েরা
আখিরাতের কান্ডারি
তারা দুনিয়ার
বাহাদুরি থেকে মুক্ত ।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোদী বিশাল অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম দেখায়ে ভোট পেয়েছে; কিন্তু তার দল ভারতকে ধর্মের দিকে টানা শুরু করাতে তার অনেক অর্থনৈতিক প্রকল্প আগায়নি; কারণ, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা উৎসাহ হারায়ে ফেলেছে।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সৎ থাকার জন্য ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট।

তরুণরা সাধারণত ন্যায়ের পক্ষে থাকে। তবে ন্যায়-অন্যায় এবং আইনগত জটিল বিষয়গুলো পুরোপুরি বুঝে ওঠা তাদের পক্ষে সব সময় সম্ভব হয় না।

একই আকাশ
তাতে উড়ে যায়
কালো কাক - সাদা হাঁস ...

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০

এখওয়ানআখী বলেছেন: রাজীব ভাই, সহমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

ন্যায়দন্ড বলেছেন: আগামীতে মুসলিম মৌলবাদী গোষ্ঠীই পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করবে

মহা সত্যি কথা বলেছেন.......... উদাহরণ নিন............ আজকের পত্রিকা সমুহের খবর!!

ফের কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

সাদ-বিরোধীদের দখলে তাবলিগের মারকাজ

কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের ৬ মুরব্বির প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

আপনি কি মনে করেন এরা কোথাও শান্তি আনতে পারবে??///?

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০০

এখওয়ানআখী বলেছেন: ন্যায়দন্ড, তাবলিগ জামাতের কাজ ফেতনা করা। তবে মুসলিম মুজাহিদরা কিন্ত ঠিকই জানে কিভাবে শয়তানদের ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হয়।

১২| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

শামচুল হক বলেছেন: কথাগুলো মন্দ বলেন নাই, আগমীতে হয়তো তাই ঘটতে যাচ্ছে।

১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৯

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধরে নিলাম আপনার কথাগুলোতে কম বেশি যুক্তি আছে। কম বেশি পৃথিবীর সবাই ধর্ম কেন্দ্রিক। কিন্তু সকলেই যদি যার যার বংশগত ধর্ম কেন্দ্রিক হয় তাহলেতো গোলযোগ,ধংশ,যুদ্ধ এভাবে চলতেই থাকবে। আর এভাবেতো শ্বান্তি আসছেনা বা মানুষের বোধ শক্তি এমন অলৌকিক,পুরানো নিয়ম কেন্দ্রিক(কাচা মাংশ খাওয়া কেন্দ্রিক) বা ধর্মকেন্দ্রিক হলে শ্বান্তি আসার কথাও না। আবার নাস্তিকরা কখনও মসজিদ,মন্দির ও গির্জা ভাঙেনি।

দিনে দিনে পৃথিবীর পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের চেতনারও পরিবর্তন ঘটছে। চাদে বুড়ি বসে গাভী দোয়াচ্ছে সেকথা মানুষ বুঝতে পেরেছে যে,সেসব কোন না কোন পুরানো দিনের মানুষের নিজের মনের কথা বা ধারনা ছিল মাত্র। সৃষ্টিকর্তা নিশ্চিত আছেই-কিন্তু সৃষ্টিকর্তার কোন প্রকাশ নেই জগতের মানুষের সাথে। কেননা সৃষ্টিকর্তার কোন কথা-কর্ম পৃথিবীর মানুষ একসাথে শুনতে পায়,জানতে ও বুঝতে পারে বা তার নিকট রাগ,অনুরাগ,অনুরোধ ও অভিযোগ জানাতে পারে-সেসব কোন অপশন কি থাকতে পারেনা! তিনি যেন লাজুক,ভীতু এবং মানুষের সামনে আসতে ভয় পায়-তায় এর ওর কানে কানে বলে দেয় একাক রকম-সেটা কি হতে পারে! আাবার যাদের কানে কানে বলে দেয় তারা সাধারণ মানুষের মতই আঘাত করলে বা সবকিছুতে অনুভূতি পায়-নিদ্দিষ্ট সময়ের বয়সে আবার মারাও যায়। সৃষ্টিকর্তা ১০ জনের কানে কানে ১০ রকম বলে দিলে গোলযোগ বাধে সেটা নিশ্চয় জেনেও করবেনা!

মসজিদ-মন্দির ভাঙাভাঙিতে সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে কোন নিষেধাগ্গা নেই-রোহিঙ্গা ইসুতে তার পক্ষ থেকে কোন প্রতিক্রিয়ার লৌকিক প্রকাশ নেই-রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে গোলযোগ,প্রতিশোধ ও ধংশ চলে আসছে-অথচ মানুষেরা সেসব নির্মম বিষয়গুলো ভেবে কুল পাচ্ছেনা! মানুশগুলো তাদের প্রয়জনে প্রচুর খনিজ সম্পদগুলো ব্যবহার করে ধংশ করছে বা সৃষ্টির বিবর্তন ঘটাচ্ছে সেসব বিস্ফোরেনের প্রতিক্রিয়ার ফল-মানুষগুলো কয়েকভাবে পাচ্ছে ও পৃথীবি-সৌরমন্ডলীর উপর সেসব প্রভাব পড়লেও সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে কোন নিষেধ নেই।

ধরুন পুরানো নিয়ম বাদ দিয়ে নিরপেক্ষভাবে এমন যদি ভাবা হয় যে,মানুষের পেটের ভেতর কৃমির সাথে মানুষ কখনো কথা বলতে বা যোগাযোগ করে কিছু বোঝাতে পারবেনা নিশ্চয়! অথচ কৃমিরা মানুষের শরীরে ভর করে টিকে আছে! সৃষ্টিকর্তার সাথে মানুষের সম্পর্ক ঠিক তেমন হতেও তো পারে। অতএব পেটের ভেতরে কৃমির কর্মকান্ড নিয়ে যেমন আমাদের কোন মাথা ব্যাথা থাকলেও আমরা আমাদের কর্মে ব্যাস্ত। ঠিক তেমনি সৃষ্টিকর্তা তার নিজের কর্মে ব্যাস্ত। এজন্য পরবর্তিতে মানুষের জ্ঞান আরো বেড়ে গিয়ে-কোন যুদ্ধ,ধংশ ও সংগ্রাম ছাড়াই নাস্তিকরাই পৃথিবী নিয়ন্ত্রন করবে বলে আমার মনে হয়।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৪

এখওয়ানআখী বলেছেন: শৈবাল আহম্মেদ , নাস্তিকরা প্রায় সত্যের কাছাকাছি উপলব্ধির একদল মানুষ। এদের সংখ্যা খুব কম। আর সত্য উপলব্ধির মানুষের সংখ্যা আরো কম। সুতরাং এদের দ্বারা পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। আমি যাদের কথা বলছি তারা শুধু নামে মুসলিম হিন্দু খ্রিষ্টান ইহুদি। এরা মুল সত্য থেকে বহু দুরে। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.