নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনটা যদি তুষারের মতো...

আখেনাটেন

আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?

আখেনাটেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিল্লী কড়চা: কিছু ঘটনার মুখোমুখী-৫

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৩



গল্প: সময়

২০১১। ইন্দিরা গান্ধী এয়ারপোর্টের পাশের সরকারী হোটেল সেন্টুরের খাবার থেকে ভিন্নতার স্বাদ নিতেই মাঝে মাঝেই মহিপালপুরে গলির ভেতরে এক শ্বেত-শুভ্র টুপি-দাঁড়িওয়ালা চাচার রেস্তরাঁতে বিরিয়ানি খেতে যেতাম। প্রায় ১০০ স্কয়ার ফিটের আয়তনের একটি রেস্তরাঁ। সাকুল্যে সাতজন বসে খেতে পারবে। গলির রাস্তার উপরই ডেকচিতে হরেকরকম মসলাসহ বাসমতি চালের চিকেন ও মাটন বিরিয়ানি রান্না চলছে। বিকেলবেলা একবারই রান্না হয়। নিট এন্ড ক্লিন। অত্র এলাকায় তো বটেই, অনেক দূরের লোকের কাছেও ভীষণ জনপ্রিয় চাচার বিরিয়ানী। সন্ধ্যার একটু পরে গেলে আর খাবার পাওয়া যায় না। বেশির ভাগই পার্সেল চলে যায়। চাচার ভাষ্যমতে, উনার গ্রেট গ্রেট গ্রেট গ্রান্ডফাদার মুঘলদের হেঁসেলেও কাজ করেছে।

একজন ভারতীয় বন্ধুই উনার সন্ধান দিয়েছিল। তখন দিল্লীর কোন জায়গায় কোন কোন খাবার ভালো পাওয়া যায় তা ঢুঁড়ে চলেছি, বিশেষ করে নন-ভেজ। নেহেরু প্যালেসের কোরেশীর চিকেন ও রুমালী রুটি, রাজীব চকের জাফরানের ভেজ থালি, দিল্লী জামে মসজিদের পাশে বিখ্যাত করিম’স এ হরেকপদ, বেরসরাই-এ কানাগলিতে নানা পদের রুটি, জেএনইউ-এ বাটার চিকেন আর মমোস, চাঁদনী চকের আফগানি রুটি-বিরিয়ানি, নিজামদ্দিনে ইকবালের কাবাব ও পাশের রেস্তরাঁগুলোতে নানা আয়োজনের বিরিয়ানি আরো কত জায়গা…!

সেভাবেই এই চাচার পাত্তা। তবে মজার বিষয় হচ্ছে ছোট রেস্তরাঁগুলোতে বিরিয়ানি দেওয়া হয় পাল্লাতে মেপে। অর্থাৎ হাফ কেজি, এক কেজি, এক পোয়া এভাবে। বিরিয়ানি দাঁড়িপাল্লায় মেপে খেতে হবে ভাবতেই প্রথমে অদ্ভুত লেগেছিল। তবে পরে এ নিয়ে বিরাট প্রতিযোগিতা হত। কে কতটুকু খেতে পারে! এক শ্রীলংকান বন্ধু প্রায়শই দেড় কেজি-পৌনে দুকেজি সাবাড় করত। রেস্তরাঁর চাচাও আমাদের এই প্রতিযোগিতায় মজা পেত।

ভেতরের গল্প: সময় বড় নিষ্ঠুর। ২০১৪ সালের পর নয়া চন্দ্রগুপ্তের ভারতে শ্বেত-শুভ্র টুপি-দাঁড়িওয়ালা চাচার মতো লোকেদের তিন পুরুষের ব্যবসাও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে হিংসার আগুনে। ফলাফল…?



গল্প: তোমরা বনাম আমরা

একদিন মনীশ নামের এক ভারতীয় বন্ধুর সাথে বের হয়েছি। হোটেল থেকে বের হয়ে পাবলিক বাসে করে মহিপালপুরে আসতে হয়। কিলো তিন-চারেক রাস্তা। মিনিবাস প্রায় ফাঁকা। সামনের সিটে আমরা বসলাম। একটু পরেই আরেক বাসস্টপে বাস থামলে চারজনের একটি পরিবার উঠল। সাধারণ পোশাক-আশাক। সাথে পোটলা-পুটলি। বাসের মাঝের সিটগুলো ফাঁকা থাকা স্বত্তেও উনারা সকলেই একেবারে পেছনের সিটে গিয়ে বসল। ব্যাপারটা আমার কাছে কেমন যেন অদ্ভুত ঠেকল?

পরে আমার ভারতীয় বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম ব্যাপারটি নিয়ে। ও জানালো ওরা দলিত। নিজেদের থেকেই ওভাবে বসেছে। অনেক সময় ভদ্রমানুষ(?) ওদেরকে পাশাপাশি সিটে বসায় পছন্দ করে না। আমি শুধু বললাম, ‘হুম’।

ভেতরের গল্প: দেখতে মানুষের মতো হলেও ‘মানুষ’ হওয়া অনেক কঠিনরে পাগলা!!



গল্প: স্বভাব

ভদ্রলোক। সামাজিক স্ট্যাটাসে লোকে তাই বলবে। দশাসই। চেহারা দেখে লোকে তাই বলবে। সেন্টুর হোটেল। থাকা ও খাওয়া ফ্রি। তো ফ্রি খাওয়া হলে বাঙ্গালীদের জাত কিছুটা হলেও চেনা যায়। হরেক পদের খাবার। দেশি এই লেজবিহীন ভদ্রলোক নিয়মিত সকালের নাস্তায় শুরুতেই দু/তিনটি সেদ্ধ ডিম ও হাবিজাবি নিয়ে এক টেবিলে বসে খাওয়া শেষ করে। ততক্ষণে টেবিলে ডিমের খোসা, আমুল বাটারের মিনিপ্যাক, ব্রেডের পোড়া অংশ ইত্যাদি ইত্যাদি ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়েছেন। এবার পুনরায় দুটা/তিনটা ডিমসহ অন্য আইটেম নিয়ে আরেক টেবিলে গিয়ে বসে সে টেবিলেও একই দশা। লেজযুক্ত বাঙ্গালীরা নিষেধ করলেও কে শোনে কার কথা?

এভাবে প্রতিদিনই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকলে একদিন এক ওয়েটার (ওয়েটাররা বেশিরভাগই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ট্রেইনি স্টুডেন্ট) উনাকে এ নিয়ে ভদ্রভাবেই বললে সে এক তুলকালাম কান্ড। এক্কেরে বাঙ্গালী স্টাইল। লেজযুক্তদের তো লজ্জায় মাথাকাটা।

ভেতরের গল্প: স্থান-কাল-পাত্র বলে একটি জিনিস রয়েছে যা বাংলাদেশী আমরা মনে হয়ে প্রায়শই ভুলে যাই! ফলাফল। কী দেশ কী বিদেশ সর্বক্ষেত্রে নৈরাজ্য…?



গল্প: সময়-২

রমা কেন রমেশকে বিয়ে না করে কাশি কিংবা বৃন্দাবনে সারাজীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নিল? যখন সে চাইলেই তাকে সহজেই বিয়ে করতে পারে। এই প্রশ্ন স্কুল জীবনে বহুবার উদয় হয়েছে। তখন থেকেই মনে একটা সুপ্ত ইচ্ছা ছিল। সুযোগ পেলেই দৌড় দিব। পরে আনন্দলোক কী দেশ পত্রিকার পূজা সংখ্যাতে রুপক সাহার ‘মোক্ষ’ উপন্যাসে বিধবাদের নিয়ে বিশদ পড়ে এই বৃন্দাবন নিয়ে একটি স্থায়ী ছাপ পড়ে গিয়েছিল। খালি সুযোগটা পাই।

জন্মাষ্ঠমী। সাথে উইকেন্ড। আশেপাশের কোনো জায়গায় যাওয়ার প্লান করছিলাম। ইতোমধ্যে এক ভারতীয় বন্ধু প্রস্তাব দিল শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিনে তাঁর জন্মস্থানে গেলে কেমন হয়? আমি তো যাওয়ার জন্য সটান খাড়া। অনেকে গাঁইগুই করতে লাগল। যাবে কি যাবে না। যেহেতু এগুলো জনপ্রিয় পর্যটন স্থান নয়, আর সবাই প্রায় বিদেশী ও নানান ধর্মের। তাই এই দ্বিধা। অবশেষে আরো কিছু স্থানের সাথে তাজমহলও রাখা হলো পরিকল্পনায়। এতে সবাই রাজি।
বাজেট ট্যুরের কাঠামোয় সকাল বেলা ৮ জনের দল নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম কৃষ্ণলীলা দেখতে। প্রথমে হযরত নিজামদ্দিন বাস স্টপ থেকে আগ্রাগামী বাসে বৃন্দাবন। দূরত্ব প্রায় ১৩০ কিলোমিটার।

বৃন্দাবনের প্রধান রাস্তার মুখে নেমে পড়লাম। সেখান থেকে বাংলাদেশের লেগুনার মতো গাড়িতে করে সোজা বৃন্দাবন। লক্কর-ঝক্কর গাড়ী ‘ঢিঙ্কাচিকা ঢিঙ্কাচিকা’ স্টাইলে চলতে শুরু করল। বৃন্দাবন শহরে ঢুকার পর দেশি স্টাইলের জ্যাম। কারণ রাতেই শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন পালন হবে অদূরবর্তী মথুরাতে। তাই প্রচুর লোক এসেছে ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে। লোকে লোকারণ্য।

@লিজেন্ড সেই গাছে ঝুলানো আধুনিক রাধাদের কাপড়, যদিও নব্য কৃষ্ণরা এগুলো চুরি করে কিনা জানি না? :D

লেগুনা বা ভুটভুটি থেকে গুটিগুটি পায়ে নেমে বৃন্দাবনের দর্শনীয় স্থানের সন্ধানে বের হলাম। ভারতীয় বন্ধুকে মুচকি হেসে বললাম, ‘দোস্ত, মিঃ কৃষ্ণ যমুনার যে ঘাটে রাধার বস্ত্র লোপাট করেছিল, সেখানে নিয়ে চল। দেখি, কোনো রাধারা এখনো স্নানে আছে কিনা’। যমুনার পাড়ে সেই কথিত বটগাছ দেখিয়ে বন্ধু জানালো, সামনের অশীতিপর বটগাছেই রাধার কাপড় রাখা ছিল। শীর্ণ গাছে প্রচুর কাপড়ের টুকরো বাঁধানো। ভক্তের কাজ।

‘যমুনার জল দেখতে কালো, চান করিতে লাগে ভালো’—এই কালো গভীরতার কালো নয়। এই কালো উজানে দিল্লীর নব্য সভ্যতার কুফল। তাই সেই কালো জলে আর নেমে স্নানের বাসনা উঁকি দিল না চামড়ায় খাউজানি-উস্কানির ভয়ে। সেখান থেকে বের হয়ে গলির ভেতর দিয়ে, কখনো যমুনার পাড় ধরে হাঁটতে লাগলাম। সারি সারি পুরোনো ভাঙাচুরা বাড়ি। উনবিংশ ও বিংশ শতকের শুরুর দিকের এই বাড়ীগুলোতে বিধবারা বাস করত। এখনো কিছু বাড়িতে তারা যুগ যুগ ধরে বাস করছে। তেমনি এক ভাঙা বাড়ীতে প্রবেশ করলাম। শ্বেত পাথরে মোড়া দেওয়ালে নানান আঁকিজুকি। সেই বাসায় যে বিধবারা বাস করতেন তাদের নাম ও ঠিকানা লেখা আছে দেওয়ালে, পিলারে। বেশির ভাগই পশ্চিমবঙ্গের।

হঠাৎ করে একটি নামে চোখ আটকে গেল। নাম (নামটা স্মরণ নেই) ও ঠিকানা লেখা। মাইজদী, নোয়াখালী। (অ্যান্টার্টিকাতে গেলেও বুঝি নোয়াখালী ভাইদের দেখা মিলবে :) )। অন্যদিকে রাস্তার পাশে অনেক জায়গা নিয়ে এক একটি আধুনিক বিধবা নিবাস। এখন অনেক কর্পোরেট হাউজ ও ধনী ব্যক্তিরাও এখানে বিধবাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। কিন্তু তা বিধবার সংখ্যার তুলনায় অপ্রতুল।
এরপর গেলাম সেই বৃন্দাবন যার কারণে এর নাম বৃন্দাবন। কথিত আছে, এ বনে কৃষ্ণ রাধার সাথে অভিসারে মত্ত হতেন। সেখানকার মানুষেরা এখনও বিশ্বাস করে অমাবস্যা ও পূর্ণিমাতিথিতে রাধা-কৃষ্ণ ধরায় নেমে এসে লীলাখেলায় বৃন্দাবন মাতিয়ে তোলে। তাই রাতের বেলা বনে ঢুকা নিষেধ। অভিসারের ব্যাঘাত ঘটবে। কৃষ্ণ মানুষ দেখে রেগে গিয়ে যদি ধনুক থেকে তীর ছুড়তে শুরু করে। ওরে বাবা, আমরা তাই সন্ধ্যা নামার আগেই স্থান ত্যাগ করলুম!

বৃন্দাবনে বিখ্যাত বাকেবিহারি মন্দির দর্শন শেষে রওয়ানা হলাম কিমি দশেক দূরের মথুরা শহরে যেখানে লর্ড কৃষ্ণের জন্ম। মথুরাতে এসে জনসমুদ্রের সামনে পড়ে গেলাম। হোটেল-মোটেল কোথাও সিট নেই। মানুষ রাজপথেই শুয়ে-বসে আছে। কেউ সেখানেই রান্না-বান্না, ভজন-কীর্তন করছে। কয়েক লক্ষ লোক এসেছে ভারতের নানা প্রান্ত থেকে। অনেক চেষ্টা তদবির করে শেষে শহরের প্রান্তের এক ধর্মশালাতে রাত্রিযাপনের বন্দোবস্ত হল। রাতে লর্ড কৃষ্ণের জন্মভূমি দেখতে বের হলাম। ছোট্ট এক টিলার উপরের মন্দিরে উনার পূণ্যভূমি। ভীষণ ভীষণ ভিড়। আমরা দেশি স্টাইলে ধাক্কাধাক্কি করে কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর ক্ষান্ত দিলাম। এ কম্ম দেশি স্টাইলে হবার লয়, হাল্ক স্টাইল দরকার! একবার পড়ে গেলে ছাতু হতে বেশি সময় লাগবে না। পদপিষ্ট হয়ে…বাপ-দাদার পৈত্রিক জান খোয়ানোর চেয়ে একটু দূর থেকেই চারপাশটা ঘুরে টুরে দেখে বিদায় নিলাম! আশ্চর্যজনকভাবে লক্ষ্য করলাম পাশেই প্রাচীন একটি জামে মসজিদসহ ঈদগাহ।

ভেতরের গল্প: সময়ের সাথে মানুষের চিন্তার পরিবর্তন, বিশ্বাসের পরিবর্তন, ধারণার পরিবর্তন, নীতির পরিবর্তন সুন্দর-সুস্থ-মনোরম সকালকে বিষাদে ভরে দিতে পারে। অমাবস্যার আঁধারে ঢেকে যেতে পারে নৈসর্গিক আলোর জগত। প্রায় সাড়ে তিনশ বছর আগেও একবার হয়েছে উগ্রবাদীদের দ্বারা…। সাড়ে তিনশ বছর পরে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের পাশে দন্ডায়মান শাহী মসজিদ ও ঈদ্গাহ এখন উগ্রবাদীদের নয়া টার্গেট। কবে হয়ত শুনব হিংসার নয়া সমীকরণ…?



ছবি: লেখক (বৃন্দাবনের ভেতরের চত্তরে এক সাধু বাবার নৃত্য ও কাপড় ঝুলানো গাছ) ও গুগল ম্যাপ (মন্দির ও মসজিদ পাশাপাশি)
*****************************************************************************************
আখেনাটেন-২০২২/জানুয়ারি

আরো কড়চা পড়তে চাইলে...

@দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-৪
@দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-৩
@দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-২
@দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-১

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার ভায়া


আহা! কত্তিদন পর :)

দারুন ফিরে আসা!
এই মানুষের ভীরে আমার সেই মানুষ নাই.. গানটা বাজে মনে।
হিস্টরি রিপিট ইটসেল্ফ - নিত্য বিধান মহাকালের!
ঢেউয়ের মতো একের পর এক আসে....

ভ্রমন কাহিনীর সাথে মূল্যবোধের চাটনীতে বেশ লাগলো ভায়া :)

++++++

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপনাকেও ভৃগুদা। আপনাকে লেখাতে পেয়ে ভালো লাগলো।

হিস্টরি রিপিট ইটসেল্ফ - নিত্য বিধান মহাকালের! --ঠিক তাই...

ভালো থাকুন।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা! ঠিক আপনার স্টাইলে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আখেনাটেন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন ব্লগার শেরজা তপন।

নতুন বছরের দিনচলা আরো প্রাণবন্ত হোক এই কামনা।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:




1. পাল্লাতে মেপে বিরিয়ানি, ইন্টারেষ্টিং :)
2. মানুষে মানুষের এই ব্যবধান কষ্ট দেয় :(
3. ট্রু , স্বভাব পরিশুদ্ধ করা খুব কঠিন ।
4. দেশী স্টাইলে ধাক্কাধাক্কি , নট গুড ম্যান :)

অনেকদিন পর আনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো ।





০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: হুম, পাল্লায় মেপে বিরিয়ানী সত্যিই ইন্তারেসতিং এক অভিজ্ঞতা... :D

--মানুষে মানুষের এই ব্যবধান কষ্ট দেয় -- মানুষদের কষ্ট দিবেই, অমানুষদের নয়। আপসোস।

স্বভাব পরিশুদ্ধ করা খুব কঠিন---একটি কথা আছে, 'ইল্লত যায় না ধুলে, খাসলত/স্বভাব যায় না মলে'...অর্থাত মরলেও এর রেষ থেকে যায়....

--আরে ঐ পরিবেশে কি ধাক্কাধাক্কি করার উপায় আছে...বিপদে কে পড়তে চায়... :)

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন নয়া বছরে।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জুন বলেছেন: যেই সময় গেছিলেন তখন মনে হয় করোনা ছিল না আখেনাটেন! নইলে স্যোশাল ডিস্যটেন্স মেইনটেইন করে ঠিকি দেখতে পারতেন লর্ডকে B-)
কৃষ্ণ কাপড় চুরি করে তালগাছের আগায় ঝুলায় রাখছে আর সখীরা সেই কাপড়ের জন্য তালগাছ বেয়ে উঠতেছে এই ভাস্কর্য আমরা দক্ষিণ ভারতের মাদুরাইতে অনেক মন্দিরের বাইরের গোপুরামে দেখেছি :`>
বিরানি কলকাতার নিজামস ই সেরা।
অনেক ভালো লাগা রইলো সাথে ভালো থাকুন অনেক অনেক।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: নইলে স্যোশাল ডিস্যটেন্স মেইনটেইন করে ঠিকি দেখতে পারতেন লর্ডকে ---নয়া ভারতে মনে হয় এখনও গেরুয়া ধর্মীয় উৎসবে স্যোসাল ডিসট্যান্স মানা হয় না। দেখলেন না কুম্ভমেলা কীভাবে ডেল্টার বিপর্যয় বয়ে এনেছিল...। নয়া চন্দ্রগুপ্ত ও তাঁর সাগরেদদের তবুও হুশ ফিরে নি। এখনও....

কৃষ্ণ কাপড় চুরি করে তালগাছের আগায় ঝুলায় রাখছে আর সখীরা সেই কাপড়ের জন্য তালগাছ বেয়ে উঠতেছে এই ভাস্কর্য আমরা দক্ষিণ ভারতের মাদুরাইতে অনেক মন্দিরের বাইরের গোপুরামে দেখেছি --- এখানে তালগাছ কোথথেকে আসল...ভক্তরা পারেও...হা হা।

বিরানি কলকাতার নিজামস ই সেরা। ----নিজামস এ বিরিয়ানি খাই নি। তবে আরসালান নাকি কি যেন নাম ওখানে খেয়েছি। বেস্ট মনে হয়েছে। অনেকেই ওটার প্রশংসা করেছিল.....তবে চাচারটা স্পেশাল...

চমতকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুনাপু। ভালো থাকুন ডেলমিক্রন থেকে সাবধানে থাকুন।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

পুকু বলেছেন: দিল্লী নিয়ে বেশ কিছু আপনার লেখা চোখে পড়ে ।যদি কিছু মনে না করেন তবে জানতে ইচ্ছা প্রকাশ করি যে আপনি দিল্লীতে করেন কি ? যেহেতু আমি দিল্লীর বাসিন্দা তাই কৌতুহল।তার বেশী কিছু নয়।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৫

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লীতে একসময় দীর্ঘদিন ছিলাম চাণক্যনীতি বুঝতে বলতে পারেন... :D । তা অনেক আগে......এখন থাকি না ব্লগার পুকু।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন।






৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৬

জ্যাকেল বলেছেন: সিরিজটা চালিয়ে যান ভাইসাহেব। আপনার লেখার হাত দারুণ যেন অনেকটা ভেসে ওঠে সেখানকার দৃশ্য।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: :D দেখি...?

ধন্যবাদ ব্লগার জ্যাকেল লেখাটি পাঠের জন্য।

ভালো থাকুন নিরন্তর।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এটা আপনি কখন দিলেন? আপাতত ইট দিয়ে বুকিং করলাম। পড়াশোনা করে আবার আসছি।
নিউ ইয়ারের শুভেচ্ছা প্রিয় ফ্যারাও ভাইকে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা নিবেন পদাতিক দা আপনিও..। :D

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। অনেক দিন পর লিখলেন এবার একটু জলদি দিবেন না হয় ভুলে যাই।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৯

আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার নেওয়াজ আলি লেখা পড়ার জন্য। :D


ভালো থাকুন....

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বর্ণনাভঙ্গি চমৎকার। তাই আপনার অভিজ্ঞতাগুলি ভালো লাগলো।

গল্প ১ - ভারতের হিংসার আগুন ভারতবাসীর জন্য অমঙ্গলজনক।
গল্প ২ - ভারতে ২০ কোটি দলিত (নমশুদ্র- Scheduled Castes) আছে। বহু দলিত বৈষম্যের কারণে ধর্মান্তরিত হয়।
গল্প ৩ - দুই পাড়ের বাঙালিরই মনে হয় একই দশা।
গল্প ৪ - ভারতের অনেক জায়গাতে মসজিদ ও মন্দির পাশাপাশি অবস্থিত।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলুম। :D


ভারত বড় দেশ। বিচিত্র দেশ। নানা বর্ণের নানা মতের মানুষ। তবে সাম্প্রতিক উপমহাদেশের অতি ধার্মিকদের উন্মাদনার কুফল সুদূরপ্রসারী... মনে হচ্ছে.....

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন......।


১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫১

সোবুজ বলেছেন: স্বাস্থ্য সম্মত খাবার হলে স্বাদ আমার কাছে খুব একটা প্রাধান্য পায় না।এক জীবনে কত কিছু যে খেলাম।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: বেশ......স্বাস্থ্য সম্মত খাবার সকলের খাওয়া উচিত...

ভালো থাকুন।

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১০

জটিল ভাই বলেছেন:
জটিল উপস্থাপনা :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: :D


ধন্যবাদ জটিল ভাই। ভালো থাকুন।

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন,




স্থান-কাল-পাত্রে মানুষ যে কতো অদ্ভুত! সময় তাকে নিয়ে খেলে অবিরত। তাই "মানুষ" হয়ে ওঠা অনেক অনেক কঠিন!

ফিরে এসে কৃষ্ণের মতো ব্লগারদের "মন হরণ" করে গেলেন কড়চা'র কড়কড়ে "চা" খাইয়ে!

শুভ নববর্ষ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: স্থান-কাল-পাত্রে মানুষ যে কতো অদ্ভুত! সময় তাকে নিয়ে খেলে অবিরত। তাই "মানুষ" হয়ে ওঠা অনেক অনেক কঠিন! --ঠিক বলেছেন...।

ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার.....।

ভালো থাকুন...সুস্থ থাকুন...আপনাকেও শুভেচ্ছা রইল....।

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, কেমন আছেন?
আমার মন মেজাজ ভালো নেই।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো...... :D

এতিমখানার বাচ্চাদের জন্য কিছু চকলেট নিয়ে গিয়ে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন.... আসা করি মন ভালো হয়ে যাবে। সাথে পরীকে নিয়ে যান...আর ব্লগে তার ছবি দিন.. কীভাবে প্রান্তিক হেভেনলি বাচ্চাদের সাথে কাটল....।

ভালো থাকুন।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৪০

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ভালো লেগেছে । লেখার ধরন সাবলীল।
পূর্বের পর্বগুলো পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করছি।

শুভ কামনা রইলো।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লাগল জেনে ব্লগার ইসিয়াক...


শুভকামনা আপনার জন্যও.....ভালো থাকুন।

১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বছরের শুরুতে মিশরীয় সম্রাটের দিল্লী কড়চা পড়িয়া মনটা ভরিয়া গিয়াছে।

+++++

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

আখেনাটেন বলেছেন: :D

বেশ কিছুদিন পরে ব্লগে এসে আপনার উপস্থিতিও আমাকে আপ্লুত করল...ব্লগার মো: মাইদুল সরকার।

ভালো থাকুন।

১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুধু যে এন উ যাওয়া খাওয়া হয়নাই, বাকিগুলো মোটামুটি কভার হইছে। বৃন্দাবনে ইন করি নাই আগ্রা যাবার পথে কয়েকবার ই উঁকি দিছিলাম।
আপনের অভিজ্ঞতা ভালো, পর্যবেক্ষণ ও :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮

আখেনাটেন বলেছেন: আপনি তো দেখছি সেই রকম ভোজন রসিক তাইলে....নাকি ভাইজানের চাপে গিয়েছিলেন ওসব জায়গায়... :D


বৃন্দাবন-মথুরা এগুলো জায়গাতে বাংলাদেশি পর্যটক কদাচিত যায়....তবে সাদা চামড়ার কিছু পর্যটক এগুলোতে যায়...যদিও নানারকম নেতিবাচক ঘটনার কারণে ভারতে বড় শহরের বাইরে ভ্রমণ মনে হয় টুরিস্টদের সুবিধাজনক নয়, বিশেষ করে নর্থ ইন্ডিয়ার ইউপি, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ইত্যাদি জায়গাগুলোতে....

চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মনিরাপাকে.....। :D
ভালো থাকুন।

১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ১। যাকে বা যেখানে রাজনীতি ঢুকে সেখানে সব কিছু শেষ হয়ে যায়। রাজনীতি বড়ই নিষ্ঠুর।

২। দুনিয়াতে আকৃতিতে মানুষের সংখ্যা প্রায় ৯০০ কোটি হলেও প্রকৃতিতে (আসল) মানুষের সংখ্যা কত হবে তা বলা কঠিন। আর মানুষে মানুষে বিভেদ (জাত-পাত) এই আধুনিক যুগে এসেও চলছে , যা সত্যিই বেদনার।

৩। আমরা বাংগালী এমন এক কিংবদন্তি জাতি যারা ছাগলের মত মুড়িয়ে সব কিছু খেয়ে ফেলতে ভালবাসি ।

৪। মানুষে মানুষের সম্পর্কে সম্প্রীতি-সহমর্মিতা এখন নেই বললেই চলে । তা সে ধার্মিক কিংবা ধর্মহীন সবারই আচরন একরকম। (আমিও প্রথমবার যখন দেখিছিলাম বিরিয়ানী-মাছ-মাংস - কলা এসব মেপে বিক্রি করে তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম)।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন.....।

তবে 'ধার্মিক কিংবা ধর্মহীন' শব্দবন্ধের আগে 'অতি' ও 'ভন্ড' যোগ করতে হবে। আমার জানা মতে প্রকৃত ধার্মিক ও প্রকৃত ধর্মহীন দুটো গ্রুপই সহনশীল....আর যখন 'অতি' ও 'ভন্ড' যোগ হয়, তখনই সমাজে বিশৃঙ্খলা...অন্যের মত ও পথকে শ্রদ্ধা করতে পারা একটু বিশেষ গুণ যা পরিবার থেকে প্রোথিত হয়।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন।

১৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফ্যারাও ভাই,
আপনার পোস্ট মানেই আলাদা ফ্লেভার থাকে।
আন্টার্টিকা গেলেও নোয়াখালী ভাইদের দেখা মিলবে- কথাটির সঙ্গে সহমত পোষণ করছি। সিমলা কালী বাড়ির সামনে ম্যালে বা ছোট্ট উদ্যানে সবে নুতন বিবাহিত বৌয়ের সাথে একটু ঘনিষ্ঠ হহয়েছি,এমন সময় পিছন থেকে কে যেন বলে উঠল,
-স্যার আপনি এখানে!!
মনে হলো সামনে ভুত দেখছি।
কোনোক্রমে ছেলেটিকে বিদায় জানালাম।যাওয়ার আগে জানালো স্থানীয় একটি হোটেলে চাকরি করে ,সময় পেলে যেন আমরা ওর ওখানে ঘুরে আসি।
উল্লেখ্য ওর ওখানে তো যাইনি। উল্টে গোটা ট্যুরে সারাক্ষণ মনে হতো এই বুঝি কেউ পিছন থেকে আবার ডেকে উঠবে...

শুভকামনা আপনাকে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫

আখেনাটেন বলেছেন: :D

অনেক অনেক ভালো থাকুন.....দেখা হবে কলকাতার আলবার্ট হলে কোনো এক বিকেলে নিশ্চয় আপনার সাথে.... :)

শুভকামনা......

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৬

সোহানী বলেছেন: আহ দারুন কিছু পড়লাম!

তা অনেক দিন পর দেখি!!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

আখেনাটেন বলেছেন: :D

নানান খুচরো কাজে ব্লগবাড়ির কথা ভুলতে বসেছি......সোহানীপা.....।

আপনাকে দেখে ভালো লাগল......

ভালো থাকুন। নয়া বছরের শুভেচ্ছা.....


২০| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প এবং ভেতরের গল্পগুলো ভালো লেগেছে। চাচা তার বিরিয়ানি ব্যবসা অদ্যাবধি চালিয়ে যেতে পারছেন কিনা তা নিয়ে মনে গভীর সন্দেহ জাগছে। তবে আন্টার্কটিকা গেলেও রয়্যাল ডিস্ট্রিক্ট নোয়াখালীর লোকদের দেখা মিলবে, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই! :)

"কৃষ্ণ কাপড় চুরি করে তালগাছের আগায় ঝুলায় রাখছে আর সখীরা সেই কাপড়ের জন্য তালগাছ বেয়ে উঠতেছে" - এ তথ্যের কাল্পনিক চিত্রটি একইসাথে বিস্ময় এবং কৌতুকের উদ্রেক করছে।

পোস্টে সপ্তদশতম প্লাস। + +



১১ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: গল্প এবং ভেতরের গল্পগুলো ভালো লেগেছে। চাচা তার বিরিয়ানি ব্যবসা অদ্যাবধি চালিয়ে যেতে পারছেন কিনা তা নিয়ে মনে গভীর সন্দেহ জাগছে। --- খোঁজ নিয়েছি। দিল্লী দাঙ্গার আগে সিএএ/এনআরসি নিয়ে আন্দোলনের সময় থেকে আর ব্যবসা করতে দেয় নি উগ্রবাদীরা।

পোস্টে মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.