নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক সময় আমিও একজন ব্লগার ছিলাম!

মাসুম আহমদ ১৪

এখনও বলার মত তেমন কিছু অর্জন করতে পারিনি । কোন দিন যে অর্জন করতে পারব সে সম্ভবনাও নাই ।

মাসুম আহমদ ১৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় বাংলাদেশিরা যেসব কাজ করে থাকেন

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫২

ভুমিকা - বেশ কয়েকদিন আগে সামুতে একটা পোষ্ট দেখলাম একজন জানতে চেয়েছেন - আমেরিকায় বাংলাদেশিরা কি কাজ করেন। সে পোস্টে একটা কমেন্ট করেছিলাম। কমেন্ট করার পর মনে হল পোষ্ট দেয়া জন্য বিষয়টা মন্দ নয়। তাই সেই কমেন্ট কে কিছুটা পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন করে এই পোষ্টের জন্ম। আমি যে সিটিতে থাকি, এবং আমি বাংলাদেশিদের যে সব কাজ করতে দেখেছি তার উপর ভিত্তি এবং প্রধান্য দিয়ে তালিকাটা বানানো। আসুন দেখি আমেরিকায় বাংলাদেশিরা কি ধরনের কাজ করে জীবন ধারণ করে থাকেন।



এক - অনেকে রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। যারা ওয়াটার হিসাবে কাজ করেন, তারা সপ্তাহে ৩৫-৪০ ঘণ্টা কাজ করে ১হাজার থেকে ১২শ ডলার রুজি করেন ( যদি সেটা ভাল রেস্টুরেন্ট হয়)। আর ওয়াটারদের এভারেজ ইনকাম হল ৮ শ হলে ১ হাজার ডলার।ব্যাক ওয়াটার বা ফুড রানার হিসাবে যারা কাজ করেন তারা সপ্তাহে ৭শ থেকে ১ হাজার ( যদি সেটা ভাল রেস্টুরেন্ট হয়)। আর এভারেজ ইনকাম হল ৫ শ থেকে ৮ শ। এমনও আছে যারা রেস্টুরেন্টে কাজ করে বছরে ১০০ হাজার ডলার পর্যন্ত বানায়। আর এদেশের মাস্টার্স পাশ আমেরিকান পুলা মাইয়ারাও এই কাজ করে থাকে। অনেকে বারে বার-টেন্ডার হিসাবে কাজ করেন, অনেকে বার ব্যাক হিসাবে কাজ করেন, অনেকে ক্লাবেও কাজ করেন। এসব কাজ ম্যাক্সিমাম ইয়াং ছেলেরা করে থাকে, অনেক মাঝারি বয়সের লোকজনও এসব কাজ করে থাকেন।



দুই – অনেকে আবাসিক হোটেলে কাজ করেন। এই জব অন্য সব প্রফেশনাল জব থেকে অনেক ভাল। অনেক ভাল সেলারি, অনেক ভাল বেনিফিট। আমার পরিচিত অনেকে আছেন যারা এদেশের ভাল ভাল ভার্সিটি পাশ করা কিন্তু হোটেলে কাজ করেন । তারা যে অফিসিয়াল কাজ পান না সেটা না, অফিসিয়াল জবে যে টাকা পাবেন তার থেকে ডাবল পয়সা হোটলে এবং বেনিফিটও বেশি। তাদের এভারেজ সেলারি বছরে ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ১২০ হাজার ডলার পর্যন্তও আছে। এটা একটা ইউনিয়ন জব। এই ধরনের ইউনিয়ন জবে জব সিকিউরিটি আছে। হুট করে জব চলে যাবার চান্স নেই। আর যদি কারো জব চলে যায় ইউনিয়ন তার সব দায়িত্ব নিবে। ইউনিয়ন আরেকটা নতুন জবের ব্যবস্হা করে দিবে। নতুন জব না হওয়া পর্যন্ত সাপ্তাহিক একটা সেলারি দিয়ে যাবে।



তিন - অনেকে ট্যাক্সি ক্যাব চালান। এটা একটা ফ্লেক্সিবল জব। টাকাও ভাল । সপ্তাহে পাঁচদিন চালালে ৮শ থেকে ১ হাজার টাকা হয়ে যায় । আর স্টুডেন্ট দের জন্য বেস্ট জব। এখানে কালো, হলুদ হরেক রকমের ট্যাক্সি আছে। এই ক্যাব চালাতে আলাদা লাইসেন্স বানাতে হয়, কোন কোন ক্যাব চালাতে হলে আলাদা টেস্ট দিতে হয়। সেই টেস্টে পাশ করলে তখন লাইসেন্স দেয়া হয়। অনেকে নিজস্ব ক্যাব কিনে নিজের ক্যাব নিজে চালায়। অনেকে ট্যাক্সি চালিয়ে এখানে মিলিনিয়ার। যাদের এখানে নিজের একটা ট্যাক্সি আছে তারা এখানে রাজার হালতে আছে। স্পেশিয়ালি নিউইয়র্কে যাদের নিজের হলুদ ক্যাব আছে।



চার - অনেকে আছেন অনেকদিন ধরে এখানে যাদের অনেকের নিজস্ব ব্যবসা আছে। ব্যবসা বলতে ডেলি গ্রোচারি, রেস্টুরেন্ট, হাঁস মুরগীর ফার্ম , গিফট শফ, গ্যাস স্টেশন, মোবাইল এক্সোসরিসের দোকান, সেলুন ইত্যাদি । এসব ব্যবসায় যারা কাজ করে তারাও বাঙালি। যারা এসবে কাজ করে তাদের আয় সপ্তাহে ৩০০-৫০০ ডলার। যারা অবৈধ তাদের জন্য এসব কাজ আশীর্বাদ স্বরূপ, কারণ এসব কাজে ক্যাশে পেমেন্ট করা হয়। আর অবৈধদের জন্য ক্যাশে ছাড়া কাজ করা প্রায় অসম্ভব।



পাঁচ - যারা মধ্য বয়স্ক, একটু বয়স্ক মানুষ দেশ থেকে আসেন, তারা কাজ পেতে এখানে একটু সমস্যা হয়। তাদের জন্য সিকিউরিটি হল বেস্ট জব । তাই এই বয়সি লোকজন সিকিউরিটিতে কাজ করতে প্রায়ই দেখা যায়। এর জন্য তাদের আলাদা ট্রেনিং করে একটা সার্টিফিকেট নিতে হয়। তারা ঘণ্টায় ৮-১৫ ডলার পর্যন্ত আয় করেন। সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজ করলে চেকে ট্যাক্স বাদে ৩২০-৪০০ ডলার থাকে।



ছয় - অনেকে ভেন্ডারি করেন। ভেন্ডারি মিন রাস্তায় কার্টে করে খাবার বিক্রি করেন। অনেকে আবার ফল, শাক সবজি বিক্রি করেন। এই গুলার জন্য আলাদা ভেন্ডার লাইসেন্স বের করতে হয়। এটা একটা মনো-পলি ব্যবসা, অনেকে এই ব্যবসা করে মিলিনিয়ার। যাদের নিজস্ব ভেন্ডার কার্ট আছে, তারা মানুষ রেখে কাজ করায়। যারা কাজ করে তারাও বাঙালি। তাদেরকে ডেইলি ১০০ ডলার করে দেয়া হয়। অবৈধদের অনেক কে এই কাজ করতেও দেখা যায়।



সাত -অনেক ফাস্ট ফুডের দোকানে কাজ করে লাইক ম্যাকডোনাল্ড, সাবওয়ে,বার্গার কিং, ডানকিন ডোনাট,ডমিনো পিজা ইত্যাদি। এসবের সেলসে বেশির ভাগ বাঙালি মেয়েরা কাজ করে। ছেলেরা যারা কাজ করে কিছুদিন কাজ করে ম্যানেজার হয়ে যায়, মেয়েদেরও অনেকে হয়। সেলসে যারা কাজ করেন তারা ঘণ্টায় ৭.৫০ -১০ ডলার করে আয় করেন । সাপ্তাহিক ৪০ ঘণ্টা কাজ করলে আফটার ট্যাক্স ২৫০-৩০০ ডলার। আর যারা ম্যানেজার লেভেলে তাদের ইয়ারলি সেলারি ২৫ থেকে ৩৫ হাজার ডলার। অনেকে ডেলিভারির কাজও করেন।



আট - অনেকে ফার্মেসিতে কাজ করেন। এদেশের ফার্মেসির সাথে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরও থাকে। এখানে অনেকে এসোসিয়েট হিসাবে ৪/৫ বছর কাজ করে স্টোর ম্যানেজার হয়ে যায়। এসব ফার্মেসী ম্যানেজারদের সেলারিও খারাপ না। ইয়ারলি ৪০ থকে ৭০ হাজার ডলার। যারা এসিসটেন্ট ম্যানেজার তাদের সেলারি ইয়ারলি ৩০-৪৫ হাজার ডলার। আর যারা এসোসিয়েট হিসাবে সেলসে ঢুকে তারা আয়ার-লি রেট ৭.৫০ থেকে ১০ ডলার। ঠিক তদ্রূপ অনেকে সেলস এসোসিয়েট হিসাবে বড় বড় কাপড়ের দোকান, গাড়ির দোকান, মোবাইল কোম্পানিতে কাজ করেন। অনেকে এয়ারপোর্টের বিভিন্ন বিভাগে কাজ করতে দেখা যায়।



নয় - অনেকে সিটি জব করেন। এটা অনেকটা আমাদের দেশের সরকারি জবের মত। ট্রাফিক পুলিশ, রেগুলার পুলিশ, রেল বিভাগ, বাস বিভাগ, পোস্ট অফিস ইত্যাদি যে সব ডিপার্টমেন্ট গুলা সিটির আন্ডারে আছে। এই জব গুলার জন্য আলাদা টেস্ট দিতে হয়। সে টেস্টে পাশ করলে তারপর ছয়মাস ট্রেনিং করতে হয়। ট্রেনিং শেষে তারপর পোস্টিং দেয়া হয়। ঠিক তদ্রূপ কিছু কিছু স্টেইট জব আছে। এসব জবের প্রাইমারি সেলারি ৩০- ৪৫ হাজার ডলার হয়ে থাকে। আস্তে আস্তে সেলারি বাড়ে প্লাস এসব জবে অনেক বেনিফিটও আছে।



দশ- আইটি ফিল্ডে বাংলাদেশিদের অবস্থান ঈর্ষণীয়। এবং দিন দিন এর পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। ইন্ডিয়ান চাইনিজদের পরেই বাংলাদেশিদের অবস্থান। সেলারি ও বেনিফিট অনেক ভাল। অনেকে ডেভেলপার, ডিজাইনার, টেষ্টার হিসাবে কাজ করছেন, অনেকে হার্ডওয়ার সাইট, হেল্প ডেস্কে কাজ করছেন। এদের ইয়ারলি সেলারি ৫০- ১৫০ হাজার পর্যন্ত। ওদের অনেকে ঘরে বসেও কাজ করেন।



এগার - মেডিকেলের প্রত্যেকটা ডিপার্টমেন্টে বাঙালিদের অবস্থান চোখে পড়ার মত। ডাক্তার, ডেন্টিস্ট থেকে শুরু করে নার্স, পি এ, এইড, ফার্মাসিস্ট, বিভিন্ন রকম টেকনিশিয়ান প্রত্যেকটা ডিপার্টমেন্টে দিন দিন বাঙালিদের সংখ্যা শুধু বাড়ছে। ডাক্তার, পি এ, নার্সদের তো সেলারি অনেক ভাল। আর বাদ বাকি যারা আছেন তাদেরও খারাপ না। অনেক ডাক্তার আছেন যাদের নিজস্ব মেডিকেল অফিস আছে। অনেক ডেন্টিস্ট আছেন যাদের নিজস্ব ডেন্টিস্ট অফিস আছে। সেসব অফিসগুলাতে অনেক বাংলাদেশি ডেন্টাল এসিসটেন্ট, মেডিকেল এসিসটেন্ট, রেসিপ্সনিস্ট, ম্যানেজার হিসাবে কাজ করছেন।



বার - অনেকে আছেন উকিল যদিও সংখ্যায় একটু কম। তবে অনেকে পেরা লিগ্যাল হিসাবে ল কোম্পানিতে কাজ করেন। অনেকে আবার ল'অফিসে ক্লারিকাল বা ম্যানেজমেন্টে কাজ করেন।



তেরো- অনেকে ব্যাংকে কাজ করেন। ট্রেলার হিসাবে যারা কাজ করে তারা আয়ার-লি ১২-১৫ ডলার পায়। যারা কাস্টমার সার্ভিসে কাজ করেন তারা আরেকটু বেশি সেলারি পান। আর যারা ম্যানেজিং লেভেলে তাদের ইয়ারলি সেলারি ৩৫-৬০ হাজার ডলার ।



চৌদ্ধ- অনেকে বিভিন্ন কোম্পানি একাউন্টেড হিসাবে কাজ করেন, যাদের সেলারি ৪৫-৭০ হাজার ডলার। অনেকে সিপিএ হিসাবে কাজ করেন যাদের সেলারি ৫৫-৯০ হাজার ডলার। অনেকে নিজস্ব ফার্ম খুলে নিজের কাজ নিজে করছেন।এসবের সাথে অনেকে রিয়েল ষ্টেট বিজনেস, ইমিগ্রেশনের কাজও করে থাকেন।



পনের - এখানে অনেক বাংলা সাপ্তাহিক পত্রিকা আছে। অনেকে সেসব পত্রিকায় কাজ করেন। অনেক মহিলারা ঘরে বেবি সিটিং করেন। অনেকে আবার চাইল্ড কেয়ার সেন্টারেও ঘন্টায় ৯-১০ ডলারে কাজ করেন। অনেক স্টুডেন্ট আছেন বাসায় বাসায় গিয়ে ঘন্টায় ১০-১৫ ডলারে টিউশনি করান। অনেকে আবার কোচিং সেন্টার খুলে ব্যাচে ছাত্র পড়ান, এটা একটা ভাল বিজনেস। অনেক হুজুর আছেন যারা বাসায় বাসায় গিয়ে ঘন্টায় ১০-১৫ ডলারে আরবী পড়ান।



ষোল অনেকে আছেন ইন্জিনিয়ার, সংখ্যায় একটু কম। তবে দিন দিন বাড়ছে কারণ এখানে জন্ম নেয়া বাঙগালি ছেলেমেয়েরা ইন্জিনিয়ারের বিভিন্ন বিভাগে পড়াশুনা করছে।



সতের অনেকে ক্লিনিংয়ের কাজ করেন। বড় বড় অফিস ব্লিল্ডিং বড় বড় অপার্টমেন্ট ব্লিল্ডিং ক্লিনিং। কেউকেউ ক্লিনিং কোম্পানীর আন্ডারে কাজ করেন,কারোকারো আবার নিজেরই ছোট কোম্পানী আছে। এই কাজে পয়সা অনেক ভালো।



আটারো আরও কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলা আমরা বাংগালীরা করে থাকি যেমন - মুভিংয়ের কাজ, প্লাম্বিং, কন্সট্রাকশন। এইগুলাতেও পয়সা ভালো।



উনিশ - অনেকে টিচিং করেন স্কুল, কলেজ থেকে শুরু করে ভার্সিটি পর্যন্ত। অনেক ভাল ভাল কলেজ ভার্সিটিতে বাংলাদেশি অনেক এসিসটেন্ট/এ্যাসোসিয়েট/ফুল প্রফেসর পর্যন্তও আছেন। অনেকে ভার্সিটিতে গবেষক হিসাবে কাজ করছেন। আবার অনেকে স্কুলে পার্ট-টাইম এসিসটেন্ট টিচার হিসাবেও কাজ করেন।



উপসংহার - আমেরিকা এমন একটা দেশ যেখানে কোন কাজকে কেউ ছোট করে দেখেনা। এখানে কোন কাজই ছোট নয়। এখানে মিলিনিয়ার রা যেমন বিএমডব্লিউ, লেক্সাস দৌড়ায় ঠিক তেমনি রাস্তার ঝড়ুদারও বিএম ডব্লিউ, লেক্সাস দৌড়ায়। যে যে টাইপ কাজ করুক না কেন, সে সেই কাজে বস। একটা উদহারণ দেই - মনে করেন কেউ কোন অফিসে সিকিরিউটিতে কাজ করেন। যদি ওবামা আসে তার অফিসে, এখন যদি সেই সিকিরিউটি পারমিশন না দেয় অফিসে না ঢুকার, তাহলে ওবামা ভিতরে ঢুকতে পারবেন না। সে পারমিশন না দেয়া পর্যন্ত বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। এখানে চাকরীর জন্য কোনরকম ঘুষ বা কমিশন দিতে হয়না অথবা কোন কাজ কাজ করাতে গেলেও ঘুষ বা কমিশন দিতে হয়না।যার যে যোগ্যতা আছে সেই যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করে। যে লাইনে আগে দাঁড়াবে সেই আগে কাজ শেষে বাড়ি ফিরবে।

মন্তব্য ৯৯ টি রেটিং +২৪/-০

মন্তব্য (৯৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

মদন বলেছেন: +

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

আশিক মাসুম বলেছেন: লেখক লিখেছেনঃ আমেরিকা এমন একটা দেশ যেখানে কোন কাজকে কেউ ছোট করে দেখেনা।



ভাই শুধু আমেরিকা না এশিয়ার কিছু ফকিন্নি দেশ ছারা সব দেশেই কোন কাজকে ছোট করে দেখেনা, ইবেন মালয়েশিয়াতেও না।


০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আসলে তারা যে কোন কাজকে ছোট মনে করেনা - এটা তাদের উন্নতির করার পিছনের কয়েকটা কারণের একটা অন্যতম কারণ-

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১

আশিক মাসুম বলেছেন: ওহ বলতে ভুলে গিয়েছিলাম পোষ্ট ভাল লেগেছে। =p~ :P

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক ধইন্যা মিতা :)

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কমেন্টটা পড়েছিলাম। সুপার +++++++++

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: তাহলে ২টা ধন্যবাদ :)

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: হুজুর ঘণ্টায় ১০-১৫ ডলার। বাংলদেসে তো পুরা মাসে ১০০০ টাকা দিতে চায়না। অবশ্য আমেরিকা আর বাংলাদেশের অর্থনীতি আকাশ আর সুগভীর পাতাল। সে যাই হোক। ঐখানে একটা থাকলে এভারেজ কষ্ট কেমন পড়ে আর ফ্যামিলি নিয়া থাকলে। জাস্ট কিউরিসিটি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ওকে এটা ডিপেন্ডস করছে আপনে কোথায় থাকবেন আই মিন কোন এলাকায় থাকবেন। তবে একা থাকলে খরচটা তেমন ডিফরেন্ট হয়না। তয় ফেমেলি হলে এরিয়া খরচে বেশ ডিফরেন্টস করে ফেলে -

একা থাকলে - রেন্ট, খাবার দাবার, মোবাইল বিল, পকেট খরচ, কার্ড বিল, ট্রানপোটেশন সব কিছু মিলাইয়া ধরেন ৫০০ থেকে ৭০০ ডলার, ম্যক্স ৮০০! এটা নিউইয়র্কের হিসাব। তবে কিছুকিছু ষ্টেট আছে টার হাফ খরচে থাকতে পারবেন -

ফেমেলি থাকলে - যদি এক বেডরুমের ঘরে থাকেন তাহলে সবকিছু মিলাইয়া ধরেন ১৪০০ থেকে ১৭০০ ডলার যাবে। সবকিছু মিন রেন্ট, খাবার দাবার, মোবাইল বিল, পকেট খরচ, কার্ড বিল, ট্রানপোটেশন, ফেমেলির আনসিন খরচ ইত্যাদি ইত্যাদি। এটা মিনিমাম। দুই/তিন বেডরুম হলে খরচ আরও বাড়বে। এখানে বাসা ভাড়ায়ই সব খরচ - ভাল এরিয়াতে এক বেডরুমের ভাড়া ১১৫০ থেকে ১৫০০ ডলার। তবে কিছুটা অফ এরিয়াতে এক বেডরুমের ভাড়া ৮৫০ থেকে ১১০০ ডলার। এখন বুঝে নেন খরচের তফাৎটা।

৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯

বিপদেআছি বলেছেন: আশিক মাসুম বলেছেন: লেখক লিখেছেনঃ আমেরিকা এমন একটা দেশ যেখানে কোন কাজকে কেউ ছোট করে দেখেনা।
ভাই শুধু আমেরিকা না এশিয়ার কিছু ফকিন্নি দেশ ছারা সব দেশেই কোন কাজকে ছোট করে দেখেন।

সত্য।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হুম -

৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০

মোঃ ওমর শরীফ বলেছেন: good post.

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: থ্যাংকস

৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

মাহবু১৫৪ বলেছেন: চৌদ্ধ- অনেকে বিভিন্ন কোম্পানি একাউন্টেড হিসাবে কাজ করেন, যাদের সেলারি ৪৫-৭০ হাজার ডলার। অনেকে সিপিএ হিসাবে কাজ করেন যাদের সেলারি ৫৫-৯০ হাজার ডলার। অনেকে নিজস্ব ফার্ম খুলে নিজের কাজ নিজে করছেন।এসবের সাথে অনেকে রিয়েল ষ্টেট বিজনেস, ইমিগ্রেশনের কাজও করে থাকেন।

চৌদ্ধ - অনেকে টিচিং করেন স্কুল, কলেজ থেকে শুরু করে ভার্সিটি পর্যন্ত। অনেক ভাল ভাল কলেজ ভার্সিটিতে বাংলাদেশি অনেক এসিসটেন্ট/এ্যাসোসিয়েট/ফুল প্রফেসর পর্যন্তও আছেন। অনেকে ভার্সিটিতে গবেষক হিসাবে কাজ করছেন। আবার অনেকে স্কুলে পার্ট-টাইম এসিসটেন্ট টিচার হিসাবেও কাজ করেন।


২ টাই একই নম্বর হয়ে গিয়েছে।

লেখাতে +++++++

ভাল লাগা

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই - ঠিক করে নিয়েছি -

৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫

ঘুমকাতুর বলেছেন: উপসংহারের কথাগুলা ভালো লাগছে
++

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫

ভুতের আছর বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫

এক্সপেরিয়া বলেছেন: পরিবার নিয়া থাকলে এভারেজ কস্ট যদি একটু বলতেন ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: যদি এক বেডরুমের ঘরে থাকেন তাহলে সবকিছু মিলাইয়া ধরেন ১৪০০ থেকে ১৭০০ ডলার যাবে। সবকিছু মিন রেন্ট, খাবার দাবার, মোবাইল বিল, পকেট খরচ, কার্ড বিল, ট্রানপোটেশন, ফেমেলির আনসিন খরচ ইত্যাদি ইত্যাদি। এটা মিনিমাম। দুই/তিন বেডরুম হলে খরচ আরও বাড়বে। এখানে বাসা ভাড়ায়ই সব খরচ - ভাল এরিয়াতে এক বেডরুমের ভাড়া ১১৫০ থেকে ১৫০০ ডলার। তবে কিছুটা অফ এরিয়াতে এক বেডরুমের ভাড়া ৮৫০ থেকে ১১০০ ডলার। এখন বুঝে নেন খরচের তফাৎটা।

এটা নিউইয়র্কের হিসাব। তবে আরও কিছুকিছু ষ্টেট আছে যেখানে আরও কম খরচে থাকতে পারবেন -

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: পোস্টে পিলাচ লাগাইলাম ,,, কিছু পাবলিক ভাই যাদের কাছে আঙ্গুর ফল টক

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পিলাচের জন্য ধন্যবাদ

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: একটা দেশের জানাগেল। বাকি দেশ নিয়ে অন্যরা পোষ্ট দেন.........

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বাকি দেশ নিয়ে অন্যরা পোষ্ট দেন...

১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভালো লাগলো। সবকিছুই কাভার হয়ে গেছে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২

বিডি আইডল বলেছেন: আসল পোষ্টের লিংক কই?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আসল পোষ্ট বলতে কি আপনে এই পোষ্ট বোঝাচ্ছেন?

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২

শার্লক বলেছেন: +++

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৪

মুহাই বলেছেন: আম্রিকা যাওয়ার শর্টকাট রাস্তা কী?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমেরিকান মেয়ে বিয়ে করা :) এবং স্টুডেন্ট ভিসা

১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০১

ভিয়েনাস বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। এক পোস্টেই অনেক প্রশ্নের জবাব পাওয়া গেলো।

পোস্টে প্লাস

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৫

খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: +++++

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আসলে এখানকার কাজের ধরন আর পরিবেশ কেউ বাংলাদেশ থেকে উপলব্ধি করতে পারবেনা.........। আর এখানকার শুধুমাত্র বেতন জেনে বাংলাদেশে অবস্থানরত কারো আসল অবস্থাটা বোঝা সম্ভবনা.......। আমি প্রথম জব করেছি ডেলিভারীম্যান হিসেবে....... এবেতন ৩৫০ ডলার + ডেলিভারী টিপস্ ২০০ ডলার (যেটা বাংলাদেশী হিসেবে মাসিক দেড় লাখ টাকার বেশি।) কিন্তু এখানকার লিভিং এক্সপেন্সের সাথে মিলালে এই টাকা কিছুইনা.....এরচেয়ে বাংলাদেশে ৩০০০০ টাকার চাকুরীটাই ভালোছিলো.....। আমরা আসলে এপাড়ে এসেই বুঝছি আসল পার্থক্যটা.......।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এপাড়ে আসার পরেই বুঝা যায় আসল পার্থক্যটা - ঠিক বলছেন মেহেদি ভাই

২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৩

রাফা বলেছেন: ভালো পোস্ট। সবাই মোটামুটি একটা ধারনা পেয়ে যাবে আমেরিকাতে কেমন আয় এবং ব্যায় করে মানুষ।

শুধু বাংলাদেশিরা নয় প্রায় সব দেশের লোকই সব ধরনের কাজ করে।
অড জব না থাকলে সবচেয়ে বেশি অসুবিধা হোত স্টুডেন্টদের।কারন স্টুডেন্টদের ফুল টাইম কাজ করে লেখাপড়া করা সম্ভব হোতনা

ধন্যবাদ,মাসুম ভাই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ঠিক বলছেন রাফা ভাই - আপনাকেও ধন্যবাদ - আশা ভাল ভাল আছেন

২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

কারিম বলেছেন: ভ্রাতা, আপনে কি করেন? টাকা পাত্তি কেমন কামান :P

পোষ্টে ডাবল লাইক :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভ্রাতা কই থাইক্যা উঠিয়া আসলেন - অনেক দিন পরে আসলেন - এসে হাল হকিকত জিগাইবেন তা না করে আমার টাকা পাত্তির খবর নিতাছেন - ঘটনা কিতা???

অনেকদিন পর ব্লগে আপনার দেখা হইলো - আশা করি ভাল আছেন - আর কি করি কোনদিন দেখা হৈলে কৈমুনে ;)

২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১

আনমনা 007 বলেছেন: আমার বড় আপা তিন বছর হলো ডি ভি তে গিয়েছে, নিউইয়র্কয়ে আছে, দুলাভাইসহ, আমার যাওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে, তাকলে কিভাবে?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: জি আছে । তবে লং প্রসেস। আপনার বোন সিটিজেনসিপ নেয়ার পর আপনার বোন আপনাদের এপলাই করতে পারবেন।

২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমেরিকায়ও প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং, এসব আছে জানতাম না।

ভালো পোস্ট +++

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাল স্কুলে ভর্তির জন্য এখানে কোচিং সেন্টার আছে - খুব ই লাভজনক ব্যবসা! বাসায় এসেও টিউশনিতেও ভাল পয়সা -

ধন্যবাদ আপনাকে

২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট । এই তথ্যগুলো অনেকেরই কাজে লাগবে ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৩

রোজেল০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে এবং ব্যাখ্যা করে লিখেছেন। উপসংহার খুবই ভালো লিখেছেন।

+++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

অস্থির ভদ্রলোক বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: আমেরিকায়ও প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং, এসব আছে জানতাম না।


তাইলে তো একটা ভরসা পাইতাছি।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এটা কিন্তু একটা খুব ভাল ভরসা :)

২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬

ইনকগনিটো বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। ভালো লাগলো।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২২

জুন বলেছেন: আমাদের আর কয়েকবছর পর ইমিগ্রেন্ট হয়ে যাওয়ার কথা ।
আমার স্বামী অবশ্য একদমই রাজী না। তার একই কথা ওখানে গিয়ে আমি করবো কি :( যেখানে তার আপন দুই ছোট ভাই একজন সফ্টও্য়্যার ইন্জিনিয়র থমসন & থমসন গ্রুপে। আরেকজন নামকরা ইউনির টিচার।
যাক এই পোষ্ট তাকে দেখাতে হবে মাসুম।
অনেক ভালো কিছু করার আছে সেখানে শুধু ট্যাক্সি চালানো বা ওয়েটার না।
+

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: জি আপু অনেক ভালো কিছু করার অপশন আছে এখানে - একটু চেস্টা করলেই এখানে ভাল কিছু করা যায়। সবচেয়ে ভাল জিনিস সেটা হল - এখানে প্রতিভা বা শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন করা হয় !

আসলে দেখা হবে :)

৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮

ইসপাত কঠিন বলেছেন: সবচেয়ে মজার চাকরীটা মিস করে গেলেন। ফৌজে জয়েন করতে পারলে ট্যাক্স ফ্রি বেতনের পাশাপাশি সিটিজেনশীপটাও পাওয়ার কথা। সাথে বিভিন্ন ফোর্টের পিএক্স আর কমিসারি থেকে ট্যাক্স ফ্রি কেনাকাটা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ফৌজে জয়েনের ব্যাপারে আসলে আমার কোন আইডিয়া নাই - আমার পরিচিত কাউকে ফৌজে জয়েন করতে দেখিও নাই - তাই দেয়নি - তবে পরে এড করে নিব!

ধন্যবাদ আপনাকে

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

আরজু পনি বলেছেন:

এই বিষয়টা ভালো লাগে যে আমেরিকাতে সবকাজকেই মূল্যায়ন করা হয়। কারণ মনে হয়, অর্থনৈতিক দিক থেকে সব কাজেই জীবন যাপন করা আর সবার মতো সম্ভব।

পক্ষান্তরে আমাদের দেশে ডে লেবার বা রিক্সা চালকদের মতো কোন রকমে খেয়ে পড়ে জীবন পার করতে হয় বলে এসব কাজকে আমরা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে থাকি। আমাদের দেশের অনেক সম্মানজনক পেশাতেও অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতার কারণেই মানুষ আগ্রহী হয় না।

পোস্টে প্লাস।।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন - ধন্যবাদ আপনাকে

৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক কিছু জানার আছে আপনার চমৎকার লেখা থেকে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৩৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

রাফা বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ৯ই ফেব্রুয়ারী সন্ধা ৭টা আপনি আসছেন তো?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: জি ভাই আমি আসতাছি

৩৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

রোদেলা দুপুর বলেছেন: আচ্ছা কাজ কি গেলেই পাওয়া যায়????

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: কাজ পেতে তেমন ঝামেলা হয়না - এটা ডিপেন্ডস করে কাজের ধরনের উপর -

৩৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: হুম। বড় সমস্যা হল খুব বেশি কাজ করতে হয় তাদের , অবসর নাই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার ধারণটা পুরাটা ঠিক না - সবাই সাপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা হিসাবে কাজ করে। তবে যারা ওভারটাইম করে তাদের অবসর নাই এটা ঠিক।

বিদেশে অবসর না পাওয়ার কারণ হল এখানে হেল্পিং হেন্ড নাই, সব কাজ নিজের করতে হয় - তাই সময় বের করাটা একটু ডিফিকাল্ট

৩৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮

ধমাধম বলেছেন: আমি গরু-ছাগল চরানি ছাড়া আর তেমন কিছু পারি না। এই কাজ নাই? না থাকলে যামু না আমেরিকায়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গরু-ছাগল চরাতে হলে আপনাকে একদম ভিলেজ এরিয়া বের করতে হবে যেখানে গরু-ছাগলের বড় বড় ফার্ম আছে :)

৩৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: +++

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে -

৩৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আমেরিকা বেঁচে আছে...যদিও ভিনদেশে থাকি জানি তাই........তারপরও পড়ে ভালো লাগলো........

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভিনদেশে থাকলে তো আপনে হাতে কলমেই জানেন :)

৩৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ভাই কোন রেস্টুরেন্ট গুলায় বছরে ১০০K কামানো যায়? (শেফ এর জব ছাড়া)

আর আপনার উপসংহারের সাথে দ্বিমত পোষণ করছি, "কোন কাজ কাজ করাতে গেলেও ঘুষ বা কমিশন দিতে হয়না।" অনেক ক্ষেত্রেই ঘুষের প্রচলন আছে..........হয়ত আমাদের দেশের মত খোলাখুলি হয় না, কিন্তু হয় এবং টাকার অংকটা আমাদের দেশের চেয়ে অনেক বড় হয়। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: যে কোন ভাল আরেরিকান রেস্টুরেন্টে বা ভাল ভাল হোটলের রেস্টুরেন্ট গুলাতে বা একটু ভাল ক্লাবগুলাতে ১০০K উপরে বানাতে পারবেন!

আর ঘুষের ব্যপারটা শুনে টাসকিত হইলাম, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা কোথায় নিয়েছেন সেটা যদি একটু বলতেন তাহলে বুঝতে পারতাম এবং আপনাকে বোঝাতে পারতাম!

৪০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

রুপ।ই বলেছেন: আশার আলো দেখালেন। ;)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: :)

৪১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭

েবনিটগ বলেছেন: +

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমি এখানে একটা মোটেলে কাজ করি, কিছুদিন আগে মোটেলে ফায়ার মার্শাল আসছিল ইন্সপেকশনে। আমাদের ইউলীটি রুমে ব্যাপক দাহ্য জিনিসপত্র রাখা ছিল এবং একটা হলওয়েতে ফায়ার ইস্তিন্গুইশর এর সামনে কার্ট রাখা ছিল, দুই রুমের ফায়ার এলার্ম নষ্ট ছিল..........ঘুষের মাধ্যমে সব মুস্কিল আসান এন্ড নো পেনাল্টি :P

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এরকম ঘটনা এই প্রথম শুনলাম রে ভাই - যদিও আপনার ঘটনায় কে কাকে ঘুষ দিল কেন দিল সেটা বুঝি নাই!

৪৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: এছাড়া জ্যাকসন হাইটস এর রেস্টুরেন্ট গুলা কেমনে ইন্সপেকশন পাস করে এইটা ভাইবাও আশ্চর্য লাগে......

আর ক্রাইম সিন্ডিকেটের ব্যাপারে নাই বা বললাম......................

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: জ্যাকসন হাইটস এর রেস্টুরেন্টের এক মালিক আমার খুব পরিচত, উনার কাছ থেকে শুনেছি ইন্সপেকশনের কারণে তাদের অনেক টিকিট খাইতে হয়!
সো টিকেট খাইতে খাইতে পাশ করে -----

ক্রাইম সিন্ডিকেটের যে কথা বলতাছেন সেটা তো উপরের লেভেলের জিনিস সেগুলা আমাদের মত আম পাবলিকদের টাচ করে না!

৪৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই চমৎকার পোস্টের জন্য।

আমেরিকা যাইতে মুঞ্চায় :)

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ

৪৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: Click This Link

ইন্ডিয়ান দাদারা আমাদের থেকে ক্যাপ মানে মাথার টুপি নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানী করে প্রচুর লাভ করে , আমরাও যদি আমেরিকাতে রপ্তানী করতে পারতাম তাহলে আর ওদের কাছে একটা ক্যাপো বেচতাম না । আছেন নাকি ব্লগার বন্ধুরা কেউ যে সাহায্য করতে পারে ?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বুঝলাম না কুন্তা

৪৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৩

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
অনকে বিষয়ে জানলাম...

দেশ ছাইড়া যাওনের ইচ্ছা নাই...

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: খুব ভাল সিদ্ধান্ত - ভাল থাকুন সব সময় নিজের দেশে

৪৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৭

নীল জানালা বলেছেন: আপনে কি করেন?
মানে কাজ কাম কিসু আসে না ব্লগে বৈয়া বৈয়া খালি ভেরেন্ডা ভাজেন? শুনসি আম্রিকায় আকাল চলতাসে। আকালরে আবার আম্রিকায় নাকি যত্ন কৈরা রেসিশান নামে ডাকা হয়। পয়লা যখন শব্দটা শুনলাম তখন এত পসন্দ হৈসিল যে আমার এ্যাকুরিয়ামের সবচে সোন্দর মাছটার নাম রাইখা দিলাম রেসিশান। মুর্খ হৈলে যা হয় আরকি! দেখলাম দুইদিনেই মাছটা আমার কালা হয়া মৈরা গেল। আমি ডাকি রেসিশান ও রেসিশান...। একজন কৈল... এই হালায় ডাইকা ডাইকা আকাল আনসে। তখন জানলাম রেসিশান মাইনে আকাল।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমি কি করি সেটা দিয়া আপনে কি করবেন? ব্লগে বসে বসে যে ভেরেন্ডা ভাজা যায় এই তথ্য জানা ছিল না! তথ্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ! এখন থেকে ভাবতাছি ব্লগে বসে বসে ভেরেন্ডা ভাজবো আর সে ভাজি দিয়ে লান্চ এন্ড ডিনার করবো!

আম্রিকায় আকাল চলতাসে নাকি? সেটা জানি না তো। জানানোর জন্য ধন্যবাদ!


৪৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমার মোটেলের মালিক দিল মার্শাল কে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ওকে - বাট এরকম জিনিস এই প্রথম শুনলাম রে ভাই

৪৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: অনেক কিছুই ঘটে পর্দার অন্তরালে...........কোথাও কম টাকা ঢালতে হয় আর কোথাও বেশি টাকা, এই যা পার্থক্য................কিন্তু হয় সব জায়গাতেই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পর্দার সামনেও অনেক ইলিগেল জিনস হয় কিন্তু লিগেল ওয়েতে ! এরকম একটা ঘটনা আমার সাথে হইছিল। খুব অবাক হইছিলাম। কিন্তু তারা যে ইলিগেল কাজ করলো সেটা ধরার কোন উপায় নাই!

তবে ইন জেনারেল - সাধারণ মানুষদের লাইফ কিন্তু অনেক সেইফ

৫০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:১০

রঞ্জন সরকার জন বলেছেন: পোস্ট দেওয়া হয়েছে অনেকদিন হয়ে গেল। একটা প্রশ্ন করার ছিল লেখককে। অন্য কেউ উত্তর জানলে সাহায্য করবেন প্লিজ।

M1 Visa (ভোকেশনাল স্টুডেন্ট) নিয়ে এলে কি ধরনের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে? এবং কেমন রোজগার হতে পারে সপ্তাহে? আমার জানামতে তো M1 Visa ধারীদের কাজ করার পারমিট নেই, এর ফলে সোস্যাল সিকিউরিটি নাম্বারও পাওয়া যায় না মনে হয়। আর নিউইয়র্কে স্বামী-স্ত্রী (বাচ্চা নাই এখনো) থাকার মত এক রুমের বাসা (রান্নাঘর শেয়ার করতে আপত্তি নাই) ন্যূনতম ভাড়া কেমন হতে পারে?

বাচ্চা হয়ে গেলে এর মাধ্যমে কিভাবে স্থায়ী হওয়া যায়? মহিলাদের জন্য কি ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.