নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক সময় আমিও একজন ব্লগার ছিলাম!

মাসুম আহমদ ১৪

এখনও বলার মত তেমন কিছু অর্জন করতে পারিনি । কোন দিন যে অর্জন করতে পারব সে সম্ভবনাও নাই ।

মাসুম আহমদ ১৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৈশাখী মেলায় কাজলাদিদির দাওয়াত ছিল

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২১

পয়লা বৈশাখে আমি তোমার সাথে মেলায় যাব। প্রথমে মাটির প্লেটে আমি পান্তা ইলিশ খাব। আমি জানি ইলিশে তোমার এলার্জি আছে। তাই তুমি খুব ঝাল মরিচ আর ঝাঁঝালো পেঁয়াজ দিয়ে পান্তা খাবে। মরিচ আর পেয়াজের ঝালে তোমার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়বে, আমি আমার শাড়ির সাদা আঁচল দিয়ে সে পানি মুছে দেয়ার সময় মিটিমিটি হাসবো। সেই দৃশ্য আমার বান্ধবী কাজলা তার মুঠো ফোনের হাই রেজোলেশন ক্যামেরা দিয়ে বন্দি করবে। কাজলা সেই ছবি তার ফেইসবুকে আপলোড করে আমাদের ট্যাগ করবে। আমাদের ফেইসবুক বন্ধুরা সে ছবি লাইক করবে, কেউ কেউ আবার কিউট কিউট কমেন্টও করবে। তারপর আমরা পুরো মেলা ঘুরেঘুরে তোমার জন্য একটা বাঁশি কিনবো, আর তুমি আমাকে একটা টিয়ে পাখি কিনে দিবে। কাজলার জন্য একটা সাদা আঁচলের শাড়ি কিনে দিবো। যদিও আমার জানামতে সে শাড়ি পড়েনা। তারপরেও কাজলা’র জন্য একটা সাদা আঁচলের শাড়ি কিনবো। আমার এরকম প্লানের কথা যখন তোমাকে বলেছি – তখন তুমি মিষ্টি করে একটা হাসি দিয়েছ।



ও কাজলা কে তো আপনাদের সাথে পরিচয় করে দেয়া হল না। সে আমার খুব কাছে মানুষ, কাছের বন্ধু। আমি তারে কাজলাদিদি বলে ডাকি। এক সাথে স্কুল, কলেজ পেরিয়ে এখন ভার্সিটিতে পড়ছি। কিন্তু আমার সাথে তার সবকিছুতেই আকাশ পাতাল পার্থক্য। যেমন আমি খুব শান্ত শিষ্ট টাইপ বাঙালি বধূ টাইপ, আর সে খুব চঞ্চল এবং খোলামেলা টাইপ। আমি যখন আমার বড় ওড়না মাথায় টানি, সে তখন ফু দিয়ে কপালের চুল উড়িয়ে তার ফতুয়ার উপরের বোতাম খুলে দেয়। তার অনেক ছেলে বন্ধু আছে, সে খুব আড্ডাবাজ টাইপের। ভার্সিটিতে ক্লাস শেষ করে আমি বাসায় চলে আসি, সে তখন তার ছেলে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মেতে থাকে। এমনও হয়েছে রাত ১০/১১ টায় তারে ফোন করলে সে বলত সে এখনও বাসায় ফিরেনি। আমার সাথে তার কেমনে বন্ধুত্ব হল সেটা নিয়ে আমি মাঝেমাঝে খুব অবাক হই। আমি নিজেও জানিনা এই বিপরীত মেরুর মেয়েটাকে আমি এত ফিল করি কেন, কেনইবা বন্ধুদের কথা মনে হলে প্রথমেই মেয়েটার মুখ চোখের সামনে ভেসে উঠে।



তুমি প্রায়ই বলো আমি যেন তার সাথে চলাফেরা না করি। আমি তোমার সব কথা মানলেও এই কথাটা মানতে পারিনা। তুমি যখন প্রতিদিন তার বেলেল্লাপনা উচ্ছৃঙ্খল লাগাম ছাড়া জীবনের নতুন নতুন ইনফরমেশন দিতে তখন তোমার সাথে তর্কে জড়িয়ে যেতাম। তুমি যেদিন বললে তার সিগারেট খাওয়ার খবরটা দিলে , সেদিন তোমাকে খুব কড়া রিএক্ট দেখিয়েছিলাম। বলেছিলাম তো কি হয়েছে। একটা ছেলে সিগারেট খেলে সমস্যা না হলে, একটা মেয়ে খেলে সমস্যা হবে কেন!! তুমি আমার এমন রিএক্ট দেখে ইন রিপ্লাই তেমন কিছু বলনি। কিন্তু তোমার অবাক দৃষ্টি আমাকে অনেক কিছু বুঝিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু তোমার কাছে থেকে যেদিন শুনলাম সে ড্রাগস নেয়া শুরু করছে, সেদিন থেকে আমি তাকে নিয়ে বেশ টেনশনে আছি। তাই ঠিক করেছি তোমাকে নিয়ে তার সাথে একদিন বসব, দুজনে মিলে ভাল করে বুঝিয়ে বলব। আর সেই দিন পয়লা বৈশাখ হলে খুব ভাল হবে বলে আমি তুমি মিলে ঠিক করলাম পয়লা বৈশাখ তার সাথে বসবো। বছরের প্রথম দিন থেকে তার একটা নতুন জীবন শুরু হবে। তুমি প্রথমে তাকে আমাদের সাথে বৈশাখী নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি জানালেও আমার সব প্লান শুনে তুমি রাজি হয়ে গেলে। কাজলাও প্রথমে রাজি ছিলনা, কিন্তু আমার পীড়াপীড়িতে সেও আমাদের সাথে মেলায় যেতে রাজি হল।



পয়লা বৈশাখ সকাল থেকে কাজলা’কে মোবাইলে ট্রাই করছি কিন্তু বারবারই তার মোবাইল বন্ধ দেখাচ্ছে। ভাবলাম রাত জেগেছে হয়ত তাই বেলা পর্যন্ত ঘুমাচ্ছে। তার আবার রাত জাগার অভ্যাস আছে। মাঝেমাঝে সে আমাকে রাত তিনটায় মেসেজ দিয়ে জানতে চাইত কেমন আছি! অদ্ভুত একটা মেয়ে। আমি বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম। আমি বৈশাখে সাজে তোমার সাথে যেখানে দেখা করার কথা সেখানে অপেক্ষা করছি। একটু পরে তুমি আসলে। তোমাকে দেখে আমি খুব অবাক হলাম। কারণ তুমি একটা শর্ট পেন্ট আর একটা গেঞ্জি পড়ে আসছো, হাতে একটা পত্রিকা। অথচ তোমার সাথে কথা ছিল তুমি পাঞ্জাবী পাজামা পড়বে। তুমি আমাকে কুশলাদি না বলেই করেই জিজ্ঞেস করলে – তুমি কিছু শুনছ? আমি একটু কড়া হয়ে বললাম – আমি কি শুনবো। তখন তুমি পত্রিকাটা আমার দিকে বাড়িয়ে দিলে। আমি পত্রিকা হাতে নিয়ে পত্রিকা দিকে তাকানোর কিছুক্ষণ পড়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলাম।



কাজলা আমাকে একদিন তার এক মধ্যরাতের মেসেজে লিখেছিল – যে নিয়মগুলো তোর/আমার মত মেয়েদের একটা শিকলে আটকে রাখে।আমি সমাজের সেসব উদ্ভট নিয়ম ভেঙে নতুন নিয়ম বানাবো, এবং সেটা আমাদের এই সমাজে প্রতিষ্ঠা করবো। কাজলা তার নিয়ম এই সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। তার আগেই সে সমাজ ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে। সমাজ ছেড়ে কিন্তু সে তার ইচ্ছায় যায়নি। তাকে সমাজ থেকে তাড়িয়ে বিদায় করা হয়েছে। তার বিদায়ের দিন পত্রিকার একটা শিরোনাম হয়েছিল এরকম – বারিধারায় ধর্ষণের পর তরুণী খুন। কাজলা তার ছেলে বন্ধুর বারিধারার ফ্ল্যাটে গিয়েছিল। সেখানে তারা চার বন্ধু থাকত। চারজনই কাজলার বন্ধু। সেই চার বন্ধু তার আরও পাঁচজন বন্ধুকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে আসে। তারপর তারা নয়জন মিলে পালাক্রমে কাজলা’কে সারারাত ধর্ষণ করে। সকালের দিকে তাকে তার নিস্তেজ শরীরকে বালিশ চাপা দিয়ে আরও নিস্তেজ করে দেয়।



বন্ধুদের কথা মনে হলে আজও একটা সুইট মেয়ের মুখ চোখের সামনে ভেসে উঠে। যে মেয়েটি বৈশাখী মেলায় আমাদের একটা ছবি তুলার কথা ছিল। যে মেয়েটিকে আমাদের একটা সাদা আঁচলের শাড়ি কিনে দেবার কথা ছিল।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লাগা বাটনে ক্লিক !

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

অদৃশ্য বলেছেন:





মাসুম ভাই

গল্পটা ঝরণা থেকে খরস্রোতা হয়ে শান্ত সমূদ্রের প্রান্তের আঁধারে প্রবেশ করলো যেন...

সকাল বেলাতেই ওভাবে ভাবতে ইচ্ছা করেনি মোটেও... লিখাটি চমৎকার হয়েছে...


শুভকামনা...

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার কমেন্টগুলা সবসময় চমৎকার হয় !

ভালা থাকুন

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার একটা লিখা পড়লাম।
আমার লাইক বাটনটা কাজ করছেনা কেন বুঝলাম গত এক সপ্তাহ থেকে।
বড় মনকষ্টে আছি।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমার লাইক বাটনটাও মাঝেমাঝে হারাইয়া যায় -

সামু'র কাছে অনুরোধ আমাদের মনকষ্ট দুর করার জন্যে

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আমারটা আছে, কিন্ত ক্লিক করলে কাজ করেনা।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এখন আমারটা চেক করলাম, আপনার মত আমারটাও ক্লিক করলে কাজ করছেনা

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুন্দর লিখেছেন ++++ রইল

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২১

এরিস বলেছেন: সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে লেখা।

নিয়ম বদলানো কঠিন, তবে যদি সঠিক পথে চলা যায়, নিয়ম হতে বাধ্য। ভুল পথে কোনদিন সমাজ বদলানো যায় না।

সুন্দর লিখেছেন মাসুম ভাই। প্লাস দিয়ে গেলাম।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

সায়েম মুন বলেছেন: সময়টা খুব ভাল যাচ্ছে না। কিংবা এই সময়ে আমরা ভাল থাকতে পারছি না। যত সব দুর্ভাবনা মাথায় নিয়ে ঘুরি। টিভি, পত্রিকা খুলেই খারাপ খবর দেখি। দেখতে দেখতে গা সওয়া হয়ে গেছে।

এই সময়ে ঘটে যাওয়া একটা খারাপ খবরের ভাল উপস্থাপন করেছেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: রাইট সময়টা বেশি ভাল যাচ্ছে না -

ধন্যবাদ আপনাকে

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

সোমহেপি বলেছেন: ্বিষাদী লেখায় ভালো লঅগা জানাই কি করে?

মাসুম ভাই লেখাটা আরেকটু সফটনেসের দাবি রাখে।আরো আবেগীয় হলে আরো ছুঁয়ে যেত।

শুভকামনা

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সফটনেস আরে আবেগের ব্যাপারটা মাথায় নিলাম -

ধন্যবাদ আপনাকে

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: এভাবেই কত কাজলা হারিয়ে যায়! ভালো লাগলো।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এভাবেই তারা হারিয়ে যায়!

ধন্যবাদ ব্রো

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার একটা গল্প পড়লাম । স্থির-শান্ত আমেজে গল্পটা এগিয়ে গেছে পেলবিত স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে । তারপর যেতে যেতে হঠাৎ একটা ভয়ংকর বাঁকে হুমড়ি খেয়ে রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ে ।

এটা আমাদের সমাজের নিত্য চিত্র । কত কাজলারা এভাবে স্নিগ্ধতা ছড়াতে ছড়াতে হঠাৎ ডিরেল হয়ে হারিয়ে যায় ।

চমৎকার গল্পে প্লাস ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার কমেন্টও আমার কাছে চমৎকার লাগলো

ধন্যবাদ আপনাকে

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার!!!!!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১১

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
গল্প ভাল হইছে ভাই। শেষটা বিষণ্ণ করে দিল মন। এভাবে শেষ করবেন গল্প সেটা ভাবতেও পারিনি।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৭

গোর্কি বলেছেন:
-গল্পের মূলভাব স্পর্শ করে গেল।
-বিষণ্নতায় ভরে উঠল মন।
-ভালো লেগেছে পড়ে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮

আরজু পনি বলেছেন:

পড়াটা শেষ করে একটা দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে এলো ভেতর থেকে :|

অনিয়মের বেড়াজাল ভাঙতে মেয়েদেরকে আরো সতর্ক হয়ে আগাতে হবে ।

পোস্ট থেকে সতর্ক বার্তা পেলাম...বিশ্বাস কাউকেই করা যায় না !

সুন্দর লেখার জন্যে অনেক ধন্যবাদ মাসুম ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৩

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে আপনারেও ধন্যবাদ

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

বানানগুলো দেখে এই মন্তব্যটা মুছে ফেলতে পারেন ।

বন্ধী = বন্দি, বন্দী
মেঠো ফোন = মুঠো ফোন

বধূ (পত্নী), বঁধু, বঁধুয়া (প্রনয়ী, বন্ধু) কোনটা মানে করেছেন ?

বেহাল্লপনা = বেলেল্লাপনা

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আরে মন্তব্য থাক, অন্যদের কাজে লাগতে পারে! সব ঠিক করে নিছি! আর বধূ এটা ঠিক আছে, পত্নী বুঝাইছি!

অট - আমি বানানে খুব কাচা, আরেকটা ব্লগে একজন আপু রেগুলার আমার বানান ঠিক করে দিতেন! একসময় বানানের ভয়ে পোস্টই দিতাম না! তবে বানানে এখন অনেক উন্নতি করছি :)

আবারও ধন্যবাদ আপনারে

১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০২

লেখোয়াড় বলেছেন:
মাসুম, আমি মাঝে মাঝে কেঁপে উঠি, কেঁদে উঠি।
আমার কোথায় সব শেষ হবে জানি না।

ভাল লাগা আর প্রিয়তা দিয়ে গেলাম।
ভাল থাকেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: লেখোয়াড় ভাই, আপনার কমেন্টের ধরনটা ভালা পাইছি !

ধন্যবাদ আপনাকে

১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্প চমেতকার হইছে , পিলাচ লন ভ্রাতা ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা

১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

আরজু পনি বলেছেন:

না, মাসুম ...বানানের ভয়ে আমার অবস্থাও খুব খারাপ হয়েছিল মাঝে ...এখন হাতের কাছে অভিধান রাখি নিয়মিত ।
জানি ভুল হচ্ছে...তারপরও বেশি সন্দেহ লাগলে অভিধানের সাহায্য নেই ।

এটা করে দেখতে পারেন ।
এতে নিজের উপর বিশ্বাস বেড়ে যায় ।

শুভকামনা রইল ।।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার সাজেশান মাথায় নিলাম :)

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন টা বিষণ্ণ হয়ে গেল ভাই ।
গল্প ভাল লাগল ।
ভাল থাকবেন মাসুম ভাই ।
শুভকামনা রইল ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে!

আপনেও ভাল থাকবেন

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গপ ভালো লাগছে।
তাই ভালো লাগা বাটনে সপ্তম ক্লিক।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সপ্তম ক্লিকের জন্য আপনারে সাতটা ধন্যবাদ :)

২১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: এই লেখাটা পড়াই হয়নি আমার। ব্যাপক মিস....

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সময় পাইলে পইড়্যা নিয়েন :)

২২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: চমৎকার বলতে যেয়েই কেমন যেনও আটকে গেলাম । থাক কিছু নাহয় নাই বললাম । :(

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: না বলে একটা কৌতুহল জাগিয়ে দিলেন!

আপনার না বলা কথা আমার কৌতুহলের ভেলায় ভেসে বেড়াক!

আপনার কমেন্টের ধরণটা খুব ভালা লাগলো!

২৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
খুব সুন্দর সাজিয়ে লিখেছো মাসুম...........যদিও কষ্টের গল্প। মনটা যে কেমন করলো।
এমনই তো হচ্ছে.......
সরলতা হারিয়ে যাচ্ছে পৃথিবী থেকে....

অনেক সুন্দর লিখেছো।
একটা মেয়ের অনুভব ছুঁয়ে লিখতে পারা কম কথা নয়।

ভালো থেকো। লেখায় থেকো।
শুভকামনা।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার কমেন্ট পেয়ে খুব খুশি হইছি আপু - এরকম কমেন্ট লেখায় থাকতে বেশ উৎসাহ দেয়!

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.