নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঐ ব্যাক্তির কথা হইতে উত্তম কথা আর কাহার হইতে পারে, যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে নেক আমল করে ও বলে যে নিশ্চয় আমি মুসলমানদের মধ্য হইতে একজন ।

মুহাম্মাদ আল আমিন উজানি

আসসালামু-আলাইকুম ,,,,

মুহাম্মাদ আল আমিন উজানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমিতো মুসলমান

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:২৮


তুমিতো মুসলমান
আল আমিন

মুসলমান
দেখো তোমারি কদম চুমিছে এ ধরা নীল আসমান
তুমিতো ভবেতে মহিয়ান
কেননা, তুমিতো মুসলমান ।
আকাশ বাতাস চন্দ্র তারা
তোমারি হিতে সর্বসারা
তারা গায় তব জ্বয়োগান
তুমিতো মুসলমান ।

কুঞ্জে কুঞ্জে পাখিরা গুঞ্জে
তব উপকারে জাগে বা বুঞ্জে
বাড়ায় তোমার শান
তুমিতো মুসলমান ।

ঈমান শিখা তোমারে হাতে
দয়ালু বিধাতা আছেতো সাথে
যাকে সপিবে তোমার জান
তুমিতো মুসলমান ।

পর হিতকর হবে তব কাজ
ভাঙিবে গরিমা রাখিবে লাজ
সদা মানিবে দ্বিনের বিধান
তুমিতো মুসলমান ।

জিহাদি চেতনা থাকিবে হৃদে
পর বিয়োগেও উঠিবে কেঁদে
উৎসর্গ করিবে তব প্রান
তুমিতো মুসলমান ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবিতাটি ভাল লাগল । তবে একটি কথা মনে হচ্ছে এদেশেতো জিহাদী চেতনার চেয়ে সংগ্রামী চেতনা অনেক বেশী জোড়ালো, এ চেতনায় দেশ স্বাধীন হয়েছে। জিহাদী চেতনাতো বিশেষ একটা সফল হচ্ছেনা । ঘরে বাইরে , দেশে বিদেশে, ইসলামে অনিসলামে সর্বত্রই নিদারুনভাবে এই জিহাদী চেতনা সমালোচিত হচ্ছে অথচ সংগ্রামী চেতনাধারীরাই সফল হচ্ছে সবখানে করিয়া উৎসর্গ প্রান লক্ষ নিযুত পরিমানে । তাই কায়দা করে জিহাদের পরিবর্তে সংগ্রামী চেতনার কি একটি ইসলামী সংস্করণ আনা যায়না । না কি অমরকাব্য 'পদ্যাবতী' রচয়ীতা অারাকান রাজসভার মহাকবি আলাউলের ভাষায় বলতে হবে আরবী কথা বাংলায় কহিনো না জানি কতো পাপ হইল মনে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২১

মুহাম্মাদ আল আমিন উজানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । আপনাদের দেয়া উপদেশের আলোয় উজ্জ্বল হবে আমাদের মত নতুনদের চলার পথ ।
সত্যি ই এখন জিহাদ শব্দটার অপব্যাবহার হচ্ছে । একটি ইসলামি সঙ্গীতের লিঙ্ক দিলাম সময় পেলে একটু শুনবেন আসা করি ।
https://youtu.be/0r4AW3k70vs?t=75

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

রাজু বলেছেন: সুপার...

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

মুহাম্মাদ আল আমিন উজানি বলেছেন: """""ধন্যবাদ জনাব """""

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৪:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের সুন্দর জবাবের জন্য । বয়স হলেই বুদ্ধি হয়না , কয়েকটা ডিগ্রী থাকলেই কি শিক্ষিত বলা যায় , তাই আাপনাদের মত এ ইয়ং জেনারেশনের অতি মেধাবী তরুনদেরকে পরামর্শ দেযার মত কোন যোগ্যতা্ যে ভাই আমার নেই । তবে জিহাদ বিষয়ে আমার কিছু ভাবনা তো আপনার সাথে শেয়ার করতেই পারি । ইসলামে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ ( স:) এর পরেই সম্মানের আসন সিদ্দীক তার পর শহীদ তারপর গাউস কুতুব , আবদাল ( তথা আলেম অলিদের অবস্থান ) । সিদ্দিক পর্যায়ে হযরত আবুবকর সিদ্দিক ( র:) নাম সকলেরই জানা । এই সিদ্দীক পর্যায়ে যাওয়া খুবই দুরুহ ,বলতে গেলে অসম্ভব । তবে শহীদ পর্যায়ে যে কেও ই চ্ছা করলেই যেতে পারে । এর জন্য চাই জিহাদ । এখন প্রশ্ন হলো কেমন জিহাদ । বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তা করেছি । বিষয়টির কর্ম পরিধি জানার চেষ্টা করেছি । এর প্রাপ্তি বিশাল মর্যাদাবান সেটা বুজতে পেরেছি । বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে কিভাবে কোন পন্থায় এই মর্যাদাবান লক্ষ অর্জন সম্ভব সে বিষয়ে একটি ধারণা জম্মেছে যে, কোরান ও সুন্নার আলোকে জীবন কে পরিচালনা করতে গিয়ে পরিপার্শিক যাবতীয বাধা বিপত্তিকে জয় করে সত্য পথে থাকাই একটি বড় জিহাদ । এ পথে জীবন পন বাজী রেখে , জীবন যদি নাও যায় তথাপী শহীদের তুল্য মর্যাদার অধিকারী হওয়ার সম্ভাবনা সমধিক । এই কিছুক্ষন আগেও গাওছল আজম হযরত মহিজুদ্দীন আবদুল কাদির জীলানী (র:) লিখিত ‘ফতহুল গায়েব’ পুস্তক খানি পড়ছিলাম । এখানে শহীদের মর্যাদা প্রাপ্তি বিষয়ে তার লিখার কিয়দংশ তুলে দিলাম । নীচে দেখুন ।

আর হ্যা, আপনার দেয়া লিংকটা আমি দেখেছি । এটা আমি প্রায়ই উপভোগ করি । ভারি সুন্দর এবং উপভোগ্য় । শিক্ষনীয় অনেক কিছুই আছে । এজন্যই আমি জিহাদকে সংগ্রাম হিসাবে ইসলামী সংস্করনের কথা বলেছিলাম ।
গত সপ্তাহে সামুতে আমার নিম্মোক্ত দুটি লিখা পোষ্ট করা হয়েছে ।
১)ঈমান ও ইহসানের উৎকর্ষতাই ইহকাল ও পরকালের মুক্তি : মৌলবাদিদের কর্মপন্থায় তা কি সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে ?
২) জয় হোক সত্যের : বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দন্ধ - হোক চিরতরে বন্ধ -১
মুল্যবান পরামর্শ পেলে সে আংগীকে প্রয়োজনে লিখা দুটি এডিট করব এবং আমার অসমাপ্ত কাজটি সমাপ্ত করব।







৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৪

মুহাম্মাদ আল আমিন উজানি বলেছেন: গবেষনা মূলক আলচনার জন্য ধন্যবাদ । আসলে জিহাদের নামে উগ্রতার যেমন নিষেধ আছে তেমনি জিহাদের থেকে বিমুখতার ও আছে কঠোর হুশিয়ারি । তাই কুরান শুন্নাহ মোতাবেক ই কর্ম পন্থা ঠিক করতে হবে ।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 'আসলে জিহাদের নামে উগ্রতার যেমন নিষেধ আছে তেমনি জিহাদের থেকে বিমুখতার ও আছে কঠোর হুশিয়ারি, গবেষণার জন্য এরকম একটি বিষয়বস্তুর ধারণা দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । জিহাদের অনেকগুলি ফ্রন্ট আছে । যেমনটি নিম্মে দেখানো হলো । ফ্রন্টগুলি সঠিকভাবে পর্যালোচনা করে উপযুক্ত বিবেচনায় যার যার সামর্থ অনুযায়ী সে সে ফ্রন্টে জিহাদে অবতীর্ন হলে করো বিমুখিতা থাকবেনা বলই মনে হয় এবং সে ক্ষেত্রে সে জিহাদ বিমোখিতার হুসিয়ারীর আওতা বহির্ভুত বলে গন্য হলেও হতে পারে ।
Jihad of the heart/soul (jihad bin nafs/qalb)
Jihad by the tongue (jihad bil lisan)
Jihad by the pen/knowledge (jihad bil qalam/ilm)
Jihad by the hand (jihad bil yad)
Jihad by the sword (jihad bis saif)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.