১| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



যদি কোন কবি কিছু বুঝেন, সেটা হবে সাফল্য

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার মর্মপীড়া ফুটে উঠেছে। যিনি কন্যাকে সুখী করতে নিজে সর্বশান্ত হচ্ছেন। তার উপর নানা হয়ে যাওয়ায় সেই ভোগান্তিটা হয়ত চরমে উঠেছে। তবুও হাসিমুখে বেয়াইনের ব্যঙ্গ সহ্য করে নিচ্ছেন। পিতৃস্নেহের দৃষ্টান্ত ফুটে ওঠেছে কবিতায়। ধন্যবাদ


শেষ শ্রাবণে নৌকা ভর্তি ফলের এখানে কি ফলের পরিবর্তে ফসল হওয়ার কথা ছিল?

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: অতিথ টা কি? বুঝি নাই।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:২৭

মিঃ আতিক বলেছেন:

শুধু জমানো প্রীতিটুকু টিকিয়ে
রাখতে আর কত খরা সয়ে যাবে
কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সব দিক থেকেই সুন্দর।