নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাদিম একজন অনলাইন মার্কেটিং এস্কপার্ট । এসইও,সোসিয়াল মিডিয়া,ইমেল মার্কেটিং এস্কপার্ট । নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে ভাল লাগে । ভাল লাগে গুগল মামাকে খুচাতে ।নিজেকে একজন দক্ষ অনলাইন মার্কেটিং এস্কপার্ট করার জন্য সবসময় চেষ্টা করে যাচ্ছি ।

ঘৃতকুমারী

সাদিম একজন অনলাইন মার্কেটিং এস্কপার্ট । এসইও,সোসিয়াল মিডিয়া,ইমেল মার্কেটিং এস্কপার্ট । নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে ভাল লাগে । ভাল লাগে গুগল মামাকে খুচাতে ।নিজেকে একজন দক্ষ অনলাইন মার্কেটিং এস্কপার্ট করার জন্য সবসময় চেষ্টা করে যাচ্ছি ।

ঘৃতকুমারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ কারাগার - অনিয়ম (পর্ব - নয়) : বন্দীদের দেখা : অবৈধ আয়ের বিশাল আয়োজন

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

বেঙ্গল জেল কোড ১৮৬৪ এর ৬৬৩ থেকে ৬৮১ অনুচ্ছেদে সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারাধীন বন্দীদের আপন-জনদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ এর বিভিন্ন নিয়ম সম্বলিত বিধান রয়েছে। যদিও বৃটিশ শাসনামলের দেখার বিধান আজকের যুগে স্বাধীন দেশে প্রযোজ্য হতে পারেনা, তবুও আজব্দী বৃটিশ প্রনীত বিধান মেনে চলা হচ্ছে। প্রতিটি কারাগার সাক্ষাৎ সংক্রান্ত বিষয়ে বন্দীদের জন্য কি প্রযোজ্য সেটা বৃটিশ রুল মানা হলেও মানা হচ্ছেনা দূর্ণীতি নামক ব্যাধীটির প্রচলনের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের কারাগারগুলোতে সর্বমোট আনুমানিক ৭২ হাজার কারা বন্দী রয়েছে। প্রতিদিনই কারা বন্দীদের আত্মীয়-স্বজন দেখা করতে আসেন। ভোগান্তির স্বীকার হতে হয় একদিকে বন্দীদের অপর প্রান্তে দেখাকারীদের। প্রতিটি প্রান্তেই দেখার জন্য ভাল অঙ্কের অর্থের যোগান দিতে হয় উভয়কেই। এই সংক্রান্ত একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো।

সমগ্র বাংলাদেশের কারাগার বর্তমান বন্দীর সংখ্যা ৭২ হাজার। প্রতিদিনি ২৫% বন্দীর সাথে সাক্ষাৎ করতে আসেন। সেই মতে প্রতিদিন ৭২০০০স্ট ৪=১৮০০০ বন্দীর সাক্ষাৎকারী আসে। ২০০৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বন্দী দেখার জন্য লিখিত দরখাস্তের সাথে ৬০ টাকা জমা দিতে হত। বর্তমানে তা এসে দাঁড়ায় ৫টাকায়। বন্দী দেখার টাকার অঙ্ক কমিয়ে আনে ২০০৫ সালে কারাগারের তৎকালীন মহা কারা পরিদর্শক ব্রীগ্রে:ডি জেঃ জাকির হোসেন ও ডি আই জি প্রীজন মেজর (অবঃ) সামছুল হায়দার সিদ্দীকির বিশেষ ভাবে উদ্দেশ্য গ্রহনের ফলে। বর্তমানে দৈনিক আয় আসে ১৮০০০ী ৫= ৯০,০০০/- নব্বই হাজার) টাকা। ৯০,০০০ x ৩০ দিন=২৭,০০,০০০/- (দুই লক্ষ সাতাশ হাজার) টাকা। বৎসরে আয় ২৭,০০,০০০ x ১২ মাস=৩,২৪,০০,০০০/- (তিন কোটি চব্বিশ লক্ষ) টাকা।

পরিসংখ্যান মতে দেখা যায় কেন্দ্রীয় কারাগর গুলোতে বন্দী সংখ্যা জেলা কারাগারগুলোর চেয়ে অনেক বেশী। পরিসংখ্যানে দেখা যায় সমগ্র বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় কারাগারগুলোতে অবস্থানকৃত বন্দীর সংখ্যা নিন্মরূপ :

ক) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ২০% = ১৪,৪০০ জন। (ঢাকা, কাশিমপুর, ময়মনসিংহ)

খ) সিলেট/চট্টগ্রাম বিভাগে ১২% = ০৮,৬৪০ জন। (কুমিল্লা, সিলেট, চট্টগ্রাম)

গ) রাজশাহী বিভাগ ৫% = ০৩,৬০০ জন। (রাজশাহী রংপুর)

ঘ) খুলনা/বরিশাল ৩% = ০২,১৬০ জন। (খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী)

সর্বমোট৭২ হাজার বন্দীর ২০% বন্দী ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে, ১২ % সিলেট/চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে। ৫% রাজশাহী বিভাগীয় কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং ০৩% খুলনা/বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থান করে। হিসাব অনুসারে ৪০% বন্দী কেন্দ্রীয় কারাগারগুলোতে এবং ৬০% জেলা কারাগারগুলোতে অবস্থান করে থাকেন।

দর্শনার্থীদের উপরোক্ত পরিসংখ্যান অনুসারে দেখার গেটে প্রতি বছরে দর্শনার্থীদের লিখিত অনুরোধের ভিত্তিতে অনুমোদন প্রদান বাবদ মোট ৩,২৪,০০,০০০/- (তিন কোটি চব্বিশ লক্ষ) টাকা কেন্দ্রীয় ও জেলা কারাগারের বন্টণকৃত হিসাব হলোঃ

ক) ঢাকা বিভাগের কন্দ্রীয় কারাগারে ২০% =৩,২৪,০০,০০০ x ২০%=৬৪,৮০,০০০/-

খ) সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কন্দ্রীয় কারাগারে১২% =৩,২৪,০০,০০০ x ১২%=৩৮,৮৮,০০০/-

গ) রাজশাহী বিভাগের কন্দ্রীয় কারাগারে ৫% =৩,২৪,০০,০০০ x ৫%=১৬,২০,০০০/-

ঘ) বরিশাল/খুলনা বিভাগের কন্দ্রীয় কারাগারে ৩% =৩,২৪,০০,০০০ x ৩%=৯,৭২,০০০/- টাকা

সর্বমোট =১২,৯,৬০,০০০/- টাকা।

৪টা বিভাগের ১১টি কন্দ্রেীয় কারাগারের দেখার গেট হতে অনুমোদন প্রদান বাবদ আয় হয় সর্বমোট তিন কোটি চব্বিশ লক্ষ টাকা। তার থেকে ৪০% চলে যায় কেন্দ্রীয় কারাগারগুলোর খাতে, বাদবাকী ৬০% বন্দীর দেখা বাবদ অর্থ/জেলা কারাগার গুলোর আয়।

দেখার গেটে বন্দী দেখা হতে যা আয় হয় তার বন্টণ খাত হলো দায়িত্ব প্রাপ্ত ডেপুটি জেলার ৮০% কলিং-রাইটার ২০%। ডেপুটি জেলার তার আয় হেত জেলার ও সুপারকে প্রদান করেন তাদের সাথে সমঝোতা মোতাবেক। কলিং রাইটার যারা হবে তাদের প্রত্যেকের আয় হতে মাসিক ১০০০/- টাকা সুবদার; দৈনিক ১৪০ টাকা দায়িত্বপ্রাপ্ত জমাদার ও সি.আই.ডি. রক্ষী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত রক্ষীদের খরচ বাবদ ব্যয় করতে হয়।

উপরোক্ত হিসাব অনুসারে সমগ্র বাংলাদেশে ডেপুটি জেলারের সংখ্যা অনুমান ২২৫ জনের মতো। তার মধ্যে বিভাগীয় কেন্দ্রীয় কারাগারগুলোতে ৪৮ থেকে ৫০ জন ডেপুটি জেলার কাজ করেন অর্থাৎ দেখার গেট হতে কেন্দ্রীয় কারাগারগুলোতে যে বাৎসরিক আয় হয় তা আনুমানিক ৫০জন ডেপুটি জেলারের মাঝে বন্টন কর হয়। ডেপুটি জেলারগণ তাদের দেখোর গেটের আয় হতে সাপ্তাহিক ৫হাজার টাকা জেলার ও সুপারকে প্রদান করে থাকেন।

দেখার গেট থেকে অনুমোদন বা দেখা দেওয়া বাবদ ডেপুটি জেলারগণ যে আয় করেন তার থেকে ২০% কলিং-রাইটারদের। যেহেতু কলিং-রাইটারগণ প্রতি বন্দীকে ডাকা বাবদ ১০/১৫ টাকা পেয়ে থাকেন।

প্রতিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদী কলিং-রাইটারগণ প্রতি স্লীপে ১৫/- টাকা হিসেবে যদিও তাতে তাদের দৈনিক আয় ২/৩ শত টাকার নিচে নয়। গড়ে ২৫০/- টাকা হলেও তাদের মাসে ৭,৫০০/- টাকা আয় করতে হয়। বিনিময়ে তাদেরকে সুবেদারকে প্রতিমাসে ১০০০/- টাকা খরচা ও ১০০/- টাকা রক্ষীকে সি.আই.ডি জমাদারকে প্রদান করতে হয়। তবে সেক্ষেত্রে তাদের আরো একটি আয়ের খাত রয়েছে তা হলো দেখার গেট দিয়ে দর্শনার্থীগণ তাদের বন্দী স্বজনদের জন্য খরচা বাবদ যে টাকা ভিতরে ঢুকায় সেই টাকার জন্য ১০% রুট খরচ কমিশন হিসাবে নিয়ে থাকে। তাতেই তাদের প্রচুর আয় হয়ে থাকে।

দেখার গেট দিয়ে কারাভ্যন্তরে টাকা ঢুকানো ও পৌছানোর মাধ্যম গুলো নিন্মোক্ত হারে হয়ে থাকে।

ক) কয়েদী রাইটার ৭৫%

খ) সি.আই.ডি জমাদার ১০%

গ) দায়িত্বপ্রাপ্ত জমাদার ১০%

ঘ) দায়িত্বপ্রাপ্ত কারারক্ষী ০৫%

সর্বমোট ১০০%

বন্দীদের জেলের ভিতরে নগদ টাকা খরচ করার কোন বিধান নেই; কিন্তু বন্দীশালায় যদি বেঁচে থাকতে হয় তবে টাকা ছাড়া কোন উপায় নেই। টাকা ছাড়া এক কদম এগিয়ে যাওয়ার কোন সম্ভবনা নেই। থাকা-খাওয়া চলা-ফেরা সর্বত্রই এই টাকার যোগান দিতে হয় বন্দীদের। ২০০৫ সালের পর কারাগারগুলিতে পিসিতে টাকা জমা দেয়ার প্রচলনটি উম্মুক্ত করে দেন আইজি (প্রীজন) ব্রি:জে: জাকির হোসেন ও ডিআইজি প্রীজন মেজর (অবঃ) সামছুল হায়দার সিদ্দীকি। সেই কারণে রুট খরচ দিয়ে বন্দীর টাকা ঢুকানো প্রায় ৭০% কমে গেছে। তবে ৩০% টাকা রুট খরচ দিয়ে প্রতিদিন কারাগারে প্রবেশ করেছে বর্তমানে কম বেশী যা হোক না কেন। সামার্থ্যনুসারে খরচ করার ভিত্তিতে পরিসংখ্যানে দেখা যায় ৭২,০০০ (বাহাত্তর) হাজার বন্দীর মধ্যে প্রতিদিন ২৫% বন্দির দেখাকারী আসলে সমগ্র দেশে প্রতিদিনি গড়ে ১৮,০০০ (আঠারো হাজার) বন্দীর দেখা কারী আসেন। এই ১৮,০০০ (আঠারো হাজার) বন্দীর দেখাকারীদের-মধ্যে বর্তমানে ১০% বন্দীর দেখাকারী তাদের বন্দী স্বজনের জন্য টাকা ভিতরে ঢুকায়। তাদের বন্দী আপন জন যেন জেলের ভিতরে সিট কেনা, ডায়েট কিনা, ভিতরে ঝুট ঝামেলা মোকাবেলা করতে পারে। সামর্থানুসারে টাকা ঢোকানো হয়ে থাকে। কেউ কেউ ১০০০/- টাকা,৫০০/- টাকা, আবার কেউ ১০০০/- টাকা প্রদান করেন।

সেক্ষেত্রে কমিশন বাবদ ১০% হিসেবে কর্তন করে বন্দীর কাছে ঢাকা পৌছানো হয়। এই টাকা যে সমস্ত মাধ্যম দিয়ে ঢোকানো হয় তাদের মধ্যে বন্টিত তা দাঁড়ায় নিন্মরুপঃ

ক) কয়েদী রাইটার ৭৫%

খ) সি.আই.ডি জমাদার ১০%

গ) দায়িত্বপ্রাপ্ত জমাদার ১০%

ঘ) দায়িত্বপ্রাপ্ত রক্ষী ৫%
সমগ্র বাংলাদেশ কয়েদী কলিং-রাইটার সর্বচ্চো ১৬০০ জনের মতো হবে এই ১৬০০ জন কয়েদী রাইটার জেলের অভ্যন্তরে টাকা ঢুকিয়ে ১০% কমিশন হিসেবে বিশাল অঙ্কের কমিশন মানে রুট খরচ হিসেবে আয় করে।

দেখার গেটে দূর্ণীতির আরো একটি স্তর হলো দেখার গেট দিয়ে গাঁজা হেরোইন ও মাদক ট্যাবলেট পাঁচার হয়। শুকনো খাদ্য সামগ্রীর সাথে উল্লেখিত মাদকদ্রব্য জেলের ভিতর পাঠানো হয় এতে সহায়তাকারী সি.আই.ডি জমাদার। সি.আই.ডি রক্ষী দায়িত্বপ্রাপ্ত জমাদার রক্ষী সি.আই.ডি কয়েদী ও কয়েদী কলিং-রাইটারগণ।

বন্দী, এমনিতে অসহায়। দেখার গেটে একটুখানি বেশী সময় আত্মীয় স্বজনের সাথে কথা বলতে ইচ্চা প্রকাশ করলে। সেক্ষেত্রে বন্দীকে জমাদার বা দায়িত্বপ্রাপ্ত রক্ষীকে উৎকোচ প্রদান করতে হয়। খাবার সামগ্রী আনতে রুট খরচ বাবদ বিভিন্ন গেটে কারারক্ষীদের টাকা প্রদান করতে হয় ২০০৫ সাল হতে পিসি খাদ্য দ্রব্য ও রান্না করা পাওয়া যায় বলে এই খাতে টাকা আয়ের পথটি সংকোচিত হয়ে গেছে। টাকা প্রদানের বিনিময়ে যে কোন বন্দী যা ইচ্ছা তা নিয়ে গেলেও কিছু বলা হবেনা। আর যদি টাকা না দেয়া হয় তবে অহেতুক নানাবিধ ঝামেলা পোহাতে হয় বন্দী ও মালামাল তল্লাশীর নামে মালামাল তছনছ করে ফেলা হয়।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ২০০৫ সালে সেপ্টেম্বর মাসে বিভাগীয় ডি.আই.জি (প্রিজন) মেজর সামছুল হায়দার সিদ্দীকি যোগদানের পর দেখার গেটে অনুমোদনের জন্য ২০০৫ সালের পূর্বে কার ৬০টাকার স্থলে মাত্র ৫/- টাকা প্রদানের প্রথা চালু হয়েছে। এই প্রথা গত ৯ বছর যাবৎ অত্যন্ত সুন্দর ও কার্যকর ভাবে চলছে। বর্তমানে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে টাকা ঢোকানোর পরিমাণ ৭০% কমে গেছে। দেখার গেট দিয়ে মাদক দ্রব্য ঢোকার পরিমাণ ৬০% কমে গেছে।

বিশেষ ভাবে উল্লেখ করতে হয় যে, বর্তমানে কারাগারের বন্দীরা যতটুকু সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে তার অবদান ও কৃতিত্ব সাবেক আইজি প্রীজন ব্রীঃ জেঃ জাকির হোসেন ও ডিআইজি প্রীজন মেজর (অবঃ) সামছুল হায়দার সিদ্দীকির। বর্তমানে যে, পরিমান দূর্ণীতি বিরাজমান তার মূল হোতা হলো ঢাকা কেনদ্রীয় কারাগারের সাবেক জেলর মাহবুবুর রহমান, তিনি ২০০৮ হতে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৬বছর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ২০০৫ সালের পূর্ববর্তী সকল অনিয়ম ও দূর্ণীতিকে আশ্রয় পশ্রয় দিয়ে নিজে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের মালিক হন এবং অন্যান্য কর্মকর্তা, কর্মচারী ও কয়েদীদেরকে দূর্ণীতি পরায়ণ করে তোলে। মাহবুবুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা কালে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধর্ম পুত্র বলে দাবি করেন। এই নিয়ে পত্র পত্রিকায় লেখা লেখি হওয়ার পর ২০১৪ সালের শুরুতেই তাকে বদলী করা হয় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে। বর্তমানে তিনি সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন। (চলবে...)

বাংলাদেশ কারাগার - অনিয়ম (পর্ব -আট) পড়তে somewherein এখানে অথবা bd news এখানে ক্লিক করুন ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.