নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মন, ভাবনা, অনুভূতি ও ভালবাসা বৈচিত্র্যময় বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর!https://www.facebook.com/akterbanu.alpona

আলপনা তালুকদার

ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী

আলপনা তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষ বড়ই আজব প্রাণী!!!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৯



কিছু ঘটনা থেকে আমার মনে হচ্ছে, পৃথিবীতে সবচেয়ে আজব প্রাণী হল মানুষ! আমি খুব অবাক হয়ে লক্ষ্য করি, কিছু নারী ও পুরুষ, তাদের সাথে একেবারেই সম্পর্কহীন বিষয়েও ঈর্ষা, রাগ, ক্ষোভ প্রকাশ করে, মিথ্যে বলে বা বিরূপ মত প্রকাশ করে। উদাহরণ দেই -

এক: একদিন আমাকে রাস্তায় গাড়ী চালাতে দেখে এক লোক ( যে মাঠে ঘাস কাটছে) বিরূপ মন্তব্য করল। আমার টাকায় কেনা গাড়ী আমি চালাচ্ছি। তাতে তার রাগ করার বা বিরক্ত হবার কোন কারণ থাকতে পারেনা।

দুই: আমার মেয়েকে জেএসসি পরীক্ষার হলে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে অপেক্ষা করছি। তিন ঘণ্টা বসে থাকতে হবে। তাই কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছি। সুন্দর একটা শাড়ী পরেছি। রোজই নতুন নতুন শাড়ী পরে মেয়ের হাত ধরে যাই। মাকে দেখতে সুন্দর লাগে, সবাই সেটা বলে। তাই দেখে মেয়ে খুশী হয়। এক মা আমাকে দেখে টিপ্পনী কাটলেন,"মনে ফুর্তি কত! গান শোনা, সাজগোজের বাহার ছুটেছে!" আজব কথা!! আমি গান শুনলে বা সাজলে ওনার সমস্যা কোথায়? তার ইচ্ছা হলে সে নিজেও যা খুশী করুক! তাকে কে মানা করছে?

তিন: আমার লেখা ব্লগের প্রথম পাতায় স্টিক হওয়াতে কিছু মানুষ নেগেটিভ কমেন্ট করেছে। লেখার মান খারাপ হলে বা বক্তব্য পছন্দ না হলে নেগেটিভ কমেন্ট করা দোষের কিছুনা। আমি নিজেও কখনও কখনও সেটা করি। কিন্তু প্রথম পাতায় আাসা নিয়ে আপত্তি করাটা কি উচিত? কোন লেখা প্রথম পাতায় যাবে কি যাবেনা তা মডারেটর বা এডিটররা ঠিক করেন, লেখকরা নয়। আবার কিছু মানুষকে দেখি, ক্রমাগত অন্যের লেখাতে নেগেটিভ কমেন্ট করেন। মানে নেগেটিভ কমেন্ট করাটাই তার স্বভাব।

আমি বোঝার চেষ্টা করেছি, এর কারণ কি। আমার মনে হয়, তারা এটা করেন ঈর্ষা থেকে এবং তাদের ব্যক্তিগত জীবনের হতাশা থেকে। যারা অকারণে অন্যের বিষয়ে বিরক্ত হন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে অসুখী, ব্যর্থ ও মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন। তাদের নিজেদের জীবন আনন্দহীন। এজন্যই তারা অন্যের আনন্দ দেখে ঈর্ষাকাতর হয়ে নেতিবাচক কথা বলেন। আবার কেউ কেউ অন্যকে অপমান বা বিতর্কিত করে হলেও পাবলিসিটির জন্য মিথ্যে বলেন। যেমন - সাকিবের কাজের মেয়েকে নিয়ে, আব্দুল জব্বারের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য চাওয়া নিয়ে বা সালমান খানের মৃত্যু নিয়ে যারা মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছেন, তারা আসলে পাবলিসিটি পাবার জন্য এটা করছেন। পাবলিসিটির জন্য মরা মানুষকেও রেহাই দিচ্ছেননা। কি আজব কথা!!!

কখনও কখনও নিজের বদনাম নিজে করেও লোকে পাবলিসিটি পেতে চায়। অভিষেক ও ঐশ্বর্য রায়ের বিয়ের দিন এক যুবতী মিডিয়ার সামনে দাবী করেছিল যে অভিষেক তার বয়ফ্রেন্ড। একথা শুনে মিডিয়া সারাদিন তাকে নিয়ে হুলুস্থুল। পরে দেখা গেল, (মেয়েটি ডিভোর্সি, একটি ছেলেও আছে) পাবলিসিটির জন্য নির্লজ্জ মিথ্যাচার। ফিল্মস্টাররাও নাকি নিজের বা ছবির পাবলিসিটি বাড়ানোর জন্য বা মিডিয়া কভারেজ পাবার জন্য নিজেদের প্রেম বা পরকীয়ার খবর বা নানা গসিপ নিজেই ছড়ান। অদ্ভুত মানুষের মন!!!!

আমরা নিজের, নিজ দল-মতের প্রসংসা করি। অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে নিজের দোষ গোপন করি, কেউ দোষ ধরিয়ে দিলে বা অপরাধ সম্পর্কে কথা বললে তাকে দাবিয়ে রাখি, আক্রমণ করি, তার দোষ খু্ঁজি (চিফ জাস্টিসের রাজাকার লিংক খুঁজি) বা কখনও কখনও খুনও করি এবং ভুলেও নিজের দোষ বা অপরাধ কখনোই স্বীকার করিনা। কিন্তু ঐ একই অপরাধ অন্য কেউ করলে তার সমালোচনা করি, সুযোগ পেলে অন্যকে অপমান করি বা বিপদে ফেলি। আমরা নিজে অসৎ, ঘুষখোর, অপরাধী হয়েও আরেকজনকে অসৎ, ঘুষখোর বা অপরাধী বলি। রাজনীতিতে এমন উদাহরণ প্রচুর। একজন আরেকজনের সাথে বা একদল আরেকদলের সাথে এমন আচরণের সুন্দর একটা নামও আছে -"কাদা ছোঁড়াছুড়ি"। অপরাধীরা যখন বিচারের মুখোমুখি হয়ে ন্যায়বিচার দাবী করে, তখন হাসি পায়। যখন সে নিজে অপরাধ করছিল, তখন আক্রান্তদের ন্যায়বিচার কোথায় ছিল? (যুদ্ধাপরাধীদের ন্যায়বিচার পাবার আকুতি, মওদুদের বাড়ী হারানোর আকুতি আমরা দেখেছি।)

মানুষ উপকারীর উপকার মনে রাখেনা। কথায় আছে, উপকারীকে বাঘে খায়। বিপদে যে সাহায্য করে, বিপদ পার হলে মানুষ সেই সাহায্যকারীকেই অবজ্ঞা করে, বিপদে ফেলে, খুনও করে। বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছিল তাঁরই আশীর্বাদপুষ্টরা। একদিন এক লোক বিদ্যাসাগরকে এসে বলল, "অমুক লোক আপনাকে গালি দিচ্ছে।" শুনে বিদ্যাসাগর বিন্দুমাত্র অবাক না হয়ে বললেন,"নিশ্চয় আমি কখনও তার কোন উপকার করেছি। নাহলে তো গালি দেবার কথা নয়।" পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সত্যিই বিদ্যাসাগর তার উপকার করেছিলেন। অথচ বিপদ পার হয়েছে বলে এখন সে উপকারীকে গালি দিচ্ছে। বড়ই আজব প্রাণী! আমি নিজেও অনেককে নানাভাবে সাহায্য করি। পরে তাদের কাছ থেকেই আঘাত পাই। আপনাদেরও এমন অনেক অভিজ্ঞতা থাকার কথা।

শ্বাশুড়ী মেয়েকে ভালবাসে প্রাণ দিয়ে। কিন্তু বৌকে দেখতে পারেনা। মাবাবা ছেলেকে ভালবাসে, কিন্তু জামাইকে সন্দেহ করে, ভয় পায়, ঈর্ষা করে। আমার দুই মেয়ে। তাই সবাই আমাকে বলে, "টাকা রোজগার করে লাভ কি? সব তো ভূতে (জামাই) খাবে।" তার মানে, ছেলের বৌ খেলে আপত্তি নাই, জামাই খেলেই আপত্তি! অথচ বৌ ও জামাই দু'জনেই নিজের সন্তান নয়!

ছেলে বৌকে কাজে সাহায্য করলে মা ছেলেকে বলে 'স্ত্রৈণ' আর জামাই মেয়েকে সাহায্য করলে বলে 'কেয়ারিং'। ছেলে প্রেম করলে (কারো বোনের সাথে) কোন আপত্তি নাই। কিন্তু নিজের বোন কারো সাথে প্রেম করলে ভায়েরা বোনকে মেরে তক্তা বানায়।

এক ছেলের হাতে রিপোর্ট কার্ডে নম্বর কম দেখে বাবা তেলেবেগুণে জ্বলে উঠে বললেন, "এতগুলা বিষয়ে ফেল!! আমি সব বিষয়ে লেটার পেতাম..."। ছেলে বাবাকে থামিয়ে দিয়ে বলল, "বাবা, ওটা তোমার রিপোর্ট কার্ড। পুরনো কাগজপত্রের মধ্যে পেয়েছি।" আজকাল সেসব বাবামাই সন্তানকে রেজাল্ট খারাপ হলে বেশী গালি দেন, যাদের নিজেদের রেজাল্ট ছিল মাশআল্লাহ!! সেসব বাবামাই সন্তানকে রাতদিন পড়তে বলেন যারা নিজেরা....!!!

মানুষ নিজেকে বেশী ভালবাসে, নাকি সন্তানকে? এই প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য একটি শিম্পাঞ্জীকে তার শিশুসহ খাঁচায় আটকে রেখে খাঁচার নীচে তাপ দেয়া হল। তাপ যত বাড়ে, শিম্পাঞ্জী তত হাতে, কোলে, ঘাড়ে, মাথায় নিয়ে বাচ্চাটাকে বাঁচাবার চেষ্টা করে। এভাবে তাপ যখন সহ্যসীমা ছাড়িয়ে গেল, তখন বাচ্চাটাকে নীচে ফেলে বাচ্চার উপর উঠে দাঁড়িয়ে শিম্পাঞ্জী নিজেকে বাঁচালো। তখন সাথে সাথে তাপ বন্ধ করে দেয়া হলো।

মানুষ এমন করেনা। কখনও কখনও মা সন্তানের জন্য জীবন দেয়, হাজার কষ্ট বুক পেতে নেবে বা নেয় - এমনটাই আমাদের বিশ্বাস। আসলেই তাই কি?

ধীরে ধীরে আমাদের বিশ্বাসের জায়গাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। যেদিন সৎ বাবার আট বছর ধরে মেয়েকে রেপ করার খবর পড়লাম, সেদিন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে চাইনি। যখন জানলাম, মা সব জেনেও চুপ করে ছিল, তখন নিজের গায়ে থুথু দিতে ইচ্ছে হয়েছে। আশি ভাগ স্ত্রীকে নির্যাতন করে তার আপন স্বামী! অধিকাংশ শিশুরা যৌন নির্যাতনের শিকার হয় তার নিকটআত্মীয়দের দ্বারা! পতিতালয়ে আসা অধিকাংশ মেয়েদেরকে সেখানে বিক্রি করে দিয়েছে তাদের ভালবাসার, ভরসার মানুষরা!

আগে প্রকাশ্যে কেউ কোন শিশুকে মারলে কেউ না কেউ বাধা দিত। এখন মারতে মারতে মেরে ফেললেও শিশুর আর্তচিৎকারে কারো মন গলেনা। চারপাশে মানুষের এত ভয়ংকর আচরণ, এত অনাচার দেখেও আর কোন কিছুই মানুষকে অবাক বা বিচলিত করেনা, কষ্ট দেয়না, প্রতিবাদী করেনা। নিষ্ঠুর সব অপরাধ প্রকাশ্যে ঘটতে দেখেও মানুষ দাঁড়িয়ে থেকে দেখে, ছবি তোলে, ভিডিও করে, আক্রান্ত ব্যক্তির প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে যায়না। দেখে মনে হয়, যেন এমনটা ঘটাই স্বাভাবিক।

পশু-পাখীও নিজ গোত্রের কাউকে আক্রান্ত হতে দেখলে প্রতিবাদ করে। মানে কারো অন্যায়, জুলুম মেনে নেয়না। আমরা কি পশু-পাখীর চেয়েও অধম হয়ে যাচ্ছি???








মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১০

আহা রুবন বলেছেন: হাতি দেখলে কুকুর ভেউ ভেউ করে।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ভাল বলেছেন। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি তো সেই দু/চারজনের স্থানে গড়ে সবাইকে দোষারোপ করে, সেই দলেই পড়ে গেলেন না!!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: সবাইকে সব দোষে দোষী করিনি। এক এক জনের এক এক আজব স্বভাবের কথা বলেছি। ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ম্যাম খুব ভাল লিখেছেন। আপনি অনেক সাহসী ও শক্তিমান লেখিকা।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ছবিটা আপত্তিকর।

নারী হয়ে নেংটা ছেলের ছবি দিলেন কেন? এখন আমরা আপত্তি করবই।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপত্তি করুন, কোন সমস্যা নেই। তবে ছবিটা মোটেই আপত্তিকর নয়। শিশুদের ন্যাংটা ভিডিও বেবী প্রডাক্টের বিজ্ঞাপনে অহরহ দেখানো হয়। আপত্তিকর হলে তা দেখানো হতনা।

ছবিটা আসলে প্রতীকী। এতে দেখানো হয়েছে মানুষের স্বভাবের বৈচিত্র্য। যে নিজের শরীরে পোষাক নেই, সে সম্পর্কে হুঁস নাই, অথচ সে দেশ নিয়ে ভাবছে! ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব হচ্ছে সুশানের অভাবে। নষ্ট সমাজের বাসিন্দা আমরা। অধিক বেকারত্ব, ধনী-গরীবের বিশাল পার্থক্য, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা। জানি না আদৌ ঠিক হবে নাকি আরো খারাপ হবে সমাজ...

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমি ভালর কোন লক্ষণ দেখিনা। তবে আশাবাদী হতে চাই। ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: গাজী সাহেবের বুড়া বয়সে ভিমরতি। ওনার মানশিক অবস্থা নিয়ে সন্দেহ জাগে?

ব্লগে অনেক পোস্ট জোকের মত আপনার পিছনে লেগে ই আছে??


১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আগে সন্দেহ ছিল, এখন নেই। এখন নিশ্চিত হয়ে গেছি- গাজী ভায়ের মানসিক অবস্থা আসলেই ভাল না।।

পিছে জোঁকের মত লেগে থাকলে তো আপত্তি থাকার কিছু নেই। আমি লেগে থাকার মত গুরুত্বপূর্ণ বলেইনা উনি লেগে থাকছেন! ওনার মন্তব্য শুনে রাগ করার বা মন খারাপ করারও কিছু নেই। যার মানসিক অবস্থা ভাল না, সে যা খুশী বলতেই পারে। ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

যাযাবর চখা বলেছেন: গাজী ভাইজানের যা মানসিক অবস্থা, কোনদিন হয়তো দেখা যাইবো এইভাবে জন্মদিনের পোষাক পইরা রাস্তায় বিড়ি ফুকতাছে! চলেন সবাই চাদা তুইলা হের চিকিৎসা করাই। হেয় পুরা পাগল হইলে সামুতে এই বিনুদুন কেডায় দিবো?

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অতি সত্য কথা বলেছেন। এমন বিনুদুনী ব্লগার পাওয়া সত্যই মুশকিল। জ্বি, রাজী আছি চাঁদা দিতে। সামু মডারেটরদের কাউকে বলেন একাউন্ট খুলতে। নাহলে চাঁদা পাঠাব কোথায়?

এমন জনগুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় উত্থাপন করার জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২২

মোহাম্মদ বাসার বলেছেন: গাজী ভাই আর্কিমিডিস হয়ে গেছেন, শুনেছি আর্কিমিডিস নাকি ন্যাংটা হয়েই চৌবাচ্চায় নেমেছিলেন প্রথম। তারপরে নামালেন সোনা। সোনা কতটুকু খাঁটি তাতেই না মানুষ বুঝল।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আর্কিমিডিস তো তবু ভাল। আমরা আশংকায় আছি, গাজী ভাই "ন্যাংটা বাবা" না হয়ে যান!!!! ধন্যবাদ।

আমি নিশ্চিত, মডুরা এই কমেন্টগুলো মুছে দেবে। আমার লেখা নিয়ে আপনারা কিছুই বলছেন না। ন্যাংটা গাজীকে নিয়ে পড়ে আছেন। এটা খুবই অন্যায়। একজন পাগল হতেই পারে। তাই বলে তার দেখাদেখি সবাই...????

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপা ঠিকই বলেছেন, আপনার লেখা বাদ দিয়ে সবাই গাজী ভাইকে নিয়ে পরেছেন। কি করবেন, আসলেই উনি একজন ইন্টারেস্টিং ব্যাক্তিত্ব, তাই সুযোগ কেউ ছাড়তে চায় না! যাইহোক, আপনার লেখার শিরোনাম মানুষ বড়ই আজব প্রাণী!!! না হয়ে আমরা, বাঙালীরা বড়ই আজব প্রাণী!!! হলে ভালো হতো। কারন আমাদের মতো পরশ্রীকাতর, ইর্ষাপরায়ন এবং স্বার্থপর জাতী খুব কমই আছে। এই নিয়ে অনেক কৌতুক আছে। একটা বলি;

প্রেসিডেন্ট বুশ গুয়ানতানামো কারাগার পরিদর্শনে গেছে। সব সেলের সামনে ২/৩ জন করে সেন্ট্রি আছে। একটা সেলে ২ জন কয়েদী কিন্তু কোন সেন্ট্রি নাই। কৌতুহল থেকে সে জেলারকে কারন জিজ্ঞেস করলো। জেলার বললো, স্যার, এই ২জন বাঙালী। একজন পালাতে গেলে আরেকজন চেচামেচি করে, তাই কেউই পালাতে পারে না!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা!!! অতি সত্য কথা। খুবই ভাল বলেছেন। আমাদের তুলনা হয়না!!! অসাধারণ জাতি!!!!

১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: সব দিকেই ফাঁকিবাজি, মুল বক্তব্যের আলোকে মন্তব্য না করে, মৌচাকে ঢিল মারা হয়েছে।

৪ ও ৫ নং মন্তব্যই হাসির বাক্স।

সবশেষে পোষ্টের আলোকে ১০ নং মন্তব্যের সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: বিনুদুনের সুযোগ ছাড়া, বিনুদুনকে হেলা করা ঠিক না। জীবনে বিনুদুন খুবই জরুরী জিনিস!

সহমত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন, হাসতে থাকুন। হার্ট ভাল থাকবে।

১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

আহমেদ জী এস বলেছেন: আলপনা তালুকদার ,



ভালো লেখা ।

আসলে মানুষ বড়ই আজব প্রাণী !!!!!!
এটা আমাদের বেলায় সবচেয়ে বেশী প্রযোজ্য । আমরা শুধু আজবই নই, বড় বেকুবও বটে !!!!!!!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

পলষ্টার বলেছেন: মানুষ বড়ই আজব প্রাণী!!!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: .................❀✿...❀✿.......................................❀✿......❀✿..................................❀✿.........❀✿............................❀✿.............❀✿.....................❀✿.................❀✿………....❀✿.....................❀✿......❀✿............ ...... ..❀❀✿.sanath❀✿♥♥❇▶nice pic◀❇⏬♥❇▶nice pic◀

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো লিখাটা ও সহমত শতভাগ। আসলে দোষটা আমাদের না দোষটা রাস্ট্র সমাজ সবার তাই সবার মানসিকতা দিন দিন এমন হয়ে যাচ্ছে। ঠিক বকেই মানুষকে উন্নত দেশে পাঠান দেখবেন সে সেরা মানুষ বনে গেছে।

অনেক অনেক ভালো থাুকন। আপনি সত্যিকারেই ভালো লেখিকা।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ। জ্বি, ঠিক বলেছেন। উন্নত দেশে ওরা এমন কিছু সিস্টেম তৈরী করে রেখেছে, যার বাইরে দেশী, বিদেশী কেউ যেতে পারেনা। সবাই সভ্য হতে বাধ্য। খুবই খুশী হলাম আপনার প্রশংসা শুনে। আমি সত্যিকারেই ভালো লেখিকা কিনা জানিনা, তবে সমাজের অসংগতিগুলো আমাকে একটু বেশীই ভাবায়। সেজন্য প্রতিবাদ করতে গিয়ে মাঝে মাঝেই নিজেকে বিপদে ফেলি। আপনার জন্যও রইলো নিরন্তর শুভকামনা। খুব খুব ভাল থাকুন। আপনার জন্য সামুদীয় (শারদীয়র মত) শুভেচ্ছা।

১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

শরীফুর রায়হান বলেছেন: আপনার লেখা প্রথম পাতায় যাওয়ার ও স্টিকি হওয়ার যোগ্যতা রাখে, তবে একটা অনুরোধ পুরুষদের নিয়েও কিছু লিখবেন, ধন্যবাদ

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার লেখার মানকে স্বীকৃতি দেবার জন্য। কিন্তু আপনার মন্তব্যের পরের অংশ বুঝলাম না। পুরুষদের নিয়েও কিছু লিখুন - মানে কি? আমি কি শুধু মেয়েদের নিয়ে লেখি? বেশ, "পুরুষ নির্যাতন" নামে ব্লগে আমার একটি লেখা আছে। আমার ধারণা ওটা পড়লে আপনি একথা বলতেন না। যাইহোক, ভাল থাকুন।

১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৫

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কিছু মানুষ এমনই আপু। এরা নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:০৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। আপনাকে সামুদীয় ( শারদীয়র মত) শুভেচ্ছা।

১৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৬

অর্ক বলেছেন: আপু আসলে ব্যাপারটা নিয়ে ঠিক আমি সেভাবে বলবো না, আসলে উনি নিছক মজা করেছেন আপনার সাথে। আপনার সাথে ওই শিশুটির চেহারায় হয়তো কিছুটা সামঞ্জস্য পেয়ে উনি এরকম বলেছেন! অবশ্যই তা কোনওরকমে সমর্থন যোগ্য নয়। ছবি নিয়ে আপত্তি থাকলে উনি তা বলতে পারেন। আপনি যেহেতু পছন্দ করেননি, তাই ওনার ক্ষমা চাওয়া উচিৎ। কিন্তু আমি আপনাকেই আবার কোনও একটা লেখায় পাঠকের মন্তব্য ছিল না বলে আক্ষেপ করে বলতে শুনেছি, "ভাবছি আমি ব্লগ ছেড়ে দিব চাঁদগাজী ভাই। আপনাকে খুব মিস করবো!" আমার ধারণা ছিল আপনি বোধহয় এসব নিয়ে তেমন সিরিয়াস নন!
যাই হোক দীর্ঘ লেখাটা ব্যক্তিগত ব্যস্ততার দরুন পড়া সম্ভব হলো না। হয়তো ভবিষ্যতে... এখানে আপনি ব্লগার, আমি, চাঁদগাজীও। অনেকেই আছে এসব নিয়ে ঝগড়া বাধিয়ে চলে যাবে, ব্লগ অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। কে যেন সবখানে আপনার এই লেখার লিংক দিয়ে মন্তব্য ছড়াচ্ছে পোস্টে পোস্টে। কজন জঘন্য মানসিকতার ব্যক্তিকে আপনি না বুঝে সমর্থন করেছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি এধরণের ছবি দেয়া আপনার ঠিক হয়নি। আপনার ব্যক্তিত্বের সাথে এধরণের ছবি ঠিক যায় না। মনে হচ্ছে যেন কৌতুক পোস্ট। নিশ্চলই তা নয়। অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
আবারও চাঁদগাজী ভাইয়ের ক্ষমা চাওয়া উচিৎ, যেহেতু আপনি পছন্দ করছেন না। যাই হোক ব্লগিং করুন। ব্লগারদের সাথেই থাকুন। সৃজনশীল মুক্ত বুদ্ধির ব্লগাররা সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পথেই আছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:২৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমি ব্লগের কিছু সমস্যার সংস্কার চেয়েছিলাম। এই নিয়ে কিছু ব্লগারের সাথে আমার ক্যাচাল বাধে। ফলে কিছু ব্লগার যারা আগে আমার পোস্টে লাইক, কমেন্ট করতো, তারা এখন আর তা করেনা। ক্যাচালের পর আমি খুব জরুরী ও ভাল একটি লেখা পোস্ট করি। কিন্তু তাতে তেমন সাড়া পাইনা। তখন গাজী ভাইয়ের একটি ভাল কমেন্টে "মিস করব" বলেছিলাম। শুরু থেকেই দেখেছি গাজী ভাই আমিসহ প্রায় সবার পোস্টেই খোঁচা দেয়া কমেন্ট করেন। আমার একটি পোস্টে উনি আমার আব্বাকে নিয়ে খুবই আপত্তিজনক কমেন্ট করেন। তারপর আমি মডুদের কাছে অভিযোগ করি, প্রতিউত্তরে আপত্তি জানাই। পরে মডুরা কি করেছিল আমি জানিনা। তবে গাজী ভাই ক্ষমা চেয়েছেন। তারপরও আমি ওনার কমেন্টের রিপ্লাই দিতাম না। তবে আমার এ পোস্টে ওনার কমেন্টকে সিরিয়াসলি নিচ্ছি না। আমি ওনার স্বভাব বুঝে গেছি। অন্যদের রাগ থাকতেই পারে। তাঁরা বলতেই পারেন।

১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১০

অর্ক বলেছেন: @ বোকা শাশুড়ি
লেখিকার পূর্বে প্রকাশিত অনেক পোস্টেই চাঁদগাজীর এধরণের মন্তব্য দেখেছি। সেখানে তেমন জোরালো প্রতিবাদ তার ছিল না। বরং কথাচ্ছলে সহাস্যে উড়িয়ে দিতেও দেখেছি। তাকে আমার পীর বলছেন! তাকে আমি ব্লগে গালি পর্যন্ত দিয়েছি। শুরু থেকেই আমি প্রতিবাদী ছিলাম। উনিও তারপর থেকে আমাকে এভয়েড করেন, আমিও।
লেখিকা প্রখর ব্যক্তিত্বসম্পন্ন জ্ঞানী একজন মানুষ। তিনি নিজেই যথেষ্ট...
হঠাৎ আপনি আবার পোস্টে পোস্টে এলোপাথাড়ি লিংক ছড়াচ্ছেন কী উদ্দেশ্যে!
আমি চাঁদগাজীকে কোথাও সমর্থন করিনি।
জঘন্য মানসিকতার আপনার নাম নিয়ে বলেছি কি!
নিজে নিজের প্রৌঢ়ত্বের পরিচয় দিন!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৪০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ক্যাচাল বন্ধ করুন প্লিজ। এর আগে সামুর সংস্কার চেয়ে দেয়া আমার পোস্টে একজন ব্লগার অযাচিতভাবে আরেকজন সম্মানিত ব্লগারকে বিশ্রীভাবে আক্রমণ করেন, তাকে আবার আরো কিছু ব্লগার সমর্থনও করেন। আমারা আপত্তি করার পরও তিনি সরি বলেননি। আমার মনে হয়, নিজেদের মধ্যে ক্যাচাল যত কম হয়, ততই ভাল। আর গাজী ভাইয়ের ও উচিত, কমেন্ট করার সময় লেখকের সম্মানের দিকে খেয়াল রেখে মন্তব্য করা। ধন্যবাদ।

১৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১৪

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার শিশুকালের ছবিটা ভালো লেগেছে


ওনার মন্তব্যগুলো অধিকাংশ সময়েই একটু ব্যাতিক্রম হয়। আমার মনে হয় উনি নিছক মজা করার উদ্দেশ্যে এমন মন্তব্য করেছেন (কল্পনা আপুকে অপমান করার জন্য নয়)। মন্তব্যটা যদি কল্পনা আপুর আত্মসম্মানবোধে আঘাত করে থাকে, তবে বলব, ওনার সরি বলা উচিৎ।
আবার ওনার মন্তব্যটার অর্থ যদি আমরা অন্যভাবে নেই, (যেমন- আপনার, শিশুকালের ছবিটা ভালো লেগেছে। অর্থাৎ আপু যদি ওখানে একটা ফুলের ছবি দিতেন আর, ওনার মন্তব্যটা যদি এমন হত, আপনার ফুলের ছবিটা ভালো লেগেছে।)

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হয়তো উনি মজা করার জন্যই অমন মন্তব্য করেছেন। তবে আপনার কথার সাথে আমি একমত, ওনার কমেন্টগুলো ব্যতিক্রম, বেশীরভাগই খোঁচা মারা এবং খুবই আপত্তিকর। ধন্যবাদ।

২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:২৬

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন: .......... তাহলে তাকে দোষ না দিয়েও পারি।
আমি মনে করি সামুতে আমরা একটি পরিবারের মত। তাই একের প্রতি অন্যে আক্রমনাত্মক না হয়ে, ভুল বোঝাবুঝির বিষয়গুলো নিজেদের মধ্যে মিটমাট করে নিলেই ভালো। এখানে আমরা যারা ব্লগিং করি, আমি মনে করি সবাই মোটামুটি শিক্ষিত (উচ্চ শিক্ষার কথা নাইবা বললাম)। সুতরাং আমাদের তর্ক-বিতর্ক সেই মানেরই হওয় উচিৎ। মুর্খদের মত ঝগড়া-ঝাটিতে জড়িয়ে পড়া আমাদের কি শোভা পায় বলুন?
(মন্তব্যটা শেষ করার আগেই ভুলক্রমে সেন্ড হয়ে গেছে। তাই বাকিটুকু দ্বিতীয় মন্তব্যে লিখলাম।)

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৫০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, শোভা পায়না। নিজেদের মধ্যে সাময়িক মতবিরোধ হতেই পারে। সেটাকে দীর্ঘস্থায়ী করা উচিত নয়। বেশকিছু ব্লগার যারা আগে আমার পোস্টে কমেন্ট করতো, তারা এখন বোধকরি আমার লেখা পড়েইনা। তাতে আমার যে কোন অসুবিধা হচ্ছে তাও নয়। সামুতে বহু পাঠক আছে। লেখার মান ভাল হলে কেউ না কেউ নিশ্চয় পড়বে, পড়ছেও। তবে কিছু ভাল সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেছে, মনোবিজ্ঞানের মানুষ হিসেবে সেটা আমার খারাপ লাগে। আর সবারই উচিত কাউকে আঘাত না দিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করা। ধন্যবাদ।

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: শিরোনামের ছবিটাতে আপত্তি আছে। তবে লেখার বিষয়বস্তু ভাল।

যদিও সবার সবকিছু মনের চিন্তা ভাবনা মিলেনা।

আর গাজী সাহেবের সব কথা ধরা উচিত না। কিছু আছে বেমানান আর কিছু আসলেই ভাবনার খোরাক দেয়। তাই ভালগুলো গ্রহন করুন, খারাপগুলোর বা অপছন্দের বা বেমানান ব্যাপার এড়িয়ে চলাই যুক্তি সংগত।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমি ছবিটাকে আপত্তিকর মনে করিনা। কারণ শিশুদের অমন ছবি বাজে কোন ইঙ্গিত বহন করেনা। গাজী সাহেব ভাল লেখেন। আর ওনার কমেন্ট সম্পর্কে যা বলেছেন, আমি তার সাথে একমত। তবে আমাদের সবারই বোধহয় মন্তব্য করার সময় অন্যের আত্মসম্মানবোধে না লাগে, তা বিবেচনায় রেখে সীমালংঘন না করে মন্তব্য করা। ধন্যবাদ।

২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অদ্ভুত মানুষের মন!!!

+++++

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, বড়ই অদ্ভুত! ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মানুষ বড়ই আজব প্রাণী!!! যথার্থ বলেছেন। আমিও মানুষ ;)

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা!!! তারমানে লজিকের ভাষায় আপনি, আমি, আমরা সবাই আজব!!! ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

রক বেনন বলেছেন: একটি প্রশ্ন, আপনার পোস্টের শিরোনামের ছবিটি যদি একটি ছেলে শিশুর না হয়ে একটি মেয়ে শিশুর হতো তাহলে ব্যাপারটিকে আপনি কি আপত্তিকর হিসেবে ধরতেন?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: খুব ভাল একটা বিষয়ের অবতারণা করেছেন। অনেক ধন্যবাদ। জ্বি, ধরতাম। বা অনেকেই ধরত। কারণ আমাদের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতায় শিশুর মধ্যেও আমরা যৌনতা খুঁজি। সেকারণেই অবোধ শিশুরাও ধর্ষিত হয়। শিশুকে দেখেও আমাদের কাম জাগে, যা কোন সুস্থ মানসিকতার পরিচায়ক নয়। আফসোস!!!!

২৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে সংযুক্ত ছবিটি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। অনুগ্রহ করে দ্রুত ছবিটি সরিয়ে নিন। যে কোন ছবি সুংযুক্তির ক্ষেত্রে ব্লগনীতিমালা অনুসরন করুন।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার কাছে ছবিটাকে নির্দোষই মনে হয়েছিল। বেশ। আপনাদের যেহেতু ভাল লাগেনি, তাই ছবিটা সরিয়ে ফেলছি। ধন্যবাদ।

২৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: যারা অকারণে অন্যের বিষয়ে বিরক্ত হন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে অসুখী, ব্যর্থ ও মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন। তাদের নিজেদের জীবন আনন্দহীন। এজন্যই তারা অন্যের আনন্দ দেখে ঈর্ষাকাতর হয়ে নেতিবাচক কথা বলেন -- প্রায় ক্ষেত্রেই কথাটা ঠিক।
ন্যায়বিচার দাবী করাটা অপরাধী নিরপরাধী নির্বিশেষে প্রত্যেক বিচারাধীন অভিযুক্তের ন্যায্য অধিকার। ন্যায়বিচার করা হলে, প্রদত্ত শাস্তিভোগ অপরাধীর বাধ্যবাধকতা।
মানুষ বড়ই আজব প্রাণী!!! -- শিরোনামের ছবিটাও আজব।
আমি ছবিটাকে আপত্তিকর মনে করিনা(২২ নং প্রতিমন্তব্য) -- একজন লেখিকা হিসেবে হয়তো আপনি তা মনে করেন না, কিন্তু একজন পাঠক হিসেবে আমি তা মনে করি। জানিনা, ছবিটাকে রেখে এত ভাল একটা পোস্টের আবেদন কেন কমিয়ে ফেলছেন। এ ব্যাপারে আমি কাল্পনিক_ভালোবাসা এর ২৬ নং মন্তব্যের সাথে একমত।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার কাছে ছবিটাকে নির্দোষই মনে হয়েছিল। বেশ। আপনাদের যেহেতু ভাল লাগেনি, তাই ছবিটা সরিয়ে ফেলছি। ধন্যবাদ।

২৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছবিটি দৃষ্টি কটু হয়েছে । নির্বাচিত পোস্টে এমন ছবি মডারেশন প্যানেলকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে ।

ছবি না থাকলেও সমস্যা নেই।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার কাছে ছবিটাকে নির্দোষই মনে হয়েছিল। বেশ। আপনাদের যেহেতু ভাল লাগেনি, তাই ছবিটা সরিয়ে ফেলছি। ধন্যবাদ।

২৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: ব্লগ এডমিন কাল্পনিক ভালবাসার এই ধরনের মন্তব্য অনন্ত দু:খজনক ও প্রক্ষপাত মূলক। চাদগাজী পোস্টির মন্তব্য এড়িয়ে তিনি ছবি নিয়ে শুধু কথা বললেন। চাঁদগাজী একজন বয়স্ক ব্লগার?? তার এই ধরনের মন্তব্য কতটা ব্লগ নীতিমালার সাথে সামঞ্জস??

এটাই কি প্রথম??? এর আগে আলপনা তালুকদারের ছবিযুক্ত পোস্টে বলেছেন বাংলাদেশি মেয়েরা ভাত বেশি খায় কি নাহ??
এই রকম আরো অনেক উদাহরণ আছে?? সেই ক্ষেএ আপনার কি একবার তাকে ওয়ার্নিং দিয়িছেন???

ব্লগে আজকে প্রায় অধিকাংশ নিক বানানো হয়েছে চাঁদগাজীর এইসব মন্তব্য জন্য। আপনাদের ব্লগ যেন সর্বপরি চাঁদগাজীকে ঘিরে??আপনাদে ওনার প্রতি এমন মনোভাব যেন ওনাকে ছাড়া যেন আপনাদের ব্লগ প্রায় মৃত। ওনার কথায় দেখি আজকাল জেনারেল থেকে ব্লগারদের সেফ করা হচ্ছে??

আমি কাউকে ব্যন করার পক্ষপাতি নাহ, কিন্তু ওনার প্রতি আপনাদের কেন এর ঊদারতা??? কাল্পনিক ভালবাসা কোন পোস্ট বলেছেন ওনি নাকি ব্লগিং পরিবর্ত মন এসেছে?? এটাই কি তার নমুনা???

আপনাদের উনার এই উদারতা ওনাকে এই ধরনের অশালীন অমার্যিত ভাষা চয়নে আরো সা্হস যোগাচ্ছে। এখানে সবাই নিজ ব্যক্তিত্ব নিয়ে ব্লগিং করতে আসে। সবার জ্ঞান সমান নাহ আর মতের ও অমিল থাকতে পাড়ে, তাই বলে আপনি কি মাদ্রাসায় পড়ান, আপনার মগজ কম এই ধরনের তুচ্ছ তাচ্ছিল করে মন্তব্য করা কি ব্লগ নিতিমালায় সামিল???

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমি বিষয়টি পাঠক ও মডুদের বিবেচনার জন্য ছেড়ে দিলাম। ধন্যবাদ।

২৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

ধুতরার ফুল বলেছেন: বোকা শাশুড়ি কে আবার???

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: পোস্ট সম্পর্কে কথা বললে ভাল হয়। ধন্যবাদ।

৩০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাদের যেহেতু ভাল লাগেনি, তাই ছবিটা সরিয়ে ফেলছি। - পাঠকদের মতামতের প্রতি সম্মান জানিয়ে ছবিটা সরিয়ে ফেলার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ।

৩১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবি ও পোস্টে মিল না থাকায়, আমি হিউমার করার চেস্টা করেছিলাম

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ইটস্ ওকে।

৩২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার ধরণা, আপনি সহজভাবেই নিয়েছেন, অনেকে বুঝতে পারেননি

১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: এবারেরটা নিয়েছি। এর আগে একটি কমেন্টে খুবই মন খারাপ হয়েছিল। যাইহোক, ভাল থাকুন।

৩৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার এই পোস্টে এসেও ছবিটির জন্য বিরক্তি নিয়ে বেরিয়ে গেছি। কন্টেন্টস এর বক্তব্য ঠিকই বলেছেন।

আর চাঁদগাজীর কোয়ালিটি মন্তব্য সহ্য করার মত ম্যাচুরিটি লেভেলে বাংলা ব্লগ এখনও যেতে পারেনি............

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: তাহলে কি ধরে নেব, এবারও আমার লেখা পড়েননি???!!! আফসোস!!!!

৩৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আফসোস ...........কার জন্যে ? আমি না পড়ে মিস কর্লাম এ জন্যে ? সাধারনতঃ কোন পোস্ট পুরোটা না পড়ে কখনো আমি কমেন্ট করিনা...........

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আফসোস এবারও পড়েননি। তারমানে একটা কমেন্ট থেকে বঞ্চিত হলাম কিনা!!!

৩৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৭

ডোডো পাখির বাচ্ছা বলেছেন: গরু মেরে জুতা দান কথাটা মনে পড়ে গেল চাঁদগাজীর শেষের কমেন্ট দুইটা দেখে। মডারেটরের একচোখা আচরণ দুঃখজনক। সব দেখার পরও চাঁদগাজীর জন্য সাতখুন মাফ, এটা কেমন কথা।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার লেখা বিষয়ে কিন্তু কিছু বলেননি। যাইহোক, ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: কথার মারপ্যাঁচে পড়ে গ্যালেন, আমি পুরোটা পড়েই কমেন্ট করেছিলাম......তবে আপনি ব্যাতিক্রমকে জ্যানারেলাইজ করে ফ্যালেন আর্কি.........

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করলে লেখার বিষয়ে কিছু বলতেন। তা তো দেখছিনা। কথার মারপ্যাঁচে পড়তেই পারি। কারণ মানুষ ( কিছু মানুষ, সব মানুষ নয়। সব মানুষ বললে জেনারালাইজড হয়ে যায়) বড়ই আজব প্রাণী। সহজ কথা সহজভাবে না বলে মারপ্যাঁচে কথা বলতে ভালবাসে। যাইহোক, ভাল থাকুন। লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যের জন্যও। আপনাকে সামুদীয় (শারদীয়র মত) শুভেচ্ছা।

৩৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বাংলাদেশীরা নেগেটিভ কমেন্ট করার কোন সুযোগ পেলে তা ছাড়ে না। এইটা এই দেশের মানুষের বৈশিষ্ট্য। আগে আমারও কিছুটা মন খারাপ হত, বিরক্ত হতাম। কিন্তু সময়ের সাথে এখন মানসিকতা বদলেছে। এখন বরং এই সমালোচনাটা আমাকে অনেক কিছু বলে দিয়ে যায়। কখন কোথায় কি বলতে হবে কিংবা কি করে চলতে হবে সেসবের একটা ভালো ধারনা পাওয়া যায়। আমি আগে মানুষকে একদমই পরোয়া করতাম না। এখন ভালই গুরুত্ব দিয়ে চলি। সেকারনে তাদের তুচ্ছ নেতিবাচক কথাও আমার কাছে এখন বেশ ইম্পরট্যান্ট।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ভাল। আপনার উন্নতি হয়েছে। আমার কোনই উন্নতি হয়নি। আমি এখনও উল্টাপাল্টা কিছু দেখলে চেতে উঠি। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.