নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মন, ভাবনা, অনুভূতি ও ভালবাসা বৈচিত্র্যময় বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর!https://www.facebook.com/akterbanu.alpona

আলপনা তালুকদার

ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী

আলপনা তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন লেখা জরুরী, বিশেষ করে মেয়েদের

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩১



মানুষ লেখালেখি করে প্রধানতঃ ৬ টি কারণে-

১। মানুষ লেখে মূলতঃ মনের আনন্দে। তার নিজের ভাবনা, অনুভূতি, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করতে ভাল লাগে, তাই লেখে।

২। লেখা পড়ে মানুষ অনেক কিছু জানবে, জ্ঞান বাড়বে, লোকের উপকার হবে, সমাজ, রাষ্ট্র, তথা জীবনের নানা অসংগতি সম্পর্কে জেনে সচেতন হবে, তাই লেখে।

৩। লেখা পড়ে মানুষের চিন্তাভাবনা, মানসিকতা, ধারণা, আচরণ ইত্যাদি পরিবর্তন হবে। এভাবে ধীরে ধীরে সমাজ পরিবর্তন হবে, দেশ এগিয়ে যাবে, সেজন্য লেখে।

৪। পাঠককে নির্মল আনন্দদানের জন্য লেখে, সুখ-দুঃখের নানা ঘটনা, চরিত্রের মাধ্যমে সমাজের নানা বিষয় তুলে ধরে মানুষকে বিনোদন দেবার জন্য লেখে।

৫। কেউ কেউ লেখেন বিশেষ বিশেষ ঘটনা মানুষকে জানানোর জন্য। যেমন - বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা (যেমন- মুক্তিযুদ্ধ), নানা অপরাধ, আবিষ্কার, ভ্রমণকাহিনী, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ইত্যাদি।

৬। কেউ কেউ লেখেন বিখ্যাত হওয়ার বা অর্থ উপার্জনের জন্য।

কেন লেখা জরুরী?

যাঁরা লেখালেখি করেন (উপরের যেকোন কারণেই লেখেন না কেন), তাঁরা জানেন, লেখার কাজটা সহজ নয়। হলে সবাই লিখতেন। আবার অনেকের লেখার হাত, ক্ষমতা বা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও লেখেননা। এটা অন্যায়। মহাঅন্যায়। সৃষ্টিকর্তার দেয়া ক্ষমতার অপচয় করা পাপ।
হুমায়ূন আহমেদ যদি শুধু শিক্ষকতা করে জীবন পার করে দিতেন, তাতে তাঁর তেমন কোন ক্ষতি ছিলনা। দিব্বি খেয়ে-দেয়ে, হেসে-খেলে জীবন পার করে দিতে পারতেন। এতে তাঁর ক্ষতি না হলেও আমাদের বিশাল ক্ষতি হয়ে যেত। তাঁর হাত দিয়ে আমরা যা পেয়েছি, সেই দূর্লভ অবদান থেকে এদেশের মানুষ বঞ্চিত হতো। তাঁর মৃত্যুর পরেও এদেশের মানুষ শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতাভরে তাঁকে স্মরণ করবে তার কাজের জন্যই। স্বল্প জীবনে এ পাওয়া কম নয়। তেমনি পৃথিবীর অসংখ্য লেখক, কবি, সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী, গবেষকরা তাঁদের লেখা ও কাজ দিয়ে আমাদের ঋণী করেছেন। তাই যাঁরা লিখতে পারেন, তাঁরা লিখুন। এখন সামাজিক মাধ্যমগুলো লেখালেখির অনেক সুযোগ তৈরী করে দিয়েছে। অনুপ্রেরণা না পাওয়া, ব্যস্ততা, কেউ পড়বেনা, সমালোচনা করবে, বাধা দেবে... ইত্যাদি কোন অজুহাতেই লেখা বন্ধ করা উচিত নয়।

মানুষ ছোটবেলা থেকে তার পরিবার, আত্মীয়, খেলার সাথী, স্কুল, সহপাঠী, শিক্ষক, প্রতিবেশী সমাজ, পারিপার্শ্বিকতা ইত্যাদি নানাকিছুর সাথে তার মিথস্ক্রিয়া ( Interaction) হয়। এর মাধ্যমে মানুষ তার চারপাশে যাকিছু দেখে বা যেসব ঘটনার মুখোমুখি হয়, তা থেকে বিভিন্ন বিষয়, ঘটনা সম্পর্কে তার অভিজ্ঞতা বা ধারণা তৈরী হয়। প্রত্যেক মানুষের বংশগতি ও পরিবেশ আলাদা। ফলে তার অভিজ্ঞতা ও কোন অভিজ্ঞতা তুলে ধরার ক্ষমতা (লেখা, ছবি, আঁকা বা অন্য কোনভাবে) আলাদা। মানুষের অভিজ্ঞতা আসে দুভাবেঃ

১। একই সমাজ, দেশ বা পরিবেশে বসবাসকারী সব মানুষের অভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে। যেমন - বাংলাদেশের আবহাওয়া, পরিবেশ, মানুষের জীবনযাপন প্রণালী, খাবার, পোশাক, ভাষা, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি,... ইত্যাদি সব বাঙ্গালীদের অভিন্ন অভিজ্ঞতা।

২। প্রত্যেক ব্যক্তির জীবনে ঘটে যাওয়া ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা যা সবার একরকম হবেনা। যেমন - কোন অপরাধের শিকার হওয়া, কোন বিশেষ ঘটনা (যেমন - মুক্তিযুদ্ধ) দেখা, যুদ্ধে সব হারানো, চোখের সামনে প্রিয়জনকে খুন হতে দেখা, হিন্দু, মুসলিম বা যেকোন সংস্কৃতিতে বেড়ে ওঠার ফলে ঐ সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা, বিদেশে গিয়ে ভিনদেশী কোনকিছু জানা,.... ইত্যাদি অভিজ্ঞতা সবার হবেনা। তাই প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজ নিজ অভিজ্ঞতা, ধারণা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ,... ইত্যাদি তার লেখার মাধ্যমে তুলে ধরলে সেই অভিজ্ঞতা বা ভাবনা সম্পর্কে আমরা জানতে পারব।

সব মানুষের সবরকমের অভিজ্ঞতা হবার সুযোগ নেই। সবার জীবনে সবকিছু ঘটেনা। যেমন, আমার এক পাঠক আমি কাউন্সেলিং করি জেনে আমাকে তাঁর মানসিক কষ্টের কথা জানিয়েছেন। ছোটবেলায় তাঁর বাবা খুন হয়েছিলেন। সে খুন করিয়েছিলেন তাঁর আপন দাদী। ১৪/১৫ বছর বয়সে এটা জানার পর থেকে তিনি মানসিক কষ্টে ভুগছেন। এমন অভিজ্ঞ তা সবার হবেনা। কিন্তু তিনি যদি লেখেন বা বলেন, তাহলে আমরা অন্যরকম একটি অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পাব।

হুমায়ূন আহমেদের ছেলে নুহাশের লেখা আমি পড়েছি। এত আপন যে বাবা, দ্বিতীয় বিয়ে করার পর সেই বাবাই কিভাবে একটু একটু করে পর হয়ে যায়, তার কষ্টকর অভিজ্ঞতার বর্ণনা আছে তার লেখায়।

তাই প্রতিটা মানুষের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা শিখতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা জানার সহজ উপায় হল লেখা। লেখা সময়কে ধরে রাখে। কেউ আজ যা লিখছে, তা বর্তমান। আবার এই লেখাই অনেকদিন পরে হয়তো অতীতেের মূল্যবান দলিল বলে বিবেচিত হবে। বিভিন্ন অতীত ইতিহাসের স্বর্ণালী দিনগুলো আমাদের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে লেখা, ছবি, সিনেমা-নাটক, ডকুমেন্টারি ইত্যাদির মাধ্যমে। সামাজিক নানা অসঙ্গতিগুলো লোকে প্রতিনিয়ত তুলে ধরে লেখার মাধ্যমে। ফলে আমরা সচেতন হই।

আমরা কোন কিছু শিখি আমাদের সামনে কোন সমস্যা, লক্ষ্য বা চাহিদা থাকলে। যেমন - লেখাপড়া, কোন কাজ, কম্পিউটার ইত্যাদি শিখি আমাদের কোন না কোন চাহিদা পূরণের জন্য। কোন বিশেষ লক্ষ্য, উদ্দেশ্য বা চাহিদা ছাড়া যখন আমরা কোন কিছু শিখি, তখন তাকে আকষ্মিক শিখন (Incidental learning) বলে। আমরা যখন কারো লেখা পড়ি, তখন আকষ্মিকভাবে অনেককিছু শিখে ফেলি, কোন কিছু শেখার বিশেষ কোন লক্ষ্য ছাড়াও। আর আমরা যখন কোন কিছু দেখি, শুনি, পড়ি, অনুভব করি, তখন সেই অভিজ্ঞতার একটি ছাপ মস্তিষ্ক তার স্মৃতিতে রেখে দেয়। পরে প্রয়োজনের সময় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয়। ফলে লেখার মাধ্যমে মানুষকে আকষ্মিকভাবেও অনেককিছু শেখানো যায়। এভাবে জ্ঞান বাড়ে। এভাবে শেখা অভিজ্ঞতা মস্তিস্কে জমে জমে নতুন ধারণা তৈরী হয়। ফলে লেখার মাধ্যমে কারো ধারণা বদলে দিয়ে তাকে সচেতন ও প্রতিবাদী করা যায়। এভাবে ধীরে ধীরে সমাজ পরিবর্তন করা যায়।

আমি নিজে কেন লিখি? লিখে কি লাভ?

আমি লেখালেখিতে এসেছি আমার প্রিয় কিছু মানুষ, বন্ধুর জোরাজুরিতে। নাহলে হয়তো কখনোই কোথাও কিছু লিখতাম না। পারিবারিক, সামাজিক, মানসিক, নারী, শিশু ও শিক্ষাবিষয়ক লেখাগুলোতে আমি মূলত এ সম্পর্কিত নানা সমস্যার কারণের যুক্তিপূর্ণ ব্যাখ্যা ও সেসব সমস্যার সমাধান সম্পর্কে লিখি। কারণ এসব বিষয়ে কেউ তেমন লেখেন না বা কম লেখেন বলে। এখন ভেতর থেকে একটা তাগিদ তৈরী হয়েছে। এখন লিখি পাঠকের কাছে একটা দায়বদ্ধতা অনুভব করি বলে।

আমি লিখি দেখার বা জানার জন্য যে, আমি বিষয়গুলোকে যেভাবে দেখি, যেখাবে ব্যাখ্যা করি, অন্যরা সেভাবে দেখে কিনা। আমি জানতে চাই, আমি কোন ঘটনা যেভাবে বলছি, আমার লেখা পড়ার পর মানুষ নতুন করে ভাবুক সেটা ঠিক বলছি কিনা বা কি ভুল বলছি। অর্থাৎ চিন্তার খোরাক জোগানোর জন্য। নতুন করে বিষয়গুলো নিয়ে ভাবার জন্য।

লেখার মানঃ

এবার আসি লেখার মান প্রসঙ্গে। সবার লেখার মান সমান নয়। সবার লেখা সবার ভাল লাগবে, এমনও নয়। না লাগাটাই স্বাভাবিক। কারণ সবার মন-মানসিকতা, পরিবেশ, পছন্দ, মূল্যবোধ, বিশ্বাস... ইত্যাদি আলাদা। কারণ প্রতিটা মানুষই ইউনিক। কেউ কারো মত নয়। আমাদের মানসিকতার খুব অল্প কিছু জিনিসই অন্যের সাথে মেলে। এজন্যই জীবন এত বৈচিত্র্যময়। সবাই সবকিছু একই দৃষ্টিতে দেখলে জীবন একঘেঁয়ে হয়ে যেত।

আমাদের শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই খুব ভাল লেখেন, নানা বিষয়ে গবেষণা করেন যাঁর যাঁর নিজস্ব ক্ষেত্রে। আমার পরিচিত আরো অনেকেই লেখেন নানা বিষয় ও সাহিত্যের নানা দিক থেকে। তাঁদের সবার লেখাই আমি কম-বেশী পড়ি। পাশাপাশি অবাক হই, হতাশ হই এটা দেখে যে, এই লেখকদের মাঝে লেখিকার সংখ্যা খুবই কম। অথচ আমি জানি, চাইলে তাঁরা অনেকেই ভাল লিখবেন।

মেয়েদের লেখা উচিত কেন?

মেয়েদের লেখালেখি করা উচিত, যদিও সংসার, চাকরী সামলিয়ে তা কঠিণ। সবার ভাবনা অনুভূতি আলাদা। মেয়েরা মেয়েদের মনের কথা, কষ্ট বা সমস্যা যেভাবে বুঝতে ও বলতে পারে, ছেলেরা সেটা পারেনা। আর আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত মেয়েদের সাথে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, সেগুলো সম্পর্কে মেয়েদের লেখার মাধ্যমে সচেতন, সোচ্চার থাকা দরকার। তাহলে ধীরে ধীরে সমাজে মেয়েদের মানসিকতার পরিবর্তন হবে, তাদের প্রতি নির্যাতন বন্ধ হবে, তাদের সামাজিক অবস্থান উন্নত হবে। নারী নির্যাতন ছাড়াও সমাজের যেকোন অন্যায়-অসঙ্গতি সম্পর্কে লিখুন। তাতে অপরাধীরা সামাজিকভাবে হেয় হবে, আইনের লোকেদের চোখে পড়বে, অপরাধীর শাস্তি হবে, ভিকটিমরা ন্যায়বিচার পাবে, মানবিকতার জয় হবে। নিজেদের যেকোন অভিজ্ঞতা, অনুভূতি, পরামর্শ শেয়ার করুন। ভারতের এই নারী (উপরের ছবিতে) একটি চিঠিতে লিখেছিলেন ধর্মগুরু রাম রহিম সিং এর নানা কুকর্মের কথা যা পত্রিকায় ছাপা হবার পর সেই ভণ্ড গুরুর বিচার ও সাজা হয়েছে। সুতরাং কখনো কখনো কোন সাহসী নারীর লেখা একটি চিঠিও থামিয়ে দিতে পারে দীর্ঘদিন ধরে ঘটে চলা সঙঘবদ্ধ কোন ভয়ংকর অপরাধ ও অপরাধীদের অপতৎপরতা। তাই সাহসী হোন। লিখুন।

আমার আজকের লেখা তাঁদের উদ্দেশ্যে যাঁরা পারেন, অথচ লেখেন না বা লেখার চেষ্টা করেন না। আমার অনুরোধ, অল্প করে হলেও কিছু লিখুন। যেমনই হোক। লিখতে লিখতে হাত পাকা হবে। এমন অনেক বিষয় সামনে চলে আসবে যেগুলো নিয়ে লেখা জরুরী বা যেগুলো নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করবে।

আমার লেখা পড়ার পর যদি একজন লেখকও তৈরী হয়, আমার লেখা স্বার্থক হয়েছে বলে ধরে নেব।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর বিশ্লেষণ ধর্মী একটি লেখা। খুবই চমৎকার হয়েছে।






ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

প্রামানিক বলেছেন: মেয়েদের লিখতে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখালেখি নিয়ে লেখাটি ভাল লেখা প্রবন্ধ, পড়ে লেখালেখি করা উল্লেখ্য উৎসাহ পাচ্ছি। ভাল লাগল, আরো লিখুন। ধন্যবাদ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, নিশ্চয় লিখব। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।+

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনার লেখাটি পড়ে আমি উৎসাহিত হ'লাম! আর অবশ্যই নারীদের বেশি বেশি লেখা উচিত। কেননা সমাজের অর্ধেক সংগতি ও অসংগতির পর্যবেক্ষণ তারা ছাড়া আরো কোন ভিন্ন লিংগধারীর পক্ষে তুলে আনা কদাচিৎ সম্ভব।একজন নারীর চোখে বিশ্ব কিংবা দেশ দেখার প্রয়োজন আমাদের সবার। তাদের দৃষ্টিভংগি ও সমাজের বিভিন্নদিক নিয়ে লেখনী আজকাল দেখি কই? ব্লগে আপনারা লেখছেন বলেই আজকাল আমরা কিছু পড়ছি শিখছি... জানছি... ধন্যবাদ!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

রাতু০১ বলেছেন: সুন্দর প্রকাশ, ভাললাগা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধনবাদ। ভাল থাকুন।

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: ভাল লাগার পোস্ট।

বেশির ভাগ মেয়েই ইচ্ছা থাকা সত্বেও লিখতে পারে না সময়ের অভাবে। তাদের উপর সংসার সামলানো, বাচ্চাদের দেখাশোনা, স্বামীর সেবা করার দায়িত্ব থাকে। এসব কিছু করে তারা এত ক্লান্ত হয়ে পড়ে যে, অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না লেখালেখি করা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, ঠিক। তবু চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ধন্যবাদ।

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার চিন্তাধারা ভালোলাগলো !
শুভ কামনা ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার লেখাটা খুবই সেলফ এক্সপ্লেইন্ড | কারো আর কোনো মন্তব্যেরই কোনো দরকার নেই এটাকে কমপ্লিমেন্ট করবার | বেশিরভাগ জায়গায়ই আপনার সাথে একমত হলাম | চমৎকার | অনেক ধন্যবাদ নিন |

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: নিলাম। আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা।ভাল থাকুন।

১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

নতুন বলেছেন: লেখার মানঃ
এবার আসি লেখার মান প্রসঙ্গে। সবার লেখার মান সমান নয়। সবার লেখা সবার ভাল লাগবে, এমনও নয়। না লাগাটাই স্বাভাবিক। কারণ সবার মন-মানসিকতা, পরিবেশ, পছন্দ, মূল্যবোধ, বিশ্বাস... ইত্যাদি আলাদা। কারণ প্রতিটা মানুষই ইউনিক। কেউ কারো মত নয়। আমাদের মানসিকতার খুব অল্প কিছু জিনিসই অন্যের সাথে মেলে। এজন্যই জীবন এত বৈচিত্র্যময়। সবাই সবকিছু একই দৃষ্টিতে দেখলে জীবন একঘেঁয়ে হয়ে যেত।


সহমত <<

লেখার মান ভালো হবেনা এই ভাবনা পুরাই ভুল.... প্রতিটি মানুষ ইউনিক তার ভাবনা ইউনিক তার লেখাও ইউনিক...

তার নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস রেখে নিজের মনের ভাব প্রকাশের চেস্টা করতে হবে। চেস্টা চালিয়ে যেতে হবে। :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: লেখার মান ভাল হবেনা, তা বলিনি সমান হবেনা। কারো লেখার মান একটু বেশী ভাল হবে, কারো কম। কেউ প্রথম থেকেই ভাল লেখে, কারো লিখতে লিখতে হাত পাকা হয়। তাই না লিখলে বোঝা যাবেনা, কার লেখার মান কেমন। এটা বোঝা যায় পাঠকের প্রতিক্রিয়া থেকে। তাই আগেই মানের চিন্তা না করে লেখা শুরু করা উচিত। ধন্যবাদ।

১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লাগল কথাগুলো। সহমত...

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

মু ওমর ফারুক বলেছেন: ধন্যবাদ

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আপনার লেখাটি তথ্যবহুল এবং অনুপ্রেরণাদায়ক। সৃষ্টিকর্তা এই অমূল্য দান সবাইকে দেন না। তাই যাদের দেন, তাদেরকে তা সযত্নে লালন করা উচিত।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপা। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আলপনা তালুকদার ,





একজন লিখিয়েকে কিছু কিছু সুন্দর ও মননশীল গুনাবলীকে অধিকারে রাখতে হয় নইলে তার হাতে কলম উঠে আসার কথা নয় ।
নয় বলেই আপনার শিরোনামের একটি অংশকে আমি ইতিবাচক হিসেবে দেখছি । কারন একজন নারীই সর্বংসহা ধরিত্রীর মতোই বুকে আগলে রাখেন সন্তানকে , যে সন্তান একটি সুন্দর ভবিষ্যতের প্রবক্তা হয়ে উঠতে পারেন । এক্ষেত্রে পুরুষের ভূমিকা নগণ্য । নারী যদি লিখিয়ে হয়ে ওঠেন তবে তাঁর মনের বাগানে কিছু না কিছু সুন্দর ও মননশীল ফুল ফুটবেই । সে ফুলের সৌগন্ধ ছড়াবে তার সন্তানের ভাবনার জমিনে ।
আর এতে করেই একটা সুন্দর , শালীন, জ্ঞানী , বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বীজ রোপিত হয়ে যাবে । গড়ে উঠবে একটা সমৃদ্ধ জাতি ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন। একজন সচেতন মা - ই পারেন একটি সচেতন জাতি গড়তে। তাঁর অভিজ্ঞতা অফুরন্ত জ্ঞানের ভাণ্ডার। তাই তিনি লিখলে তা থেকে উপকৃত হবে গোটা জাতি। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

আরজু পনি বলেছেন: শিরোনামটা টেনে আনলো।
ভালো লাগা রইল লেখায়, সাথে লেখায় সম্মান জানাতে প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
ভালো থাকুন অনেক।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। সেইসাথে শুভকামনা - ভাল থাকুন সবসময়।

১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ বেশ ভাল লাগলো।

বেগম রোকেয়া নারী জাগরনের কথা বলেছিলেন। তিনিও লিখেই জানিয়েছিলেন।

নারীদের লেখালেখিতে আসা একান্ত উচিত। আমার মতে তারা আসছেও। নারী পুরুষ কেউই এই দিকে পিছিয়ে নেই এখন আর।
অনেক নারী ব্লগার আছেন এই ব্লগেই।

পোষ্টের কথা আল লাগলো।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আছেন। আসছেনও। তবে সংখ্যায় কম। তার নানা কারণও আছে। সংখ্যাটা যত বাড়ে, ততই মঙ্গল। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৬

ANIKAT KAMAL বলেছেন: স‌ত্যি অসাধারন

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩১

সাইফুর রহমান খান বলেছেন: ভাল লেগেছে

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৮

রাফা বলেছেন: Great ,nice and valuable written.
Thanks.

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৩

আব্দুর রহিম p.t বলেছেন: খুবই ভালো লেখা। প্রিয়তে যোগ করলাম।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সমাজ সচেতনতামুলক একটি ভাল লেখা ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন স্যার। আপনার শেষ পোস্টটাও বরাবরের মত খুবই তথ্যবহুল ও উপকারী। দীর্ঘ হলেও মন দিয়ে পড়েছি। ছবিগুলোও দারুণ! ভাল থাকুন স্যার।

২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: ১ আর ৫ নং টা আমার লেখালেখির মূলকারন আলপনা তালুকদার, বিশেষ করে ১।
লেখালেখি করার অদম্য ইচ্ছাই বাস্তবায়িত করছি এই ব্লগের মাধ্যমে। এক বছর ভার্চ্যুয়াল কিবোর্ড দিয়ে অনেক কষ্টে লিখেছি । তাতে ছিল অজস্র বানান ভুল । তবে এই সাত বছরেও বানান ভুলের ভুত কাধ থেকে নামেনি । তারপরও লেগে আছি যা আমার মত ধৈর্য্যহীন মানুষের জন্য একটা বিরাট বিস্ময় !
সবাই বিশেষ করে মেয়েরা এগিয়ে আসুক সেই প্রত্যাশা রইলো।
+

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ আপা। চালিয়ে যান। হাল ছাড়বেন না। চলুক কলমের যুদ্ধ অবিরাম। ভাল থাকুন।

২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

আতাশ ভাই বলেছেন: চমৎকার।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার চিন্তাধারা।
অল্প করে হলেও আবার লেখা শুরু করতে হবে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: গুড। শুনে খুশী হলাম। এইতো চাই!!! শুরু করুন। ধন্যবাদ।

২৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার পড়ার বিষয় গুলি আমাকে জীবনে স্বচ্ছন্দ আর সাবলীল হতে সাহায্য করে থাকে, তাই আমার আগ্রহ পড়ার দিকেই বেশি। দুনিয়ায় অনেক অরাজকতায় আমাদের বসবাস; যদি আমরা এসব অরাজকতার , অবিচারের কারণ খুঁজে না পাই আমাদের পড়াশোনার মদ্ধেও তাহলে তো মূল্যহীন সেটা; মদ্ধজুগিও বাবস্থার দিকে নিয়ে যেতে পারে পৃথিবীকে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অরাজকতার কারণ খুঁজুন। আত্মসমালোচনা করতে ভুলবেন না। নিজেদের দোষ শোধরান। তাহলে ধীরে ধীরে সমাজ শুধরে যাবে। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখি,যদি ও সেসব লিখার পর্যায়এ পড়ে কিনা সন্দেহ!
তবে লিখি ৪/৫ নং কারনে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: যে কারণেই হোক, লিখুন। আর লেখার পর্যায়ে পড়ে কিনা - সেটা দেখা আপনার কাজ নয়। তারজন্য পাঠকরা আছেন। ধন্যবাদ।

২৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

আতিকুর রহমান অপু বলেছেন: আমার লিখতে ইচ্ছে করে। কিন্তু আমার লেখার মান কেমন হবে এটা চিন্তা করে তেমন লেখা হয় না। নিজের মধ্যে কেমন যেন কাজ করে। তবে আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো। অনুপ্রাণিত হলাম। নিজের ভাবনা গুলো ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমি প্রথম যখন লেখা শুরু করি, তখন আমারও এমনই মনে হতো। আপনি লেখা শুরু করুন। পরে ধীরে ধীরে নিজের প্রতি আস্থা আসবে। ধন্যবাদ।

২৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

প্রদীপ চন্দ্র দাস বলেছেন: আপনার ধর্য্য আছে বলা যায়।। এত ধর্য্য ধরে কেও কিছু করে না।। আপনার কথা আমার কাছে অনেক ভালো লাগেছে।। ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ব্লগে আমার চেয়ে অনেক বিশাল বিশাল লেখা পোস্ট হয়। সেগুলো তথ্যবহুল এবং জরুরী। পড়ুন এবং লিখুন। ধন্যবাদ।

২৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুধু মেয়েদের কেন?
আমার মতে ছেলে মেয়ে উভয়েরই
লেখা জরুরী। তবে লেখার আগে
পড়তে হবে প্রচুর। ভালো পাঠকই কেবল
ভালো লেখক হতে পারে। প্রতিটি মানুষের
বাস্তব অভিজ্ঞতা যদি লিখে প্রকাশ করে তবে
তা থেকেও আমরা শিখতে পারি।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: সবারই লেখা জরুরী। মেয়েদের বেশী কারণ মেয়ে লেখক কম। জ্বি, ঠিক। প্রচুর পড়া দরকার। পড়লে লেখা বেশী তথ্যবহুল ও যুক্তিপূর্ণ হয়। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬

আহমাদ সালেহ বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার চিন্তাধারা।
অল্প করে হলেও লেখা শুরু করতে হবে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। শুরু করুন।

৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমি মানুষকে বৈষয়িক প্রাণী বলে জানি ; আর অন্য সব প্রাণীর চেয়ে এটা খুব আলাদা। কেন হয়েছে এরকমটা --- এটা না জেনে আমাদের বিষয় গুলি সুবিন্যস্ত হয় না --- বেশি বেশি বিচ্ছিন্নতায় ঝুঁকে যায়, সুযোগকে সুযোগ্যতায় পরিণত করার প্রয়াসী হয় । ভাব এবং মানবিক ভালবাসায় ;এবং----;এবং এর সমস্ত বিবেচনায় আমরা ইতর-বিশেষ করতে অনেকটাই বাদ্ধ থাকছি তার কারণ হল এসব কিছুই বাক্তিত্তের অনুগামিতায় চলছে--- যুগ যুগ ধরে। তাই দরিদ্রের বাক্তিত্ত ভাব- ভালবাসার নয় তারা অনুগামিতায় থাকে ; কিন্তু তবু অবাদ্ধ নয় ---- তারা সুধু পড়তেই অক্ষম । বলতে পারে সদাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ?

৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

হাসান মাহমুদ১৮ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমারও ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।

৩৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

তপোবণ বলেছেন: লেখাটি ভালো লাগলো, এই লেখায় মেয়ে ছেলে সবাই অনুপ্রাণিত হবে লিখতে। শত ব্যস্ততার মাঝেও লেখা এবং তা প্রকাশের আনন্দই অন্যরকম। ছেলেরা যদিও বা কিছু সময় পায় লিখতে কিন্তু মেয়েদের পুরো সময়টা হেসেলেই চলে যায়। ছেলেদের মতো মেয়েদের তো আবার কোন ডে অফ নেই, সংসারি মেয়েদের মনে হয় কোন ছুটি-ছাটা থাকতে নেই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, কোন ডে অফ নেই। চাকুরীজীবী মেয়েদের অবস্থা আরো শোচনীয়! ডবল পরিশ্রম!! অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.