নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মন, ভাবনা, অনুভূতি ও ভালবাসা বৈচিত্র্যময় বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর!https://www.facebook.com/akterbanu.alpona

আলপনা তালুকদার

ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী

আলপনা তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

অংক শিক্ষা

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১২



অংক শিক্ষা

আমার দুই মেয়েকেই ছোটবেলা থেকেই আমি পড়াই। বড়টাকে এখন কম দেখি। কিন্তু ছোটটা (টুতে পড়ে) আমার কাছেই পড়ে। আজ ছুটির দিনে সকালে আমার মেয়ের বাবা তার বেকারত্ব ঘোচাতে মেয়েকে বিয়োগ অংক করাতে বসেছেন। বাবা বলছেন, "মনে কর, তুমি ত্রিশ  টাকা নিয়ে বাজারে গেলে। বিশ টাকা দিয়ে একটা কোক কিনলে....।" বাবাকে থামিয়ে দিয়ে মেয়ে বলল, "আমি তোমার কাছে অংক করবনা। তুমি অংক পারনা। আমি কি কোক কিনব নাকি? আমি তো কিনব আইসক্রিম।" ব্যাস্! পড়া শেষ!!!

মরাল অফ দ্যা স্টোরিঃ  অনেকগুলো বিদেশী ডিগ্রীধারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হলেই যে সে অংক ভাল জানবে, তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কারণ ক্লাস টুর বিয়োগ অংক করানো পিএইচডি করানোর চেয়েও অনেক বেশী কঠিণ!!!!!

 
(শিক্ষা মনোবিজ্ঞান বলে, প্রতিটি শিশুর বয়স, ক্ষমতা, আগ্রহ, বুদ্ধি,....  ইত্যাদি যেহেতু আলাদা, তাই তাদেরকে সেই অনুযায়ী শেখাতে হবে। শিশুরা বয়সের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের কারণে দুষ্টামী করবে, পড়া ফাঁকি দেবে, পড়তে চাইবে না বা পড়লেও বড়দের মত অত তাড়াতাড়ি মনোযোগ দেবেনা। আপনি বাবামা বা শিক্ষক হলে তাকে আদর দিয়ে, বুঝিয়ে, সাহায্য করে, ধৈর্য্য ধরে, ভয়ভীতি-নির্যাতন না করে আনন্দের সাথে শেখাবেন। আর জোর করে যেকোন উপায়ে শুধু বেশী নম্বর পাওয়ার জন্য মুখস্থ করে পড়ালে সে কিছুই শিখবেনা। শিশুরা বুঝে ও আনন্দের সাথে শিখলে সেটাই কেবল শিশুর দীর্ঘদিন মনে থাকে, সেই শিক্ষাই কেবল শিশুর জীবনের নানা পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়ানোর কাজে লাগে। আমাদের অনেকের ধারণা, শিশুরা কম বোঝে। এই ধারেণা ঠিক নয়। ওরা ওদের মত করে বোঝে, ব্যাখ্যা করে, যা বড়রা সবসময় বোঝেনা। শিশুর  সরলতাকে কখনও বোকামী ভাববেন না। প্রতিটা শিশুই ইউনিক, প্রতিটা শিশুই সৃষ্টিকর্তার অনবদ্য দান!!!)

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হুম ঠিক কথা।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্যও শুভকামনা - ভাল থাকুন।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

আরাফআহনাফ বলেছেন: "আমাদের অনেকের ধারণা, শিশুরা কম বোঝে। এই ধারণা ঠিক নয়। ওরা ওদের মত করে বোঝে, ব্যাখ্যা করে, যা বড়রা সবসময় বোঝেনা। শিশুর সরলতাকে কখনও বোকামী ভাববেন না। প্রতিটা শিশুই ইউনিক, প্রতিটা শিশুই সৃষ্টিকর্তার অনবদ্য দান!!!)" - সহমত।
+++

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাচ্চাদের পড়ানোর কৌশলটাই তো আজকালকার অভিভাবকরা জানেন না।
সবাই সস্তা প্রতিযোগীতায় লিপ্ত। সবার বাচ্চাই যদি প্রথম হয় তবে হবে কি করে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। খুবই সত্যি কথা। ভাল থাকুন।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

আটলান্টিক বলেছেন: বেতের উপর আর কোন কিছু নাই :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: দ্বিমত পোষণ করছি। ওটি পুরনো ধারণা। এখন মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, আনন্দের চেয়ে দুঃখ মানুষের মনে দীর্ঘস্থায়ী কষ্ট সৃষ্টি করে। ফলে ঐ নির্যাতনের স্মৃতি মানুষ সারাজীবন ভুলতে পারেনা। ফলে পড়ার চেয়ে শাস্তির কষ্টকর অভিজ্ঞতা শিশুমনে স্থায়ী হয়। তাছাড়া শিশুরা বড়দের থেকে ভাল-মন্দ আচরণ অনুকরণ করে। ফলে নিজেরা নির্যাতিত হলে তারাও বন্ধু, ভাইবোন, প্রতিবেশী, স্ত্রী, কাজের লোক, অধীনস্ত কর্মচারী,.... ইত্যাদি লোকেদের নির্যাতন করতে শেখে, করে। ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: চমৎকার উদাহরন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

নতুন বলেছেন: শিক্ষা আনন্দের না হলে সেটা শিশুকে বিমুখ করে। তাই শিক্ষা আনন্দের হতে হবে।

আমার মেয়েকে (২.৫বছর) আনন্দের সাথে শিক্ষা দেবো এবং সাটিফিকেটের দৌড়ে পাঠাবোনা। তার ক্রিয়েটিভিটি যেন মারা না যায় সেই ভাবেই শিক্ষা দেবার চেস্টা করবো।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: শিশুরা বুঝে ও আনন্দের সাথে শিখলে সেটাই কেবল শিশুর দীর্ঘদিন মনে থাকে তবে আমাদের টুয়ে পড়া ছেলেটির অমনযোগীতার কারণে পড়াতে বসে কখনও কখনও তুমি থেকে মহুর্ত খানিকের জন্য তুই সম্বোধন করে ফেলি । বরকত হোক ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

ক্লে ডল বলেছেন: বর্তমানে বাচ্চাদের অবস্থা দেখলে মায়া হয়! স্কুল, কোচিং, প্রাইভেট টিউটর সবমিলিয়ে নাভিঃশ্বাস উঠে যায়, সাথে মায়েদেরও। বাচ্চাদের এখন খেলতে দেখা যায় না, অবশ্য মোবাইল গেমসের কথা ভিন্ন!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অবস্থা সত্যিই খারাপ। ওদের কোন শৈশব নেই। একারণে ওদের সবধরণের বিকাশ হচ্ছে না। এটা দুঃখজনক।
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ সুজন। ভাল থেকো।

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগা রইল ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


" কারণ ক্লাস টুর বিয়োগ অংক করানো পিএইচডি করানোর চেয়েও অনেক বেশী কঠিণ!!!!! "

-লজিক্যালী, প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকেরা পিএইচডি থেকে বেশী জানেন? হাজার হলেও আপনার লজিক!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: গাজী ভাই, কিছু মনে করবেন না। আপনার মানসিক সমস্যা আছে। আপনি সব লেখকের প্রতিটা পোস্টের প্রতিটা কমেন্টে সব লেখককে খোঁচা না দিয়ে কিছু বলতে পারেননা। তার মানে, আপনি ব্যক্তিগত জীবনে একজন অসুখী, হতাশ ও একাকী মানুষ। আমি আপনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছুই জানিনা। তবু বললাম। আপনার চিকিৎসা দরকার, ভালবাসা দরকার।

এবার আসি আপনার মন্তব্যের জবাবে। আমি বলেছি বেশী কঠিণ (বলিনি বেশী জানেন)। কারণ বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখা, তাদেরকে শেখার গুরুত্ব বুঝিয়ে কিছু করানো কঠিণ তাদের বয়সের স্বভাবসুলভ বৈশিষ্ট্যের কারণে। আপনি জানেন, এ কারণেই পৃথিবীর সব উন্নত দেশে, এমন কি পাশের দেশ ভারতেও প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকদের বেতন অনেক বেশী। সুইডেন, নরওয়ে,... এসব দেশে প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক হবার যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণ সম্পর্কে নাই বললাম।

আপনি ভাল হয়ে উঠুন তাড়াতাড়ি। দোয়া রইলো। ধন্যবাদ।

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

বিষাদ সময় বলেছেন: মশা মারতে কামান দাগলে মশাও মরবে না, কামানের গুণাগুণও বুঝতে পারবেন না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৪০

শামচুল হক বলেছেন: আজ ছুটির দিনে সকালে আমার মেয়ের বাবা তার বেকারত্ব ঘোচাতে মেয়েকে বিয়োগ অংক করাতে বসেছেন।

এটা কেমন হলো-- আমার বোন হলো ডঃ আর তার স্বামী মাত্র বেকারত্ব ঘোচাতেছেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা! ভাল বলেছেন।

অন্য দিন সে সকার। ছুটির দিনে বেকার! ধন্যবাদ।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "গাজী ভাই, কিছু মনে করবেন না। আপনার মানসিক সমস্যা আছে। আপনি সব লেখকের প্রতিটা পোস্টের প্রতিটা কমেন্টে সব লেখককে খোঁচা না দিয়ে কিছু বলতে পারেননা। তার মানে, আপনি ব্যক্তিগত জীবনে একজন অসুখী, হতাশ ও একাকী মানুষ। আমি আপনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছুই জানিনা। তবু বললাম। আপনার চিকিৎসা দরকার, ভালবাসা দরকার।

এবার আসি আপনার মন্তব্যের জবাবে। আমি বলেছি বেশী কঠিণ (বলিনি বেশী জানেন)। কারণ বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখা, তাদেরকে শেখার গুরুত্ব বুঝিয়ে কিছু করানো কঠিণ তাদের বয়সের স্বভাবসুলভ বৈশিষ্ট্যের কারণে। আপনি জানেন, এ কারণেই পৃথিবীর সব উন্নত দেশে, এমন কি পাশের দেশ ভারতেও প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকদের বেতন অনেক বেশী। সুইডেন, নরওয়ে,... এসব দেশে প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক হবার যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণ সম্পর্কে নাই বললাম।

আপনি ভাল হয়ে উঠুন তাড়াতাড়ি। দোয়া রইলো। ধন্যবাদ। "

-আমাদেরকে ২য় শ্রেণীতে অংক শিখায়েছেন 'প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকেরা", উনারা পিএইচডি ছিলেন না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন:
"আমাদেরকে ২য় শ্রেণীতে অংক শিখায়েছেন 'প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকেরা", উনারা পিএইচডি ছিলেন না।" - ঠিক। আমি কি বলেছি, তাঁরা পিএইচডি ছিলেন?????


আমার মনে হচ্ছে, আপনি আমার পোস্টের বক্তব্য ঠিকমত বুঝতে পারেননি। আমি বলতে চেয়েছি, প্রাইমারী স্কুলের বাচ্চাদের পড়ানো পিএইচডি করানোর চেয়েও কঠিণ। কারণ পিএইচডি ছাত্রদের কোন কিছু বললেই তারা শোনে, বোঝে। প্রাইমারীর বাচ্চারা শোনেও না, বোঝেও না। তাই প্রাইমারী শিক্ষকদের (পিএইচডি না থাকলেও) কাজটা অনেক কঠিণ। একারণে উন্নত দেশে প্রাইমারী শিক্ষকদের বেতন বেশী যা আমাদের প্রাইমারী শিক্ষকরা পাননা। কিন্তু পাওয়া উচিত।

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক?

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনার কি তাই মনে হয়? তাহলে তাই। আপনার কথার উপরে কোন কথা নাই। তবে আমি নিজেকে মনোবিজ্ঞানের ছাত্রী ও শিক্ষক বলতে বেশী পছন্দ করি। মনোবিজ্ঞান শেখায়, কিভাবে শেখাতে হয় (স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সবখানে), কিভাবে মানুষ শেখে, কিভাবে শেখালে সে শিক্ষা মানুষের দীর্ঘদিন মনে থাকে, কাজে লাগে। ধন্যবাদ।

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

প্রামানিক বলেছেন: চাঁদ গাজীর মন্তব্য নিয়ে রাগান্বিত না হওয়াই ভালো, তার স্বভাবটাই এরকম। নেগেটিভ মন্তব্য বেশি করে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, বুঝেছি। ধন্যবাদ। যে মানুষ সবকিছুকে নেতিবাচকভাবে দেখে, সে নিজের জীবন নিয়ে অসুখী, অতৃপ্ত, একা ও হতাশ। তাই কারো ভাল কিছু সে দেখতে পারেনা। দেখলে ঈর্ষার কারণে সহ্যও করতে পারেনা। আবার পরিস্থিতি সে বদলাতেও পারেনা, ঠেকাতেও পারেনা। তাই সে সবকিছুর উপরে বিরক্ত হয়ে বিরূপ মন্তব্য করে। কাউকে অকারণে আক্রমণ করে, কাউকে ছোট বা হেয় করে নিজেকে খুশী করতে চায়।

আমি বুঝতে পারি, গাজী ভায়ের কোন সমস্যা আছে। তাই হয়তো উনি নেতিবাচক মন্তব্য বেশী করেন। ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.