নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মন, ভাবনা, অনুভূতি ও ভালবাসা বৈচিত্র্যময় বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর!https://www.facebook.com/akterbanu.alpona

আলপনা তালুকদার

ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী

আলপনা তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হুজুগে বাঙ্গাল

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩



হুজুগে বাঙ্গাল

স্টিভ জবস ও বিল গেটস তাদের সন্তানদেরকে প্রযুক্তি থেকে দূরে রেখেছিলেন। কারণ ওগুলো বাচ্চাদের পড়াশুনার জন্য ক্ষতিকর। নিউজটা পড়ার পর একটা কৌতুক মনে পড়ে গেল।

এক জঙ্গলে এক বানর বিড়ি খাচ্ছিল। সেখানে এক ইঁদুর এসে বানরকে বলল, "ভাই, নেশা ছেড়ে দাও। আমার সাথে আস। দেখ, জঙ্গল কত সুন্দর!" বানর ইঁদুরের সাথে যেতে লাগল। সামনে দেখলো, এক হাতি ড্রাগ নিচ্ছে। ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করল। কিছুদূর যাওয়ার পর তারা দেখল, সিংহ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল, তখন সাথে সাথে সিংহ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইঁদুরকে দিল কষে একটা থাপ্পড়!! তাই দেখে হাতি সিংহকে বলল, "বেচারাকে কেন মারছ?" সিংহ রেগে গিয়ে বলল, "এই শালা কালকেও নিজে গাঁজা খেয়ে জঙ্গলে আমাকে ৩ ঘণ্টা শুধু শুধু ঘুরিয়েছে!"

স্টিভ জবস ও বিল গেটসরা ইঁদুর নন। তারা গাঁজা বানালেও নিজেরা গাঁজা খাননা। যারা গোটা বিশ্বের জন্য প্রযুক্তি বানায়, তারা নিজেদের বাচ্চাদেরকে ঠিকই প্রযুক্তি থেকে নিরাপদে রাখে। আমরাই আমাদের সন্তানদেরকে সেগুলো ব্যবহার করতে দিয়ে তাদের ক্ষতি করি।

বিশাল এক শপিং মলের সামনের এক বাঙ্গালী ভিক্ষুককে এক লোক কৌতুহলবশতঃ জিগ্যেস করল, "এক কোটি টাকা পেলে তুমি কি করবে?" ভিক্ষুক বলল, "একটা শপিং মল বানাবো।" লোকটি আবার প্রশ্ন করলো, "তারপর?" ভিক্ষুক বলল, "তারপর সেই শপিং মলের সামনে বসে ভিক্ষা করব।" লোকটি হতবাক হয়ে প্রশ্ন করল, "ভিক্ষাই যদি করবে, তাহলে এই শপিং মলের সামনে করলে অসুবিধা কি?" ভিক্ষুক বলল, "মানুষের শপিং মলের সামনে ভিক্ষা করি, একটা ইজ্জতের ব্যাপার আছে না?"

আমাদের ইজ্জত নাই। আমরা সাগ্রহে অন্যের জিনিস নিয়ে ব্যবহার করে নিজের ক্ষতি করি। তাই স্টিভ জবস ও বিল গেটসরা বিশ্বের সেরা ধনী হয়। এক শিক্ষক ভারতে গিয়ে একটি বাসে উঠেছেন। পাশের এক বয়স্ক যাত্রী শিক্ষকের পরনের শার্ট দেখে প্রশ্ন করলেন, "আপনার শার্টটা খুব সুন্দর!। এটা কোন দেশের কাপড়?' শিক্ষক বললেন, "জাপানী টরী কাপড়।" যাত্রী বলল, "তাই বলুন! আপনাদেরতো আবার দেশপ্রেম টেশপ্রেম বলে কিছু নেই!"

বাঙ্গালীর স্বভাব বদলায় না। হুজুগে বাঙ্গাল। বিদেশী নতুন জিনিস পেলেই ভালমন্দ যাচাই না করেই হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমরা না ভেবে চিন্তেই অনেক কিছু করে ফেলি।
আর এ জন্যই আমরা হুজুগে বাঙালী।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

শাহিন-৯৯ বলেছেন: অসাধারণ লেখা।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:

আপা,একটা বিড়ি হপ্রে? বিড়ি টানতে টানতে পোষ্টখানা পড়ি। :)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা!!!

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এক্কেবারে ঠিক বলেছেন।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

এম আর তালুকদার বলেছেন: এভাবে লিখবেন না, আমি আপনার ফ৽ান হয়ে যেতে পারি। খুব ভাল লাগলো।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার ফান (সরি ফ্যান) হলে অসুবিধা কি? কোথাও কি দাসখৎ দিয়েছেন যে অন্য কারো ফ্যান হতে পারবেন না?
হা হা হা!!! ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর!!!!!!

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উপদেশ দেওয়া সহজ হলেও
তা মানা কিন্তু তত সহজ নয়।

কেউ দুধ বিক্রি করে মদ খায়
আবার কেউ মদ বিক্রি করে দুধ খায়।


০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অবশ্যই। সব বাঙ্গালীর মধ্যে আমিও পড়ি। ধন্যবাদ।

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে সাড়ে সাত'শ কোটী মানুষ আছেন, বিল গেইটস একজন, স্টিভ জবসও একজন, এটা সামান্য ব্যতিক্রম; মানুষ ব্যতিক্রমকে উদাহরণ হিসেবে নেয় না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ।

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

সুমন কর বলেছেন: উদাহরণগুলো আগেই পড়াছিল।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

আলপনা তালুকদার বলেছেন: হতে পারে। আমার কাছে প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছিল। তাই দিয়েছি। ধন্যবাদ।

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

আর ছবিটি খুব মজার। আপনি তুলেছেন?

ধন্যবাদ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। না, আমি তুলিনি। ছবিটা ফেসবুক থেকে নেয়া। শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সন্তানকে এসব থেকে দূরে রাখতে হলে অভিভাবককেও অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। এখন অভিভাবক তো সেই ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি নন। অভিভাবক সন্তানকে সময় দিবে না, সিরিয়াল নিয়ে পড়ে থাকবে, দেরি করে ঘরে ফিরবে, তাহলে সন্তান কীভাবে লাইনে থাকবে?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। খুবই সত্যি কথা। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখায় যা বলা হয়েছে, তা ভয়ংকর একটা ভুল ধারণা; বিল গেইটের অপারেটিং সিস্টেম ও স্টিভ জবের ম্যাক, বিশ্বকে ১ হাজার বছর সামনের দিকে নিয়ে গেছে। ওদের ছেলেমেয়েরা বিশ্বের কোটী কোটী মানুষের সাথে মিলে এগুলোকে আরো সামনে নেয়ার চেস্টা করবে। আপনি মক্তবের মোল্লা থেকেও পেছনে আছেন।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: তাদের সন্তানরা সেটা করবেনা বা তাদের আবিষ্কার উপকারী নয়, এমন কথা আমি বলিনি। আমি শুধু বলেছি, যারা এসব আবিষ্কার করল, তারা এর ক্ষতিকারক দিকটা জানে বলেই সন্তানদেরকে এসব থেকে দূরে রেখেছিল। (এগুলো ক্ষতিকারক না হলে এসব থেকে দূরে রাখতো না। নিজের আবিস্কার থেকে নিজের সন্তানকেই দূরে রেখে অন্যকে তা ব্যবহার করতে বলা এক ধরণের হিপোক্রেসি বলেই তা খবর হয়েছে।) আর আমরা নিজেরাই সেগুলো সন্তানদেরকে দিয়ে তাদের ক্ষতি করছি। আর আমাকে আপনি যা খুশী ভাবতে পারেন। তাতে কিছু যায় আসেনা। কারণ আমি নিজে জানি আমি কি। আমি আপনাকেও যা খুশী ভাবতে পারি, বলতে পারি। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: বিল গেইটের অপারেটিং সিস্টেম ও স্টিভ জবের ম্যাক, বিশ্বকে ১ হাজার বছর সামনের দিকে নিয়ে গেছে।

কিন্তু আমাদের দেশের কিছু লোকজন এখনও টেলিগ্রাম কেন মানুষ ইউজ করে না তার জন্য হা হুতাশ করে

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: তাদের অবদানকে অস্বীকার করার কিছু নেই। সবকিছুরই যেমন ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক থাকে, প্রযুক্তির ও তাই। ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

সামিয়া বলেছেন: গল্প গুলো আগেরই জানা, এক সাথে সব গুলো পড়ে ভাললাগলো।।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার এই লেখাটা | অনেক ধন্যবাদ নেবেন | আগেই জানা গল্পগুলো কিন্তু আপনার উপসংহারগুলো যেন ছড়ানো ছিটানো অনেকগুলো পুরোনো মুক্ত জড়ো করে একটা অপূর্ব নতুন মালা গাঁথার মতো হলো | সেটার জন্যই পরিচিত গল্পগুলোও নতুন আর আরো সুন্দর লাগলো | বিউটিফুল !

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ। চমৎকার মন্তব্য। ভীষণ ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা জানবেন, ভাল থাকুন সবসময়।

১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জোকগুলো ভালো লেগেছে।

কিন্তু কেন যেন, লেখাটায় ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, বুঝিনি। আমার ব্যর্থতা হয়তো

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমরা হিপোক্রেট। সব জিনিসিের ভাল, মন্দ দুটো দিক থাকে। ব্যবসার সুবিধার জন্য ভালোটা সবাই বলে, মন্দটা বলেনা। তার প্রমাণ বিল গেটস ও স্টিভ জবসদের মত অসংখ্য মানুষ। বিদেশী পণ্য ভাল। তাই লোকে কেনে। কিন্তু ভাবেনা নিজেদেরও এমন ভাল জিনিস আছে যা কিনলে নিজের দেশের ও দেশের লোকের উপকার হয়। এভাবে আমরা প্রতিনিয়ত খেয়াল না করে (হুজুগে মেতে বা সাময়িক লাভের কথা ভেবে) নিজের ও দেশের স্বার্থ ক্ষুন্ন করি যা অন্যরা করেনা। ধন্যবাদ।

১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: আলপনা তালুকদার ,




যে যা-ই বলুক না কেন , আমরা আসলেই হুজুগে বাঙ্গাল ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, ঠিক। আমরা নিজেদের স্বার্থের ব্যাপারে খুবই উদাসীন এবং আমাদের মধ্যে দূরদর্শিতার অভাব প্রকট।

১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রযুক্তির অপব্যবহার করে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আমরা অন্যদের দোষারোপও করতে পারি, যদিও কেউ আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য করছে না!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: বাধ্য করছেনা, ঠিক। তবে যেকোন জিনিস বা প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেবার আগে বা অল্প পরে এর ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে জোড়ালোভাবে বলাও হয়না। আর আমরা নিজেরাও স্বভাবের কারণে সচেতন হইনা। একটা উদাহরণ দেই। ভারতের সব চ্যানেল বাংলাদেশে আমরা চলতে দেই, কিন্তু ভারত আমাদের একটা চ্যানেলও চলতে দেয়না। আমরা ওদের নাটক, ছবি দেখে নিজেদের শিল্পীদের ক্ষতি করি। এমন অনেক উদাহরণ আছে। ধন্যবাদ।

১৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব ক্রিয়ার একটা বিক্রিয়া থাকে। এ্যাণ্টিবায়োটিকেরও পাশ্বপ্রতিক্রিয়া আছে।
বিজ্ঞানের সব আবিস্কার মানব কল্যানের জন্য করা হলেও প্রায় প্রতিটিই মানুষের
অকল্যান করে যদি তা সঠিক ভাবে ব্যবহৃত না হয়। জীবন রক্ষাকারী ওষুধ মানুষ কল্যানে
ব্যবহৃত না হয়ে তা যদি তাদের অকল্যানে ব্যবহার করা হয় তা হলে দোষ আবিস্কারকের নয়।
তবে প্রাণিকূলের দোষ বাম দিকে যাওয়া। ডান পন্থি নয় কেউই। তাই স্টিভ জবস ও বিল গেটস
তাদের সন্তানদেরকে প্রযুক্তি থেকে দূরে রেখেছিলেন কারণ ওগুলো বাচ্চাদের পড়াশুনার জন্য ক্ষতিকর।
আমরা বুঝিনা বলেই অহেতুক তর্ক করি।আমাদের এই ব্লগে এমন কিছু মানুষ আছে যাদের কাজই হলো
বাগড়ম্বর সৃষ্টি করা। তারা কখনোই কোন কিছুকে ইতিবাচক চোঁখে দেখবেনা। এক চোঁখা মানুষের স্বভাবই
তাই। দু চোঁখে সমান দেখলে এই সমস্যা হতোনা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনার কমেন্টের জবাব আমি আগে দিয়েছি। তাই ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.