নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমাপ্রেমী । ট্র্যাভেলার । বইপোকা । রন্ধনশিল্পী

আলভী রহমান শোভন

খাই, দাই, ব্লগ লিখি ।

আলভী রহমান শোভন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিউ – ঈদের ছবি ‘নবাব’ (সম্পূর্ণ পয়সা উসুল একটি মুভি)

৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩



ঢাকা থাকলে মোটামুটি মানের সব বাংলা মুভি দেখা হয় হলে বসে। এবারের ঈদের ছুটিতে খুলনা আসার পর ঠিক করলাম ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিগুলো দেখতেই হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। ঈদের দিন বিকালেই শঙ্খ সিনেমা হলে চলে গেলাম। উদ্দেশ্য ‘নবাব’ ছবিটি দেখবো। কিন্তু হলে পৌঁছেই হতাশ হতে হল। হলের সামনে লোকারণ্য অবস্থা। কোন মতেই টিকিট কেটে হলে যাওয়া সম্ভব নয়। আমরা টিকিট কাটতে কাটতে হাউজফুল হয়ে যাবে নিশ্চিত। এর আগে ২০১৪ সালের ঈদে খুলনার হলে মুভি দেখতে এসেছিলাম কিন্তু তখন এমন লোকারণ্য ছিল না। যাই হোক, ঈদের পরের দিনও টিকিট পেলাম না। এরপর মাঝে একদিন বাদ দিয়ে একবারে ঈদের চতুর্থ দিন গেলাম, তাও ভর দুপুরের শো দেখতে। ভর দুপুর হলেও তখনও হাউজফুল ছিল হলটা। খুলনার মত শহরে ঈদের চতুর্থ দিনে সিনেমা হল হাউজফুল সেটা এক বিরাট ব্যাপার।

জাজ মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে নির্মিত ‘নবাব’ ছবিটি দেশের ১২৫টি হলে মুক্তি পেয়েছে। যৌথ প্রযোজনার এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন আব্দুল আজিজ এবং জয়দেব মুখার্জী। ছবিটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাকিব খান, শুভশ্রী, রজতাভ দত্ত, অমিত হাসান, অপরাজিতা, খরাজ, মেঘলা প্রমুখ।

ছবির কাহিনীটা আর না বলি। আমি চাই দর্শক হলে গিয়েই দেখুক ছবিটি। ছবিটি মুক্তির আগেই অবশ্য এর কাহিনী নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা হয়েছে যে কাহিনী অন্যান্য কিছু ছবি থেকে কপি করা হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত ভাবে আমি এই ব্যাপারে বলবো যে বলিউড কিন্তু তাদের বেশিরভাগ ছবি হলিউড কিংবা কোরিয়ান মুভি কপি করে বানায় এবং আমার সেগুলো দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ি। এমন কি খোদ হলিউডের অনেক ছবিও অন্যান্য বিভিন্ন দেশের ছবির অবলম্বনে নির্মিত হয়। সেগুলোও আমরা দেখতে কার্পণ্য করি না। এখন আমার কথা হল আমাদের দেশের ছবি যদি নির্মাণের দিক থেকে ভালো হয় তবে কেন দেখবো না হলে গিয়ে বাংলা ছবি? হোক সেটা দুই চারটা ছবি থেকে কপি করা কিন্তু পরিপূর্ণ বিনোদন তো পাচ্ছি আমরা। আবার যৌথ প্রযোজনা নিয়েও আরেক ক্যাচাল দেখা দিচ্ছে। বলা হচ্ছে যে যৌথ প্রযোজনার নামে প্রতারণা করা হচ্ছে। এখন যারা এই ছবি নিয়ে ক্যাচাল করছে তাদের উদ্দেশ্যে বলতে হয়, আপনারা নিজেরা কেন মান সম্পন্ন ছবি বানাচ্ছেন না দেশে? তাহলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়। দেশের দর্শক আর যৌথ প্রযোজনার ছবি দেখবে না তাহলে। পরিপূর্ণ দেশীয় ছবিই দেখবে। একটু খেয়াল করলে আমরা দেখবো যে যৌথ প্রযোজনার বিরুদ্ধে যারা রুখে দাঁড়িয়েছে তাদের সবার ক্যারিয়ার ডেট এক্সপায়ার হয়ে গিয়েছে অথবা সিনেমায় বেশী সুবিধা করতে পারেনি। নিজেরা সুবিধা না করতে পারেন কিন্তু অন্যদের পেছনে আজাইরা বাঁশ দেওয়াটা কতখানি যুক্তিসংগত?

যাই হোক, আমরা আবার নবাবে ফিরে আসি। অভিনয়ের দিক থেকে সবার পারফর্মেন্স ছিল অসাধারণ। কি কেন্দ্রীয় চরিত্র, কি পার্শ্ব চরিত্র সবার অভিনয় শৈলী চোখে পড়ার মত। তবে সবচেয়ে বেশী নজর কেড়েছে শাকিব খানের রাজীব চৌধুরী ওরফে নবাব চরিত্রটি। ছবিতে তার অভিনয় দেখেই বোঝা যায় যে চরিত্রটির জন্য বেশ পরিশ্রম করেছেন তিনি। তার সংলাপ ডেলিভারি, নাচ, অ্যাকশন সব মিলিয়ে যেন একটি যথাযথ প্যাকেজ। ক্রাইম রিপোর্টারের চরিত্রে শুভশ্রীও ভালো করেছেন। তবে তার চরিত্রের ব্যাপ্তি আরেকটু হলে ভালো হত। মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্রে অপরাজিতা এবং সব সময় কমেডি চরিত্রে অভিনয় করা খরাজের ভিলেনের চরিত্রটি ছিল আকাঙ্ক্ষার চেয়েও অনেক বেশী ভালো।

ছবিতে মোট তিনটি গান রয়েছে এবং তিনটি গানেই তিন ধরনের স্বাদ পাওয়া যায়। ‘যাবো নিয়ে’ গানটিতে পাওয়া যাবে সফট মেলোডি, ‘ষোলআনা’ গানে রয়েছে মশলাদার বিট আবার ‘ও ডিজে’ গানে পাওয়া যাবে পরিপূর্ণ বাংলা আইটেম গানের আমেজ। গানের সাথে সাথে ভালো ছিল ছবির আবহ সংগীতও।

ছবির শিল্প নির্দেশনা, ঝকঝকে ক্যামেরার কাজ, পোশাক পরিচ্ছদ, মেকআপ সব কিছু মিলিয়ে যথাযথ মনে হয়েছে। ছবির প্রতি পদে পদে যে টুইস্ট সেটাও অনেক উপভোগ্য। কোথাও কোথাও কাহিনীর প্যাঁচে একটু আধটু বিরক্তি ধরলেও সব মিলিয়ে ‘নবাব’ একটি পয়সা উসুল ছবি। যারা এখনো দেখেননি তারা প্রিয়জনের সাথে দেখে আসতে পারেন ছবিটি।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

শায়মা বলেছেন: নবাব ম্যুভি কি আর আমার দেখা হবে! :(

তবে তোমার রিভিউ দেখে অনেকেই দেখতে যাবে মনে হচ্ছে!

৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সময় করে দেখে আসো, আপুনি।
ভালো লাগবে আশা করি তোমার। :)

২| ৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: নিজে দেখে ঠকে গিয়ে আবার অন্যকে ঠকানোর পরামশ নয় তো !!! B-) বাংলা মুভি তেমন দেখা হয়না !!

৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: না রে ভাই। নিজে যে মুভি দেখে ঠকি সেটা নিয়ে রিভিউ আমি দেই না। আর হলে গিয়ে দুই চারটা বাংলা মুভি না দেখলে বুঝবেন কিভাবে যে বাংলাদেশে সিনেমার অগ্রগতি কত খানি হল।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দেখব না। এই লোকের কাজ মানেই একটা অ্যালার্জি! 8-|

৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: যাকে নিয়ে অ্যালার্জি তার 'শিকারি' আর ' নবাব' ছবি দুইটা দেইখো। এই আমি কথা দিচ্ছি, তার ছবি হলে গিয়ে বারবার দেখতে চাইবা। আসলে আমাদের দেশের পরিচালকেরা উনাকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করে ব্যবহার করতে পারেনি। আর তাই সব দোষ উনার কাঁধে গিয়ে পড়েছে। যৌথ প্রযোজনার ছবিতে কিন্তু আমরা অন্য শাকিবকে খুঁজে পাই। ঐ দেশের পরিচালকেরা ঠিকই তার প্রতিভা বের করে ফেলেছে। হলে গিয়া দেখো ছবিটা, মিয়া। পরিবর্তন তোমার চোখেই ধরা পড়বে।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

শূন্যনীড় বলেছেন: খুব নাকি ব্যবসাসফল ছবি এটি !!!

৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ঈদের তিন দিনে তিন কোটি ব্যবসা করে ফেলেছে ছবিটি। এভাবে চলতে থাকলে সর্বকালের সেরা ব্যবসা সফল বাংলা ছবি হয়ে ইতিহাস গড়তে পারে ছবিটি। :)

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল গল্প হলে দর্শক আবার হলমুখী হবে বলে বিশ্বাস করি। যৌথ সিনেমা হলে অন্তত হলগুলো বেচে থাকবে , একটা সুন্দর প্রতিযোগিতা হবে।
আপনার রিভিউ ভাল হয়েছে।

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সুন্দর যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: সর্বকালের সেরা আয়ের বাংলা ছবি মানে কি??? বাংলাদেশী নাকি ২ দেশেই সর্বকালের সেরা??
আর যৌথ প্রযোজনার ছবির ফলে দেশের কলাকৌসুলিদের কাজের মান বাড়ছে এবং মানুষও হলে যাচ্ছে যা ইতিবাচক এবং তা দেশের জন্য ভাল কিন্তু তা হতে হবে নীতিমালা মেনে। আর আপনি কি মনে করছেন যৌথ প্রযোজনার ছবি শুধু জাজই বানাইতে পারে আর কেই না??.....
যারা এর বিরধিতা করছে তারাও বানাইতে পারে শুধু লাগে টাকা........
তাহলে কেন বিরধিতা করছে কারন জানেন??
না জানলে আগে জানুন তারপর ....
সাকিব খানের মত পাবলিক যদি আজ চরম নায়ক হয়(আপনারমতে) তবে বাংলাদেশের সবাই কলকাতায় গিয়া নায়ক হইতে পারবে (ফান)
আপনি বোধ হয় জানেন না সুন্দরবনে শুধু বাঘ নয় সিংহও থাকে
তবে জাজ দেশের মুভির জন্য কিছু করছে যেটা সত্য

০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: কলকাতায় কতটা ব্যবসা করবে তা এখনো বলা যায় না কারণ ওখানে ছবিটি জুলাইয়ের মাঝামাঝি মুক্তি পাবে। তবে বাংলাদেশে ছবিটি ইতিহাস গড়তে পারে।
আমি কিন্তু আমার পোস্টে একবারও উল্লেখ করিনি যে যৌথ প্রযোজনার ছবি শুধু জাজই বানাতে পারে। বাংলাদেশে এর আগেও বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান যৌথ প্রযোজনার ছবি করেছে এবং সেগুলোও ব্যবসা সফল হয়েছে।
যারা বিরোধিতা করছে তারাও না হয় বানাতে পারে কিন্তু তারা নিজেরা কেন এগিয়ে আসছে না যৌথ প্রযোজনায়? শুধু টাকাই মুখ্য ব্যাপার না, অভ্যন্তরীণ অনেক রাজনীতিও জড়িয়ে আছে এফডিসিতে।
শাকিব খানকে বাংলাদেশের পরিচালকেরা ব্যবহার করতে পারেনি ঠিক মত। তার প্রতিভাকে বের করে আনতে পারেনি। আপনি কি বাংলাদেশের পরিচালক চাষি নজরুল ইসলামের পরিচালিত রবি ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে নির্মিত 'সুভা' ছবিটি দেখেছেন? না দেখলে দেখে নিবেন। শাকিব খান সেখানে মন প্রাণ ঢেলে নিজের অভিনয় নৈপুণ্য দেখিয়েছেন। পরিচালক ভালো ছিল বিধায় কাজটাও ভালো হয়েছিল। হালের এই সময়ে আরও নায়ক আছেন বাংলাদেশে। কিন্তু তাদের চেয়ে শাকিবের জনপ্রিয়তা এখনো কেন আকাশচুম্বী যদি তার কোন যোগ্যতা না থেকে থাকে (আপনার মতে) ?
সুন্দরবনে সিংহ থাকে এই ডায়লগটি নিশ্চয়ই শাকিব খান লেখেন নি, কাহিনীকার লিখেছেন। সেখানে শাকিবকে ডায়লগ ডেলিভারি দেওয়ায় সম্পূর্ণ দোষ তাকে দেওয়াটা অবশ্যই অমূলক।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

নীলপরি বলেছেন: রিভিউ ভালো লাগলো ।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ আপুমনি। :)

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: সাকিব খান এতই বলদ যে সে খেয়ালই করেনি যে সে কি বলছে .....
আর যৌথ প্রযোজনা ছবি এই সময়ে দরকার এটা সত্য কিন্তু এর নামে অন্য কিছু করা ঠিক না জাজ যেটা করছে (জিতের মুভি)। শাকবি খানকে বাংলাদশেরে পরিচালকেরা ব্যবহার করতে পারেনি ঠিক মত এটা সত্য। নবাব শিকারী ট্রেলর দেখে ভাল লেগেছে সাকিব খানকে। তার যোগ্যতা আছে কিন্তু হালায় বাইন..... । আপনি রাগ কইরেন না।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: এতক্ষনে স্বীকার করলেন যে তার যোগ্যতা আছে? তাহলে পূর্বের মন্তব্যে কেন বললেন যে শাকিব খান চরম নায়ক হতে পারলে কলকাতায় গিয়ে সবাই নায়ক হতে পারবে?
আমজনতা কিন্তু এত কিছু ভাবে না। তাদের দরকার পূর্ণ বিনোদন। তারা যৌথ প্রযোজনার নামে যে ছবি হচ্ছে তা ঠিকই দেখছে। হলগুলো হাউজফুল হচ্ছে। এখন যাদের এই সব নিয়ে বিরোধ তারা আসুক ভালো মানের পরিপূর্ণ বাংলাদেশী ছবি নির্মাণে। আজাইরা আন্দোলন করে তো চলচ্চিত্র শিল্পকে ধ্বংস করছে তারা।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: আমি সাকিব খানকে কিছু বলছি না। আর এফডিসি তো ভাল অবস্থানে নেই তা সবাই জানে কিন্তু তাদের আন্দোলন যৌথ প্রযোজনার বিরুদ্ধে নয়। তারা যে দাবিটা করেছে সেটা যৌক্তিক। তারা কি বলছে যৌথ প্রযোজনা বন্ধ করতে হবে যদি না বলে তাহলে সমস্যা কই জানাবেন?
যোগ্যতা যদি সাকিব খানের থাকে তাহলে মারুফ, ডিপজল, মিশা, জায়েদ, ড্যানি আরো কারা কারা আছে তাদের সবারই আছে।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: শাকিব খানের যোগ্যতা আছে বলেই সে চলচ্চিত্রে তিনবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে যেখানে তথাকথিত নায়ক মারুফ কিংবা জায়েদ খানের ঝুলিতে নেই। শাকিবের যোগ্যতা আছে বলেই লোকজন তার সিনেমা দেখতে হলে যায়। অন্যদিকে মারুফের কুত্তার বাচ্চা - শুয়োরের বাচ্চা মার্কা ডায়লগ সমৃদ্ধ ছবি কিংবা জায়েদ খানের পেটে কালি মেখে সিক্স প্যাক বানানো ছবি তেমন কেউ দেখে না। পরিনামে ফ্লপ খায়। আর আমি এখানে নায়কের কথা বলেছি। অন্যান্য চরিত্রের অভিনেতাদের কথা নয়। মিশা সওদাগর অবশ্যই একজন শক্তিমান অভিনেতা। কিন্তু তিনি তো নায়ক নন। লোকজন নায়কের জন্যই ছবি দেখতে যায়, ভিলেনের জন্য নয়।

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৩২

নিশি মানব বলেছেন: মুভি দেখার জন্য পজিশন হিসাবে আমার কাছে সিনেপ্লেক্সটাই বেস্ট। এখানে দেখে যতটা স্বাচ্ছন্দবোধ করি, তা আর অন্য কোথাও করিনা। এই সিনেপ্লেক্সে দেখার জন্য ঈদের দিন গিয়েছিলাম। দীর্ঘ লাইন দেখে বুঝেছি এর থেকে পার্কে গিয়ে মুভি দেখা ভাল। তারপর দিন গিয়ে দেখি হাউজফুল শুক্রবার পর্যন্ত। শনিবারের জন্য কাটতে গিয়ে দেখি টিকিট শেষ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: হা হা হা ! দারুন অভিজ্ঞতা। ;)

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

একটি পেন্সিল বলেছেন: আমরা সবাই ভালো করেই জানি কোন ছবিগুলোর মান ভালো আর কোনগুলার মান খারাপ।
তবুও আমরা যেটা দেখে আনন্দ পাই সেটাই দেখি।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.