নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ধারণা মতে বেশ কয়েক বছর ধরেই গরুর মাংস দাম বাড়লেও কিন্তু গত তিন বছরে অস্বাভাবিক গরুর মাংসের দাম
বেড়েছে।যদিও এবার শুনেছি রোজার মাসের জন্য ঢাকা দক্ষিণের সিটি কর্পোরেশন গরু এবং খাসির মাংসের দাম কেজি প্রতি যথাক্রমে ৫২৫ ও ৭৫০ টাকায় বেঁধে দিয়েছেন।আর কোন দোকানি এর চেয়ে বেশি দাম রাখে যদি প্রমান মিলে তাহলে তার শাস্তি হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাইদ খোকন।
কিন্ত দোকানির চেয়েও যারা বড় ধরনের চাঁদা খাচ্ছেন তাদের ব্যাপারে সরকার কোনো পদক্ষেপ নেননি।যেমন বাংলা এবং ভারত, সীমান্ত থেকে গাবতলী পর্যন্ত আসার পথে সরকারি নির্ধারিত খাজনার চেয়ে বহু গুণ বেশি খাজনা ইজারাদারেরা অবৈধভাবে আদায় করছেন বলেই মূলত গরুর মাংসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ে বলেও জানিয়েছেন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম।মহাসচিব রবিউল আলম বলেছেন গত তিন বছরে বাংলাদেশে মাংসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে।আর এর মূল কারন হল চাঁদাবাজি ।
তিনি আরো বলেন যদি আমাদের দেশের চাঁদাবাজরা পশুর ওপর চাঁদাবাজি বন্ধ করে দেন তাহলে আমরা গরু মাংস ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করতে পারবো।
২| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর স্বাস্থ্যের জন্য মাংস খাওয়া কমিয়ে দিয়ে শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়া উচিত। এতে করে কম বাজেটে সংসার চালানোর সহজ হবে। সাধারণ মানুষ স্বস্তি পাবে।
৩| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোজার মতো, দেশের মানুষের উচিত, কমপক্ষে বছরে ২ বার, পুরো মাস মাংস বর্জন করা।
৪| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০০
জুন বলেছেন: আমাকে ডাক্তার গরু, খাসি খেতে একদম বারন করে দিয়েছে।
আমার ট্রাইগ্লিসারাইড ৫০০
৫| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: @চাঁদগাজী , বাংলাদেশের মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে বেশী মাংস খাচ্ছে। দরিদ্র দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ নিছক অপবাদ। আমেরিকানরা বছরে একজন গড়ে ১১২ কেজি মাংস খায়, আর বাংলাদেশিরা গড়ে খায় ৪ কেজি।
৬| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যদি ভালোভাবে বাচতে চান তবে এ দেশ থেকে দ্রুত পলায়ন করতে হবে ।
৭| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
@গিয়াস উদ্দিন লিটন,
যেই পরিমাণ আমেরিকান ডাক্তার-ঔষধ-হাসপাতাল করে বেড়াচ্ছেন, বাংগাদেশে তা ঘটলে, পরিবার দেখবেন কে?
কুইন্সের জেকশন হাইটের কাছে একটি হাসপাতাল আছে, উহার হার্ট বিভাগে বাংগালীরা সবচেয়ে বেশী রোগী; কারণ, বাংগালীদের আয়ের তুলনায় মাংসই বেশী সস্তা।
৮| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৩
লাল মাহমুদ বলেছেন: চাঁদাবাজরা চাইবও না, আমরা ৩০০ টাকায় মাংস পাইবও না।
৯| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৫১
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: চাঁদাবাজ আর বাটপারে দেশটা ভরে গেছে,আমি সৌদি প্রবাসে থাকি ,এখানের সরকার রমযান মাস উপলক্ষে সব জিনিস পত্রের দাম একেবারে তলানিতে নিয়ে আসে,আর আমার দেশে চোর বাটপারদের কারনে দ্রব্যাদির দাম বাড়ে। তার উপর আবার ছাএলীগ ক্যাডার ফেডারদের ভূমিকা ত রয়েছেই।
১০| ০৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
হাসান রাজু বলেছেন: পাড়ার গোসতের দোকান, সিটি কর্পোরেশন, গাবতলির মহাজন সবাই একই ক্ষেতের মুলা। পাড়ার গোসতের দোকান রমজানের ১ মাস আগে থেকে দাম বাড়ায়, গাবতলির মহাজন সাপ্লাই কমিয়ে দেয়, বাজার দর ৫০০ থাকলে সিটি কর্পোরেশন স্বপ্রণোদিত হয়ে ৫২৫ টাকা করে দেয় । আর সব দোষ চাঁদাবাজদের । চাঁদাবাজরা তো পারে না এসে এর প্রতিবাদ করতে। আগামিতে তাদের সাইকোলজি হবে সব দোষ যেহেতু আমাদের অতএব চাঁদার পরিমান হবে ডাবল।
১১| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯
উরনচণ্ডী বলেছেন: কসাইয়ের কাছ থেকে ১ কেজি মাংস কিনলে ১০০ গ্রাম দিবে কম, ২০০ গ্রাম দিবে হাড্ডি, ১০০ গ্রাম দিবে চর্বি। সাধারণ মানুষের মধ্যে সেভাবে কজন গরুর মাংস কিনে খেতে পারে?
১২| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গরুর মাংস না খেলে হয়না?
১৩| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৯
শিখণ্ডী বলেছেন: এক সময় শুক্রবারে মাংস না খেলে কেমন যেন লাগত। কোরবানির ঈদ বাদে সারা বছরে একবার কি দুবার গরুর মাংস কেনা হয়, কোনই সমস্যা হয় না। সবই অভ্যাসের ব্যাপার। মাংস কমিয়ে মাছ খাওয়া বাড়ানো উচিত।
১৪| ০৮ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
বাংলার মেলা বলেছেন: সব ভারতীয় ষড়যন্ত্র। তাদের পছন্দের লোক দেশের ক্ষমতায়। তারা যা পছন্দ করবে, আমাদের সরকার তাই তো করবে। চাঁদাবাজি বন্ধ হলে গরুর মাংসের কেজি ৩০০ টাকা হবে - এটা তো নতুন কথা না। আরও ২ বছর আগে থেকেই শুনে আসছি। কিন্তু সরকার বাহাদুর কি সিরিয়াস? ভারতীয়েরা গরুর মাংস খায়না - এদেশের মানুষেরও তা দরকার নেই।
সাঈদ খোকন একটা নেতা? তার কথা কেউ ধরে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাংসের দাম আরো বাড়লে ভালো হবে; বাংলাদেশের মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে বেশী মাংস খাচ্ছে।