নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাসেম সোলেইমানি কমান্ডারের দাফনে যোগ দিতে ইরানের কেরমান শহরে লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড়

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

ইরানের গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায় নিহত সামরিক কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির দাফনের আনুষ্ঠানিকতায় যোগ দিতে আসা মানুষের মধ্যে পদদলিত হয়ে অন্তত ৩০জন নিহত হয়েছে।তাছাড়াও ওই ঘটনায় কেরমানে আরো ৪০ জন মানুষ আহত হয়েছেন।
কাসেম সোলেইমানির দাফনে যোগ দিতে এবং তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে তার নিজ শহর কেরমানে শোকের প্রতীক কালো কাপড় পড়া কয়েক লক্ষ মানুষ মানুষ জড়ো হন।৬২ বছর বয়সী সোলেইমানি ইরানের এলিট ফোর্স কুদস বাহিনীর প্রধান ছিলেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব বাড়ানোর জন্য কাজের পেছনের প্রধান মানুষ ছিলেন।নিজ শহর কেরমানে সোলেইমানিকে জাতীয় বীরের মর্যাদা দেয়া হয় এবং ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লাহ খামেনির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী নেতা হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়।
তবে তিনি কট্টরপন্থী ছিলেন এবং ২০১৯ সালে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানোর পেছনের মূল শক্তি হিসেবে দেখা হয় সোলেইমানিকে।এক তথ্যে জানা যায় মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানে যখন দারিদ্র্য বেড়ে যায়, তখন সোলেইমানি লেবানন, ইয়েমেন, ইরাক এবং সিরিয়ায় বিভিন্ন জোট গঠন এবং মিলিশিয়া বাহিনী তৈরির পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করেন।সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে তিনি প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে সমর্থন দেন, লেবাননের শিয়া মিলিশিয়া বাহিনী হেজবোল্লাকে সাহায্য করেন এবং ইরাকে ইসলামিক স্টেট গ্রুপের বিপক্ষে দেশটির মিলিশিয়া বাহিনীর পরিচালনায় সহায়তা করেন।যুক্তরাষ্ট্র তাকে সন্ত্রাসী মনে করতো, এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন সোলেইমানি মার্কিন কূটনীতিক এবং ইরাক ও ওই অঞ্চলের অন্য জায়গায় থাকা মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের উপর হামলার ষড়যন্ত্র
সোলেমাইনি করছিলেন।

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখা যায়, সোমবার তেহরানে সোলেইমানির জানাজায় বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নিয়েছে।বলা হয়েছে দশ লক্ষেরও বেশি মানুষ অংশ নিয়েছে যদিও এ সংখ্যা বা তথ্য সঠিক ভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
তবে মানুষ সোলেইমানির কফিন মাথার উপর নিয়ে বয়ে নিয়ে চলেন এবং আমেরিকার মৃত্যু হোক বলে স্লোগান দেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ খামেনি জানাজা পরিচালনা করেন এবং এক পর্যায়ে তাকে ফুঁপিয়ে কাঁদতেও দেখা যায়

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানে কি মানুষ বাস করে, নাকি ভেঁড়া বাস করে; এক মৃত সন্ত্রাসীর জন্য রাস্তায় বেরিয়ে, পদদলিত হয়ে ৩০ জন ফিনিতো?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মনে হয় তিনি বড় ভালো মানুষ ছিলেন ।

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ইরানের তেল সম্পদ, বেকার ও কম বেতন এর কারণ খুঁজলে দেখবেন, ইরানী ডলারে লাখ লাখ সন্ত্রাসী লেবাননে, ইরাকে, সিরয়ায়, ইয়েমেনে বসে বেতন পাচ্ছে, বাংলাদেশ, আমেরিকায় মসজিদ উঠছে।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " মনে হয় তিনি বড় ভালো মানুষ ছিলেন । "

-হেজবুল্লাহ কি জিনিষ আপনি জানেন নাকি? সোলেমানী ভালো মানুষ হলে, তার গাড়ীতে একই সাথে হেজবুল্লাহ'র সন্ত্রাসী কেন ছিলো?

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: এত লোক জমায়েত হয়েছে!!!!!!!!!!

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফালতু আবেগ বাদ দিয়ে মুসলিম জাতি বাস্তববাদী ও কৌশলী না হলে শুধু পড়ে পড়ে মারই খেতে হবে।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১২

নতুন বলেছেন: স্টুপিডিটির একটা সীমা থাকা দরকার। একজনের জন্য মাতম করতে এসে ৩০জন মানুষ মারা গেলো?

একজনকে হত্যা করা অবশ্যই খারাপ কাজ করেছে ট্রাম্প কিন্তু সে ছিলো ডাকাত, এখন গ্রামের ডাকাত মারা গেছে তাই গ্রামের সবাই তার প্রতিবাদ করছে কিন্তু সেও খারাপই ছিলো।

তিনি সন্ত্রাসী বাহিনি মদত দিতেন এবং মানুষ হত্যার পরিকল্পনাই করতেন।

জনগন ভেড়ার পালের মতন শুধুই ম্যা ম্যাই করে যাবে চিরদিন।

দেশে এখন এই সোলাইমানির জিকির হচ্ছে, কিন্তু হত্যার আগে তার নামও তারা শুনে নাই।

গুজুগে বাঙালীর কাজই আজব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.