নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার অদম্য ইচ্ছেসহ আগামীর পথে

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান

আমি প্রতিসাম্য তৈরি করতে ভালবাসি

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রিয় কিছু মেয়ে চরিত্র যাদের বাস্তব অস্তিত্ব নেই

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

এদের দেখা যাবে, দেখে মুগ্ধ হওয়া যাবে, মুগ্ধ হয়ে ভালবাসা যাবে, কিন্তু ভালবেসে কাছে পাওয়ার ইচ্ছা করলে তা আর সম্ভব নয়(প্যাথেটিক!!)।

এ কেমন কথা? কেন, তাদের দেমাগ কি বেশি? অহংকারী নাকি? অন্যদের নিজের তুলনায় অযোগ্য মনে করে নাকি?

এ প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। উপরোক্ত কথা বলেছি, কারন তাদের বাস্তব অস্তিত্ব নেই। তাদের অস্তিত্ব কেবল পর্দায়, কম্পিউটার গ্রাফিক্সে, পিক্সেলের বর্গের ভিতরে। কনফিউসড হয়ে গেলেন নাকি?

আচ্ছা, ঠিক আছে। ঝেড়ে কাশছি। এনারা হলেন ‘এনিমেটেড’ কিছু চরিত্র। দেখে ক্রাশ খাওয়া পর্যন্ত ঠিক আছে, তারপর আর কিছু নেই.........

আর ক্যাচাল না পেড়ে চলুন তাদের সম্পর্কে জানি। আর একটা কথা বলে রাখি, আমি ধারাবাহিকভাবে তাদের বর্ননা দেব। কে আগে, কে পিছে এই হিসাব এখানে বাঞ্ছনীয় নয়। কেননা তাদের ভিতর তুলনা চলে না। যে যার নিজের জায়গায় পারফেক্ট।

১. মেরিডা







ঊজ্জল লালচুলের এই স্কটল্যান্ডীয় প্রিন্সেস যে অনেক এনিমেশন লাভারেরই ফেভারিট লিস্টে আছে, তা চোখ বন্ধ করেই বলে দেওয়া যায়। প্রিয় ঘোড়া এঙ্গাস এর পিঠে চেপে দুরন্ত গতিতে ছুটে চলতে তার খুব পছন্দ। আর তীর চালনায় যে কোন সৈন্যেরই ঈর্ষা জাগিয়ে তোলার মত দক্ষতা এ মেয়ের আছে। একেবারে “বুলস আই” মার্কা দক্ষতা। প্রচণ্ড রকমের স্বাধীনচেতা এই মেয়ে নিজের পরিবারকে অসম্ভব ভালবাসে। দুর্দান্ত এক বাবা, পাজির পা ঝাড়া তিন ভাই আর এক আদর্শ রাজকুমারী হবার জন্য সব ধরনের রাজকীয় কায়দা-কানুন শেখানোর চেষ্টা চালানো মা নিয়ে তাঁর পরিবার।

তাঁর সয়ম্বরসভা অনুষ্ঠান নিয়ে মায়ের সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে প্রাসাদ ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে সে। তারপর এমন এক কাজ করে যা তাঁর পরিবারকে চরম বিপদের মধ্যে ফেলে দেয়। তারপরই সে উপলব্ধি করতে পারে পরিবার কি জিনিস! তাঁর প্রতিদিনের জীবন নিয়ন্ত্রন করার কারনে যে মায়ের প্রতি বিরক্ত ছিল, সেই মায়ের জন্যই সে বিপদকে তুচ্ছজ্ঞান করে নিজের ভুল শুধরানোর চেষ্টা করতে থাকে। নিজের সাহসিকতাকে সম্বল করে অবশেষে সবকিছু নিজের অনুকূলে নিয়ে আসে(রাজকুমারী কিন্তু বুদ্ধিতেও কম যায় না)। রক্ষা পায় রাজ্য, শান্তি। শেষ হয় এক পুরানো দুঃস্বপ্নের।

যদি মেরিডাকে দেখতে চান, তার লালচুলের মায়ায় পড়তে চান, দেখতে চান তার তীর চালনার দক্ষতা, বাসতে চান তাকে ভাল; তাহলে দেরি না করে দেখে ফেলুন BRAVE মুভিটা।



২. এলসা







এরেন্ডেল রাজ্যের এই ভদ্র-মার্জিত রাজকুমারী জন্ম থেকেই এক অসাধারণ ক্ষমতাপ্রাপ্ত। সে বরফ তৈরি করতে পারে। তা দিয়ে মুহুর্তের মধ্যে সুন্দর সুন্দর স্থাপত্য গড়তে পারে (বাস্তবে একে নিজের করে পেলে কানাডা অথবা আমেরিকার আলাস্কাতে চলে যেতাম। তারপর ইগলু বানিয়ে দুইজন বাস করতাম সেখানে। আইডিয়াটা চরম না!!)। আবার এই ক্ষমতা ঠিকমত ব্যবহার করতে না পারলে সমূহ বিপদের সম্ভাবনা। কাছের লোকদের ক্ষতি হতে পারে এই জন্য। ছোট বেলায় ঘটে যাওয়া এক দুর্ঘটনার জন্য সে সবার ত্থেকে আলাদা থাকতে শুরু করে। এমনকি তাকে খুব ভালবাসা ছোট বোনটার কাছ থেকেও। অবশেষে তার রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানের দিন সবার সামনে সে আসে বাধ্য হয়েই। মনে খুব ভয় কাজ করতে থাকে অন্যের ক্ষতি হয় কিনা।

সবকিছুই ঠিকমত এগুচ্ছিল কিন্তু ঝামেলা বাঁধে ছোট বোনটার জন্য। ইমোশনালি তাকে পুশ করে তার সে বোন একটা কারনে। তারপর তাল হারিয়ে সে নিজের উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে। সবাই তার ক্ষমতার নিদর্শন দেখে হতভম্ব হয়ে গেলে সে “এরেন্ডেল” রাজ্য ত্যাগ করে। নর্থ মাউন্টেণে নিজের জন্য এক বরফ প্রাসাদ তৈরি করে স্বেচ্ছা নির্বাসন নেয়।

তারপর নানা ঘটনার ঘনঘটায় আবার নিজের রাজ্যে ফেরত আসে। উদঘাটন করে নিজের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রনের উপায়। সবকিছু ঠিক করে ফেলে। ছোট বোনকে ফিরে পায়। তারপর they live happily ever after.

গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কালঘাম ছুটানো এলসার “চুল তার কবেকার আলোময়, শ্বেতশুভ্র বরফের দিশা” চুলের বিনুনির মায়ায় পড়তে চান, দেখতে চান তার রাজকীয় গাউন পরা অপুর্ব দেহভঙ্গিমা তাহলে ঝটপট বসে পড়ুন FROZEN মুভি দেখতে। আমার কথার প্রমান পাবেন।



৩. এনা





এরেন্ডেল রাজ্যের ছোট রাজকুমারী। এলসার ছোট বোন (একই সাথে দুই বোনকে পছন্দ করা একটু কেমন যেন হয়ে গেল!! কিন্তু কি আর করা। পছন্দ বলে কথা)। মুখে ছিট ছিট দাগ থাকলেও সেগুলো তাঁর সৌন্দর্যকে এতটুকু ম্লান করতে পারেনি। চটপটে স্বভাবের মেয়েটা খুব সহজ সরল। তাই সবার পছন্দের পাত্রী। বড় বোন যখন তার কাছ থেকে দূরে চলে যায়, তখন খুব একা হয়ে যায় সে খেলার সাথী হারিয়ে। বাবা-মা মারা যাবার পর আরও একা হয়ে যায়। অবশেষে এলসার রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানের দিন যখন প্রাসাদের বন্ধ দরজা জানালা খোলা হয়, তখন খুব খুশি হয় সে আর একা একা থাকতে হবে না বলে। তাঁর বোন এতদিনের স্বেচ্ছা বন্দীত্ব ছেড়ে রানী হবার জন্য বের হয়েছে।

শহর ভ্রমনে বেরিয়ে হান্স নামের এক রাজপুত্রের সাথে তার দেখা হয়, যে কিনা তার বোনের রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানের আমন্ত্রিত মেহমান। সহজ সরল হবার কারনে অতিদ্রুত সে তার প্রমে পড়ে যায়, যাকে বলে “লাভ এট ফার্স্ট সাইট” (ঘটনাটায় আমার মেজাজ খারাপ হয়েছিল বেশ)। এলসা দুজনের হুট করে বিয়ে করার সিদ্ধান্তে না বলে দিলে তাঁর সাথে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে এলসা একটা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে এরেন্ডেল ত্যাগ করে। এই ঘটনায় এনা নিজেকে দোষী সাব্যস্ত করে বোনকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনার জন্য বের হয় রাজ্যভার হান্স এর হাতে দিয়ে।

পথে দেখা হয় ক্রিস্টফ নামে এক বরফ ব্যবসায়ী তরুন আর তার রেইনডিয়ার এসভেন এর সাথে। জীবনকে নতুনভাবে চিনতে শেখে। এলসাকে ফিরিয়ে আনার এই মিশন বিপদের দিকে মোড় নেয় দ্রুত। তারপর নান ঘটনার পর সবকিছু ঠিক হয়ে যায়।

এনা জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে পায়, কিভাবে পায় তা জানতে হলে দেখতে হবে FROZEN মুভিটা।



৪. রুপাঞ্জেল





অসম্ভব প্রাণোচ্ছল এই রাজকুমারীর চুলের বহর-বাহার-ব্যবহার দেখলে আপনি একেবারে তাজ্জব হয়ে যাবেন। সেই সোনালী চুলের যেন শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই! আবার কোন সাধারন চুলও কিন্তু নয় সেগুলো। সেগুলোর আছে রোগ-জরা-ক্ষত সারাবার ক্ষমতা!

রুপাঞ্জেল রাজকুমারী হলেও তার শৈশব কাটেনি রাজপ্রাসাদের আরামে। তার বদলে তার শৈশব, কৈশোর কেটেছে বিশাল উঁচু এক টাওয়ার এ একাকী। কেননা এক অসৎ উদ্দেশ্যে তাকে চুরি করে এক বুড়ি ছোটবেলায়। সেই বুড়ি তাকে বোঝায় বাইরের পুরো জগত তার জন্য বিপদজনক, তাকে এই টাওয়ারেই জীবন কাঁটাতে হবে। সব কিছুই ঠিকঠাক মত চলছিল। তার জন্মদিনে কেন অজস্র তারার মত বাতি দেখা যায় এই প্রশ্ন মনে নিয়েই চলছিল তার দিন ততদিন পর্যন্ত, যতদিনে ফ্লিন রাইডার নামক এক তরুণ চোর তার টাওয়ারে এসে ওঠে। সে কৌশলে চোরের কাছ থেকে কথা আদায় করে যে, সে তাকে সেই বাতি দেখাতে নিয়ে যাবে।

পথে নানা রকম কাহিনী ঘটতে থাকে। অবশেষে বাতি দেখে সে। এবং ঘটনাক্রমে সে তার পরিচয় ফিরে পায়, যা দুষ্ট বুড়ি এতদিন তার কাছে গোপন করে রেখেছিল। তারপর সে ফ্লিনের সহযোগিতায় ফিরে আসে প্রাসাদে মা-বাবার কাছে।

গোলাপি গাউন পরিহিত সোনালী চুলওয়ালা ডাগর ডাগর দুই চোখের এই রাজকুমারীকে একবার দেখলে আর ভোলা সম্ভব নয় (আমার কাছে গোপন খবর আছে। মেয়েরাও নাকি এই মেয়ের উপর ক্রাশ খায়। লাও ঠ্যালা!!)। যদি দেখতে চান রাজকুমারী রুপাঞ্জেলের চুলের ঝলক, রহস্যময়তা; তার প্রত্যুৎপন্নমতিত্বে হতে চান অবাক তাহলে দেরি না করে ঝটপট দেখে ফেলুন TANGLED মুভিটা।



৫. ভেনেলোপি

[img । http://i.imgur.com/K67Dsi7.jpg]



এই পিচ্চিটাকে দেখলে প্রথমেই আপনার যেটা মনে হবে, তা হল, “একটা মেয়ে এত্ত কিউট হয় কি করে! আর গলার স্বর এত আদুরে আদুরে হয় কি করে!” (আমার মেয়ে হলে সে যেন এই মেয়েটার মত হয়!!)। “সুগার রাশ” গেমের এই “গ্লিচ”(রং কোড) একজন রেসার হতে চায়। কিন্তু বাঁধ সাধে রাজ্যের রাজা “কিং ক্যান্ডি”। কোন ভাবেই যেন সে রেসে অংশ নিতে না পারে সেজন্য চেষ্টা করতে থাকে সে। র‍্যালফ নামের এক লোকের সাহায্যে সে রেসের প্রস্তুতি নিতে থাকে। কিন্তু কাহিনী অন্যদিকে মোড় নেয় র‍্যালফ “কিং ক্যান্ডির” সাথে কথা বলার পর। সেও চায়না ভেনেলোপি রেসে জয়েন করুক। গাড়িও ভেঙ্গে দেয় সে।

শেষে আবার র‍্যালফ সাহায্য করে নিজের ভুল বুঝতে পেরে। সাই-বাগের আক্রমনে সুগার রাশ ধ্বংসের সম্মুখীন হলে সবাই বেরিয়ে যেতে পারে, কিন্তু গ্লিচ হবার কারনে ভেনেলোপি পারেনা। অবশেষে র‍্যালফের সহযোগিতায় সব বিপদের অবসান ঘটে। শান্তি ফিরে আসে সুগার রাশে। নতুন পরিচয় উদঘাটিত হয় ভেনেলোপির।

যদি ভেনেলোপিকে দেখতে চান, দেখতে চান তার কিউটনেস, ভাবতে চান, “ইশশ! সামনে পেলে মেয়েটাকে আদর করে দুই গাল টেনে দিতাম!”; তাহলে দেখতে বসুন মুভি WRECK IT RALPH.







৬. কালহান

[img ।http://i.imgur.com/Zdy1bEt.jpg]



ROUGH & TOUGH কাকে বলে তা এই মেয়ের কাছ থেকে সহজেই শিখে নেওয়া যায়। অবশ্য বিয়ের দিনে স্বামীকে হারানো সৈনিক মেয়ে স্বভাবতই রাগী হবে। HERO’S DUTY গেমের এই সার্জেন্ট আস্ত এক সৈন্যদলের প্রধান। তাদের প্রধান কাজ সাই-বাগদের হত্যা করে এক ল্যাবরেটরি পুনরোদ্ধার করা।

হাই ডেফিনেশন ফেস, প্রস্তরকঠিন ব্যক্তিত্ব, দায়িত্বে অবিচল এই মেয়ে এক নজরেই যে কোন কারও মনে জায়গা করে নিতে বাধ্য (তবে হাতের ইয়া বড় মারণাস্ত্র আর সেটার যত্রতত্র ব্যবহার দেখে যারা তার কাছে যাবে, তাদের বুকের পাটা যে বিশাল এটা মেনে নিতে হবে!!)।

তবে তার ভালবাসার সত্যিই একটা মন আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য মনটার নাগাল পাওয়া সম্ভব হবে না।

এই সৈনিক মেয়েটার দেখা পেতে হলে আপনাকে তাকাতে হবে WRECK IT RALPH নামক মুভির পর্দায়।















৭. টিংকার বেল



আবারও সামনে চলে আসল আরেকটা কিউট মেয়ে। নিজের তৈরি সবুজ পোষাক পরা এই মেয়ের পিঠে আছে ছোট ছোট চারটা ডানা। আয় হায়, বলে কি!! ডানা আসল কিভাবে?

ওহ, সরি! ভুলেই গেছি। টিংকার বেল একটা পরী। পিক্সি হলো তে সে অন্যান্য পরীদের সাথে বাস করে। প্রচণ্ড রকমের ইনোভেটিভ চিন্তাভাবনার অধিকারী আমাদের এই পরীটা। হাতের কাছে যাই পাওয়া যাক, গুছিয়ে রেখে দেবে। তারপর বানিয়ে ফেলবে অসাধারণ কিছু একটা। অনেক ডেডিটকেটিভ মাইন্ডেড ও। বন্ধু বান্ধবীদের প্রতি তার ভালবাসা অফুরান (ও কি জানে আমি ওকে কত লাইক করি! বাচ্চাদের মত কথা বললাম তাইনা? Sometimes it is good to act like a child)।

দেখতে চান তাকে? দেখে ফেলুন, TINKER BELL সিরিজের মুভিগুলো।















৮. ইভ



আর্থ ভেজিটেটিভ ইভালুয়েটর (ইভ) কিন্তু মানবী নয়। একটা অত্যাধুনিক মেয়ে রোবট মাত্র। যার শুধু ইমোশন প্রকাশ করার জন্য দুইটা চোখ আছে মুখমণ্ডলে, হাত আছে কিন্তু পা নেই। তাহলে এই মেয়ে রোবট কিভাবে এই লিস্টে ঢুকে পড়ল? কারন অবশ্যই আছে।

মাত্র দুইটা চোখ আর কোনরকমে উচ্চারন করতে পারা কয়েকটা যান্ত্রিক শব্দ দিয়ে যে এত তীব্রভাবে আবেগ প্রকাশ করা যায়, তা ইভকে যারা না দেখেছে তারা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারবেনা। তার দুই চোখ দিয়ে যে আবেগের বিস্ফোরণ হয়, তা সহজেই বলিউড-ঢালিউড এর যে কোন মুভির ইমোশনাল সিনের সাথে পাল্লা দিতে পারে অনায়েশে।

তার শ্বেতশুভ্র চকচকে সিনথেটিক শরীর, আর নীল চোখ একবার দেখলে ভুলে যাওয়া নিতান্তই কঠিন। ইভের ক্ষেত্রে বলা চলে, “পড়েছি আমি তোমার চোখের অনন্ত মায়ায়”। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার হল, “জানি আমি সেই মায়া তো আমার তরে নয়!!”। কি আর করা! সে WALL-E কে নিয়েই সুখে থাক, এই কামনা করি।

WALL-E মুভিতে তার সাক্ষাত পাওয়া যাবে। তার চোখের দিকে তাকাতে ভুলবেন না যেন!

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রিয় চরিত্রগুলোকে দারুণভাবে উপস্থাপন করেছেন। মেরিডা, এনা, রুপাঞ্জেল এই তিনটা ছবি ছাড়া বাকীগুলো দেখাচ্ছে না কেন জানি। :(
ভিন্ন স্বাদ দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জুলিয়ান। ভালো লাগলো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল লাগার আরও জিনিস সামনে আসবে, ইনশাআল্লাহ্‌।

স্টে টীউনড--------

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শায়মা বলেছেন: রুপাঞ্জেল খুব পছন্দের আর টিংকার বেলও আমার অনেক পছন্দ ভাইয়া।:)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৮

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: আমার সবাইকে ভাল লাগে (হাসির ইমো হবে)

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ঈঈভকে ভাল লাগে আমার!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩০

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: আমারও খুব ভাল লাগে

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মেরিডা কে সব চাইতে ভাল লেগে গেল ...
দারুন পোষ্ট ... :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

ফা হিম বলেছেন: এনা আর রূপা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.